![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পথচারীদের অধিকার রক্ষায় পরিবেশ বন্ধুরা রাস্তায় নেমেছে। আসুন আমরাও তাদের সাথে যোগদান করি।পথচারীদের দুরস্থার কিছু ছবি দেখুন। এধরনের সিদ্ধান্ত সরকারকে জনবিচ্ছিন্ন করবে।
পথচারীদের স্বচ্ছন্দে যাতায়াতের ব্যবস্থা না করে ফুটওভার ব্রীজ ব্যবহারে বাধ্য করতে ১ নভেম্বর থেকে জেল জরিমানা এবং পুলিশ দ্বারা চাপ প্রয়োগ করার সিন্ধান্ত নিয়েছে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়। ফুটওভারব্রিজ দিয়ে পারাপার বৃদ্ধ, মহিলা, শিশু, রোগী, হার্টের রোগী, সাধারণ পথচারী এবং শারিরীক প্রতিবন্ধীদের জন্য সহায়ক নয়। কিন্তু যোগাযোগ মন্ত্রণালয় অধিকাংশ মানুষের কথা বিবেচনা না করে পথচারীবান্ধবহীন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে। পথচারীদের সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিয়ে যাতায়াত ব্যবস্থা গড়ে তোলার কথা বলে জনগনের জন্য এ ধরনের ভোগান্তির সৃষ্টি অগণতান্ত্রিক।
আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১০ বৃহস্পতিবার পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) এর উদ্যোগে পিজি হাসপাতালের সামনে ফুটওভার ব্রীজ এর পাশে নিরাপদ ও স্বচ্ছন্দে যাতায়াতে জ্রেবা ক্রসিং নিশ্চিত, পথচারীবান্ধবহীন ফুটওভারব্রীজ ব্যবহারে বাধ্য করতে জেল ও অন্যান্য পদক্ষেপ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে প্রতীকী প্রতীকি কারারুদ্ধ কর্মসূচির আয়োজন করেছে।
অনুষ্ঠানসূচি
তারিখ : ৩০ সেপ্টেস্বর ২০১০, বৃহস্পতিবার
সময় : সকাল ১১টা
স্থান : শাহবাগ পিজি হাসপাতালের সামনে ফুটওভার ব্রীজ এর পাশে
আয়োজক : পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা)
যোগাযোগ : ০১৭১৯৯৯২৩২৩ (তৌফিকুর রহমান সেন্টু)
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫২
জাকির সজিব বলেছেন: অামি এই বিষয়ে একটি ব্লগ িলখব অতিসত্তর।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৯
মামুনবিশ্বাস বলেছেন: আমি নিচজই ওভারব্রীজ থাকে না রাস্তা পারাপার হওয়ার জন্য, জেব্রা ক্রসিং হল সর্বাধিক ব্যবহৃত রাস্তা পারাপার হওয়ার মাধ্যম।একটি নির্দিস্ট সময় অনুযায়ী পথচারী রাস্তা পার হবেন এবং যানবাহন গুলো একটি নির্দিস্ট সময় অনুযায়ী ঐ রাস্তা ব্যবহার করবেন।
এই বিষয়ে যুক্তরাজ্যের রাস্তাগুলোকে অনুসরণ করা যেতে পারে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০৮
তাহিন বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০৬
আমনুল ইসলাম সুজন বলেছেন: আমি ভারতের অনেকগুলো শহর ঘুরেছি...কোথাও ফুটওভারব্রিজ দেখিনি...এটা হাস্যকর। সবেদেশ মানুষ জেব্রা ক্রসিঙ দিয়ে পার হয়। আমাদের এখানে উল্টা।
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১৪
গরম কফি বলেছেন:
ওক্কে ফুট ওভার ব্রিজ টাই খারাপ জিনিস সব ভেঙ্গে ফেলুক কি বলেন?
