![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এটা একটা রিকোয়েস্ট পোস্ট।
ভাষা আন্দোলন নিয়ে কিছু বিখ্যাত কবিতার রেফারেন্স প্রয়োজন। নেট এ আছে, এমন কিছু জিনিসের লিংক বা কবিতাটাই যদি নাম ও লেখকের নাম সহ উল্লেখ করে দেন তাহলে খুব উপকৃত হবো।
আশা করি সবাই ভালো আছেন।
সবাইকে ভাষা আন্দোলনের মাসের শুভেচ্ছা।
ছবি কৃতজ্ঞতা
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:০৫
তানজু রাহমান বলেছেন: আপনে তার উপরের লেখা পড়েন!
২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:০৪
বুমবুম বলেছেন: অনেকদিন পর দেখা পাইলাম।কেমুন আছো?
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:০৫
তানজু রাহমান বলেছেন: জ্বি ভাইয়া, মেলাদিন পর। আছি ভালোই। আপনে ভালো?
৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:০৭
জেরী বলেছেন: যারা জানেন তারা এই বালিকারে কিছু কবিতার লিংক দেন.......।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১০
তানজু রাহমান বলেছেন:
থ্যাংক্যু জেলিবু!
৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:০৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
০০১.
একুশের প্রথম কবিতা।
কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
মাহবুব উল আলম চৌধুরী
ওরা চল্লিশজন কিংবা আরো বেশি
যারা প্রাণ দিয়েছে ওখানে—রমনার রৌদ্রদগ্ধ কৃষ্ণচূড়ার গাছের তলায়
ভাষার জন্য, মাতৃভাষার জন্য—বাংলার জন্য।
যারা প্রাণ দিয়েছে ওখানে
একটি দেশের মহান সংস্কৃতির মর্যাদার জন্য
আলাওলের ঐতিহ্য
কায়কোবাদ, রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলের
সাহিত্য ও কবিতার জন্য
যারা প্রাণ দিয়েছে ওখানে
পলাশপুরের মকবুল আহমদের
পুঁথির জন্য
রমেশ শীলের গাথার জন্য,
জসীমউদ্দীনের ‘সোজন বাদিয়ার ঘাটের’ জন্য।
যারা প্রাণ দিয়েছে
ভাটিয়ালি, বাউল, কীর্তন, গজল
নজরুলের “খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি
আমার দেশের মাটি।”
এ দুটি লাইনের জন্য
দেশের মাটির জন্য,
রমনার মাঠের সেই মাটিতে
কৃষ্ণচূড়ার অসংখ্য ঝরা পাপড়ির মতো
চল্লিশটি তাজা প্রাণ আর
অঙ্কুরিত বীজের খোসার মধ্যে
আমি দেখতে পাচ্ছি তাদের অসংখ্য বুকের রক্ত।
রামেশ্বর, আবদুস সালামের কচি বুকের রক্ত
বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সেরা কোনো ছেলের বুকের রক্ত।
আমি দেখতে পাচ্ছি তাদের প্রতিটি রক্তকণা
রমনার সবুজ ঘাসের উপর
আগুনের মতো জ্বলছে, জ্বলছে আর জ্বলছে।
এক একটি হীরের টুকরোর মতো
বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা ছেলে চল্লিশটি রত্ন
বেঁচে থাকলে যারা হতো
পাকিস্তানের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ
যাদের মধ্যে লিংকন, রকফেলার,
আরাগঁ, আইনস্টাইন আশ্রয় পেয়েছিল
যাদের মধ্যে আশ্রয় পেয়েছিল
শতাব্দীর সভ্যতার
সবচেয়ে প্রগতিশীল কয়েকটি মতবাদ,
সেই চল্লিশটি রত্ন যেখানে প্রাণ দিয়েছে
আমরা সেখানে কাঁদতে আসিনি।
যারা গুলি ভরতি রাইফেল নিয়ে এসেছিল ওখানে
