নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।
ভেস্তে গেল বেগম খালেদা জিয়ার ব্ল- প্রিন্ট। নির্বাচিত সরকারকে অপসারণের জন্য তৈরি করা হয়েছিল এই নীলনকশা। ৪ তারিখে সমাবেশ করে তিনি ‘অবস্থান’-এর হুমকি দিয়েছিলেন। ৫ তারিখে হেফাজতের অবরোধে সেই ‘অবস্থান’ বাস্তবায়ন করতে হেফাজতকে প্ররোচিত করেন। হেফাজতের নেতা আল্লামা শফীকে শাপলা চত্বরে না পাঠানোর পেছনে সব কলকঠি নাড়ে বেগম জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি। জানা গেছে, এক পর্যায়ে হেফাজতকে জানিয়ে দেন, তারা (হেফাজত) যদি বিএনপির কথামতো শাপলাচত্বরে অবস্থান অব্যাহত না রাখে তাহলে, বিএনটি ভবিষ্যতে আর হেফাজতকে সমর্থন দেবে না। লোক সমাগম দেখে ‘মাথা খারাপ’ হয়ে যায় হেফাজতের ধর্মব্যবসায়ীদের। এই তো মওকা। বিএনপির টোপ গিলে ফেলে। মাঝ রাস্তা থেকে ফিরে যান হেফাজত নেতা আল্লামা শফী। মাদ্রাসার নাবালক ছেলেদের বসিয়ে, হুংকার দেয়া হয় অবস্থান অব্যাহত রাখার। বেগম জিয়ার পরিকল্পিত পাণ্ডুলিপির প্রথম অঙ্ক ঠিকঠাক মতোই মঞ্চস্থ হয়। এরপর হেফাজতদের ‘মুসাফির’ আখ্যা দিয়ে তিনি দলের নেতাকর্মীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। পরের দিন, ৬ মে নয়াপল্টনে সমাবেশ ডাকেন। শাপলা চত্বরে হেফাজত, পল্টনে বিএনপি এবং ১৮ দল অবস্থান নেবে। দেশ অচল হয়ে যাবে। ব্যস, সরকারের পতন ঘটবে। এটা ছিল পরিকল্পনার দ্বিতীয় অংশ। বেগম জিয়া আওয়ামী লীগের সৈয়দ আশরাফের কথাকে পাত্তা দেননি। এত লোকের সমাবেশ পুলিশ ভেঙে দেবে কীভাবে? আর হেফাজত তো এসেছে ‘শহীদ’ হতে, তাই এদের সরাতে হলে ‘গণহত্যা’ চালাতে হবে। তাহলেও সরকারের পতন। পরিকল্পনার দ্বিতীয় অংশের প্ল্যান ‘বি’। কিন্তু বেগম জিয়া দুটি জিনিস বুঝতে ভুল করলেন।
প্রথমত. বেগম জিয়া বুঝতে পারেননি, এই হেফাজতের কর্মীরা ‘সাঁচ্চা’ মুসলমান নয়। এদের নিজেদের জীবনের মায়া অনেক বেশি তীব্র। তাই দিনের বেলা ঘেউ ঘেউ করলেও রাতে এরা মিউ মিউ করেছে। মাত্র ১৫ মিনিটে লেজ গুটিয়ে, কান ধরে চলে গেছে। হেফাজত ইসলাম কায়েমের নামে যে বালকদের মাঠে নামিয়েছিল, তারা এমন বিপন্ন অবস্থায় পড়তে হবে, ভাবতেও পারেনি। নেতাদের পকেট তো ভরেছে দরকষাকষির পরই।
দ্বিতীয়ত. বেগম জিয়া হয়তো জানতেন না, অন্যের উপর ভর করে ‘পরগাছা’ হাওয়া যায়, কিন্তু কোনো কিছু ওলটপালট করে দেয়া যায় না। যাই হোক, না হলো অবস্থান, না হলো গণহত্যা। সরকার পতনের নীলনকশা ভেস্তে গেল।
