নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ: - সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ছাত্র রাজনীতি

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২০



উদ্বিগ্ন অভিভাবক ও নাগরিক সমাজের স্মরকলিপি নিয়ে ব্লগার বিদ্রোহী ভৃগু ভাই যা লিখেছেন তা অবস্যই চিন্তার বিষয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কাদের হবে নুরু গংদের নাকি ছাত্রলীগের? উদ্বিগ্ন অভিভাবক ও নাগরিক সমাজ’ এর স্মরকলিপিতে তারা নুরু গংদের সাফাই গাইছেন, সুস্থ শিক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় চাইছেন বলে স্মরকলিপিতে কোথাও উল্লেখ নেই।

১। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ কারা করেছেন এবং কেনো? এরা কি মুক্তিযোদ্ধা? মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সাথে জড়িত প্রতিটি ছাত্রছাত্রীকে আইনের আওতায় আনতে হবে। এরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গিয়েছেন নাকি মুক্তিযুদ্ধ চেতনা করতে গিয়েছেন?

২। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ করার আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে বা স্থানীয় থানা পুলিশ থেকে লিখিত আদেশ নিয়েছেন?

৩। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য একজন বেসামরিক লোক তিনি নিশ্চয়ই অস্ত্র হাতে নুরু গং ভার্সেস ছাত্রলীগকে আক্রমণ করতে পারেন না।

৪। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য একজন সরকারি কর্মকর্তা তাই তিনি সরকারের কাছে জবাবদিহি করবেন। নাগরিক সমাজ ও অভিভাবকের কাছে জবাবদিহি দিতে তিনি বাধ্য নন। উপাচার্য চাইলে নাগরিক সমাজ ও অভিভাবকের বিরুদ্ধে এ্যাকশন নিতে পারেন।

৫। নাগরিক সমাজ ও অভিভাবক যারা স্মরকলিপিতে স্বাক্ষর করেছেন তাদের আয়করের পূর্ণ বিবরণ খতিয়ে দেখার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করতে হবে এবং আয়করের সাথে ব্যাংক হিসাব, স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি ডুয়েল চেক করার দায়িত্ব আয়কর কর্মকর্তার। এটি অবস্যই জরুরী, কারণ তারা স্মরকলিপিতে আয়করের কথা উল্লেখ করেছেন।

৬। সরকার কোনো নির্দিষ্ট দলের নন। সরকার হচ্ছেন “গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার”। সরকার একটি দলের এই কথা উল্লেখ করার জন্য স্মরকলিপিটি বাজেয়াপ্ত হওয়া উচিত এবং স্মরকলিপি দাতাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।

৭। নাগরিক সমাজ ও অভিভাবকগণ মিছিল করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রা্ঙ্গনে প্রবেশ করেছেন এবং মিছিল ও স্লোগান করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের অফিসে গিয়েছেন এর কারণ উল্লেখ করে লিখিত ব্যাখ্যা পেশ করার জন্য নাগরিক সমাজ ও অভিভাবকগণদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়য়ে অভিভাবকগণ রাজনীতি করেছেন এটি অবস্যই অবস্যই আইনিভাবে খতিয়ে দেখা উচিত।



উপসংহার: - নাগরিক সমাজ ও অভিভাবকগণ কি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নুরু গং প্রতিষ্ঠা করতে চাইছেন নাকি ছাত্রলীগের বিচার চাইছেন - এটি পরিস্কার নয়। নাগরিক সমাজ ও অভিভাবকগণ একবারো উল্লেখ করেন নি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তারা ছাত্র রাজনীতি মুক্ত চান - এর অর্থ কি এই দাড়ায় তারা ছাত্রলীগ মুক্ত করে শিবির জামাত বিএনপির দখলদারী চাচ্ছেন - তাহলে নাগরিক সমাজ ও অভিভাবকগণকে বলতে হবে আপনারা ভুল পথে এগুচ্ছেন। আপনারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গুন্ডা মাস্তানের ভূমি করতে চাইছেন - ছাত্র রাজনীতি মুক্ত নয়। এর জন্য যাবতীয় ব্যবস্থা অবস্যই সরকার ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নেবেন।

কৃতজ্ঞতা:- সামহোয়্যাইন ব্লগ কর্তৃপক্ষ। নির্বাচিত পোস্টে “উক্ত লেখাটি” স্থান দেওয়াতে সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।।





মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিবিরদের জামাতী পিতারা ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়কে কাবুল ইউনৈভার্সিটি বানাতে চাচ্ছেন

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




চাঁদগাজী ভাই,
প্রতিষ্ঠিত সত্যি এই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লাঠি হাতে ক্ষমতায় থাকার প্রয়োজন আছে। কারণ রাজাকার এখনো পূর্ণবহাল তবিয়তে বাংলাদেশে আছে। কতো বড় সাহস হলে আমি রাজাকার টি শার্টে লিখতে পারে আর তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ ব্লগে বিচররণ করে? রাজাকারদের কারণে বাংলাদেশে তিন লক্ষ নারী ধর্ষীতা সহ ত্রিশ লক্ষ শহীদ হয়েছেন।

২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫০

এমজেডএফ বলেছেন:
ঠাকুরমাহমুদ ভাই,
আমি সাধারণত রাজনৈতিক ক্যাচাল জাতীয় পোস্ট পড়ি না, পড়লেও মন্তব্য করি না। আপনি লিখেছেন বলে আসলাম, পড়লাম এবং মন্তব্য করলাম।

সরকারের ভুলত্রুটি ও যে কোনো ব্যক্তি বা সংঘটনের অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর অধিকার যে কোনো নাগরিকের আছে। কিন্তু গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় ইদানিং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কিছু সুযোগ সন্ধানী লোক কিছু গুরুত্বহীন ইস্যুকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে হাতিয়ার বানিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছেন। তাই এদের ওপরে এখন কোনো আস্থা নেই। যেমন: কয়েকদিন আগের খবর - "খুলনায় আমরণ অনশন কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে পাটকল শ্রমিকের মৃত্যু"। দাবী আদায়ে অনশন ধর্মঘট করতে দুটো লোক মারা যাওয়ার পরও কোন সুশীল, মিডিয়া এবং এমন কি কোন ব্লগার এদের প্রতি সহানুভুতি জানিয়ে কোন পোস্ট বা কবিতা লিখে নি। (ব্যতিক্রম: রাকু হাসান)

