নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষ কি রোগে শোকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আর্থিক সাহায্যে চাইবেন?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:০৯



অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি বেশ কয়েক বছর যাবত প্রবলভাবে একটি প্র্যাকটিস চালু হয়ে গেছে আর তা হচ্ছে দেশের শিল্পী সমাজে কেউ অসুস্থ হলে তিনি আর্থিক সাহায্যের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রীর দরবারে হাত পাতেন! এখানে প্রশ্ন তিনি কি প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ মন্ত্রনালয়ে বা কোষাগারে টাকা জমা রেখেছিলেন? তাহলে কেনো এই প্র্যাকটিস? এই প্র্যাকটিস থেকে শিল্পী সমাজকেই বেড়িয়ে আসতে হবে নয়তো তাদের জন্য দেশে বঞ্চিত হবেন সত্যি সত্যি যারা দুঃখী দুস্থ গরীব নিঃস্ব ও সহায় সম্বলহীন মানুুষ। এবং সত্যি সত্যি তাই হচ্ছেন।

বাঁচতে চান চলচ্চিত্র পরিচালক জাকির খাঁন বাংলা চলচ্চিত্র নির্মাতা মোহাম্মদ জাকির খাঁন প্রধানমন্ত্রীসহ সমাজের বিত্তশালীদের কাছে বাঁচার আকুতি জানিয়েছেন। জীবনের শেষ সময় অর্থ সংকটে চিকিৎসা সেবা না পেয়ে মৃত্যুপথযাত্রী এই পরিচালক ও প্রযোজক। বিতর্কিত নোবেল (জাতীয় সঙ্গীত সমালোচনাকারী) পুরো দেশ নিয়ে যেভাবে মন্তব্য করে তুঙ্গে যেতে চেয়েছে কিছুদিন পর নোবেলও মরণ রোগের জন্য ভিক্ষা করে টাকা চাইবে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে!!!

শিল্পীরা দেশে চ্যারিটি করেন নি তারা বিনা টাকায় কোনো অনুষ্ঠানে গান করেছেন এমন ঘটনা আমার জানা নেই (হয়তোবা দু একটি ঘটনা থাকতেও পারে) তবে শিক্ষকগণ চ্যারিটি করেছেন আমাদের সময় শিক্ষকগণ খুব অল্প বেতনে চাকুরী করেছেন তাদের অনেকে এখনো বেঁচে আছেন তাদের জীবন মানবেতর জীবন, বর্তমান এখন শিক্ষকদের বেতন ভালো। কিন্তু যারা রিটায়ার্ড তাদের জীবন পেনশন নির্ভর মাসের শুরুতে তারা মাসের শেষের দিকে তাকিয়ে থাকেন আহারে - - - রুপালী পর্দার লোকেরা কোনো সময় আমাদের দেশের সম্পদ ছিলো না। আমাদের দেশের টাকা তারা এভাবে প্রতারণা করে নেবেন? আর এটাও দেখতে হবে দিনের পর দিন !!! কয়টা অসহায় ডেঙ্গু রোগীকে হাসপাতালে বিনামুল্যে এক বোতল হরলিক্স দেওয়া হয়েছে? যার সর্বোচ্চ মুল্য ৫০০ টাকা হতে পারে।

আমাদের দেশে কতোগুলো সরকারী বেসরকারী হাসপাতাল সহ মেডিক্যাল কলেজ আছে আর সেখানে কি পরিমান রোগী আছেন যারা অর্থের অভাবে সামান্য ৫০০-১০০০ টাকার ঔষধ কিনতে পারছেন না, বাংলাদেশের শিল্পী সমাজ কি জানেন? জানেন কি আমাদের প্রধানমন্ত্রী?

উপসংহার: - সাহায্যে চাওয়ার যেই প্র্যাকটিস চালু হয়েছে তা ভালো কাজ নয়, এটি ব্ন্ধ করুন। দেশে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকা স্পেশাল ফান্ড তৈরি করে দেশের জনগণকে বোকা বানিয়ে শিল্পী সাবিনা ইয়াসমিনের জন্য কোটি কোটি টাকা উঠিয়েছিলেন তারপর থেকে শুরু হয়েছে শিল্পী সমাজের টাকা চাওয়ার আর টাকা নেওয়ার সুন্দর এক পলিসি। এতে করে কারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন একবারও কি প্রশাসন মন্ত্রনালয় ভেবে দেখেছেন? আমাদের দেশ হয়ে গেছে গন্ডারের মতো অনুভূতিহীন, কোনো এক ঘটনা ঘটার ১০ বছর পর মনে করেন “ভুল হয়েছে, সিদ্ধান্ত ভুল ছিলো”!!! একটি উচ্চ পদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন হয় যার তদন্ত আর কোনোদিন শেষ হয়না !!!



কৃতজ্ঞতা: - সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষ
ছবি: - গুগল




মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৪৭

আরোগ্য বলেছেন: তাবিবের গানের একটা লাইন,
যার আছে সব আছে, যার নাই কিছু নাই।

গরীবদের দেখিয়ে বিদেশি সাহায্য আনা যায়। গরীবের পেট ভরলে সাহায্য কে দিবে? কিভাবে সুইস ব্যাংকে টাকা জমা হবে?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সাইনবোর্ড টানাতে হবে “মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় - ভিক্ষুকমুক্ত এলাকা”

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:১৭

অন্তরন্তর বলেছেন: যাদের সামর্থ্য আছে তারপরও সাহায্য চায় বা হাত পাতে তাদের লজ্জা নেই। তারা আমাদের দেশের প্রকৃত ভিক্ষুকদের অপমান করছেন। আমি বুঝিনা কেন প্রধানমন্ত্রীর সাহায্য দেশের স্বনামধন্য (?) মানুষগুলো হাত পেতে নিচ্ছেন। ঠাকুর সাহেব অনেকদিন পর আপনার পোস্টে। শুভ কামনা।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এই সমাজ দরদী পরোপকারী দল চক্র করে দেশের প্রধানমন্ত্রীকে নানা ভাবে সমস্যায় ফেলার জন্য এ এক অভিনব পদ্ধতী চালু করেছে - রাষ্ট্রের কাছে ভিক্ষা পদ্ধতি, প্রধানমন্ত্রীর কাছে ভিক্ষা পদ্ধতি। এই প্র্যাকটিস থেকে তাদের বার করতে হবে এটি দেশের ক্ষতি ছাড়া ভালো কিছু আনবেনা।

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৪৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সঙ্গীতপাড়ায় এন্ডুকিশোরের বেশ নাম ডাক আছে। উনার কল্যাণে প্রতিবছর বেশ কিছু সঙ্গীতানুষ্ঠান নির্মাণ হচ্ছে, চলছে। সুক্ষ্মভাবে দেখলে পরোক্ষভাবে সঙ্গীতানুষ্ঠান নির্মাতা, কলাকৌশলি অনেকেই উনার উপর একটু আধটু হলেও নির্ভরশীল। সুতরাং দেশের একজন সম্পদ টাকার অভাবে চিকিৎসা নিতে না পারলে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সাহায্য চাইতেই পারেন। প্রধানমন্ত্রীও দিতে পারেন। কথা হলো আসলেই চিকিৎসার খরচ উনার নেই?

