![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বলনা বলনা কি হয়েছে তোর....... কি আবার হবে- বুঝে গেছি আমাদের দেশে কোন দলই বেশিদিন ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। তাই আমি দুধভাত।
হিরো শুধু হিরোইনের
মাজেদুল মূর্শেদ
হিরো নাম নিয়েও জীবনে কখনও নায়কের মতন সাহসের কাজ করতে পারেনি, এই হাহাকার আর থাকবে না হিরোর। আজ হিরো হিরোর মতন একটা কাজ করবেই করবে।
এর আগেও জীবনে আরো কয়েকবার হিরোর মতন কাজ করতে গিয়ে ফলাফল জিরো হলেও, আজ যে হিরোকে সফল হতেই হবে। কেননা, আজকের কাজটাতো তার সত্যিকারের হিরোইনের জন্য।
রাত বারটা বেজে বিশ মিনিট, হিরো আরো একবার পর্যবেক্ষণ করে নেয় তার একমাত্র প্রেমিকা হীরাদের বাড়ীটা। এই বাড়িতে যে ভাবেই হোক আজ হিরোকে যেতেই হবে।
হীরাকে হিরো ভালবাসে ৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে। ছোট বেলা থেকেই কোন দিনই পড়াশোনায় মন বসে না হিরোর। সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রাইভেট আর তারপর নাস্তা করে স্কুল, এরপর সারা বিকাল ঘুরে সন্ধ্যায় একটু টেবিলে বসলেও বইয়ে আর মন বসে না তার। একদিন না পড়লে কি এমন ক্ষতি হয় ? এই ভেবেই হইত মায়ের সকল হুমকি-ধমকি উপেক্ষা করে টিভির সামনে বসত হিরো। এরপর রিমোট চেপে চেপে দেশি বিদেশী নানান রকম জ্ঞান আহরণ করত সে। তা বটে বাংলা সিনেমা দেখার মতন রুচি কোন দিনই ছিল না হিরোর। তার জ্ঞান আহরণের প্রধান মাধ্যম ছিল হিন্দি সিনেমা বা গিগা সিরিয়াল অথবা বাংলা নাটক। যাদের অধিকাংশ গুলোতেই প্রেমের জয়জয়কার গাওয়া হয়েছে। এগুলো থেকেই হইত হিরোর মনে আস্তে আস্তে ভালবাসার ভাবের উদয় হয়। কিন্তু কাকে ভালবাসবে সে, তা বুঝতে পারে না।
বিয়ের বয়স পার হতে বসা ছেলেরা যে ভাবে হন্যে হয়ে মেয়ে খোজে হিরোও সে ভাবেই মেয়ে খুঁজতে শুরু করে। কিন্তু,বিয়ে করার সময় মেয়ে খোঁজার জন্য ঘটকের সাহায্য নেওয়া যায়। কিন্তু, তার বয়সে ভালবাসার জন্য মেয়ে খুঁজতেত আর ঘটক নিয়োগ করা যায় না। বা, বন্ধুদেরও বলা যায় না- “দোস্ত তোমার পছন্দমত একটা মেয়ে খুঁজে দেওত, ভালোবাসার জন্য।” কাজেই হিরো নিজেই আদাজল খেয়ে মেয়ে নির্বাচনের কাজে লেগে পরে। কিন্তু কাকে সে নির্বাচন করবে- কারো মুখ, কারো চোখ, আবার কারো নাক ভালো লেগে যায় হিরোর। আসলেত “সংকীর্ণ মনের মানুষ যারা, তারাইত ভালবাসে একবার, যার মন বড় যত দেখে ভালো অবিরত তারাইত ভালোবাসে বারবার।” আর হিরো যেহেতু অতটা সংকীর্ণ মনের না, কাজেই একক কাওকেই সে নির্বাচন করতে পারে না।
একদিন হিরোর এক বন্ধু এসে বলে, দোস্ত তোদের বাড়ির পাশেই ঐ দোতলাই একটা মেয়ে থাকে না, যে রোজ সকাল বেলা কোথায় যেন প্রাইভেট পড়তে যায়। আমি তিনদিন ওর পিছন পিছন এসে দেখেছি, ঐ বাড়িটাতেই ঢোকে। দোস্ত ওর নামটা কি বলনা ? হিরো বলে- ও হীরার কথা বলছিস! ওত আমাদের ক্লাসেই অন্য স্কুলে পড়ে। হিরোর বন্ধু বলে, মেয়েটা কিন্তু হেভি তাই না ? হিরো ভাবে, হীরা কি এমন সুন্দর ? এটুকু ভাবতেই হিরোর জীবনে রবীন্দ্রনাথের সেই বিখ্যাত কবিতা “দেখিতে গিয়াছি পর্বতমালা.......... ” এর সত্যতা আরো একবার প্রমাণিত হয়। আরে তাইতো বাড়ীর পাশে হীরাকে রেখে এতকাল হীরাকেই খুঁজে মরেছে। আসলেই তো কুপির গোড়াতেই অন্ধকার থাকে, তাইতো সে দূরে দূরে খুঁজে বেড়িয়েছে যাকে, দিব্যি সে তার পাশের বাড়ীতেই শুয়ে আছে আরামে।
হিরো পাকাপাকি ভাবে সিদ্ধান্ত নেয়, হীরাকেই ভালবাসবে সে। কিন্তু কিভাবে সে তার মনের কথা জানাবে হীরাকে। লজ্জা লাগার স্বত্বেও সে এই ব্যাপারে কোন সাহায্য পাবার আশায় তার বন্ধু বাহারের সাথে আলাপ করে হিরো। বাহারের বুদ্ধির বাহার দেখে হিরো বেশ অবাক হয়। বাহার বলে, মেয়েরা পছন্দ করে হ্যান্ড-সাম ছেলেদের। কাজেই তোকে হতে হবে আরো স্মার্ট আরো সাহসী। এই ভাবে দুরু দুরু বুকে কাপতে থাকলে হবে না, ইত্যাদি ইত্যাদি। এক কথায় বাহার যা বলল তা হল, হিরোকে হতে হবে শাহরুখ খানের মতন অভিনেতা, ইমরান হাসেমির মতন সাহসী।
