নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রুজি রুটির সন্ধ্যানে ব্যস্ত থাকি অলটাইম। একটু সময় পেলে ডু মারি সামুতে
ত্রিশ লক্ষ প্রানের বিসর্জন দিয়ে আমরা পেয়েছি মহান স্বাধীনতা। লক্ষ মুক্তিসেনার আত্মত্যাগের ফসল মহান বিজয় দিবস। বর্বর পাকিদের কাছ থেকে ছিনিয়ে আনা বিজয় কে আমরা পেয়েছি যাদের জীবনের বিনিময়ে তাদের প্রতি রইলো অকৃত্রিম ভালবাসা,,,,,,,সালাম,,
হে বীর সন্তানেরা তোমাদের আত্মত্যাগের ফলে আমরা আজ স্বাধীনতা ভোগ করছি,, তোমাদের কাছে আমরা চিরঋনী
সবাই কে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩
আবু তালেব শেখ বলেছেন: আপনাদের মত সাহসি যোদ্ধাদের জন্য আমরা স্বাধীন ভাবে বাচতে পারছি।
শহীদ মুক্তিযোদ্ধা অমর হোক
২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪১
প্রামানিক বলেছেন: বিজয়ের শুভেচ্ছা সবাইকে।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
আবু তালেব শেখ বলেছেন: আপনাকেও কবি। বিজয় আমাদের অহংকার
৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: স-ক-ল শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা এবং সালাম।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৫
আবু তালেব শেখ বলেছেন: তাদের ত্যাগ স্বীকার আমাদের বিজয়ের আনন্দ দান করেছে।
আমার পোস্টে মন্তব্যের জন্য (স্বাগতম) ধন্যবাদ
৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: proud to be a bangladeshi!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২০
আবু তালেব শেখ বলেছেন: গর্বিত অনুভব করছি একটা স্বাধীন দেশের নাগরিক হতে পেরে। এবং যাদের জীবনের বিনিময়ে তাদের কোনদিন ভুলবোনা আল্লাহ যতদিন হায়াতে রাখে
৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৩
ওমেরা বলেছেন: যাদের আত্বত্যাগে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা, আল্লাহ উনাদের ত্যাগ কবুল করুন ।
আপনাকেও বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ভাইয়া।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪
আবু তালেব শেখ বলেছেন: আপনার দোয়া আল্লাহ কবুল করুন।
আপনাকে শুভেচ্ছা রইলো ওমেরা আপু
৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৭
ধ্রুবক আলো বলেছেন: সকল মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি রইলো, বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
আবু তালেব শেখ বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২২
শামচুল হক বলেছেন: বিজয় মাসের শুভেচ্ছা রইল।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৯
আবু তালেব শেখ বলেছেন: ধন্যবাদ হক সাহেব
৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২
বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট সেবা দেয়ার নামে চলছে হরিলুট আর সরকারী টাকার শ্রাদ্ধ। সরকারী টাকা যে কত সস্তা তা এখানে একবার না গেলে কেউ বুঝতে পারবে না। তাদের দেশের প্রতি দরদ দেখে আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম।