এতো বছর এতো এতো প্লেব্যাক, অনুষ্ঠান, গান গেয়ে অর্জিত টাকাগুলা গেলো কই?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এ্যান্ড্র ‍কিশোর সাহেবের কাছে টাকা নেই আমার বিস্বাস হয় না, তার গলায় শিকলের মতো মোটা সোনার চেইন দেখতাম। আমারো প্রশ্ন: - এতো বছর এতো এতো প্লেব্যাক, অনুষ্ঠান, গান গেয়ে অর্জিত টাকাগুলা গেলো কই?

৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:০৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর তহবিলে এন্ডুকিশোর সাহায্য চাইলেন। এই সাহায্যের আবেদন যারা পাশ করলেন, তাদের দায়িত্ব কি? নাকি ওখানেও দুর্নীতি চলে?! কমিশন খাওয়ার ব্যবস্থা আছে?! জানতে ইচ্ছে করছে।
দেশে প্রতিবছর কত স্কুল শিক্ষক, কলেজ শিক্ষক টাকার অভাবে বিনা চিকিৎসায় মারা যায় হিসেব করলে চোখ কপালে উঠবে। আমি কলেজে ইন্টার ১ম বর্ষে থাকাকালীন আমাদের জীববিজ্ঞানের স্যার ক্যান্সারজনিত রোগে মারা গিয়েছিলেন। আমরা পথেপথে সাহায্য চেয়েও বাঁচাতে পারিনি।
প্রধানমন্ত্রীর তহবিলে সাহায্যের আবেদনের নিয়মাবলী পরিষ্কার করে জানানো দরকার। শিল্পী ছাড়াও দেশের অনেক সম্পদ আছেন, মানুষ গড়ার কারিগর আছেন; তাদেরও সাহায্য পাওয়ার রাইট আছে। সাধারণ মানুষের কথা বাদ দিলাম।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জুনায়েদ বি রাহমান ভাই, শিল্পীরা দেশে চ্যারিটি করেন নি তারা বিনা টাকায় কোনো অনুষ্ঠানে গান করেছেন এমন ঘটনা আমার জানা নেই (হয়তোবা দু একটি ঘটনা থাকতেও পারে) তবে শিক্ষকগণ চ্যারিটি করেছেন আমাদের সময় শিক্ষকগণ খুব অল্প বেতনে চাকুরী করেছেন তাদের অনেকে এখনো বেঁচে আছেন তাদের জীবন মানবেতর জীবন, বর্তমান এখন শিক্ষকদের বেতন ভালো। কিন্তু যারা রিটায়ার্ড তাদের জীবন পেনশন নির্ভর মাসের শুরুতে তারা মাসের শেষের দিকে তাকিয়ে থাকেন আহারে - - -

রুপালী পর্দার লোকেরা কোনো সময় আমাদের দেশের সম্পদ ছিলো না। আমাদের দেশের টাকা তারা এভাবে প্রতারণা করে নেবেন? আর এটাও দেখতে হবে দিনের পর দিন !!!

কয়টা অসহায় ডেঙ্গু রোগীকে হাসপাতালে বিনামুল্যে এক বোতল হরলিক্স দেওয়া হয়েছে? যার সর্বোচ্চ মুল্য ৫০০ টাকা হতে পারে।


৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:০৯

ডার্ক ম্যান বলেছেন: এই সংস্কৃতি কি শুধু বাংলাদেশে চালু আছে নাকি অন্য দেশেও আছে ???

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:২২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমার জানামতে পৃথিবীর আর কোনো দেশের শিল্পীরা ভিক্ষা করেন না, তারা দান নেন না, তারা দান করেন।

৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:১০

এমজেডএফ বলেছেন:
এখন বাংলাদেশে টাকার জন্য সবাই সবকিছু করতে পারে। লজ্জা, আত্মসম্মান, অপরাধবোধ ইত্যাদি রাস্তার পাশের ভিক্ষুক থেকে শুরু করে সমাজের ধনী-গরীব, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, সংস্কৃতিবান-শিল্পী কারো মধ্যে নেই। যারা টাকার জন্য আত্মসম্মান বিকাতে পারে না তারা বোকা, জীবনে কষ্ট পায় এবং সমাজের লোকেরাও এদের সততা নিয়ে হাসি-টাট্টা করে!

আপনার লেখাটি পড়ে এই মুহুর্তে একাত্তরের এক বীরাঙ্গনা নারীর কথা মনে পড়ছে। যেই নারীকে সমাজ ‘ধর্ষিতা নারী’ বলে ঘৃণা করেছে সেই নারী জীবনের শত দুঃখকষ্টের মধ্যে আত্মসম্মান নিয়ে বেঁচে থাকার প্রত্যয়ে এমন কি আমাদের মহানুভব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আর্থিক সহযোগিতার প্রস্তাবও সবিনয়ে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।

একাত্তরের জননী রমা চৌধুরী
রমা চৌধুরী একাত্তরের বীরমাতা। মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে ঘরবাড়ি, তিন শিশুসন্তান, স্বামী সবকিছু হারিয়ে পথে বসেন ১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে মাস্টার্স করা এই নারী। পেশায় ছিলেন স্কুল শিক্ষিকা। ১৯৭১ সালের ১৩ মে তিন শিশুসন্তান নিয়ে চট্টগ্রামের পোপাদিয়ায় গ্রামের বাড়িতে ছিলেন তিনি। পাকিস্তানি দালালদের সহযোগিতায় পাকসেনারা রমা চৌধুরীদের বাড়িতে হানা দেয়। নিজের মা এবং দুই শিশুসন্তানের সামনে তাঁকে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়। বাড়িও পুড়িয়ে দেয়। অনাহারে, অর্ধাহারে শীতে দু’সন্তান সাগর আর টগরের মৃত্যু হয়। দেশ স্বাধীন হলে শুরু হয় আরেক লাঞ্ছনা- সমাজের চোখে তিনি তখন এক ‘ধর্ষিতা নারী’। স্বাধীনতার পরে লেখালেখিকেই নিজের পেশা হিসেবে বেছে নেন তিনি।

