নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

জঙ্গিদের বিচারের দাবিতে মাঠে নামছে ধর্মভিত্তিক দলগুলো : ইসলামের নামে হামলা ও হত্যাকাণ্ড বরদাশত করা হবে না

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮


বাংলাদেশ থেকে জঙ্গিদের নির্মূল ও হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে মাঠে নামছে হেফাজতসহ ধর্মভিত্তিক দলগুলো। শুক্রবার রাতে রাজধানীর কূটনৈতিক জোন গুলশানের হলি আর্টিজান নামের একটি রেস্টুরেন্টে দেশে এই প্রথম জঙ্গি হামলায় ২০ নিহতের ঘটনা ইসলাম সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন দলগুলোর শীর্ষ নেতারা। তারা বলেন, ইসলামের নামে এ ধরনের হত্যাকাণ্ড বরদাশত করা হবে না। এই বর্বরোচিত ঘটনায় এবং অনৈসলামিক আক্রমণ কেবল ইসলামের শত্রুরাই করতে পারে বলে মন্তব্য করেন তারা। এ ছাড়া ইসলামী দলগুলোর সঙ্গে তাল মিলিয়ে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামীর নেতারাও মাঠে নামবেন।
সংঘটিত ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দ্রা জানিয়ে জঙ্গিদের নির্মূল ও হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে শিগগিরই রাজপথে নামার ইঙ্গিতও দেন তারা। গতকাল শনিবার মানবকণ্ঠকে পৃথকভাবে দলগুলোর শীর্ষ নেতারা এ তথ্য জানিয়ে বলেন, ঈদে ঘরমুখো মানুষদের যাতায়াতে যেন অসুবিধা না হয়, সে জন্য রাজপথের আন্দোলন কর্মসূচি আপাতত বাদ দেয়া হয়। এখন শুধু বিবৃতির মাধ্যমে সরকারের কাছে এই বিচার চাওয়া হবে। প্রয়োজনে কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে এ দেশ থেকে জঙ্গিদের নির্মূল করতে সরকারকে বাধ্য করার পাশাপাশি দেশবাসীকে এ ব্যাপারে সজাগ হওয়ার আহ্বান জানানো হবে। একইভাবে জঙ্গি নির্মূলে তাদের মধ্যে কেউ কেউ সরকারকে সহযোগিতা করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে হেফাজতে ইসলামের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দলটির মুখপাত্র মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী মুঠোফোনে গতকাল মানববণ্ঠকে বলেন, ঈদের পরে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে হেফাজত মাঠে নামবে। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের পশু বা জানোয়ারের সমতুল্য মনে করি আমরা। পবিত্র রমজান মাসে এ রকম জঘন্য হত্যাকাণ্ড মুসলমানরা বিস্মিত ও মর্মাহত জানিয়ে তিনি বলেন, অমুসলিম ও নিরাপরাদ মানুষকে আক্রমণ ও হত্যা করা সরাসরি ইসলামবিরোধী।
ঐতিহাসিক কিশোরগঞ্জ শোলাকিয়া ঈদগাহের ইমাম আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ বলেন, রমজানের পবিত্র এই দিনে এ ধরনের বর্বর ও অনৈসলামিক আক্রমণ কেবল ইসলামের শত্রুরাই করতে পারে। এটি অত্যন্ত নিন্দনীয়।
তরিকত ফেডারশেনর মহাসচিব লায়ন এম এ আউয়াল বলেন, গুলশানের ঘটনায় আমরা সবাই ব্যথিত। এ ঘটনার নিন্দা জানানোর ভাষা আমি হারিয়ে ফেলেছি। উদ্ধার অভিযান সফলভাবে করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আইনশৃঙ্খলাবাহিনীকে আমি ধন্যবাদ জানাই। খেলাফত মজলিশের আমির মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক বলেন, দেশ ও দেশের জনগণকে বিপদাপন্ন করার জন্য পরিকল্পিতভাবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানো হচ্ছে। এ হামলার সঙ্গে জড়িতরা ইসলাম ও মুসলমানের শত্রু। ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হুসাইন বলেন, ইসলামের নামে এ ধরনের সন্ত্রাসী হামলা বরদাশত করা হবে না। এ হামলায় বিশ্ব সন্ত্রাসের জনক ইসরাইলের হাত থাকতে পারে। দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র বলে মন্তব্য করেন ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী ও মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ। তারা বলেন, সন্ত্রাসীদের নিন্দনীয় ভয়াবহ সহিংসতায় আমরা স্তম্ভিত। দেশের মানুষ আতঙ্কে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ও অস্বস্তিতে ভুগছে। দলমত নির্বিশেষে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা করুন।