হঠাৎ করেই হিরোর মাঝে একটা বড় বড় ভাব চলে এল। ভাবটা আরো বড় মানুষের মত আনার জন্য হিরো সিগারেট খাবার সিদ্ধান্ত নিলো। এর আগেও যে হিরো সিগারেট খাইনি তা নয়। কিন্তু এখন থেকে সে প্রায় নিয়মিত সিগারেট খাবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়। তার বয়সী ছেলেরা গার্লস স্কুল ছুটির সময় স্কুলের সামনে কেন যে এতিমের মতন দাড়িয়ে থাকে, হিরো তা কিছুতেই ভেবে পেত না। কিন্তু, হিরো এখন নিজেই স্কুল ছুটির সময় সিগারেট হাতে স্কুলের সামনে দাড়িয়ে থাকে। হিরোদের বয়েজ আর হীরাদের গার্লস স্কুল একই সাথে ছুটি হয় বলে হিরো টিফিনেই স্কুল থেকে পালিয়ে ঘুরে ফিরে ফরিদের দোকান থেকে একটা ব্যান্ডসন সিগারেট কিনে নিয়ে গিয়ে দাড়ায় হীরাদের স্কুলের সামনে। স্কুল ছুটি হবার এক দুই মিনিট আগে সে তার সিগারেটটা ধরিয়ে ছোট ছোট টান দেয়, যেন হীরা আসা পর্যন্ত সিগারেটটা শেষ হয়ে না যায়। হীরাদের ছুটির ঘণ্টা শুনতে পাওয়া না গেলেও হিরো দেখে পিপীলিকার মতন দলবেঁধে মেয়েরা স্কুল থেকে বের হচ্ছে। ঐ ভিড়ের মধ্যেও হীরাকে খুঁজে পাবার জন্য হিরোকে তেমন কোন কষ্টই করতে হয় না।
যথা সময়ে হীরা বেড়িয়ে এলেও প্রথম দুই দিনই হীরা হিরোকে খেয়ালই করেনি। তাই বাহারের কথা মত সাহস করে হিরো একদিন হীরাদের বাড়ির গলিটার মাথায় দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল। কেননা, হিরোরও বিশ্বাস, সিগারেট হাতে হিরোকে হীরা একবার দেখলেই হোল, ব্যস! কেল্লা ফতে। কেননা, হিন্দি সিনেমায় হিরো দেখেছে ডেটিং-এ যাবার সময় নায়কের সিগারেট খাওয়াটা খুবই শুভ। আর মাঝে মাঝে নায়িকা তা এত পছন্দ করে যে অনেক সময়ই গান শুরু করে দেয়। আবার বাংলা সিনেমায় কোন কোন নায়িকা নায়কের সিগারেট খাওয়া দেখে আসন্ন বিপদের কথা চিন্তা করে মাথার দিব্বি দিয়ে নায়ককে সিগারেট খেতে বারণ করে। আর হীরা যদি হিরোকে সিগারেট খেতে মানাও করে, তবুও কোন সমস্যা নেই। কেননা, হিরো সিগারেট খেলেও সিগারেট যে কখনই হিরোকে খেতে পারবে না, এ বিশ্বাস হিরোর আছে। কাজেই সিগারেট ছেড়ে দেওয়া হিরোর কাছে ব্যাপারই না।
হীরাদের স্কুল ছুটি হয় বিকাল পৌনে পাঁচটায়। তাই সারে চারটার দিকেই হিরো একটা সিগারেট হাতে দাড়িয়ে পরে হীরাদের বাড়ির গলিটার সামনে। ৪টা ৪০ মিনিটের দিকে সে সিগারেটটা ধরিয়ে আস্তে আস্তে দুইটি কি তিনটি টান দিয়েছে, অঘটনটা ঘটল ঠিক তখনই। হিরো দেখল গলির সামনে দিয়ে তার বিখ্যাত মোখলেস আঙ্গেল ঢুকছেন। এই মোখলেস আঙ্কেলই হীরার একমাত্র বাবা, আর পাড়ার উঠতি বয়সী ছেলেদের ভাল/মন্দের সার্টিফিকেট দেওয়ায় তার অন্যতম প্রধান কাজ। সিগারেট হাতে নায়িকার সামনে যাওয়া শুভ, কিন্তু সিগারেট হাতে নায়িকার বাবার সামনে পরা মোটেও শুভ লক্ষণ নয়, তা হিরো খুব ভাল ভাবেই জানে। তো- সিগারেট ফেলে দে দৌড়।
সন্ধ্যায় শান্ত ছেলের মতন বাড়ি ফিরে এলো হিরো। কিন্তু হীরার বাবার মতন সচেতন সামাজিক জীব জগতে খুব কমই আছে। তিনি একটুও ভুল করেননি হিরোর বাবাকে বিকেলের ঘটনাটা জানাতে। কাজেই, যা হবার তাই হলো, সে রাতে হিরোর ভাগ্যে কোন খাবার জুটেছিল কি না জানি না, কিন্তু রান্না করার চলা খড়ির কয়েক ডজন বারি যে জুটেছিল, তা সহজেই বলা যায়। হিরো না হয় সামান্য একটু সিগারেট খেয়েছিল তাই বলে এত মারতে হবে, হিরো তা কখনই মেনে নিতে পারে না।
ধোলাই খেয়ে হিরোর জ্বর এসে গেল। সারারাত জ্বর থাকল। পরদিন ছিল ১৩ই ফেব্রুয়ারি। সকালে স্কুলেও যেতে পারল না হিরো। বিকালেও বাইরে বেরুতে ইচ্ছা করল না তার। সন্ধ্যার দিকে আর বাড়ীতে বসে থাকতেও ইচ্ছা করল না। তাই বাড়ীর বাইরে ঘুরতে বেরুল সে। কিন্তু সন্ধ্যায় তেমন একটা বাইরে বেরুত না হিরো। কাজেই কোথায় যাবে ঠিক বুঝে উঠতে পারল না। তাই এদিক সেদিক হাটতে হাটতে চলে গেল তার চিরছেন খেলার মাঠে। তার খেলার সাথীদের অধিকাংশই এখন মাঠে নেই। কেবল তার কিছু চেনা বন্ধু ও কিছু আধা চেনা সমবয়সী আবার বড় ছেলেরা ভালবাসা দিবসের পিকনিকের আলাপ নিয়ে ব্যস্ত। হিরো তাদের সাথে পিকনিকের আলাপে অংশ নিলো। সর্বসম্মত ভাবে পিকনিকের চাঁদার পরিমাণ ৩০০ টাকা নির্ধারণ করা হল।
পরদিন হিরো পিকনিকে আসলো। এবারের পিকনিকের মেন্যুতে নতুন এবং বিশেষ আয়োজন হিসেবে দামি বিয়ারের প্রবেশ ঘটবে। তাদের বাবু নামের এক বন্ধু আছে, জগত এ এমন খুব কম নেশাই আছে, যা সে করে নাই। বিয়ার আনার দায়িত্বটা সেই বাবুরই।
রাত ৯ টা বাজে, তাই একজন হিরোকে তার বাড়ীর কথা মনে করিয়ে দিল। হিরোও ভাবল বাড়ীতে একটু বলে আসা দরকার, তাই সে আবার বাড়ীতে দেখা করতে গেল। ৯ টার দিকে হিরো বাড়িতে এলো, তার ফিরতে দেরি হবে একথা জানাবার জন্য। হিরোর বাবা এতক্ষণে বাড়ী ফিরে এসেছেন, মাত্র একদিন আগের অকামের পরে ছেলের আজকের এই আবদারটাকে তিনি মোটেও সহজ ভাবে নিতে পারলেন না। তিনি হিরোকে জোর করে বাড়ীতে আটকে রাখলেন।
