নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
একটি পরিবার চালাতে পরিবারে অভিভাবকের প্রয়োজন আছে, সমাজেরও অভিভাবক থাকেন পাশাপাশি স্থানীয় বিচার আইন প্রশাসন, উচ্চ আদালত সহ দেশের সরকার আছেন। কিন্তু একটি পরিবারকে তদারকি করার জন্য হেস্তনেস্ত করার জন্য আরেকটি পরিবার নয়। এটি পরিবার সমাজ ও দেশের আইন পরিপন্থী। কেউ নিশ্চয় চাইবেন না সে এবং তার নিজ পরিবার ডালভাত খাবেন না মাংসভাত খাবেন তা পাশের বাড়ির পরিবার বা শক্তিশালী কোনো গোষ্টি ঠিক করে দিক! তাতে তিনি ও তার পরিবার প্রতিবাদ করবেন এবং এই রাইট তাদের আছে।
ঠিক তেমনি একটি দেশ চালাতে দেশে প্রশাসন সরকার প্রয়োজন আছে। বিশ্ব পরিচলানা করার জন্য বিশ্বে অনুমোদিত আইন ও সংস্থা আছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি বিশেষ একটি দেশ বিশ্ব পরিচালনার নামে শক্তি প্রয়োগ করে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি মানুষ হত্যার মতো জঘণ্য কাজ করে যাচ্ছে দিনের পর দিন - এটি কোনো সঠিক কাজ হতে পারে না। একটি দেশ বা গোষ্টি বিশ্ব পরিচালনা করবে আমার মনে হয় না তা প্রয়োজন আছে। তাহলে জাতিসংঘ সংস্থা সহ আন্তর্জাতিক আদালত কি জন্য? ট্রাম্প আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্প বিশ্বের প্রেসিডেন্ট নন? কথার কথা যদি ধরেও নেই আমেরিকা বিশ্ব পরিচলানা করছে তাতে কি প্রমাণ হয়? আসলেই তারা বিশ্ব পরিচলনা করছে, না বিশ্ব পরিচালনা করতে পারছে? বার্মা, চীন, উত্তর কোরিয়া আমেরিকাকে চিনেও না। আমার মনে হয় বার্মা, চীন, উত্তর কোরিয়া আমেরিকা নামক কোন দেশ আছে তাও জানেন না, তাদের জানার প্রয়োজনও নেই। আমেরিকা কোন দেশ এটি কোথায়? উত্তর: - চিনি না।
একটি বিশেষ ধর্মের কিছু উগ্র মূর্খ ধর্মান্ধ লোকজন প্রায়ই বলে তারা বিশ্ব পরিচালনা করবে ! যদিও তা অসম্ভবের অসম্ভব - তাদের সেই জ্ঞান শিক্ষা শক্তি কোনোটি নেই, আগামী দশ লক্ষ বছরেও হবে না। আমেরিকা বিশ্ব পরিচালনার নামে মানুষ হত্যা করছে। মানুষ হত্যা করে বিশ্ব পরিচালনা করা কোনো ভালো কাজ নয়। ইরান এমন কিছু করেনি যে ইরানে মানুষ হত্যাযজ্ঞ চালাতে হবে। সোলায়মানী আর ইরান এক নয় যেমন বাংলাভাই আর বাংলাদেশ এক নয়। বাংলাভাইয়ের জন্য নিশ্চয় কোনো দেশ বাংলাদেশকে আক্রমণ করতে পারে না, এতো বড় সাহস কোনো দেশের নেই। হতে পারি আমরা দুর্বল দরিদ্র দেশ।
আমি ব্যক্তিগতভাবে ইরানী মানুষের সাথে মিশেছি তারা আমেরিকান গড়পড়তায় মানুষের চেয়ে অনেকগুন ভালো। আমেরিকান মানুষ হিংসুটে ও অহংকারী। বাংলাদেশী মানুষ যারা আমেরিকায় থাকেন তাদের ২% ও হয়তো বিষয়টি বুঝতে পারেন। সাউদি আরবের মানুষ আর আমেরিকান মানুষের মধ্য পার্থক্য খুবই সামান্য।
আমেরিকা মনে হয় পা’য়ে পারা দিয়ে ঝগড়া ফ্যাসাদ করার মতো গ্রাম্য মানসিকতার দেশ। আমি ব্লগে এই বিষয়টি প্রশ্ন করার পর অনেকেই একই প্রশ্ন করেছেন। আমি আবারো বলছি আমেরিকা কি উত্তর কোরিয়ার সাথে একবার লড়ে দেখবে? লড়াইয়ের ফলাফল কি হয়? আমি মনে করি উত্তর কোরিয়া আমেরিকাকে ১০০ বছর পিছিয়ে দেবে। অথচ আমেরিকা দুর্বল ইরানের পেছনে আদাজল খেয়ে লেগে আছে। সোলায়মানী না কোলায়মানী তার জন্য কি ইরানে লক্ষ কোটি মানুষ ঘর বেঘর হবে? মা তার সন্তান হারাবেন, স্ত্রী তার স্বামীকে, ভাই তার বোনকে, বোন তার ভাইকে আর অনাথ হবে লক্ষ কোটি শিশু!
বর্তমান সময় ও প্রেক্ষাপট বলে দিচ্ছে ট্রাম্প ইমপিচ এসব নামমাত্র ফালতু বিশ্ব দেখানো ড্রামা। ট্রাম্প আবার ক্ষমতায় আসছে এবং ইরানকে অনাথ শিশুর দেশ করে দেওয়ার নীল নকশা করছে। উদ্দেশ্যে একটিই - তৈল।
উপসংহার: - গ্রাম অঞ্চলে মুর্খ গোয়ার গোবিন্দ লাঠিয়াল পরিবার থাকে যাদের ত্রাসের রাজত্বে যন্ত্রনায় থাকে পুরো গ্রামকে গ্রাম। কিন্তু সেই গ্রামে যখন কোনো পরিবারে দুই একজন বিসিএস, ইউনিফর্মড অফিসার হয়ে যান তখন লাঠিয়াল পরিবার তাদের পায়ের নিচে চলে যায়। (এ বিষয়ে আগামীতে বিস্তারিত লিখবো) আমেরিকা হচ্ছে গোয়ার গোবিন্দ গ্রাম্য লাঠিয়ালদের মতো শক্তিশালী দেশ। তারা অবস্যই অবস্যই বুদ্ধিমান জাতি নয়। তার প্রমাণ দেখার জন্য ৫-১০ বছর অপেক্ষা করতে হবে। আরব বিশ্ব আমেরিকার জন্য হুমকি নয়। অথচ আমেরিকা আরব বিশ্বের সাথে যা করছে তা অবস্যই ঘৃণ্য ও নেক্কারজনক কাজ।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: পোষ্টের সম্পূর্ণ লেখা আমার ব্যক্তিগত অভিমত, জরুরী নয় আমার সাথে একমত হতে হবে কোনো ব্লগারকে। আমি কপিপেষ্ট লেখা কখনো পোষ্ট করিনি, কপিপেষ্ট লেখা পোষ্ট করার মতো ইচ্ছেও নেই। আমার নিজস্ব লেখা ব্লগে লিখতে হলে আমার একার ৫০ বছর সময় লাগার কথা, যে সময় আমার হাতে নেই। যেহেতু পোষ্টের সম্পূর্ণ লেখা আমার নিজস্ব অভিমত তাই এই লেখার সম্পূর্ণ দায়ভার আমার নিজের।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার: সামহোয়্যারইর ব্লগ কর্তৃপক্ষ। নির্বাচিত পোস্টে “উক্ত লেখাটি” স্থান দেওয়াতে সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।।
ছবি: - গুগল সার্চ ইঞ্জিন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৩১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ঢাবিয়ান ভাই,
ব্যস্ততার কারণে লিখতে পারছি না, তাছাড়া শীত পরেছে মারাত্বক ধরণের, কাজকর্ম নিয়ে আছি হিমশিম খাওয়া অবস্থায়। আপনাকে ধন্যবাদ পোষ্ট পড়ার জন্য। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য্।
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বার্মা আমেরিকাকে ভয় পায় না, কারণ সে চীনের কাছে নিজের ভুমি লীজ দিয়েছে, চীন বার্মায় পোর্ট করে, পাইপ লাইন করে তেল নিচ্ছে; চীন বার্মার তেল ও গ্যাসের ইন্ফ্রাষ্ট্রাকচার তৈরি করে দিয়েছে, গ্যাসের ব্যবসা দখল করে নিয়েছে।