এদিকে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমাদ বলেন, গুলশানের সুরক্ষিত এলাকায় যে বেদনাদায়ক ঘটনা ঘটে গেল, তা একেবারেই অকল্পনীয়। এ ঘটনা গোটা দেশবাসীকে স্তম্ভিত ও আতঙ্কিত করে তুলেছে। এ অবস্থা চলতে দেয়া যায় না। এ জন্য প্রয়োজন সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্য।
অন্যদিকে বিদেশি কূটনীতিক ও দেশের নাগরিকদের জীবন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারকে দ্রুত দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ইলামিক পার্টির চেয়ারম্যান এম. এ রশিদ প্রধান ও মহাসচিব মহিউদ্দীন আহমেদ। তারা বলেন, ইসলামের নাম ব্যবহার করে এমন ন্যক্কারজনক হামলা মেনে নেয়া যায় না। ইসলামের নামে বিশ্বব্যাপী এ ধরনের হামলার ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের এ ধরনের হামলা হয়েছে। তারা সরকারের সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সত্য উদ্ঘাটন করার জোর দাবি জানান।
হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসী হামলা ও জিম্মি পরিস্থিতির ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ‘ইউনাইটেড মুসলিম উম্মাহ বাংলাদেশ’-এর চেয়ারম্যান অলি উল্লাহ বুলবুল ও সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা ইয়াকুব শরাফতী।। তারা বলেন, ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ করে সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।
বাংলাদেশ থেকে জঙ্গিদের নির্মূল ও হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে মাঠে নামছে হেফাজতসহ ধর্মভিত্তিক দলগুলো। শুক্রবার রাতে রাজধানীর কূটনৈতিক জোন গুলশানের হলি আর্টিজান নামের একটি রেস্টুরেন্টে দেশে এই প্রথম জঙ্গি হামলায় ২০ নিহতের ঘটনা ইসলাম সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন দলগুলোর শীর্ষ নেতারা। তারা বলেন, ইসলামের নামে এ ধরনের হত্যাকাণ্ড বরদাশত করা হবে না। এই বর্বরোচিত ঘটনায় এবং অনৈসলামিক আক্রমণ কেবল ইসলামের শত্রুরাই করতে পারে বলে মন্তব্য করেন তারা। এ ছাড়া ইসলামী দলগুলোর সঙ্গে তাল মিলিয়ে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামীর নেতারাও মাঠে নামবেন।
সংঘটিত ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দ্রা জানিয়ে জঙ্গিদের নির্মূল ও হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে শিগগিরই রাজপথে নামার ইঙ্গিতও দেন তারা। গতকাল শনিবার মানবকণ্ঠকে পৃথকভাবে দলগুলোর শীর্ষ নেতারা এ তথ্য জানিয়ে বলেন, ঈদে ঘরমুখো মানুষদের যাতায়াতে যেন অসুবিধা না হয়, সে জন্য রাজপথের আন্দোলন কর্মসূচি আপাতত বাদ দেয়া হয়। এখন শুধু বিবৃতির মাধ্যমে সরকারের কাছে এই বিচার চাওয়া হবে। প্রয়োজনে কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে এ দেশ থেকে জঙ্গিদের নির্মূল করতে সরকারকে বাধ্য করার পাশাপাশি দেশবাসীকে এ ব্যাপারে সজাগ হওয়ার আহ্বান জানানো হবে। একইভাবে জঙ্গি নির্মূলে তাদের মধ্যে কেউ কেউ সরকারকে সহযোগিতা করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে হেফাজতে ইসলামের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দলটির মুখপাত্র মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী মুঠোফোনে গতকাল মানববণ্ঠকে বলেন, ঈদের পরে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে হেফাজত মাঠে নামবে। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের পশু বা জানোয়ারের সমতুল্য মনে করি আমরা। পবিত্র রমজান মাসে এ রকম জঘন্য হত্যাকাণ্ড মুসলমানরা বিস্মিত ও মর্মাহত জানিয়ে তিনি বলেন, অমুসলিম ও নিরাপরাদ মানুষকে আক্রমণ ও হত্যা করা সরাসরি ইসলামবিরোধী।