অথচ যে পেঁয়াজ কোনো মানুষ যদি সারা জীবনও না খায় মরবে না - সেই পেঁয়াজ নিয়ে দেশে একটা বিচিত্র বিপ্লব(!) হয়ে গেল :D। আমাদের সামু ব্লগেও অনেক ব্লগার এই বিপ্লবে কোমরে গামছা বেঁধে নেমেছিলেন। আবার ডুমুরের ফুলের মতো অজানা-অচেনা অনেক ব্লগারও পেঁয়াজ বিপ্লবকে তরান্বিত করার জন্য ব্লগে সাময়িকভাবে হাজির হয়েছিলেন :) । এক সুপরিচিত ব্লগার তো তার পোস্টে চিৎকার করে বললেন, "বন্ধ কর তোর উন্নয়ন। আমি তো অবাক :-*, উন্নয়নের কারণে তো পেঁয়াজ সঙ্কট হয়নি! আরেক জন তো শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে শুধু কবিতা/ছড়া লিখে সন্তুষ্ট ছিলেন না, পরোক্ষভাবে শেখ হাসিনার ছবিও বিকৃত করেছেন। তখন মাত্র কয়েকদিনে ব্লগে পেঁয়াজ নিয়ে এত বেশি কবিতা পয়দা হল যে, আমাদের বিশিষ্ট কবিতা সঙ্কলক বিজন রয়ও সব পেঁয়াজ-কবিতাকে এক পোস্টে হাজির করতে ব্যর্থ হলেন :(। তাই এখন বিভিন্ন ইস্যুতে এসব প্রতিবাদ-প্রতিরোধ দেখলে মনে হয় এরা কেউ আন্তরিক নয় - শুধু কারো সুশীল হওয়ার চেষ্টা, কারো হুজুগে লাফানো বা কারো শুধুমাত্র সরকারের বিরোধীতা করার জন্য একটা ইস্যু বের করা।

যাইহোক, নুরু যদি বহিরাতদের নিয়ে ডাকসু অফিসে সমাগম করে থাকেন সেটি ভুল করেছেন। আর এ কারণে ছাত্রলীগ বা মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে গণহারে মারধর করা মোটেই উচিত হয়নি। নিজের ও সহযোগীদের ওপর হওয়া হামলার ঘটনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস ও সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসাইনসহ ৩৭ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা করেছেন ডাকসুর ভিপি নুরুল হক নুর৷ ওই ঘটনায় এরই মধ্যে মামলা হয়েছে, আসামি গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। গুরুত্ব দিয়ে ঘটনার তদন্ত চলছে। এমতাবস্থায় ‘উদ্বিগ্ন অভিভাবকদের’ ব্যানারে কর্মসূচি পালন শেষে ভিসি লাউঞ্জে যারা স্মারকলিপি প্রদান করেছেন তাদের পরিচয় ও আসল উদ্দেশ্য কী তা খতিয়ে দেখা দরকার।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এমজেডএফ ভাই,
রাজনীতি নিয়ে আমিও লিখতে চাইনা, কিন্তু সময় পরিস্থিতি বাধ্য করে মাঝে মাঝে। একটি বিষয় চিন্তা করুন নুরু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কি শুরু করেছে - প্রথম থেকেই বিতর্ক। বিতর্কিত চরিত্র নুরু।

ছাত্রছাত্রীর সাথে তাদের অভিভাবক রাজনীতির সাথে জড়িত হচ্ছেন, ছাত্রছাত্রী কলেজ বিশ্বদ্যিালয়ে তান্ডব করে রেহায় দিচ্ছেন না। তারা নিজ নিজ এলাকাতে এর প্রসার করছেন সাথে অভিভাবকগণ। ঢাকার আবাসিক অনাবাসিক আবাসিক এলাকায় তারা পরিচিত এই সড়কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা অমুক ভাই থাকেন। কমর উদ্দিন ছলিম উদ্দিন ছাত্রনেতার বাপ। তাকেও ভয় পেয়ে চলতে হবে। - পরিবার কি ছাত্রছাত্রীকে ছাত্ররাজনীতিতে ইন্ধন দিচ্ছেন না? যেই পরিবারকে রাস্তার ডাষ্টবিনের কুকুর বিড়াল চিনতো না তাদের এখন ভয় পেয়ে চলতে হবে কারণ তাদের সন্তান এখন ছাত্রনেতা!!!

আমরা সবাই জানি ছাত্রলীগ গুন্ডালীগ। এখন ছাত্রলীগকে কাউন্টার দেওয়ার জন্য কি নুরু গং তৈরি হয়েছে? এখন নুরু গং ভার্সেস ছাত্রলীগের তান্ডবে ৩২ জন ছাত্র নামক কলঙ্ক আহত হয়েছেন। এই দায়ভার কে নেবে নুরু নাকি ছাত্রলীগ? নুরু ঢাবিতে কি প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছে? ছাত্রলীগ তো শুধু নুরুকে মারার কথা সেখানে ৩২ জনের গ্যাং আসলো কিভাবে? এখন ৩২ জনকে কাউন্টার দেওয়ার জন্য কতোজন সেখানে ছিলো তা বিবেচনার অধিকার রাখে না। গুরুত্ব হচ্ছে ৩২ জন মার খেয়েছে!

আপনি বলুন এই ৩২ জন আহত হওয়ার নেপথ্য কারিগর কে? এটি আমার একমাত্র প্রশ্ন।


বিঃ দ্রঃ ব্লগে রাজনীতি নিয়ে লিখলে দেশ ও রাজনীতি কখনো পরিবর্তন হবে না। অযথা আমরা বাজে ক্যাচালে জড়াই। আমি আমার পক্ষ থেকে এটির সমাপ্ত ঘোষণা করবো। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