বার্মা রোহিংগাদের বের করে দিয়েছে, আমেরিকাকে ভয় না, তাই বাংলাদেশ থেকে রোহিংগা যাচ্ছে না; এটা কিভাবে ব্যাখ্যা করবেন?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই,
আমি/ আপনি রাষ্ট্র প্রধান নই, তাই আমাদের ব্যাখা সরল সোজা। বার্মা সমস্যায় বাংলাদেশ দায়ী। রোহিঙ্গাদের দাওয়াত দিয়ে বাংলাদেশে এনেছে। আমেরিকা ও তার বাবার বাবাও এই সমস্যা নিরসন করতে পারবে না। কারণ বার্মা একটি দেশ যার বাবা লাগে না। বন্ধু দেশ হলেই চলে।
৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকা হলো ক্যাপিটেলিজমের রাজধানী, তারা বিশ্বের অন্য ক্যাপিটেলিষ্টদের স্বার্থ রক্ষা করে; আপনি কি ক্যাপিটেলিজমে বিশ্বাস করেন, নাকি সোস্যালিজমে?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই,
আমি নিজে ক্যাপিটালিস্ট। তাই আমি জানি আমেরিকা ক্যাপিটালিস্ট নয়। আমেরিকা হচ্ছে ওয়ার ক্রাইমস কান্ট্রি।
৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
পড়ালেখা, ধনসম্পদ, কাজকর্মে দক্ষতা, অসততায়, বাংলাীদের বেশী মিল কার সাথে: আমেরিকা, ইরান, পাকিস্তান, নাকি আফগানদের সাথে?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই,
বাংলাদেশের সৃষ্টি আমেরিকা ইরান থেকে না। বাংলাদেশের সৃষ্টি ভারত ও পাকিস্তান থেকে। বাংলাদেশের মানুষ পড়ালেখা, ধনসম্পদ, কাজকর্মে দক্ষতা, অসততায় হবে ভারত ও পাকিস্তানের মতো।
৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি লিখেছেন, " বার্মা সমস্যায় বাংলাদেশ দায়ী। রোহিঙ্গাদের দাওয়াত দিয়ে বাংলাদেশে এনেছে। আমেরিকা ও তার বাবার বাবাও এই সমস্যা নিরসন করতে পারবে না। কারণ বার্মা একটি দেশ যার বাবা লাগে না। বন্ধু দেশ হলেই চলে।"
-২০১৭ সালে, বাংলাদেশ রোহিংগাদের দাওয়াত করে আনেনি; আপনার বুঝায় সমস্যা আছে। বার্মা সম্পর্কেও আপনার সঠিক ধারণা নেই; বিশাল সম্পদের উপর বসে ভয়ংকর দরিদ্র জীবন যাপন করছে বার্মার লোকজন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই,
আপনি যা বলেছেন তা সঠিক এবং আমি অস্বিকার করছি না। তবে রোহিঙ্গা সমস্যায় বাংলাদেশ ও ভারত জড়িত, ভারত শক্তিশালী দেশ তাই বাংলাদেশ পেনাল্টি বেনিফিশিয়ারি হয়েছে।
৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "আমি নিজে ক্যাপিটালিস্ট। তাই আমি জানি আমেরিকা ক্যাপিটালিস্ট নয়। আমেরিকা হচ্ছে ওয়ার ক্রাইমস কান্ট্রি।"
-আপনি ও আপনার মত অনেক বাংগালী ক্যাপিটেলিষ্টদের অবদানের ফলে, বাংগালীরা বৌ রেখে সৌদী মরুভুমিতে ও মালয়েশিয়ায় দাস হয়েছে, আপনারা প্রয়োজনের চেয়ে বেশী ভোগ করছেন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই,
বাংলাদেশের মানুষ হচ্ছে ভাগুইরা দলের মানুষ (ভেগে যাওয়া মানুষ) ১৯৭১ এর যুদ্ধে বাংলাদেশী হু লু লু লু করে করে ভারত, বার্মা, লন্ডনে ভেগে গেছে যার অনেকে ফিরে এসেছে অনেকে ফেরেনি। ভিসা সহজ বা ভিসা মুক্ত হলে বিশ্বে বাংলাদেশের মানুষ সবচেয়ে বেশী মাইগ্রেশন করতো। এ নিয়ে বিশাল আলোচনার বিষয়, আলাদা পোষ্ট দিতে হবে।
যখন ভোক্তা থাকে সেখানে পণ্য সহ বিক্রেতা থাকবে। এইসব লোক কে আদম হিসেবে বেঁচে দেওয়ার জন্য একদল আদম ব্যাপারী তৈরি হয়েছিলো আরব, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর বেঁচে দেওয়ার জন্য যা এখনো বলবৎ আছে।
আমি ব্যক্তিগতভাবে বাংলাদেশী শ্রমিক বাংলাদেশে শ্রম দিতে পছন্দ করি। এখানে আমার ভিসা ওয়ার্ক পারমিট লাগছেনা। দেশ পরিবর্তন করার মশাল আমার হাতে না। কে কোন দেশে যাবেন তা তার নিজস্ব ব্যক্তিগত অভিমত। বাংলাদেশের মানুষ যদি আন্দামান দ্বীপেও চলে যায় আমার কি করার আছে?
৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোন যুদ্ধ হবেনা। লিখে রাখেন।
কোন যুদ্ধ হবেনা। তবে মাঝে মাঝে 'মাইর' হবে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখী ভাই,
লিখে রাখলাম। পয়েন্ট টু বি নোটেড। মাইরের বদলে মাইর হয় এখনো তাই হচ্ছে। তবে আমেরিকার পতন আরব বিশ্বের কাছে না। আমেরিকা যেহেতু গোয়ার গোবিন্দ দেশ তাই বুঝতে পারছে না বলেই আরব বিশ্বের পেছনে আহাম্মকের মতো এভাবে লেগে আছে। আরব বিশ্ব থেকে তৈল নেওয়ার জন্য মানুষ মারার কল প্রয়োজন নেই।
৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪৯
মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: আমেরিকা আরব বিশ্বের সাথে যুগে যুগে যা করে আসছে, হয়তো তার শাস্তি হিসেবে সৃষ্টি কর্তার গজব হিসেবে তারা একদিন অভিশপ্ত জাতিতে পরিণত হবে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ও একসময় বিশ্বের নাম্বার ওয়ান শক্তি ছিল। তাদের খারাপ অবস্থাও বিশ্ব দেখেছে।এখন আস্তে আস্তে রাশিয়া নিয়ে আবার শক্তি সঞ্চয় করে লাইনে আসার চেষ্টা করছেন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৩৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাই মোঃ ইকবাল ২৭,
শক্তি ক্ষমতা অর্থ এগুলো জোয়ার ভাটার মতো। আমেরিকার ক্ষমতার ভাটা আসবে। মানুষ মারার রেকর্ড করেছে আমেরিকা। আল্লাহর গজব হোক আর মৃত মানুষের অনাথ শিশুর অভিশাপ গজব পরতেই হবে।
৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৩৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: যুদ্ধ কি লাগবে ?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোন যুদ্ধ হবেনা। লিখে রাখেন। কোন যুদ্ধ হবেনা। তবে মাঝে মাঝে 'মাইর' হবে।
১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪৭
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: মাইরের উপর ওষুধ নাই যদি জায়গা মতো লাগে আর কি !
