তিনি মিশরে রাষ্ট্রদূত ছিলেন।

১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৬

সব সময় প্রবাসীদের সমস্যা সমাধানকরা, তাদের সাথে ভাল আচরণ সহ কল্যাণমূলক কার্যক্রমে তিনি সবধরনের সহযোগিতা করতেন।



দূতাবাসের কর্মচারীরা তাকে প্রচণ্ড ভালবাসতেন। তাদের একজন তো বলেই ফেলেনঃ স্যার যেখানে বদলি হবেন, আমিও সেখানে চলে যাবো।



একটি সহযোগিতার পরিবেশ তৈরি হয়েছিল দূতাবাসে তার কল্যাণেই।



তার একটি বিশেষ কৃতিত্ব ছিল মিশরে অবস্থান কালে, তা হল লিবিয়ায় যখন যুদ্ধ শুরু হয়, মিশরের সাল্লুম বর্ডার দিয়ে বাংলাদেশীদের নিরাপদে বাংলাদেশে পৌঁছানো হয়। তার নিরলস প্রচেষ্টা সেখানে উল্লেখযোগ্য। তিনি নিজেই সেখানে থেকে সকল কার্যক্রম তদারকি করেছিলেন।



তার নাম মিজানুর রহমান। ব্যক্তিগতভাবে একজন সাদা এবং খোলা মনের মানুষ ছিলেন। তার স্ত্রীও প্রচণ্ড রকমের ভাল মহিলা। কায়রোতে অবস্থানরত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছাত্রদের মাথায় হাত বুলিয়ে মেডাম বলতেনঃ তোমরা আমার সন্তানের মতো। ভাল ভাবে পড়াশুনা করো।





সত্যিই এমন আন্তরিকতা আর ভালবাসা ডিপ্লোম্যাটিক ব্যক্তিদের থেকে পাওয়া সবাইকে উৎসাহ যোগায়।



রাষ্ট্রদূত স্যার পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে যুগ্নসচিব পদে বদলি হয়েছেন।



আশা করি মিসরের প্রবাসীদের সাথে ভাল সম্পর্ক বজায় থাকবে।

০ টি +০/-০