নীচের কথাগুলির কিছু আমি বিদ্রোহী ভৃগুর পোষ্টেও বলে এসেছি । অবস্থা পরিদৃষ্টে মনে হচ্ছে ইস্যু তৈরীর জায়গাগুলি ক্রমেই
সংকোচিত হয়ে যাচ্ছে । সরকার জেনে যাচ্চে কোথায়, কি ভাবে কি হচ্ছে , সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারছে । ঘটনা ঘটার পুর্বে সরকার তা জানত কিংবা ধারনা করতে পারত কিনা তা আমার জানা নাই,থাকার কথাও না । তাই তরিত ঘটনাস্থলে নিয়ন্ত্রন লাভে ব্যর্থ হলেও ঘটনার প্রভাব দমনে বেশ দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছে বলেই দেখা যাচ্ছে। এটা ইদনিংকালে ঘটে যাওয়া প্রায় সবগুলি ইস্যুতেই দেখা গেছে । যাহোক ভিপি নুরকে নানকের দেখতে যাওয়া অনেক কিছুর ঈঙ্গিত দিচ্ছে। অপরদিকে উদ্বিগ্ন কতক অভিবাবক ও নাগরিক সমাজের কার্যকলাপ ঘনীভুত নিন্ম চাপকে বরং দুর্বল করে দিয়েছে। তারা ভিসিকে কিছু প্রশ্ন করে নীজেরাও অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে যা আপনার এ পোষ্টে সুন্দরভাবে উঠে এসেছে । যাহোক, সকলের সচেতনতার প্রয়োজন
আছে । কামনা করি সকলের সন্নিলিত প্রচেষ্টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শান্তি শৃংখলা বজায় থাকুক । বিশ্ববিদ্যালয় কেম্পাস যেন মুখরিত থাকে সেখানকার ছাত্র ছাত্রীদেরকে নিয়ে। কোন মতেই কোন অযুহাতেই যেন বহিরাগতরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পবিত্র অঙ্গনকে কলুসিত না করতে পারে সেদিকটা সকলকেই লক্ষ রাখতে হবে। এটা কেবলমাত্র কতিপয়
অভিবাবক ও নাগরিক সমাজেরই কাজ নয়, এটা দেশের সকল সচেতন নাগরিকদের কাজ । বিশ্ববিদ্যালয়টির সকল অভিভাবক ও নাগরিক সমাজ এ কাজে যুক্ত হলে সোহরাওয়ার্দি উদ্যান হতে শুরু করে শাহবাগ , পলাসির মুর পর্যন্ত লোকে লোকারন্য হয়ে যেতো। কতিপয় অভিভাবক ও নাগরিক সমাজের লোকের ভিসির অফিসে গিয়ে স্মারকলিপি দেয়ার প্রয়োজন হতোনা, নীজেরাই তাদের কাছে গিয়ে নতজানু হত । ধন্যবাদ বিষয়টির উপর কিছু আলোচনার সুযোগ করে দেয়ার জন্য ।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ডঃ এম এ আলী ভাই,
সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ যখন বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিং নিয়ে প্রশ্ন করছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ অনলাইন টিভি মিডিয়া ও ব্লগে লেখালেখি হচ্ছে তখন বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ছড়িয়ে দিচ্ছে নুরু হং ভার্সেস ছাত্রলীগ!

দু দল মিলে যত্রতত্র মারপিট করছে। এখন অভিভাবক বলুন আর নাগরিক সমাজ তারাও ইন্ধন দিচ্ছেন এইসব মারপিটে। ছাত্রলীগ হচ্ছে লাগামহীন বেপরোয়া গুন্ডলীগ আর তাদের কাউন্টার দেওয়ার জন্য নুরু গং ষ্টাবলিশ্ড হচ্ছে দিনকে দিন। এখন প্রশ্ন তৈরি হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩২ জন ছাত্র কিভাবে আহত হয়? এবং জানা গেছে এই ৩২ জন ছাত্র নুরু গংয়ের গ্যাং। এই ৩২ জনকে মারার জন্য কতোজন ছিলো তা জরুরী মনে করছি না। প্রশ্ন জাগছে নুরু গং কতোজন নিয়ে ছাত্রলীগের সঙ্গে মারপিট করলে তাতে নুরু গংয়ের ৩২ জন আহত হয়? এরা এই ৩২ জন ছাত্র নামক কলঙ্ক। ৩২ জন মার খা্য়নি - মার খেয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। দিনের পর দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমন মারপিট হলে সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য কতোটা শোভন আর দেশের জন্য কতোটা কি?

নাগরিক সমাজ বলুন আর অভিভাবক তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি সাহেবের কাছে যে স্মারকলিপি উপস্থাপন করেছেন তাতে প্রশ্নবিদ্ব নাগরিক সমাজও অভিভাবক। আমি পোষ্টে শুধু একজনের নাম উল্লেখ করছি ফটোগ্রাফার শহিদুল আলম। বিতর্কিত শহিদুল আলম কিছুদিন আগে বিতর্কিত ছবি তোলা ও ছবি পাবলিশ্ডের জন্য জেলে থেকে এসেছে। এটি সহজ উত্তর - সরকার বিরোধী কর্মকান্ডে উস্কানীমূলক ও ইন্ধন কাজে ফটোগ্রাফার শহিদুল আলম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি সাহেবের কাছে স্মারকলিপি হস্তান্তেরে যোগ দিয়েছেন।

নাগরিক সমাজ ও অভিভাবক একবারো বলেনি তারা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র রাজনীতি মুক্ত চান। তাহলে তাদের দাবী কি? ভিসি অপসারণ ও ছাত্রলীগ অপসারণ? একটি কথা না বললেই নয় বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীর অভিভাবক চাইছেন তাদের সন্তান তথা ছাত্রছাত্রী ছাত্রনেতা/ছাত্রনেত্রী হয়ে পপুলার হোক তাতে তাদের শক্তি বল ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই মাস্তানি থেমে থাকেনি তা বিস্তার করছে সমগ্র দেশে প্রতিটি এলাকায়। প্রতিটি ছাত্রছাত্রী তার নিজ নিজ এলাকায় এর প্রভাব বিস্তার করছে, ছাত্র রাজনীতির নামে পড়া মহল্লায় গুন্ডামী মাস্তানী করে বেড়াচ্ছে।

আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা সহ সরকারের কাছে আবেদন থাকবে এইগুলো কোনো সুস্থ পরিবেশ দেবেনা। রুখতে হবে ছাত্র রাজনীতি নয়তো ভবিষ্যতে এই দেশ ছাত্রছাত্রী নয়, গুন্ডা মাস্তানের আখড়ায় পরিনত হবে।

৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করলেই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো ঝামেলা হবে না।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