যারা এসেছিল নির্দয়ভাবে হত্যা করার আদেশ নিয়ে
আমরা তাদের কাছে
ভাষার জন্য আবেদন জানাতেও আসিনি আজ।
আমরা এসেছি খুনি জালিমের ফাঁসির দাবি নিয়ে।
আমরা জানি ওদের হত্যা করা হয়েছে
নির্দয়ভাবে ওদের গুলি করা হয়েছে
ওদের কারো নাম তোমারই মতো ওসমান
কারো বাবা তোমারই বাবার মতো
হয়তো কেরানি, কিংবা পূর্ব বাংলার
নিভৃত কোনো গাঁয়ে কারো বাবা
মাটির বুক থেকে সোনা ফলায়
হয়তো কারো বাবা কোনো
সরকারি চাকুরে।
তোমারই আমারই মতো
যারা হয়তো আজকেও বেঁচে থাকতে
পারতো,
আমারই মতো তাদের কোনো একজনের
হয়তো বিয়ের দিনটি পর্যন্ত ধার্য হয়ে গিয়েছিল,
তোমারই মতো তাদের কোনো একজন হয়তো
মায়ের সদ্যপ্রাপ্ত চিঠিখানা এসে পড়বার আশায়
টেবিলে রেখে মিছিলে যোগ দিতে গিয়েছিল।
এমন এক একটি মূর্তিমান স্বপ্নকে বুকে চেপে
জালিমের গুলিতে যারা প্রাণ দিল
সেই সব মৃতদের নামে
আমি ফাঁসি দাবি করছি।
যারা আমার মাতৃভাষাকে নির্বাসন দিতে চেয়েছে তাদের জন্যে
আমি ফাঁসি দাবি করছি
যাদের আদেশে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তাদের জন্যে
ফাঁসি দাবি করছি
যারা এই মৃতদেহের উপর দিয়ে
ক্ষমতার আসনে আরোহণ করেছে
সেই বিশ্বাসঘাতকদের জন্যে।
আমি তাদের বিচার দেখতে চাই।
খোলা ময়দানে সেই নির্দিষ্ট জায়গাতে
শাস্তিপ্রাপ্তদের গুলিবিদ্ধ অবস্থায়
আমার দেশের মানুষ দেখতে চায়।
পাকিস্তানের প্রথম শহীদ
এই চল্লিশটি রত্ন,
দেশের চল্লিশ জন সেরা ছেলে
মা, বাবা, নতুন বৌ, আর ছেলে মেয়ে নিয়ে
এই পৃথিবীর কোলে এক একটি
সংসার গড়ে তোলা যাদের
স্বপ্ন ছিল
যাদের স্বপ্ন ছিল আইনস্টাইনের বৈজ্ঞানিক তত্ত্বকে
আরো গভীরভাবে বিশ্লেষণ করার,
যাদের স্বপ্ন ছিল আণবিক শক্তিকে
কী ভাবে মানুষের কাজে লাগানো যায়
তার সাধনা করার,
যাদের স্বপ্ন ছিল রবীন্দ্রনাথের
‘বাঁশিওয়ালার’ চেয়েও সুন্দর
একটি কবিতা রচনা করার,
সেই সব শহীদ ভাইয়েরা আমার
যেখানে তোমরা প্রাণ দিয়েছ
সেখানে হাজার বছর পরেও
সেই মাটি থেকে তোমাদের রক্তাক্ত চিহ্ন
মুছে দিতে পারবে না সভ্যতার কোনো পদক্ষেপ।
যদিও অগণন অস্পষ্ট স্বর নিস্তব্ধতাকে ভঙ্গ করবে
তবুও বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ঘণ্টা ধ্বনি
প্রতিদিন তোমাদের ঐতিহাসিক মৃত্যুক্ষণ
ঘোষণা করবে।
যদিও ঝঞ্ঝা-বৃষ্টিপাতে—বিশ্ববিদ্যালয়ের
ভিত্তি পর্যন্ত নাড়িয়ে দিতে পারে
তবু তোমাদের শহীদ নামের ঔজ্জ্বল্য
কিছুতেই মুছে যাবে না।
খুনি জালিমের নিপীড়নকারী কঠিন হাত
কোনো দিনও চেপে দিতে পারবে না
তোমাদের সেই লক্ষদিনের আশাকে,
যেদিন আমরা লড়াই করে জিতে নেব
ন্যায়-নীতির দিন
হে আমার মৃত ভাইরা,
সেই দিন নিস্তব্ধতার মধ্য থেকে
তোমাদের কণ্ঠস্বর
স্বাধীনতার বলিষ্ঠ চিৎকারে
ভেসে আসবে
সেই দিন আমার দেশের জনতা
খুনি জালিমকে ফাঁসির কাষ্ঠে
ঝুলাবেই ঝুলাবে
তোমাদের আশা অগ্নিশিখার মতো জ্বলবে
প্রতিশোধ এবং বিজয়ের আনন্দে।
চট্টগ্রাম, ১৯৫২
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১১
তানজু রাহমান বলেছেন:
৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
০০২.
