নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
ছবি: বাংলাদেশ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার
হোয়াইট হাউজ, সময়কাল - আগষ্ট ১৯৮০
পর্বঃ - ০১
শীতের সকাল। সময় ০৭:৩০ একজন কর্নেল বসে আছেন প্রেসিডেন্ট সাহেবের সামনে। কর্নেল ক্লিন শেভড চকচকে পলিশ করা বুটে ফুল ডেকোরেটেড ইউনিফর্মড হয়েও মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেবের সামনে মলিন জুবুথুবু বসে আছেন, তিনি কিছু বিচার নিয়ে এসেছেন। তিনি বলে যাচ্ছেন - “সৈনিক ক্যান্টিন থেকে শুরু করে অফিসার্স ক্যান্টিনে মহামান্য প্রেসিডেন্টের সমালোচনা হয় এটি সামরিক আইন পরিপন্থী” - মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেবের কোনো প্রতিক্রিয়া বোঝা যাচ্ছেনা, এটি কর্নেল সাহেবের জন্য একটি চিন্তার কারণ, এই সকালেও প্রেসিডেন্ট সাহেবের চোখে কালো সানগ্লাস! কালো সানগ্লাসে তাঁর কাজল কালো চোখ ঢাকা পরে আছে তাই কোনো প্রতিক্রিয়া বোঝাও সম্ভব না। প্রেসিডেন্ট সাহেব পাঁচ তারকা হোটেলে বসে নাস্তা করার নিয়মে নাস্তা সারছেন নাস্তার মেন্যু: - তিনটি লাল আটার রুটি, আলু ভাজি, বেগুন ভাজি, আর জলপাইয়ের টক দিয়ে মসুরের ডাল। প্রেসিডেন্ট সাহেব সানগ্লাস খোলে নির্লিপ্ত কাজল কালো চোখে দীর্ঘসময় কর্নেল সাহেবের দিকে তাকিয়ে থেকে বললেন “বাংলাদেশে এর চেয়ে ভালো খাবার হতে পারেনা”।
কারা সমালোচনা করছেন, কি বিষয়ে সমালোচনা করছেন তার ধারে কাছেও গেলেন না। আশ্চর্য একবার জানতেও চাইলেন না কে বা কাহারা সমালোচনা করছেন! প্রেসিডেন্ট সাহেব আর কেউ নন তিনি জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান স্বরূপ সবচেয়ে বড় “বীর উত্তম” খেতাব প্রাপ্ত “লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম)। তাঁর ব্যক্তিত্বের সামনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকেও মলিন মনে হতো। আর কর্নেল সাহেবও আমাদের সবার পরিচিত তিনি কর্নেল আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম, পরবর্তীতে তিনি ১৯৯৪ সনে লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদে উন্নীত হোন এবং ১৯৯৬ সনে সেনাপ্রধান হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় কথিত অভ্যুত্থানের অভিযোগে তিনি অভিযুক্ত ও চাকরিচ্যুত হোন।
বাংলাদেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট সুদর্শন, সুপুরুষ রাষ্ট্রনায়ক লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম)।
চলবে.................................................
কৃতজ্ঞতা: - সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষ।
ছবি: গুগল সার্চ ইঞ্জিন
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিশ্বের ক্ষমতাধর রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের সঙ্গে হোয়াইট হাউজে দুর্বল দেশের প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে ছবিতে কি কোনোভাবে দুর্বল মনে হচ্ছে? তার পদচারণা দেখে কি মনে হয় না একজন লৌহমানব হেটে যাচ্ছেন দুর্বার বীর গতিতে।
২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:২৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দেখতে খুব একটা স্মার্ট?
ততকালীন অন্যান্ন সামরিক অফিসারদের তুলনায় তাকে বেটেই লাগতো। খুব স্বল্পভাষী ছিলেন। নিষ্ঠুর লোকরা স্বল্পভাষী হয়।
একজন কমান্ডার পরে রাজনীতিক, স্বল্পভাষী। মোটেই স্মার্টনেসের লক্ষ্মণ না।
তার চেয়ে সেই আমলে তরুন দীর্ঘদেহী মীর শওকত আলীকে সবচেয়ে স্মার্ট লাগতো।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী ভাই, ছবিতে যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার আছেন - আছেন বাংলাদেশ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। - কে সুদর্শন?
৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৩৫
ল বলেছেন: যাক,,
বহু প্রতীক্ষিত পোস্ট এলো।
আপনি যে দলের হোন একজন মানুষের ভালো ও মন্দ দিক মেনে নেন এটাই সভ্যতা, এটাই সৌন্দর্য।
কাউকে গালি দিয়ে, হেয় প্রতিপন্ন করে বড় সাজা যায় না সেটা হয় দাম্ভিকতা,পরশ্রীকাতরতা, মূক আর বধিরত্ব।।।।।
আমি একজন নিরপেক্ষ লোকের পর্যবেক্ষণ পোস্ট পড়ছি.... এটা চলতে হবে।।
বাকি মন্তব্যগুলি দেখতে পোস্টে নজর রইলো।।
সেলুট কমরেড ++++
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমরো জাতি হিসেবে এতো পিছিয়ে আছি কেনো জানেন? এই দেশের কাউকে আমাদের পছন্দ না। আমাদের পছন্দ বারাক ওবামা, আমাদের পছন্দ বাপের বেটা সাদ্দাম, আমাদের পছন্দ ট্রাম্প, আমাদের পছন্দ ক্রিকেটার ইমরান খান। কিন্তু এই দেশের কারো ভালো বলা যাবে না, ভুলেও না। ৭০ মিটার মাটি খুঁড়ে তার মন্দ বার করে আনতে হবে আর সেই মন্দ দিয়ে তৈরি হবে রূপকথা।
সবাইকে আমরা যার যার কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে দেই - আমরা আদালত, আমরা সবাই বিচারক (বাস ট্রাকের পেছনে লেখা থাকে দুনিয়ার সবচাইতে বড় আদালত মানুষের বিবেক) এই এক কথায় আমরা এক একজন নিজেকে আদলত ভেবে বসে আছি আমরণ। আদালত যিনি দেখেছেন তিনি জানেন সেখানে বিবেক বুদ্ধি জ্ঞান সব লোপ পায়। সেখানে একটি মাত্র সূত্র কাজ করে
- সাক্ষী ও প্রমাণ। আপনি আদালতে দাঁড়িয়ে বলতে পারেন না “মহামান্য আদালত আমার বিবেক বলছে এটি সঠিক আপনি মেনে নিন”!
লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম) কে নিয়ে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি করতে চাইলে নায়ক হিসেবে কাকে বেছে নিতে হবে জানেন কি?
১। ড্যানিয়েল ক্রেগ (যুক্তরাজ্য)
২। সাইফ আলী খান (ভারত)
আমার দৃষ্টিতে এই দুজন ছাড়া আর কেউ নেই যিনি মহামান্য প্রেসিডেন্টের ভূমিকায় অভিনয় করতে পারেন। লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম) বিশ্ব বিখ্যাত জেমস বন্ড ছিলেন, তার সাক্ষ্য ব্লগার চাঁদগাজী সাহেব দিয়েছেন তাঁর মন্তব্যে। বাদবাকী বলার দায়ীত্ব আমার। সাথে থাকুন।
৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৮:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সিআইএ বাংলাদেশ মিলিটারীতে জে: জিয়াকেই সবচেয়ে স্মার্ট জেনারেল হিসেবে টার্গেট করেছিলো।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:১০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই, পূর্ব পাকিস্তান যদি স্বাধীন না হতো আত্মসমর্পনকারী আপনারা মুক্তিযোদ্ধাদের পাকিস্তান আইনে কিভাবে বিচার হতো জানেন? জিয়াউর রহমান পাকিস্তান আর্মি ইন্টেলিজেন্স এর একজন চৌকস অফিসার সহ আর্মি মেজর ও যুদ্ধকালীন সময়ে জেড ফোর্সের অধিনায়ক - তার পরিচয় কি? - “পাকিস্তান বিদ্রোহী অফিসার” - সত্য / মিথ্যা - হা / না বলুন।
জিয়াউর রহমান তো নিজেই সিআইএর আব্বা, সিআইএর শিশুগুলো কিভাবে তাকে টার্গেট করবে! সিআইএ তাকে কিভাবে ব্যাবহার করবে বা করেছে দুই লাইন বলুন আজ শুনি।
৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:২০
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার এই অসাধারণ পোস্টের জন্য আমি একটা উপহার ঠিক করেছি। লেখটা শেষ হলেই এখানেই পোস্ট দিব।
সবাই মনে হয় ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত দেশে গুম খুন নির্যাতন, লাল বাহিনী, মুজিব বাহিনী, রক্ষী বাহিনীর কাহিনী ভুলে গেছে।
ইতিহাসের পাতায় পাতায় সেই সব জঘন্য অপরাধের কথা রক্তাক্ষরে লেখা আছে!!!!