নুরু গং সহ ছাত্রলীগ যা করছে তাতে ছাত্রছাত্রী তৈরি করবে না। সমাজে গুন্ডা মাস্তান তৈরি করে ছেড়ে দিবে। আপনার সন্তানকে নিরপদে রাখুন। সচেতন অভিভাবকগণ শিক্ষার জন্য সন্তানদের দেশের বাইরে কেনো পাঠাচ্ছেন ? নিরাপত্তার জন্য। যা বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নেই।

৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করলেও লাভ নেই।
বুয়েটেও ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হয়েছিল। কিন্তু ছাত্ররাজনীতি তথা শিবিরিও রাজনীতি চলছেই।
দফায় দফায় দাবির উপর দাবি .. ৫ মাস ক্লাস বন্ধ .. অপরাজনীতি চলছেই।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ যখন বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিং নিয়ে প্রশ্ন করছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ অনলাইন টিভি মিডিয়া ও ব্লগে লেখালেখি হচ্ছে তখন বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ছড়িয়ে দিচ্ছে নুরু হং ভার্সেস ছাত্রলীগ!

দু দল মিলে যত্রতত্র মারপিট করছে। এখন অভিভাবক বলুন আর নাগরিক সমাজ তারাও ইন্ধন দিচ্ছেন এইসব মারপিটে। ছাত্রলীগ হচ্ছে লাগামহীন বেপরোয়া গুন্ডলীগ আর তাদের কাউন্টার দেওয়ার জন্য নুরু গং ষ্টাবলিশ্ড হচ্ছে দিনকে দিন। এখন প্রশ্ন তৈরি হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩২ জন ছাত্র কিভাবে আহত হয়? এবং জানা গেছে এই ৩২ জন ছাত্র নুরু গংয়ের গ্যাং। এই ৩২ জনকে মারার জন্য কতোজন ছিলো তা জরুরী মনে করছি না। প্রশ্ন জাগছে নুরু গং কতোজন নিয়ে ছাত্রলীগের সঙ্গে মারপিট করলে তাতে নুরু গংয়ের ৩২ জন আহত হয়? এরা এই ৩২ জন ছাত্র নামক কলঙ্ক। ৩২ জন মার খা্য়নি - মার খেয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। দিনের পর দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমন মারপিট হলে সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য কতোটা শোভন আর দেশের জন্য কতোটা কি?

নাগরিক সমাজ বলুন আর অভিভাবক তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি সাহেবের কাছে যে স্মারকলিপি উপস্থাপন করেছেন তাতে প্রশ্নবিদ্ব নাগরিক সমাজও অভিভাবক। আমি পোষ্টে শুধু একজনের নাম উল্লেখ করছি ফটোগ্রাফার শহিদুল আলম। বিতর্কিত শহিদুল আলম কিছুদিন আগে বিতর্কিত ছবি তোলা ও ছবি পাবলিশ্ডের জন্য জেলে থেকে এসেছে। এটি সহজ উত্তর - সরকার বিরোধী কর্মকান্ডে উস্কানীমূলক ও ইন্ধন কাজে ফটোগ্রাফার শহিদুল আলম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি সাহেবের কাছে স্মারকলিপি হস্তান্তেরে যোগ দিয়েছেন।

নাগরিক সমাজ ও অভিভাবক একবারো বলেনি তারা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র রাজনীতি মুক্ত চান। তাহলে তাদের দাবী কি? ভিসি অপসারণ ও ছাত্রলীগ অপসারণ? একটি কথা না বললেই নয় বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীর অভিভাবক চাইছেন তাদের সন্তান তথা ছাত্রছাত্রী ছাত্রনেতা/ছাত্রনেত্রী হয়ে পপুলার হোক তাতে তাদের শক্তি বল ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই মাস্তানি থেমে থাকেনি তা বিস্তার করছে সমগ্র দেশে প্রতিটি এলাকায়। প্রতিটি ছাত্রছাত্রী তার নিজ নিজ এলাকায় এর প্রভাব বিস্তার করছে, ছাত্র রাজনীতির নামে পড়া মহল্লায় গুন্ডামী মাস্তানী করে বেড়াচ্ছে।

আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা সহ সরকারের কাছে আবেদন থাকবে এইগুলো কোনো সুস্থ পরিবেশ দেবেনা। রুখতে হবে ছাত্র রাজনীতি নয়তো ভবিষ্যতে এই দেশ ছাত্রছাত্রী নয়, গুন্ডা মাস্তানের আখড়ায় পরিনত হবে।

৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কয়দিন আগে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের ৬ জনরে মাটিতে ফেলে পিটাইছিলো নুরু আর তার বহিরাগত চ্যালারা।
মিডিয়াতে তার কোন খবর নেই,
মিডিয়াতে এমনিতেই দুর্দিন চলছে, অনেকেই ১ মাস বেতন পেলে ৩-৪ মাস পায় না।
তাই যে খবরে কাটতি নেই সে খবরে ভাত নেই।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




হাসান কালবৈশাখী ভাই,
নাগরিক সমাজ, চিন্তিত অভিভাবক সহ আহত ছাত্র, ছাত্রলীগ ও নুরু গংয়ের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত সব ইডিয়ট। ১০০-২০০ জন ছাত্রছাত্রী বরখাস্ত হলে সব ঠিক ঠাক হয়ে যাবে। ছাত্র রাজনীতি মঙ্গল গ্রহে অবতরণ করবে।

৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২

একাল-সেকাল বলেছেন: মুক্তিজুদ্ধা মঞ্চ !
৪৮ বছর আগে মুক্তিযুদ্ধ সেটেলড ইসুতে পরিনত হয়ে গেছে। আগকের এই মঞ্চনাটক কাদেরকে নাটক দেখাতে চায়। ছাত্রলীগ থেকে বিতারিত কিছু সংখ্যক ছেলে সরকার কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে। এদের ক্ষমতা ও অর্থের যোগানদাতাদের দিকে আঙ্গুল তোলায় সময় আমরা ভি পি কে নিয়ে কাসুন্দি ঘাঁটছি।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে অপমান করে এইরকম মঞ্চের কোন দরকার নাই। শাহজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান যোগ্য বাপের সুযোগ্য পুত্র ! শাহজাহান খান টকশোতে ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলামের উপর হামলে পড়েছিলেন । এগুলা ভুলে গেলে আমাদের আজকের নির্বুদ্ধিতার খেসারত জাতিকে/ আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে না দিতে হয়।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মুক্তিজুদ্ধা মঞ্চ কি? এখানে কি হয়? মুক্তিযোদ্ধারা কি মঞ্চ করে যুদ্ধ করেছিলো? সব গুলোকে পাহাড়ি বেতের মাইর দেওয়া উচিত। ঢাবি থেকে ১০০-২০০ জন ছাত্রছাত্রী বরখাস্ত করা হলে সব ঠিক ঠাক হয়ে যাবে। ছাত্র রাজনীতি মঙ্গল গ্রহে অবতরণ করবে।