ঐতিহাসিক কিশোরগঞ্জ শোলাকিয়া ঈদগাহের ইমাম আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ বলেন, রমজানের পবিত্র এই দিনে এ ধরনের বর্বর ও অনৈসলামিক আক্রমণ কেবল ইসলামের শত্রুরাই করতে পারে। এটি অত্যন্ত নিন্দনীয়।
তরিকত ফেডারশেনর মহাসচিব লায়ন এম এ আউয়াল বলেন, গুলশানের ঘটনায় আমরা সবাই ব্যথিত। এ ঘটনার নিন্দা জানানোর ভাষা আমি হারিয়ে ফেলেছি। উদ্ধার অভিযান সফলভাবে করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আইনশৃঙ্খলাবাহিনীকে আমি ধন্যবাদ জানাই। খেলাফত মজলিশের আমির মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক বলেন, দেশ ও দেশের জনগণকে বিপদাপন্ন করার জন্য পরিকল্পিতভাবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানো হচ্ছে। এ হামলার সঙ্গে জড়িতরা ইসলাম ও মুসলমানের শত্রু। ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হুসাইন বলেন, ইসলামের নামে এ ধরনের সন্ত্রাসী হামলা বরদাশত করা হবে না। এ হামলায় বিশ্ব সন্ত্রাসের জনক ইসরাইলের হাত থাকতে পারে। দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র বলে মন্তব্য করেন ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী ও মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ। তারা বলেন, সন্ত্রাসীদের নিন্দনীয় ভয়াবহ সহিংসতায় আমরা স্তম্ভিত। দেশের মানুষ আতঙ্কে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ও অস্বস্তিতে ভুগছে। দলমত নির্বিশেষে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা করুন।
এদিকে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমাদ বলেন, গুলশানের সুরক্ষিত এলাকায় যে বেদনাদায়ক ঘটনা ঘটে গেল, তা একেবারেই অকল্পনীয়। এ ঘটনা গোটা দেশবাসীকে স্তম্ভিত ও আতঙ্কিত করে তুলেছে। এ অবস্থা চলতে দেয়া যায় না। এ জন্য প্রয়োজন সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্য।
অন্যদিকে বিদেশি কূটনীতিক ও দেশের নাগরিকদের জীবন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারকে দ্রুত দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ইলামিক পার্টির চেয়ারম্যান এম. এ রশিদ প্রধান ও মহাসচিব মহিউদ্দীন আহমেদ। তারা বলেন, ইসলামের নাম ব্যবহার করে এমন ন্যক্কারজনক হামলা মেনে নেয়া যায় না। ইসলামের নামে বিশ্বব্যাপী এ ধরনের হামলার ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের এ ধরনের হামলা হয়েছে। তারা সরকারের সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সত্য উদ্ঘাটন করার জোর দাবি জানান।
হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসী হামলা ও জিম্মি পরিস্থিতির ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ‘ইউনাইটেড মুসলিম উম্মাহ বাংলাদেশ’-এর চেয়ারম্যান অলি উল্লাহ বুলবুল ও সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা ইয়াকুব শরাফতী।। তারা বলেন, ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ করে সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।
সূত্র

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: কে শুনবে কার কথা???

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.