২০ জুন ২০১৭ তারিখের দৈনিক ‘ইত্তেফাক’-এ খবরে এসেছে ‘অর্থের অভাবে লেখিকা রমা চৌধুরী হাসপাতাল ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। তাঁর দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা দরকার; কিন্তু অর্থাভাবে হাসপাতাল থেকে নিয়ে আসতে হয়েছে।

কেন চিকিৎসাভাবে লেখক-মুক্তিযোদ্ধা রমা চৌধুরী?
রমা চৌধুরী নিজে কারো কাছ থেকে অর্থ-সহযোগিতা নিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে চান না। তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে যেমন কোনো অর্থসহযোগিতা নেন নি, তেমন কোনো ব্যক্তির কাছ থেকেও নিতে চান না। নিজের জীবনের শেষদিন পর্যন্ত আত্মসম্মান নিয়ে বেঁচে থাকতে চান এই সংগ্রামী নারী।

এই মহিয়সী সংগ্রামী মাতাকে স্যালুট, যাদের সামর্থ্য থাকা সত্বেও টাকার জন্য আত্মসম্মান বিকিয়ে দেয় তাদের প্রতি করুণা এবং আপনার প্রতি রইলো শুভকামনা ও শুভেচ্ছা।

সূত্র: প্রথম আলো; বাংলাদেশ প্রতিদিন; রাইজিংবিডি

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: একাত্তরের জননী রমা চৌধুরীর প্রতি রইলো শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা তিনি বাংলাদেশের প্রতিটি সুনাগরিকের মা। রমা চৌধুরীকে আমি মা বলতে গর্ববোধ করবো।

৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৩৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমাদের শিল্পীদের আত্মসম্মানবোধের প্রচুর অভাব আছে। তারা খুব সহজেই হাত পাততে পারেন। প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের টাকাগুলা কার টাকা? কোথা থেকে আসে? এসব তথ্য তাদের অজানা থাকার কথা নয়।

(শিল্পীদের সম্পদ বলেছি, কারণ একজন বড় মাপের শিল্পীর সাথে আরো অনেকেই কাজ করেন। আমাদের দেশে এখন যে সঙ্গীত প্রতিযোগিতা হয়, এন্ডুকিশোর এসব অনুষ্ঠানে জাজের দায়িত্ব পালন করে থাকেন। তিনি না থাকলে আমাদের আয়োজকদের কলকাতা থেকে জাজ ভাড়া করে নিয়ে আসতে হতে পারে।)

শিক্ষকদের নিয়ে আপনি যেটা বললেন, সেটা সত্য। শিক্ষকদের সম্মানী, সুযোগ সুবিধা বাড়ানোর পাশাপাশি শিক্ষক নিয়োগে সরকারের আরো সচেতনতা জরুরি। ইদানীং যারা শিক্ষক হচ্ছেন, এদের বেশিরভাগই শিক্ষক হওয়ার যোগ্য নন। অনেকে বিপদে পড়ে, বাধ্য হয়ে শিক্ষক হচ্ছেন। ফলে শিক্ষকের মধ্যে যে গুনাবলি থাকার প্রয়োজন সেটা তাদের মধ্যে দেখা যাচ্ছে না।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: যেই টাকা শিল্পীদের দেওয়া হচ্ছে সেই টাকা দিয়ে শত সহস্র শিশুর জীবন পাল্টে দেওয়া সম্ভব যারা ধোলাইখাল, যাত্রাবড়ী, কাজলা, গাবতলী ময়লা কাপড়ে জীর্ণ শীর্ণ হয়ে মেসিন টুলস নিয়ে কাজ করছে।

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনাই হয়তো চাচ্ছেন, এদেরকে সরকারী সাহায্য করে নিজের নাম বড় করতে; উনি এদের জন্য হাসপাতাল করছেন না কেন দেশে?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সাইনবোর্ড টানাতে হবে “মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় - ভিক্ষুকমুক্ত এলাকা”। তারপরও যারা প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাওয়ার দুঃসাহস করবে ভিক্ষা চাইবে তাদের ধরে ধরে আইনের আওতায় এনে স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির খোঁজ নিতে হবে। যথাযথ সম্পত্তির অতিরিক্ত সম্পত্তি পাওয়া গেলে তাদের জন্য আইন করে ব্যাবস্থা নিতে হবে। এরা আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে দেশের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: যেই টাকা শিল্পীদের দেওয়া হচ্ছে সেই টাকা দিয়ে শত সহস্র শিশুর জীবন পাল্টে দেওয়া সম্ভব যারা ধোলাইখাল, যাত্রাবড়ী, কাজলা, গাবতলী ময়লা কাপড়ে জীর্ণ শীর্ণ হয়ে মেসিন টুলস নিয়ে কাজ করছে।- সহমত।

মাহমুদ ভাই, আমাদের দেশের পিছিয়ে পড়া (পড়ালেখায়) মানুষদের হক/ টাকা এগিয়ে যাওয়া মানুষদের পিছনে খরচ করা হচ্ছে। (ফ্রি উচ্চশিক্ষা অর্জনের সুযোগ)
এরা শিক্ষিত হচ্ছে, বিসিএস ক্যাডার হচ্ছে। দেশের প্রশাসনে ঢুকছে। এবং লুটপাট করছে।
পিছিয়ে পড়া মানুষের উপরে ওঠার কোনো সুযোগই নেই।
যাইহোক, ভালো থাকবেন। শুভ রাত্রি।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:১০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এই দেশে যাদের আর্থিক সহযোগিতা প্রয়োজন তাদের সহযোগিতা না করে যাদের অর্থ দেওয়া হচ্ছে - তারা অবৈধ ভাবে অর্থ নিচ্ছে। ইমোশানালী ব্লাকমেইল করে টাকা নিচ্ছে। বাংলাদেশের শিল্পী সমাজটা হচ্ছে একটি অশ্লীল সমাজ। এই সমাজে থেকে তারা বিলাসিতার নামে আজেবাজে কাজ করে টাকা নষ্ট করে শেষ বয়ষে রাষ্ট্রের কাছে ভিক্ষা করে রাষ্ট্রের সাথে প্রতারণা করছে। বাংলাদেশের শিল্পী সমাজ এই দেশের সম্পদ না তারা এই দেশের নর্দমা।

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:১২

ইসিয়াক বলেছেন: লেখক বলেছেন: শিল্পীরা দেশে চ্যারিটি করেন নি তারা বিনা টাকায় কোনো অনুষ্ঠানে গান করেছেন এমন ঘটনা আমার জানা নেই (হয়তোবা দু একটি ঘটনা থাকতেও পারে) তবে শিক্ষকগণ চ্যারিটি করেছেন আমাদের সময় শিক্ষকগণ খুব অল্প বেতনে চাকুরী করেছেন তাদের অনেকে এখনো বেঁচে আছেন তাদের জীবন মানবেতর জীবন, বর্তমান এখন শিক্ষকদের বেতন ভালো। কিন্তু যারা রিটায়ার্ড তাদের জীবন পেনশন নির্ভর মাসের শুরুতে তারা মাসের শেষের দিকে তাকিয়ে থাকেন আহারে - - -

রুপালী পর্দার লোকেরা কোনো সময় আমাদের দেশের সম্পদ ছিলো না। আমাদের দেশের টাকা তারা এভাবে প্রতারণা করে নেবেন? আর এটাও দেখতে হবে দিনের পর দিন !!!