৮| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




ধন্যবাদ সুন্দর প্রতি মন্তব্যের জন্য।
ব্লগ দিবসের অনুষ্ঠানমালা কেমন চলছে?
সে সম্পর্কে এখনো কিছু জানতে পারছিনা।
ব্যক্তিগত কারণে আমি উপস্থিত থাকতে পারিনি
যদিও যথা নিয়মে নিবন্ধন কর্ম সেরেছিলাম।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ডঃ এম এ আলী ভাই,
আমি ব্লগ ডে’তে যেতে পারিনি। যথা নিয়মে আমিও নিবন্ধন কর্ম করেছিলাম। শত ঝড় ঝঞ্ঝা, কি বৃষ্টি কি শীত, কি দিন কি রাত থেমে থাকে না মানুষের পথ চলা। পথ চলতে হয় জীবনের নিয়মে। আমিও পথ চলছি আর পথ চলতে গিয়ে আমিও আজ ঢাকার বাইরে। কারণ: - জীবনের প্রয়োজনে, জীবনের ব্যস্ততায়।

৯| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




এইমাত্র নূর মোহাম্মদ নূরু'র দেয়া
পোষ্টে ব্লগ দিবসের কিছু সংবাদ পেলাম

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ভাই
আজকে সব আপডেট গুলো দেখছি ব্লগে।

১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪২

অক্পটে বলেছেন: নাগরিক সমাজ ও অভিভাবকগণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগের তান্ডব থেকে মুক্তি চাইছে। এটা সমগ্র বাংলাদেশের মানুষেরই বহু দিনের চাওয়া। কি চলে সেখানে আপনার ত তা অজানা নয়। আপনার সন্তান কি বিশ্ববিদ্যালয়ে যায়? আমার সন্তান যায়, আমি খুবই উদ্বিগ্ন থাকি। বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্বিগ্ন অভিভাবক ও নাগরিক সমাজের স্মরকলিপিতে যা বলা হল আপনি কি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন এখানে কোন অযৌক্তিক কথাা ছিল? কিন্তু ঠাকুর মাহমুদ ভাই জানিনা কেন বিষয়টাকে আপনি পক্ষপাতমূলক হিসেবে দেখলেন। ছাত্রলীগের তান্ডবের প্রতিবাদ কি করবেনা! যারাই করবে তারাই নুর কিংবা শিবির হয়ে যাবে, আশ্চর্য।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




অক্পটে ভাই,
আমার পোষ্ট অনুগ্রহ করে আরেকবার পড়ার অনুরোধ রইলো। বিচিত্র কারণে আমার লেখা ব্লগে অনেকে বুঝতে পারেন না। আমার নিজেরই মাঝে মাঝে মনে হয় আমি কি কোরিয়ান খাষায় লিখছি?

অক্পটে ভাই, ডঃ এম এ আলী ভাই এর মন্তব্য উত্তরটি পড়ুন তাহলে কিছু বুঝতে পারবেন আমি কি বলছি এবং বলতে চাচ্ছি। নুরু গং সহ ছাত্রলীগ যা করছে তাতে ছাত্রছাত্রী তৈরি করবে না। সমাজে গুন্ডা মাস্তান তৈরি করে ছেড়ে দিবে। আপনার সন্তানকে নিরপদে রাখুন। সচেতন অভিভাবকগণ শিক্ষার জন্য সন্তানদের দেশের বাইরে কেনো পাঠাচ্ছেন ? নিরাপত্তার জন্য। যা বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নেই।

সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ যখন বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিং নিয়ে প্রশ্ন করছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ অনলাইন টিভি মিডিয়া ও ব্লগে লেখালেখি হচ্ছে তখন বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ছড়িয়ে দিচ্ছে নুরু হং ভার্সেস ছাত্রলীগ!

দু দল মিলে যত্রতত্র মারপিট করছে। এখন অভিভাবক বলুন আর নাগরিক সমাজ তারাও ইন্ধন দিচ্ছেন এইসব মারপিটে। ছাত্রলীগ হচ্ছে লাগামহীন বেপরোয়া গুন্ডলীগ আর তাদের কাউন্টার দেওয়ার জন্য নুরু গং ষ্টাবলিশ্ড হচ্ছে দিনকে দিন। এখন প্রশ্ন তৈরি হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩২ জন ছাত্র কিভাবে আহত হয়? এবং জানা গেছে এই ৩২ জন ছাত্র নুরু গংয়ের গ্যাং। এই ৩২ জনকে মারার জন্য কতোজন ছিলো তা জরুরী মনে করছি না। প্রশ্ন জাগছে নুরু গং কতোজন নিয়ে ছাত্রলীগের সঙ্গে মারপিট করলে তাতে নুরু গংয়ের ৩২ জন আহত হয়? এরা এই ৩২ জন ছাত্র নামক কলঙ্ক। ৩২ জন মার খা্য়নি - মার খেয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। দিনের পর দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমন মারপিট হলে সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য কতোটা শোভন আর দেশের জন্য কতোটা কি?

