নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুরেশ কুমার দাশ

সুরেশ কুমার দাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি রোধে বাণিজ্যমন্ত্রীকে চিটাগাং চেম্বারের চিঠি

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৩





পেঁয়াজের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি রোধ ও মূল্য স্থিতিশীল রাখার জন্য দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির সভাপতি মাহবুবুল আলম বাণিজ্যমন্ত্রী বরাবরে একটি জরুরী চিঠি দিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার প্রেরিত এ চিঠিতে তিনি বাণিজ্যমন্ত্রী গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপির কাছে, সরকারী-বেসরকারী উদ্যোগে জরুরী ভিত্তিতে পেঁয়াজ আমদানির বিষয়টি তুলে ধরেন।

চেম্বার সভাপতি বাণিজ্যমন্ত্রীকে চিঠিতে জানান, ২০১২-১৩ অর্থবছরে দেশে প্রায় ১৫ লক্ষ ১৪ হাজার টন পেঁয়াজ উৎপাদিত হয়। যেখানে চাহিদা ছিল প্রায় ১৭ থেকে ২০ লক্ষ টন। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, ঘাটতি মেটানোর জন্য গত বছর প্রায় ৫ লক্ষ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়। উদ্বৃত্ত পেঁয়াজ আগামী ৩ মাসের চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম। এরপরও ঈদুল ফিতরের পর থেকে অস্বাভাবিকভাবে পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে।

ইতিমধ্যে পরিস্থিতি সামাল দিতে টিসিবির মাধ্যমে জরুরী ভিত্তিতে ৫ হাজার টন পেঁয়াজ মিয়ানমার ও ভারত হতে আমদানির সিদ্ধান্ত হলেও বাজারে এর কোন বাস্তব প্রভাব পড়েনি।

অন্যদিকে ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী পেঁয়াজ, আদাসহ মশলা জাতীয় পণ্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করছে বলেও তিনি বাণিজ্যমন্ত্রীকে চিঠিতে জানান। কারসাজির মাধ্যমেও অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টিও তিনি উল্লেখ করেন। যে কারণে বর্তমানে খুচরা বাজারে পেঁয়াজ ৭৫-৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

পেঁয়াজের এই মূল্যবৃদ্ধির কারণে ভোক্তারা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে উল্লেখ করে চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বাণিজ্যমন্ত্রীকে জানান, ‘এতে বর্তমান জনবান্ধব সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হবে।’

এ প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি পেঁয়াজ ও আদাসহ মশলা জাতীয় পণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি রোধে টিসিবিসহ বিভিন্ন সরকারী সংস্থা ও বেসরকারী উদ্যোগে জরুরী ভিত্তিতে পেঁয়াজ আমদানি করে ভোক্তাদের ভোগান্তির হাত থেকে রক্ষা করার জন্য বাণিজ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। বিষয়টি তিনি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকেও অবহিত করেছেন বলে জানান চিঠিতে।

পেঁয়াজের দাম কমানোর জন্য দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির সভাপতি বাণিজ্যমন্ত্রনালয়কে কিছু পরামর্শও দেন।

এগুলো হল- পেঁয়াজের এলসির মার্জিন কমানো, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য খালাসে কাস্টমস ও বন্দর কর্তৃপক্ষকে বিশেষ নির্দেশনা, খুচরা বাজারে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার, বিকল্প উৎসের সন্ধান ও মৌসুমী পেঁয়াজ কোল্ড স্টোরেজে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা। বিজ্ঞপ্তি





মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩৭

মোহাম্মদ সোহেল হাসান বলেছেন: সুরেশ খাটি সরিষার তেল কি আপনার ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.