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১৭
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: চাই চাই চাই
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩০
তাহিন বলেছেন: সিদ্ধান্ত ও পরিকল্পনা গ্রহনকারী মন্ত্রী ও সরকারী আমলা যদি নিয়মিত পরা হয়ে মডেল তৈরি করতে পারেন তবে তা বিবেচনা করা হবে।
৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১৯
ঈবলিশ বলেছেন: সবেদেশ মানুষ জেব্রা ক্রসিঙ দিয়ে পার হয়। না হলে ধরা পড়লে জরিমানা নেয়া হয়।
৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২০
শরীফ উদ্দিন সবুজ বলেছেন: ফুট ওভার ব্রীজ দরকার। যেমন যাত্রবাড়ি চৌরাস্তা, বা এরকম ব্যাস্ত যায়গায়। এতে রাস্তা পারাপারের মানুষের সংখ্যা কমে গেলো। কিন্তু অসুস্থ রোগী, শিশু, বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধি, গর্ভবতী মহিলাদের জন্য রাস্তা হেঁটে পারাপারের সূযোগ থাকা উচিৎ। আমার ক্যন্সার আক্রান্ত মাকে বারডেমে নেয়ার সময় বুঝতে পেরেছি রাস্তা দিয়ে হেঁটে পারাপারের সূযোগ থাকাটা কতটা জরুরি।
৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২১
মেহেদী হাসান নাসিম বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্রের দিকে তাকালেও দেখা যায় । একজন পরিশ্রান্ত মানুষ কেনো ফুটওভার ব্রীজ ব্যবহার করবেন ?
১০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৮
দেশজ বলেছেন: মানুষ রাস্তায় হাঁটলে ২৪ ঘন্টার জেল-অসভ্যতা আর বর্বরতার আরেকটি নজির স্থাপন করতে যাচ্ছে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়।
এখন আরেকটি কাজ করা যেতে পারে রাস্তায় বের হওয়া নিরাপদ নয়-তাই কেউ ঘরের বাইরে বেরুলে সশ্রম কারাবাসের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
যারা এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেয় তারা কি কখনও ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করেছে? তাদের বাপ-মায়েদের ব্যবহার করতে হয়েছে? তাদের পরিচিত জনদের মধ্যে কি কেই অসুস্থ, প্রতিবন্ধি নেই-যারা এই ধরনের ব্রিজ দিয়ে পার হতে পারবেন কি না ভাবছে কি?
যেখানে হেঁটে চলাচলকারীরা জ্বালানী সাশ্রয় করছে, দূষণ নিয়ন্ত্রণ করছে, হাঁটলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে, হাঁটতে রাস্তায় সবচেয়ে কম জায়গা লাগে, সে হিসেবে হাঁটতে উৎসাহ দেওয়ার জন্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো দরকার তা না করে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হচ্ছে।
আর যারা সিন্ধান্ত নেয় তাদের চিন্তা-ভাবনা দেখলে মনে হয়, হাঁটা একটি অপরাধমূলক কাজ।
১১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩১
দেশজ বলেছেন: জাপানে গাড়ি দাঁড়ায়, মানুষ যায়। বাংলাদেশে গাড়ি যেতে মানুষ আটকায়
১২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪১
জিয়াউর বলেছেন: রাস্তা পারাপারে জেব্রা ক্রসিং চাই। ফুটওভার ব্রিজ নয়। লেখক আপনাকে ধন্যবাদ।
১৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৬
রেনেসা বলেছেন: এটাকে নেতিবাচক দেখার কোন মানে হয় না। আমি মনে করি এটা একটি ভাল পদক্ষেপ।
বেশ্বের অন্যান্ন দেশে এত জানজট, ও ঘনবসতি পূর্ণ শহর নেই। সুতরাং তাদের তুলনা এখানে খাটে না।