নাগরিক সমাজ বলুন আর অভিভাবক তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি সাহেবের কাছে যে স্মারকলিপি উপস্থাপন করেছেন তাতে প্রশ্নবিদ্ব নাগরিক সমাজও অভিভাবক। আমি পোষ্টে শুধু একজনের নাম উল্লেখ করছি ফটোগ্রাফার শহিদুল আলম। বিতর্কিত শহিদুল আলম কিছুদিন আগে বিতর্কিত ছবি তোলা ও ছবি পাবলিশ্ডের জন্য জেলে থেকে এসেছে। এটি সহজ উত্তর - সরকার বিরোধী কর্মকান্ডে উস্কানীমূলক ও ইন্ধন কাজে ফটোগ্রাফার শহিদুল আলম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি সাহেবের কাছে স্মারকলিপি হস্তান্তেরে যোগ দিয়েছেন।

নাগরিক সমাজ ও অভিভাবক একবারো বলেনি তারা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র রাজনীতি মুক্ত চান। তাহলে তাদের দাবী কি? ভিসি অপসারণ ও ছাত্রলীগ অপসারণ? একটি কথা না বললেই নয় বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীর অভিভাবক চাইছেন তাদের সন্তান তথা ছাত্রছাত্রী ছাত্রনেতা/ছাত্রনেত্রী হয়ে পপুলার হোক তাতে তাদের শক্তি বল ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই মাস্তানি থেমে থাকেনি তা বিস্তার করছে সমগ্র দেশে প্রতিটি এলাকায়। প্রতিটি ছাত্রছাত্রী তার নিজ নিজ এলাকায় এর প্রভাব বিস্তার করছে, ছাত্র রাজনীতির নামে পড়া মহল্লায় গুন্ডামী মাস্তানী করে বেড়াচ্ছে।

আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা সহ সরকারের কাছে আবেদন থাকবে এইগুলো কোনো সুস্থ পরিবেশ দেবেনা। রুখতে হবে ছাত্র রাজনীতি নয়তো ভবিষ্যতে এই দেশ ছাত্রছাত্রী নয়, গুন্ডা মাস্তানের আখড়ায় পরিনত হবে।

১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৩

অক্পটে বলেছেন: ধন্যবাদ ঠাকুর মাহমুদ ভাই,
"আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা সহ সরকারের কাছে আবেদন থাকবে এইগুলো কোনো সুস্থ পরিবেশ দেবেনা। রুখতে হবে ছাত্র রাজনীতি নয়তো ভবিষ্যতে এই দেশ ছাত্রছাত্রী নয়, গুন্ডা মাস্তানের আখড়ায় পরিনত হবে।" খুব ভালো লাগল স্ববিস্তারে জানানোর জন্য। সারকথাটা শেষের দু'লাইনে যা বললেন তার উপর আর কথা চলেনা, শুধু উচিতই নয় ওভার ফরজ হয়ে গেছে বাংলাদেশ থেকে ছাত্র রাজনীতি ঝাটা মেরে বিদেয় করার। কিন্তু আমাদের এই রিজিম তা পারবেনা, সেই রকমের কোন পদক্ষেপ নেয়ার কোন মানসিকতাও তাদের নেই। এর জন্য কঠিন মনের রাষ্ট্রনায়ক দরকার যা আমাদের বাংলাদেশে নেই। আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা সহ সরকারের আদার উইংস গুলো সরকারের কাছে খুবই অল্প দামে বিক্রি হয়ে গেছে।
আমাদের সরকার গুলো গণতান্ত্রিক অঙ্গীকার থেকে সরে গিয়ে সর্বগ্রাসী দুর্নীতিপরায়ণ শাসকে পরিণত হয়েছে। বর্তমান শাসন ব্যবস্থার কোন আশু পরিবর্তনও নাই কোন আশার আলোও নাই। স্বাধীনতার সংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ এখন রাজনৈতিক গোঁড়ামী এবং তাদের ছত্রছায়ায় ছাত্রলীগ-যুবলীগ যেভাবে পেশীশক্তি প্রদর্শন ও দুর্নীতিপ্রিয়তায় জড়িয়েছে তার থেকে মুক্তির কোন পথ জানা আছে কারো? সরকার এদের না থামিয়ে বরং অপরাধপ্রবণতায় আরো তেজস্বী করে তুলছে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড, টর্চার সেলে অমানুষিক নির্যাতন, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি মারামারি, হলের সিট বিক্রি, মাদকাসক্তি এবং আধিপত্য বিস্তারের অশুভ লক্ষ্যে পেটোয়া বাহিনী গঠন করা হয়েছে। যারা লেখা-পড়া করবে তারা হচ্ছে পেটোয়া বাহিনী আর এতে সর্বপ্রকার মদদ যোগাচ্ছে বর্তমানের অনির্বাচিত গায়ের জোরের সরকার। এদেরকে কিভাবে থামাবে জাতি? এই জাতির অগ্রগতি কি এভাবেই নষ্ট হয়ে যাবে। অনেক বেশি হতবাক আর বিমর্ষতার মধ্যে আছি ভাই।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




BE CRUEL TO BE KIND
ঢাবি থেকে ১০০-২০০ জন ছাত্রছাত্রী বরখাস্ত করা হলে সব ঠিক ঠাক হয়ে যাবে। ছাত্র রাজনীতি মঙ্গল গ্রহে অবতরণ করবে।

১২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৮

একাল-সেকাল বলেছেন: BE CRUEL TO BE KIND,
না মঙ্গল গ্রহে অবতরনের আগেই আরেকটা গোষ্ঠী পয়দা হয়ে মঙ্গল গ্রহের লাইভ ব্রডকাস্ট শুরু করে দিবে। শিকর উপড়াতে চাইলে নতুন কিছু নীতি মালা আনয়ন অতীব জরুরি;
আমার মতে মুল পঞ্চতন্ত্র নিম্ন রুপঃ
১। ছাত্রদের মুল্ধারার রাজনীতি বিচ্যুত করতে হবে। (হু ম এরশাদের মত কেউ এই সাহস দেখাবেনা)
২। শিক্ষকদের দলীয় করন নিষিদ্ধ করতে হবে। ( সরকারের সদিচ্ছা আছে কি ?)
৩। শিক্ষকদের কে গবেষণা মুলক কাজে বেস্ত রাখতে হবে, ( যাতে করে লাল নীল রঙ নিয়ে খেলতে না পারে।)
৪। রাষ্ট্রের সরাসরি হস্তক্ষেপ মুক্ত করতে হবে। (যেহেতু বিশ্ব বিদ্যালয় সায়িতশাসিত প্রতিষ্ঠান, অর্থাৎ ঢাবি)
৫। শিক্ষার্থীদের প্রতি প্রশাসনিক নজরদারি ইমানদারির সাথে বাড়াতে হবে ( অর্থাৎ, শৃঙ্খলার দিকে নজর দেয়া)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনি যা লিখেছেন তা একমাত্র তামিল সিনেমায় সম্ভব। যদিও তা বাস্তব করতে পারলে দেশ এগিয়ে যেতো। ধন্যবাদ। দেশের ছাত্রছাত্রী পড়লে পড়বে না পড়লে নেই। ছাত্র রাজনীতি করুক না যা ইচ্ছা তা করুক। আমি রাজনৈতিক লেখা আর লিখতে চাচ্ছিনা। আগ্রহ পাচ্ছি না। আমি বিরক্ত।