পোস্ট লাইকড এবং সোজা প্রিয়তে।
ধন্যবাদ দিয়ে খাটো করবো না।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এখন মাগরিবের নামাজ শেষ হলো। নীল আকাশ ভাই একটি কথা বলি মনে রাখবেন, সাত কোটি পঞ্চাশ লক্ষ মানুষের মাঝে “ওরা ১১ জন”। আর ওরা ১১ জনের মধ্যে জিয়াউর রহমান ® একজন - ট্রেডমার্ক রেজিষ্ট্রিকৃত মাত্র একজন। একক জিয়াউর রহমান সেই ব্যাক্তি যিনি ১১টি সেক্টরের ০১ সেক্টরের সফল অধিনায়ক ছিলেন। তাঁর সাথে কারো তুলনা চলেনা। তিনি কিংবদন্তি জিয়াউর রহমান।
৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:২১
রাজীব নুর বলেছেন: জিয়া একজন সৎ নেতা। কোনো দিন দূর্নীতি করেন নি। তবে জিয়া অনেক বড় বড় ভুল করেছেন।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রাজীব নুর ভাই, আমার বেহেস্তবাসী দাদীজান বলতেন “বড় মানুষের ভুলগুলোও হয় বড় বড়”। গ্রামে যখন কালবৈশাখী ঝড় আসে তখন বড় তাল গাছটায় কালবৈশাখীর তান্ডবটা বেশী হয়, কারণ কি জানেন? - কারণ সে বড়।। গ্রামের বাড়ীর পাকের ঘরের কোনে ভিটামিন যুক্ত লাল শাক গাছ কোনোদিন জানতেও পারে না কালবৈশাখী ঝড় কি? তার আগেই সে চুলোয় উঠে তারপরে রাজীব নুর ভাইয়ের গরম ভাতের প্লেটে।
৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৬
নীল আকাশ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের হে বীর সেনানী
লও লও লও সালাম,
অকুতোভয়ী হে বীর যোদ্ধা
লও লও লও সালাম।
স্বাধীন এই দেশের প্রতিটা ক্ষনে
বিনম্র শ্রদ্ধায় তোমারই স্মরণে,
ভালোবাসার এই পুষ্পাঞ্জলি
স্পন্দিত হৃদয়ে রাখতে চাই তোমারই চরণে।
তুমিই বিজয়ী বীর, তুমিই সেই স্বপ্নদৃস্টা
জীবন বাজি রেখে অসম এক যুদ্ধে
হানাদার বধের এক মহাকাব্য তুমি লিখেছ
অনবদ্য সাহস আর বীর বিক্রমে।
তুমিই সফল রাষ্ট্র নায়ক
চির কোমল হৃদয় আর সুকঠিন হাতে ,
ভিত্তি গড়েছ এই বাংলা মায়ের
চরম দুঃসহ ভয়াবহ এক ক্রান্তি লগ্নে।
হে অধিনায়ক, হে বিজয়ী বীর
এক জ্বালাময়ী আহবানে
৭ কোটি বাংলাদেশিকে দিয়েছ
অসম সাহস আর স্বাধীনতার স্বপ্ন!
হে বীর উত্তম,
তোমার সেই ডাকে সাড়া দিয়ে
যুগের শ্রেষ্ঠ মুক্তিযুদ্ধারা ছিনিয়ে এনেছিল
বাংলা মায়ের মুক্তি!
হে দেশ প্রেমের বিমূর্ত প্রতিক,
দেশের আপামর মানুষকে তুমি দেখিয়েছ
স্বপ্ন আর বেঁচে থাকার অদম্য চেতনা,
নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার বুক ভরা সাহস,
তাইতো তোমার মরণে লাখ লাখ বাংলাদেশি
কেঁদে হলো শোকাহত আর মুহ্যমান!
তোমার হৃদয়ে প্রোথিত থাকতো শুধুই দেশপ্রম
অন্তরে ছিল স্নিগ্ধ কমল প্রাণ,
কাস্তে-কোদাল হাতে করেছো কাজ,
গেঞ্জি গায়ে সেজেছো শ্রমিকের সাজ
আর কেহ তা পারে নাই, পারবেও না।
বাংলার মায়ের বুকে বাকশালী শাষনতন্ত্র বিলোপ করে
আবার ফিরে এলো প্রতিক্ষিত বহুদলীয় গনতণ্ত্র
তোমার দেশপ্রেমিক দুহাত ধরেই!
দেশের অর্থনীতি সচল হলো তোমারই যাদুর স্পর্শে!
তোমার সততা, দেশপ্রেম আর অবদানের কথা
লিখতে বসলে হয়ে যায় এক অনুপম মহাকাব্য!
দেশরত্ন তুমি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান
আজও তাই স্মরি তোমাকে দিয়ে চিত্ত মম প্রাণ,
কীর্তি তোমার থাকবে অমলিন হে সাহসী সন্তান,
যতদিন রবে বাংলায় পদ্মা-মেঘনা-যমুনা বহমান,
ততদিন তোমার কৃতিত্ব রবে এই বাংলায় চির অম্লান।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, অক্টোবর ২০১৯
অনেক, অনেকদিন পরে আজকে প্রথম কবিতা লিখতে বসলাম।
আপনার লেখাটা পরে খুব করে কিছু একটা লিখতে ইচ্ছে করছিল।
আমার প্রাণপ্রিয় আদর্শ ব্যক্তিত্বকে নিয়ে লেখার জন্য এখানেই কবিতাটা দিয়ে গেলাম।
শুধুই আপনার জন্য!!!!
কৃতজ্ঞতায় আমাকে খুব করে বেঁধে ফেললেন রে ভাই!!!!
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
জিয়াউর রহমানকে যারা দেখেছেন তারা জানেন এই অল্প সময়ে তিনি কি প্রবল দ্ক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনি সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে একটি পাম গাছ রোপণ করে উদ্ধার হয়ে যাননি, তিনি গ্রামের সড়কে সড়কে, বাংলাদেশের প্রতিটি মহাসড়কে বৃক্ষরোপন করেছেন। আজকে ঢাকা সিলেট মহাসড়কে, ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে পুরোনো যে গাছগুলো দেখেন - এগুলো জিয়াউর রহমানের রোপণ করা গাছ। এই মহাসড়কে, এখানেই নাম না জানা অনেক পুরোনো গাছ আছে যা ***জিয়াউর রহমানের নিজের হাতে রোপণ করা গাছ - সেই গাছ এখনো কাঁদে। - সেই গল্প আগামী পর্বে।
৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সুদর্শন, সুপুরুষ না হলেও সর্বশ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়ক তো বটেই! বলিউডে অনেক সময় কোন নায়ক যখন স্টেজে আসে(উপর থেকে, পেছন থেকে, নীচ থেকে) তাকে বলা হয় নায়কোচিত এন্ট্রি। আমাদের রাজনীতির মহানায়ক ৭ই নভেম্বর যখন বন্দীদশা থেকে হেঁটে বের হয়ে আসছিলেন তার অফিস থেকে সেটা হল আমার কাছে সেরা এন্ট্রি...
সুদর্শন, সুপুরুষ না হলেও সর্বশ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়ক তো বটেই! বলিউডে অনেক সময় কোন নায়ক যখন স্টেজে আসে(উপর থেকে, পেছন থেকে, নীচ থেকে) তাকে বলা হয় নায়কোচিত এন্ট্রি। আমাদের রাজনীতির মহানায়ক যখন বন্দীদশা থেকে বের হয়েছিলেন তার অফিস থেকে সেটা হল আমার কাছে সেরা এন্ট্রি...
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সুদর্শন, সুপুরুষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়ক। আপনার দেয়া ছবিতে জিয়াউর রহমানের বুকের বাম পাশে একটি ব্যাজ পরিহিতি আছেন - এটি কি জানেন? প্যারা কমান্ডো ব্যাজ। বলা হয়ে থাকে এক হাজার আর্মি অফিসারের মাঝে একজন প্যারা কমান্ডো হওয়ার অদম্য বুনো সাহসিকতা আর দুর্বার শক্তি রাখেন।
৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে । তার সৎ প্রেসিডেন্ট গোটা পৃথিবীতে বিরল ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
জিয়াউর রহমানের মতো সততার দৃষ্টান্ত বাংলার মাটিতে আর কারো নেই। জিয়াউর রহমান বাংলার মাটিকে ভালোবাসতেন তাই বাংলার মাটিতেই মিশে আছেন। তাঁর কথা এই দেশের মানুষ মনে রাখবেন কিনা জানিনা, তাঁর কথা এই দেশের ইতিহাস মনে রাখবে কিনা তাও জানিনা, তবে তাঁর কথা মনে রাখবে এই দেশের প্রতিটি নদ নদী খাল বিল আর এই দেশের মাটি - অনন্তকাল, অনন্ত অনন্তকাল।
১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২৬
ডার্ক ম্যান বলেছেন: জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন সেটা যেমন সঠিক ঠিক তেমনি নিষ্ঠুর স্বৈরশাসক ছিলেন
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে স্বৈরাচার স্বৈরশাসক খেতাব দেওয়া হয়েছে ১৯৯০ সনে যদিও তিনি তা নন - কখনো ছিলেন না। ২০১৯ শেষে ২০২০ এর দরজায় এসেও যদি স্বৈরাচার স্বৈরশাসকের অর্থ না বোঝেন তাহলে আর বোঝার প্রয়োজন নেই। যেমন আছেন তেমন থাকেন আর এটিই আপনার জন্য মঙ্গলজনক।
১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৩১
আখেনাটেন বলেছেন: যদিও দরিদ্র এই দেশে উনার সাধারণ জীবনাচারণ (যার একটি উদাহরণ আপনি দিয়েছেন) অনেককে প্রভাবিত করেছিল, তথাপিও বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পৃষ্ঠপোষকতা ও রাজাকারদের পুনর্বাসনের জন্য বাংলাদেশের ইতিহাসে উনি একটি খারাপ নজির স্থাপন করেছেন। তবে এটাও বলার অপেক্ষা রাখে না যে, বাংলাদেশের জন্মের পর থেকে কোনো প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীই ধোয়া তুলসীপাতা নয়। একেক জন একেক খারাপ নজির রেখে গেছেন, যাচ্ছেন।
এটা বাঙালি হিসেবে আমাদের জন্য দুর্ভাগ্য। অর্ধ-শতাব্দী হয়ে গেলেও আমরা এখনও অপেক্ষায় আছি লি কুয়ান কিংবা পার্ক কিংবা মাহাথিরের মতো....
