নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
পিশাচ ইয়াহিয়া খান ১৯৭১ এ পূর্ব পাকিস্তান তথা বর্তমান বাংলাদেশের ঢাকা ও বন্দর নগরী চট্রগ্রাম সহ সমগ্র দেশের বড় জেলা শহরগুলোর ডিষ্ট্রিক বোর্ডে এক আতঙ্ক ছড়িয়ে দেন তার নাম মিলিটারি কার্ফিউ!
কার্ফিউতে ১০ চাকার ভারী ট্রাকে খাকি পোষাক বুট হেলমেট কালো চকচকে বরফ শীতল অস্ত্র হাতে থমথমে মুখে পাকিস্তান মিলিটারি - এতোটুকুই বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের জন্য যথ্ষ্টে ছিলো। ভয়ে আতঙ্কে মানুষের মুখের পানি শুকিয়ে জিব্বা কাঠ। ১৯৭১ - ২৬ শে মার্চ পর্যন্ত সময়টি ঢাকা ও চট্টগ্রাম থাকা মানুষজন বাসাবাড়ি থেকে বার হবেন দুরে থাকুক বাসাবাড়িতে কথাও বলতেন খুব নিচুস্বরে পাছে পাকিস্তান মিলিটারি যদি শুনে। ২৬ শে মার্চ রাত থেকে শুরু হয় সমগ্র বাংলাদেশের ভয়ঙ্কর এক আতঙ্কগ্রস্থ জীবন।
দুঃখজনক হলেও সত্য এই ধারা আমাদের প্রাণ প্রিয় লেফটেন্যান্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান ও ধরে রাখেন। যথারিতি একই নিয়ম এ্কই অবস্থা। পার্থক্য শুধু ১৯৭১ এ ট্রাকে ছিলো পাকিস্তান মিলিটারি আর স্বাধীন বাংলাদেশে লেফটেন্যান্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান সাহেবের সরকার আমলে বাংলাদেশের সড়কে ভয়ঙ্কর সেই ভারী ট্রাকে বাংলাদেশ মিলিটারি! - উভয় সময়েই ভয় আমাদের কার্যকর ছিলো। জিব্বা শুকিয়ে কাঠ। ভয়ে নিচুস্বরে কথা বলতে হতো। কখনো সন্ধ্যা ০৬:০০ থেকে কার্ফিউ, কখনোবা সন্ধ্যা ০৭:০০ থেকে। চাকরিজীবী ও ব্যবসায়ী মানুষ এই সময়ের মধ্যে কর্মস্থল হতে ফিরতি পথে বাসার জন্য বাজার সদাই যার যা করার করে নিতেন। কতো নিরহ পরিবারের নিরহ মানুষ গায়েব হয়ে গেছেন যার হিসাব না সরকার রেখেছে না দেশ! যেমনটি ১৯৭০-১৯৭১ এ হয়েছে। পার্থক্য ছিলো শুধু সময়ের। পূর্ব পাকিস্তান আর স্বাধীন বাংলাদেশ। বাকি পরিস্থিতি সব একই ছিলো।
আজ বাংলাদেশে ১৫০সিসি - ১৫৫সিসি মটর সাইকেল বাইক চালকরা সাচ্ছন্দে ৮০ - ১০০ কি:মি গতিতে ছুটে চলেন পেছন থেকে হয়তো জড়িয়ে ধরেন বান্ধবী বা স্ত্রী। কিন্তু আমাদের প্রাণ প্রিয় লেফটেন্যান্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান সাহেবের আমলে তেমনটি ছিলো না। ৫০ সিসি আর ৮০ সিসি (হোন্ডা, ইয়ামাহা, সুজুকি, ভেসপা) মটর সাইকেলের বেশী সিসি কোনো মটর সাইকেল সিভিলিয়ানের কাছে ছিলো কিনা কখনো চোখে পরেনি। প্রায় প্রতিদিনের ঘটনা ৫০ সিসি সাদা লাল রঙা হোন্ডা চালককে সারা দিনের জন্য রোদে দাড় করে রাখেতেন জঙ্গল থেকে দড়ি ছিড়ে ছুটে আসা আদিম যুগের পাকি+জামাতি+বাংলাদেশী নন মেট্রিক মিলিটারি! আরো ভয়ঙ্কর দৃশ্য হচ্ছে শাড়ী পরা তরুণী ও নারীদের পেটে রঙের ব্রাশ দিয়ে লেপ্টে দিতেন উড়োজাহাজ মার্কা ১ নম্বর আলকাতরা। (নজরুল ইসলাম এন্ড ব্রাদার্সের বর্তমান এরোপ্লেন মার্কা আলকাতরা)।
প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর সরকার আমলে ঢাকা চট্রগ্রাম সহ ক্যান্টনমেন্ট বিখ্যাত জেলা গুলোতে শুধুমাত্র তরুণী ও নারীদের উপর যে অত্যাচার হয়েছে তা কল্পনার অতীত। তৎকালীন মিলিটারি রিক্রুট ছিলো সম্ভবত পাক বাংলার ইতিহাসে সবচেয়ে নোংরা জঘন্যতম রিক্রুটমেন্ট। সৈনিক থেকে শুরু করে অফিসার পর্যন্ত (হয়তো) সবগুলো ছিলো বিকৃত মস্তিস্ক উম্মাদ। আজো বিকৃত মনের মানুষের পছন্দের তালিকায় এক নম্বরে আছে জিয়া সরকারের আমলে মিলিটারি দ্বারা তরুণী ও নারীদের পেটে - পিঠে আলকাতরা মেখে দেওয়ার নজির!