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হাসু ভাই,
আমি মানুষ মারার বিপক্ষে। আমি যুদ্ধ চাই না। যুদ্ধ কি তা হয়তো আপনারা সিনেমায় দেখেছেন আর আমি বাস্তব যুদ্ধ দেখেছি। মনে হচ্ছে যুদ্ধ নিয়ে লিখতে হবে কারণ মুক্তিযোদ্ধারাও ভুলে গেছেন যুদ্ধে কি কি হয় (হয়তোবা)। আমার ভুলও হতে পারে মুক্তিযোদ্ধাগণ নিজগুণে ক্ষমা করবেন।
১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:০১
সোহানী বলেছেন: শিরোণামের সাথে হাজারবার সহমত!
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:০৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ও সোহানী আপা,
আপনি এতো ছোট মন্তব্য করলে আমি কার জন্য লিখবো? আমার পোষ্টে হাতেগুনা কয়েকজন মন্তব্য করেন তাদের মধ্য আপনি একজন। পোষ্ট পড়ুন প্লিজ আর শক্ত একটি মন্তব্য করুন। এমন পরিস্থিতি হয়েছে মনে হচ্ছে যুদ্ধ লেগে গেলে সবচাইতে খুশি হবে বাংলাদেশের মানুষ !
১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৫৭
কনফুসিয়াস বলেছেন: পোষ্টের শিরোনামের সাথে সম্পূর্ন সহমত। ইরানে ট্রাম্প মারে, ইরান ইরানের ট্রাম্প এর ঘাটিঁতে মারে। আর বাংলাদেশে ঘরে ঘরে ট্রাম্প ইরান একসাথে মারে। টিভি খুললে দিদ্বায় পড়ে যাই, কোথায় আছি। আমেরিকা নাকি ইরান! কে দিবে সমাধান?
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কনফুসিয়াস ভাই,
আমার মনে হয় আমার ব্লগিং পোষ্টে এটিই আপনার প্রথম মন্তব্য। আপনাকে ধন্যবাদ। এই বিষয়ে আমি লেখা শুরু করেছি সাথে থাকুন। দেখি দুর দুর পর্যন্ত সমাধানের ধারে কাছে যেতে পারি কিনা। বাংলাদেশের মানুষকে তো মনে হচ্ছে তারা মনে প্রাণে চাচ্ছেন যুদ্ধ লেগে যাক। যুদ্ধ লেগে গেলে কি হবে তার ধারণাও নেই, ইরান ও পার্শ্ববর্তী দেশ কি হবে তা অনেক পরের কথা।
১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০০
সুপারডুপার বলেছেন:
আমেরিকা আরব বিশ্বে থাকুক বা না থাকুক ; আরব বর্বররা নিজেদের মধ্যে কিছুদিন পরপরই হত্যাযজ্ঞ চালাবে। আর এই হত্যাযজ্ঞ চালানোর জন্য দরকার অস্ত্র। নিজেরা আধুনিক অস্ত্র বানাতে না পেরে, তখন তারা আমেরিকা - রাশিয়া থেকে তেল বেচে অস্ত্র কেনার প্রতিযোগিতায় নেমে পরে। এই সুযোগে মোড়ল আমেরিকা পা’য়ে পারা দিয়ে ঝগড়া ফ্যাসাদ না করলে, তার অস্ত্র বেশি বিক্রি হবে কিভাবে !
তাই , সব অনিষ্টের মূল: বর্বর আরব জাতি এখনও মানবিক গুণে গুণান্বিত হতে পারে নি। আর আরব জাতি মানবিক গুণে গুণান্বিত হতে না পারা পর্যন্ত , ননস্টপ বর্বর আরবরা নিজেদের মধ্যে হত্যাযজ্ঞ চালাবে। ক্যাটালিস্ট বা প্রভাবক হিসেবে সব সময়ই আমেরিকা ইংল্যান্ড ফ্রান্স রাশিয়া চায়না জাপান নামের মোড়লরা থাকেই। আর বাংলাদেশের মত দেশগুলোর যাদের কোনো ফাংশন নাই/ কিছুই করতে পারে না, তারা এই প্রসেস দূরে থেকে দেখে/শুনে , বুঝে / না বুঝে এমনিতেই অতি উত্তপ্ত হয়।
পোস্টে +++
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সুপারডুপার ভাই,
কাশ্মীর সমস্যা বাংলাদেশ মিডিয়া জনগণ জ্বলন্ত আগুন। ইরান সমস্যা বাংলাদেশের মিডিয়া জনগণ আগুন গরম টগবগে তৈল? এই দেশের মানুষের মাথায় কি? ইরান আমেরিকা যুদ্ধ না করতে চাইলেও বাংলাদেশের মানুষের আচড়ন দেখে মনে হচ্ছে তারাই যুদ্ধ বাধিয়ে দেবে? বাংলাদেশের মানুষের হাতে ক্ষমতা থাকলে তো পৃথিবী একদিনে ধ্বংস করে দিবে?
আপনার হয়তো মনে আছে অনেক উম্মাদ এক সময় প্রচার করতো বার্মার সঙ্গে বাংলাদেশ যুদ্ধ করুক - কেনো, কি সমস্যা? রোহিঙ্গা ইস্যু !!! এই পাড় মাতাল উম্মাদ জাতি খায় কি ?
ইরান আমেরিকা পাশাপাশি দেশ নয় তাই যুদ্ধ শুরু হলে আমেরিকার সাধারণ জনগনের একজন ও মরবে না কিন্তু ইরানের সাধারণ জনগণ মারা পরবে হাওড় বিলের মাছের মতো এতোটুকু বোঝার জ্ঞান কি বাংলাদেশের মানুষের আছে নাকি ক্ষয় হয়ে গেছে?
১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৫:৫২
বাকপ্রবাস বলেছেন: জাতিসংঘ করে ৫টা দেশের কাছে জিম্মি থাকতে পারলে একটা দেশের কাছেও থাকা যাবে, সব পাওয়ার নিভর
ইরানের লোক ভাল তরে ফরেন পলিসি ভাল না ও হতে পারে। সুন্নি মারলে ওদের সওয়াব হয়
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৪৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বাকপ্রবাস ভাই,
আপনি কিভাবে জানেন ইরান সুন্নি মা্রছে? সংবাদ মাধ্যম ঠিক। সুন্নি শিয়া এরা কি মানুষ না?
১৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:১১
এমজেডএফ বলেছেন:
"সামান্য উত্তপ্ত আমেরিকা! অতি উত্তপ্ত বাংলাদেশ!!"
ঠাকুরমাহমুদ ভাই, উত্তপ্তের ব্যাপারে আমি আপনার সাথে একমত। বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষের এই উত্তপ্ততার অভ্যাস দীর্ঘদিনের। ভারতে ভোট পাওয়ার উদ্দেশ্যে নির্বাচনের আগে মোদি লোক দেখানো নাটক হিসাবে কাশ্মীরের পাকিস্তানের অংশে আক্রমণ করল। আর এদিকে বাংলাদেশের মানুষ ও মিডিয়া পাকিস্তান-ইন্ডিয়া থেকেও উত্তপ্ত বেশি হয়ে গেল। বিশ্বকাপ ফুটবলে বাংলাদেশের আকাশে-বাতাসে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার এত পতাকা দেখে খোদ ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার মানুষও তাজ্জব! বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মানের ব্যাটসম্যানের অভাব থাকলে কী হবে খেলায় বাংলাদেশ হারলে উত্তপ্ত বাংলাদেশের মানুষের কথা শুনে মনে হবে এ দেশের প্রতি ঘরে ঘরে রয়েছে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ। আর এখন ইরান-আমেরিকার সাময়িক উত্তেজনায়ও বরাবরের মতো অতি উত্তপ্ত বাংলাদেশ!!