ফুট্ওভার ব্রিজ অত্যান্ত প্রয়োজনিয় একটি জিনিস, আমাদের বাস্তবতায়। এক্সিডেন্ট, জানজট এড়াতে এটি অনকে কাজে দেয়। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমরা ঘনবসতি এ শহরের যানজট দূর করতে সহযোগিতা না করে উল্টো তাদের দোষ দিচ্ছি। ফুট ওভারব্রিজ দিয়ে রাস্তা পারাপার হলে হয়তো একটু কষ্ট হবে, সময় লাগবে কিন্তু নিরাপদ রাস্তা পারহওয়া যাবে, যানজট কমবে।
কলকাতা পুলিশ এর আগে জনগনকে সচতেন করতে এরকম উদ্যোগ নিয়েছে। যারা রাস্তার নিয়ম মেনে চলাচল না করবে তাদের কিছু অর্থ জরিমানা/ কয়েক ঘন্টার জেল বা উভয় ধরনের শাস্তি দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এবং এখন তারা তার সুফল ভোগ করছে।
সুতরাং আমাদের দেশে এ ব্যবস্থা অত্যান্ত প্রয়োজনিয় বলে আমি মনে করি।
আর অসুস্থ ও বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে জেব্রাক্রসিং আগেও ছিল। এখনো থাকবে। এটা নিয়ে কোন সমস্যা নেই।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৮
তাহিন বলেছেন: ভাই একটু চারপাশ দেখ যদি পরামর্শ দেন তবে উপকৃত হবো... পিজি, বারেডম, ঢাকা মেডিক্যাল, সোরওয়াদী... এগুলো ঢাকা নামকরা হাসপাতাল... কোথায় জেব্রা ক্রসিং আছে তা বলেন ভাই... আমি দেখিনি... কলকাতায় এ ব্যবস্থা কাজ করেনি। সাধারণ মানুষের স্বভাব বা সুবিধাকে বিবেচনায় না নিয়ে কোন প্রকল্প কখনো কাজে আসে না। কোটি কোটি টাকা খরচের পর বর্তমান যানজট তা প্রকৃত উদাহরণ
১৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫২
অনন্যা রহমান বলেছেন: জনগনের স্বার্থ বিবেচনা না করে বিশেষ কারো স্বার্থ চিন্তা কইরা অবকাঠামো নির্মান এবং সে অবকাঠামোর উপর দিয়ে জনগণকে চলাচলে বাধ্য করার চেষ্টা অসুস্থ্য, উর্বর মস্তিকের চিন্তার প্রতিফলন।
রাস্তা কার জন্য? মানুষ এর জন্য না গাড়ীর জন্য? মানুষের জন্য হলে মানুষ এর চলাচল উপোযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। জনগণের চলাচলের ক্ষেত্রে ফুটওভার ব্রীজ সহায়ক নয়। গাড়ী আর অবকাঠামো নির্মানে জন্য যদি এতই চিন্তা তাহলে গাড়ীগুলো যাতে উপর দিয়ে যেতে পারে সে চিন্তা করুন। মানুষ নয়। একেই তো কিছু রাস্তায় রিক্সা বন্ধ করে জন দূর্ভোগ সৃস্টি করা হয়েছে। ফুটওভার ব্রীজ ব্যবহারে বাধ্য করা ভোগান্তি আরো বাড়াবে বই কমাবে না।
যারা ডিসিশন মেকার তাদের বলছি আমাদের নিয়ে আর কত পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাবেন? জনগণ যেমন ভোট দিয়ে গদিতে বসায় প্রয়োজনে গদি থেকে টেনে নামানোর নজীর ও কিন্তু তাদের আছে। সুতরাং অনুরোধ ব্যক্তি স্বার্থ বাদ দিয়ে জনগনের কথা ভাবুন।
১৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২
রেনেসা বলেছেন: খুব জনদরদি। জেব্রাক্রসিং ব্যবহার করতে জানে কজন? শুধু মাত্র রাস্তাপারাপারের সময় ঢাকাশহরে ৫০% এর বেশি এক্সিডেন্ড হয়। সেটা আমাদের গ্রাম্য কিছু মানুষের অনভ্যস্ততার জন্য হয়। সচেতন লোকদের জন্য জেব্রা ক্রসিং ভালো কাজ দিতে পারে, কিন্তু যারা জেব্রাক্রসিং কি সেটাই জানেনা তাদেরকে জোর করে আইন শেখানেই ঠিক আছে।
একটু কষ্ট করলে যেখানে কিছু মানুষের জীবনা বাচানো যায় সে পথে হাটলে আপনাদের সমস্যা কোথায়? বিরোধিতার জন্য বিরোধিতার মানষিকতা বদলান।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০০
তাহিন বলেছেন: ভাই অসুস্থ্য রোগীদের জন্য কোথায় কোথায় জেব্রা ক্রসিং আছে তা কিন্তু বললেন না। তার মানে আমার অভিযোগ মেনে নিচ্ছেন।
আমি বিরোধিতা না করে সরকারকে পরামর্শ দেয়ার চেষ্টা করছি। ঢাকায় তো অনেক ফুটওভার বিজ্র আছে কই কেহ পরা হয় না কেন? কারণ মানুষের শরীর তা সমর্থন করেনা...
