![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিডর ও আইলার ত কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই আসছে ঘহৃর্ণিঝড় ‘মহাসেন’। দুর্যোগে নিরাপদে আশ্রয়ে মানুষ ছুটে আশ্রয় কেন্দ্রে। তবে দণি খুলনার দাকোপ উপজেলার লাখো মানুষ পাবে না নিরাপদ আশ্রয়। কারণ দুই লাখ উপজেলাবাসীর জন্য রয়েছে মাত্র ৫৮টি আশ্রয় কেন্দ্র। আর এ কারণে আতংকে উপজেলার সাধারণ মানুষ।
উপজেলা প্রকল্প বাস্লবায়ন কর্মকর্তা মোঃ সেলিম খান বলেন, বঙ্গোপসাগর উপকহৃলীয় দাকোপ উপজেলার জনসংখ্যার তুলনায় যে সাইকোন সেন্টার বা আশ্রয় কেন্দ্র আছে তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। যার কারণে এ অঞ্চলের অনেক অসহায় মানুষ দুর্যোগের সময় নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে পারে না। বর্তমানে এ উপজেলায় স্কুলকাম সাইকোন সেন্টার ও সাইকোন সেন্টার রয়েছে ৫৮টি।
উপজেলার ঘহৃর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসহৃচি (সিসিপি) ও বিভিন্ন বেসরকারী প্রতিষ্ঠান সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার প্রায় দুই লাখ মানুষের জন্য কমপে ২৩০ থেকে ২৪০টি আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ করা প্রয়োজন। সেখানে রয়েছে মাত্র ৫৮টি। এর মধ্যে ৪টি রয়েছে পরিত্যক্ত। ঘহৃর্ণিঝড় প্রস্লুতি কর্মসহৃচির (সিসিপি) উপপরিচালক আব্দুর রশিদ জানান, দাকোপ উপজেলার জন সংখ্যার অনুপাতে বর্তমানে যে আশ্রয় কেন্দ্র রয়েছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় তা পর্যাপ্টø নয়। প্রতিটি কেন্দ্রে সর্বোচ্চ ৬ থেকে ৬ শত মানুষ আশ্রয় নিলেও সে হিসাবে এখানে কমপে আরো ২৪০ টি আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ করা প্রয়োজন। উপকহৃলীয় এলাকার সুতারখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গাজী আশরাফ জানান, একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে তার ইউনিয়নের মানুষ সর্বশাšø। এ ইউনিয়নের জনসংখ্যার তুলনায় আশ্রয় কেন্দ্র আছে ৬টি, তার মধ্যে ১টি পরিত্যাক্ত। উপজেলার বিভিšু ইউনিয়নে একই ধরণের অবস্থা।
আসছে ‘মহাসেন’
দাকোপে লাখো মানুষ পাবে
না নিরাপদ আশ্রয়, আতংক
সিডর ও আইলার ত কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই আসছে ঘহৃর্ণিঝড় ‘মহাসেন’। দুর্যোগে নিরাপদে আশ্রয়ে মানুষ ছুটে আশ্রয় কেন্দ্রে। তবে দণি খুলনার দাকোপ উপজেলার লাখো মানুষ পাবে না নিরাপদ আশ্রয়। কারণ দুই লাখ উপজেলাবাসীর জন্য রয়েছে মাত্র ৫৮টি আশ্রয় কেন্দ্র। আর এ কারণে আতংকে উপজেলার সাধারণ মানুষ।
উপজেলা প্রকল্প বাস্লবায়ন কর্মকর্তা মোঃ সেলিম খান বলেন, বঙ্গোপসাগর উপকহৃলীয় দাকোপ উপজেলার জনসংখ্যার তুলনায় যে সাইকোন সেন্টার বা আশ্রয় কেন্দ্র আছে তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। যার কারণে এ অঞ্চলের অনেক অসহায় মানুষ দুর্যোগের সময় নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে পারে না। বর্তমানে এ উপজেলায় স্কুলকাম সাইকোন সেন্টার ও সাইকোন সেন্টার রয়েছে ৫৮টি।
উপজেলার ঘহৃর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসহৃচি (সিসিপি) ও বিভিন্ন বেসরকারী প্রতিষ্ঠান সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার প্রায় দুই লাখ মানুষের জন্য কমপে ২৩০ থেকে ২৪০টি আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ করা প্রয়োজন। সেখানে রয়েছে মাত্র ৫৮টি। এর মধ্যে ৪টি রয়েছে পরিত্যক্ত। ঘহৃর্ণিঝড় প্রস্লুতি কর্মসহৃচির (সিসিপি) উপপরিচালক আব্দুর রশিদ জানান, দাকোপ উপজেলার জন সংখ্যার অনুপাতে বর্তমানে যে আশ্রয় কেন্দ্র রয়েছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় তা পর্যাপ্টø নয়। প্রতিটি কেন্দ্রে সর্বোচ্চ ৬ থেকে ৬ শত মানুষ আশ্রয় নিলেও সে হিসাবে এখানে কমপে আরো ২৪০ টি আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ করা প্রয়োজন। উপকহৃলীয় এলাকার সুতারখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গাজী আশরাফ জানান, একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে তার ইউনিয়নের মানুষ সর্বশাšø। এ ইউনিয়নের জনসংখ্যার তুলনায় আশ্রয় কেন্দ্র আছে ৬টি, তার মধ্যে ১টি পরিত্যাক্ত। উপজেলার বিভিšু ইউনিয়নে একই ধরণের অবস্থা।
©somewhere in net ltd.