কয়টা অসহায় ডেঙ্গু রোগীকে হাসপাতালে বিনামুল্যে এক বোতল হরলিক্স দেওয়া হয়েছে? যার সর্বোচ্চ মুল্য ৫০০ টাকা হতে পারে।

সহমত
ধন্যবাদ

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আর্থিক অভাবে দেশের অনেক মানুষ ডাক্তারের কাছে - হাসপাতালে যেতে ভয় পান, আর্থিক অভাবে দেশের অনেক মানুষ ফার্মেসী থেকে ঔষধ কিনে খেয়ে নেন, আর্থিক অভাবে দেশের অনেক মানুষ সরকারী হাসপাতালে ফ্লোরে শুয়ে দিন গুনেন বেঁচে থাকার অথবা মরে যাওয়ার - আহারে জীবন

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:০৬

বলেছেন: ব্লগে কেউ একজন এ ব্যাপার ৩০০০ শব্দের গরুর রচনা দিয়েছিলো আমি বলবো আপনার মতো কম কথায় যদি সব বলা যায় তাহলে এতে লেখার কি দরকার।।।



পোস্টে হাজারটা লাইক।।।

"আসলে যেখানে ফায়দা সেখানেই ফাঁদ"।।।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আরো কম কথা ছিলো বাধ্য হয়ে প্রাসঙ্গিক এক প্যারা বাড়িয়েছি। ভিক্ষা করার প্রবণতা দেশে মহামারী আকার ধারণ করছে, এটি খুবই হীনমন্যতার লক্ষণ ও বাজে দৃষ্টান্ত। আর অবস্যই এতে বঞ্চিত হচ্ছে দেশের সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা। এই টাকাতে শত সহস্র শিশুর জীবন পাল্টে দেওয়া সম্ভব যারা ধোলাইখাল, যাত্রাবড়ী, কাজলা, গাবতলী ময়লা কাপড়ে জীর্ণ শীর্ণ হয়ে মেসিন টুলস নিয়ে কাজ করছে।

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:১৩

ডার্ক ম্যান বলেছেন: ভবিষ্যতে ব্লগারদের জন্যও এমন ব্যবস্থা কি চালু হবে?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমি মনে প্রাণে চাইবো প্রতিটি আদর্শ ব্লগার কারো কাছে হাত পাতবে না। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর কাছেও না। কারো কাছে মাথা নত করবে না। - চির উন্নত মম শির। তাই ব্লগারদের জন্য এমন সুবিধা হোক - তা আমি চাই না।

১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:১৮

অভি চৌধুরী বলেছেন: সময়ের ভুল ব্যবহার করলে অসময়ে এমনি হবে, মিডিয়ার মানুষ গুলোর মধ্যে কিছু মানুষ আছেন যারা ঘোরের মধ্যেই থাকেন, বাস্তবতার কোন আঘাৎ আসলে তখন তাদের টনক নড়ে।

এমন ঘটনা থেকে শিক্ষা নেয়া উচিৎ সবার।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: প্রতারণা থেকে শিক্ষা নেওয়ার কিছু নেই, তারা দেশের মানুষের সাথে দেশের সাথে প্রতরণা করছেন।

১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: ছবিটা খুব সুন্দর হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর তো একটা খাত'ই আছে সাহায্য করার জন্য।
হয়তো শিল্পীরা আসলেই দরিদ্র। আমরা মনে করি অনেক ধনী।
দরিদ্র বলেই তো নিচ্ছে। প্রচুর টাকা থাকলে কি আর নিতো??!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সাহায্যে করার খাত নিশ্চয় স্বচ্ছল প্রতারকদের জন্য না !!!

১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০০

নীল আকাশ বলেছেন: লেখা পড়লাম। তবে ভালই লিখেছেন। এই বিষয় নিয়ে আমি কিছু প্রাসঙ্গিক কথা বলতে চাই।

শিল্পীরা তাদের পেশার উপার্জনকে ঠিকমত সঞ্চয় না করে খরচ করবেন আর ভিক্ষুক হয়ে হাত পাতবেন শেষ বয়সে - এটা কেমন কথা?রাজ্জাক ফুটপাথে থেকে বুদ্ধি খাটিয়ে আজ রাজলক্ষ্মী কমপ্লেক্সের মালিক। এভাবে শিল্পীদেরও তাদের সঞ্চয় দিয়ে আলাদা বিনিয়োগ রাখা উচিত। সেটা জমি কিনে হোক, ব্যাংকে ডিপিএস-এ হোক। এরা কেন জনগনের ট্যাক্সের টাকায় সাহায্য পাবে? এরা কি দেশ সেবা করেছে বলুন তো? টাকা ছাড়া তো কোন জায়গায় অভিনয় কিংবা গান গায়নি।

আর এই বেহায়া শিল্পীদের, যাদের নিয়ে কথা হচ্ছে তাদের নিয়ে কখনোই কোন সাংবাদিক দুঃস্থ বলে কোন সংবাদ প্রচার করেনি। যেমনটা এক সময় রানী সরকার সহ অনেক সত্যিকারের দুঃস্থ শিল্পীদের নিয়ে খবর আসত।

ফেসবুকে পড়লাম, এন্ড্রু কিশোরে সন্তান নর্থ সাউথে পড়ে। কিছুদিন আগেও তিনি অস্ট্রেলিয়াতে শো করে এসেছেন। আহমেদ শরীফ কী রোগে আক্রান্ত সাংবাদিকরাও জানে না। তিনি দিব্যি সুস্থ হয়ে বিয়ে শাদীতে অংশ নিচ্ছেন।

একমাত্র হুমায়ুন আহমেদ এ ধরনের ফকিরনি আচরণ করেন নি। তিনি নিজে পত্রিকায় লিখেছিলেন, কোন সাহায্য চান না কারো কাছে।