কিন্তু আমার প্রশ্ন অন্য। বেগম জিয়া যে সন্ধ্যায় বিবৃতি দিয়ে বললেন হেফাজতের কর্মীরা ‘মুসাফির’। তাদের সব ধরনের দেখাশোনার জন্য বিএনপি নেতাকর্মীদের তিনি নির্দেশ দিলেন। সেই নেতাকর্মীরা কই? বিএনপির মেহমানদারিতে থাকা অবস্থায় বেরসিক পুলিশ হেফাজতিদের কান ধরে বাড়ি পাঠাল, বিএনপি কেন তাদের পাশে দাঁড়াল না। বিএনপি নেতারা কেন, পুলিশি অভিযানের পর নির্ঘুম রাত কাটানো, প্রায় অভুক্ত, সদ্য কৈশোরে পৌঁছনো নির্বোধ মুসাফিরদের নিজেদের বাড়িতে নিয়ে ডাল-ভাত খাওয়ালেন না? বিএনপি নেতারা মুসাফিরদের শাপলা চত্বরে রেখে নিজেদের বাড়িতে ঘুমালেন, ছিঃ ছিঃ এই হলো মুসাফিরদের মেহমানদারি? যখন পুলিশ অভিযান চালাল, তখন হেফাজতের তেজস্বী বক্তা মুসলমানরা কোথায় পালালেন, তারা তো সন্ধ্যায় বলছিলেন যে তারা ‘শহীদ’ হতে এসেছেন, তারা শহীদও হলেন না, গাজীও হলেন না, হলেন ‘তস্কর’। এই ভীরু ‘তস্কর’দের হাতে কীভাবে ইসলাম হেফাজত থাকবে, সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ভিড়মি খাচ্ছি।
প্রশ্নের শেষ তো এখানেই নয়, বেগম জিয়া যিনি হেফাজতী ঘোড়ায় সাওয়ার হয়ে ক্ষমতায় আসার স্বপ্নে বিভোর ছিলেন। তিনি কি হেফাজতীদের ১৩ দফা পড়েছেন? বেগম জিয়া কি ১৩ দফা মানেন? আমরা বেগম জিয়া এবং বিএনপির কাছে, ১৩ দফার ব্যাপারে সুস্পষ্ট অবস্থান জানতে চাই। বিএনপি আন্দোলন করছে, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে। হেফাজতের ১৩ দফায় কোথাও নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা নেই, বরং আছে বাংলাদেশকে মধ্যযুগে নিয়ে যাওয়ার কিছু অবাস্তব দাবি। আছে নারীকে অসম্মান করার কিছু কুৎসিত প্রস্তাব। তাহলে হয় বিএনপি হেফাজতের ১৩ দফা দাবি মানে অথবা হেফাজতের ঘাড়ে সাওয়ার হয়ে দেশে একটা নৈরাজ্য তৈরি করতে চায়। তা না হলে হেফাজতের জন্য বিএনপির এতে উথলেপড়া দরদ কেন?
আজকাল দেয়ালে কান পাতলেই অনেক কথা শোনা যায়। হেফাজতকে মাঠে নামিয়েছে আসলে জামায়াত। চট্টগ্রামের অনেক সংবাদকর্মী বলেছেন, জামায়াতের কর্মীরাই এখন হেফাজতের কর্মী। হেফাজতের মূল এজেন্ডা আসলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করা। জামায়াত বিএনপিকে বুঝিয়েছে ‘হেফাজত’ই হলো সরকার অপসারণের আসল দাওয়াই। তাই বিএনপি হেফাজতী বটিকা সেবন করে, ক্ষমতার দরজায় যেতে চেয়েছে। কিন্তু অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় জš§ নেয়া দলটি দীর্ঘদিন গণতন্ত্রের আলো বাতাসে বড় হয়েও এখনও শেখেনি যে, একটি নির্বাচিত সরকারের অপসারণের একমাত্র পথ কেবল আরেকটি নির্বাচন। সুত্র ভেস্তে গেল বেগম খালেদা জিয়ার ব্ল- প্রিন্ট। নির্বাচিত সরকারকে অপসারণের জন্য তৈরি করা হয়েছিল এই নীলনকশা। ৪ তারিখে সমাবেশ করে তিনি ‘অবস্থান’-এর হুমকি দিয়েছিলেন। ৫ তারিখে হেফাজতের অবরোধে সেই ‘অবস্থান’ বাস্তবায়ন করতে হেফাজতকে প্ররোচিত করেন। হেফাজতের নেতা আল্লামা শফীকে শাপলা চত্বরে না পাঠানোর পেছনে সব কলকঠি নাড়ে বেগম জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি। জানা গেছে, এক পর্যায়ে হেফাজতকে জানিয়ে দেন, তারা (হেফাজত) যদি বিএনপির কথামতো শাপলাচত্বরে অবস্থান অব্যাহত না রাখে তাহলে, বিএনটি ভবিষ্যতে আর হেফাজতকে