" বার্মা সমস্যায় বাংলাদেশ দায়ী। রোহিঙ্গাদের দাওয়াত দিয়ে বাংলাদেশে এনেছে।"
আপনার এই মন্তব্যের প্রথম অংশের সাথে দ্বিমত পোষন করলেও শেষাংশ "রোহিঙ্গাদের দাওয়াত দিয়ে বাংলাদেশে এনেছে"-এর সাথে অনেকটা সহমত। আজকে বাংলাদেশে যে সাত লাখেরও অধিক রোহিঙ্গা শরণার্থী এদের সবাই বার্মায় নির্যাতনের শিকার হয় নাই। প্রথম দিকে প্রত্যক্ষভাবে নির্যাতন-অত্যাচারের কারণে যারা এসেছিল ওদের দুঃখ-দুর্দশাকে নিয়ে বাংলাদেশের মিডিয়া ও কিছু জনগণ এত বেশি উত্তপ্ত হয়েছিল যে এদেরকে সাহায্য-সহযোগিতা করার জন্য অনেকের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেল! ইসলামী এনজিও-র নাম করে কিছু সুযোগসন্ধানী লোক গাড়ি থেকে টাকা ছুড়েছে আর রোহিঙ্গারা দৌড়ে দৌড়ে কুড়িয়ে নিয়েছে। আমার এক প্রতিবেশী সমাজকর্মী এদেরকে সাহায্য করার জন্য আমার থেকেও চাঁদা নিয়েছিল। পরে শরণার্থী ক্যাম্প থেকে ঘুরে এসে সে বলল, "বড় ভাই, শুধু শুধু আপনাদের টাকাগুলো নষ্ট করলাম। মিডিয়ায় এত হাহাকার! অথচ ক্যাম্পে গিয়ে দেখলাম ওরা আপনি ও আমার চেয়ে অনেক আরামে আছে।" এরাই পরে বার্মার অন্যান্য রোহিঙ্গাদের খবর দিয়েছে যে এত কষ্ট করে বার্মায় থাকার দরকার নেই বাংলাদেশে চলে আয়। এখানে বাতাসে টাকা উড়তেছে।
অফ টপিক: আমাদের প্রিয় ল'ভাইকে অনেক দিন ধরে ব্লগে দেখা যাচ্ছে না! ব্যাপার কী? কোন খোঁজ-খবর নেয়া যায় কিনা দেখেন তো।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এমজেডএফ ভাই,
বাংলাদেশী মানুষ জাতি হিসেবে দিন দিন গার্বেজে পরিনত হচ্ছে। যে কোনো দেশে যুদ্ধ লাগবে বাংলাদেশের মানুষর বিপুল আগ্রহ-কি অদ্ভূৎ! মানুষ হত্যা হচ্ছে নির্বি চারে মানুষ হত্যায় এই জাতির এতো মজা কেনো? তাদের কি মজা বিনোদনের এতোই অভাব?
ইরান আমেরিকা পাশাপাশি দেশ নয় তাই যুদ্ধ শুরু হলে আমেরিকার সাধারণ জনগণের একজন ও মরবে না কিন্তু ইরানের সাধারণ জনগণ মারা পরবে হাওড় বিলের মাছের মতো এতোটুকু বোঝার জ্ঞান কি বাংলাদেশের মানুষের আছে নাকি ক্ষয় হয়ে গেছে?
বাংলাদেশের মানুষ হাতে টাইমবোমা নিয়ে অপেক্ষা করছে কবে ইরান আমেরিকা যুদ্ধ লাগবে যুদ্ধ না হলে বাংলাদেশী হতাশ হবে। এখন ইরান আমেরিকা যুদ্ধ করতে না চাইলেও বাংলাদেশের মানুষের আচড়ন দেখে মনে হচ্ছে তারাই যুদ্ধ বাধিয়ে দেবে?
আপনার হয়তো মনে আছে অনেক উম্মাদ এক সময় প্রচার করতো বার্মার সঙ্গে বাংলাদেশ যুদ্ধ করুক - কেনো, কি সমস্যা? রোহিঙ্গা ইস্যু !!! এই পাড় মাতাল উম্মাদ জাতি খায় কি ?
কারো মৃত্যুতে উল্লাস করার জাতি বাংলাদেশী এটা ভাবতেও কষ্ট লাগছে ভাই।
*** ল ভাই সহ আরো বেশ কয়েকজন নিয়মিত ব্লগারের কোনো খোঁজ পাচ্ছি না, তাদের খোঁজ করা জরুরী। এটি আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। আমি খোঁজ করবো অতি সত্তর।
১৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:১৩
নীল আকাশ বলেছেন: আমেরিকা হচ্ছে ওয়ার ক্রাইমস কান্ট্রি।
এদের সবচেয়ে বড় ব্যবসা হলো অস্ত্র বিক্রী। এই সব হুমকি ধামকি দিয়ে যদি মধ্য প্রাচ্যে আরও কিছু অস্ত্র এবং মিসাইল ফাও মাথা মোটা আরবদের কাছে বিক্রী করা যায় মন্দ কি?
তবে ইম্পিচমেন্ট পিছিয়ে দেয়ার এই কূট বুদ্ধি সব রাষ্ট্রনায়করাই ব্যবহার করেছে।
লেখা ভালো লেগেছে। মতামত আপনার হলেও সাধারণ সবাই এর সাথে একমত হবেন।
পোস্টে +++।
ধন্যবাদ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নীল আকাশ ভাই,
আমেরিকার পতন আরব বিশ্বের কাছে না। আমেরিকা যেহেতু গোয়ার গোবিন্দ দেশ তাই বুঝতে পারছে না কে শত্রু কে মিত্র। আর তাই আরব বিশ্বের পেছনে আহাম্মকের মতো এভাবে লেগে আছে। আরব বিশ্ব থেকে তৈল নেওয়ার জন্য মানুষ মারার কল প্রয়োজন নেই। অর্থ সম্পদ শক্তি এগুলো জোয়ার ভাটার মতো। আমেরিকায় ভাটা চলে আসবে, আমেরিকা হয়তো জানেনা আমেরিকাকে কে ডুবাবে যদি জানতো তাহলে তৈলের জন্য আরব বিশ্বের মানুষের পেছনে এভাবে লেগে থাকার তো কোনো কারণ দেখি না।
আমেরিকার হাত ধরে আরব বিশ্বের আজ এমন দুর্দশা। ইরান ইরাক যুদ্ধে আমেরিকা ইরাকের তথা সাদ্দামের সমর্থনে ছিলো। - কি বুঝলেন? আমেরিকা হচ্ছে বিভীষণ - যে রাবনের ও নয়, রামের ও নয়।
মানুষ হত্যা করার মতো জঘণ্য পাপ আমেরিকা করে যাচ্ছে। আল্লাহ ভগবান ইশ্বরের গজব হোক আর অনাথ শিশুর আর্তনাদ - গজব পরবেই। আমরা অস্থির মানুষ অতি অল্পতেই অস্থির হয়ে পরি, নীল আকাশ ভাই আমাদের জীবনকালেই আমেরিকার পতন আমরা দেখে যাবো লিখে রাখেন।
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১২
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা..... ওই যে বল্লাম আমরা ইমোশনাল জাতি। প্রয়োজনে নিজের কাপড় খুলে ও পরের দুখের সাথী হই। আসলে দোষ আমাদের মিডিয়ার। ওরাই আমাদেরকে ওপথে ঠেলে দেয়।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সোহানী আপা,
যথার্থ বলেছেন। আমাদের দেশে অতিরিক্ত মিডিয়া, গসিপ আর বেকারত্বের অভিশাপে মানুষ হয়েছে কলঙ্কযুক্ত। নয়তো কোনো দেশে যুদ্ধ হবে আর নির্বিচারে মানুষ মরবে তাতে আনন্দ খোঁজে পাচ্ছেন বাংলাদেশী ও বাংলাদেশী মিডিয়া - ভাবা যায় কতোবড় আহাম্মক আর মাদকাশক্ত মানুষজন এরা?
১৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: শীতের দোহাই দিয়ে ছেলে করলো বিয়ের বায়না-
দুষ্টু হেসে বললো মেয়ে, এক মাঘে শীত যায় না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রাজীব নুর হিমু ভাই,
শীতে রাম নাম সত্য হয়ে যাচ্ছে। আপনি কোথায়? শীতের কারণে জমে বরফ হয়ে গরম হবার জন্য বাংলাদেশী যুদ্ধ কামনা করছে - এটি কেমন কথা? ভাং খেয়ে গালী দেওয়ার কারণে ভাঙ্গালী, সময়ে বিবর্তনে নাম হয়েছে বাঙ্গালী এটি কি জানেন?
১৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: উত্তপ্ত আপনি ও চাঁদগাজী ব্লগে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রাজীব নুর হিমু ভাই,
আমার লেখা পোষ্ট পড়ে কি আপনি উত্তপ্ত হয়েছেন? তাহলে বুঝতে হবে আমার লেখায় হয়তো উত্তপ দিচ্ছে।
২০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৩৬
জুন বলেছেন: আপনি লিখেছেন ইরানীরা অনেক ভালো। তাতো হতেই পারে কারন তারা ইতিহাসের বিখ্যাত পারস্য সভ্যতার অধিকারী। আর আম্রিকা গর্বিত বা অহংকারী জাতি হতেই পারে ঠাকুর মাহমুদ। জ্ঞ্যানে বিজ্ঞানে, ক্ষমতায়, সৌর্য্যবীর্য্য আর অর্থ সম্পদের বিশাল অধিকারী এই দেশকে বাকি দুনিয়া সকালে উঠেই পেন্নাম ( প্রনাম)করছে সে দেশের অহংকার করা স্বাভাবিক।
কুল ডাউন। কালই আমি বলেছি কিচ্ছু হবে না, ট্রাম্প বুশের মত এত ছাগল না। বিশ্বাস না হলে চাদগাজির পোস্ট দেখতে পারেন আমার মন্তব্য
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
জুন বলেছেন: ইরান বলেছে তাদের প্রতিশোধ নেয়া শেষ ইরাকের মার্কিন ঘাটিতে মিসাইল মেরে। সুতরাং যুদ্ধ হবে না। ট্রাম্পও যুদ্ধে যাবে না এত পয়সা খরচ করে আর ইরান জানে তাদের অবস্থা হবে ইরাক লিবিয়ার মত। আনবিক বোমাটি শেষ পর্যন্ত অব্যবহৃত থেকে গেল সেই সাথে লক্ষ মানুষের প্রান বাচলো।
জুন বলেছেন: আরেকটি কথা তাহলো ইরান নাকি ইরাককে জানিয়ে মিসাইল মেরেছে সেখানে মার্কিন ঘাটিতে। তার অর্থ ইরাক যেন আগেভাগেই মার্কিন সৈন্যদের সতর্ক করে দেয়। ইরান খালি ঘাটিতে মিসাইল মেরে প্রতিশোধ নিল। শেষ হলো দু পক্ষের ইগো, আর সে সাথেই শেষ হতে যাচ্ছে ইরান মার্কিনীদের অবশ্যম্ভাবী তৃতীয় মহাযুদ্ধ। উভয়ের বোধোদয়ে অনেক নিরীহ মানুষের প্রান রক্ষা হলো।
জুন আপা,
আমি মানুষ মারার বিপক্ষে। আমি যুদ্ধ চাই না। যুদ্ধ কি তা হয়তো অনেকেই সিনেমায় দেখেছেন, আর আমি বাস্তব যুদ্ধ দেখেছি। আমি কোনোভাবেই যুদ্ধ কামনা করিনা। যেকোনো শর্তে যুদ্ধ রুখে দিক, রুখে দিক মানুষ হত্যার মতো অভিশপ্ত কাজ। লক্ষ কোটি শিশু অনাথ হয়ে যাবে, জনপদ ধ্বংস হয়ে যাবে। সংসারী মানুষ রাস্তায় নেমে যাবে এক রাতে। হত্যা হবে লক্ষ লক্ষ নারী শিশু ও সাধারণ জনগণ। যুদ্ধ অভিশপ্ত একটি নাম।
২১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: ইরানের একটা মিসাইল ও আমেরিকা ইরাকে আটকাতে পারেনি।
আমারো ধারনা কোন যুদ্ধ হবে না। অন্তত ২/৪ মাসে না।
আমেরিকা তার মিনিমাম ক্যজুয়ালটিতে বিজয় নিশ্চিত না করে যুদ্ধে জড়াবে না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
খাঁজা ভাই,
আমে মনে প্রাণে চাচ্ছি যুদ্ধ না হোক। আমি কোনোভাবেই যুদ্ধ কামনা করিনা। যে কোনো শর্তে রুখে দিক যুদ্ধ, রুখে দিক মানুষ হত্যার মতো অভিশপ্ত কাজ। লক্ষ কোটি শিশু অনাথ হয়ে যাবে, জনপদ ধ্বংস হয়ে যাবে। সংসারী মানুষ রাস্তায় নেমে যাবে এক রাতে। হত্যা হবে লক্ষ লক্ষ নারী শিশু ও সাধারণ জনগণ। যুদ্ধ অভিশপ্ত একটি নাম।
২২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: সোলেমানি কে হত্যা করার প্রয়োজন ছিল আমেরিকা তাকে হত্যা করেছে। এই হত্যার প্রতিবাদ হিসেবে ইরানের পাল্টা হামলা করার দরকার ছিল তারাও তা করেছে। আমেরিকা কৌশলে ইরানে হামলার ব্যাপারে কিছুটা নমনীয় রয়েছে তাতে বুঝা যায় আমেরিকা যুদ্ধ এড়াতে চায়। এই পুরো ব্যাপারগুলি এনালাইসিস করলে বুঝা যায় এই হামলাটি পুরোটাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যাতে ট্রাম্প এতে সফল হয়েছে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নূর আলম হিরণ ভাই,
আমেরিকা যুদ্ধ চায় না, নাকি ঘাপটি মেরে আছে কে জানে? সময় বলে দিবে কি হয়। তবে আমি আশ্চর্য হচ্ছি নিজের দেশের বাংলাদেশী মানুষজনের আচড়ণ দেখে এই জাতি খুব খুশী হবেন যদি যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। মনে হচ্ছে এটি কোনো খুশির খবর।
বাংলাদেশী মানুষ জাতি হিসেবে দিন দিন গার্বেজে পরিনত হচ্ছে। যে কোনো দেশে যুদ্ধ লাগবে বাংলাদেশের মানুষর বিপুল আগ্রহ - কি অদ্ভূৎ! মানুষ হত্যা হচ্ছে নির্বিচারে মানুষ হত্যায় এই জাতির এতো মজা কেনো? তাদের কি মজা বিনোদনের এতোই অভাব? বাংলাদেশের মানুষ হাতে টাইমবোমা নিয়ে অপেক্ষা করছে কবে ইরান আমেরিকা যুদ্ধ লাগবে যুদ্ধ না হলে বাংলাদেশী হতাশ হবেন। এখন ইরান আমেরিকা যুদ্ধ করতে না চাইলেও বাংলাদেশের মানুষের আচড়ন দেখে মনে হচ্ছে তারাই যুদ্ধ বাধিয়ে দেবেন?
২৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আশার কথা, বাংলাদেশের সবাই-ও হুজুগে মেতে উঠছে না। কারণ, তারা আবার মনস্তাত্ত্বিক ভাবে শিয়া বিরোধী হওয়াতে এবং সোলাইমানীর কারণে অনেক সুন্নী হত্যাযজ্ঞ হওয়াতে সোলাইমানীর জন্য সহানুভূতি দেখাচ্ছে না। আর আরেক পক্ষ বেহুদাই আমেরিকার পতন চায়। অথচ সুযোগ পেলে সেই সবার আগে আমেরিকা যাবে...
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাই বিচার মানি তালগাছ আমার,
বাংলাদেশী মানুষ জাতি হিসেবে দিন দিন গার্বেজে পরিনত হচ্ছে। যে কোনো দেশে যুদ্ধ লাগবে বাংলাদেশের মানুষর বিপুল আগ্রহ - কি অদ্ভূৎ! মানুষ হত্যা হচ্ছে নির্বিচারে মানুষ হত্যায় এই জাতির এতো মজা কেনো? তাদের কি মজা বিনোদনের এতোই অভাব? বাংলাদেশের মানুষ হাতে টাইমবোমা নিয়ে অপেক্ষা করছে কবে ইরান আমেরিকা যুদ্ধ লাগবে যুদ্ধ না হলে বাংলাদেশী হতাশ হবেন। এখন ইরান আমেরিকা যুদ্ধ করতে না চাইলেও বাংলাদেশের মানুষের আচড়ন দেখে মনে হচ্ছে তারাই যুদ্ধ বাধিয়ে দেবেন?
২৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৫৮
রানার ব্লগ বলেছেন: বিশ্বের কোথাও কিছু না হলেও বাংলাদেশ উত্তপ্ত থাকবে কারন এখন শীতকাল আপনাকে বুঝতে হবে, এখন হোল মাহাফিলবাজ ধন্দাবাজ কিছু লোকের পয়সা কামনোর সময়। সেই সাথে ফেইসবুক নামক বস্তুতে কিছু সাইকো দের লাইক শেয়ার বানিজ্য তাই বাংগালী এমনিতেই উতপ্ত।
আমার ব্যাক্তিগত মনভাব হোল ইরানকে আক্রমন করার মতো মাথামোটা আমেরিকা না, এর অর্থ এটা না যে আমেরিকা ইরান কে ভয় পায়। তারা ইরাক আক্রমন করে যে পরিমানের লাভ বের করে নিছে তার থেকে আমেরিকার অভন্তরিন নাগরিক অসন্তোষ বেড়েছে বেশি। আবার নতুন করে এটা জাগাতে চাবে না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাই রানার ব্লগ,
আমেরিকার হাত ধরে আরব বিশ্বের আজ এমন দুর্দশা। ইরান ইরাক যুদ্ধে আমেরিকা ইরাকের তথা সাদ্দামের সমর্থনে ছিলো। - কি বুঝলেন? আমেরিকা হচ্ছে বিভীষণ - যে রাবনের ও নয়, রামের ও নয়।
বুঝতে পারছি না কি হবে। সময় বলে দিবে ভবিষ্যত কি। আমেরিকা বিভীষণের জাত পিঠ পিছে আক্রমণ করা এদের শত বছরের রেকর্ড। আমি কোনোভাবেই যুদ্ধ কামনা করিনা। যে কোনো শর্তে রুখে দিক যুদ্ধ, রুখে দিক মানুষ হত্যার মতো অভিশপ্ত কাজ।
২৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কোথাও শান্তি নেই
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কাজী ফাতেমা ছবি আপা,
সমগ্র বিশ্ব তথা পৃথিবীর মানুষ অশান্তি প্রিয়। যতোই যে যা শান্তির কথা বলুক কাজে কর্মে অশান্তিই মূল উদ্দেশ্য। আপা “মানুষই অমানুষ হয়। পশু অপশু হতে পারে না”।
২৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৪৬
অন্তরন্তর বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ ভাই আপনার পোস্টের সবচেয়ে চুম্বক অংশ হল হেডলাইন। এটাতে কোন দ্বিমত নাই। আমি এমন একটি দেশে থাকি যে দেশটি এমেরিকার চামচা, তারা যা করবে বা বলে সবকিছুতেই বলে ঠিকই আছে।মজার ব্যাপার হল সাধারণত ইউ কে এমেরিকা কিছু করলে এদেশে সব টিভি চ্যানেল গরম থাকে।কিন্তু আমি বাংলাদেশের সব বাংলা চ্যানেলগুলোর যে অবস্থা দেখেছি তাতে মনে হয়েছে ওরা যুদ্ধ চায়, এবং টিভিতে যত বিশেষজ্ঞ দেখেছি তাতে মনে হয়েছে পৃথিবীর সব বিখ্যাত যুদ্ধ বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশে আছে।
বাংলাদেশের জনগণ এমনিতেই হুজুগে কিন্তু মিডিয়া তার জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী। আমার মনে হয়েছে বাংলাদেশে কোন সমস্যা নেই তাই মিডিয়া সারাদিন এমেরিকা আর ইরান নিয়ে পরে আছে। এমেরিকা যা করেছে তা শুধু অন্যায় না অপরাধ কিন্তু জোর যার মুল্লুক তার, কিছু করার নেই এবং এটা মেনে চুপ থাকা ভাল। যাদের সমস্যা তাদের ভাবতে দেয়া উচিত। একটা কথা ঠিক যদি এমেরিকা ইরান যুদ্ধ লাগে তাতে বাংলাদেশ ভয়ংকর অর্থনৈতিক সমস্যায় পরবে। আমাদের যে সেক্টর এই অর্থনৈতিক উন্নতির ভাগীদার সেই সেক্টর পুরোপুরিভাবে খতিগ্রস্থ হবে। পোস্ট ভাল লেগেছে। শুভ কামনা।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
অন্তরন্তর ভাই,
বাংলাদেশের মানুষ বেকার, কাজকর্ম নেই, ফেসবুক আর চা’য়ের দোকানের টিভি চ্যানেলে দেখে সময় পার করেন। তারা বাংরাদেশে গন্ডগ্রামে অন্ধগ্রামে থেকে ইরান আমেরিকা যুদ্ধ লাগার জন্য দোয়া করছে। আর মিডিয়া সেই দোয়াতে তৈল লবন মরিচ লেবু দিচ্ছে। বাংলাদেশ তথা সমগ্র বিশ্বের মিডিয়া হচ্ছে একটি বাজে চ্যাপ্টার এখানে যতো নোংরামী আর অসততা।
ইরান আমেরিকা পাশাপাশি দেশ নয় তাই যুদ্ধ শুরু হলে আমেরিকার সাধারণ জনগণের একজন ও মরবে না কিন্তু ইরানের সাধারণ জনগণ মারা পরবে হাওড় বিলের মাছের মতো এতোটুকু বোঝার জ্ঞান কি বাংলাদেশের মানুষের আছে নাকি ক্ষয় হয়ে গেছে?
বাংলাদেশের মানুষ হাতে টাইমবোমা নিয়ে অপেক্ষা করছে কবে ইরান আমেরিকা যুদ্ধ লাগবে যুদ্ধ না হলে বাংলাদেশী হতাশ হবে। এখন ইরান আমেরিকা যুদ্ধ করতে না চাইলেও বাংলাদেশের মানুষের আচড়ন দেখে মনে হচ্ছে তারাই যুদ্ধ বাধিয়ে দেবে?