বাংলা ভাষা উচ্চারিত হলে
শামসুর রহমান
বাংলা ভাষা উচ্চারিত হলে নিকানো উঠানে ঝরে
রোদ, বারান্দায় লাগে জ্যোৎস্নার চন্দন। বাংলাভাষা
উচ্চারিত হলে অন্ধ বাউলের একতারা বাজে
উদার গৈ্রিক মাঠে, খোলা পথে, উত্তাল নদীর
বাঁকে বাঁকে, নদীও নর্তকী হয়। যখন সকালে
নতুন শিক্ষার্থী লেখে তার বাল্যশিক্ষার অক্ষর,
কাননে কুসুমকলি ফোটে, পুকুরে কলস ভাসে।
বাংলাভাষা উচ্চারিত হলে চোখে ভেসে ওঠে কত
চেনা ছবি; মা আমার দোলনা দুলিয়ে কাটছেন
ঘুমপাড়ানিয়া ছাড়া কোনসে সুদূরে; সত্তা তার
আশাবরী। নানি বিষাদসিন্ধু স্পন্দে দুলে
দুলে রমজানি সাঁঝে ভাজেন ডালের বড়া, আর
একুশের প্রথম প্রভাতফেরি- অলৌকিক ভোর।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৭
তানজু রাহমান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বন্ধু তোকে!
৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৪
মুকুল বলেছেন: মনে আসলে দিবো আশা করি।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৮
তানজু রাহমান বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
০০২.
বাংলা ভাষা উচ্চারিত হলে
শামসুর রহমান
বাংলা ভাষা উচ্চারিত হলে নিকানো উঠানে ঝরে
রোদ, বারান্দায় লাগে জ্যোৎস্নার চন্দন। বাংলাভাষা
উচ্চারিত হলে অন্ধ বাউলের একতারা বাজে
উদার গৈ্রিক মাঠে, খোলা পথে, উত্তাল নদীর
বাঁকে বাঁকে, নদীও নর্তকী হয়। যখন সকালে
নতুন শিক্ষার্থী লেখে তার বাল্যশিক্ষার অক্ষর,
কাননে কুসুমকলি ফোটে, পুকুরে কলস ভাসে।
বাংলাভাষা উচ্চারিত হলে চোখে ভেসে ওঠে কত
চেনা ছবি; মা আমার দোলনা দুলিয়ে কাটছেন
ঘুমপাড়ানিয়া ছাড়া কোনসে সুদূরে; সত্তা তার
আশাবরী। নানি বিষাদসিন্ধু স্পন্দে দুলে
দুলে রমজানি সাঁঝে ভাজেন ডালের বড়া, আর
একুশের প্রথম প্রভাতফেরি- অলৌকিক ভোর।
৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
০০৩.
মাগো, ওরা বলে
সিকান্দর আবু জাফর
“কুমড়ো ফুলে ফুলে
নুয়ে পরেছে লতাটা, সজনে ডাঁটায় ভরে গেছে গাছটা,
আর আমি ডালের বড়ি শুকিয়ে রেকেছি।
খোকা তুই কবে আসবি ?
কবে ছুটি?”
চিঠিটা তার পকেটে ছিল ছেঁড়া আর রক্তে ভেজা।
“মাগো, ওরা বলে সবার কথা কেড়ে নেবে।
তোমার কোলে শুয়ে গল্প শুনতে দেবে না।
বলো, মা, তাই কি হয়?
তাইতো আমার দেরি হচ্ছে।
তোমার জনে কথার ঝুরি নিয়ে তবেই না বাড়ি ফিরবো।
লহ্মী মা, রাগ ক’রো না, মাত্রতো আর ক’টা দিন।”
“পাগল ছেলে,” মা পরে আর হাসে,
“তোর ওপরে রাগ ক’রতে পারি !”
নারিকেলের চিড়ে কোটে,
উরকি ধানের মুড়কি ভাজে,
এটা-সেটা আর কত কী
তার খোকা বাড়ি ফিরবে ক্লান্ত খোকা।
কুমড়ো ফুল শুকিয়ে গেছে,
ঝরে পরেছে ডাঁটা,
পুঁই লতাটা নেতানো
“খোকা এলি ?”
ঝাপসা চোখে মা তাকায়
উঠানে উঠানে
যেখানে খোকার শব শকুনীরা ব্যবচ্ছেদ করে।
এখন মা’র চোখে চৈত্রের রোদ পুরিয়ে দেয় শকুনীদের।
তারপর দাওয়ায় ব’সে মা আবার ধান ভানে,
বিন্নি ধানের খই ভাজে,
খোকা তার কখন আসে কখন আসে!
এখন মা’র চোখে শিশির-
ভোর স্নেহের রোদে ভিটে ভ’রেছে।
৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
০০৪.