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আখেনাটেন ভাই, বাংলাদেশের মানুষ যাকে পূজা করেন যার নাম দিয়ে উদাহরণ দেন তিনি তাঁর দেশের শান্তির জন্য কমপক্ষে ১০,০০০ - কমপক্ষে দশ হাজার মানুষ গুম করে দিয়েছেন। তিনি আমাদের বাংলাদেশের আম জনতার গুণগানের ঈশ্বর মাহাথির বিন মোহাম্মদ, প্রধানমন্ত্রী মালয়েশিয়া।
১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮
অক্পটে বলেছেন: লেখার সুচনাটি খুব ভালো লাগল। তবে বুঝতে পারছি মন্তব্যকারীরা বিশেষ চঞ্চল হবেন এর বিভিন্ন পর্বের সাথে সাথে।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি সর্বাত্বক চেষ্টা করবো লেখার গতি ধরে রাখার জন্য। জিয়াউর রহমানের মন্দ নিয়ে অনেক গল্প রূপকথা হয়েছে, এবার ভালো দিক গুলো আলোচনা করি। জিয়া একটি নাম - এই নামটি একটি ব্রান্ড। বিএনপি, তারেক, বেগম খালেদা এই নামের সাথে কোনো সম্পর্ক নেই। জিয়া একটি নাম - এই নামটি একটি ব্রান্ড।
১৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০
ঢাবিয়ান বলেছেন: সাথে আছি এই লেখাটির। জিয়াউর রহমান এর শাষনামল দেখার সূযোগ হয়নি। স্বল যেটুকু সময় তিনি দেশ শাষন করেছেন, তাতে ভাল অনেক কিছুর কথা শুনেছি। আসলে জিয়াউর রহমান সবচেয়ে বেশি উপেক্ষার শিকার হয়েছে খালেদা জিয়া, তারেক রহমান এবং বিএনপি দ্বারা। এই দলটি জিয়াউর রহমানকে কোনদিনই সঠিকভাবে রিপ্রেজেন্ট করেনি নিজেদের লাগামহীন লুটপাঠের ক্ষমতার প্রতি তীব্র নেশার কারনে।
আপনারা যারা তাকে দেখেছেন, আশা করি নিরপেক্ষ দৃষ্টি নিয়ে তার সব পজিটিভ, নেগেটিভ দিক আলোচনা করবেন। তার সময়ের কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসুচী, খাল খনন কর্মসুচী, পরিবার প্রতি একজন দরিদ্রকে স্বাক্ষর ্কর্মসুচী ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে চাই।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
জিয়াউর রহমান এক কিংবদন্তি নাম, এই নামকে যারা কালিমালিপ্ত করেছেন তারা এ দেশেরই মানুষ। এ দেশের মানুষ নিজের নাম নিজে কালিমালিপ্ত করেন যত্রতত্র আর রাষ্ট্রপতি! - এই ব্যাক্তি কে? কি আসে যায়, যাকে ইচ্ছা তাকে গালী দেওয়ার রেওয়াজ সম্ভবত এই দেশের মাটিতে আছে - শংকর জাতির দেশ বলে কথা। জিয়াউর রহমানের জীবনের অনন্যদিক গুলোই লিখবো এটাই একমাত্র উদ্দেশ্য। নো প্রফিট - নো লস। আমি নিজের আনন্দের জন্য লিখি।
১৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: মন্তব্যকারীদের অনুরোধ করছি যে শুধু খুব ভাল বা খুব খারাপ এই জাতীয় মন্তব্য না করে প্লিজ সবাই জিয়াউর রহমান সম্পর্কে আপনারাও লিখুন। লেখক ও মন্তব্যকারিদের সমন্বয়ে এই সিরিজটি হয়ে উঠুক প্রানবন্ত একটি সিরিজ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:০৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমার জীবনে তিনজন বাস্তব নায়ক দেখার সুযোগ হয়েছে তাঁরা শুধু নায়ক নন তারা বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন। তাদের একজন লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম)। গল্পে একটি একটি করে নাম আসবে। আশা করবো সাথে থাকবেন। ধন্যবাদ।
১৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
যারা স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে, যাদের পরিবার বৃহত্তর পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো, যাদের পরিবারের লোকজন পাকিস্তানের পক্ষে রাজাকার ও আলবদরের জল্লাদ হয়ে বাংগালীর উপর গণহত্যা চালিয়েছে, তারা আজকে এই মুক্তিযোদ্ধা জিয়াকে 'নিজের ইচ্ছার বিপক্ষে বীর ডাকে'; কারণ, জেনারেল জিয়া বাংলার মানুষের নেতাকে হত্যা করেছে।
'৭১ রাজাকারেরা মেজর জিয়াকে পেলে, টুকরো টুকরো করে ফেলতো, আজকে ওরা 'নিজের ইচ্ছার বিপক্ষে উনাকে বীর ডাকে'; এরা জিয়ার সামনে পড়লে, জিয়া বুট দিয়ে এদের ফুটবল বানাতো।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:১৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই, পূর্ব পাকিস্তান যদি স্বাধীন না হতো আত্মসমর্পণকারী আপনারা মুক্তিযোদ্ধাদের পাকিস্তান আইনে কিভাবে বিচার হতো জানেন? জিয়াউর রহমান পাকিস্তান আর্মি ইন্টেলিজেন্সের একজন চৌকস অফিসার সহ আর্মি মেজর ও যুদ্ধকালীন সময়ে জেড ফোর্সের অধিনায়ক - তার পরিচয় কি? - “পাকিস্তান বিদ্রোহী অফিসার” - সত্য / মিথ্যা? - হা / না বলুন।
বাংলাদেশ স্বাধীন হয় ১৬ই ডিসেম্বর, ১৯৭১ এ আর ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশে সশস্ত্র আগমন করেন ০৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১। - মাত্র দশ দিন আগে, যখন ভারত পরিস্কার দেখতে পায় পাকিস্তান হেরে যাবে। যেই যুদ্ধের নাম ছিলো পাক-বাংলা যুদ্ধ ১৯৭১ তার নাম হয়েছে পাক-ভারত যুদ্ধ ১৯৭১ - যুদ্ধের দলিল তাই বলে।
পুর্ব পাকিস্তান যুদ্ধে হেরে গেলে পুর্ব পকিস্তানের হয়ে যুদ্ধরত মুক্তিযোদ্ধাদের কি হতো আর কি হতো বিদ্রোহী অফিসার সহ বিদ্রোহী সৈনিকদের? জেনেভা কনভেনশনের ইজ্জতের গুষ্টিকে ঝাড়ু মারি। তখন কি আপনাদের ফায়ার স্কোয়াড আর ফাঁসি থেকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসতো বন্ধু দেশ ভারত অথবা জেনেভা কনভেনশন!?
বাংলার নদীতে ভেসেছে নিরীহ নারী পুরুষ শিশুর লাশ, নিরস্ত্র মুক্তিযোদ্ধার চোখ বাধা লাশ, খালে ডোবা নালায় পরে রয়েছে এই দেশের লক্ষাধিক লাশ তাদের সময়ে কবর দেওয়ারও লোক ছিলো না।
পাকিস্তান মিলিটারিকে একটি মেসেজ ওয়্যারলেসে দেওয়া হয়েছিলো “its an urgent message find indian army for surrender right now quick, over and out” ভারতীয় আর্মি জেনেভা কনভেনশনের দোহাই দিয়ে এখানে না এলে পাকিস্তান আর্মি একজনও পাকিস্তানে ফেরত যায় না। বাংলার নদীতে মাটিতে তাদের লাশ খোঁজে পেতো না কেউ - কোনো দিন! সেক্টর কমান্ডাররা তাদের জীবন্ত আগুনে পুড়িয়ে সত্তর মিটার মাটির নিচে পুতে দিতো সেই ভস্ম ছাই।
আর রাজাকারদের সাধারণ ক্ষমা - আহঃ - ক্ষমতার লোভ। ফার্মের মুরগির চামড়া যেভাবে দোকানে ছিলে নেয়, সেক্টর কমান্ডাররা রাজাকারের জীবন্ত চামড়া সেভাবে ছিলে নিতো। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী ক্ষোভ। রাজাকারের চামড়া ছিলে পেরেক গেঁথে রোদে দিতো পরবর্তী নয় মাস। গোলাম আজম নিজামী ফিজামী গং কে ১৯৭১ এ আগুনে গ্রিলড করা হয়ে যেতো।
১৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মনে হয়, হয়তো জাতীয় ভাসা ভাসা কথা দিয়ে দুনিয়ার যে কাউকে হেয় করে কথা বলা যায়
চলামন স্বৈরাচারিতার বিপক্ষেই তো কয়জন আছে সত্য বলছে? বলার সাহস রাখছে?
