নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নামের পদবি যখন চৌধুরী

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:২৪



চৌধুরী নামের সাথে আমার আত্মার আত্মীয়তা আছে আমার বোন জামাই চট্টগ্রামের অধিবাসী তিনি চৌধুরী পরিবারের সন্তান তাঁর ব্যাক্তিগত পরিচয় তিনি একজন চার্টার্ড একাউন্ট্যান্ট ও একজন বণিক, এই প্রবল ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষটি আমার খুবই প্রিয়জন আত্মার আত্মীয় ও বন্ধু মানুষ।

এছাড়া আমার ছাত্র-কর্ম ও ব্যবসাজীবন সহ ফেসবুক ও ব্লগেও চৌধুরী বন্ধু আছে যাদের আমি অনেক অনেক পছন্দ করি এবং তারাও, তবে চৌধুরী নামের সাথে আমার প্রবল ভীতিও আছে, কথায় আছে ছোটবেলার ভীতি বৃদ্ধ বয়সেও থেকে যায়! চৌধুরী বললেই এক অজানা ভয়ে কানের পাশে আধপাকা চুলে ঘাম ছুটে যায়, মনে পড়ে পিন পতন নিস্তব্ধতায় আমি প্রাইমারি স্কুলের ক্লাসে বসে আছি - সেই ছোটবেলার স্মৃতি! ক্লাস ফোর অথবা ফাইভে ভয়ংকর সব অংকের কথা যার শুরু চৌ দিয়ে:- একটি চৌবাচ্চা ৩০০ লিটার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন, খালি চৌবাচ্চার একটি পাইপ খুলে দিলে ৩০ মিনিটে পূর্ণ হয়, অপর একটি পাইপ খুলে দিলে ৪০ মিনিটে খালি হয় । খালি চৌবাচ্চায় একই সাথে দুই পাইপ খুলে দিলে চৌবাচ্চা পূর্ণ হতে কত সময় লাগবে? তখন সেই ছাত্র জীবনের কচি বয়সের একটি কথাই মনে পরে - প্রার্থনা! “ইয়া মাবুদ, ইয়া পাক পরোয়ার দিগার, ইয়া রহমানুর রাহিম এই অংক হতে আমাকে উদ্ধার করো - এটা ছিলো তখনকার আর্তনাদ!

সকল চৌধুরী ভাইদের প্রতি শুভ্চ্ছো সহ তাদের পদবি সংক্রান্ত তথ্য উপস্থাপণ করছি:-

চৌধুরী (হিন্দি: चौधरी; পাঞ্জাবি: ਚੈਧਰੀ; উর্দু: چودهرى‎‎; নেপালি: चौधरी : ভারত উপমহাদেশে প্রচলিত একটি পদবি। এর আক্ষরিক অর্থ “চারের মালিক”। এটি রাজকীয় বা গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির ক্ষেত্রে উত্তরাধিকার সূত্রে ব্যবহৃত সম্মানসূচক পদবি। ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশে এর প্রচলন রয়েছে।

এ বিষয়ে লিখিত বিবরণের মধ্যে সর্বপ্রাচীন নমুনা ১৫ শতকের। এটি দিল্লির সুলতানদের কর্তৃক ভারতীয় বংশোদ্ভূত সামরিক অভিজাতদের প্রদান করা হত। মুঘল ও ব্রিটিশ ভারতে একটি তালুক বা জেলা সাধারণত ৮৪টি গ্রাম ও একটি কেন্দ্রীয় শহর নিয়ে গঠিত হত। তালুকদারদের কাজ ছিল খাজনা সংগ্রহ করা, প্রাদেশিক সরকারকে রসদ ও লোকবল সরবরাহ করা এবং বিভিন্ন দাপ্তরিক কাজ সম্পাদন করা। অধিকাংশ ক্ষেত্রে তালুকদাররা সংগৃহিত করের ১০% নিজস্ব প্রয়োজনে বরাদ্দ করতে পারতেন। তবে কিছু অধিক সুবিধাপ্রাপ্ত তালুকদাররা এক চতুর্থাংশ রাখার অধিকার পেতেন। এর ফলে তাদেরকে চৌধুরী পদবী দেয়া হয়। এসকল জমিদাররা ঔপনিবেশিক সময়ে নিজেদের সম্ভ্রান্ত অবস্থা বোঝাতে চৌধুরী পদবী ব্যবহার করতেন। ঐতিহ্যগতভাবে এই পদবী দ্বারা ভূমির মালিকানা স্বত্ব বোঝালেও সমসাময়িক কালে পদবী হিসেবে ব্যবহৃত হয়। পাঞ্জাবে (ভারত ও পাকিস্তান) জাট, গুরজার ও রাজপুত গোত্রগুলো এই পদবী ব্যবহার করে। এছাড়া উপমহাদেশের অন্যান্য স্থানেও এর ব্যবহার রয়েছে।