তখন হিপ্পি কাট চুল আর বেল বটম পেন্টের উত্তপ্ত সময় ! - নন মেট্রিক এইট পাশ (বাস্তবে সিক্স সেভেন পাশ) সৈনিকরা যেমন তেমন ঘরের ছেলেদের ধরে ধরে চর থাপ্পড় দিয়ে নেড়া মাথা করে দিয়ে আনন্দ পেতো। এই ধরনের বিকৃত উল্লাসে সৈনিকদের সাথে সব সময় মিলিটারি টোপাজ (নাপিত) রাখতো যাতে যখন-তখন বাবরি মাথার চুল, হিপ্পি চুল ধরে নেড়া করে দেওয়া যায়। - ***উল্লেখ্য পপ সম্রাট শিল্পী ও মুক্তিযোদ্ধা আজম খান ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম উল্কা ট্রেনে যাত্রার সময় কুমিল্লা রেল স্টেশন ক্রস কালীন সময়ে টিকেট থাকা সত্তেও কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টের বিকৃত অভিযানে বিকৃত মস্তিস্কের সৈনিক দ্বারা মাথা নেড়া হোন। সে সময়ে আজম খান নেড়া মাথায় কমলা কাপড়ে সাদা টেনিস বল প্রিন্ট রুমাল মাথায় বেঁধে গান করে মাথায় সেই রুমাল বাঁধাকে ফ্যাশনে রূপ দেন। (উল্কা ট্রেনেরও আগে গ্রীন অ্যারো ট্রেন ছিলো - আমি গ্রীন অ্যারো ট্রেনের যাত্রী)
উপসংহার: জিয়া সানগ্লাস জিন্দাবাদ ! জিয়ার ভালো কাজ আছে তবে মন্দ কাজও কম নয়। সেই মন্দ কাজের মাসুল হয়তো তিনি দিয়েছেন - হয়তো বা দেননি। কি আসে যায়। সানগ্লসের গল্প আজ না হয় থাক অন্য কোনো দিন - কোনো এক দিন। লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম) নিয়ে সুন্দর একটি পোষ্ট দিয়ে ব্লগে অসুস্থ ব্যক্তি আক্রমনে আক্রান্ত হয়ে একটি ব্যাপার ভাবতে বাধ্য হয়েছি “সম্ভবত ব্লগারদের সত্য হজম করার মন মানসিকতা আজো তৈরি হয়নি (হয়তোবা)” এই দেশের অতি অতি অসাধারণ মানুষ না জিয়ার ভালো কাজগুলো সহ্য করতে পারেন! না সহ্য করতে পারেন জিয়ার মন্দ কাজগুলো!