কারো মৃত্যুতে উল্লাস করার জাতি বাংলাদেশী এটি ভাবতেও কষ্ট লাগছে ভাই।
২৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমার দু'টি মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রাজীব নুর হিমু ভাই,
আগামীতে আপনার প্রতিটি মন্তব্যর সাথে দুইটি করে মন্তব্যের উত্তর দিবো। একটি ফ্রি।
২৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
খুবই জটিল বিষয় দু এক কথায় উত্তর দেয়া যাবেনা ।
তবে বড় আকারের কোন যুদ্ধ হবেনা ।
প্রায় কোটি খানেক বঙ্গসন্তান মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে কর্মরত আছে।
তাই্ এর উত্তাপতো এখানে ছড়াবেই। তবে কাজ নেই তো খৈ বাজ
এ নীতির কারনে এখানে অকারণেও বেশ উত্তাপ ছড়ায় ।
পোষ্টে অনেক বাস্তব কথা তুলে ধরায় ধন্যবাদ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ইরাণ - যুক্তরাস্ট্র যুদ্ধের সম্ভাবনা আপাতত অনেকটা কমে গেছে ।
যুদ্ধ বাধানোর জন্য ট্রাম্পের ক্ষমতার ডানা ছেটে ফেলার জন্য কংগ্রেসে বিলের খসড়া দেখলাম ডেমোরা তৈরী করতেছে । সিনেটে তার বিরোদ্ধে ইম্পিচমেন্ট প্রক্রিয়াও কিছুটা নতুন মোর নিয়েছে। অপরদিকে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান শত্রু হলো চীন । নতুন শীতল যুদ্ধের প্রথম ফ্রন্ট হলো চীন ৷ চীনকে নিয়েই তার বেশী মাথা ঘামানো উচিত, আর কিছু নিয়ে নয় ৷ চীনের সঙ্গে যদি সম্পর্ক ঠিক না থাকে, কোনো কিছুই ঠিক থাকবে না ৷ চীনের বর্তমানে যা অবস্থা, ১৯২৯ থেকে ১৯৩০ সালে জার্মানির নাৎসিদেরও এমন অবস্থাই ছিল৷ চীনারা, জার্মানদের মতোই ভীষণ বাস্তববাদী ৷
আমেরিকার অর্থনীতি এখন অনেকটা ঋণ-নির্ভর। আমেরিকান ট্রেজারির বন্ড কেনার মাধ্যমে দুনিয়ার প্রায় সব দেশ তাদের ঋণ দেয়। রাষ্ট্রীয় এই ঋণ মার যাবে না বলে এমনকি চীনও এটা করাই লাভজনক মনে করে। তাই একদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা হিসেবে ডলারের আধিপত্যে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক সমৃদ্ধ হয়, আবার আমেরিকার ট্রেজারি ব্যাংকের বন্ড কেনার মাধ্যমে বিদেশি রাষ্ট্র আসলে আমেরিকাকে সুদের বিনিময়ে ঋণ দেয়। তেল ও ডলারের ওপর নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আমেরিকা তার অর্থনীতিকে সবল রাখে। আর এটাই ঠিক করে দেয় তার পররাষ্ট্রনীতি তথা যুদ্ধনীতি। তেল যেখানে ডলার সেখানে। ডলারে বাণিজ্য করা থেকে সরে যাওয়ার পরিনতি কি হতে পারে তা আমিরিকা ভাল করেই জানে। চীন রাশিয়া চায় ডলারের পরিবর্তে পৃথিবীর সকলেই স্বর্নে তাদের দেশের রিজার্ভ রাখুক, আন্তরজাতিক বনিজ্যে বিনিময়ের মাধ্যম হিসাবে ডলারেরএকছত্র ক্ষমতাকে চায় তারা নস্যাত করে দিতে । তাই আমিরিকারে নজর দিতে হবে বেশি করে বানিজ্য যুদ্ধের উপরে । বর্তমান বিশ্বে আসল যুদ্ধটা এখানেই ।
আবার সাধরণ আমিরিকানরাও চায়না বড় ধরনেরকোন সামরিক যুদ্ধে জড়াতে। ভিয়েতনাম যুদ্ধের পর আমেরিকার পক্ষে তার নাগরিকদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়ে বিদেশে দখলদারি বজায় রাখার পথ প্রায় বন্ধ। নতুন যুদ্ধ ও দখলদারির জন্য হাজার হাজার মার্কিন যুবককে ভিয়েতনামের সময়ের মতো করে বিদেশে পাঠাতে গেলে ব্যাপক যুদ্ধবিরোধী আন্দোলন মার্কিন দেশে হবে। কোনো প্রেসিডেন্ট সেটা করে দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হওয়ার আশা করবেন বলে মনে হয়না ।
ডঃ এম এ আলী ভাই,
ব্লগার চাঁদগাজী সাহেবের পোষ্টে আপনি যেই মন্তব্য করেছেন তা অক্ষরে অক্ষরে সত্যি। আমেরিকা হয়তো চীন জাপান উত্তর কোরিয়া নিয়ে ভাবছে না (হয়তোবা) তবে আমেরিকার পতনের কারণ সহ কাল - মহাকাল হবে “চীন, জাপান, উত্তর কোরিয়া, সহ আরেকটি দেশ সেটি জার্মান”। ***পয়েন্ট নোট রাখার জন্য অনুরোধ করছি।
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পোষ্টের সাথে ১০০% সহমত।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভুয়া মফিজ ভাই,
নিখোঁজ সংবাদ দিতে হবে? আপনি কোথায় কেমন আছেন জায়গায় বসে আওয়াজ দেন।
৩০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনার পয়েন্টের সাথে একমত - নোট করে রাখলাম,
অন্যরাও এটা নোট করে রাখতে পারেন ।
শুভেচ্ছা রইল
১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:২৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ডঃ এম এ আলী ভাই,
আমেরিকা একটির পর একটি আরব দেশ ধ্বংস করে যাচ্ছে, কি মনে হয় এর অভিশাপে অভিশপ্ত হবে না আমেরিকা? আল্লাহ ভগবান ঈশ্বরের গজব পরবে, অনাথ শিশুর আর্তনাদে গজব পরবে। ডঃ এম এ আলী ভাই, পৃথিবীর ইতিহাস বড় করুণ আমেরিকার মতো অত্যাচার আগেও হয়েছে মানুষ হত্যা হয়েছে লক্ষ কোটি - সেইসব জনপদ মিশে গেছে মাটির সাথে পৃথিবী ও তার মানুষ মনেও রাখেনি সেইসব ইতিহাস - আজ সবই রুপকথা।
আপনার জন্যও রইলো অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
৩১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪৮
করুণাধারা বলেছেন: যুদ্ধ, রাজনীতি এসব কম বুঝি, বা বুঝতেই চাই না; তাই এ সংক্রান্ত পোস্ট সাধারণত পড়িনা। আপনার এই পোস্ট পড়তে শুরু করে শেষ না করে উঠতে পারলাম না, চমৎকার বাক্য দিয়ে অল্প কথায় অনেক কিছু বুঝিয়েছেন। কপি পেস্ট করা যায় না বলে সেই বাক্য গুলো উল্লেখ করতে পারছিনা সবগুলো। দুটো উল্লেখ করছি:
সোলেমানি আর ইরান এক নয়, যেমন বাংলাভাই আর বাংলাদেশ এক নয়।
সৌদি আরবের মানুষ আর আমেরিকার মানুষের মধ্যে পার্থক্য খুবই সামান্য
মন্তব্য- প্রতিমন্তব্য চমৎকার! বিশেষ করে ২৭ নম্বর প্রতিমন্তব্য।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
করুণাধারা আপা,
হয়তোবা যুদ্ধ আপনি কম বুঝেন, হয়তোবা রাজনীতিও কম বুঝেন। কিন্তু পোষ্টের মাখন বাক্য ধরে নিয়ে এসেছেন আপনার মন্তব্যে। এতে এই প্রমাণ হয়, আপনি একজন প্রথম শ্রেণীর ব্লগার। ব্লগিং বুঝতে পারা সহজ ব্যাপার নয় এই কঠিন ব্যাপার যিনি বুঝতে পারেন তিনি অবস্যই অবস্যই একজন সম্মানীত ব্লগার।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো আপা। ভালো থাকুন - সুস্থ থাকুন - ব্যস্ত থাকুন।