প্রায় বছর দুয়েক আগে অনেক ঢাক-ঢোল পিটিয়ে প্রবাসী জনগণকে আরো বেশী করে পাসপোর্ট সেবা দেয়ার আব্দার করে দূতাবাসে খোলায় হয় পৃথক পাসপোর্ট বিভাগ। সেখানে বরাদ্দ করা হয় প্রায় ৩০ কোটি টাকা। দূতাবাসে পর্যাপ্ত জনবল থাকার পরও পাসপোর্ট বিভাগে ঢাকা থেকে আনা হয় প্রশাসন ক্যাডার থেকে এক জন সিনিয়ার সহকারী সচিব যিনি কিনা এখানে প্রথম সচিব নামে পরিচিত। সেই সাথে ঢাকা থেকে পাঠানো হয় আরো চার জন পদস্থ কর্মচারী। ফলে দূতাবাসে অতিরিক্তি জন বল হিসাবে যোগ হয় আরো ৫ জন। সরকারের খরচ বেড়ে যায় কোটি কোটি টাকা।
এছাড়া ঢাকার আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিস থেকে প্রায় প্রতি মাসেই কর্মকর্তারা নানা ছল ছুতোয় মালয়েশিয়া সফর করছেন। বিদেশ সফরের সময় কর্মকর্তারা নিয়মিত বেতন ভাতার বাইরেও প্রতিদিন প্রায় ৩০০ মার্কিন ডলার করে ভাতা নেন সরকারের কোষাগার থেকে। ফলে শ্বেতহস্তী পোষতে সরকারকে গুণতে হচ্ছে কোটি কোটি টাকা।
জানা গেছে, আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসের বড় কর্তারাই নন, প্রায় সময়ই সেখান থেকে ১০/১৫ জন কর্মচারী বিশেষ সেবা দেয়ার নাম করে মালয়েশিয়া সফর করেন। প্রতিবার সফরে তারা ১ মাস বা তার চেয়েও বেশী সময় কাটান। ফলে তাদের পেছনে নিয়মিত বেতন ভাতা ছাড়াও ডলারে ভাতা দিতে রাষ্ট্রের কোটি কোটি টাকা নষ্ট হচ্ছে।
চলতি মাসে ঢাকার আগারগাঁও থেকে সেবার দেয়ার নাম করে আবার পাঠানো হয়েছে ২৫ জন কর্মচারী আর ২ জন কর্মকর্তা।তারা নাকি ২ মাস ধরে প্রবাসী জনগণকে সেবা প্রদান করবে।
এদিকে তারা পাসপোর্ট অফিসে সেবা দেয়ার নাম করে রাষ্ট্রের টাকার শ্রাদ্ধ করে চলেছেন। কারণ এই মুহূর্তে প্রায় ৩০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নিয়মিত বেতন ভাতা দেয়া ছাড়াও তাদেরকে প্রতিদিন জন প্রতি ২/৩ শত মার্কিন ডলার করে বিদেশ ভাতা দিতে হচ্ছে। যা আসছে গরীব দেশের গরীব মানুষের জন্য বরাদ্দ করা বাজেট থেকে। এর বিনিময়ে সাধারণ মানুষ কি পাবে। লাভের মধ্যে লাভ হবে এই সব কর্মকর্তা কর্মচারী সরকারী টাকায় বিদেশে ঘুরবে আর শপিং করে লাগেজ ভর্তি করবে। খুব্ই আনন্দের বিষয়।
সেবা দেয়ার নাম করে এতো মানুষ এক সাথে মালয়েশিয়াতে আসার কোন রেকর্ড নেই বলে জানা গেছে। কারণ দূতাবাসে এক সাথে এতো গুলো মানুষ কাজ করার মতো কোন জায়গা, মেশিন বা অবকাঠামোগত কোন সুযোগই নেই।
এ ব্যাপারে ভালো জানেন এমন এক জন সাবেক সরকারী কর্মকর্তার সাথে আলাপ করে জানা গেছে যে, পৃথিবীর অনেক দেশের দূতাবাসে মোট স্টাফ সংখ্যাএ ৩০ জন হয় না।অথচ মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের পাসপোর্ট অফিসে জনগণের টাকার শ্রা্দ্ধ আর হরিলুটের জন্য নানান রাজনৈতিক তদবির করে তাদেরকে পাঠানো হয়েছে। তাদেরকে যে অফিসে থেকে পাঠানো হয়েছে সেই অফিসের কাজ কর্ম কি করে চলে এটাও একটা বিরাট প্রশ্ন। কারণ কোন একটি অফিস থেকে এক সাথে ২৫/৩০ জন কর্মকর্তা, কর্মচারী ২ মাসের জন্য বিদেশে চলে গেলে সেই অফিসটি কি ভাবে চলে।
এই লুটপাট আর সরকারী টাকার শ্রাদ্ধ দেখার মতো কোন লোক নেই বাংলাদেশে?
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৫১
আবু তালেব শেখ বলেছেন: এবিষয়ে শীগ্র সমাধান হবে আশা করি
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সেদিনের সাধারণ মানুষ অনেক বড় মুল্য দিয়ে জাতির জন্য বিজয় এনেছিলেন; ১৯৭১ সালের সেই জেনারেশনকে ধন্যবাদ।