বিশেষ দ্রষ্টব্য: পোষ্টে উল্লেখিত বিকৃত মস্তিস্কের মিলিটারি তৎকালীন জিয়া সরকারের আদেশ অমান্য (বিদ্রোহী সেনা ও সেনা অফিসার) ছিলো। তৎকালীন মিলিটারির বড় একটি অংশ জাতির পিতার হত্যার সাথে সরাসরি যুক্ত ছিলো। যে কারণে লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান ও জিয়া সরকার মিলিটারিদের/বিদ্রাহী সেনা ও সেনা অফিসারদের বিচারকার্য শুরু করেন ও বিচারকার্য করতে গিয়ে তিনি নিজেও প্রাণ হারান ও সেই সাথে নিভে যায় বাংলার আকাশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট আরো একটি নক্ষত্রের আলো।
ছবি:
১। জিয়া সানগ্লাস। ব্রান্ড: জিয়া জেল (আউট অব ষ্টক)
২। ৫০ সিসি সিইউবি হোন্ডা/ ইয়ামাহা/সুজুকি
২৬ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৬:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি দখল নিয়ে পোষ্ট দেই নি। এটি ১৯৭১ ও জিয়া সরকার কার্ফিউ সংক্রান্ত পোষ্ট। আগামী সপ্তাহে মার্চ মাস সহ যুদ্ধ শুরুর ঘটনা নিয়ে লেখার চেষ্টা করবো। শুধুমাত্র কার্ফিউতে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কি অবস্থা হয়েছিলো তা এখনকার মানুষজন জানেন না বলে ব্লগে পোষ্ট দিচ্ছেন শহরগুলো লকডাউন হলে সাধারণ মানুষের কি হবে? শহর লকডাউন হলে সাধারণ মানুষ বেঁচে যাবেন। এটি অদৃশ্য শত্রু করোনাভাইরাস। ১৯৭১ এর মতো ভারতে পালালে বাঁচা সম্ভব না।
ব্লগে লেখার আগ্রহ পাচ্ছিনা। আবার প্রিন্ট মিডিয়াতে লিখবো বলে ভাবছি।
২| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "ব্লগে লেখার আগ্রহ পাচ্ছিনা। আবার প্রিন্ট মিডিয়াতে লিখবো বলে ভাবছি। "
-ব্লগে আগ্রহ পাচ্ছেন না কেন: পাঠক কম, সমালোচনা বেশী, উত্তর দিতে হয়, নাকি অন্য কোন সমস্যা?
২৬ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:৩৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ফরগেট ইট। ভালো থাকুন।।
৩| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:৪২
ঢাবিয়ান বলেছেন: ১৮০ ডিগ্রী টার্ন !
২৬ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৩১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ৩৬০ ডিগ্রী টার্ন মিতসুবিসি স্পোর্টস আউটল্যান্ডার
৪| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:০৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এখন আওয়ামী চাটুকারের আমল। আর আপনি জিয়া নিয়ে ম্যাও ম্যাও করেন। এইসব লিখলে মামলা হামলা ভয় আছে।
২৬ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বিলিয়ন ট্রিলিয়ন শব্দ থাকতে ব্লগার চাঁদগাজীর ম্যাও ম্যাও শব্দ ধার করতে হলো?
আমার লেখা কোনো পোষ্ট সম্ভবত বুঝে পড়তে পারেন নি, পড়লে পুঝতে পারতেন আমার আইনি কোনো জটিলতা নেই।
৫| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৩৬
রোকসানা লেইস বলেছেন: আশির দশকে একটু একটু করে বদলে গেলো স্বাধীনতা পাওয়ার অনেক কিছু সানগ্লাস রাস্ট্র নায়কের আগমনে
২৬ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমার মনে হয় শুধুমাত্র উড়োজাহাজ মার্কা আলকাতরার ঘটনা যারা জানেন বা নিজ চোখে দেখেছেন তাদের নতুন করে কিছু বলার নেই। - ধন্যবাদ আপনি সেই সময়ের বাস্তবতার চিত্র জানেন।
৬| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৪২
ঢাবিয়ান বলেছেন: মিথ্যাচার কত প্রকার ও কি কি এসব লেখা তার প্রমান। মেজর জিয়া বা রাস্ট্রনায়ক জিয়ার সাথে খালেদা/ তারেক জিয়ার বিএনপির আকাশ জমিন ফারাক। জিয়াকে নিয়ে এইসব মিথ্যাচার পাবলিককে গেলানো সম্ভব হবে না।
২৬ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি মেজর জিয়া, লেফটেন্যান্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাসন দেখেছেন? লেফটেন্যান্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান নিয়ে আমার ছোট্ট একটি পোষ্ট আছে পড়ে দেখতে পারেন। বাংলাদেশে একজন সরকার কেমন হওয়া উচিত তা হয়তোবা আপনার ধারণা নেই। বাংলাদেশের জন্য ১০০ তে ১০০ উপযুক্ত সরকার ছিলো জিয়া সরকার। - কিভাবে? বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর......