----------------------------------------------------------------------------
এই পোষ্টের মন্তব্য প্রতি মন্তব্য এখানেই সমাপ্ত ঘোষণা করছি।
----------------------------------------------------------------------------

১৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৯

একাল-সেকাল বলেছেন: একমাত্র তামিল সিনেমায় সম্ভব !
আমাদের দেশে এটার প্রতিবন্ধকতা (প্রতিটা নম্বর ব্র্যাকেট বন্ধি করে দেয়া আছে) আশা করি দেখেছেন। মুল উৎপাটনের জন্য সঠিক মুল নীতি প্রয়োজন। অপারেশনের রোগীকে অপারেশন- ই করতে হবে। রক্তের/ কাটা ছেড়ার মায়া দেখালে মৃত্যু অনিবার্য।
আপনার বিশ্লেষণ সত্যি ই ভাল লেগেছে, চালিয়ে যান। আমরা এখানে আলোচনা করছি, আপনাকে নিরাগ্রহ করা আমার উদ্দেশ্য নয়।

আমি রাজনৈতিক লেখা আর লিখতে চাচ্ছিনা। আগ্রহ পাচ্ছি না। আমি বিরক্ত। আশা করি প্রত্যাহার করবেন। ধন্যবাদ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ভাই একাল সেকাল, আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৭

জুন বলেছেন: আমার প্রানপ্রিয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সব ঘটনার জন্য বড় কষ্ট হয় ঠাকুর মাহমুদ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




জুন আপা,
রাতের পর দিন আসে। দিনের পর রাত। ধরে নিচ্ছি এখন রাত। যতো বড় রাতই হোক দিন আসবেই - আসতেই হবে। একটি সময় আসবে আবার আমরা গর্ব করে বলবো প্রাচ্যর অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। সেই সময়ের অপেক্ষায় - - -

১৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতি,
পেশাজীবীদের রাজনীতি,
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রাজনীতি,
সবগুলোকেই ঝেঁটিয়ে বিদায় করা দরকার।
এগুলোর জন্য দেশে বেশি বেশি করে হাঙ্গামা সৃষ্টি হচ্ছে । কোন কিছু সঠিক পথে চলতে পারছে না।

০২ রা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই,
বাংলাদেশের সবচেয়ে সচল দ্রব্য হচ্ছে “অচল কে সচল” রাখা, পৃথিবীর যেই সকল দেশ নিজেদের ভালো চায় উন্নতী চায় তারা ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করে দিয়েছে, ডাষ্টবিনে ফেলে দিয়েছে। বাংলাদেশ ডাষ্টবিনে ফেলে দেওয়া ছাত্র রাজনীতি নানা অজুহাতে চালু রাখছে এই জন্য দেশের সরকার, বিরোধী দল সহ অভিভাবকও দায়ী। দেশের অভিভাবকগণ কম সমস্যা না।

১৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:১৯

অন্তরন্তর বলেছেন: বাংলাদেশের সকল মানুষের একমাত্র দাবি হউয়া উচিৎ ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা। এটা যদি বলেন তবে দেখবেন ভিপি নূর সহ বর্তমান শাসকদল এবং অন্য রাজনৈতিক দল মানবে না। ঠাকুর ভাই শুভ নববর্ষ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




অন্তরন্তর ভাই শুভ নববর্ষ।
ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হবে না। কোনো মাতাপিতা অভিভাবক বলেন না সন্তানদের বাবারা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে রাজনীতি করলে কিন্তু টাকা পয়শা অফ করে দিবো। বরং অভিভাবক চাইছেন ছেলে মেয়ে ছাত্ররাজনীতি করে শর্টকাট ফর্মূলাতে জনপ্রিয় হোক গুন্ডামী করুক। ষ্টুডেন্ট মরার পর শুরু হয় আরেক অভিনয়।

অভিভাবকদের ৫ নম্বরি পাহাড়ি বেতের মাইর দেওয়া উচিত। প্রতিদিন তিনবেলা ১০ + ১০+ ১০

১৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪৩

সুপারডুপার বলেছেন: বাংলাদেশে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করলে, ইউনিভার্সিটি গুলো শিবিরের আরও বেশি আখড়া হবে। কারণ , তারা ছাত্রদেরকে দাওয়াত দেয় এই বলে যে, " আমরা কোনো রাজনৈতিক দল না, জামায়াতের সাথে আমাদের কোনো লিংক নেই", " ইসলাম একটি পরিপূর্ন জীবন ব্যবস্থা। এই পরিপূর্ন জীবন ব্যবস্থার আলোকেয় আমরা ছাত্রদের জীবন গড়তে চাই"। তারপরে অনেক হাদিস বলে, হিলফুল ফুজুলের কথা শোনাইয়া বলে কেন সংগঠনে থাকা উচিত। এইসব কথায় সহজেই ছাত্ররা ব্রেইন ওয়াশড হয়ে জামায়াত শিবিরের ফাঁদে পা দেয়

যেমনঃ বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হলেও, আমার ধারণা মতে এখনও জামায়াত-শিবির এই ভাবে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। হয়তোবা ৪-৫ বছরের মধ্যে যখন শিবির হলের মধ্যে কোনো একজন মুক্ত চিন্তাশীল ছাত্রের রগ কাঁটবে, তখন বুয়েট ছাত্ররা আবার আন্দোলন শুরু করবে " জামায়াত -শিবির বন্ধ কর "।
===============================================================

মাহমুদ ভাই , হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০২০ ! আপনাকে নতুন বছরের অনেক শুভেচ্ছা ! আমরা আশা করি আপনার জন্য এই নতুন বছর সুখী, আনন্দময় এবং সফল একটি বছর হবে !