সমর্থন দেবে না। লোক সমাগম দেখে ‘মাথা খারাপ’ হয়ে যায় হেফাজতের ধর্মব্যবসায়ীদের। এই তো মওকা। বিএনপির টোপ গিলে ফেলে। মাঝ রাস্তা থেকে ফিরে যান হেফাজত নেতা আল্লামা শফী। মাদ্রাসার নাবালক ছেলেদের বসিয়ে, হুংকার দেয়া হয় অবস্থান অব্যাহত রাখার। বেগম জিয়ার পরিকল্পিত পাণ্ডুলিপির প্রথম অঙ্ক ঠিকঠাক মতোই মঞ্চস্থ হয়। এরপর হেফাজতদের ‘মুসাফির’ আখ্যা দিয়ে তিনি দলের নেতাকর্মীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। পরের দিন, ৬ মে নয়াপল্টনে সমাবেশ ডাকেন। শাপলা চত্বরে হেফাজত, পল্টনে বিএনপি এবং ১৮ দল অবস্থান নেবে। দেশ অচল হয়ে যাবে। ব্যস, সরকারের পতন ঘটবে। এটা ছিল পরিকল্পনার দ্বিতীয় অংশ। বেগম জিয়া আওয়ামী লীগের সৈয়দ আশরাফের কথাকে পাত্তা দেননি। এত লোকের সমাবেশ পুলিশ ভেঙে দেবে কীভাবে? আর হেফাজত তো এসেছে ‘শহীদ’ হতে, তাই এদের সরাতে হলে ‘গণহত্যা’ চালাতে হবে। তাহলেও সরকারের পতন। পরিকল্পনার দ্বিতীয় অংশের প্ল্যান ‘বি’। কিন্তু বেগম জিয়া দুটি জিনিস বুঝতে ভুল করলেন।
প্রথমত. বেগম জিয়া বুঝতে পারেননি, এই হেফাজতের কর্মীরা ‘সাঁচ্চা’ মুসলমান নয়। এদের নিজেদের জীবনের মায়া অনেক বেশি তীব্র। তাই দিনের বেলা ঘেউ ঘেউ করলেও রাতে এরা মিউ মিউ করেছে। মাত্র ১৫ মিনিটে লেজ গুটিয়ে, কান ধরে চলে গেছে। হেফাজত ইসলাম কায়েমের নামে যে বালকদের মাঠে নামিয়েছিল, তারা এমন বিপন্ন অবস্থায় পড়তে হবে, ভাবতেও পারেনি। নেতাদের পকেট তো ভরেছে দরকষাকষির পরই।
দ্বিতীয়ত. বেগম জিয়া হয়তো জানতেন না, অন্যের উপর ভর করে ‘পরগাছা’ হাওয়া যায়, কিন্তু কোনো কিছু ওলটপালট করে দেয়া যায় না। যাই হোক, না হলো অবস্থান, না হলো গণহত্যা। সরকার পতনের নীলনকশা ভেস্তে গেল।
কিন্তু আমার প্রশ্ন অন্য। বেগম জিয়া যে সন্ধ্যায় বিবৃতি দিয়ে বললেন হেফাজতের কর্মীরা ‘মুসাফির’। তাদের সব ধরনের দেখাশোনার জন্য বিএনপি নেতাকর্মীদের তিনি নির্দেশ দিলেন। সেই নেতাকর্মীরা কই? বিএনপির মেহমানদারিতে থাকা অবস্থায় বেরসিক পুলিশ হেফাজতিদের কান ধরে বাড়ি পাঠাল, বিএনপি কেন তাদের পাশে দাঁড়াল না। বিএনপি নেতারা কেন, পুলিশি অভিযানের পর নির্ঘুম রাত কাটানো, প্রায় অভুক্ত, সদ্য কৈশোরে পৌঁছনো নির্বোধ মুসাফিরদের নিজেদের বাড়িতে নিয়ে ডাল-ভাত খাওয়ালেন না? বিএনপি নেতারা মুসাফিরদের শাপলা চত্বরে রেখে নিজেদের বাড়িতে ঘুমালেন, ছিঃ ছিঃ এই হলো মুসাফিরদের মেহমানদারি? যখন পুলিশ অভিযান চালাল, তখন হেফাজতের তেজস্বী বক্তা মুসলমানরা কোথায় পালালেন, তারা তো সন্ধ্যায় বলছিলেন যে তারা ‘শহীদ’ হতে এসেছেন, তারা শহীদও হলেন না, গাজীও হলেন না, হলেন ‘তস্কর’। এই ভীরু ‘তস্কর’দের হাতে কীভাবে ইসলাম হেফাজত থাকবে, সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ভিড়মি খাচ্ছি।