৭| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮
গ্রীনলাভার বলেছেন: জিয়া সানগ্লাস লাগপে আমার একটা।
২৬ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সম্ভব! জিয়া সানগ্লাস চাইলেই পাওয়া যাবে না তবে সম্ভব।
৮| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:৫৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: এগুলি আগে কখনো শুনিনি
২৬ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আওয়ামী চাটুকার গং জিয়া সম্পর্কে না জেনে আজেবাজে কথা বলে আর বিএনপি চাটুকার গং জিয়া সম্পর্কে না জেনে ঈশ্বর বানাতে গিয়ে রাক্ষসে পরিণত করেছে।
৯| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:০১
রাজীব নুর বলেছেন: আহ কি ভয়াবহ সময়ই না গিয়েছে।
আমাদেরর বাসা রাজারবাগ পুলিশ লাইনের কাছে। আমার মা নানী নানা ঘর অন্ধকার করে খাটের নিচে বসে ছিলো। পুরো এলাকা ধোয়া দিয়ে ভরে গিয়েছিলো। চারিদিকে শুধু গুলির শব্দ।
২৬ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হিমু ভাই,
আমি আগামী পোষ্টে লিখবো। সময়ের প্রয়োজনে লিখবো। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
১০| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করে যুদ্ধ করা মানুষ। ওমর রা ঘোষণা দিয়ে মক্কা শরীফে কালেমা পাঠ করে মুসলমান হয়ে ছিলেন। সাহসী জিয়া শ্রদ্ধাকে ও সালাম।
২৬ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বীর হওয়ার সুযোগ সবার আসে না। মেজর জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ নিয়ে দেশে অনেক বিতর্ক আছে। বিতর্ক থাকুক বিতর্কের কাছে। আমার কাছে পরিস্কার সত্য “স্বাধীনতার ঘোষণা করার জন্য তাজ উদ্দিন তোফয়েল আহমেদ সহ আমার চাচাজান তাহের ঠাকুর গং তখন কোলকাতায় কি করছিলেন? তা্হলে তো আর মেজর জিয়া কালুর ঘাট তেলের ড্রামের উপর দাড়িয়ে স্বাধীনতা ঘোষণা করতে হয় না” !
বাংলার মহান বীর ২৬শে মার্চের মেজর জিয়ার জন্য শ্রদ্ধা ও সালাম।
১১| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৬
মুক্তা নীল বলেছেন:
ঠাকুরদা ,
প্রেসিডেন্ট মেজর জিয়াকে নিয়ে অসম্ভব একটি সুন্দর পোষ্ট লেখার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ ।
করেনা ভাইরাসের কারণে এমনিতেই খুব আতংকিত হয়ে
আছি ,তাই আপনার এই পোস্টটি পড়ে অন্যরকম ভালো
লাগলো । ভালো ও নিরাপদে থাকুন ।
২৬ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
শীতের সকাল। সময় ০৭:৩০ একজন কর্নেল বসে আছেন প্রেসিডেন্ট সাহেবের সামনে। কর্নেল ক্লিন শেভড চকচকে পলিশ করা বুটে ফুল ডেকোরেটেড ইউনিফর্মড হয়েও মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেবের সামনে মলিন জুবুথুবু বসে আছেন, তিনি কিছু বিচার নিয়ে এসেছেন। তিনি বলে যাচ্ছেন - “সৈনিক ক্যান্টিন থেকে শুরু করে অফিসার্স ক্যান্টিনে মহামান্য প্রেসিডেন্টের সমালোচনা হয় এটি সামরিক আইন পরিপন্থী” - মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেবের কোনো প্রতিক্রিয়া বোঝা যাচ্ছেনা, এটি কর্নেল সাহেবের জন্য একটি চিন্তার কারণ, এই সকালেও প্রেসিডেন্ট সাহেবের চোখে কালো সানগ্লাস! কালো সানগ্লাসে তাঁর কাজল কালো চোখ ঢাকা পরে আছে তাই কোনো প্রতিক্রিয়া বোঝাও সম্ভব না। প্রেসিডেন্ট সাহেব পাঁচ তারকা হোটেলে বসে নাস্তা করার নিয়মে নাস্তা সারছেন নাস্তার মেন্যু: - তিনটি লাল আটার রুটি, আলু ভাজি, বেগুন ভাজি, আর জলপাইয়ের টক দিয়ে মসুরের ডাল। প্রেসিডেন্ট সাহেব সানগ্লাস খোলে নির্লিপ্ত কাজল কালো চোখে দীর্ঘসময় কর্নেল সাহেবের দিকে তাকিয়ে থেকে বললেন “বাংলাদেশে এর চেয়ে ভালো খাবার হতে পারেনা”।
