![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নামটাই যার বিষাদ-সিন্ধু, বিবরণ সবই মিছে
ধরণীর রুপ খেলাঘর যাতে মানুষ, পুতুল নাচ নাচে ।
নেই দরকার চাবুকের, শুধু অদৃশ্য একটা পিছুটান
বাবু-মশায়, এই ভালো আছে আবার, এই খারাপ হয়ে যান।
বিদঘুটে তার চলাফেরা, বিচ্ছিরি তাহার আচার-আচরণ
চাইলেই পারে রম্য রচাতে, কিংবা দেখাতে মরণ ।
চাইলেই পারে আকাশ সমান, বাসতে ভালো তাকে
চাইলেই বা কি আসে যায়, একা একা বসে কাঁদে ।
চাইলেই পারে পাহাড় সমান, শৌর্যের স্বপ্ন দেখাতে
চাইলেই পারে রাস্তায় পড়ে, নোংরার সাধ যোগাতে।
চাওয়ার আর পাওয়ার মাঝে, যতটুকু ব্যবধান
এখানেই বেচারার স্বর্গ-নরক, এতটুকুতেই তার অবস্থান।
পলকেই পারে দিক বিজিতে, পোটলা ভর্তি রঙ
আজব তাহার রঙ্গমঞ্চ, বিচিত্র তাহার বেশ ভূষণ ।
লোকজন মানেনা কোন কথাই শোনেনা, হঠাৎ হিংস্র পরিবর্তন
আবার দেখুন ঘরের কোণে, বসে করে স্মৃতিচারণ ।
কখনও সে চায় চিৎকার দিতে, চোখে অশ্রু বয়ে যায়
কিন্তু তার কর্মের ফসল, কোনো জলে কি ধোয়া যায় ?
কখনও সে দেয় স্বর্গীয় সুখ, কিংবা রিক্তের বেদন
আবার হটাৎই ছুটে চলে যায়, মেটাতে দেহের ক্রন্দন ।
আজব রে ভাই তুই, সত্যিই আজব তোর ধরণ
মন রে বলছি শোন, আজ তোর জন্যই হল ভালবাসার বস্ত্রহরণ ।
২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩১
সাঈদ অমি বলেছেন: বাহ, বুঝে ফেলেছেন ! অভিনন্দন ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৫
শায়মা বলেছেন: মজার কবিতা

ভালোবাসার কবিতা বুঝতে পারছি।