একুশের কবিতা
আল মাহমুদ
ফেব্রুয়ারির একুশ তারিখ
দুপুর বেলার অক্ত
বৃষ্টি নামে, বৃষ্টি কোথায়
বরকতেরই রক্ত।
হাজার যুগের সূর্যতাপে
জ্বলবে, এমন লাল যে,
সেই লোহিতেই লাল হয়েছে
কৃষ্ণচূড়ার ডাল যে।
প্রভাতফেরির মিছিল যাবে
ছড়াও ফুলের বন্যা,
বিষাদগীতি গাইছে পথে
তিতুমীরের কন্যা।
চিনতে নাকি সোনার ছেলে
ক্ষুদিরামকে চিনতে?
রুদ্ধশ্বাসে প্রাণ দিল যে
মুক্ত বাতাস কিনতে?
পাহাড়তলীর মরণ চূড়ায়
ঝাঁপ দিল যে অগ্নি
ফেব্রুয়ারির শোকের বসন
পরল তারই ভগ্নী।
প্রভাতফেরি প্রভাতফেরি
আমায় নেবে সঙ্গে,
বাংলা আমার বচন, আমি
জন্মেছি এই বঙ্গে।
১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:২২
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
০০৫.
একুশের কবিতা
সৈয়দ শামসুল হক
সভ্যতার মণিবন্ধে সময়ের ঘড়ি
শিশুর জন্ম থেকে জরাদেহ ক্ষীণশ্বাস মানবের অবলুপ্তির সীমারেখায়
বলে গেল সেই কথা। সেই কথা বলে গেল অনর্গল--
তপ্তশ্বাস হাহুতাশ পাতাঝরা বিদীর্ণ বৈশাখীর জ্বালাকর দিগন্তে
আষাঢ়ের পুঞ্জীভূত কালো মেঘ আসবেই ঠিক।
সাগরের লোনাজলে স্নিগ্ধ মাটীর দ্বীপ
শ্যামলী স্বপ্নের গান বুকে পুষে
নবীন সূর্য্যেরে তার দৃঢ় অঙ্গীকার জানাবেই।
সংখ্যাহীন প্রতিবাদ ঢেউয়েরা আসুক, তুমি স্থির থেকো।
প্রাকৃতিক ঝঞ্ঝাবাত অবহেলা করি
সঞ্চয় করে যাও মুঠো মুঠো গৈরিক মাটী:
সবুজ গন্ধবাহী সোনালী সূর্য্যের দিশা
অকস্মাৎ উদ্ভাসিত কোরে দেবে তোমার চলার পথ।
সভ্যতার মণিবন্ধে সময়ের ঘড়ি
শিশুর জন্ম থেকে জরাদেহ ক্ষীণশ্বাস মানবের অবলুপ্তির সীমারেখায়
বলে গেল সেই কথা। সেই কথা বলে গেল অনর্গল--
পৃথিবীর জিজীবিষু আত্মার আছে। ঘনীভূত জনতার হৃদয়ে হৃদয়ে
উজ্জ্বল শিখা সেই অমর সংবাদে ঢেউ তুলে দিয়ে গেল।।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৩১
তানজু রাহমান বলেছেন: শামীম তোকে অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!
১১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৩০
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
০০৬.
বর্ণমালা
ডঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল
অপমানে তুমি বলে উঠেছিলে
সেদিন বর্ণমালা
সেই থেকে শুরু দিন বদলের পালা।
নতুন মন্ত্রে ভরেছিলে অঞ্জলি
আর নয় ভীরু স্বপ্নের পদাবলী
কন্ঠে তোমার বেজেছিলো গান দারুন অগ্নিজ্বালা।।
কঠিন ছন্দে বেঁধেছিলে মন্দিরা
গুরু গরজনে জেগেছিলো বন্দীরা
ভেঙ্গে পড়েছিলো শত বন্ধন দুঃশাসণের তালা।।
১২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৪৬
রাজর্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ শামীম।
১৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:০৮
সৈয়দ নাসির আহমেদ বলেছেন: খুব ভাল একটা লেখা ভাষা নিয়ে,পড়লে ভাল লাগবে
Click This Link
১৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৩৫
মানুষ বলেছেন:
জানি না
১৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:৪৬
আউলা বলেছেন: ধারণা নেই
১৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:২৭
সাইফুর বলেছেন: খবর কি?
১৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:২৭
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: আমরা নব্যরা লিখে দিলে হবে?
১৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:১৫
রাশেদ বলেছেন: হুমম...
১৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:২৮
এরশাদ বাদশা বলেছেন: জেরী বলেছেন: যারা জানেন তারা এই বালিকারে কিছু কবিতার লিংক দেন.......।
আছেন ক্যামন?? ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা।
২০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৫৯
নিহন বলেছেন:
এবং বাসন্তী শুভেচ্ছা ।
২১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৭
ভেংচুক বলেছেন: শুভ ভালবাসা
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:০৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ভালো আছি।
ভাষা আন্দোলনের মাসের শুভেচ্ছা।