নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিত্ব কে আবিষ্কার করা...

তাওিহদ অিদ্র

জীবন অর্থবহ...

তাওিহদ অিদ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

দিস ইজ পুলিশ….

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০২




(প্রেমিকরা সঙ্গীনি নিয়ে ঘুরবেন লোকাল পুলিশ থেকে সার্টিফিকেট নেন...)
(বিবাহিতরা কাবিননামা ফটোকপি করে রাখেন....)

একটা সময় আবুল বিড়ির পুদাইন্নার জন্য পুলিশ খাড়ায় থাকত.. অমন খচ্চর পুলিশ।মাছের রাজা ইলিশ আর দেশের রাজা পুলিশ সে হিসাবে তারা সবই করতে পারে।তারা পুলিশ হয়েছে শৃঙ্খলার নামে নিজেরাই চাঁদাবাজি,অপহরণ,চুরি,মাদকব্যবসা করার জন্য।সে জায়গায় আরো একটা নতুন আইটেম যুক্ত হয়েছে-নারী-পুরুষের জোড়া দেখলেই কাবিননামা চাওয়া।যদিও এই কাজটা অনেকপুরনো দিনের তবু ও নতুন ডিজিটাল সংযোগ বলে এর আলাদা মাত্রা আছে।শহরের নির্জন রাস্তায় যুবক যুবতীদের হেনস্তা করা অপদস্থ করা ছোট করা নিগৃহীত করা নিয়মিত।অসভ্যতামি করতে করতে শেষ পর্যণ্ত কাবিননামার জায়গায় এসে ঠেকেছে।
পুলিশ জনগণের (ভন্ধু) ,বন্ধু নয়!

এই জন্য প্রেম করলে,চুমা দিলে,সেক্স দেয়া নেয়া করলে- বেশিরভাগ পুলিশ ও সামাজিক বাঙালির নুনু খাড়ায় যায়।পুলিশতো দলবেঁধে কতো নারীরে যে ধর্ষণ করছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।প্রেম চুমা সেক্স এ সবার আপত্তি!ঘুষ খাওয়া,লুটপাট করা,খুন করা নানা পুকুর-সমুদ্র চুরিতে থাকারে কেউ অপরাধ বলে না।এমনকি পুরো রাষ্ট্রর কেউ গিলে ফেললে তাকে ও লোকরা অসভ্যতামি দেখে না! সব দোষ এই প্রেম চুমু সেক্সের নামক প্রপঞ্চ।এই প্রপঞ্চ না থাকলে তারা ভাবে সমাজ রাষ্ট্র আগায় যাবে।কিন্তু সেই আগায় যাবার দৌড়টাযে নুনু পর্যণ্ত সেটা তারা আবার বিশ্বাস করতে চায়না।