তারাই আবার চিল চিৎকারে কান ফাটিয়ে ফেলছে সম সাময়িকতার প্রয়োজনে ঘটমান ঘটনা নিয়ে।
কারণ হলো অন্ধ স্তাবকতা আমাদের খুব প্রিয়। চর্চাকারীরা যখন পুরস্কৃত হয়, তখন আম জনতা্ও গা ভাসিয়ে দেয়
নিরপেক্ষ নির্মোহ বিশ্লেষনে ইতিহাসের সত্যাসত্য নির্ণয় তাই বুঝি ৪০ বছর পরও হয়ে ওঠেনি।
একজন মানুষ কখনোই পূর্ন দেবতা বা পূর্ণ শয়তান নয়।
আর বুল ক্রুটি নিয়েই মানুষ। তার মাজে ভালকে গ্রহণ করো আর মন্দকে বর্জন করে ভবিষ্যতের নেতৃত্ব,
রুপরেখা, পথ চলার দিশা নিতে হয়, সে চর্চাটা খূব বেশি প্রয়োজন এখন।
খ্রুষ্টপূর্ব হাজার বছর পূর্বের সমৃদ্ধ বাংলার ইতিহাস যখন স্তাবক নেতৃত্বে শত বৎসরে আটকে থাকে
তখনই আলোর নীচের অন্ধকার টুকু প্রকট হয়ে উঠে।
বঙ্গবন্ধুর প্রতি যেমনি শ্রদ্ধা ভালবাসা ও অবিসংবাদিত নেৃতত্বকে স্বীকার করতে হবে।
তেমনি জিয়াউর রহমানের যোগ্যতাকেও্ যথাযথ সম্মান এবং শ্রদ্ধার সাথেই স্মরন করতে হবে।
তবেই আমরা এগিয়ে যেতে পারবো সামনের দিকে!
নয়তো আজ অন্ধ একদলীয় স্বরৈচারিতায়, বিনাভোটের প্রহসনের নির্বাচনে, বহুত কাংখিত চেতনার যে অপমান হচ্ছে
স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব আজ হুমকির মূখে! আবরার চোখে আযুল দিয়ে দেখিয়ে দিল ভিন্ন মতের প্রতি কি আচরণ করা হয়!
মোনায়েম খানের মৌলিক গণতন্ত্রের আদলে আজকের উন্নয়নের গণতন্ত্র কি জাতির প্রতি উপহাস নয়?
স্বাধীনতার চেতনার প্রতি চপেটাঘাত নয়?
মানুষের সাংবিধানিক মৌলিক মানবাধিকার যখন ভূলুন্ঠিত
তখন বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতার একটা সাধারন গুনের কথাতেও দুর্জনেরা হামলে পরবে এ আর অবাক হবার কি?
অন্ধ স্তাবকতার কানাগলি থেকে বেরিয়ে আসুক সকলে। দেশ আর জনতা, স্বাধীনতা আর সার্বভৌমত্ব হওক সবার আগের বিষয়।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রতনে রতন চিনে মানিকে মানিক।
এই দেশে রতনের কোনো মূল্য ছিলো না, মূল্য ছিলো না মানিকেরও। কোনো কালেই না। আমাদের দেশের মানুষ সত্যি সত্যি এরা কোন দেশের? জানেন কি এরা কোন দেশের? এটি আমার প্রশ্ন।
এই দেশের মানুষ এই দেশের না, এই দেশের কোনো কিছুই কারো ভালো লাগে না। তাহলে এরা কোন দেশের, কোন গ্রহের? আমাকে জানবেন ভাই প্লিজ?
১৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৫১
কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: ঠাকুর সাহেব, ভাই আপনি কি জানেন আপনিও একজন লৌহমানব, শক্তিমান লেখক? আপনার পোষ্টে এক একটা মন্তব্য প্রত্তুত্বর মনে হচ্ছে যেনো আপনার প্রিয় এক একটা গরম গরম বন রুটি। দাওয়াত রইলো আমার ঘরে।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা, শুধিতে হইবে ঋণ।
আমি বিলের ধারের সেই পুরোনো “নাম না জানা বৃক্ষ” যে শত সহস্র ঝড়ের পরেও কালের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে আজো। - আমি কারো নই, কেউ আমার নয়, এক নিরব দর্শক - আমিই সেই আমি।
১৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০৭
ল বলেছেন: কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: ঠাকুর সাহেব, ভাই আপনি কি জানেন আপনিও একজন লৌহমানব, শক্তিমান লেখক? আপনার পোষ্টে এক একটা মন্তব্য প্রত্তুত্বর মনে হচ্ছে যেনো আপনার প্রিয় এক একটা গরম গরম বন রুটি। দাওয়াত রইলো আমার ঘরে।
১। ড্যানিয়েল ক্রেগ (যুক্তরাজ্য)
২। সাইফ আলী খান (ভারত)
আমার দৃষ্টিতে এই দুজন ছাড়া ঠাকুরমাহমুদ আছেন যিনি মহামান্য প্রেসিডেন্টের ভূমিকায় অভিনয় করতে পারেন।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পুর্ব পাকিস্তান যুদ্ধে হেরে গেলে পুর্ব পকিস্তানের হয়ে যুদ্ধরত মুক্তিযোদ্ধাদের কি হতো আর কি হতো বিদ্রোহী অফিসার সহ বিদ্রোহী সৈনিকদের? জেনেভা কনভেনশনের ইজ্জতের গুষ্টিকে ঝাড়ু মারি। তখন কি আপনাদের ফায়ার স্কোয়াড আর ফাঁসি থেকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসতো বন্ধু দেশ ভারত অথবা জেনেভা কনভেনশন!?
বাংলার নদীতে ভেসেছে নিরীহ নারী পুরুষ শিশুর লাশ, নিরস্ত্র মুক্তিযোদ্ধার চোখ বাধা লাশ, খালে ডোবা নালায় পরে রয়েছে এই দেশের লক্ষাধিক লাশ তাদের সময়ে কবর দেওয়ারও লোক ছিলো না।
পাকিস্তান মিলিটারিকে একটি মেসেজ ওয়্যারলেসে দেওয়া হয়েছিলো “its an urgent message find indian army for surrender right now quick, over and out” ভারতীয় আর্মি জেনেভা কনভেনশনের দোহাই দিয়ে এখানে না এলে পাকিস্তান আর্মি একজনও পাকিস্তানে ফেরত যায় না। বাংলার নদীতে মাটিতে তাদের লাশ খোঁজে পেতো না কেউ - কোনো দিন! সেক্টর কমান্ডাররা তাদের জীবন্ত আগুনে পুড়িয়ে সত্তর মিটার মাটির নিচে পুতে দিতো সেই ভস্ম ছাই।
আর রাজাকারদের সাধারণ ক্ষমা - আহঃ - ক্ষমতার লোভ। ফার্মের মুরগির চামড়া যেভাবে দোকানে ছিলে নেয়, সেক্টর কমান্ডাররা রাজাকারের জীবন্ত চামড়া সেভাবে ছিলে নিতো। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী ক্ষোভ। রাজাকারের চামড়া ছিলে পেরেক গেঁথে রোদে দিতো পরবর্তী নয় মাস। গোলাম আজম নিজামী ফিজামী গং কে ১৯৭১ এ আগুনে গ্রিলড করা হয়ে যেতো।
আমি বিলের ধারের সেই পুরোনো “নাম না জানা বৃক্ষ” যে শত সহস্র ঝড়ের পরেও কালের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে আজো। - আমি কারো নই, কেউ আমার নয়, এক নিরব দর্শক - আমিই সেই আমি।
১৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মনভরেনি ছোট লেখায় ।
আগামী পর্বের অপেক্ষায়।
শুভ কামনা প্রিয় ঠাকুরমাহমুদ ভাই কে।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আগামীতে অবস্যই বড় লেখা পোষ্ট দিবো। পদাতিক চৌধুরি ভাই মন্তব্য ও প্রত্তুত্বর গুলো পড়বেন আশা করি মন ভরবে। সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। কাউসার চৌধুরী ভাইকে আমার সালাম দেবেন।
২০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৩২
সুপারডুপার বলেছেন: শুধুমাত্র ভারত বন্ধুত্বর বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়ে পশ্চিমা ও মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিশালী দেশগুলোর সাথে সুসম্পর্ক স্থাপন করে, শক্তিশালী বাংলাদেশ গঠনের জন্য বাংলাদেশকে লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমানের মতন একজন শক্তিশালী রাষ্ট্রনায়কের অপেক্ষায় থাকতে হবে। যেকোন রাজনৈতিক যে দলের-ই সাপোর্টার হোন না কেন, যে দেশেই থাকুন না কেন, যত বড়ই হোন না কেন, ততদিন পর্যন্ত বাংলাদেশী আমাদের সবাইকে 'গরিব দুর্বল দেশে জন্ম' গন্ধ গায়ে নিয়েই থাকতে হবে।
কবে আসবে সেই রাষ্ট্রনায়ক, যিনি বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশকে শক্তিশালী ও ধনী রাষ্ট্র হিসেবে পরিচয় করাবেন !/si]
পোস্টটি সরাসরি প্রিয়তে। পর্বঃ - ০২ এর অপেক্ষায় !!!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৪৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
জিয়াউর রহমান এরা ক্ষণজন্মা বীরপুরুষ, শত সহস্র বছরে কোনো এক দেশে কোনো এক মাটিতে এদের জন্ম হয়, সবাইকে দুঃখ সাগারে ভাসিয়ে দিয়ে চলে যান না ফেরার দেশে। শত সহস্র বছরে এমন বীরপুরুষ আর বাংলার মাটিতে জন্মাবে তা স্বপ্নেই শুধু স্বপ্ন দেখি।
২১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৫৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই ৩ জনের মধ্যে কে বেশী স্মার্ট?
