![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি নিজেকে এইভেবে গর্ব বোধ করি যে, আমি এমন এক স্রষ্টার সৃষ্টি যিনি সমগ্র বিশ্বজগত সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি অসীম ক্ষমতার অধিকারী। সেই সাথে তিনি একজন অনুসরণীয় মানুষ পাঠিয়েছেন যাকে পুরোপুরি অনুসরণ করতে না পারলেও চিনতে পেরেছি । (মাহমুদ রহমান কথাগুল সুন্দর বলেছেন তাই আমার প্রফাইলে দিলাম)
ফুটবল খেলায় মহামেডান আবাহনী থাকে নির্বাচনে জয় ও পরাজয় থাকে, তেমনি একটি যুদ্ধেও পক্ষ বিপক্ষ থাকে। একটি পক্ষ জয়ী হয়, অন্য পক্ষটি বিজয়ী হয়। যে পক্ষটি পরাজয় বরন করে সে পক্ষ যে ন্যায়ের পক্ষে নয় তা সবসময় নিশ্চিত করে বলা যায় না। যেমন ওহুদের যুদ্ধে প্রিয় নবী ( দঃ ) আহত হয়েছিলেন, তাই বলে কি তা ন্যায়ের যুদ্ধ ছিল না?
সংসদ নির্বাচনে মহাজট বিজয়ি হয়েছে। ৪ দলীয় জটের নেত্রী খালেদা জিয়া নির্বাচনে কারচুপির কথা বলেছেন। প্রখাত ব্লগার উন্মু আব্দুল্লাহ নির্বাচনী রায় প্রভাবিত করার কথা বলেছেন। আমি তবু মেনে নিচ্ছি সুষ্ঠু নির্বাচন হলেও মহাজট বিজয়ী হত। ৪ দলীয় জটের পরাজয়ের একটি প্রধান কারন বিএনপি দলীয় নেতা মন্ত্রীদের দুর্নীতির অভিযগ। লক্ষ করে থাকলে জামাত নেতাদের ভট কমে নি। যদিও আমরা মাত্র ২ টি আসন পেয়েছি তবু পরাজয়ের ব্যাবধান খুব কম এবং অনেক আসনে আমাদের ভট বেড়েছে। ক্ষমতায় থেকে জামাতের মন্ত্রীদের সততার ফসল হিসেবে এ সাফল্যকে দেখা যায়।
মহাজট জয়ী হয়ার পর থেকে বিভিন্ন স্থানে অত্যাচারের খবর পত্র-পত্রিকায় আসে। তার সাথে সবাই মুক্তিযুদ্ধে অপরাধের শাস্তি দাবি করেছেন। আমি বলতে চাই যে আমরাও যে কন ধরনের অপরাধের শাস্তি চাই। মুক্তিযুদ্ধে জামাতের অনেক নেতা অনেক মানুষের জীবন রক্ষা করেছেন। অনেকে পাকিস্তানে ভুট্ট এবং প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার কাজের সমালচনা করেছেন। আমরা বাঙ্গালি মুসলমান হয়ে পাশের মুসলমানের জন্য কি আমাদের প্রান কাঁদে না? আমাদের অনেকে শান্তি কমিটি গঠন করে অস্থির যুদ্ধের সময়ও সেবা করেছেন।
সেখ হাসিনা জাতিসংঘের সাহায্য চেয়ে ভাল কাজ করেছেন। প্রথমে পাকিস্তান, আমেরিকা, চীনের মত দেশের বিচার হতে হবে যারা স্বাধীনতাকে সমর্থন করে নি। এরপর দেশের যারা বিভিন্ন হত্যা, ডাকাতির সাথে জড়িত ছিল, তাদেরও মুক্তি দেয়া হবে না।
যুদ্ধপরাধী কন দলের নয়। বিজয়ের পরেও যারা হত্যা লুন্ঠন ও ডাকাতি করেছেন তাদেরকে মুক্তিযদ্ধা বললে মুক্তিযুদ্ধের অপমান হয়। ভাল মন্দ মিশেই মানুষ। কন দলের সবাই ভাল, কন দলের সবাই খারাপ তা কখন হবে না। অনেক মুক্তিযদ্ধা আছেন জামাতের নেতা হয়েছেন, অনেক লুটপাতের হতা আছেন যারা আওয়ামলীগ করেন। তাই দলমতনির্বিশেষে যুদ্ধপরাধীর বিচার চাই। অপরাধী যেই হক সাজা তাকে পেতেই হবে। মুক্তিযুদ্ধকে বাকশালীরা যেমন দলীয় করন করেছে যুদ্ধপরাধীর বিচারও তেমন দলীয়করন না হক।
২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:১৪
কঁাকন বলেছেন: বুঝলাম
আমি জামাতের বিচার চাই
০২ রা জানুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:১৫
সরপ বলেছেন: অপরাধী যে দলেরই হক তার বিচার চাই।
৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:২৩
না বলা কথা বলেছেন: বানান নিয়া তোমার আঁতলামি দেখলে চিবাইয়া খাইতে ইচ্ছা করে।
উদ্ভট পাগল ,ছাগল।
৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৯:৩০
বিবিধ বলেছেন: একটি শ্রেণীর আঁতে ঘা লেগেছে মনে হয়। তারা আসলে মুক্তিযোদ্ধাদের বিচার চায় না, তারা নির্দিষ্ট একটি দলের বিচার চায়।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৮
সরপ বলেছেন: যথাথ বলেছেন।
৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৩
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন: এই পুং...ভাই একদিন কইছিল----------আমরা ত বাংলাদেশ মেনেই নিয়েছি। ছা.............গ............ল
৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:০৪
রাফা বলেছেন: ব্লগার বৃন্দ অনুগ্রহ করে বলুন এই রকম লেখায় কি মন্তব্য করা যায় ?
০৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:২৬
সরপ বলেছেন: যুদ্ধপরাধীর বিচার হক তবে দলীয়করন চাই না।
৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৪২
যীশূ বলেছেন: দুরে গিয়া মর রাজাকারের বাচ্চা রাজাকার।
৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৪
মুহাম্মদ জ িহরুল কাইয়ুম ভূঁইয়া বলেছেন: comment by: বিবিধ বলেছেন: একটি শ্রেণীর আঁতে ঘা লেগেছে মনে হয়। তারা আসলে মুক্তিযোদ্ধাদের বিচার চায় না, তারা নির্দিষ্ট একটি দলের বিচার চায়।
--- ধন্যবাদ।
comment by: যীশূ বলেছেন: দুরে গিয়া মর রাজাকারের বাচ্চা রাজাকার।
--- আর কী'বা বলার আছে??? গালি ছাড়া জীবনে আর কি কি শিকছেন, বাই।
প্রকৃত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই। ন্যায় বিচার চাই, চাই ইনসাফের বিচার। কোন প্রহসনের বিচার মানি না, মানব না।
ধন্যবাদ লেখক। সহমত।
প্রথমে পাকিস্তান, আমেরিকা, চীনের মত দেশের বিচার হতে হবে যারা স্বাধীনতাকে সমর্থন করে নি...
তারপর ১৯৫ জন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীর যাদেরকে ছেড়ে দেয়া হয়েছিল নিজেদের কু-কীর্তি ঢাকার জন্য। এদেরকে আগে বিচারের কাঠ-গড়ায় দাঁড়াতে হবে। তারপর দেখা যাবে অন্যদের, যাদের এখনও পর্যন্ত কোন প্রমাণই নেই। জোচ্চুরি যত্তসব।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৩৯
সরপ বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।
৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:১৮
মুহাম্মদ জ িহরুল কাইয়ুম ভূঁইয়া বলেছেন: ১. দেশে এখন যদ্ধাপরাধীর সংখ্যা কত? কারা এই যদ্ধাপরাধী? কি এদের নাম-ধাম? এই পরিসংখ্যান কারো জানা নেই। যারা যদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবী করছেন তাদের কাছে এই পরিস্যংখান চাইলে তারা বলেন, এটা নির্ধারণ করা সরকারের দায়িত্ব। স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগ সরকার এই দায়িত্ব একবার পালন করেছিল। তারা এই যদ্ধাপরাধী দের সংখ্যা নির্ধারণ করেছিল ১৯৫ জন। এরা সবাই ছিল পাকসেনা। কিন্তু তৎকালীন সরকার এদের কোন বিচার না করে মুক্তি দিয়ে দেয়। এই মুক্তিনামায় স্বাক্ষর করেছিলেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শরণসিং , পাকিস্তানের আজিজ আহমেদ এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. কামাল হোসেন।
তার পর বিগত ৩৬ বছরে আর কোন সরকার কোন যদ্ধাপরাধী চিহ্নিত করেনি।ফলে দেশে এখন কোন যদ্ধাপরাধী নেই। জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের সেক্রেটারি জেনারেল জনাব আলী আহসান মুজাহিদের এ সত্যটি উচ্চারণ করায় তথাকথিত সশীল সমাজ, একশ্রেনীর বুদ্ধিজীবী ও রাজনীতিবিদ ক্ষুব্ধ হয়েছেন এবং এর সূত্র ধরে জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী তুলেছেন। আমি তাদের ক্ষোভকে শ্রদ্ধা করি কিন্তু এ জন্য জামায়াতকে কেন নিষিদ্ধ করতে হবে বুঝতে পারি না। যে ১৯৫ জন পাকসেনাকে যদ্ধাপরাধী ঘোষণা করা হয়েছিল জামায়াত তো তাদের মুক্তি দেয়নি; মুক্তি