নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিত্ব কে আবিষ্কার করা...

তাওিহদ অিদ্র

জীবন অর্থবহ...

তাওিহদ অিদ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

চেতনা মানে স্মৃতিচারণ নয় চেতনা মানে ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৯

বাংলাদেশ কত রকম সকম আন্দোলনের কথা শুনেছি কিনতু দূনীর্তি প্রতিরোধ এর কথা শুনিনি।টি আই বি -যা একটু চেষ্টা করছে ,সামাজিক আন্দোলনে রুপ দেয়ার চেষ্টা করছে।কিনতু সরকারের সদিচ্ছা না থাকলে যে কিছু হয়না তার প্রমাণ বাংলাদেশ।এই আওয়ামীলীগ সরকার কত কথাই বলে দূনীর্তি নিমূর্লের ব্যাপারে তাদের কোন আগ্রহ আছে বলে মনে হয় না।গত ছয় বছরে কি পরিমাণ দূর্নীতি বেড়েছে তা সরকার না জানলেও ভু্ক্তভোগী জনগণ ঠিকই জানে।সরকারী আমলা ,মন্ত্রী এমপি রা বিশেষ মওকুপ পান দুর্নীতির ক্ষেত্রে অন্যদল হলে তার কোন রেহাই নেই।আর দূনীর্তির কথা যারা বলবে তারা দেশের উন্নতি চাই না ,তারা জনগণের শত্রু,সরকারের শত্রু...তারা রাজাকার তুল্য তাদেরকে হেয় করা সরকার তার চ্যালাচামুন্ডারা এক পায়ে খাঁড়া।সবচেয়ে বড় কথা ,এই সরকারের বড় বিজ্ঞাপন বা ত্রাতা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও এ ব্যাপারে নিরব।গত ছয়বছরে তার মুখ থেকে এ ব্যাপারে কোন কথা শুনা যায়নি।উনি শুধু পড়ে আছেন বিরোধী দলের বা অন্যদলের দূনীর্তি তুলে ধরার জন্য। দূনীর্তির যে কোন দল নেই - এ কথা মনে হয় গরু ছাগল ছাড়া সবাই জানে কিন্তু উনারা জানেন না।কালো বিড়ালের টাকা নিয়ে যারা বিচার করে না ,মন্ত্রী-এমপিদের টাকার হিসাব যারা তুলে ধরে না তারা দূনীর্তির বিরুদ্ধে কথা বলবে এটা আর কেউ বিশ্বাস করুক আর না করুক বাংলাদেশের আকাশে যে খোদা বসবাস করে শুধু তিনিই বিশ্বাস করতে পারেন !কেননা এখানে খোদা আর সরকারের আঁতাত আছে বটে!!চুরি করে ধরা খেলে ,লুটপাটে সামিল হলে ডালভাত খাওয়া এমপিরা যখন ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে ফাইভ স্টার হোটেল মারে তখন বুঝার কি বাকি?? সরকারী আমলাদের ঘুষের বিচার বাংলাদেশের কোন সরকারই করতে পারবে না।কেননা কোন অপরাধী আরেকজনকে বলতে পারে না তুই অপরাধী নস। সারা বাংলাদেশেরে সচিব থেকে শুরু করে প্রশাসনিক স্তরের সবচেয়ে নিচু কাঠামোর ইউনিয়সের সচিব পর্যন্ত সবাই আকন্ঠ দূনীর্তি যুক্ত।এক নম্বর হওয়া আর চেীদ্দ নম্বর হওয়ার মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।রাজনীতির মাঠে এর কদর থাকতে পারে তবে আসল জায়গায় এর কোন দাম নেই।সরকার সুশাসন নিশ্চিত করতে পারছে না।দূনীর্তি কমাতে পারছে না।শুধু লাঠি দিয়ে কামড়ে দিয়ে আঁচড় দিয়ে দেশ চালাতে শিখেছে।দেশকে দেশের মানুষকে উন্নয়ন সমতা দিতে শেখেনি।যে দেশের মানুষ এখনো তিনবেলা পুরোপুরি পুষ্টি বা আমিষের বাইরে সেইদেশ চাল রপ্তানি করে এ দুর্বুদ্ধি কে দিয়েছে জানি না।সরকার সেটা করে চলেছে। জ্বালানি খাতে কি অরাজকতা.........রেমিট্যান্স,জিডিপি,গুটি কয়েক উন্নতির উপাদান দিয়ে কিসু্য হবে না যদি না দূনীর্তি না কমনো হয়।একটা জাতিকে কিভাবে দূনীর্তির করালে গ্রাস করেছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না সবাই কমবেশি সুযোগের অপেক্ষায় থাকে দূনীর্তি করার জন্য। ছোট থেকে বড় কোন নৈতিক শিক্ষার বালাই নাই আছে চোর তৈরীর বালাই।অশিক্ষা কুশিক্ষা এদেশে এখনো সামাজিক হাতিয়ার তারাই সমাজ নিয়ন্ত্রণ করে ! তাহলে দূনীর্তি প্রতিরোধ করার কথা বলার নৈতিক সাহস এখন আর কেউ নেই।আর যারা বলেন তারা কোন কোন ছায়া দূনীর্তিতে যুক্ত।বাংলাদেশের মানচিত্র আজ খামছে ধরেছে দূনীর্তি।এটাই বিজয় দিবসরে বর্তমান প্রতিপাদ্য বিষয়।শুধু চেতনা মানে স্মৃতিচারণ নয় চেতনা মানে ভবিষ্যৎ নির্ধারণ।।মর্ম বাণী মরমে না পশিলে চেতনা চিরদিন গুহার অন্ধকার হয়ে রইবে।আলো সেখানে কখনো পৌছাঁবে না।রাষ্ট্র কখনো কখনো আলো জ্বালাতে পারে ...........কে জ্বালাবে কাকে বিশ্বাস করবো? আশেপাশে যে সব দূরবাজ।পিতা ও একদিন বলেছিলেন "আমি পেয়েছি চোরের খানি"

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.