এই পুলিশের কথা বলছি… বাংলাদেশে শত শত পতিতালয় আছে।সেখানে বেশিরভাগ নারীরা দুর্বৃত্ততায় পড়ে,অপহরণে পড়ে নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যৌন কাজ চালায়।সেইসব পতিতালয়ে পুলিশের বড় বড় কর্তারা ফ্রি পতিতা চুদে আসে বিনা পয়সায়।যদি প্রতিমাসের মাসোহারায় একটু টান পড়ে তখন সবনারীরে বের করে পতিতা বলে আইনের কাছে পাঠায়।এই হলো দেশের পুলিশ!দিজ ইজ পুলিশ।
পুলিশ কি করে না…আজকাল ইয়াবা ঢুকায় দিয়ে লোকের কাছ থেকে টাকা আদায় করে।যদি এই ধরনের কাজ যদি একজন পুলিশ করত তাহলে বলাযেতো বিচ্ছিন্নঘটনা।প্রত্যেক পেশায় ভাল-মন্দ থাকে।কিন্তু ব্যাপারটা তাতো না!দশকের পর দশক এইরকম কাজ করছে তারা।এটাকে কোনভাবে বলা যাবে না বিচ্ছিন্ন ঘটনা!
ইদানিং পুলিশ নিজেই গুম অপহরণে সম্পৃক্ত হয়েছে!বৃটিশরা শিখায় গেছে বলে সার্টিফিকেট পেয়েছে।তাদের বেশিরভাগ কাজই মন্দ।তাহলে কেন বলা যাবে না – পুলিশ একটা ভয়ানক বাহিনী,উৎপীড়ক বাহিনী নিজ দেশের মানুষের জন্য!মানুষে পুলিশ দেখলে ভয় পায়।নিজের বাড়িতে কোন অপরাধ সংঘটিত হলে অন্যের দ্বারা তারপরও মানুষ পুলিশের কাছে যেতে চায়না।পুলিশকে দেখলে বলে –লাইসেন্স করা সন্ত্রাসী।এই তকমা মানুষ এক দিনে দেয়নি।ভুক্তভোগীরা তার অভিজ্ঞতার জন্য এই তকমা দিয়েছে।
হ্যাঁ এটা সত্যি যে পুলিশকে গড়ে উঠার সুযোগ কোন সরকার করেনি।তারা সবসময় রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য পুলিশকে ব্যবহার করেছে।তাদের শৃঙ্খলাবাহিনী হিসাবে গড়ে তোলার চেয়ে হাতিয়ারমার্কা বাহিনী বানিয়ে রাখা হয়েছে।তবু কথা থেকে যায় রাষ্ট্র তার ব্যর্থতার ভেতরদিয়েও এই বাহিনীকে কিছু দেয়নি এমনটা বলা যাবে না।তাহলে কেন পুলিশ নিজের শৃঙ্খলার দিকে নজর না দিয়ে,জনগণের সেবার কথা না ভেবে জনগণের স্বাধীনতা হরণ করার জন্য তাদেরকে চাকরি দেয়নি।তারাযে বেতন পান পরিবার চালান সংসার চালান তার সব টাকাই জনগণের ট্যাক্সের টাকার।অথচ সে জনগণ নামক শক্তিকে তারা প্রপঞ্চ বানিয়ে নাজেহাল করছে।
দিজ ইজ পুলিশ! পুলিশ থেকে সতর্ক থাকুন।পুলিশ কখনো আপনার সেইফটি নয়!তারা এক চক্র-যারা সুযোগ পেলেই আপনাকে শেষ করে দিবে।
আসলে পুরা রাষ্ট্রটাই এমন।
এই রকম কুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে সমাজ রাষ্ট্র দখলে নেমে পড়েছে এই শ্রেনীর মানুষ।এরা তো সমাজ আর রাষ্ট্রের জন্য অভিশাপ।দিজ ইজ পুলিশ।

কাবিননামা না থাকায় কক্সবাজার সৈকতে পর্যটক দম্পতি নাজেহাল করেছে টুরিস্ট পুলিশ..!
সেক্স এর অবাধ স্বাধীনতা থাকা অধিকার।সেক্স হলো মানবতা।সেক্স হলো মানবাধিকার।তার পছন্দের সঙ্গীনির সাথে সে ঘুরতে পারে,যেখানে ইচ্ছা যেতে পারে,চুমু খেতে পারে।সাগর পাড়ে সেক্স বিলাসিতা করতে পারে।কে তুমি পুলিশ? কে তোমাকে এইসব শিখিয়েছে যে তা করা যাবে না।কে? তোমার পিতামাতা…তোমার সমাজ…তোমার রাষ্ট্র…. বল স্টুপিড পুলিশ ! কে তোমাকে তোমাদের অমন শিক্ষা দেয়???তোমরা যা করো, তা অন্যকে দু-চারটাকার জন্য করতে দাও না।ভালবাসা ও কি তোমাদের প্রতিদিনের আবুল বিড়ির পুদাইন্না। দিজ ইজ পুলিশ।

ভালবাসা সেক্স চুমু হলো পুলিশের কাছে প্রতিদিনের(মাসোহারা)আবুল বিড়ির পুদাইন্না…

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এত গোস্যা কেন?
ধরা খাইছেন নাকি আকাম করতে গিয়া?
পাবলিক নুইসেন্স বলে একটা কথা আছে,
আপনি লোকচক্ষুর আড়ালে উভয়ের সম্মতিতে
যা তা করতে পারেন তবে ওপেন এয়ারে নয়।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯

তাওিহদ অিদ্র বলেছেন: প্রথমত অন্যের গো্স্বারে নিজের বলে মনে করি।
আকাম বলতে কি বুঝাচ্ছেন.....? ওপেন এয়ারে কোন সুস্থ লোক সেক্স করে না,অসুস্থ লোক দেখে মজা নেয় আর অসুস্থ পুলিশ হলে ঘুষ খায়।

লেখাটা এক বিবাহিত যুগলের কক্সবাজারের ঘটনাকে নিয়ে।পঞ্চার্শোধ্ব মানুষের প্রতি পুলিশের এই আচরণকে জঘন্য বলছি।সমস্যা হল সবকিছুতে মজা নিতে গিয়ে গুলাই ফেলেন। আসল সমস্যার চেয়ে ওই নরম জায়গাগুলোই আপনাদের কাছে মাজার জিনিস।
ধন্যবাদ।