কিন্তু আপনাকে এটাও বুঝতে হবে, এই শিল্পীদের ব্যক্তিগত আচরনও অনেক সময় ভাল হয় না। মদ গাজা খাওয়া নেশা করা, মেয়ে মানুষ নিয়ে ফস্টিনষ্টি করে বেড়ানো খুব কমন সিমটম। এরা এই ভাবে টাকা পয়সা যাচ্ছেতাই ভাবে নষ্ট করে শেষ বয়সে এসে ফকিরের মতো এর ওর কাছে হাত পাতে। কারন এদের খাচ্চত খারাপ। এবং এটাই বাস্তবতা।

এরা শিল্পী হলেও মন মানসিকতায় ভিক্ষুক প্রবনতা ছাড়তে পারেন নি। কারও কাছে হাত পাতার জন্য নির্লজ্জ হতে হয়। এতটুকু বেহায়া আর নির্লজ্জ হুমায়ুন আহমেদ হতে পারেন নি দেখেই কার কাছে সাহায্য চান নি।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: শিল্পীদের ব্যক্তিগত আচরণ কোনো সময় ভালো ছিলো না, অশ্লীল জীবন এদের বিলাসিতা, র‌্যাম্প মডেল আইডল নামে নারী ব্যাবসা চলে মিডিয়ায় এখানে এখন আর কোনো রাখডাক নেই। রাত শুরু হয় অর্থ তাদের পার্টি শুরু, নেশা, জুয়া। বাংলাদেশে বসে তারা লাসভেগাস চিত্র তৈরি করেছে। এরা এভাবে টাকা পয়সা যাচ্ছেতাই ভাবে নষ্ট করে শেষ বয়সে এসে ফকিরের মতো এর ওর কাছে হাত পাতে। কারণ এদের চরিত্র খারাপ।

১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

নীল আকাশ বলেছেন: আমি আমার দেয়া ট্যাক্সের এক পয়সাও এদের দিতে চাই না। আর ইতিমধ্যেই যা যা দেয়া হয়েছে সেটা কোন যুক্তিতে দেয়া হয়েছে সেটা আমার জানার অধিকার আছে। রাস্ট্রের টাকা এভাবে নয়ছয় করার অধিকার কি আসলেও কার আছে?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: একজন খেটে খাওয়া রিক্সাওয়ালাকে আমি ডাবল ট্রিপল ভাড়া দিয়ে আনন্দ পাবো। তবে ১ আনা মিডিয়ার লোকদের আমি দিতে রাজি নই।

১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৪

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কাছে সাহায্য চাওয়ার এই প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। শিল্পীদের নিজস্ব একটি তহবিল থাকা উচিত, যেখান থেকে দরিদ্র অসুস্থ শিল্পীরা সহায়তা পাবে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




তাদের যথেষ্ট টাকা আছে আর সেই টাকা তারা মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র পাচার করে দিয়েছে - দিচ্ছে, এ ব্যাপারে ব্লগার মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই আমাদের জানাতে পারবেন মালয়েশিয়া কি পরিমান মিডিয়ার লোক আবাস তৈরি করেছে, তাদের সেখানে ফ্লাট, এপার্টমেন্ট, গাড়ী কিনে রাখা আছে তারা - মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম (এমএমটুএইচ) করে বসে আছে।

১৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দান খয়রাত নয়। মানুষ কে সক্ষম করে তুলতে হয়।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এরা সক্ষমতার জন্য টাকা নিচ্ছে না, এরা দেশের সাথে দেশের মানুষের সাথে প্রতরণা করছে দিনের পর দিন। মালয়েশিয়া কি পরিমান বাংলাদেশী শিল্পী আছে - বাংলাদেশী মিডিয়ার লোক আছে যারা আবাস তৈরি করেছে, তাদের সেখানে ফ্লাট, এপার্টমেন্ট, গাড়ী কিনে রাখা আছে তারা - মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম (এমএমটুএইচ) করে বসে আছে? জানাবেন কি ব্লগে।

১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার পোষ্ট "শিল্পী বিরোধীদের" বেশ পছন্দ হয়েছে! মোল্লা শফিকে শেখ হাসিনা অনেক সাহায্য করেছেন কিন্তু।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, মোল্লা শফি আমার ইয়ার দোস্ত নয়, তাঁর মুখোশ যেদিন খুলবো সেদিন আপনি পাশে থাকবেন তো? আপনার কাছে ঝারা মন্তব্য আশা করবো। আজকে রঙশালার শিল্পী পর্ব চলছে। মোল্লা শফি অন্য আরেকদিন।

২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১১

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,



সুন্দর করে আমাদের ভিখিরী মানসিকতার বাস্তব সত্যটাই তুলে ধরেছেন।
পুরোনো আমলের আঙুলে গোনা ক'জনা বাদে বাকী তেমন কোনও শিল্পী ( সকল ক্যাটেগরীর ) কি কখনও জাতীয় সম্পদ হয়ে উঠতে পেরেছেন? এদের শিল্প চর্চা জাতির আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কোন ভূমিকা রেখেছে কি কখনও? অনেকেই বলবেন, তারা সংস্কৃতিকে ধরে রেখেছেন। আসলে কি তাই? দেশ-জাতির কোন সংস্কৃতিকে তারা জোড়ালো করেছেন? বিগত অনেক বছরগুলো সহ আজকেও তারা অপসংস্কৃতি ছড়িয়ে সুড়সুড়ি দেয়া ছাড়া আর কোথায় কি অবদান রেখেছেন? জনমানুষের আশা-আকাঙ্খা, সুখ-দুঃখ, প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি ইত্যাদি কিছু কি তাদের শিল্প কর্মে ( বিশেষ করে সঙ্গীত, চলচ্চিত্রে ) ফুটে ওঠে যা জাতিকে দু'পয়সারও দিক নির্দেশনা দেয়? তাদের শিল্পকর্ম তো কেবল নগদ কিছু কামানোর জন্যেই।
যারা শুধু নেয়, দেয়না কিছুই তারা কি করে জাতীয় সম্পদ হবে?

বেশ কিছু মন্তব্য আমার কথারই প্রতিধ্বণি । আপনার কিছু প্রতি মন্তব্যও সুন্দর ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই, আপনি দিনের পর দিন মদ্যপ হয়ে ড্রাগ নিয়ে নেশা করে নিজের কিডনি, লান্ক, লিভার নষ্ট করবেন এ জন্য কি আপনার পরিবার দায়ী? এ জন্য কি দেশ দায়ী?

২১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সাহায্যে করার খাত নিশ্চয় স্বচ্ছল প্রতারকদের জন্য না !!!

বাংলাদেশের কিংবদন্তি সংগীত শিল্পী, এক সময় যাকে ছাড়া চলচ্চিত্রের গান সম্ভবই হতো না, বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের গানের স্বর্ণ কন্ঠ, বাংলা গানের যুবরাজ, প্রিয় শিল্পী এন্ডু কিশোর আমাদের কিশোর দা....!!