প্রশ্নের শেষ তো এখানেই নয়, বেগম জিয়া যিনি হেফাজতী ঘোড়ায় সাওয়ার হয়ে ক্ষমতায় আসার স্বপ্নে বিভোর ছিলেন। তিনি কি হেফাজতীদের ১৩ দফা পড়েছেন? বেগম জিয়া কি ১৩ দফা মানেন? আমরা বেগম জিয়া এবং বিএনপির কাছে, ১৩ দফার ব্যাপারে সুস্পষ্ট অবস্থান জানতে চাই। বিএনপি আন্দোলন করছে, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে। হেফাজতের ১৩ দফায় কোথাও নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা নেই, বরং আছে বাংলাদেশকে মধ্যযুগে নিয়ে যাওয়ার কিছু অবাস্তব দাবি। আছে নারীকে অসম্মান করার কিছু কুৎসিত প্রস্তাব। তাহলে হয় বিএনপি হেফাজতের ১৩ দফা দাবি মানে অথবা হেফাজতের ঘাড়ে সাওয়ার হয়ে দেশে একটা নৈরাজ্য তৈরি করতে চায়। তা না হলে হেফাজতের জন্য বিএনপির এতে উথলেপড়া দরদ কেন?
আজকাল দেয়ালে কান পাতলেই অনেক কথা শোনা যায়। হেফাজতকে মাঠে নামিয়েছে আসলে জামায়াত। চট্টগ্রামের অনেক সংবাদকর্মী বলেছেন, জামায়াতের কর্মীরাই এখন হেফাজতের কর্মী। হেফাজতের মূল এজেন্ডা আসলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করা। জামায়াত বিএনপিকে বুঝিয়েছে ‘হেফাজত’ই হলো সরকার অপসারণের আসল দাওয়াই। তাই বিএনপি হেফাজতী বটিকা সেবন করে, ক্ষমতার দরজায় যেতে চেয়েছে। কিন্তু অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় জš§ নেয়া দলটি দীর্ঘদিন গণতন্ত্রের আলো বাতাসে বড় হয়েও এখনও শেখেনি যে, একটি নির্বাচিত সরকারের অপসারণের একমাত্র পথ কেবল আরেকটি নির্বাচন। সুত্র
০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
তালপাতারসেপাই বলেছেন: আপনি মনে হয় লেখা পড়া জানেন না সুত্র দিলাম তাও দেখেনি? নাকি ম্যডামের সাথা মাল খাইছেন?
২| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই হেফাজতিরা আমাদের দান ছদকার টাকায় খেয়ে পড়ে আমাদের রাজধানীকে পুড়িয়ে দিয়ে ক্ষমতায় চলে আসবে এমনটি হতে পারে না ।
০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
তালপাতারসেপাই বলেছেন: মিথ্যা বলে, কুরআন পুড়িয়ে যারা সত্য ও শান্তির ধর্মের প্রতিষ্ঠার কথা বলে। তারা ও তাদের অনুসারীরা আর যাই হোক মুসলীম হতে পারেনা। তাদের স্বস্তি দাবী করি আপনি করেন তো? না তাদের দেখে মুসমানগিরি খতম?
৩| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
জহির উদদীন বলেছেন: শেখ হাসিনা আপনাদের দালালদের মগজে বিএনপি জামায়াত নামের গবর ভরে দিছে....সেখানে কোন মানবতা নাই আছে শুধু নিস্ঠুরতা, ধান্ধাবাজি, তেলবাজি আর দালালি......বাল পোষ্ট
০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২২
তালপাতারসেপাই বলেছেন: মিথ্যা বলে, কুরআন পুড়িয়ে যারা সত্য ও শান্তির ধর্মের প্রতিষ্ঠার কথা বলে। তারা ও তাদের অনুসারীরা আর যাই হোক মুসলীম হতে পারেনা। তাদের স্বস্তি দাবী করি আপনি করেন তো? না মুসমানগিরি খতম?