মাস খানেক পরের ঘটনা, হিরো সাহস করে হীরাকে একটি প্রেম পত্র লিখে ফেলল। যেহেতু, হিরো এর আগে কোন প্রেমপত্র পড়ে নাই বা এতকাল লেখাপড়া শেখা সত্যেও তার কোন ব্যকরণ বইয়েই, “প্রেমিকার নিকট ভালবাসা চাহিয়া একখানা পত্র রচনা কর”, জাতীয় অতি দরকারি কোন পত্র না থাকায় তার প্রেম পত্রটি হল একেবারেই মৌলিক। আবার, পত্রটিতে ভালবাসার পরিচিত ছলা-কলার কথা- যেমন “হে প্রিয়তমা! তোমার বাঁশির মতন এইটা, পটলের মতন ওইটা, কদুর মতন সেইটা দেখিয়া আমি পাগল হইয়াছি। কাজেই আমাকে (বর্তমানে পাগল) তোমার ভালবাসিতেই হইবে।” এ জাতীয় কথাও স্থান পেল না।
হিরোর প্রেম পত্রটি হল একেবারেই সাদামাটা। djuice এর প্রথম বিজ্ঞাপনগুলো যেমন পত্রিকার পুরো একটি পাতার মাঝে লাল রংয়ের একটা djuice লেখা ছিল, তেমনি ভাবে হিরোর প্রথম প্রেমপত্রটি একটি A5 সাইজের স্কয়ারের সাদা প্যাডের উপর সোনালী রংয়ের স্যালো জেল কমল দিয়ে লেখা-
প্রিয়তমা হীরা,
আমি তোমাকে আমার প্রাণের চেয়েও বেশি ভালবাসি। রোমিও কখনও জুলিয়েটকে এতটা ভালবাসতে পেরেছিল বলে আমার মনে হয় না। তোমাকে না পেলে আমি মরেই যাবো।
ইতি
তোমার ভালবাসার অপেক্ষায় হিরো।
হিরো চিঠিটা একটা নীল রংয়ের খামে ভরে, কিন্তু কিভাবে সে চিঠিটা হীরাকে দেবে ? সুযোগ বুঝে একদিন খুব ভোরে ফাঁকা রাস্তায় একাকী হীরাকে পেয়ে যায় হিরো। এতদিন যে হীরা ও হিরো খুব স্বাভাবিক ভাবেই একে অপরের সাথে কথা বলত, মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানেই সেই হীরা হিরোকে দেখে কেমন যেন ভয়ার্ত চোখে তাকায়। হিরো হীরাকে চিঠিটা দিয়ে জোড়ে সাইকেল চালিয়ে চলে যায়। যেতে যেতে একবার পিছনে তাকিকে দেখে হীরা খামসহ চিঠিটা টুকরো টুকরো করে ছিঁড়ে ফেলছে। হিরোর অন্তরটাও যেন টুকরো টুকরো হয়ে যায়। কিন্তু সেদিন সে হীরাকে কিছুই বলে না। পরদিন আবার একই সময়, একই ভাবে, একই কথা লিখে হিরো হীরাকে আরেকটি চিঠি দেয়। এবার দেবার সময় হিরো বলে- হীরা যতবার হিরোর চিঠি ছিঁড়ে ফেলবে ততবারই হিরো আরেকটা চিঠি হীরাকে দেবে। শুধুমাত্র বিরক্তি থেকে মুক্তি পাবার জন্যই সে চিঠিটা ছিঁড়ল না এমন ভাব দেখিয়ে চিঠিটা ব্যাগে রেখে দেয় হীরা।
রাতে হীরা চিঠিটা পড়ে। পরদিন সকাল বেলা রাস্তায় আবার হীরার সাথে দেখা করে হিরো। সে হীরার কাছে চিঠির জবাব চাই হীরা কোন কথা না বলে চলে যেতে থাকে, কিন্তু হিরো নাছোড়বান্দা, কাজেই হীরা আগামী কালের কথা বলে কোন মতে সেদিনের মতন রেহাই পাই।
বাড়ী গিয়ে হীরা সব কথায় তার বাবা-মাকে বলে। হীরার বাবা-মা কি ব্যবস্থা নেবে ঠিক বুঝে উঠতে পারে না। তারা একবার ভাবে, হিরোর বাবা মাকে সব কথা জানিয়ে আসবে । আরেকবার ভাবে, হিরোর কাছে গিয়েই হিরোকে বুঝিয়ে শুনিয়ে কোন মতে ফোঁস-ফাঁস দিয়ে হিরোকে হীরার ভাই পাতিয়ে দিয়ে আসবে।
কিন্তু, এই সংকটময় মূহুর্তে সামান্যতম পরিমাণেও কোন ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবেই না। কাজেই মিস্টার ও মিসেস মোখলেস সিদ্ধান্ত নিলেন আপাতত পরদিন থেকে তারা মেয়েকে নিরাপত্তা দানের ব্যবস্থা করবেন। এবং এই দায়িত্বটি এস পড়লো মিসেস মোখলেসের উপর। মিসেস মোখলেসের মেয়ে যখন খুবই ছোট, মানে ওয়ান-টুতে পড়ে তখন যেই ভাবে তিনি মেয়েকে সাথে করে স্কুলে নিয়ে যেতেন এখনো তিনি সে ভাবেই মেয়েকে স্কুলে দিয়ে আসেন। আবার একই ভাবে প্রাইভেট পড়তে যাবার সময়ও মেয়ের সাথে যান। কাজেই হিরো বেশ মুশকিলে পরে গেল। হীরার সাথে যোগাযোগ করার আর কোন পথ খুঁজে না পাওয়ায় সে হীরার সাথে একই স্যারের কাছে একই ব্যাচে প্রাইভেট পড়া শুরু করল। একদিন সুযোগ বুঝে আবারও সে হীরার কাছে তার চিঠির জবাব চাই। হীরা সেদিনও একদিনের সময় চেয়ে নেয়।
পরদিন প্রাইভেট পড়া শেষে হিরা হিরোকে একটি চিঠি দেয়।কিন্তু আসল সমস্যাটা ঘটল এখানেই, হীরার মা আজ হীরার চিঠি দেওয়া দেখে ফেললেন। তিনি রাগে গজগজ করতে করতে হীরাকে সাথে করে বাড়ী ফিরে হীরার বাবাকে সব কথা জানালেন, হীরার বাবা ভাবলেন মেয়ের মতিগতি খারাপ। তাই তিনি আপাতত মেয়ের বাইরে বেড়ানোর উপর নিষেধাক্কা আরোপ করলেন। হীরা শত চেষ্টা করেও তার বাবা মায়ের সিদ্ধান্তকে বদলাতে পারল না।
এদিকে হিরো হীরার চিঠিটা নিয়ে চলে গেল পার্কে। পার্কে গিয়ে সে চিঠিটা পড়তে শুরু করল।
হিরো,