দাদা দির্ঘ কয়এক মাস ধরেই অসুস্হ বোধ করছেন.. আজ কয় এক দিন হয় তিনি সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন..গত ২/৩ ধরেই সিঙ্গাপুরের চিকিৎসক গন তার শরীর এর ব্লাড সহ বিভিন্ন অর্গান পরিক্ষা নিরিক্ষা করে দেখছেন...
তার এডিনাল গ্লান্ড( যেখান থেকে হরমন প্রডিউজ হয় )
একটু বড় হয়ে গ্যেছে যার ফলে কিশোর দা’র শরীরের ওজন কমা সহ নানা সমস্যা দেখা দিচ্ছে..! আজ দা’র বায়োফসি করা হয়েছে, দুই দিন দাদা হাসপাতালেই ভর্তি থাকবেন..চিকিৎসক রা দাদা কে পর্যব্যেক্ষনে রেখেছেন..তবে চিকিত্সকরা ধারনা করছেন উনার কোন অপারেশন লাগবে না..এটা আমাদের জন্য খুশির খবর...!! আমাদের প্রিয় কিশোর দা’র এই সময় তার সাথে থাকতে পেরে আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি...

কিশোর দা সিঙ্গাপুরে আসার ব্যাপারে প্রায় ৩ সপ্তাহ্ ধরে আমার সাথে কথা হচ্ছিল.. ভিসা, হোটেল বুকিং, বিমানের বুকিং সব কিছু নিয়ে প্রায় সময় কথা হতো দাদার সাথে..!! এমনকি আসার ৪/৫ দিন আগে ২৫,০০০ সিঙ্গাপুরি ডলার কিনে সিঙ্গাপুর আসার সব প্রস্তুতি সম্পূর্ন করে রেখেছিলেন দাদা..
সিঙ্গাপুর আসার ১ দিন আগে আমাদের মাননীয় প্রাধান মন্ত্রী উনার উপ প্রেস্ সচিব জনাব আশরাফুল আলম কে দিয়ে গণভবনে উনার সাথে দেখা করার জন্য খবর দিয়েছিলেন..আর ঐদিনই সন্ধায় দেখা করেছিলেন কিশোর দা..
আমাদের প্রানপ্রিয় নেত্রী গনতন্ত্রের মানষ কন্যা বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আমাদের শিল্পীদের বিপদে আপদে সব সময় পাশে থাকেন..ব্যাক্তিগত ভাবে উনি সব শিল্পীদের খোঁজ খবর রাখেন..
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কিশোর দা’র সব কুশলাদি জিজ্ঞাসা করে বলেছিলেন সিঙ্গাপুরে চ্যেকআপ এ যাচ্ছ ভালো,তবে আমাদের দেশেও ভাল চিকিৎসা হচ্ছে পরবর্তিতে দেশেই চিকিৎসা নিতে পারো..তারপর কিশোর দা ফেরার সময় পরম আদরে স্নেহ ভরা দৃষ্টি দিয়ে আমাদের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জন দরদী নেত্রী প্রিয় শিল্পী এন্ডু কিশোরের হাতে দশ লাখ টাকার একটি শুভেচ্ছা চেক তুলে দেন...যেমন বড় বোন ছোট ভাই কে দেন....!!!!
এখন আপনারাই বলুন এটা নেওয়াটা কি কিশোর দা’র অন্যায় হয়েছে...???
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী তো দশ লাখ টাকা দেন নাই.. বাংলাদেশের শিল্পী সমাজের জন্য উনি তো উদার মনে দশ হাজার কটি টাকার সন্মান জানিয়েছেন... তাই নয় কি..??
ফেইসবুক ও বিভিন্ন মিডিয়াতে কিছু সক্ষক মিডিয়া কর্মি ভাই বোন আর আমাদেরই কিছু কাছের শিল্পী ভাই রা না জেনে না শুনে খুব আপত্তিকর কথা লিখছেন এটা খুবই দু:খজনক..!!
এন্ডু কিশোর একজন জাতীয় সম্পদ, হাজারও জনপ্রিয় গানের সংগীত শিল্পী..যিনি বাংলা গান, বাংলাদেশের চলচিত্রের গান কে করেছেন অনেক সম্রৃদ্ধ...যুগে যুগে এন্ডু কিশোর এক জনই আসবেন..যেমন এসছেন, রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন, সৈয়দ আ: হাদি, জেমস এই সব শিল্পী গন..এই রকম একজন শিল্পীর সমালচনা করার আগে চিন্তা ভাবনা করা অবশ্যই দরকার..!! মানুষের ব্যাক্তিগত সমালচনা না করে তার প্রতিভা মুল্যায়ন করা উচিত... তাতে আমাদের সবার সন্মান ই বাড়বে... জাতি হিসাবে আমরা অনেক মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারবো....!!!!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





রাজীব নুর ভাই, আপনি কার কোন ফেসবুক ষ্ট্যাটাস আমার পোষ্টে মন্তব্য করে দিয়েছেন? যাক সেসব আমি বাংলাদেশের কিংবদন্তি শিল্পীদের চিত্র বলছি আপনি কোনো একদিন সন্ধ্যায় রাত ০৮:০০ পর - যেকোনো দিন বিশেষ কোনো দিন প্রয়োজন নেই, ঢাকার স্থানীয় দুটি হোটেলের এর সামনে চলে যাবেন (একটি হোটেল কাকরাইলে আরেকটি সোনারগাঁ রোড বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড) দেখুন আপনার কিংবদন্তি শিল্পীগণ কি করেন রাত ১২:০০ পার দেখুন মদ্যপ হয়ে কিভাবে বেড়িয়ে আসেন। ভাই রাজিব নুর আপনি দিনের পর দিন মদ্যপ হয়ে ড্রাগ নিয়ে নেশা করে নিজের কিডনি, লান্ক, লিভার নষ্ট করবেন এ জন্য কি আপনার পরিবার দায়ী? এ জন্য কি দেশ দায়ী? দেশকে আপনি কিছু দেননি আপনি ইন্ডষ্ট্রিতে কাজ করেছেন অর্থের বিনময়ে বিনা পয়শায় নয় !!! এন্ড্রু কিশোরের সিনেমার পরিচালক প্রযোজকগণ জীবিত আছেন তারা কি সহযোগিতা করেছেন একটু জানাবেন, এন্ড্রু কিশোরের গান গেয়ে যে সকল নায়ক - নায়ক হয়েছেন তারা কি সহযোগিতা করেছেন তাও একটু ব্লগে জানাবেন।