ছাগল কাঠাল পাতা খায় জানতাম কিন্তু কাঠাল পাতা চোখে দিয়ে রাখে ...... জানতাম না গাধাট বাচ্চা সূত্র উল্লেখ আছে আগে ঐটা দেখ
৪| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
মমবাতি বলেছেন: আপনি এত কিছু জানেন আপনারে দরে ডিম দিলে সব বের হয়ে যাবে।
০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০২
তালপাতারসেপাই বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন, "পড় তোমার প্রভুর নামে" আমি পড়ি তাই জানি। বাচালতা না করে মন দিয়ে পড়ার অভ্যাস করুন। আর হাত মারার অভ্যাস ছাড়ুন তাহলে আপনা বৌয়ের সুখের জন্য মোমবাতির দরকার হবেনা।
৫| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
আরিফুর রহমান বাবুল বলেছেন: শুধু ডিমনা........একদম গরম ডিম....!!
০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
তালপাতারসেপাই বলেছেন: আপনি মনে হয় লেখা পড়া জানেন না সুত্র দিলাম তাও দেখেনি? নাকি ম্যডামের সাথা মাল খাইছেন?
৬| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০০
শ্রাবণধারা বলেছেন: আগে কাউকে ব্লগে এসে গালি দেইনি। আজ আপনাকে প্রচণ্ড ঘৃণায় গালি দিতে ইচ্ছে করছে। নাহ, আজও দিব না। তবে বলি, মানুষের রক্ত দেখে যাদের উল্লাস হয়, সেই সব জারজ বেজন্মা প্রতিবন্ধীদের মুখে লাথি মারতে খুব ইচ্ছা হয়, যেমন ইচ্ছা যারা জনগনের টাকা চুরি করে খায় তাদের মুখে লাথি মারতে....।
০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
তালপাতারসেপাই বলেছেন: মিথ্যা বলে, কুরআন পুড়িয়ে যারা সত্য ও শান্তির ধর্মের প্রতিষ্ঠার কথা বলে। তারা ও তাদের অনুসারীরা আর যাই হোক মুসলীম হতে পারেনা। তাদের স্বস্তি দাবী করি আপনি করেন তো? না মুসমানগিরি খতম?
ছাগল কাঠাল পাতা খায় জানতাম কিন্তু কাঠাল পাতা চোখে দিয়ে রাখে ...... জানতাম না গাধাট বাচ্চা সূত্র উল্লেখ আছে আগে ঐটা দেখ। মা ..চো..
৭| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
আকাশপানে বলেছেন: এক মাঘে শীত যায়না, তোমার ও এমন দিন আসবে চান্দু!
মানবতা শব্দটা আওয়ামী মিডিয়া আর আওয়ামীলীগ মানুষের মন থেকে মুছে দিয়েছে। আমি খুব খুশি হব যদি আগামীতে হাছিনার লাশ পড়ে আর তার ওপর মানুষ নাচে।
০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
তালপাতারসেপাই বলেছেন: মিথ্যা বলে, কুরআন পুড়িয়ে যারা সত্য ও শান্তির ধর্মের প্রতিষ্ঠার কথা বলে। তারা ও তাদের অনুসারীরা আর যাই হোক মুসলীম হতে পারেনা। তাদের স্বস্তি দাবী করি আপনি করেন তো? না মুসমানগিরি খতম?
ছাগল কাঠাল পাতা খায় জানতাম কিন্তু কাঠাল পাতা চোখে দিয়ে রাখে ...... জানতাম না গাধাট বাচ্চা সূত্র উল্লেখ আছে আগে ঐটা দেখ। খা..পো...
৮| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৭
মুক্ত বিহঙ্গ আমি বলেছেন: রাম ছাগল কোথাকার !
০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
তালপাতারসেপাই বলেছেন: মিথ্যা বলে, কুরআন পুড়িয়ে যারা সত্য ও শান্তির ধর্মের প্রতিষ্ঠার কথা বলে। তারা ও তাদের অনুসারীরা আর যাই হোক মুসলীম হতে পারেনা। তাদের স্বস্তি দাবী করি আপনি করেন তো? না মুসমানগিরি খতম?
ছাগল কাঠাল পাতা খায় জানতাম কিন্তু কাঠাল পাতা চোখে দিয়ে রাখে ...... জানতাম না গাধাট বাচ্চা সূত্র উল্লেখ আছে আগে ঐটা দখ ...