উৎসর্গঃ- দুটি পাতা একটি কুঁড়ি চা’য়ের পাতার দেশ, সিলেটের অধিবাসী কাউসার চৌধুরী ভাই কে ।।

সুত্র: উইকিপিডিয়া/চৌধুরী

ছবি: সার্চ ইঞ্জিন গুগল



মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: শুভ সকাল,


এইমাত্র আপনার আগের পোস্টের সর্বশেষ কমেন্ট আপডেট দেখে যেই না প্রথম পেইজে আসলাম। দেখি এলাহি কান্ড!!! B-) B-) পোস্টটি চৌধুরী সংক্রান্ত। আর সবশেষে নিজের নামটি দেখে অনেক সম্মানিত অনুভব করলাম; আমি এত সমমানের যোগ্য নয়।

এজন্য গুরুকে ধন্যবাদ। B-)

চৌধুরী নামের প্রতি একই সাথে আপনার ভালবাসা ও ভয় আছে। আর ভয়টা কিসে তা পড়ে তো হাসতে :D হাসতে শেষ :-B :-B । এই চৌবাচ্চার অংক, বানরের গাছ বেঁয়ে উঠা-নামার অংক; বিশাল আকারের সুদকষা/ঐকিক নিয়মের জটিল অংকগুলো এত অল্প বয়সে কেন শেখানো হতো জানা নেই। B:-) আমি এগুলোর মাথামুন্ডু কিছুই বুঝতাম না। :(( :(

আর চৌধুরী নিয়ে আমার গুরুজীর বিস্তর গবেষণা কিন্তু ইউনিক B-) হয়েছে। আমি নিজেও অনেক নতুন তথ্য জানতে পেলাম। আমি, পার্সনালি কিন্তু এসব পদ পদবীকে তেমন পছন্দ করি না; তারপরও পারিবারিক একটি ঐতিহ্যের কারণে নামটি ব্যবহার করছি। তবে, তা এই নাম পর্যনত্। বাস্তব জীবনে আমি খুব নিরিবিলি ও সিম্পল।

আমি গুরু সহ সামুর সকল সম্মানিত ব্লগার ও পাঠকদের দু'টি কুঁড়ি একটি পাতার দেশে বেড়াতে আসার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। সিলেট খুব সুন্দর ও পরিষ্কার ঝকঝকে একটি শহর। পশাপাশি ঘোরাঘুরির অসংখ্য জায়গা আছে। B-) B-) এখানে।

আবারও কৃতজ্ঞতা রইলো প্রিয় ঠাকুর মাহমুদ ভাইয়ের প্রতি ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চোধুরী ভাই শুভ সকাল, জীবনে কতোকিছুই ঘটে তার বঃহি প্রকাশ কি করতে পারি ? পারি না । হাসি কান্না, দুঃখ ভালোবাসা নিয়েই আমাদের জীবন, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আর ভারো লাগলো দিনের শুরুতে আপনাকে হাসাতে পেরেছি - এ এক বিড়াট প্রাপ্তি ।।