দিয়েছে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। যদ্ধাপরাধী দের বিচার না করার অপরাধ যদি কেউ করে থাকে সে অপরাধ করেছে আওয়ামী লীগ। ক্ষোভ যদি প্রকাশ করতেই হয় তাহলে সে ক্ষোভ প্রকাশ করা উচিৎ আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে অথবা আওয়ামী লীগের পক্ষে যিনি যুদ্ধাপরাধীদের ছেড়ে দিয়েছিলেন সেই ড. কামাল হোসেনের বিরুদ্েধ। তা না করে এই দায়ভার জামায়াতের ঘাড়ে চাপানোর কেন যে এতো কসরত তা সাধারণ মানুষের পক্ষে বোঝা সত্যিই মুসকিল।
২. যদ্ধাপরাধী দের বিচার চাওয়া কোন অন্যায় নয়। অন্যায় হচ্ছে যদ্ধাপরধের মিথ্যা অভিযোগ এনে নিরপরাধ ব্যক্তিকে হয়রানি করা।…
৩. আপনারা যেভাবে নিজামী-মুজাহিদ ও জামায়াত নিয়ে পড়েছেন তাতে এটা পরিষ্কার যে, আপনাদের টার্গেট যুদ্ধাপরাধেিদর বিচার নয়, বিকাশমান ইসলামী আন্দোলনের অগ্রযাত্রা রোধ করা। নইলে ২৫ শে মার্চ কালো রাত্রে পাক আর্মি যে হাজার হাজার বাঙালি নিধন করেছিল, দীর্ঘ নয় মাস যারা এ দেশে হত্যা, ধষর্ণ ও লুণ্ঠনের রাজত্ব কায়েম করেছিল, যাদের সাথে ছিল আমাদের মূল লড়াই, বিচার দাবী করার কথা ছিল সেই পাকসেনাদের বিরুদ্ধে। জামায়াত যে মুক্তিযুদ্ধের আসল প্রতিপক্ষ ছিল না তার প্রমান ১৬ ডিসেম্বরের রেসকোর্সের আতসর্মপনের দলীল। জামায়াতই যদি প্রতিপক্ষ হতো তাহলে জামায়াতকেই আতসমর্পনের জন্য বলা হতো। তা যখন বলা হয়নি তখন যামায়াত যে নির্দোষ সেদিনই তা প্রমান হয়ে গেছে। এ কথা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না , পচানব্বই হাজার পাকসেনাকে যারা ফুলের টোকাটি না দিয়ে ছেড়ে দিল শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানী করেছে তারা। একাত্তরের মুক্তযুদ্ধের আসল প্রতিপক্ষ পাকসেনারাই আসল যদ্ধাপরাধী। এই যদ্ধাপরাধী দের যারা মুক্তি দলি তাদের বিচার দাবী না করে জামায়াতের বিচার দাবী করার সঙ্গত কোন কারণ থাকতে পারে না।
৪. আমরা সবাই জানি, মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগী যেমন ছিল ইন্ডিয়ান বাহিনী তেমনি পাকবাহিনীর সহযোগী ছিল রাজাকার, আলবদর, আলশামস প্রভৃতি বাহিনী। বামপন্থিদের দাবী, এই সব সহযোগী বাহিনী গড়ে তুলেছিল জামায়ত; অতএব জামায়াতের রাজনীািত করার অধিকার কেড়েনিতে হবে। কিন্তু এখানে যে সত্যের অপলাপ আছে সে তথ্য তারা লুকিয়ে রাখলেও জনগন জানে, আজকে যেমন আনসার ,ভিডিপি ও গ্রাম প্রতিরক্ষা দল আছে রাজাকার, আলবদর, আলশামস ছিল তেমনি সরকার নিয়ন্ত্রিত বাহিনী। এসব বাহিনীর কোনটাই কোন রাজনৈতিক দলের নিজস্ব বাহিনী ছিল না। মুক্তিযুদ্ধের সময় আনসার বাহিনী পূনর্গঠন করে সরকার এই বাহিনী গড়ে তুলেছিল। সরকার এসব বাহিনীতে লোক নিয়োগের সময় তৎকালীন র্পব পাকিস্তানের যেকোন লোকেরই তাতে যোগদান করার সুযোগ ছিল। কোন রাজনৈতিক দল করে না এমন লোকেরা যেমন তাতে অংশ গ্রহন করেছিল তেমনি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সমর্থক কর্মীও এসব বাহিনীতে চাকরী নিয়েছিল।