৯| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৭
অলস আমি বলেছেন: শ্রাবণধারা বলেছেন: আগে কাউকে ব্লগে এসে গালি দেইনি। আজ আপনাকে প্রচণ্ড ঘৃণায় গালি দিতে ইচ্ছে করছে। নাহ, আজও দিব না। তবে বলি, মানুষের রক্ত দেখে যাদের উল্লাস হয়, সেই সব জারজ বেজন্মা প্রতিবন্ধীদের মুখে লাথি মারতে খুব ইচ্ছা হয়, যেমন ইচ্ছা যারা জনগনের টাকা চুরি করে খায় তাদের মুখে লাথি মারতে....।সহমত
০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
তালপাতারসেপাই বলেছেন: মিথ্যা বলে, কুরআন পুড়িয়ে যারা সত্য ও শান্তির ধর্মের প্রতিষ্ঠার কথা বলে। তারা ও তাদের অনুসারীরা আর যাই হোক মুসলীম হতে পারেনা। তাদের স্বস্তি দাবী করি আপনি করেন তো? না মুসমানগিরি খতম?
ছাগল কাঠাল পাতা খায় জানতাম কিন্তু কাঠাল পাতা চোখে দিয়ে রাখে ...... জানতাম না গাধাট বাচ্চা সূত্র উল্লেখ আছে আগে ঐটা দেখ
১০| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
s r jony বলেছেন:
১১| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
এেলক্সান বলেছেন: এতো দেখি হেফাজতির হাট বাজার
১২| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: অলস আমি বলেছেন: শ্রাবণধারা বলেছেন: আগে কাউকে ব্লগে এসে গালি দেইনি। আজ আপনাকে প্রচণ্ড ঘৃণায় গালি দিতে ইচ্ছে করছে। নাহ, আজও দিব না। তবে বলি, মানুষের রক্ত দেখে যাদের উল্লাস হয়, সেই সব জারজ বেজন্মা প্রতিবন্ধীদের মুখে লাথি মারতে খুব ইচ্ছা হয়, যেমন ইচ্ছা যারা জনগনের টাকা চুরি করে খায় তাদের মুখে লাথি মারতে....।সহমত
০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
তালপাতারসেপাই বলেছেন: মিথ্যা বলে, কুরআন পুড়িয়ে যারা সত্য ও শান্তির ধর্মের প্রতিষ্ঠার কথা বলে। তারা ও তাদের অনুসারীরা আর যাই হোক মুসলীম হতে পারেনা। তাদের স্বস্তি দাবী করি আপনি করেন তো? না মুসমানগিরি খতম?
ছাগল কাঠাল পাতা খায় জানতাম কিন্তু কাঠাল পাতা চোখে দিয়ে রাখে ...... জানতাম না গাধাট বাচ্চা সূত্র উল্লেখ আছে আগে ঐটা দেখ
১৩| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: আপনার সূত্র পথে গিয়ে ঐ লেখায় নিচের মন্তব্যটা পেলাম
Sort by: Date Rating Last Activity
0
Sir Wiseman's avatar
Sir Wiseman · 5 hours ago
Burhan, you wrote the news article saying Jamat-Shibir killed 1. Blogger Rajib, 2. Toki, 3. Imtiaz's brother and 4. Cocktailed your boss Nayamul. All lies, proven. You have lost all credibilities like Biplob. Stop telling lies. That will help your tabloid.
০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
তালপাতারসেপাই বলেছেন: ওটা আমাকে উদ্দেস্য করে নয়। আসল লেখক কে ....
০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
তালপাতারসেপাই বলেছেন: আপনার বুদ্ধি আছে!!!