৩২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: নিখোঁজ সংবাদ দিতে হবে? আপনি কোথায় কেমন আছেন জায়গায় বসে আওয়াজ দেন। আপনার পোষ্টে আসলেই খোজ নিবেন, এইটা কোন কাজের কথা না; খোজ নিতে চাইলে আমার পোষ্টে গিয়েও নেয়া যায়! জায়গায় বসেই আওয়াজ দিলাম।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমিও জায়গায় বসে আওয়াজ দিলাম। স্টিল অ্যালাইভ।।
৩৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনার লেখাটি যৌক্তিক, বস্তুনিষ্ঠ সত্য! পূর্ণ সমর্থন রইল।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাই ভ্রমরের ডানা,
বাংলাদেশের অনেক মানুষ যুদ্ধ সমর্থন করছেন। ব্লগে ইরান আমেরিকার হেন করবে তেন করবে এমন পোষ্ট মন্তব্যও আছে। কিন্তু কেউ একবার বলতে দেখছিনা যুদ্ধ হলে কি পরিমান মানুষ হতাহত হবে, ঘর হারাবে, অনাথ হবে লক্ষ কোটি শিশু। এখন এই ধরনের যুদ্ধ অর্থ সমগ্র বিশ্বের ক্ষতি। বাংলাদেশে জ্বালানী তৈলের দাম বেড়ে যাওয়া অর্থ প্রতিটি দ্রব্য পণ্যর মূল্য বাড়বে। বাংলাদেশের মানুষ ভাত খায় বেশী আর ভাত দিয়ে তৈরি হয় বাংলা মদ, ভাতে মাদকতা আছে। তাই সব কিছুতেই এই দেশের মানুুষের মাদকতা আর উন্মাদনা।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আমার মনে হয় না শেষ পর্যন্ত যুদ্ধ হবে। আরেকটা যুদ্ধে জড়ানোর মত শক্তিশালী অবস্থায় আমেরিকার অর্থনীতি নেই।
১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:১৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাই আমি তুমি আমরা,
আমেরিকার উপর ভরসা করার কোনো কারণ নেই। এরা হচ্ছে হাতি যেই দাঁত দেখা যায় তা কামড় দেয়ার দাঁত নয়। বিভীষণ রাবনের কেউ নয় রামেরও কেউ নয়।
৩৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:০০
অনল চৌধুরী বলেছেন: যা লিখেছেন,৯৯% সত্য।
এ্যামেরিকা শুধূ দূর্বলের সাথে মাস্তানী দেখায়।চীন--বাশিয়া-উ: কোরিয়ার সাথে দেখানো সাহস নাই।আর এজন্যই চায়না কেউ পারমাণবিক অস্ত্র বানাক।
আমেরিকান মানুষ হিংসুটে ও অহংকারী-এটও সত্য।ওখানে পড়াশোনা করে বাংলাদেশের কেউ ভদ্র বা সভ্য হয়না,অসভ্য জানোয়ার হয়।
১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:২৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
অনল চৌধুরী ভাই,
মানুষ মারার মতো ঘৃণ্যকাজ গুলো তারা করছে দিনের পর দিন। ১৯৭১ এ পশ্চিম পাকিস্তানকে সহযোগিতা করে আমেরিকা ও চীনের পাঠানো এ্যামুনিশন ততকালীন পূর্ব পাকিস্তানে পৌছেনি - যদি তাই হতো বাংলাদেশ স্বাধীন হতো কিনা জানিনা, তবে আরো ত্রিশলক্ষ নিরহ লোকের প্রাণ দিতে হতো নির্ঘাত।
৩৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:২৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ ভাই,বঙ্গোপসাগরে সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিলো।
সোভিয়েত সাবরেরিন অনেক কৌশলে ওদের ঠেকিয়ে রেখেছিলো।
হামলা শুরু করলে মুক্তিবাহিনী আর ভারতীয় সৈন্যরা বিপদে পড়ে যেতো।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
অনল চৌধুরী ভাই,
সঠিক আমি এটিই বলতে চেয়েছি। আমেরিকার স্পতম নৌবহর ছাড়াও চীনের পাঠানো অস্ত্র গোলা বারুদ পৌছাতে পারেনি - যদি তােই হতো হয়তো আরো ত্রিশ লক্ষ নিরহ মানুষ প্রাণ দিতো। সে গল্প হয়তো কোনো একদিন লিখবো। আমার আজকের পোষ্ট কি দেখেছেন?
৩৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৩৯
মিরোরডডল বলেছেন: ভালো লাগলো পড়ে
I agree, no more killing
যুদ্ধ নয় শান্তি চাই
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার আছে। শিয়া-সুন্নি, হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়ে হত্যাযজ্ঞ যারা করছে আর এই হত্যাযজ্ঞে যারা মদদ দিচ্ছে তাদেরও একদিন বিচার হবে। মানুষ হত্যার বিচার দিতে হবে এই দুনিয়াতেও আখেরাতেও।
৩৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪৯
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট পড়লাম। দ্বিমত পোষণের কোন অবকাশ নাই। ++
যুদ্ধ কাম্য নয়।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
স্বপ্নবাজ সৌরভ ভাই,
ইরান যুদ্ধ না করতে চাইলেও মনে হচ্ছে ব্লগে ব্লগারগণ যুদ্ধ চান। তাদের নূন্যতম ধারণা নেই যুদ্ধে উভয়পক্ষের মানুষ মরে। আর যেহেতু আমেরিকা ইরানের পার্শ্ববর্তী দেশ নয় তাই আমেরিকার সিভিলিয়ান জানবেও না কোথায় কি হচ্ছে। কিন্তু ইরানের সিভিলিয়ান গৃহহীণ হয়ে পরবেন একমূহুর্তে। ব্লগে মানবতার লেখা অনেকেই লেখেন কিন্তু যুদ্ধ নিয়ে লেখার সময় তাদের হিতাহিত জ্ঞান লোপ পায়। যদিও ব্লগারদের কথায় যুদ্ধ লাগবে না। আর ব্লগারদের কথায় যুদ্ধ বন্ধও হবে না। আমাদের বর্তমান পোষ্টে গড়ে পাঠক সংখ্যা ৪০-৫০ জন। ১৭ কোটি মানুষে ৫০ জন মানুষ কিছু্ই না।
সর্বশেষ বলতে চাই যুদ্ধ নয় শান্তি চাই।
৩৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৪
মিরোরডডল বলেছেন: মাঝে মাঝে কোথায় হারিয়ে যান ?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
dear sister,
currently i am outside of bangladesh, i have laptop with me but sorry i couldn’t bring my keyboard with me for write bangla my native language and that’s why i cannot write a post or comment too.
my life is food for work, and that the reason that sometimes I am elope from blog. sister, thank you, thank you very much for searching me, i honored you.
৪০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:০৫
মিরোরডডল বলেছেন: Enjoy your work trip overseas.
Stay safe wherever you are.
Catch you soon.
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বোন মিরোরডডল,
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমি খুব সম্ভব আগামী ৩০ তারিখ ঢাকা ফিরবো। তখন অবস্যই আপনাদের পছন্দ মতো লেখা পাবেন। আপনি ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: দারুন লিখেছেন। এরকম একটা কাউন্টার পোস্টের দরকার ছিল ।