![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সরকারের পা চাটতে চাটতে চাটতে চাটতে কখন যে নিজের পায়ে কামড় বসিয়ে দিয়েছেন টেরই পাননি কালচারাল টাউট-- পীযূষ বন্দোপাধ্যায়”। অবশেষে দূনীর্তি দমন কমিশন (দূদক) তাকে আক্রান্ত করেছে দূর্নীতির অভিযোগে।সরকার তাকে ভাল মানুষ মনে করে এফডিসি তে চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছিলেন।অথচ তার মত মানুষরা সরকারের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।এখন কোন মুখে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ আওড়াবেন!!আসলে আপনারা কখনো আওয়ামীলীগকে ভালোবাসেননি,কখন ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে ভালোবাসেননি,কালচারের সততার সাথে সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন নিজেরা সামান্য গুঁড় মিষ্টি খাওয়ার আশায়।এরকম আরো যারা আছেন তারা সর্তক হোন এইসব কাজ করে নিজেদের আর মহাকাশে তুলবেন না।এতে আবারো আরেকবার প্রমাণ হল কালচার করলে কেউ কালর্চাড হয় না!!!এজন্য শতবছরে আমরা একজন আরজ পাই,একজন রোকেয়া পায়,প্রথাবিরোধী নির্মোহ মানুষ পায় কদাচিৎ।আর যারা কালচার মানে চিরাচরিত যে বিষয় দেখে এসেছেন আসলে তা নয়,ঝোলা নিয়ে শিল্পকলায় ঘুরলে,উসখুস হয়ে ঘোরাফিরা করলে, দু-একদিন ওমুক তমুক এর সাথে আড্ডা দিলে, দু-কলম লিখতে পারলে জীবন সার্থক মনে করেন, মনে করেন তিনি একজন সাংস্কৃতিক ব্যক্তি! সাংস্কৃতিক হিসেবে পরিচয় দিয়ে একজন সংস্কৃতিক কর্মী হওয়া যেতে পারে বড়জোড়। কিন্তু আপনি কখনো কালর্চাড কিনা সেটা জানতে হলে মৃতু্যর দোড় ঠেকা পর্যনত শিখে যেতে হবে,চেষ্টাকরে যেতে হবে,নিজেকে বারবার,বারবার আবিষ্কার করতে হবে নিজেকে ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য প্রতিদিনকার অনুশীলনে মগ্ন থাকতে হবে।যে মানুষ কখনো শিল্পাঙ্গন দেখেননি ,কখনো লাইব্রেরী দেখেননি,দেখেননি অন্য সব শিল্পের কলাকৌশল এদের মধ্যে সত্যিকারের কালর্চাড আদর্শ লুকিয়ে আছে(একজন বোধওয়ালা হয়ত সে কৃষক,কুলি,দিনকাটা মজুর আর নানা শ্রেণীনামে পরিচিত)।তারা হয়ত অনুশীলন বলতে যা বোঝায় তা করে না তারা ঠিক অন্যরকম ব্যাকরণহীন অনুশীলনে রত থাকে।হয়ত বইয়ের ভাষার মত নন তারা।কিন্তু ন্যয়নিষ্ঠ,মহৎ ও অসম্ভব দয়ার মহাকাশে এরা বিচরণ করেন।তাদের দেখা আমরা সহজে পায় না তাদেরকে আবিষ্কার করতে হয়!!!এসব ’পীযূষ ’ মানুষ এখন একটা কাজ করতে পারেন কালচারের বদলে চিরদিনের জন্য কালটাকে ছেড়ে দিতে পারেন!!বরং তাতে কালচার ও সমাজ কিছুটা হলেও উপকৃত হবে।এটাই সবচেয়ে উত্তম কথা হতে পারে সবার জন্য- নিজেকে ফলো করো,নিজেকে নিজের মত গড়ে তোলো। ভুলেও অনুকরণ করো না।কালচার রত হওয়ার আগে নিজেকে রত কর,নিজের মধ্যে বোধ জাগ্রত করো তারপর কালচার করো……যদি কখনো করতে করতে মনে হয় আমরা ও কালর্চাড!!!!!
(এই নিউজ শুনে খুব মর্মাহত হয়েছি যে তারা ও এসব করে.......”সুশাসন কাঁদো ” )।।
©somewhere in net ltd.