কারা সমালোচনা করছেন, কি বিষয়ে সমালোচনা করছেন তার ধারে কাছেও গেলেন না। আশ্চর্য একবার জানতেও চাইলেন না কে বা কাহারা সমালোচনা করছেন! প্রেসিডেন্ট সাহেব আর কেউ নন তিনি জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান স্বরূপ সবচেয়ে বড় “বীর উত্তম” খেতাব প্রাপ্ত “লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম)। তাঁর ব্যক্তিত্বের সামনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকেও মলিন মনে হতো। আর কর্নেল সাহেবও আমাদের সবার পরিচিত তিনি কর্নেল আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম, পরবর্তীতে তিনি ১৯৯৪ সনে লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদে উন্নীত হোন এবং ১৯৯৬ সনে সেনাপ্রধান হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় কথিত অভ্যুত্থানের অভিযোগে তিনি অভিযুক্ত ও চাকরিচ্যুত হোন।
বাংলাদেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট সুদর্শন, সুপুরুষ রাষ্ট্রনায়ক লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম)।
সাত কোটি পঞ্চাশ লক্ষ মানুষের মাঝে “ওরা ১১ জন”। আর ওরা ১১ জনের মধ্যে জিয়াউর রহমান ® একজন - ট্রেডমার্ক রেজিষ্ট্রিকৃত মাত্র একজন। একক জিয়াউর রহমান সেই ব্যাক্তি যিনি ১১টি সেক্টরের ০১ সেক্টরের সফল অধিনায়ক ছিলেন। তাঁর সাথে কারো তুলনা চলেনা। তিনি কিংবদন্তি জিয়াউর রহমান।
১২| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০
মৃন্ময়ী শবনম বলেছেন: পোষ্ট ও মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে আপনার লেখা উপসংহার ও বিশেষ দ্রষ্টব্য না পড়ে মন্তব্য করেছেন অনেকে। যাইহোক স্বাধীনতার ২৬ মার্চ নিয়ে আপনার কাছে লেখা আশা করছি। ভালোমন্দ বোঝার শক্তি সবার থাকেনা, আপনার আছে। একই সঙ্গে ভালো দিক ও মন্দ দিক নিয়ে লেখার সাহসিকতার জন্য ধন্যবাদ নিন।
২৬ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি আসলে নিজের জন্য লেখালেখি করি, কেউ যদি পড়েন তাকে ধন্যবাদ যিনি পড়বেন না তাকেও ধন্যবাদ - কি আসে যায় তাতে। ব্লগে এমনো পোষ্ট আছে অখাদ্যর যম! তাতে ১০০-২০০ মন্তব্য হতেও দেখেছি এগুলো ব্লগ কালচার এসব ভেবে সময় নষ্ট করা যায় না। মেজর জিয়া নিয়ে পোষ্ট দিবো খুব শিঘ্রই।
বিচারকের আসনে বসে এক পক্ষ বিচার করা চলে না। শরীরে বিচারকের রক্ত বহমান।
১৩| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
ঐতিহাসিক একটি ভুল আছে।
"১৯৭১ - ২৬ শে মার্চ পর্যন্ত সময়টি ঢাকা ও চট্টগ্রাম থাকা মানুষজন বাসাবাড়ি থেকে বার হবেন দুরে থাকুক বাসাবাড়িতে কথাও বলতেন খুব নিচুস্বরে পাছে পাকিস্তান মিলিটারি যদি শুনে। ২৬ শে মার্চ রাত থেকে শুরু হয় সমগ্র বাংলাদেশের ভয়ঙ্কর এক আতঙ্কগ্রস্থ জীবন।"
১৯৭১ এর ২৫ শে মার্চ রাত ১১টা-১২টার আগে পর্যন্ত বাংলাদেশ ছিলো বাঙালীদের হাতে। আমি আমাদের দল সহ মার্চের ২৫ তারিখে রাত ১০টা - সাড়ে ১০টা পর্যন্ত উত্তাল জনতার সমাবেশে গণসঙ্গীত পরিবেশনায় ব্যস্ত ছিলুম। এর অনেক আগে থেকেই বরিশাল শহর সহ আশেপাশের এলাকাগুলোতে প্রতিদিনই আমরা একটা না একটা জন সমাবেশে গণসঙ্গীতের আসর করে এসেছি। সারা দেশেই ছিলো এমনি কিছু না কিছু উত্থাল আবহাওয়া।
