নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিত্ব কে আবিষ্কার করা...

তাওিহদ অিদ্র

জীবন অর্থবহ...

তাওিহদ অিদ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

ও মোদের সরকার... নোংরামি করে করবে কী তা বল ????

১৩ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:০২

সরকার শুধু বলতে পারছে না যথেষ্ট হয়েছে আর এই ট্রাইবুন্যাল রেখে লাভ কি ! গতকাল তুরিন আফরোজ এর দরখাস্ত দেয়ার ব্যাপারটা বুঝে অনেক ট্রাই করেছি ট্রাইবুন্যাল (মানবতা বিরোধী অপরাধ) সম্পর্কে সরকারের মনোভাব নিয়ে কিছুই বলব না।এখন সরকার যা করছে তা তারা জেনেবুঝে করছে তাদের হিসাবের পাতায় আমরাই বড় বেহিসাবী।অন্ধের হাতির দর্শনের মত গণজাগরণ করেছি ।আদতে অন্ধ অন্ধই রইল হাতি ও হাতির জায়গায় রইল।মাঝে বেশকিছু মানুষের প্রাণহানি আর সম্পদ বিনষ্ট হয়েছে ।কি দরকার ছিল এসব করার।তোদের যদি এতই নোংরামি করার ইচ্ছা থাকে অন্যকোথাও করতি এখানে আসলি ক্যান।সরকার বিশ্বকাপ ফুটবল খেলার সময় নোংরামির বিশ্বকাপ খেলছে এই মানবতাবিরোধী ট্রাইবুন্যাল নিয়ে।নিজেদের মধ্যে মারামারি ক্ষমতার বাহাসি একজন আরেকজনকে অসম্মান প্রর্দশন সবই করা শুরু করেছে এই সব প্রসিকিউটররা। আপনাদের যদি মামলা চালাতে অসুবিধা হয় বা সরকার যথেষ্ট সহযোগিতা না করে তাহলে পদত্যাগ করেন তাহলে জনগণ বা সাধারণ মানুষ বুঝে নেবে্ সব সমস্যার মুলে আছে " সরকার" ।কিনতু আপনারা তা না করে একজন আরেকজনের বিরকুধ্ধে সদাচরণ আর অসম্মানের কথা বলে নিজেদের হাস্যকর বিঘয়ে পরিণত করছেন কেন? মাসিক ভাতা বা সরকারী সুযোগ সুবিধাই কি সব? যখন এই ট্রাইবুন্যাল গঠন করা হচ্ছিল তখন নিশ্চয় দেশ্প্রেম ছাড়া আপনাদের মুখে কোন কথা শুনা যায় নি আর বলতেন আমরা নিরাপত্তহীনতায় ভুগছেন।আজ সবার চেয়ে নিরাপদ আছে এই জামায়াত শিবির ।শুধু নিরাপত্তায় ভুগছে মুক্তিপন্থিরা,৭১ এর চেতনাধারীরা,উগ্রতার বিরুদ্ধে যারা সোচ্চার হয়েছে তারা।আমরা গুটি কয়েক জামতি ছাগল সদস্যদের গ্রেপ্তার নিয়ে কি হবে? যদি তাদের শিরকূলদের মামা বাড়ির আবদারে রাখা হয় ।আর বেচেঁ থাকা মুক্তিযোদ্ধাদের লুটপাট ,কুকীর্তি শুনে লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যায়।তরুণ প্রজন্ম একটা আর্দশভিত্তিক দেশ চেয়েছিল তারা তাদের পূর্বপুরুষদের কথা ভুলে যায়নি।তাই তারা এ ব্যাপারে কোন ছাড় ও দিতে চায়নি ।গণজাগরণ তো এমনি এমনি হয়নি।কেউ যদি মনে করে যে .সরকারের টাকায় এটি হয়েছে তারা মনে করতেই পারে কেননা মনে করা আর বাস্তবতা তো এক নয়।সরকারের হাতে যাতে এ আন্দোলন না পড়ে সে চেষ্টাতো সবাই করেছে তারপর ও রেহাই হয়নি শেষমেষ ছাত্রলীগ নামে কি একটা যেন আছে ওটা দিয়ে গণজাগরণ বা গণচেতনাকে অপহরণ করা হয়েছে ।আর এখন ট্রাইবুন্যাল এর ভেতরে বাহিরে যে নোংরামি শুরু হয়েছে তাতে আর কি বলার আছে? যা কখনো কল্পনায করিনি আজ তাই হচ্ছে হায রাজনীতি ।এত কুটিল,এত পঙ্কিল,এত কূকর্মময়!!একটা কথা মনে সবাই রাখে না ..পাপ বাপকে ও ছাড়ে না।চেতনা ও বা কারো কাছে পরাজিত হয় না।সব শোধ করে যেতে হবে একদিন।কোন ক্ষমা হবে না যদি এই অশ্রাব্যতা বন্ধ করা না হয়।ভালো মানুষির রাষ্ট্র গড়ে তোলার যে চেষ্টা তা থেকে পেছনে সবে আসা মানে তো খারাপ চেয়ে ও খারাপ হওয়া।প্রবৃদ্ধি বাড়বে ,উন্নয়ন হবে কিনতু সুশাসন আসবে না,আর্দশিক রাষ্ট্র তৈরী হবে না,সাধারণে মানুষের কন্ঠরোধ হবে এমন সরকার থাকতে পারে কিনতু এমন রাষ্ট থাকতে পারে না।সরকার গুলো কেন ভুলে যায় যে সরকার আসে যায় কিনতু রাষ্ট্র আসে যায় না।তাই সরকার সময থাকতে নীতিতে চলো।নচেৎ রক্ষা নাই।আত্মরক্ষার জন্য সাধারণ মানুষের কাছে সরকার কিছুই না।পারমাণবিক বোমা দিয়ে যেমন সাধারণ মানুষকে দাবাইয়া রাখা যায় না ঠিক তেমনি জুজুর ভয় দেখিয়ে কোন কিছু ঠেকিয়ে রাখা যায় না । তবু ও তো চাই আর্দশিক চেতনার যে দেশ শেষ পর্যন্ত আমরা সেটাই চাই কোন সরকার চাক বা না চাক।জয় বাংলা।।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ।আদতে অন্ধ অন্ধই রইল হাতি ও হাতির জায়গায় রইল।মাঝে বেশকিছু মানুষের প্রাণহানি আর সম্পদ বিনষ্ট হয়েছে ।আপনার এই মন্তব্যের সাথে একমত। কিন্তু মঞ্চ যে সরকারের সৃষ্ট না এটা আমি বিশ্বাস করি না।। নির্বাচনের আগে এটার প্রয়োজন ছিল।।
তবে দ্বিমত থাকলেও বক্তব্য সুন্দর। গ্রহনযোগ্য।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.