তুমি আমাকে ভালবাস জেনে খুশি হলাম। মানুষ মানুষকে ভালবাসবে না, এর চেয়ে অস্বাভাবিক মনে হয় আর কিছুই হতে পারে না। তাই, আমিও তোমাকে ভালবাসি, এবং এই ভালবাসা আমি আমার পরিচিত অন্যান্যদের যতটুকু ভালবাসি তার চেয়ে একটুও বেশি নয়। তুমি আমাকে তোমার প্রাণের চেয়েও বেশি ভালবাস তা কখনই সত্যি নয়। কেননা রোমিও জুলিয়েটের ভালবাসা শুধুমাত্র রূপকথার গল্পেই সম্ভব। খোজ নিলে রোমিও জুলিয়েটের জনক শেক্সপিয়রের জীবনে কত যে এ্যানি হাভওয়েকে পাওয়া যারে তার কোন হিসাব নেই। বাস্তবে এজাতীয় ভালবাসা এরশাদ যেমন বিদিশাকে ভালবাসত তার চেয়ে খুব একটা বেশি কিছু বলে আমার মনে হয় না। তা বটে, আমি একথা বিশ্বাস করি- আমাকে না পেলে তুমি মরেই যাবে। আবার যেহেতু “প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে”, কাজেই এক্ষেত্রেও আমাকে পাওয়া আর না পাওয়ার ফলাফল একই।
চিঠিটা পড়ে হিরোর অন্তরটা যেন খান খান হয়ে গেল। বুশও মনে হয় কোনদিনই লাদেনের অন্তরে এতটা আঘাত দিয়ে চিঠি দিতে পারত না। কোন কিছুই ভাল লাগছিল না হিরোর। তাই সে পার্কেই বসে থাকল। এক গাদা আবোল তাবোল চিন্তা করতে করতে তার মাথাটা ক্লান্ত হয়ে পরেছিল, কোন ফাঁকে পার্কের বেঞ্চিটাতেই ঘুমিয়ে পড়ল সে। ঘুম ভাঙল সন্ধার দিকে, ঘুম থেকে উঠেও সে পার্কের বেঞ্চিটাতেই বসে বসে ঝিমাতে লাগল। মাগরিবের আযান শেষ হল, তবুও সে একই ভাবে পার্কেই বসে থাকল। তার আধা পরিচিত সেই বন্ধুটা যার দায়িত্ব ছিল পিকনিকের বিয়ার আনার, কোন এক সময় সে এসে বসেছে হিরোর পাশে। মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানেই বাবুকে বেশ খানিকটা কাবু কাবু মনে হল হিরোর কাছে। সামান্য কিছুক্ষণ কথোপকথনের পরই হিরোর কাছ থেকে ৮০ টাকা ধার চাই বাবু। বাবুর উপর আগে থেকেই রাগ ছিল হিরোর। কেননা, পিকনিকের ৩০০ টাকার মধ্যে যে ২০০ টাকা ছিল বিয়ার বাবদ, হিরো পিকনিকে থাকতে না পারলেও সেই ২০০ টাকাও ফেরত পাইনি। হিরো বাবুকে পিকনিকের কথা মনে করিয়ে দিয়ে বলল, সে বাবুকে একটা টাকাও দিতে পারবে না।
কিন্তু বাবু নাছোড় বান্দা, সে ৮০ টাকা নেবেই নেবে। অনেক কথার পর হিরো বাবুকে বলল, বাবু যদি হিরোকে বিয়ার এনে দিতে পারে তবেই কেবল হিরো বাবুকে ৮০ টাকা ধার হিসেবে দিতে পারবে। বাবু হিরোকে জানাল, তার কাছে আপাতত বিয়ার নেই। আছে কেবল দুই পুড়িয়া গাজা। আর এই ৮০ টাকা দিয়ে সে রাতের জন্য ফেনসিডিল কিনবে। কাজেই হিরো যদি ইচ্ছা করে তবে এখন গাজা খেতে পারে বা টাকাটা দিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে ফেনসিডিলও পেতে পারে। কিন্তু বাবু হিরোকে কথা দিল, আগামীকাল সে হিরোকে বিয়ার এনে দেবেই দেবে। হিরোর মন আগে থেকেই খারাপ ছিল, তাই সে আপাতত গাজাই চাইল। বাবু পকেট থেকে একটা বিশেষ ধরনের ছুরি বের করে তা দিয়ে কেটে কেটে কল্কের মধ্যে গাজা সাজাল।
সবকিছু ঠিকঠাক করে সে প্রথমে নিজে কয়েক-টান দিয়ে পরীক্ষা করে কল্কেটা দিল হিরোর কাছে। প্রথম টান দেবার পরেই হিরোর মাথাটা কেমন যেন ঘুরে উঠে কাশি হতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পরে আবার সে গাজায় দম দিল, এভাবে কয়েক টান মারার পর বাবু প্রথমদিনই হিরোকে এতগুলো টান দিতে মানা করল। কিন্তু এত সহজে ছেড়ে দেবার পাত্র নয় হিরো। সে আরও কয়েক টান গাজা খেয়ে প্রথম দিনেই সিদ্ধি লাভের পথে আরও একধাপ এগিয়ে গেল। গাজা খেয়ে হিরোর কাছে নিজেকে কেমন যেন সম্রাট সম্রাট মনে হতে লাগল। তার মনে হল, আজই সে হীরার বাড়ীতে গিয়ে হীরাকে তার মনের কথা বলে যে ভাবেই হোক হীরার ভালবাসা আদায় করেই ছাড়বে। কিছুক্ষণ পর সে একটু স্বাভাবিক হলেই বাবু ৮০ টাকা নিয়ে চলে গেল ফেনসিডিল আনতে
হিরোও আস্তে আস্তে হাটা শুরু করল বাড়ীর পথে। বাড়ী ফিরতে ফিরতে আবারও হীরাদের বাড়ীর দিকে তাকাল সে, তারপর আবার হাটা শুরু করল নিজের বাড়ীর দিকে। বাড়ী ফেরার পর তার এত দেরির কারণ জিজ্ঞাসা করেও কোন উত্তর পেল না হিরোর মা। নাম মাত্র কিছু খেয়েই সে শুয়ে পরল তার বিছানায়। রাতে বিছানায় শুয়ে শুয়ে স্বপ্ন দেখল হিরো।
পরদিন আবার সকাল হল, দুপুর গেল, এরপর আসল বিকেল। হিরো গেল প্রাইভেট পড়তে। কিন্তু আজ তার হীরাকে দেখতে পেল না। কেমন কেমন যেন একটা কষ্ট নিয়ে সেদিনও পার্কে গেল হিরো। বাবু তার কথামত বিয়ার এনেছে। কিন্তু আজ বাবু হিরোর কাছে বিয়ার বাবদ ৫০০ টাকা দাবি করল। হিরো মানিব্যাগে ছিল স্যারের বেতনের ৯০০ টাকা, তার থেকে গতকাল বাবুকে ৮০ টাকা দেবার পরও ৮২০ টাকা আছে। কাজেই সে বিনা বাক্য ব্যায়ে আজ বাবুকে ৫০০ টাকা দিয়ে দিল। হিরো আর বাবু ভাগ করে বিয়ার খেল।