ক্রাক ডাউনের আগ পর্যন্ত সমগ্র বাংলাদেশ ছিলো উত্তাল জনতারই।
তাই উপরের মোটা দাগের বক্তব্যটি ঐতিহাসিক ভাবে ঠিক নয়।
২৬শে মার্চ'৭১ থেকে মিলিটারি কার্ফিউও এসেছে একেক জায়গায় একেক সময়ে যখন পাকসেনারা সে জায়গাটি নিজেদের নিয়ন্ত্রনে নিতে পেরেছে।
২৬ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চ ভাষনের পরপর দেশে যে মৃত্যুপুরী নেমে আসে তা কি ছিলো জানতে চাচ্ছি আপনার কাছে।
ঢাকা চট্রগ্রামের সড়ক জনমানব শুন্য ছিলো। গান করবে দুরে থাকুক মানুষ কথা বলার সাহস ছিলো না। আমি আবারো বলছি গান করার মানুষ ছিলো না। মার্চ মাস থেকে যে মৃত্যু আতঙ্ক শুরু হয় তার সাথে বাঙালী পরিচিত ছিলো না। ভারতীয় সরকারি হিসেবে এক কোটি বাস্তবে যার হিসাব দেড় কোটিরও বেশী শরনার্থী ভারতে আশ্রয় নেয়। - গান বাজনা কোথায় হয়েছে আমি জানি।
আপনার মন্তব্যে মনে হচ্ছে যুদ্ধের প্রলয়টা বাধিয়েছেন মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা করে। তাহলে যুদ্ধ সহ বাংলাদেশে স্বাধীনতার ফুল ক্রেডিট মেজর জিয়ার প্রাপ্য।
আহমেদ জী এস ভাই, আমি ৮০-৯০ এর জেনারেশন নই। আমি যুদ্ধে যা দেখেছি তা ব্লগারগণ সহ্য করতে পারবেন না।
১৪| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৪৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
প্রতিমন্তব্যের প্রতি নিরপেক্ষ দৃষ্টি রেখে বলতে চাই -
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চ ভাষনের পরপর দেশে কোনও মৃত্যুপুরী নেমে আসেনি বরং দেশ উত্তাল হয়েছে আরও। এ সম্পর্কে আপনি ১৯৭১ এর ৭ থেকে ২৫ মার্চের দিনপঞ্জী নেটে সার্চ দিয়ে দেখে নিতে পারেন। একটু কষ্ট করতে হবে।
বরিশালের কথা তো বললুমই। ঢাকাতে ছিলুম না বলে ঢাকার বা দেশের কর্মকান্ড যে একদম জানিনে তা নয়। দুই একটি উদাহরণ দিচ্ছি -
৯ মার্চ ১৯৭১ সোমবার : মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী পল্টন ময়দানের জনসভায় পাকিস্তান ভাগ করে দু’টি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র গঠনের জন্য ইয়াহিয়াকে আহবান জানান।
১৯৭১-এর ১৫ মার্চ সোমবার। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে লাগাতার অসহযোগ আন্দোলনের চতুর্দশ দিবসের আজ ছিল দ্বিতীয় পর্যায়ের অষ্টম দিবস। আজকের দিনটিও শান্তিপূর্ণ সভা-শোভাযাত্রা ও সরকারি, আধা-সরকারি অফিস-আদালত বর্জনের মাধ্যমে অতিবাহিত হয়।
বিকেলে বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে ছিলো স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের জনসভা।
তোপখানা রোডে বেগম সুফিয়া কামালের সভাপতিত্বে পূর্ব পাকিস্তান মহিলা পরিষদের নারী সমাবেশ।
একইদিন ঢাকা শহরের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন শহরেও সভা, সমাবেশ, মিছিল, মিটিং চলতে থাকে। এদিনে নেত্রকোনায় স্ইুপার ও ঝাড়ুদাররা ঝাড়ু, দা, লাঠি ও কোদাল নিয়ে মিছিল বের করে। বগুড়া, খুলনা, রংপুর, লাকসাম, কুমিল্লা ও কুষ্টিয়াসহ বিভিন্ন স্থানে স্বাধীনতার সপক্ষে মিছিল-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
ইত্যাদি... ইত্যাদি।