চাকরী করা প্রত্যেক মানুষের ব্যক্তিগত অধিকার। এখনো জামায়াতের লোকদের ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান বা অফিসে অন্য দলের বহু সমর্থক কর্মী পাওয়া যাবে আবার অন্য দলের লোকদের অফিসে চাকরী করে এমন অনেকেই জামায়াতের কর্মী সমর্থক। আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকে জনাব আবদুল জলিলের মার্কেন্টাইল ব্যাংকের সব লোক আওয়ামীলীগ এমন দাবী করা সঙ্গত নয়। চাকরীর পরিচয় এবং রাজনৈতিক পরিচয় সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস। দুটোকে এক করে ফেলার অবকাশ নেই। তাহলে চাকরীর সুবাদে রাজাকার আলবদর আলশামস একাত্তরে কি ভূমিকা পালন করেছিল তার দায় ভার জামায়াতের উপর চাপানোর মিথ্যা প্রপাগান্ডা কেন? যারা মিথ্যাচারের মাধ্যমে সত্যকে গোপন করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করতে চান এই সত্যগুলো জানেন বলেই তারা কখনো কোন জামায়াত নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে আদালতের আশ্রয় নেননি।..
৫. শুধু যদ্ধাপরাধ কেন যে কোন অপরাধেরই বিচার চাওয়া উচিত। অপরাধের বিচার না হলে সামাজিক শৃঙ্খলা বিনষ্ঠ হয়। .. কিন্তুযদ্ধাপরাধের বিচারের নামে একতরফাভাবে জামায়াতকে ঘায়েল করার কোন যৌক্তিকতা নেই। যারা ৩৬ বছর পর নতুন করে যদ্ধাপরাধের বিচারের দাি তে সোচ্ছার হয়েছেন তাদের জানা উচিত, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের ধর্মপ্রতিমন্ত্রী মাওলানা নূরুল ইসলাম নিজেই ছিলেন রাজাকার কমান্ডার।
শেখ হাসনিার বেয়াই ( বর্তমান মন্ত্রী) ছিলেন ফরিদপুরের শান্তি কমিটির নেতা। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা সাবের হোসেন চৌধুরীর পিতা ছিলেন রাজধানী ঢাকার শান্তি কমিটির নেতা। বার বার ঢাকা মহানগর আওয়ামীলীগের নির্বাচিত সংগ্রামী সভাপতি মেয়র হানিফের শ্বশুর মাজেদ সরদার এত্তরে পুরান ঢাকার একচ্ছত্র অধিপতি ও নেতা ছিলেন। শুধু ঢাকা মহানগরী বা কেন্দ্রীয় নেতা নয় থানা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে আওয়ামীলীগের অনেক নেতা –কর্মীই রাজাকার বাহিনী ও শান্তি কমিটিতে ছিলেন।
বিএনপির অবস্থাও একই রকম। বিএনপির একসময়কার প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজ নিজেই ছিলেন পাক বাহিনীর ঘনিষ্ঠ সহযোগী। বি এনপির অনেক মন্ত্রী এমপি এবং অনেক কেন্দ্রীয় নেতার অতীতও একই রকম। খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পিতা পজলুল কাদের চৌধুরী ছিলেন পাক সামরিক জান্তার একান্ত ঘনিষ্ঠ একজন শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা। মজার ব্যাপার হচ্ছে, আওয়ামী লীগ, বিএনপি, ও জাতীয় পার্টি- বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত এই তিনটি রাজনৈতিক দলেরই দলীয় প্রধানের উপদেষ্টা হিসেবে যারা দায়িত্ব পালন করেছেন তারা সবাই এসেছেন দালাল পরিবার থেকে। এর পরও কি যুদ্ধাপরাধী হিসেবে জামায়াতকে একক ভাবে অভিযুক্ত করার কোন অবকাশ থাকে??
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জানুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:০৯
সরপ বলেছেন: আমাকে কেন ওয়াচ করা হল বুঝলাম না। আমি একজন নিরাপদ ব্লগার হয়ে সবার সাথে শান্তিতে ব্লগিং করতে চাই।