এই ৩ জনের মধ্যে কে বেশী স্মার্ট?
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এই প্রশ্নটি যদি সয়ং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে করতেন তিনি নির্ধিদায় প্যারা কমান্ডো লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম) এর নাম বলতেন। তিনি এই কারণেই জাতির পিতা। আর আমি তাঁর একজন সন্তান মাত্র। আমি তাঁর মতো এতো বড় মনের অধিকারী নই। তারপরও বলবো জাতির পিতার সাথে কারো তুলনা চলেনা। স্মার্টনেস, হ্যান্ডসামের তিনি ধার ধারেন নি - তাই তিনি বঙ্গবন্ধু। সাদা সাধারণ পাঞ্জাবী আর চেক লুঙ্গি পড়ে ৩২ নম্বর বাড়ীর দোতলার বারান্দায় দাড়িয়ে সবাইকে হাত তুলে ডেকে বলতেন - “এই তোরা ভাত খেয়ে যাবি, দুর দুরান্ত থেকে আসছিস। আজকে কৈ মাছ রান্না হচ্ছে”। - জনতা উল্লাসে ভেঙ্গে পড়তো।
***হাসান কালবৈশাখী ভাই, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের মতো এই সামান্য পদবীর অধীকারী নন তিনি তাঁর চাইতে অনেক অনেক উচ্চাসনে আছেন। তিনি প্রেসিডেন্ট শেখ মুজিবুর রহমান নন। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। now that i call you gentlemen, is there any doubt?
আমি বিলের ধারের সেই পুরোনো “নাম না জানা বৃক্ষ” যে শত সহস্র ঝড়ের পরেও কালের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে আজো। - আমি কারো নই, কেউ আমার নয়, আমি এক নিরব দর্শক! - আমিই সেই আমি।
২২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রয়াত রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সামরিক পদবি এখন খুব কম মানুষই সঠিকভাবে লেখেন বা বলে থাকেন ।
আপনি সঠিকভাবেই তাঁর সামরিক পদবী তুলে ধরেছেন। ১৯৭৫ এর ১৫ই আগষ্টে মর্মষ্পর্শি বিয়োগান্তক ঘটনার পরে একটি পর্যায়ে ক্ষমতার শীর্ষে গিয়ে তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের বিচার পক্রিয়া শুরু করলে ও অনেককে দেশের বা্ইরে যাওয়ার সুযোগ না দিয়ে ও কিছু চিহ্নিত মানুষজনকে ক্ষমতা বলয়ের কাছাকাছি স্থানে পদ পদবী না দিলে জাতির কাছে স্বচ্ছ ইমেজের একজন অবিতর্কিত হিরো হয়ে থাকতে পারতেন। এখন বিবিধ ধরনের কিছু কর্মকান্ড তাকে জাতির একটি বড় অংশের কাছে বিতর্কিত করেছে। যাহোক, কামনা করি সকলের মাঝে কল্যাণমূলক সম্পর্ক বিদ্যমান থাকুক ও সকল ধরনের ভুল বুঝাবুঝির অবশান ঘটুক, সকলের মাঝে সত্য উদ্ভাসিত হোক ।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ডঃ এম এ আলী ভাই, প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনি অসুস্থতার মধ্য দিয়েও আমার পোষ্ট পড়েছেন আবার মন্তব্যও করেছেন। আমি আপনার কাছে কৃতজ্ঞ ও ঋণৗ। ডঃ এম এ আলী ভাই, যুগে যুগে এদেশে প্রতারক প্রতারণার জাল বিছিয়ে খুব কাছাকাছি থেকেছে, প্রয়াত লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান তাঁর জীবদ্দশায় একটি দেশের যুদ্ধ, জাতির পিতার হত্যার পর দেশ গুছিয়ে নিয়ে উঠে দাড়ানোর মাঝে ক্যু কাউন্টার ক্যু আর হত্যার মতো নিকশ কালো মহাকাল রাত পার করতে পারেন নি। তিনি যা করেছেন তা বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবার পরিজন হত্যার বিচার প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর অনুজ ছিলেন, বঙ্গবন্ধুর প্রিয় মানুষ ছিলেন।
একটি গৃহযুদ্ধ বন্ধ করতে গিয়ে তাঁর অনেক কিছুই করতে হয়েছে যা আজ নানা রঙে রঞ্জিত। আমি বিস্বাস করি লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার করতেন, তিনি সঠিক সূত্র ধরে সঠিক পথেই এগুচ্ছিলেন। - তাই তিনি বেঁচে নেই। তাকেও প্রাণ দিতে হয়েছে।
আগামী পর্বে আরো কিছু লেখা আসবে। আশা করি আপনি পড়বেন। ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী ভাই, ধন্যবাদ। ব্লগ মুক্তির শুভেচ্ছা নেবেন।
২৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:৩৪
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: রাজাকারদের পুনর্বাসিত করা, সামরিক শাসক এবং মুক্তিযোদ্ধা ও বিরুদ্ধমতাবলম্বী সামরিক বাহিনীর সদস্য হত্যার জন্য জেনারেল জিয়ার কুখ্যাতি থাকলেও তার কিছু কিছু অসাধারণ গুণও ছিল | তিনি নিজে একজন সৎ ও দক্ষ প্রশাসক ছিলেন, তার পররাষ্ট্র নীতিও তাকে অনেক দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ায় সহায়তা করেছে | জিয়াউর রহমানের সময় দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেক নিয়ন্ত্রণে ছিল |
আমার কাছে মনে হয় বাংলাদেশের রাষ্ট্রনেতাদের মধ্যে দুজন দেশ পরিচালনায় (এডমিনিস্ট্রেশন) সেরা প্রশাসকের তালিকায় সবচাইতে উপরে আছেন (যদিও দুজনেই বিরুদ্ধমত দমনে কুখ্যাতি অর্জন করেছেন):
- জেনারেল জিয়াউর রহমান
-মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
দুর্ভাগ্যক্রমে জেনারেল জিয়ার চরিত্রের ভালো দিকগুলো তার কোনো সন্তানই পায় নাই |
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৪৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ ভাই, জিয়াউর রহমান ইতিহাসে থাকার প্রয়োজন নেই তিনি ইতিহাসে থাকার জন্য বাংলাদেশে জন্ম নেননি। তিনি ইতিহাস গড়ে দিয়ে গেছেন। জিয়াউর রহামানে স্ত্রী সন্তান নিয়ে আমি আলোচনা করবো না। আমার আলোচনার মূল বিষয় জিয়াউর রহমান। একক জিয়াউর রহমানের জীবন এতোটাই বৈচিত্রময় ঐতিহাসিক যে তাঁর সাথে তাঁর পরিবার পরিজন সংযোগ করার প্রয়োজন নেই - যদি সাথে থাকেন তাহলে ১৫ পর্ব লিখবো আশা করছি আর সমস্যা শুরু হলে জিয়া নিয়ে লেখা বন্ধ করে দিবো।
২৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৯
ল বলেছেন: পোস্টের মন্তব্য - প্রতিমন্তব্য পড়লাম।
চাঁদগাজী প্রায় বলেন গরুর রচনা, কমেন্ট মাইনিং -- কিন্তু ভালো কোন পোস্টের উদাহরণ নেই।।
এ পোস্টটি নিঃসন্দেহে নতুন ও পুরাতন ব্লগারদের জন্য একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। এটাকে শিক্ষনীয়,চিন্তা-জাগানিয়া বিশ্লেষনীধ্মী ও প্রখর দৃষ্টিভঙ্গির পোস্ট হিসাবে অনায়াসে উদাহরণ হিসাবে দেয়া যাবে।
একজন লেখক যখন নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে নিরেট সত্যকে উপস্থাপন করেন তখন তা সকলের কাছে স্বীকৃতি পায়।
( এই পোস্টেটি লাইক ও প্রিয়তে নেওয়ার হিসাব দেখলে তা অনুমান করা যাবে)
১) বহুদলীয় গণতন্ত্রের গোড়াপত্তন।
২) সার্ক
৩) খাল কাটা কর্মসূচী
এগুলো সমন্ধে আপনার কথা জানতে চাই।।।
জিয়াউর রহমান বলেছিলেন -- There is no politicians in the politics ---
আমার মতে একজন রাজনৈতিক নেতাকে তখনই খাঁটি নেতা বলা যাবে যখন তার মন ও মগজে দেশপ্রেমের মশাল জ্বলে উঠবে।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৫৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ল ভাই,
লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান নিয়ে আমার ১৫ পর্ব লিখার ইচ্ছে আছে, সমস্যা হচ্ছে ব্লগারগণ ০১ পর্বের লোড নিতে পারেন নি - ১৫ পর্বের লোড কিভাবে নেবেন! আমি ০৭ টি মন্তব্য মুছে দিয়েছি - মুছে দিতে বাধ্য হয়েছি। কারণ সব বাজে মন্তব্য। সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে যারা বাজে মন্তব্য করেছে তারা আমার পোষ্ট ভালো করে পড়েন নি, মন্তব্য ও প্রত্তুত্বরগুলোও পড়েন নি। ২১ নং মন্তব্য ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৫৩ হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: এই ৩ জনের মধ্যে কে বেশী স্মার্ট? শুধু এই মন্তব্যর উত্তর আমি কি দিয়েছি তা পড়লে আর বাজে মন্তব্য আসার কথা না, তারপরও ০২ টি বাজে মন্তব্য এসেছে। মাত্র ৩০ মিনিটে ব্লগে রেজিষ্ট্রেশন করে বাজে মন্তব্য করে চলে গেছে তাদের এক জনেরও নিজস্ব কোনো পোষ্ট নেই - এই হচ্ছে তাদের যোগ্যতা।
২৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৮
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: জিয়াউর রহমান এবং কর্ণেল তাহের এবং ৭১ পরবর্তী বাংলাদেশ সম্পর্কে জানবার উদ্দেশ্যে আমি কয়েকটা বই পড়েছি। বইগুলো পড়ে জিয়াউর রহমানকে ষড়যন্ত্রকারী মনে হয়নি। বরং মনে হয়েছে সময়ই তিনাকে ক্ষমতার গদিতে বসিয়েছে।
অবশ্য প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কিছু ভুল ছিলো, যে ভুলগুলো তিনাকে বিতর্কিত করেছে; করছে, করবে।
আপনি লিখুন, সাথে আছি।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জিয়াউর রহমান ষড়যন্ত্রকারী ছিলেন না। তার কর্ম জীবন একটি একটি করে ১৫ পর্বে লিখবো। আশা করি সাথে থাকবেন। ব্লগ মুক্তির শুভেচ্ছা নিবেন।
২৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৮
সোহানী বলেছেন: একজন নেতা, যিনি ব্যাক্তির উর্ধ্বে দেশকে ভালোবেসেছিলেন।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সোহানী আপা, একজন গ্রীক বীর পুরুষের যেই সব যোগ্যতা থাকে তার সবগুলো জিয়াউর রহমানের মাঝে বিদ্যমান ছিলো - এখন অংক করলে মনে হবে বাংলাদেশ কি হারিয়েছে। ১৫ পর্বে অনেক কিছুই লেখা আসবে - সাথে থাকবেন বোন।
২৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:২৩
রাকু হাসান বলেছেন:
হাসান ভাই,আপনি অনর্থক তুলনা আনছেন । কোনো প্রয়োজন মনে করি না শেখ বেশি স্মার্ট নাকি জিয়া । পোস্টের ছবিতে অবশ্যই জিয়াউর রহমান কে স্মার্ট লাগছে । এখানে লীগ আর দল কোনো প্রশ্ন না । শেখ মুজিব হলো বর্তমান বাংলাদেশ ক্রিকেটের মাশরাফি যার সাথে কোনো ক্রিকেটারের তুলনা করতে পছন্দ করি না ব্যক্তিগতভাবে । যেমনটা শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের সাথে। দুইজনই অর্জনের বিচারের তুলনাহীন বলে মনে করি । তাঁদের সাথে তুলনা আনা মানেই হলো অর্জিত সম্মান কে ছোট করা ।
বাংলাদেশের একেক জন রাষ্ট্রনায়ক একেক দিকে পাপী। তবে ইতিহাস সেই পাপ মোচনের সুযোগ দিচ্ছে। মুজিব,জিয়া সাহেবের দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তুলার মতো মানুষ আমি নই এমনকি বাংলাদেশের ইতিহাসে কেউ যোগ্যতা রাখে কিনা জানি না ।
এটাই স্বীকার করি তাঁরা ভুলের উর্ধ্বে নয় । আপনি বলেছেন বড় মানুষগুলোর ভুুলগুলোও বড় হয় । সেটাই কথা । দুইজনকেই পছন্দ করি ( কিছু বিষয়ে,সব দিক না ) ঠাকুর মাহমুদ অনেক দিন পর নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গিতে একটা পোস্ট পড়লাম । ভালো লেগেছে। আমাদের সত্য জানা উচিত,জানানো উচিত । ভালো কে ভালো ,মন্দ কে মন্দ বলতে আমার যত আপত্তি !
আমি ০৭ টি মন্তব্য মুছে দিয়েছি - মুছে দিতে বাধ্য হয়েছি। কারণ সব বাজে মন্তব্য। সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে যারা বাজে মন্তব্য করেছে তারা আমার পোষ্ট ভালো করে পড়েন নি, মন্তব্য ও প্রত্তুত্বরগুলোও পড়েন নি। ২১ নং মন্তব্য ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৫৩ হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: এই ৩ জনের মধ্যে কে বেশী স্মার্ট? শুধু এই মন্তব্যর উত্তর আমি কি দিয়েছি তা পড়লে আর বাজে মন্তব্য আসার কথা না, তারপরও ০২ টি বাজে মন্তব্য এসেছে। মাত্র ৩০ মিনিটে ব্লগে রেজিষ্ট্রেশন করে বাজে মন্তব্য করে চলে গেছে তাদের এক জনেরও নিজস্ব কোনো পোষ্ট নেই ----এটা স্বাভাবিক । তবে আমার বিশ্বাস ওদের কে সামলে নিয়ে ব্লগিং করার মনোবল আপনার আছে । লিখুন .............। এই পর্বে আছি......।আশা রেখে যাচ্ছি এমনই নির্মহ
লেখনী বজায় রাখবেন। শুভরাত্রি ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রাকু হাসান ভাই, আমার উদ্দেশ্য পরিস্কার শুধু ভালো দিকগুলো লিখবো। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ব্লগে ০১ পর্বের ওজন বহন করতে পারছেন না অনেকে, যারা আজেবাজে মন্তব্য করেছেন তাদের নিজস্ব কোনো পোষ্ট নেই। - আমি আপনি কিভাবে বুঝবো এই সব ব্লগারদের নিজস্বতা কি, এখন পর্যন্ত ১০ টি মন্তব্য মুছে দিয়েছি যার প্রতিটি ছিলো আজেবাজে ও আক্রমণাত্বক।
সে যাই হোক, আরো একটি ব্যাপার পরিস্কার করি এই লেখাগুলো লিখতে আমার আইনি কোনো জটিলতা নেই। জটিলতা তৈরি হবে ব্লগে। আমি চাচ্ছি না ব্লগে আমার দ্বারা কোনো জটিলতা হোক।
রাকু হাসান ভাই, আপনার মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:১৬
নতুন বলেছেন: লেফট্যেনেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান অবশ্যই বাংলাদেশের ইতিহাসের অনেক বড় একটা অংশ দখল করে আছে।
তিনি সামরিক বাহিনির মানুষ ছিলেন তাই রাস্টচালনায় তার দক্ষতা বেশ ভালো।
কিন্তু বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সুবিধা দেওয়া, মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা, জামাতে ইসলামকে সুবিধা দেওয়া, গোলাম আজমকে দেশে আসতে দেওয়ার মতন কিছু ঘটনা তার অনেক ভালো কাজকে ম্লান করে দেয়।
আর সবচেয়ে বেশি অসম্মান করেছে তার ছেলে আর স্ত্রীর শাসনামল।
আর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সম্পকে আপনার জবাব খুব ভালো লেগেছে, দুজনের তুলনা করার কোন কারন নাই।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নতুন ভাই,
আমার একটি কথা আছে যা আমি প্রায়ই ই বলি - যারা অগ্রসর হবার তারা এমনিতে অগ্রসর হবে, আর যারা হবার নয় তারা অন্ধকার কূপে চলে যাবে, এটি দুনিয়ার হিসাব। জিয়াউর রহমান নিয়ে আমার ১৫ পর্ব লিখার ইচ্ছে ছিলো। এটি সঙ্গত কারণে সম্ভব হচ্ছে না। আমি শেখ মুজিবুর রহমান নিয়েও ১৫ পর্ব লিখবো ভেবেছিলাম তা সম্ভব নয়। কারণ ব্লগে যে আলোচনার দ্বন্দ্ব হবে তার দায়ভার আমাকেই নিতে হবে। আমি জাতির পথ প্রদর্শক নই। আমি ১৭ কোটি মানুষের ভিড়ে সামান্য মাত্র একজন।
২৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২১