এন্ড্রু কিশোরকে আমি চিনি তার ছবি দিয়ে আমাকে চেনাতে হবে না। তাছাড়া ছবি এখানে মানানসই নয়, আমার পোষ্টে দেশের মানুষ আর দেশের বর্তমান অভিভাবকের ছবি দিয়েছি। রাজীব নুর ভাই আপনার আব্বা কেমন আছেন তাঁর সম্পর্কে আমাদের জানান। ইমোশন নিজের পরিবারের জন্য আর দেশের দুঃখী মানুুষের জন্য বাঁচিয়ে রাখুন।

২২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের যারা বিশিষ্ট লোক তাদের বেশীর ভাগই তাদের টাকা দেশে রাখার জায়গা না পেয়ে এখানে সেকেন্ড হোম করেছে। মালয়েশিয়ান সরকারের এটা একটি অনৈতিক প্রোগ্রাম। কেননা, এখানে টাকার কোন উৎস তারা জানতে চায় না। যে দেশ থেকে টাকা আসে সেই দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকও জানে না যে তাদের টাকা সেকেন্ড হোমে চলে যাচ্ছে। আফসোস!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনাকে ব্লগে খুব দরকার - এটি আমার কথা। ধন্যবাদ মুল্যবান তথ্য দেওয়ার জন্য।

২৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



গুরু
গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেছেন। শিল্পীরা সারা জীবন উপার্জন করে সব সম্পত্তি শেষ বয়সে এসে হারিয়ে দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার কথা না। তবে কেউ কেউ হয়তো সত্যি সত্যি আর্থিকভাবে অসচ্ছল। দেখতে হবে এই সুযোগের অপব্যবহার হচ্ছে কিনা। আমি তো এমনও শুনেছি প্রধানমন্ত্রীর অফিসের সাথে সম্পৃক্ত কোন কোন আমলা, রাজনীতিবিদ বড় কমিশনের বিনিময়ে চেক পাইয়ে দেন। এ বিষয়গুলোও খতিয়ে দেখতে হবে। তবে, এই বরাদ্দ তো লেখকদের বেলায় থাকার কথা। লেখকদের শতকরা ৯৫% শেষ বয়সে নিঃস্ব হয়ে যান। কিন্তু আমি চাই দেশের সকল নাগরিক সমান চিকিৎসা সুবিধা পাক। বিশেষ কোন গোষ্ঠীর জন্য অনুদান দিতে হবে কেন?

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কাওসার চৌধুরী ভাই, আপনি দিনের পর দিন মদ্যপ হয়ে ড্রাগ নিয়ে নেশা করে নিজের কিডনি, লান্ক, লিভার নষ্ট করবেন এ জন্য কি আপনার পরিবার দায়ী? এ জন্য কি দেশ দায়ী?

২৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

সঙ্গীত শিল্পীরা বা বাংলাদেশের একজন পেশাদার গায়ক গায়িকা মাসে আসলে কতো কামায় ?
সবাই হিসেব করে এই শিল্পী এত বছর ধরে গান গায়, এত বছর ধরে টিভিতে যদি সে গায় তাইলে এত পারিশ্রমিকে সে এত টাকা পাবে।
তাহলে সে নিশ্চয় বড়লোক! সে কোটিপতি, তার সিআইপিদের মতো ট্যাক্স দেওয়া উচিত।
তার খাওয়াপরা বাড়ীভাড়া লাগে না। তার সব টাকা ব্যাংকে জমা হয়। এতো বছর সে গান গায় তাইলে তার কমে এতো কোটি টাকা আছে, তাইলে সে চিকিৎসার জন্য হাত কেনো পাতবে?

দুঃস্থ শিল্পীদের যখন প্রধানমন্ত্রী চিকিৎসার জন্য অনুদান দেন, সেটা একেবারে খোজ খবর না দিয়া দেন এমন না,
গোয়েন্দা মারফত তার মেডিকেল রিপোর্ট চেক করা হয়, সেই চিকিৎসা বাবদ সম্ভাব্য খরচ হিসেব করতে হয়।
আর শিল্পী ভ্যালুও বিবেচনায় আনা হয়। রাজনৈতিক মত বিবেচিত হয় না , কারন ২ বিম্পি নেতাও সাহায্য পেয়েছেন

বাজেটে কিন্তু শিল্পিদের জন্য কোন বাজেট বরাদ্দ নেই।
প্রধানমন্ত্রীর ৩০০ কোটি টাকা আপ্পায়ন ভাতা বরাদ্দ থাকে, ইউজ হলে যা খরচ হয়, বাকিটা বছর শেষে ফেরত যায়।
এই আপ্পায়ন ভাতা থেকে অতিসামান্য টাকা বিপদে পরা শিল্পিদের দিলে কি আসে যায়।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





এই টাকাতে শত সহস্র শিশুর জীবন পাল্টে দেওয়া সম্ভব যারা ধোলাইখাল, যাত্রাবড়ী, কাজলা, গাবতলী ময়লা কাপড়ে জীর্ণ শীর্ণ হয়ে মেসিন টুলস নিয়ে কাজ করছে।

আপনি দিনের পর দিন মদ্যপ হয়ে ড্রাগ নিয়ে নেশা করে নিজের কিডনি, লাংক, লিভার নষ্ট করবেন এ জন্য কি আপনার পরিবার দায়ী? এ জন্য কি দেশ দায়ী?

বাজেটের টাকা যে কোনো ভাবে খরচ করতে হবে তা আজকে আপনার কাছে জানতে পারলাম। আমার ধারণা ছিলো টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকে চলে যাবে। এটি রাষ্ট্রিয় সম্পদ। আপনার কথায় মনে হচ্ছে দয়া করে ফেরত যেতে পারে না গেলে ক্ষতি নেই তা শিল্পীদের দেওয়া যেতে পারে। মাত্র ৩০০ কোটি টাকা সামান্য বিষয়।

সরকারী হাসপাতারে কখনো গেছেন? ফ্লোরে কারা শুয়ে থাকে? বাংলাদেশের শিল্পী সমাজ সৌখিনতার চুরান্ত করেন এবং এতো চুরান্ত করেন যে তারা “ঢাকা নাইটস” না করলে তাদের আহার হজম হয়না। (কি আহার করেন তা সম্পর্কে কিছু ধারণা নিন)


২৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৪১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



আপনি দিনের পর দিন মদ্যপ হয়ে ড্রাগ নিয়ে নেশা করে নিজের কিডনি, লান্ক, লিভার নষ্ট করবেন এ জন্য কি আপনার পরিবার দায়ী? এ জন্য কি দেশ দায়ী?........ এটা আমারও কুয়েশ্চন!!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আরে বাবা আপনি মজা করেছেন, আনন্দ করেছেন, ক্লাবিং করেছেন, ঢাকা নাইটস করেছেন, অতি আনন্দ করে আপনার পেট খারাপ, লিভার খারাপ শরীর খারাপ হয়েছে - এই দায়ভার দেশের না। সহজ কথা। এখন আপনি যেই হোন। এটি ভিক্ষুক মুক্ত এলাকা, অন্য দরজা দেখুন - মাফ করুন।