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


চৌধুরী নিয়ে পরে ভাবা যাবে; চৌবাচ্চা পুর্ণ হবে ৩ ঘন্টা ২০ মিনিটে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
শুভ সকাল, অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে অংকের ফলাফল ও আপনার মন্তব্যর জন্য, সেই ছোট বেলার অংক চৌবাচ্চা, বানরের পিচ্ছিল বাঁশ বেয়ে উঠা মাত্র এক কাঁদি কলার জন্য ! রেল গাড়ীর দৈর্ঘ্য-রেল গাড়ীর বেগ-আর প্লাটফর্মের দৈর্ঘ্য ভয়ংকর সেই শিশুমনের ভীতি আজো তাড়া করে !!!

৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:২৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: এটাই একমাত্র পদবী যা বাংলাদেশের হিন্দু,মুসলমান,বৌদ্ধ এমনকি উপজাতিরাও ব্যবহার করে।
অসাম্প্রদায়িক পদবী

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অনল চৌধুরী ভাই ধন্যবাদ, লেখাটি আপনার মতো সকল চৌধুরী ভাইদের জন্যই লিখা, আপনি পড়ে যদি এই শাত সকালে সামান্যতম আনন্দ ও পেয়ে থাকেন তাহলে আমার এই লেখা স্বার্থক । হ্যা চৌধুরী উপমহাদেশের একমাত্র অসাম্প্রদায়িক পদবি - এখানে কোনো সন্দেহ নেই এবং পরিক্ষিত ।

৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৩৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


একটি সিলেটী কৌতুক দেই।
B-) :-B B-))
স্কুলে স্যার একটি ছেকেকে জিগ্যেস করলেন-
শিক্ষক - বলতো পলটু, Horse মানে কী?
ছাত্র৷ - গুরা। কি বললে, গুরা!!!
শিক্ষক এবার রেগে গিয়ে আবার জিগ্যেস করলেন,
বলতো, Powder মানে কী?
ছাত্র - গুরা। আবার গুরু বললে!!!
এবার বলতো, Turn মানে কী? ছাত্র - গুরা, স্যার।
শিক্ষক রেগে গিয়ে বললেন, সব কিছুতেই গুরা নাকি?

না, ছার এখটা দৌড়ানির ঘোড়া; এখটা খালি গুড়া গুড়া; আর সবর শেসরটা মুরাইয়া ফিছেদি গুরা!! :-B :-B

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সাত সকালে আমিও হাসলাম ধন্যবাদ গুরু ।।

৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


অংক সম্পর্কে আপনার ধারনা সঠিক নয়; একটা শিশুকে প্রথমে মাতৃভাষা ও গণিত শিখতে হয় (ভাষা ও গণনা); ৫ম শ্রেণী থেকে শুরু করে ১০ শ্রেণী অবধি (শিশুতে শুরু ও কৈশোরে) শিশু খুব বেশী শিখতে চায়; এই সময়টুকুতে তাকে মাতৃভাষা, একটি বিদেশী ভাষা, অংক,লজিক ও সহজ বিজ্ঞান শিখতে সাহায্য করার দরকার।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, আমি লম্বা একটা সময় অংকে কাঁচা ছিলাম, ক্লাস এইট থেকে আমার অংকে অগ্রগতি শুরু হয়, জীবনটাই আসলে একটা অংক, সময়-কাল-পৃথিবী ঘূর্ণায়মান সবই অংক । আপনার মতামত আমি বিচিত্র কারণে ভিষণ পছন্দ করি আপনার উপস্তিতিও - দোয় করি ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন । আমার ভীতিকর পরিস্তিতি লেখায় খানিকটা রম্য নিয়ে এসেছি আপনার কেমন লেগেছে ? যদি সামান্যতম ভালো লেগে থাকে তাহলে আমার লেখা স্বার্থক - কারণ লেখার মুল্যায়ন করবেন পাঠক - লেখক নন ।

৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৩৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


(৩) অনল চৌধুরী ভাই, খুব সুন্দর একটি তথ্য দেয়েছে। এটা আমারও মাথায় ছিল না। এটি স্বীকৃত অসাম্প্রদায়িক পদবী। B-)