সারাদেশে অফিস আদালতে অসহযোগ চলছিলো ঠিক তাতে লোকসমাগম কম ছিলো সত্য কিন্তু তার মানে এই নয় যে "মৃত্যুপুরী" নেমে এসেছিলো। মানুষ স্বতঃস্ফুর্ত ভাবে রাস্তায় রাস্তায় জটলা করে অবস্থা বুঝতে চেষ্টা করছিলো। মিছিল- মিটিংও চলছিলো পাশাপাশি। আতঙ্কের চেয়েও বেশী ছিলো অনিশ্চয়তা।
হ্যা, মৃত্যুভয় ছিলো ২৬শে মার্চের পরে। আমাদের বরিশালে এপ্রিলের আগে পর্যন্ত মুত্যুভয় ছিলোনা, ছিলো যুদ্ধ করার উন্মাদনা
( যদিও যুদ্ধ কি তা আমাদের অভিজ্ঞতায় ছিলোনা যা একান্তই স্বাভাবিক। ) ঢাকাতেও ২৬ শে মার্চের আগে জায়গায় জায়গায় ছাত্ররা গাছ কেটে ফেলে রেখে ব্যারিকেডও তৈরী করেছিলো। সেসব মৃত্যুপুরীর মতো নয় কিছুতেই।
কয়েক যুগ আগের সব ঘটনা হুবহু মনে রাখা মনে হয় কারো পক্ষে সম্ভব নয়। আমিও তার বাইরে নই। তবে নিজের এবং চোখের সামনের অনেক ঘটনাই মনে আছে।
শুভেচ্ছান্তে।
২৬ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৩৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ইন্টারনেটে দেওয়া তথ্যগুলো আমার পড়া। ইন্টারনেট ও প্রিন্ট পুস্তকের তথ্যের সাথে বাস্তবিক সময়ের তথ্য বিভ্রাট ও পার্থক্য সব সময় ছিলো। ভবিষ্যতেও থাকবে।
২৫শে মার্চে ক্র্যাকডাউন হয় আর ২৬শে মার্চে স্বাধীনতা ঘোষাণা এমন কি? তার আগে সমাজ সেবক, নেতা ও শিল্পী সভা সমাবেশ করছিলেন। সাধারণ জনগণ ঝাড়ু কোদাল দা বটি আন্দোলনে পাকিস্তান সরকার পূর্ব পাকিস্তানে রেড এলার্ট জারি করার মতো মূর্খ্য ছিলো না।
বঙ্গবন্ধুর ভাষণের পর পর পাকিস্তান মিলিটারি, মিলিটারি পুলিশ সহ মিলিট্যান্ট মিলে দিনে রাতে অভিযান শুরু করে “ধরা হচ্ছিলো বিদ্রোহী পলাতক সৈনিক ও তাদের আত্মীয় পরিজন, ছাত্র সংগঠনের কর্মী সহ রাশিয়ান কমিউনিষ্ট। দেশে আক্ষরিক অর্থে মৃত্যুপূরী নেমে আসে ৭ই মার্চের পর থেকে। ২৬শে মার্চের পর শুরু হয় এমন কিছু যা যুদ্ধে রূপান্তর নেয়। বঙ্গবন্ধুর ভাষণের পরপর পূর্ব পাকিস্তানে কার্ফিউ শুরু হয় যার ভয়ঙ্কর রূপ নেয় ২৬শে মার্চের পর।
২৬শে মার্চের আগের কার্ফিউ জিয়া সরকারের কার্ফিউ সদৃশ আর ২৬শে মার্চের পরের কার্ফিউ ইতিহাসের পাতায় রক্তে লেখা হত্যার কার্ফিউ। বাংলাদেশের মানুষ কার্ফিউ চেনে বৃটিশ সরকার পাকিস্তান সরকার আর জিয়া সরকারের মাধ্যমে।
***বাই দ্যা ওয়ে মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী সাহেব ১৯৭১ এর যুদ্ধকালীন সময়ে ভারতের কোলকাতায় ছিলেন। এর বেশী লিখা সম্ভব না। এর বেশী লিখতে গেলে লিখতে হবে কে বা কারা পাকিস্তানের সাথে সমঝোতা করতে চেয়েছে আর কারা যুদ্ধ বাধিয়েছে। আশা করি আপনি এখানেই সমাপ্ত ঘোষণা করবেন।।
১৫| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ । সাথেই আছি।
২৬ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:০০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রাজীব নুর হিমু ভাই,
কখনো খোলা ছাদে ঘুড্ডি উড়িয়েছেন? করোনা ভাইরাসের জন্য ছাদে যাওয়াও এখন হারাম হয়ে গেছে। আবারো ধন্যবাদ।
১৬| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৩৬
ইফতি সৌরভ বলেছেন: বিটিভিতে আজ সন্ধ্যায় ২৬ মার্চের বর্ণনায় বলে, ২৫ মার্চ রাতে ....... অতঃপর ২৬ মার্চ কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ পুণরায় পাঠ করা হয়। - কে পাঠ করল তার নাম না নিলেও ইতিহাস তো আর মোছা যায় না ।
সাবধানে থাকুন, ঘরে থাকুন।
২৬ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