বাবু ভাবল, এই আকালের যুগে হিরোর মতন মালদার মক্কেলকে হাতছাড়া করা ঠিক হবে না। তাই সে হিরোকে আবারও পরদিন হিরোইন খাবার দাওয়াত দিলো। এতদিন হিরো শুধু মাত্র হিরোইনের নামই শুনে গেছে, তাই সেও বেশ আগ্রহী হয়ে উঠল। তাই পরের দিনের জন্য বাবুকে আগাম ৫০ টাকা দিয়ে দিলো।
আজও বাড়ি ফিরে ঘুমাতে গিয়ে স্বপ্ন দেখল হিরো- হীরাকে আটকে রেখেছে হীরার বাবা-মা আর হিরো সিনেমার হিরোর মতন হীরাকে বন্দীদশা থেকে মুক্ত করে নিয়ে পালাচ্ছে। কিন্তু হঠাৎ করেই মাঝরাতে প্রসাবের বেগ পাওয়াই স্বপ্নের বাকী অংশটুকু সে আর দেখতে পেল না। অতৃপ্ত মনে তার সারাটি রাত কেটে গেল।
পরদিন আবারো একটি আলোকিত তেজি সূর্য উঠল পূর্ব আকাশে, সন্ধায় সূর্যের দাপট কমে গেলে হিরো আবারো গেল পার্কে, চাঁদের মায়াবী আলোয় তার হিরোইনের সাথে দেখা করতে। গাজা নাকি কারো সাথে বেঈমানি করে না, কিন্তু হিরোইনও হিরোর সাথে বেঈমানি করলনা। তাই হিরোইন খেয়ে হিরো বেশ সুন্দর একটা অনুভূতি লাভ করল। তাই সে পরদিন সকালে আবারও বাবুর কাছে সন্ধ্যার জন্য হিরোইনের অর্ডার দিয়ে এলো।
তার পরের দিনগুলো হিরোর কিভাবে কাটে জানি না। কিন্তু, সন্ধ্যার পরে সে ডুব দেয় হিরোইনের সোনালী স্বপ্নের মাঝে। স্বপ্নে সে দেখে শতবাধা পেরিয়ে সে পৌঁছে গেছে তার হীরার কাছে। কিন্তু স্বপ্ন ভাঙ্গার পর হীরাদের বাড়ীর সামনে দিয়ে যাবার সময় সে কেবল তাকায় সেদিকে, কিন্তু শত ইচ্ছা স্বত্বেও সাহস পায় না তার হীরার কাছে, হীরাদের বাড়ীতে যাওয়ার। তবুও সে ভেবে যাই একদিন না একদিন সে হীরাদের বাড়ীতে যাবেই তার ভালবাসার জন্য। কিন্তু, মাসের পর মাস চলে যায়, দিনটি আর আসে না।
এদিকে প্রাইভেট সারের বেতনের টাকা শেষ হয়ে যায়, শেষ হয় বাবার পকেটের সংযমী চুরির টাকা, তবুও শেষ হতে চায় না মাস। কাজেই বাধ্য হয়ে হিরো বাবার পকেট থেকে বড় সাইজের নোট সরায়। টের পেয়ে যায় বাবা। আস্তে আস্তে ছেলের উপরের সন্দেহটা বেড়ে যায় হিরোর বাবার। কিন্তু অনেক দেরী হয়ে গেছে। ততদিনে মাঝে মাঝেই বাড়ির পুরাতন ভাঙ্গা হাড়ি-পাতিল, বালতি-বদনা বিক্রি করে বাড়ি পরিষ্কারের কাজটা প্রায় শেষ করে ফেলেছে হিরো। আরও কয়েকটা দিন যেতে না যেতেই অবস্থা এতটাই ভয়াবহ হয়ে উঠল যে, রাগ করে একদিন হিরোকে বাড়ী থেকে বের করে দিল তাল বাবা।
হীরাদের বাড়ির সামনে দিয়ে যেতে যেতে আবারও খুব দেখা করতে ইচ্ছা করল হিরোর, তবু এবারও সাহসে কুলাল না।
কিন্তু, হীরার কাছে যেতে না পারলেও যে ভাবেই হোক তাকেত তার হিরোইনের কাছে যেতেই হবে। আজ রাতে সাহসী হিরো ফাকা রাস্তায় একটা মেয়েকে একা পেয়ে তার গলার সোনালী চেন ধরে জোড়ে টান দেয়। এরপর দৌড়ে পালাতে গিয়ে ভাগ্য দোষে হোঁচট খায়। সেই সাথে গণ ধোলাইয়ের পর থানায় দিয়ে আসা হয় হিরোকে। যে ছেলে সামান্য হিরোইনের টাকা জোগাড় করতে পারে না, তাকে খামোখা আটকে রেখে ভূরির যে কোনই পরিবর্তন হবে না, তা খুব ভালভাবেই বোঝে থানার লোক। কাজেই মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরেই, কিছুক্ষণ আগে মুক্তি পাই হিরো।
হিরোর মেধাবী মাথার মনে পরে যায় পুরনো স্মৃতি। মনে পরে হীরাদের দোতলার ছাদের উপরের দরজা বিহীন ষ্টোর রুমটার কথা। তাই হীরার জন্য না পারলেও তার হিরোইনের জন্য তাকে উঠতেই হবে হীরাদের ছাদে। ছাদের ষ্টোর রুমটিতে ভাল অথবা ভাঙ্গা বালতি অথবা বদনা অথবা অন্যকিছু পাওয়া যাবেই যাবে। যে কোন মূহুর্তে পা ফসকে পরে যাবার ভয় আছে ঠিক, কিন্তু আজ কোন ভয়ই তাকে তার হিরোইনের কাজ থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে পারবে না।
শ্বাসরুদ্ধর কিছু মূহুর্ত, অবশেষে ছাদে উঠে পড়লো হিরো।
সাবাস হিরোইন সাবাস, যে ছেলেটা তার প্রেমিকার জন্য কোন দিন যেখানে যেতে পারেনি, অন্তত পক্ষে সেই একটি হিরোকে-ত হিরোইন তার নিজের জন্য সেখানে নিয়ে যেতে পেরেছে।
কিন্তু একি! হিরো দেখে, এত রাতে একাকী ছাদে বসে আছে হীরা।
( আচ্ছা, সেদিন রাতে কি হীরার আলোর মতন ঝলমলে কোন জীবনের পথ পেয়েছিল হিরো? নাকি সে অন্ধকারেই নেমে গিয়েছিল তার হিরোইনের সোনালী স্বপ্নের কাছে।
না, আমি তা দেখিনি, আজো রাতে আমি শুধু দেখি শত শত সোনালী স্বপ্নের পরাজয়।
আচ্ছা! সত্যিই কি সেদিন রাতে হিরো কোন কথা বলতে পেরেছিল হীরার সাথে ?