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অনল চৌধুরী ভাইয়ের তথ্য সঠিক এটি ইতিহাস ও জনপদে স্বীকৃত পদবি ।

৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



কইলে ডাব, আনে রাব ইতা কিতা গো খালা,
আমারার ঘরের তাইনে করইন বড়ই আলা জ্বালা।
আইজ নু আমরার এক্কেইবারে গুয়া পান নাই,
এর মাঝে দি আইছন বাড়ীত পুবর বাড়ীর ভাই।
কইলাম তাইনরে ও মিয়া ভাই তুরা আছে পান,
একটু খাইলায় গুয়া সোনার ভাই কইরও নারে মান।
দুই দিন ধরি কই তাইনরে আনতা গিয়া সাদা
বিয়ান বেলা গেছলা হাটে আমরার ঘরের গাধা।
বিয়ান গিয়া আইলো বিয়াল ইগুর খোঁজ নাই,
কিগুর গেছে দিছইন বিয়া আর পাইছইন না হাই।
উত্তর বাড়ীর জাবেদ ভাই আছইন ওখন কাতার,
তাইন লগে কত ঘুরছি পুকরিত দিছি হাতার।
তাইন আমারে ভালা পাইতা আছলা জানের জান,
গলার মাঝে ধইরা কইতা তুই কইলজার আধাখান।
হক্কল সময় মনে হয় তাইনরে রাখছি একিটা চিন,
ইটা যখন লাড়িছাড়ি জাভেদ ভাইয়ে খাইন বিন।
কত রাইত কাইন্দা কাইন্দা রইছি আমি হজাগ,
জাবেদ ভাই রে দিছি মন কেউ পাইত নায় ভাগ।
এবার যদি আইওইন দেশে তাইনরে কইমু আমি
কাল্লুয়ারে দিমু তালাক তাইনরে বানাইমু স্বামী।

সিলেটী রম্য ছড়া - (আব্দুল্লাহ আল মামুন)

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ আপনি পারেন ও, এটি সিলেটি আঞ্চলিক প্রবাদ মিশ্রিত কবিতা তবে ভয়ংকর কবিতা ।

৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমি পরে আসছি। তবে প্রথমেই দুই গুরুদবকে শুভ সকাল জানাই। সঙ্গে চৌধুরীদের সামিয়ানায় আগত সকল পাঠকের উদ্দেশ্যে রইল অন্তরের শুভেচ্ছা।

পাশাপাশি সিলেটের রুপে আমি বিমোহিত। আমি একলব্যকে দেখিনি, শুনেছি। তবে আমার সিলেটী গুরুদেবের কালারফুল রঙে আমরা রাঙায়িত। আমরা গুরুদেবের গুরুকুলকে সযত্নে রক্ষা করবো।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চৌধুরী সাহেব মনে রাখবেন টাকা দিয়ে ভালোবাসা কেনা যায় না !!! - বাংলা সিনেমার ডায়লগ ঝেরে দিলাম সুযোগে

৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২৮

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: পড়ে মজা পেলাম।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অনন্য দায়িত্বশীল আমি ভাই, লেখা পড়ে আনন্দ পেয়েছেন এটি আমার বড় প্রাপ্তি, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা ।

১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: রেজাল্টের দিন আমি নিজেই জিকিরের মতো করে আল্লাহকে ডাকতাম।
পাশ করেও যেতাম।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ইয়া আল্লাহ ইয়া মাবুদ - রাজীব নুর ভাই সত্যি ভীতিকর অংক ছিলো সেই শৈশব কালের মনের ভয় আজো তাড়া করে ।।