২৬শে মার্চ মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। ইতিহাস ৫০ বার হোক আর ৫০,০০০ বার পরিবর্তন করা হোক। আম কে মানুষ আম বলবেন। কাঁঠাল বলবেন না।
ধন্যবাদ। আপনিও সাবধান থাকুন।
১৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১:৩১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এই পোষ্টে সকল প্রকার মন্তব্য প্রতিমন্তব্য এখানেই সমাপ্ত ঘোষণা করছি।
সবাইকে ধন্যবাদ।
১৮| ৩০ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:১৫
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আপনার লেখার মঙ্গলে অনেক কিছু আজ জানা হল ।
৩০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ধন্যবাদ। সে সময়ে বাস্তবতা যারা দেখেছেন আর বই পুস্তকে অনেক পার্থক্য আছে, সময় ও সুযোগ হলে সে সময়ের মানুষের কাছে জানার চেষ্টা করবেন।
১৯| ৩০ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৩২
পদ্মপুকুর বলেছেন: তাহের উদ্দিন ঠাকুর আপনার চাচা?
৩০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৩৬
২০| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৫৪
মিরোরডডল বলেছেন: পলিটিক্স নিয়ে কিছু বলবোনা ।
শেখ মুজিবর রহমান , জিয়াউর রহমান , কি অদ্ভুত মিল দুজনের নামেই রহমান আছে । এরকম আরও অনেক মিল আছে দুজনেরই । আমার প্রিয় দুজন । একই সাথে মাটির কাছের মানুষ , ডাউন টু আর্থ আবার ভীষণ স্ট্রং পারসোনালিটি । সর্বোপরি এটাই বলবো ওনারা দুজনেই মানুষ ছিলেন । আর মানুষ কখনোই পারফেক্ট হয়না । হতে পারেও না । ভালো মন্দ সবারই আছে, কম আর বেশী । দুজনের জন্যই অনেক শ্রদ্ধা ।
যেখানেই আছেন সেইফ থাকবেন ।
০২ রা এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:২০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমান দুজনই ভালো মানুষ ছিলেন। শেখ মুজিবুর রহমানের খুবই পছন্দের পাত্র ছিলেন জিয়াউর রহমান। *বাংলাদেশ সময় আজ সন্ধ্যায় নতুন লেখা পোষ্ট দিবো।
নিরাপদে আছি, আপনিও নিরাপদে থাকুন।।
২১| ১৯ শে মে, ২০২০ রাত ২:৪৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: লি কুয়ান ইউ ও বড় চুল রাখলে কেটে দিতেন।কিন্ত তিনি সিঙ্গাপুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্নীতিমুক্ত দেশ বানিয়েছেন।
আর বাংলাদেশ সবচেয়ে বড় চোরের দেশ।
১৯ শে মে, ২০২০ সকাল ১০:৪৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
অনল চৌধুরী ভাই,
জিয়ার ভালো কাজ আছে তবে মন্দ কাজও কম নয়। সেই মন্দ কাজের মাসুল হয়তো তিনি দিয়েছেন - হয়তো বা দেননি। কি আসে যায়। এই দেশের অতি অতি অসাধারণ মানুষ না জিয়ার ভালো কাজগুলো সহ্য করতে পারেন! না সহ্য করতে পারেন জিয়ার মন্দ কাজগুলো!
এই পোস্টে সকল প্রকার মন্তব্য প্রতিমন্তব্য এখানেই সমাপ্ত ঘোষণা করছি।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৬:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
২৫শে মার্চ আক্রমণ সম্পর্কে আপনার কিছু ভুল ধারণা আছে মনে হয়; ২৫ শে মার্চ রাতে পাকী মিলিটারী চট্টগ্রাম শহর দখল করতে পারেনি; তারা শহরের কয়েকটা লোকেশনে কিছু বেংগল রেজিমেন্টের সৈনিকদের আক্রমণ করেছিলো; ২৬ মার্চ সকাল থেকে শুরু করে, ২রা এপ্রিল অবধি চট্টগ্রাম শহর আসলে বাংগালীদের অধীনে ছিলো; ৩রা এপ্রিল, মুক্তিযোদ্ধারা শহরের দখল হারায়।