গত কয়েক দিনে ঢাকায় যতগুলো দুঘর্টনা হয়, তার অধিকাংশ কলেজ বা বিশ্বিবদ্যালেয়র ছাত্র, বা চাকুরীজীবী।
আমি জানিনা আপনি কতদিনের শহরে মানুষ। গ্রাম্য মানুষের প্রতি আপনার ক্ষোভ বা অবজ্ঞা বিস্মিত হলাম। আমি গ্রামের মানুষ।আর গবির্ত এজন্য। গ্রামের মানুষরা ভাতের যোগান না দিলে না খেয়ে মরতে হবে আমাদের। তাদের জন্য এত কঠোরতা... আচ্ছা ভাই গাড়ী চালকদের দূঘর্টনার শাস্তি কি জানেন? সর্ব উচ্চ হচ্ছে যাবতজীবন। যদিও চালকের দোষে কারো মৃতু্ হয়। প্রাইভেট গাড়ী রাস্তায় অবৈধ পাকিং করার জন্য গাড়ী বাজেয়াপ্ত করার িবধান করার সিদ্ধান্তকে নেয়া সম্ভব এখন.... এদেশ শুধু সাটিফিকেটধারী শিক্ষিত মানুষের... হবে তােদর সুবিধাই হবে প্রথম... তাহলে এ সংবিধান পরিবর্তন করতে হবে। কারণ সংবিধান বলে... পিছিয়ে পড়া মানুষকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। যদি সংবিধান মানি তবে যা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে তা অসংবিধানিক।
১৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৪
অনন্যা রহমান বলেছেন: রেনেসা ভাই ঝগড়া করছেন কেন? আপনার ক্ষেপে যাওয়া দেখে মনে ফুট ওভার ব্রিজ না হলে বা মানুষকে উপর দিয়ে না চলাচল করাতে পারলে আপনার কোন স্বার্থ হানী ঘটবে।
দেশে জ্রেরা ক্রসিং না থাকলে জ্রেরা ক্রসিং কি জনগণ শিখবে কি করে? আপনি বলছেন রাস্তা পারাপারে ৫০% একসিডেন্ট হয় এবং সেটা আমাদের গ্রাম্য মানুষের অনভ্যস্তার কারণে। কিন্তু কত পারসেন্ট গ্রাম্য মানুষ একসিডেন্ট করছে? বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছেলেমেয়েরা গাড়ী চাপা পড়ে মারা যাচ্ছে তারা কি জানেনা জ্রেরা ক্রসিং কি? কিন্তু রাস্তা পারাপারের সময় কোথাও খুজেঁ পায়না জ্রেরা ক্রসিং ।
আপনি ভাবতে পারেন আমি কেন একথাগুলো বলছি কারণ আমি চিন্তা করছি বাস্তবতার ভিত্তিতে । আজ হয়তো আপনার বয়স কম, শরীরে শক্তি আছে ফুট ওভার ব্রিজের ওপর দিয়ে চলাচল করার। কিন্ত যারা শিশু ও বয়স্ক তাদের কি হবে? আপনার ও একদিন বয়স হবে । তখন কিভাবে নিরাপদে রাস্তা পার হবেন ভেবে বলুন। শুধু নিজের কথা এবং ব্যক্তি স্বার্থ চিন্তা না করে সকলের কথা ভাবুন। চিন্তার জগতটা বিস্তুৃত করুন বন্ধু।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫১
জাকির সজিব বলেছেন: পৃথিবীর েকাথাও ওভারব্রীজ থাকে না রাস্তা পারাপার হওয়ার জন্য, জেব্রা ক্রসিং হল সর্বাধিক ব্যবহৃত রাস্তা পারাপার হওয়ার মাধ্যম।একটি নির্দিস্ট সময় অনুযায়ী পথচারী রাস্তা পার হবেন এবং যানবাহন গুলো একটি নির্দিস্ট সময় অনুযায়ী ঐ রাস্তা ব্যবহার করবেন।
এই বিষয়ে যুক্তরাজ্যের রাস্তাগুলোকে অনুসরণ করা যেতে পারে।