১১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


চৌধুরী, চৌবাচ্চা, চৌরাস্তা, চৌকিদার, চৌ-এন লাই, চৌমেইন, চৌদিকে; এগুলো আপনার জন্য হয়তো ভীতির কারণ হতে পারে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আরো আছে সিলেট, কুমিল্লা ও নোয়াখালী অবস্থীত - চৌমুহনী, গ্রামের বাড়ীর চৌচালা ঘর হাঃ হাঃ হাঃ চাঁদগাজী ভাই আসলে তা না, সমস্যা হচ্ছে ছোটবেলায় বাংলা সিনোমার ভুত চাপিয়ে দিয়ে গেছে আমাদের দেশের পাগল পরিচালক “আমজাদ হোসেন, সুবল দাস, চাষী নজরুল, সুভাষ দত্ত প্রমুখ সিনেমা শুরু হতো মরা কান্না দিয়ে শেষও হতো কান্না দিয়ে মাঝে মাঝে জোকার দিলদার এসে কিছু ফাজলামো টাইপ রসিকতা করে যেতো যার সাথে সিনেমার গল্পের কোনো সম্পর্ক নেই - এ এক মহা যন্ত্রনাদায়ক পরিবেশ, সিনেমাতে চৌধুরী পরিবারের অহংকার ও ত্যাজ আর বিশাল ইমারতের শান সৌকত মর্যাদা নিয়ে যে চৌধুরী পরিবার টিকে আছে তাকে এবং তাদের মাটিতে মিশিয়ে দেওয়া ছিলো নায়কের একমাত্র মহৎ কাজ। চৌধুরী মানেই অত্যাচারী বিত্তশালী পরিবারের ছবি - চৌধুরী বাড়ীর সামনে দাড়ীয়ে নায়ক চিৎকার দিবে “চৌধুরী সাহেব আপনাকে - - - - -- করে দিবো, সামজের সামনে আপনার মুখোশ খোলে দিবো, বেচারা রাগান্মিত চৌধুরী দোনালা বন্দুক হাতে সিড়িতে কেনো দাড়ীয়ে থাকতো - তা আজো এক রহস্য !!!

১২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০৯

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: সবার আগে ব্লগে আমার সব চৌধুরী ভাই সহ অন্য ভাই দের শুভ সকাল এবং ঠাকুরমাহমুদ ভাই কে ধন্যবাদ লেখাটির জন্য B-)

আসল কথা বলার আগে ইত্যাদির একটি পর্বের কথা বলি যেখানে দেখিয়েছিল এক চৌধুরী বাড়ীর ৫ জন ছেলে থাকে। কোন এক ভদ্রলোক বাহিরে থেকে চৌধুরী সাহেব বলে ডাকলে একসাথে ৫ জন এসে হাজির হয় :P বাস্তবে ও হয় এমন টি :P

চৌধুরী পদবী নিয়ে পোস্ট টি, ব্লগে আমার প্রিয় কাওসার চৌধুরী ভাই কে উৎসর্গ করা হয়েছে দেখে ভালো লাগল। তিনি ছাড়া ও আরও দুইজন চৌধুরী সাহেব কে দেখতে পাচ্ছি মন্তব্বে । তবে ব্লগে এবং মন্তব্বে আরও একজন চৌধুরী সাহেবান আছেন যিনি ছব্দ নাম ব্যবহার করায় তার চৌধুরী পদবী টি অদৃশ্যমান :( ;)

সেই চৌধুরী সাহেবান কে স্কুল এর দু একজন শিক্ষক ও বড় হয়ে চাকরী ক্ষেত্রে অনেকে চৌধুরী বলে ডাকেন :P

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কথার ফুলঝুরি! ভাই, ব্লগে কেউ যদি নিজ আসল নাম ও পরিচয় দিতে না চান এটা তার নিজ স্বাধিনতা ও নিরাপত্তা, কাজী আনোয়ার হোসেন - বিক্ষ্যাত মাসুদ রানা সিরিজের লেখক তার ছদ্ব নাম “বিদ্যুৎ মিত্র” । যাই হোক নাম না জানা সেই চৌধুরী ভাইয়ের প্রতি রইলো ১,০০০ পদাতিক সৈনিক সহ মার্চ করে সামরিক স্যালুট । আর আপনাকে এই বর্ষায় শিতের দিনের শিউলি ফুলের শুভেচ্ছা, ভোর সকালে শিউলি ফুল যে কুড়োতে পারে নি তার জীবনের বিড়াট আনন্দ সে হাত ছাড়া করেছে, আমি এই ধরনের আনন্দ হাতছাড়া করিনি - তাই ভাই কথার ফুলঝুরি! আপানকে আবারো শিতের সকালের শিউলি ফুলের শুভেচ্ছা ।

১৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৩

শামচুল হক বলেছেন: আমি কলেজে আমার ইতিহাসের স্যারের কাছে শুনেছিলাম চৌধুরী কোন বংশ নয়। ভারতের বাদশাহী আমলে খাজনা আদায় করার জন্য যাদেরকে নিয়োগ দেয়া হতো তাদেরকে চৌধুরী বলা হতো। কারণ সেই সময়ে খাজনাকে "চৌধ" বলা হতো আর "চৌধ" আদায় কারীকে "চৌধুরী" উপাধি দেয়া হতো।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভাই শামচুল হক, এই ব্যাপারে এর চেয়ে বেশী আমার জানা নেই আমি চৌধুরী নিয়ে বাংলা একাডেমী ও উইকিপিডিয়াতে পেয়েছি তার ষারমর্ম সুত্র হিসেবে প্রকাশ করেছি । আপনার জন্য রইলো অনেক অনেক শুভেচ্ছা, আপনি আমার লেখা পড়ে মুল্যায়ন করেছেন এটাই আমার প্রাপ্তি ।

১৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৫

সিগন্যাস বলেছেন: প্রিয় ঠাকুর ভাই,
অতীতে এই চৌধুরীরাই নিজেদের সম্পত্তি রক্ষার জন্য নানা তন্ত্রমন্ত্রের আশ্রয় নিয়েছে।যাকে আজ আমরা যকের ধন বলে জানি।তাই চৌধুরী বাড়িগুলোতে এতো ভূতের উপদ্রব

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সিগন্যাস ভাই, তন্ত্র মন্ত্রের প্রকোপ যে শুধু চৌধুরী পরিবারে বা বাংলাদেশ বা ভারত উপমহাদেশে তা কিন্তু নয় আমি পশ্চিমা দেশগুলোতে এর প্রকোপ আরো বেশী দেখেছি - তার বর্ণনা ভয়াভহ । ভুত নিয়ে কাজ কারবার অতি শিক্ষিত ও আধিুনিক পরিবারে আরো বেশী এবং পীর বাবার কাহিনীও ।

১৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদ ভাই,

আমি প্রিয় কাওসার ভায়ের সিলেটী কবিতাটি একটু একটু বুঝতে পেরেছি যে নিষ্কর্মা স্বামীকে তালাক দিয়ে কাতারে প্রবাসি জাবেদ ভাইকে শাদি করবেন। তবুও রম্য কবিতাটির যদি একটু সহজ বাংলা করে দেন তাহলে রম্যকে ষোলোআনা আদায় করি। বেশ উপভোগ্য হল পোষ্টটি।

অনেক শুভ কামনা রইল।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি ভাই, কাউসার ভাইকে ধরতে হবে সিলেটি আঞ্চলিক রঙ তামাশার বেশ কিছু কবিতা পোষ্ট দিতে - ব্লগে হাসির জোয়ার বইবে আমার ধারণা ।

১৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩

রক বেনন বলেছেন: চৌধুরী সাহেব, মনে রাখবেন, টাকা দিয়ে ভালোবাসা কেনা যায়না!!!!!!!!

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সিনেমাতে চৌধুরী পরিবারের অহংকার ত্যাজ ও পরিশেষে তাদের মাটিতে মিশিয়ে দেওয়ার কাজটি করতেন পরিচালক আমজাদ হোসেন, সুবল দাস, চাষী নজরুল প্রমুখ তাদের কাছে চৌধুরী মানেই অত্যাচারী বিত্তশালী পরিবারের ছবি - চৌধুরী বাড়ীর সামনে দাড়ীয়ে নায়ক চিৎকার দিবে “চৌধুরী সাহেব আপনাকে - - - - -- - - - - - - - - করে দিবো, সামজের কাছে আপনার মুখোশ খোলে দিবো, বেচারা রাগান্মিত চৌধুরী দোনালা বন্দুক হাতে সিড়িতে কেনো দাড়ীয়ে থাকতো - তা এক রহস্য !!!

১৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদ ভাই,

ওদিকে কাওসার ভাই বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলেছেন। দয়া করে এক্ষণি ওনার সর্বশেষ পোষ্টে দেখা দেন। :)

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সমসাময়িক ব্যাস্ততার কারণে বিল্পবে অংশগ্রহণ করতে পারিনি, ব্লেগে মাঝে মাঝে প্যা৭চ লাগা ভালো তাহলে ব্লগ গরম হয় - তাছাড়া বাকি সময় ব্লগ মন্দা চলে বলা যেতে পারে !!! পদাতিক ভাই ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিবেন।

১৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:০০

অনল চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।আপনাদের সাথে অালোচনা অার জ্ঞানচর্চা করে কিছুটা সময় ভালো কাটে।
অাজকাল জ্ঞানচর্চা করার মতো লোক ইন্টারনেট ছাড়া খুব কম পাওয়া যায়।সবাই টাকার অার অন্যান্য ধান্ধায় ব্যাস্ত।পড়াশোনার প্রতি অাগ্রহ নাই।
ঠাকুর,বিশ্বাস,মুন্সি,দফাদার-এসব পদবীও একাধিক ধর্মের লোক ব্যবহার করে।তবে চৌধুরী হলো সবার সেরা।আর আমি নিজেও অাসল চৌধুরী না।
নিজের নামকে অসাম্প্রদায়িক করা উদ্দেশ্যে এই নামেই লেখালেখি করছি ১৯৯২ সাল থেকে।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কথা সত্যি চৌধুরী সেরাদের সেরা ।

১৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:০৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: সিনেমাতে চৌধুরী পরিবারের অহংকার ত্যাজ ও পরিশেষে তাদের মাটিতে মিশিয়ে দেওয়ার কাজটি করতেন পরিচালক আমজাদ হোসেন, সুবল দাস, চাষী নজরুল প্রমুখ তাদের কাছে চৌধুরী মানেই অত্যাচারী বিত্তশালী পরিবারের ছবি - চৌধুরী বাড়ীর সামনে দাড়ীয়ে নায়ক চিৎকার দিবে “চৌধুরী সাহেব আপনাকে - - - - -- - - - - - - - - করে দিবো, সামজের কাছে আপনার মুখোশ খোলে দিবো, বেচারা রাগান্মিত চৌধুরী দোনালা বন্দুক হাতে সিড়িতে কেনো দাড়ীয়ে থাকতো - তা এক রহস্য !!! হিন্দি ছবিতে চৌধুরীর পরিবর্তে এই জায়গায় ব্যবহার হয় উচ্চবর্ণের অত্যাচারী ‘‘ঠাকুর’’ পদবী।
অাসল ব্যাপারটা পদবী না,অত্যাচারী শ্রেণীকে চিহ্নিত করা।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অনল চৌধুরী ভাই, আপনার সিনেমা ভক্ত ও তথ্য যথেষ্ট মজবুত আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভ্ছো, আপনার সম্মানে জানাচ্ছি আমি ঠাকুর পরিবারের একজন । হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ

২০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:১০

অনল চৌধুরী বলেছেন: সুবল দাসসঙ্গীত পরিচালক ছিলেন।কখনো ছবি পরিচালনা করেননি।
খান অাতাউর রহমান,জহির রায়হান,নারায়ণ ঘোষ মিতা,সুভাষ দত্ত,কাজী জহির,আজিজুর রহমান,কামাল আহমেদ-৬০-৯০ দশকের নামী পরিচালক ছিলেন।
তাদের ছবি দেখেননি ৪০ উর্দ্ধ বয়সীদের মধ্যে এমন দর্শক কমই আছেন।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: খান অাতাউর রহমান সাহেব আমার প্রিয় বন্ধুবর আগুন ভাই এর বাবা, আমি খান অাতাউর রহমান সাহেবের ছবির প্রসংসা করি তিনি ভালো ছবি নির্মাান করেছেন, তাঁর ছবি বাংলাদেশের সিনেমা জগতে সম্পদ, অনল ভাই আমি বলছিরাম তাদের ছবির কথা যাদের ছবি ছিলো তখনকার মানষিক অশান্তির কারণ - ছবি শুরু হতো কান্না দিয়ে শেষ হতো কান্না দিয়ে তাদের মধ্যে অন্যতম আমজাদ হোসেন । তবে লিখায় সুবল দাস ও লিখেছি একত্রে নাম আসে বা নামে নামে যমে টানের মতো, সুবল দাস সিনেমা পরিচালক না আমার তা জিানা ছিলো না, ছোট বেলায় ছবির শুরুতে নাম দেখতাম এই যা ।

২১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @লেখক বলেছেন "যাই হোক নাম না জানা সেই চৌধুরী ভাইয়ের প্রতি রইলো ১,০০০ পদাতিক সৈনিক সহ মার্চ করে সামরিক স্যালুট" তিনি চৌধুরী ভাই না চৌধুরী আপু :((

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ইয়া মাবুদ ইয়া পাক পরোয়ার দিগার তিনি চৌধুরী আপু - তাহলে “চৌধুরী আপুর জন্য উপহার স্বরুপ তিন ঝুরি ফর্মালিনমুক্ত আম সহ যথাযথ রইলো ১,০০০ পদাতিক সৈনিক সহ মার্চ করে সামরিক স্যালুট ।

২২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: বিপ্লবী বীর ভাই।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ চৌধুরী ভাই ধন্যবাদ ।

২৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:১৫

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষন । ভালো লিখেছেন ভাই।শুভ রাত্রী।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ব্লগ মাস্টার ভাই, ধন্যবাদ আপনি আমার লেখার মুল্যায়ন করেছেন আবারো ধন্যবাদ।

২৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ফুলঝুরিআপুর প্রতি আমাদের সম্পূর্ণ সমর্থন। আপুর বাহিনীতে আমরা আছি। আপু আমাদের সুলতান রাজিয়া। আপুর প্রতি শুভ কামনা রইল। সেই সঙ্গে অনলদা ও মাস্টার ভাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কথার ফুলঝুরি! আপু যে একজন আপু এটা বুঝতে আমার সময়ে লেগেছে, আমি ভেবেছিলাম তিনি আমাদের একজন ভাই হবেন ।

২৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫

রাকু হাসান বলেছেন: জানলাম চৌধুরী পদবির আসল রহস্য । কিন্তু অনেকে চৌধুরী পদবি ব্যবহার করছে অনৈতিকভাবে। যাদের কিছু টাকা হলেই ইচ্ছাকৃত ভাবে লাগিয়ে দিচ্ছে ,এটা দুঃখজনক ব্যাপার বটে ।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কাক মুয়ুরের ডানা ব্যাবহার করলেই তো আর ময়ুর হয় না, আর কোকিল কাকের ঘরে বাস করলেও কোকিল তো আর কাক হয় না - না কি বলেন ? তবে বংশ মর্যাদায় আসল “সৈয়দ” কে বড় ধরা হতো, এখন আসলের চেয়ে নকল বেশী ।

২৬| ১৩ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: চৌধুরী পদবির ইতিবৃত্ত জানলাম, সেই সাথে আপনার পোস্ট থেকে জানা হলো অনেক অজানা তথ্য। এ ছাড়াও, অনল চৌধুরী এর মন্তব্য থেকে জানা গেল যে "এটাই একমাত্র পদবী যা বাংলাদেশের হিন্দু,মুসলমান,বৌদ্ধ এমনকি উপজাতিরাও ব্যবহার করে"। সেই অর্থে এটা যথার্থই একটি 'অসাম্প্রদায়িক পদবি'।



আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.