![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শোনা কথায় বিশ্বাস করা উচিত না,তাই সেক্সচুয়াল বিষয়ে কোন নারীর অফিসে টপ ম্যানেজম্যান্ট কর্তৃক হয়রানির কথা আমার পেশাগত জীবনে চোখে পড়েনি বা শুনিনি।সম্প্রতি আমার এক পরিচিতা একটি বিজ্ঞান বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর শেষে একটি ডায়াগনিস্টক সেন্টার, প্রর্বতক মোড়,চট্টগ্রাম এ এ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগে চাকরি নেন।২০-২৫ দিন পর ওই ডায়াগনিস্টক সেন্টারের চেয়ারম্যান তাকে তার রুমে ডাকলেন কুশল বিনিময করলেন এবং এক পর্যায়ে তিনি বললেন, "আপনি তো দেখতে বেশ সুন্দর।আপনাকে আমার ভাল লেগেছে।চলুন না আমরা কোথাও থেকে ঘুরে আসি"। এই কথা শুনে কোনমতে রুম থেকে সে বের হয়ে সোজা ব্যাগ নিয়ে বাড়িতে চলে যায় এবং ঘটনাটি আমাকে জানায।আমরা সর্বত্র শুনি যে আজকাল প্রায়ই এটা হয় ।আমি বলব না যে সবসময় বিষয়গুলো একতরফা হয়।যেহেতু আমরা পুরুষ শাসিত ব্যবস্থায় বড় হয় সেক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যে বেশিরভাগ হয়রানি পুরুষদের দ্বারা সংগঠিত হয় ।সেটা ঘবে ও হতে পারে আবার বাইরে ও হতে পারে।এটা ও বিশ্বাস করি য়ে সর্বক্ষেত্রে এমনটা হয় না কেননা আজকাল নারীরা যেভাবে কর্মে যোগদান করছে তাতে এই ধরনের পরিস্থিতি সামলিয়ে তারা এগিয়ে যাবে নিশ্চয়। তারপর ও এই ধরনের মালিক যারা কর্মচারী বা কর্মকর্তাদের কূ'নজর দেন তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা উচিত একারণে যে,পরবর্তীতে যারা যোগদান করবে অন্তত তারা এ ধরনের পরিস্থিতি থেকে তারা রেহাই পাবে।আইন দ্বারা প্রতিকার সবসময় সম্ভব নয় অথবা একটা নারীর পক্ষে আইন-আদালত ও নিরাপদ নয়।এটা প্রমাণ করতে গেলে এমন কুরুচি প্রশ্নবাণে তাকে জর্জরিত করবে সেটাতে আমাদের নারীরা অভ্যস্ত বা সাহসী নয়।সে যাক আসল কথায় আসি ,ভিকটিম এখন নতুন চাকরির সন্ধান করছে ।ভালো লাগল যে,সে দমে যায় নি।এগিয়ে চলো ভগিনি,এগিয়ে চলো।।।
©somewhere in net ltd.