না, আমি তা শুনিনি, আজো রাতে আমি শুধু শুনি কত কত মাতালের কথা ভোলা, তাল হারা মন মাতানো গান।)
০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:১৭
হাম্বা বলেছেন: এত বড় লেখা কষ্ট করে পড়ার জন্য আপনাকে আরো বেশি ধন্যবাদ
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:২১
রাজিব খান০০৭ বলেছেন: হাম্বা
এত বড় কেন? একটু ছোট করে লেখা যায় না?
০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৩৯
হাম্বা বলেছেন: ভাই ছোট করার যথা সাধ্য চেষ্টা করি।
কিন্তু আমি নিরুপায়
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:২৭
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: কষ্ট কিসের, আপনার লেখা আরো ডাবল বড় হোক। লেখা ভাল হৈলে বরং আরো বেশী পড়তে ইচ্ছা করে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১২
হাম্বা বলেছেন: আপনি সময় নষ্ট করে আমার লেখা পড়েন
সে জন্য আবারো আপনাকে ধন্যবাদ
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: ++++++=প্লাস খুব ভালো হইসে
২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:৫৬
হাম্বা বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৬
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: এত্ত বড় লেখা আমি পড়িনা। মাইনাস। ছোট কইরা দেন।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১১
হাম্বা বলেছেন: এতদিন কোথায় ছিলেন?
আমি নিরুপাই।
জীবনে কোনদিন সময় পাইলে একবার পড়ে দেখলেই বুঝতেন,
ছোট করার জন্য লেখায় কত কিপটামি করছি।
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১২
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: দিলাম প্লাস
০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৩
হাম্বা বলেছেন: ধন্যবাদ সময় নষ্ট করে এতবড় লেখা পড়ার জন্য
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৪৫
ফারা তন্বী বলেছেন: ভাল লাগলো
০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:৩৪
হাম্বা বলেছেন: এত বড় লেখা সম্পূর্ণ পড়ছেন?
সময় নষ্ট করার জন্য ধনবাদ।
৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:৪৫
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গল্পের চিটিগুলা মনে ধরছে তাই প্লাস
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৪:১১
হাম্বা বলেছেন: আপনাকেও +
৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৪:৪৭
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: পুরাটা পড়ছি। লেখা ভাল হৈছে।
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৯:১৫
হাম্বা বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৯:০৩
তাহসিব বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর লেখা..
ভালো লাগল।
গল্প থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত।
t.c
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৩৯
হাম্বা বলেছেন: এত বড় লেখা পড়ে
সময় নষ্ট করার জন্য ধনবাদ।
১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:১৫
তাহসিব বলেছেন: পড়ব না কেনো?
আপনার উপর আমার আলাদা টান আছে।
t.c
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:০৯
হাম্বা বলেছেন: কেন??
১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:০৮
বর্ণচোরা বলেছেন: অনেক ভালো লাগল...... চালিয়ে যান ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৩২
হাম্বা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ উৎসাহ দেবার জন্য
১৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৮:২৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অসাধারণ একটা লেখা, ব্রাদার! দারুণ একটি পোস্টের জন্য অভিনন্দন।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:৪৬
হাম্বা বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৮:২৭
ছোট সরকার বলেছেন: মজা পাইলাম++++++
১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:৪৫
হাম্বা বলেছেন: মজা দিতে পেরে ধন্য হলাম
১৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:১৩
মদন বলেছেন: শেষের অংশটুকু আরো সুন্দর... +
১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:১৬
হাম্বা বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪০
লালসালু বলেছেন: আরেকটু ছোট হলে ভাল হত
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:২০
হাম্বা বলেছেন: কিভাবে করব?
আশা করি সময় পেলে পড়বেন
১৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৩৪
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: গল্পের থিম নিঃসন্দেহে ভালো। কিন্তু নেশা করার অংশটা বাস্তবতার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। মাত্র ৮০ টাকায় ফেনসিডিল পাওয়া যায় না। আর নেশা করার পর আরও আরও সমস্যা হয়, সেগুলো আরও বিস্তারিত আসতে পারত।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৩৭
হাম্বা বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ
আমি তিন চার বছর আগে যখন লেখাটা লিখি, তখন কুষ্টিয়াতে ৮০ টাকাতেই ফেনসিডিল পাওয়া যেত।
আর এমনিতেই লেখাটা অনেক বড় হয়ে যাচ্ছিল বলে ইচ্ছা করেই অনেক জায়গায় ছোট করেছি।
পড়ার জন্য আবারো অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
ইন্তাজ ভাই বলেছেন: মাজেদুল মূর্শেদ ওরফে হাম্বা ভাইয়ের লেখাটা অনেক দেরিতে পড়লাম। আসলে সামুতে এখন এত বেশী পোষ্ট হয় যে, ব্লগে একঘন্টা না থাকলে অনেক ভাল লেখাই মিস হয়ে যায়। আমিও আপনার লেখাটা মিস করছিলাম। আজকে এদিকটায় ঘুরতে এসে লেখাটা পড়তে পারলাম। যদিও লেখাটা অনেক বড় কিন্তু পড়তে খারাফ লাগেনি। সবচেয়ে ভাল লেগেছে চিঠি।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:৫৫
হাম্বা বলেছেন: বড় লেখার পড়ার জন্য বড় ধন্যবাদ
১৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৯
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
আহা হীরা ও হীরো।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৯
হাম্বা বলেছেন: আপনিত লোক ভাল না
হীরা আর হিরো দুঃখে মরে আর আপনি হা হা করে হাসেন?
২০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:০৪
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: হায়রে ভালোবাসা
১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:২৩
হাম্বা বলেছেন: বিনোদনের মাধ্যম গুলোতে ভালবাসাই সবকিছু জাতীয় যে পোকা মগজে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়,তা কি ঠিক?
২১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৩৭
আমি ভাল আছি বলেছেন: শায়মা বলেছেন: হা হা হা
আহা হীরা ও হীরো।
লেখক বলেছেন: আপনিত লোক ভাল না
হীরা আর হিরো দুঃখে মরে আর আপনি হা হা করে হাসেন?