অন্তরন্তর বলেছেন: আমি আসলে কখনও রাজনৈতিক পোস্ট বা বঙ্গবন্ধু বা জিয়াউর রহমান নিয়ে কোন পোস্টে মন্তব্য করিনা। বাংলাদেশে যেহেতু দুইটি পক্ষ আছে তাতে একজনের গুণগান নিয়ে লিখলে আর এক দল তার খারাপ কাজগুলোর কথা লিখবেন এবং বিরোধিতা করবেন এটাই স্বাভাবিক। তাই এধরণের পোস্ট না দিলে আমার মনে হয় ভাল হয়। ঠাকুর ভাই আপনার পরিবারের একজন লোক আমার খুব পছন্দের যাকে বঙ্গবন্ধু আদর করে মুসলমান ঠাকুর বলে ডাকতেন। আমার বয়স অনুযায়ী আমি দুজনের শাসনকাল দেখেছি। জিয়াউর রহমানের শাসনকালে আমি সক্রিয় রাজনীতিতে ছিলাম। মুক্তিযুদ্ধ বেশ কিছুটা দেখেছি তাই দুজনের ব্যাপারে আমার অভিজ্ঞতা খুব একটা কম নয়। বঙ্গবন্ধু বা জিয়াউর রহমান নিয়ে তুলনা করা কখনও উচিত নয় যা আপনি বলেছেন। শ্রদ্ধেয় আলী ভাই, হেনা ভাই, চাঁদগাজি সাহেব সহ আরও কিছু ব্লগার মুক্তিযুদ্ধ দেখেছেন এবং হাতে গুনা কয়েকজন ব্লগার আছেন যারা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তাঁরা আমার এবং আপনার থেকে আরও ভাল এব্যাপারে বলতে পারবেন বলে আমি বিশ্বাস করি। আমার আর আপনার বাড়ি ২ মাইল এর বেশি হবে না এবং মুক্তিযুদ্ধ আমাদের থানায় বা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কি হয়েছিল তা মনে হয় আমরা কেও কম জানিনা। আসলে এই দুজন স্বনামধন্য বা বিতর্কিত লোক সম্পরকে কিছু লিখলে মুক্তিযুদ্ধ আসবেই এবং তাতে দুই পক্ষ হবে যা ব্লগে ক্যাচাল সৃষ্টি করবে তাই আমি আমার মতামত আপনাকে জানালাম। শুভ কামনা দেশি ভাই। আসলে এ ব্যাপারে লিখতে গেলে লিখা শেষ হবার নয় তাই মন্তব্য বড় হয়ে গেল বলে দুঃখিত।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অন্তরন্তর ভাই,
আমার দাদীজানের দিকের অনেক আত্মীয় আপনাদের এলাকায় বিস্তৃত - খোঁজ নিলে হয়তো জানা যাবে আপনি আমার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় হোন। অন্তরন্তর ভাই, আমি ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ দেখেছি। আমি ৭১ এর প্রজন্ম নই - আমি তারও আগের।
অন্তরন্তর ভাই, আপনি একটি কথা বলবেন আর তা গ্রহনযোগ্যতা পাবে না - তা হতে পারে না। আমার নিজের সহ পরিবার পরিজনেরও ইচ্ছে নেই আমি রাজনীতি নিয়ে লিখি। তাই আমার রাজনৈতিক লেখা এখানেই বন্ধ করছি।
একটি ব্যাপার কি জানেন আমি ব্লগে পর্যায়ক্রমে ১৫ পর্ব করে দুজনেরই না জানা ভালো দিকগুলো নিয়ে লিখবো ভেবেছিলাম কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ব্লগে এর ওজন নিতে পারছে না। ০১ পর্বেই বাজে পরিবেশ তৈরি করেছে। আমি বারংবার কারো নামে অভিযোগও করতে চাই না - কে বা কাহারা ব্যাক্তিগত আক্রমণ করেন বা মাত্র রেজিষ্ট্রি করে মন্তব্য করে পালিয়ে যান! যাক সেসব তাদের গন্তব্যে।
অন্তরন্তর ভাই, আমি লিখতে চেয়েছিলাম না জনা কিছু তথ্য। এখন দেখছি এই তথ্যর ওজন নেওয়া সত্যি সত্যি শক্ত। হয়তো অসম্ভবও। আপনি লক্ষ্য করবেন আমি ব্লগার চাঁদগাজী ভাই ও ব্লগার হাসান কালবৈশাখী ভাইকে যেই প্রত্তুত্তর দিয়েছি তার পরে তারা আর কোনো মন্তব্য করেন নি। কিন্তু বাজে মন্তব্য যারা করেছেন তারা ৯০ ও ৯০ উত্তর প্রজন্ম।
দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লিখতে আমার আইনি কোনো জটিলতা নেই। কিন্তু ব্লগে জটিলতা বাড়বে। আমার চিন্তা ছিলো জিয়াউর রহমান সম্পর্কে অনেক অনেক ভালো দিক আছে যা সাধারণ জনগণ জানেন না। তাছাড়া বঙ্গবন্ধু সম্পর্কেও অনেক ভালো ভালো তথ্য মজাদার তথ্য সাধারণ জনগণ জানেন না - এই না জানা বিষয় গুলো পর্যায়ক্রমে ১৫ পর্বে আমার লেখার ইচ্ছে ছিলো। সমস্যা হচ্ছে ০১ পর্বেই যেই আক্রমণ হয়েছে - পরবর্তীতে আরো পোষ্ট ব্লগারগণ নিতে পারবেন না, মিষ্টিতে ডায়াবেটিস করে ছাড়বেন।
আমাদের সবার পরিচিত অভিনেতা মোশারফ করিম যিনি নাটকে হাসি ঠাট্টা করে একটি কথা বলে থাকেন “যে পারে সে পারে!” ঠিক তেমনি - আমি লিখতে পারি অর্থ আমি লিখতে পারি। আমার জীবনে দেখা তথ্য ব্লগে লিখতে হলে লেখার জন্য আমার কমপক্ষে দুজন লেখক প্রয়োজন যারা কিনা আমার হয়ে আমার কাছে শুনে শুনে লিখে ব্লগে পোষ্ট দিবেন। - আমি আলোর দিশারী নই, আমি এই দেশের পথ প্রদর্শকও নই। আমি ১৭ কোটি বাংলাদেশীর মধ্য সামান্য একজন মাত্র - তাই এতো এতো লেখারও আমার প্রয়োজন নেই। যা লিখি তা অবসরের আনন্দ।
ব্লগে আমার লেখা চলবে তবে ভিন্ন লেখা। ভিন্ন প্লটের, ভিন্ন ধাঁচের লেখা পাবেন এখন থেকে। আশা করি পোষ্ট পড়ে আনন্দ পাবেন। ধন্যবাদ।
আমি বিলের ধারের সেই পুরোনো “নাম না জানা বৃক্ষ” যে শত সহস্র ঝড়ের পরেও কালের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে আজো। - আমি কারো নই, কেউ আমার নয়, আমি এক নিরব দর্শক! - আমিই সেই আমি।
৩০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯
নীল আকাশ বলেছেন: এই লেখাটা আপনাকে সাহায্য করবে দেখে দিয়ে গেলাম।
"আমি মেজর জিয়া বলছি" - উত্তাল মার্চ - সপ্তম পর্ব
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নীল আকাশ ভাই,
আমি ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ দেখেছি। আমি ৭১ এর প্রজন্ম নই - আমি তারও আগের। একটি ব্যাপার কি জানেন আমি ব্লগে পর্যায়ক্রমে ১৫ পর্ব করে দুজনেরই না জানা ভালো দিকগুলো নিয়ে লিখবো ভেবেছিলাম কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ব্লগে এর ওজন নিতে পারছে না। ০১ পর্বেই বাজে পরিবেশ তৈরি করেছে। আমি বারংবার কারো নামে অভিযোগও করতে চাই না - কে বা কাহারা ব্যাক্তিগত আক্রমণ করেন বা মাত্র রেজিষ্ট্রি করে মন্তব্য করে পালিয়ে যান! যাক সেসব তাদের গন্তব্যে।
নীল আকাশ ভাই, আপনার দেয়া লিংক আমি পড়েছি, এগুলো সবাই জানেন, তারপরও সেখানে প্রচুর দ্বন্দ্ব হয়েছে। আমি লিখতে চেয়েছিলাম না জনা কিছু তথ্য। এখন দেখছি এই তথ্যর ওজন নেওয়া সত্যি সত্যি শক্ত। হয়তো অসম্ভবও। আপনি লক্ষ্য করবেন আমি ব্লগার চাঁদগাজী ভাই ও ব্লগার হাসান কালবৈশাখী ভাইকে যেই প্রত্তুত্তর দিয়েছি তার পরে তারা আর কোনো মন্তব্য করেন নি। কিন্তু বাজে মন্তব্য যারা করেছেন তারা ৯০ ও ৯০ উত্তর প্রজন্ম।
দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লিখতে আমার আইনি কোনো জটিলতা নেই। কিন্তু ব্লগে জটিলতা বাড়বে। আমার চিন্তা ছিলো জিয়াউর রহমান সম্পর্কে অনেক অনেক ভালো দিক আছে যা সাধারণ জনগণ জানেন না। তাছাড়া বঙ্গবন্ধু সম্পর্কেও অনেক ভালো ভালো তথ্য মজাদার তথ্য সাধারণ জনগণ জানেন না - এই না জানা বিষয় গুলো পর্যায়ক্রমে ১৫ পর্বে আমার লেখার ইচ্ছে ছিলো। সমস্যা হচ্ছে ০১ পর্বেই যেই আক্রমণ হয়েছে - পরবর্তীতে আরো পোষ্ট ব্লগারগণ নিতে পারবেন না, মিষ্টিতে ডায়াবেটিস করে ছাড়বেন। আমার নিজের সহ পরিবার পরিজনের ও ইচ্ছে নেই আমি রাজনীতি নিয়ে লিখি। তাই আমার রাজনৈতিক লেখা এখানেই বন্ধ করছি।
আমাদের সবার পরিচিত অভিনেতা মোশারফ করিম যিনি নাটকে হাসি ঠাট্টা করে একটি কথা বলে থাকেন “যে পারে সে পারে!” ঠিক তেমনি - আমি লিখতে পারি অর্থ আমি লিখতে পারি। আমার জীবনে দেখা তথ্য ব্লগে লিখতে হলে লেখার জন্য আমার কমপক্ষে দুজন লেখক প্রয়োজন যারা কিনা আমার হয়ে আমার কাছে শুনে শুনে লিখে ব্লগে পোষ্ট দিবেন। - আমি আলোর দিশারী নই, আমি এই দেশের পথ প্রদর্শকও নই। আমি ১৭ কোটি বাংলাদেশীর মধ্য সামান্য একজন মাত্র - তাই এতো এতো লেখারও আমার প্রয়োজন নেই। যা লিখি তা অবসরের আনন্দ।
ব্লগে আমার লেখা চলবে তবে ভিন্ন লেখা। ভিন্ন প্লটের, ভিন্ন ধাঁচের লেখা পাবেন এখন থেকে। আশা করি পোষ্ট পড়ে আনন্দ পাবেন। ধন্যবাদ।
আমি বিলের ধারের সেই পুরোনো “নাম না জানা বৃক্ষ” যে শত সহস্র ঝড়ের পরেও কালের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে আজো। - আমি কারো নই, কেউ আমার নয়, আমি এক নিরব দর্শক! - আমিই সেই আমি।
৩১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৪
সুপারডুপার বলেছেন: ১৫ পর্বের প্ল্যান, কিন্তু ০১ পর্বেই শেষ !!! ???