২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯

শামচুল হক বলেছেন: নুরু ভাইয়ের মন্তব্য পড়ে হাসি পেল। তবে প্রশ্ন হলো- - - পুলিশ দম্পত্তিরে নাজেহাল করল কেন? দম্পত্তিটা কি স্বামী স্ত্রীর আচরণ ভুলে নতুন প্রেমিক প্রেমিকার মত আচরণ করতে ছিল, যা পুলিশের কাছে স্বামী স্ত্রীর মত হয় নাই?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

তাওিহদ অিদ্র বলেছেন: পুলিশের কাজ সেফটি নিয়া কাজ করা।
......কার কাপড় ওপড়ে কার কাপড় নীচে এসব খোঁজা নয়। সম্র্পকে কে কি সেসব খোঁজাও পুলিশের কাজ নয়।এইরকম একমুখী না হইলে পুলিশের হাত থেকে জনমনের শান্তিতো দূরে থাক, নিস্তার ওপাবে না কেউ। ধন্যবাদ।

৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: দম্পতিরা কি কাবিননামা পকেটে নিয়ে ঘোরে? ট্যুারিস্ট জোন কক্সবাজারকেও কি শেষ পর্যন্ত খতনা করিয়ে মুসলমান বানাতে হবে? ধর্মের বাড়াবাড়ি লাগামহীন পর্যায়ে চলে যাচ্ছে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

তাওিহদ অিদ্র বলেছেন: একদম তাই। ধর্ম এখন ফ্যান্টাসির জায়গায় গেছে......যে যেমনে পারে ধর্ম দিয়া ফ্যান্টাসি জাগায়। ধন্যবাদ।

৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪

মানিজার বলেছেন: সেক্স হলু মানবাধিকার । এই কথাডা তু ঠিক মতু বলা হলু না । সেক্স হলু মানুষের চাহিদা । দুইজন বিবাহিত হৌক কিবা না হৌক এরা একে অপরকে চাহিলেই অন্য কারুর বাধ্যতা করার অধিকার নাই ।
এর মানে পরকীয়া করা যাইবে যে তা না । এর মানে যৌনতার স্বাধীনতা । কেউ যদি বিবাহিত হয়ে থাকে মানে প্রমিজড হৈয়া থাকে তাইলে তার মনের যতই চাওয়া হৌক অন্য পার্টনারের লগে শোয়া সাপুর্ট করা যায় না । তখন পুলিশ আইন আসুক সমস্যা নাই ।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

তাওিহদ অিদ্র বলেছেন: যে সেক্স বুঝে না সে মানবাধিকার বুঝে না,যে মানবাধিকার বুঝে না সে সেক্সও বুঝে না। একজন ব্যক্তি প্রমিজড থাকলে সে নিশ্চয় অন্যের কাছে যাবে না।যদি যায় মনে রাখবেন একত্রে থাকার পরও প্রমিজড নাই..........সেজন্য যায়।সে যাওয়াটাকে আইন দিয়ে বাধা যাবে না।আইনতো শৃঙ্খলা না আইনহলো এক ধরনের শোষণ।যেকোন ভাবে শোষণ চালাইতে পারে।তবে মানবের স্বাধীনতার কাছে আইন ছোট,সে আইনের ধার ধারেনা।আইন প্রয়োজন অনুভব করে সমাজ রাষ্ট্র পরিবার .. তা ব্যক্তি হিসাবে গণে না।

দেশের মানুষ যেমন বিশ্বাস করেনা বিয়ে করা বউকে ধর্ষিত হয় ক্যামনে? এইবোধ যতদিন দেশের মানুষের মধ্যে তৈরি হবে না তা ছেলে হোক মেয়ে হোক.......।তার স্বাধীনতা সবসময় নিজে কাছেতো বটেই অন্যের কাছে ও সমান উপেক্ষিত।

ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা।

৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আসল কাজে দাদাগিরি দেখাতে পারে না। সন্ত্রাসীদের দেখলে প্যান্ট ভিজে যায়, নেতাদের কুকুরে মত ব্যবহার হয়। আর অযথা মানুষকে হয়রানি করতে উস্তাদ কিছু পুলিশ...

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫১

তাওিহদ অিদ্র বলেছেন: হুম একদম ।ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.