- কি বুঝলেন কাওসার ভাই।

২৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৭

দয়িতা সরকার বলেছেন: আপনার নাম ঠাকুরমাহমুদ এবং প্রোফাইলে হারিকেন দেওয়ার কারন কি? আপনার পোস্ট এর বাইরে প্রশ্ন। এ জন্য ক্ষমা চাইছি।তুমি কেমন করে গান কর হে গুন.... গান তা কয়েকবার শুনলাম । এ জন্য প্রশ্ন।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ঠাকুর বংশের পদবী - ঠাকুর পরিবার। আমাদের গ্রাম সহ আশে পাশের কোনো গ্রামে বিদ্যুৎ ছিলো না। আমি কুপির যুগের মানুষ, হারিকেন ছিলো দুটা যা শুধু মাত্র পড়া আর রাতের খাবারের সময় ব্যাবহার করা হতো। আর একটি হ্যাজাক লাইট ছিলো যা অনুষ্ঠানে ব্যাবহার হতো। আপনি খারাপ কিছু বলেন নি ক্ষমা চাইবেন কেনো - প্লিজ। ধন্যবাদ ভালো থাকুন।

২৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩২

দয়িতা সরকার বলেছেন: বুঝলাম ঠাকুর পদবী কিন্তু মাহমুদ কি? হিন্দু , মুসলিম মিক্স। এখনো বাংলাদেশে সব এলাকায় বিদ্যুৎ যায়নি। আর যারা পাচ্ছে তারা মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে পাচ্ছে। আপনি ও ভাল থাকুন।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনি ব্লগে নতুন, আপনার কোনো পোষ্টও নেই, আগে কখনো আমার লেখা পড়েছেন বা মন্তব্য করেছেন মনে পড়ছে না। আপনি বৃথা তর্ক করছেন। ধর্ম পরিচয় দিয়ে আমি ব্লগে লিখি না। সালু সরকার - সালু নামে হিন্দু মুসলিম নারী পুরুষ (যদিও প্রোফাইলে নারী ছবি দেওয়া) কি আসে যায়, আমার দিক থেকে আপনার প্রতি কোনো প্রশ্ন নেই।

২৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫৫

দয়িতা সরকার বলেছেন: আমি লিখি না । আমি পাঠক। আপনার লিখা আমি পড়ি। আপনার সাথে এর আগেও চাঁদগাজী উনার ব্লগে কথা হয়েছে। আপনি আমার নাম নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন। দুঃখিত আপনাকে প্রশ্ন করার জন্য।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমি চাঁদগাজী সাহেবের ব্লগে সব পোষ্ট দেখেছি যেখানে আপনি মন্তব্য করেছেন, দূর দূর পর্যন্ত আপনার নাম নিয়ে আমি কোনো মন্তব্য করেছি এমনটি খোঁজে পাই নি।

২৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সব ব্যাপারেই প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করার একটা বাজে রেওয়াজ তৈরী হয়েছে বাংলাদেশে। ব্যাপারটা দুঃখজনক।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ইফতেখার ভূইয়া ভাই,
এতে বঞ্চিত হচ্ছেন দেশে সত্যি সত্যি যারা দুঃখি অসহায় মানুষ তারা। এই প্র্যাকটিস বন্ধ করার জন্য নিজেদের সাবধান হতে হবে। ব্যাপারটি আসলেই দুঃখজনক।

৩০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২৬

নতুন বলেছেন: সরকারী হাসপাতালে চিকিতসা খরচ খুব বেশি না।

যাদের সামথ`নেই তাদের চিকিতসা খরচ হাসপাতালে সরকার বহন করবে।

এখন বাংলাদেশের সেই সামথ` আছে বলেই আমার বিশ্বাস। শুধু চাই জনগনের স্বদিচ্ছা।

সরাকারী হাসপাতালে চুরি না করলে সবার চিকিতসা খুবই কম খরচে দেওয়া সম্ভব।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




নতুন ভাই,
সরকারী হাসপাতালে আসলেই চিকিৎসা ব্যায় ভার কম, সমস্যা হচ্ছে এমন জায়গা নিয়ে কথা বলেছেন যা নিয়ে ১০০ টি পোস্ট দিতে হবে এমন অবস্থা। সরকারী ডাক্তারগণ হাসপাতালে আসেন সকাল ১০:৩০ থেকে ১১:০০ টার মধ্য আর দুপুর ০১:৩০ থেকে ২:০০ টার মধ্য তারা চলে যান বাসায় বিশ্রাম নেন বিকালে সন্ধায় প্রাইভেট ক্লিনিকে হসপিটালে বসেন রাত ১০:০০ পর্যন্ত। কেউ কেউ রাত ১২:০০ পর্যন্তও ক্লিনিকে থাকেন তিনি সরকারী ডিওটি কখন করবেন?

আর চোরের কথা বলছেন? এই দেশে মনে হচ্ছে সুযোগ না পেয়ে অনেকে ভালো মানুষ সেজে আছেন নয়তো সবাই চোর ডাকাত হতেন। সরকারী হাসপাতাল নিয়ে লিখবো লিখবো করে আর লিখা হয়না।

৩১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৮

নতুন বলেছেন: জবাবদিহিতার অভাব আর কিছুই না ভাই।

কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রী একটু ধাক্কা দিয়েছিলেন তখন কিন্তু হাসপাতালে ঠিকই ডাক্তার থাকতো। আমার ফ্লাটে ৮-১০ জন ডাক্তার বসবাস করেন। সবাই সাবধান হয়েছিলো এবং সময় মতন অফিসে যেতেন।

সরকারী কাজ করতে হলে নিয়ম মেনে করতে হবে । শুধুই জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




নতুন ভাই,
যার কাছে জবাবদিহিতা করবেন তিনি নিজেও ক্লিনিকে প্র্যাকটিস করেন। ভিাগীয় প্রধানের কাছে রোগী থাকে রাত ১২:০০ টা পর্যন্ত তবে সেটা ক্লিনিকে। আর ডাক্তারদের রাজনৈতিক সংঘটন আছে তারাও হরতাল করেন। তখন রোগীর চাওয়া ঐ ৩ ঘন্টাই রোগী দেখুক তারপরও রোগী দেখুক।

ক্রিকেটার ও সাংসদ মাশরাফি বেশ ঝামেলায় পড়েছিলেন এই কাজে হাত দিয়ে আশা করি আপনার মনে আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.