মজা পাইলাম
১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৯
হাম্বা বলেছেন: মানুষ আসলেই অন্যের দুঃখে মজা পাই
২২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:৩৯
শেখ মিনহাজ হোসেন বলেছেন: গল্পটা জোস শিক্ষামূলক। তবে হীরার চিঠিটা আসলেই হীরোর জন্য দুঃখের।
নিজের ঘটনা মনে পড়ল।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:৪৮
হাম্বা বলেছেন: আপনার চিঠিটা কেমন ছিলো পড়তে ইচ্ছা করছে
২৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯
করবি বলেছেন:
থিমটা ভালো লাগলো
চিঠি গুলো সুন্দর লিখেছেন---------
১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:১৯
হাম্বা বলেছেন: ধন্যবাদ
২৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:১৬
হাম্বা বলেছেন: রাজিব ভাইয়া আপনার ইচ্ছা অনুসারে
আপনার করা মন্তব্যটা মুছে দিলাম।
তবে, ভাইয়া আরেকটা মন্তব্যের আশায় থাকলাম।
২৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৮
রাজিবুল ইসলাম বলেছেন: এবার মন্তব্য করলে কিন্তু আপনার লেখার সমালোচনা করব। না থাক করবো না। আরো কিছুদিন আপনার লেখা পড়ি, বুঝি তারপরও সমালোচনা করব। না বুঝে সমালোচনা করা তো গাধাদের কাজ।
২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:০২
হাম্বা বলেছেন: সমালোচনা করলেন না কেন?
আপনি কি চান না আমার লেখার একটু জাতে উঠুক?
২৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:২৪
রাজিবুল ইসলাম বলেছেন: সমালোচনা করতে হলে তো অনেক কিছু জানতে হয়। সত্যি বলতে আমি লেখা লেখির উপর পদ্ধতিগত বিষয় গুলো খুব কম জানি। তাই এই কাজ করতে সাহস পাইনা। গল্পের ছোট খানো অসংগতি থাকলে হয়ত বলতে পারবো (যা সব গল্পেই থাকে)। আপনার গল্পে দুটি বিষয় আমার চোখে পড়েছে
ছাত্র বয়সে প্রথম সিগারেটে হিসেবে হিরোর ব্যনসন কিনা। যদিও আপনি গল্পে djuice শব্দ ব্যবহার করে একালটাই বুঝাতে চেয়েছেন সেই ক্ষেত্রে ঠিক আছে। আবার প্রকৃত গল্পের কালটা কিন্তু স্পষ্ট নয় সেই ক্ষেত্রে বিষয়টি বাস্তবসম্মত নয়।
A5 শব্দটি জেনে শুনে ইচ্ছে করে ব্যবহার করেছেণ বৈচিত্র আনার জন্য। মেপে দেখেন সাইজ টা কিন্তু বেসাইজ প্যাড এবং চিঠি দুটোর জন্য।
অবশ্য এসব ভেবে গল্প লিখতে চাইলে গল্প লিখা হয়ে উঠে না। সমালোচনা শুনে যদি মন খারাপ হয় তবে আমার এই গল্পটির সমালোচনা করে প্রতিশোধ নিতে পারেন।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:৪০
হাম্বা বলেছেন: ধন্যবাদ
আসলে কাহিনী শোনেন।
মেয়েরা বিয়ে করার পর হইত কিপটে স্বামীকেই বেশি পছন্দ করে।
কিন্তু পিরিত করার সময় দিল দরিয়া লোক খোজে।
তাই অনেক রোমিওকেই দেখেছি বাড়ীতে ভাত না থাকলেও, পিরিতের কুটুমের সামনে দামি সিগারেট ছাড়া খান না, আর দামি পোষাক ছাড়াত যানই না।
হিরোর চিঠিটা খুব ছোট ছিল। A5 সাইজই হিরোর জন্য বেশ বড় হয়ে গিয়েছিল। চিঠিটা ভাল করে দেখলেই বুঝবেন, ওই কাগজটুকুরই মাত্র ৫ ভাগের ২ ভাই যায়গা লেগেছিল। (খালি যায়গাটুকুও হিরোও মাথা ব্যাথার কারণ ছিল)
সত্যি কারেই এ জাতীয় সমান আলোচনা খুবই ভাল লাগে।
(মন খারাপের ব্যাপার কি এখানে আসে? যাই হোক হইত আসে। আমি আবার অতশত বুঝতে পারি না)
সমান আলোচনার ঋণ শোধ করবার জন্য অবশ্যই আপনার পোষ্টে যাব।
আবারো ধন্যবাদ
২৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:২৭
নিঃসঙ্গ যোদ্ধা বলেছেন: হায়রে ভালোবাসা ........
ভালোবাসাকে মাইনাস
গল্পে +++++++++++++
২৫ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৯:২২
হাম্বা বলেছেন: আমাকে + দিলেই হল....
২৮| ০৮ ই মে, ২০১০ রাত ৩:২৬
ফারজান ওয়াদুদ বলেছেন: বস আমার এক ঘনিষ্ট বন্ধুর গল্প অনেকটা এরকমই।আজব হচেছ মেয়েটার নাম ছিল হীরা ।তবে ব্যাটা পেয়েও রসাতলে যায়।
আপনার লাইগা একটা +
ভালো থাকবেন আর লিখবেন।
০৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:১০
হাম্বা বলেছেন: মাত্র একটা!!!!
২৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:১৭
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
দীর্ঘ লেখা, কিন্তু বিষয়বস্তুর গভীরতা এবং লেখার ফ্লো থাকায় পড়তে ভাল লেগেছে।
--
সম্পুরক মন্তব্য:
যার খুব কাছের কেউ নেশায় ধবংশ হয়নি সে চিন্তাও করতে পারবে না নেশা কত ভয়ংকর । কী ভাবে চোখের সামনে টগবগে মানুষকে একটা আঁখের ছোবড়ার মত পরিত্যক্ত করে দেয় । এক খালাতো ভাই গত চার বছর ধরে নেশাগ্রস্থ। এর প্রভাব ক্রমাগত নদীর ভাঙনের মতো ভেঙে দিচ্ছে তার মা, বাবা, সংসার, এবং আমাদের সবাইকে।
শতহতাশায়, শত প্ররোচনায় কেউ যেন নেশায় না ডুবে যায়।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:১৯
হাম্বা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ
৩০| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৪১
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন:
হিরো,
তুমি আমাকে ভালবাস জেনে খুশি হলাম। মানুষ মানুষকে ভালবাসবে না, এর চেয়ে অস্বাভাবিক মনে হয় আর কিছুই হতে পারে না। তাই, আমিও তোমাকে ভালবাসি, এবং এই ভালবাসা আমি আমার পরিচিত অনান্যদের যতটুকু ভালবাসি তার চেয়ে একটুও বেশি নয়। তুমি আমাকে তোমার প্রাণের চেয়েও বেশি ভালবাস তা কখনই সত্যি নয়। কেননা রোমিও জুলিয়েটের ভালবাসা শুধুমাত্র রূপকথার গল্পেই সম্ভব। খোজ নিলে রোমিও জুলিয়েটের জনক শেক্সপিয়রের জীবনে কত যে এ্যানি হাভওয়েকে পাওয়া যারে তার কোন হিসাব নেই। বাস্তবে এজাতীয় ভালবাসা এরশাদ যেমন বিদিশাকে ভালবাসত তার চেয়ে খুব একটা বেশি কিছু বলে আমার মনে হয় না। তা বটে, আমি একথা বিশ্বাস করি- আমাকে না পেলে তুমি মরেই যাবে। আবার যেহেতু “প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হবে”, কাজেই এক্ষেত্রেও আমাকে পাওয়া আর না পাওয়ার ফলাফল একই।
চিঠিটা পড়ে হিরোর অন্তরটা যেন খান খান হয়ে গেল। বুশও মনে হয় কোনদিনই লাদেনের অন্তরে এতটা আঘাত দিয়ে চিঠি দিতে পারত না।
............... জটিল। ভালো লাগলো। ++++
২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ২:২২
হাম্বা বলেছেন: বড় লেখা পড়ার জন্য বড় ধন্যবাদ
৩১| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৪৮
নবীন বাবু বলেছেন: জীবন থেকে উঠানো ।ঠিক?
২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ২:৩১
হাম্বা বলেছেন: ধন্যবাদ
৩২| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৫৮
বাবুল হোসেইন বলেছেন: ভালো লাগলো।
+++।
২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ২:৩১
হাম্বা বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫২
গরম কফি বলেছেন: ভাল হইচে ,.... পিলাস পাইচো.....
২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ২:৩২
হাম্বা বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৪৮
কবির চৌধুরী বলেছেন: কেননা, হিরোরও বিশ্বাস, সিগারেট হাতে হিরোকে হীরা একবার দেখলেই হোল, ব্যস! কেল্লা ফতে। কেননা, হিন্দি সিনেমায় হিরো দেখেছে ডেটিং-এ যাবার সময় নায়কের সিগারেট খাওয়াটা খুবই শুভ।.... সত্য কথা বলেছেন।
আর চেলা খড়ির বারিটা কম ছিল মনে হয়। (রূপক অর্থেও)।
০১ লা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪৮
হাম্বা বলেছেন: মাইটা আপনি খাইলে বুঝতেন!!!
৩৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:২৫
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: স্কুল পরুয়া পোলাপাইন দেখি ম্যালা কথা বলতি পারে!! ডিজিটাল যুগের পোলাপাইন!
ভালো লাগলো।
শুভ রাত্রী।
০১ লা নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:১৫
হাম্বা বলেছেন: শুভ রাত্রী।
৩৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
১৪ ই এপ্রিল ২০১০ এ একবার পড়েছিলাম।
আজ আবার পড়লাম।
আগের মতোই চমৎকার ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:২০
হাম্বা বলেছেন: আগের মতই আবারো ধন্যবাদ
৩৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৬
জাহাজী পোলা বলেছেন: হাজিরা দিয়া গেনু, অনেক রাত হইচে... কালকা পুরা পৈরা কমেন্টস দিমু! ভালো থাকেন ভাই
৩৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২২
জাওয়াদ হাসান বলেছেন: পুরাটা পড়লাম। ভাল লাগলো।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০২
হাম্বা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৩৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:০৮
সপ্রতিভ বলেছেন: বড় লেখা...
ভাল লেখা...
ভাল লেগেছে
২০ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪৯
হাম্বা বলেছেন: মন্তব্য পেয়ে আমারো ভাল লাগল
৪০| ১৪ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৮
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: ভাগ্য ভালো, এইটা আমার জীবনের কাহিনী না। কারো জিবনের কাহিনীই যেন এমন না হয়। আমিও নেশা করছি, অনেক বারই করছি। বছরে ৫-৬ বার, অথবা আরো কম। নেশার নেশায় পড়িনাই। আমি কোন কিছুর নেশাকেই ভয় পাই। নিজেকে মানুষ লাগেনা, গ্যাস বেলুনের মত লাগে, সব কিছুই হাওয়ায় উড়ে। আমি বেশি উড়তে চাইনা। বেশি উড়তে গেলে কখন যে নিচে ধপাস কইরা পড়বো কে জানে।
লেখা বড়, কিন্তু ভালো ছিল।
১৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৩৬
হাম্বা বলেছেন:
৪১| ১৫ ই জুন, ২০১১ রাত ২:৩৭
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: খুববববব ভাল লাগলো
১৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৪৯
হাম্বা বলেছেন: অঅঅনেক ধন্যবাদ
৪২| ০৩ রা জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৭
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন:
হাম্বা ভাই ভালা হইচে। তয় "তোমার বাঁশির মতন এইটা, পটলের মতন ওইটা, কদুর মতন সেইটা " এইখানে বাঁশি আর পটল তো বুঝলাম কিন্তু "কদুর মতন সেইটা "
:!> বলে কি বুঝাইলেন ভাই??? পাবলিক পোস্টে তো এতদুর যাওন ঠিক না। ছি ছি ছি
০৪ ঠা জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৩০
হাম্বা বলেছেন: বাশির মতন এইটা পটলের মতন ওইটা মানে কি বুঝলেন
৪৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৪৪
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
অনেক ভাল লাগল...
তবে লেখাটা দুই পর্বে দিলে... ভাল হইতো...
আরো মনযোগ দিয়ে পড়া যেতো...
তার পরও আবার পড়বো...
০৪ ঠা জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৫১
হাম্বা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৪৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৩৪
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন:
বাঁশি আর পটল ত ভাল জিনিশ। কিন্তু তাই বলে কদু??
হে হে
০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৪৫
হাম্বা বলেছেন:
৪৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৫৪
জন ঢাকা বলেছেন: অনেক ভাল লাগল
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৩
হাম্বা বলেছেন: আপনার মন্তব্যে আমারো অনেক ভাল লাগল
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৫৬
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: দুর্বলতা রে ভাই দুর্বলতা। আসলে বদভ্যাসের ধারে কাছেও যাওয়া ঠিক না। এক টান দুই টান করে করে একসময় পাড় সিগারেটখোর হয়ে ওঠে সবাই। মানুষ আসলে হতাশ হতে হতে আর টিকতে পারে না। একসময় তলিয়ে যায়। আপনার আগের একটা গল্পেও নেশার অপকারিতার দিকটি খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল।
অনেক ধন্যবাদ লেখাটার জন্য।