০২ রা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



সুপারডুপার ভাই,
এই নষ্ট কাজে অভিভাবকও জড়িত। ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হবে না। কোনো মাতাপিতা অভিভাবক বলেন না সন্তানদের বাবারা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে রাজনীতি করলে কিন্তু টাকা পয়শা অফ করে দিবো। বরং অভিভাবক চাইছেন ছেলে মেয়ে ছাত্ররাজনীতি করে শর্টকাট ফর্মূলাতে জনপ্রিয় হোক গুন্ডামী করুক। ষ্টুডেন্ট মরার পর শুরু হয় আরেক অভিনয়।

অভিভাবকদের ৫ নম্বরি পাহাড়ি বেতের মাইর দেওয়া উচিত। প্রতিদিন তিনবেলা ১০ + ১০+ ১০

জামাত শিবির ব্রেইন ওয়াশের জন্য বাংলাদেশে মিনিমাম ৫০ বছর এগিয়ে আছে। ধর্মের নামে খু মার্ডার রেপ (সম্প্রতি নুসরাত মামলা) সব চলেছে - চলবে - - - - -

১৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
Happy new year.
Best wishes for you and your family.

০২ রা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই,
শুভ নববর্ষ। আপনিও ভালো থাকুন আনন্দে থাকুন।

১৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৪৬

মিরোরডডল বলেছেন: কোথায় হারিয়ে গিয়েছিলেন !
কমেন্টে কোন উত্তর নেই ।
আর ইউ ওকে ?

০২ রা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বোন রে, আমি ভালো আছি, কয়েক দিন ছুটিতে গ্রামের বাড়ি এসেছি। বাড়িতে আসলে মনে হয় বিশ্রাম হবে আসলে তা হয় না । আত্মীয় পরিজনরা আসেন দেখা করার জন্য, তাদের সাথে দেখা করে কথা বলে সময় চলে যায়।

২০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:৩৬

মিরোরডডল বলেছেন: বিশ্রাম হয়তো হয়না কিন্তু এই যে সবার সাথে অনেকদিন পর দেখা , তাদের সাথে সময় কাটানো আমারতো এটাও অনেক ভালো লাগে । অপেক্ষায় আছি আবার কবে যাব ।
Good to see you here

০২ রা জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বোন মিরোরডডল,
অবস্যই গ্রামের বাড়ি যাবেন, যেখানে রয়ে গেছে আমাদের ও আমাদের পূর্ব পুরুষের সকল স্মৃতি। সারাদিন আত্মীয় পরিজন আসেন সুখ দুঃখ হাসি কান্না আনন্দের কথা বলেন এটি বলতে পারা তাদের অধিকার। এই অধিকার থেকে তাদের বঞ্চিত করার শক্তি আমার নেই। আমি সামান্য মানুষ তাদের গল্প শুনতে পারছি এ্ও অনেক বড় আমার ভাগ্য। আমি ব্লগে আছি নিয়মিত শুধু এখন পোষ্ট দিতে পারছি না। তবে সবার লেখা পড়ছি। আগামী শনিবার ০৪-০১-২০২০ বিকেলে ঢাকা ব্যাক করবো। ভালো থাকুন বোন।

২১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:২৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



নব বর্ষের শুভেচ্ছা রইল
গ্রামের বাড়ীতে আছেন শুনে ভাল লাগল ।
গ্রামের বাড়ীতে গেলে ছোট ছোট ছোট
ছেলেমেয়েদেরকে সাথে করে বাড়ীর গরুগুলিকে
নিয়ে আমি নদীতে নেমে গোছল করাই ও একসাথে
সাতরাই।আমার কাছে এই আনন্দের সাথে অন্য
কিছুর তুলনা নাই ।

কামনা করি গ্রামে থাকার দিনগুলি আনন্দে কাটুক ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ডঃ এম এ আলী ভাই,
আপনাকেও নব বর্ষের শুভেচ্ছা। গ্রামের বাড়িতে আগের সব মানুষ নেই, নেই আগের পরিবেশও নেই আগের সেই মেঠো পথ। এখন সড়ক ভর্তি মুদি দোকান, কাপড়ের দোকান, নার্সারি স্কুল আর হাজার হাজার মানুষ ! এতো মানুষ গ্রামে কখন কিভাবে হলো কেউ জানেন না। আমি নিজে হতভম্ব হই অনেক অনেক মানুষ যাদের চিনিনা। নাম জিগ্যাসা করি বাবার নাম যখন বলেন তখন চিনতে পারি কি অদ্ভুৎ এই ভাবে জনসংখ্যা বাড়ছে সরকারের কোনো মাথা ব্যাথা নেই?

আমাদের বাড়িতে একসময় গরুর ঘর ছিলো, একটি লাল গাভী ছিলো আরেকটি কালো, বিচিত্র কারণে লাল গাভীটি দুধ দিতো বেশী আর কালোটি বিরক্ত হতো লাথি দিতে চাইতো, হয়তো তার বাছুরের জন্য দুধ রাখতে চাইতো তবে কালো গাভীর দুধ লাল গাভীর বাছুর ও খেতো তাতে তার কোনো আপত্তি ছিলো না। যতোসব আপত্তি আমাদের সাথে। ভোর সকালে এল্যুমিনিয়ামের বালতিতে দুধ দোহানো হতো, সকালে গরম গরম দুধ দিয়ে অথবা দই দিয়ে আতপ চালের ভাত ছিলো বেহেস্তী খাবার। ডঃ এম এ আলী ভাই, আফসোস লাগে আমরা যে অতীত পার করে এসেছি তা বর্তমানের ছেলেমেয়েরা ধারণাও করতে পারবে না। কল্পণাও করতে পারবে না আমরা কোন ধরণের দুধ দই ঘি খেয়েছি।

ডঃ এম এ আলী ভাই আপনার জন্যও দোয়া রইলো ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন শুভ নব বর্ষ ।

২২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২

জুল ভার্ন বলেছেন: দেরিতে হলেও পড়েছি। তবে ক্যাচাল এড়াতে নিজ মতামত দিচ্ছি না।
শুভ কামনা।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




জুল ভার্ন ভাই,
এ বিষয়ে আমি মন্তব্য প্রতিমন্তব্য সমাপ্ত করেছি। ভুলে যান। শুভ নববর্ষ।

২৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
প্রতি মন্তব্যের কথা ভাল লাগল।
সময় পেলে বেড়াতে যাবেন
শুভেচ্ছা রইল ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ডঃ এম এ আলী ভাই,
গ্রামের অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখবো। লেখা উচিত। আপনার প্রতিও অনেক অনেক দোয়া ও শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, ব্যস্ত থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.