১৪| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
তালপাতারসেপাই বলেছেন: ভেস্তে গেলো বিএনপির পরিকল্পনা
ভোরের কাগজ : মঙ্গলবার, ৭ মে ২০১৩
খোন্দকার কাওছার হোসেন : অবশেষে ভেস্তে গেলো বিএনপির পরিকল্পনা। হেফাজতের সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচিকে পুঁজি করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলে পদত্যাগে বাধ্য করার পরিকল্পনা ছিল দলটির। কিন্তু সরকারের তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দ্রুত পদক্ষেপ সে পরিকল্পনা বানচাল করে দেয়।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, পরিকল্পনা বানচাল হয়ে যাওয়ায় দলটির নেতাদের মধ্যে নেমে এসেছে হতাশা। কর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে অস্থিরতা। তার প্রতিফলনও দেখা গেছে দলীয় কার্যালয়ে। গতকাল সোমবার বিকালে সেখানে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। নেতাদের কোনো নির্দেশ মানতে চান না কর্মীরা। মহিলাকর্মীরাও একে অন্যের সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। হাতাহাতির উপক্রম হলে স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্যকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে হস্তক্ষেপ করতে হয়। জানা গেছে, বিএনপির পরিকল্পনা ছিল সরকার পতনের। সে লক্ষ্যে তারা হেফাজতকে শাপলা চত্বরে বসে পড়ার পরামর্শ দেয়। তাদের পরামর্শ মোতাবেক শাপলা চত্বরে সমাবেশ শেষে সেখানেই অবস্থান করার কর্মসূচি ঘোষণা করে হেফাজতে ইসলাম। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয় তারা। তাদের সঙ্গে গতকাল সোমবার ফজর নামাজের পরে আরো কয়েক লাখ লোক যোগ দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এসব লোক ঢাকা মহানগর ও চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্নস্থান থেকে রাতের মধ্যেই ঢাকার আনার ব্যবস্থা করা হয় বলে সূত্র জানায়।
পরিস্থিতি মূল্যায়নে রোববার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি সভায় মিলিত হন নেতারা। সেখানে সিদ্ধান্ত হয় গতকাল সোমবার বিকালে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠানের। সে সমাবেশই হবে সরকার পতনের সমাবেশ। সেখান থেকে দেশকে অচল করার কর্মসূচি ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। গৃহীত কর্মসূচির মধ্যে ছিল সচিবালয়, গণভবনসহ জাতীয় সংসদ ভবন ঘেরাও। পাশাপাশি সরকারকে অসহযোগ করার ও ট্যাক্স-খাজনা সব বন্ধ করে দেয়ার আহ্বান জানানোর।
একদিকে, হেফাজতের সমাবেশ যেখানে কয়েক লাখ লোকের উপস্থিতি। অন্যদিকে বিএনপি-জামাতের নেতৃত্বে ১৮ দলের সমাবেশ। সে সমাবেশেও লাখ লোকের সমাগমের প্রস্তুতি ছিল। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে রোববার রাতেই হেফাজতের সঙ্গে যোগ দিতে বিএনপি-জামাতসহ ১৮ দলের নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেয়া হয়। পাশাপাশি হেফাজতের কর্মীদের মুসাফির আখ্যায়িত করে রাজধানীবাসীকে তাদের জন্য খাবার সরবরাহের আহ্বান জানান খালেদা জিয়া।
খালেদা জিয়ার নির্দেশের পর পরই হেফাজতকর্মীদের মাঝে খাবার বিতরণ করেছে বিএনপি। দলটির নেতাকর্মীরা নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের রাস্তায় জড়ো হয়ে নানা প্রকারের হালকা খাবার ও পানীয় বিতরণ করেন। খাবারের মধ্যে ছিল রুটি-কলা, বিস্কুট, তরমুজ, শসা ও কোমল পানীয়।
বিএনপির এমন পরিকল্পনা দ্রুতই সরকারের কাছে পৌঁছে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে রোববার রাতেই শাপলা চত্বর হেফাজত মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সে মোতাবেক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। হেফাজত মুক্ত হয় শাপলা চত্বর। ভেস্তে যায় সরকার পতনে বিএনপির পরিকল্পনা।
১৫| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
বৃক্ষ বলেছেন: শয়তানের দল দিয়ে গণ-অভ্যুথান হয়না। হেফাজতী ও গোলাবী এন্ড গংদের জন্য রইল এক রাশ সমবেদনা। বেটার লাক নেক্সট টাইম।
১৬| ০৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
বিচছু বলেছেন: বাহ।জামা ছাগু,হেফা ছাগুরা ম্যা ম্যা করতাসে তাদের জরুরী ভিত্তিক কাডুল ফাতা দেওয়া হোক পোস্ট ভালা হইসে বাট আফনের কিসু পোস্ট হেফা ছাগুগো পক্ষে যায় এটা খৈয়াল কৈইরা :-<
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
আরিফুর রহমান বাবুল বলেছেন: ঐ হালারপো, বেগম জিয়া মনেহয় তোর খালা হয়, মনেহয় খালার পেটে ডুকে সব কথা শুনে আসলি...হালার ফাউল........কোথাকার...দূরে গিয়া মর.....।