মাহমুদ ভাই ,
ব্লগে মন্তব্য করে আপনাকে ব্যাক্তিগত আক্রমণ করে , আমার ধারণা , আপনার মত শক্তিশালী ব্লগার এই ভয়ে ভীত না। আপনার ভয় নিশ্চয় অন্য কোথাও ।
আপনি বাংলাদেশে থাকেন। আপনার সত্য প্রকাশ করতে ভয় পাওয়াতে আন্দাজ করতে পারছি দেশ কোন স্বৈর-গণতন্ত্রে চলে গেছে।
আপনি জিয়া নিয়ে পজিটিভ লিখে গেলে , প্রথমে লীগের ছেচড়া গুন্ডারা ব্লগে ও রাস্তায় আপনাকে ব্যাক্তিগত আক্রমণ করবে। তাও না পারলে পুলিশলীগ আসবে আপনাকে ধরতে। এর পরে তো আছেই , 'ডিজি এফ আই' (বাংলাদেশ ) কাম 'র' (ভারত ); মনে হয় , বাংলাদেশে তাদের যৌথ অনেকগুলো মিশনের মধ্যে একটি : ভারতপ্রেমী বুদ্ধিজীবী ছাড়া আর কোনো বুদ্ধিজীবী বাংলাদেশে বেঁচে থাকতে পারবেন না ।
কাউকে না কাউকে বাংলাদেশে সত্য প্রকাশের সারভাইভাল টেস্টে পাশ করে বের হতে হবে ও সত্যের আলোকে জনগণকে উজ্জীবিত করতে হবে । নতুবা অলিখিত ভাবেই বাংলাদেশকে ভারত শাসন করে যাবে। বাংলাদেশের মানুষকে বুঝে - না বুঝে এটাই মেনে নিয়ে সুখে দুঃখে জীবন কাটাবে।
অনেক অনেক শুভকামনা রইল !!!
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
once upon a time a soldier are always soldier.
সুপারডুপার ভাই, পুলিশ, ডিজিএফআই, আওয়ামী লীগ, আমাকে প্রশ্নও করবেন না।
প্রশ্ন করবে ব্লগে! ব্লগে আজেবাজে লোক যারা সামনে আসার দুঃসাহস জীবনে করবে না। পিঠ পিছে যারা আক্রমণ করে তারা শত্রু নয় তারা কাপুরুষ। তারা কাপুরুষ তারা পরিচয়হীন। এই সব বাজে মন্তব্যকারী সামনে আসার ক্ষমতা রাখে না, যোগ্যতাও রাখে না। আর শত্রু সে - যে সামনে এসে দাড়াতে পারে।
বিষয় ভয়ের না। তবে আমি আজেবাজে মন্তব্য এড়িয়ে চলতে চাই। ধন্যবাদ। আমি এই দেশের আলোর দিশারী নই। আমি ব্লগ ছেড়ে যাচ্ছি না। লেখা চলবে তবে ভিন্ন কোনো প্লটের।
আমি বিলের ধারের সেই পুরোনো “নাম না জানা বৃক্ষ” যে শত সহস্র ঝড়ের পরেও কালের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে আজো। - আমি কারো নই, কেউ আমার নয়, আমি এক নিরব দর্শক! - আমিই সেই আমি।
ধন্যবাদ।
৩২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১
সুপারডুপার বলেছেন: মাহমুদ ভাই , শুধু বাজে মন্তব্যকারীর জন্য ১৫ পর্বের প্ল্যান, কিন্তু ০১ পর্বেই শেষ করবেন না। তাহলে যে ওদের জয় হবে। ওদের উদ্দেশ্য সফল হবে।ওরা তো এটাই চেয়েছিলো, যেন আপনি আর না লেখেন। ভবিষ্যতে ওদের মন্তব্যগুলো ইগনোর করবেন ও উত্তর দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন । অনুরোধ থাকবে , আপনি লিখে যাবেন; আপনি ফুলকে কিছুতেই কুড়িতেই ঝরে ফেলবেন না।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সুপারডুপার ভাই, আমাকে সময় দিন প্লিজ। প্লিজ আপনি অনুরোধ করবেন না। আপনাকে আমি পছন্দ করি ভাই। আপনি নিজে আপনার পোষ্টগুলো দিয়ে যান নিয়মিত, আপনি তাতে করে প্রথম পাতায় চলে আসবেন দ্রুত। সময় অনেক কিছু পরিবর্তন করে। আমরা সবাই সময়ের অপেক্ষমান যাত্রী।
৩৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৫৫
আনমোনা বলেছেন: কমেন্টগুলো পড়ে বুঝলাম লেখার পরে কিছু গোলমাল হয়েছে। লেখা কি আর চলবেনা?
০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বোন আনমোনা, আমি আজেবাজে মন্তব্য এড়িয়ে চলতে চাই। ধন্যবাদ। আমি এই দেশের আলোর দিশারী নই। আমি ব্লগ ছেড়ে যাচ্ছি না। লেখা চলবে তবে ভিন্ন কোনো প্লটের।
৩৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৩৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি এই সিরিজ যদি বন্ধ করে দিতে চান, তবে সেটাই হোক। আপনার জীবনের ওপড় কোন হুমকি আসুক, সেটা অবস্যই আমরা চাই না। তবে ভয় ও ত্রাসের যে রাজত্ব এখন তৈরী করা হয়েছে তাতে মুখ বুজে থাকলেও কি নিরাপদে বসবাস করা সম্ভব হবে? পত্রিকার দুঃসংবাদের হেডলাইনের দিকে তাকালে দেখি প্রতিনিয়ত খারাপ সংবাদের বলি হচ্ছে আমাদের মতই সাধারন মানুষ, রাজনীতির সাথে যাদের কোন সম্পর্কই নাই। একটি রাস্ট্রে যখন আইন,শৃংখলা লোপ পেয়ে কেবল ভয়ের রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়, তখন আসলে সেই রাজত্বে কেউই নিরাপদ নয়, কথিত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকা নিশ্চুপ মানুষটিও নয়।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
once upon a time a soldier are always soldier.
ঢাবিয়ান ভাই, পুলিশ, ডিজিএফআই, আওয়ামী লীগ, আমাকে প্রশ্নও করবেন না।
প্রশ্ন করবে ব্লগে! ব্লগে আজেবাজে লোক যারা সামনে আসার দুঃসাহস জীবনে করবে না। পিঠ পিছে যারা আক্রমণ করে তারা শত্রু নয় তারা কাপুরুষ। তারা কাপুরুষ তারা পরিচয়হীন। এই সব বাজে মন্তব্যকারী সামনে আসার ক্ষমতা রাখে না, যোগ্যতাও রাখে না। আর শত্রু সে - যে সামনে এসে দাড়াতে পারে।
বিষয় ভয়ের না। তবে আমি আজেবাজে মন্তব্য এড়িয়ে চলতে চাই। ধন্যবাদ। আমি এই দেশের আলোর দিশারী নই। আমি ব্লগ ছেড়ে যাচ্ছি না। লেখা চলবে তবে ভিন্ন কোনো প্লটের।
৩৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪০
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আমি আপনাকে আগেই বলিয়াছিলাম, ব্লগাররা বেশিরভাগই আপনার এই পোস্ট হজম করিতে পারিবে না ! কারণ আমাদের কাছে নেতা-নেত্রীরা দোষে-গুনে মানুষ নহে , তাহারা হয় দেবতা নাহয় অসুর ! তারপরও চলুক ! আমি আগ্রহী।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
টারজান০০০০৭ ভাই,
দেড়শত বছর আগের পোষ্টে মন্তব্য করে দিলেন তো জ্বালা বাড়িয়ে। ভুলে যান। ভুলে যাই। ১০ টি মন্তব্য মুছে দিয়েছি শুধু ব্যাক্তি আক্রমণের কারণে।
৩৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৩
ল বলেছেন: পরের পর্ব কবে আসবে..... আরো দেড়শত বছর অপেক্ষা???
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
গুরু,
লিখবো, তবে দেড়শত বছর অপেক্ষা করতে হবে না। তীর আর কথা একবার ছুড়ে দিলে আর ফেরানো যায় না। লিখবো। আমাকে একটু রেষ্ট নিতে দেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:৩৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
আমার হিরোর ছবিতে বেশ লাগছে, আগামী পর্বের অপেক্ষায়।