১১ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৩

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: খবরটা অবশ্যই সেলিব্রেট করার মতো।
কিন্তু বিষয়টাকে সাজানো প্রমানের জন্য কেউ কেউ কিছু সুনির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।

অন্তত: ১৭ দিন সম্পূর্ণ একা, খাদ্য-পানীয় বিহীন একজন মানুষ উদ্ধার হওয়ার মুহুর্তে এতো ফ্রেস থাকার কথা না। কাপড় চোপড়ে কোন ময়লা নেই, ঠিক আছে। এমনকি উদ্ধার হওয়ার মুহুর্তে তাকে অক্সিজেন দিতে চাইলেও সে সরিয়ে দিয়েছে।

এটা মানুষের মনে সন্দেহের উদ্রেক করেছে।

১১ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৪

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: হ। পাগলে কি না বলে, ছাগলে কি না খায়।
তোর কইলজা খাইবো।

১১ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: বাশের কেল্লা যতদিন থাকবে, গুজব ততদিন থাকবে। এটা কোন ব্যাপার না।

দুএকটা প্রশ্ন অযৌক্তিকও না।

১১ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১১

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: 'বাল' অর্থ তো চুল। এইটা লিখতে এতো শরমিন্দা, তাইলে ব্লগে আইছেন কোনটা চুষতে?

১১ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১২

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: আমি শুরুতেই লিখছি, এইটা ফেসবুক থেকে নেওয়া।
সবগুলোই যে আমার মতামত তা কিন্তু না।

নাবালক হয়ে থাকলে মাফ করে দিলাম। সাবালক হলে, খিয়াল কৈরা!

১১ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩০

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: সাহসী কানা। পোস্ট দেখলেন কেমনে?

থ্যাঙ্কু, বাল্পুষ্ট বলে ভূয়সী প্রশংসা করার জন্য।

১১ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫১

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: ফেসবুকে লেখা ছিল। সময়টা কম বেশি হতে পারে, তবে ব্লাইন্ডনেস এর একটা বিষয় সত্য।

১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: এটা বাশের কেল্লার গুজব হতে পারে অথবা মাসুদ রানা সিরিজের ভক্ত কোন পাগলের কাজ হতে পারে। মাসুদ রানার কোন বইয়ে ব্যাপারটা আছে।

১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: চুপ থাকাই উত্তম। একমত।

তবে নিজেকে প্রশ্ন করতে তো দোষ নাই। কিছু অস্বাভাবিকতা অবশ্যই আছে। সেনাবাহিনীর ছাগলগুলা নানা রকম বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। রেশমা বলেছে ঠিক উল্টো কাহিনী।
নাটকে সমন্বয়ের অভাব হলে যা হয় আর কি।

১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: রেশমাকে উদ্ধার করলেও এই পোস্ট লিখতাম না যদি না উদ্ধারের নামে একটা নাটক না হতো।

১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: দুইদিন না খেয়ে দেখেন আপনার কি অবস্থা হয়। আমি একদিন না খেয়ে দেখেছি।
সতের দিন শুধু পানি খেয়ে একটা মেয়ে এতোটা সতেজ থাকে, সুবহানাল্লাহ। তার কাছ থেকে কয়েকটা মৃতদেহ উদ্ধার করা হলো অথচ তাকে উদ্ধার করা হলো না। ছেড়া কাপড়ে সে কারো সামনে যেতে পারে না, নতুন কাপড় তার জন্য উদয় হলো, ম্যাচিং সেট। কনক্রিটের জন্য সে নড়তে পারলো না আর সেখানে থেকেই কাপড় খুজে নিয়ে সেটা পড়েও ফেললো!!

মুসা ইব্রাহিমের একদল অতি উতসাহী ভক্ত নানা বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। এটার দায় তাদের।

ড. ইউনুস। প্রধানমন্ত্রী তাকে কটাক্ষ করার পর আওয়ামীলীগের কিছু লোকজন চাইছিল পদকটা কেড়ে নিয় হাসিনার গলায় পড়ানো যায় কি না!
আমি শিওর খালেদার যদি এমন কোন গুন থাকতো তাইলে বিএনপি'র লোকজনও চাইতো পদকটা ইউনুস না পেয়ে খালেদা পাক।

ইউনুস সাহেব বিএনপি'র লোকজনদের সাথে একটু খাতির থাকার কারণেই আওয়ামী রোষানলে পড়েছে কিন্তু ম্যাঙ্গো পিপল নিশ্চই তাকে নিয়ে গর্ব করি।

১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: নজরদারি।

বিশ্বাস না হইলে তারে গিয়া জিজ্ঞেস করেন।

১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: একদল অবিশ্বাসী থেকেই যাবে যতদিন সন্দেহগুলো পরিস্কার না হবে।

১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১:১৯

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: আরে আবাল চোদা, ঘুম নষ্ট কইরা তোরে রিপ্লাই না দিয়া পারলাম না।
এইগুলান আমার প্রশ্ন না বেকুব।

১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: যদি সে বেঁচেই থাকে, তাহলে বেঁচে যাওয়ার প্রশ্ন কেন?

একজন জীবিত মানুষকে ধ্বংসস্তুপে ঢুকিয়ে কিছু সময় পর তাকে উদ্ধারের নামে নাটক করলে তাকে কি আপনি বেঁচে যাওয়া বলতে পারেন? (যদি সত্যি নাটক হয়!)

সে কোন গার্মেন্টসে কাজ করতো তার নামও নাকি বলতে পারে নাই!

০২ রা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন:

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৭

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: ধাধা!

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৯

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: বেশিরভাগ মানুষ পোস্ট না পড়ে শুধু শিরোনাম দেখেই লেখকের গোষ্ঠী উদ্ধার করে।

যাই হোক, অসামঞ্জস্যতা দেখেও কিন্তু অনেকে ইচ্ছাকৃত গিট্টু লাগায় যেমন হুমায়ুন আহমেদকে যারা ফালতু লেখক বলে তারাই হুমায়ুন আহমেদের বই কিনে লুকিয়ে পড়ে।

রেশমা নাটকের পেছনের কলাকুশলীদের বের করা দরকার ছিল।

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৭

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: ঘটনা বলে দিলে তো হলো না।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: উনি তো মেয়ে মানুষ, ছেড়া কাপড় নিয়ে কিভাবে পুরুষ লোকদের সামনে আসেন? তাই ওখানে খুজে পেয়ে কাপড় বদলেছেন।

যে লোক শোয়া থেকে নড়তে পারে না, তার আশেপাশের লাশ উদ্ধার হলেও একটু শব্দ করে-নড়াচড়া করে উদ্ধার কর্মীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে না............ সেই মেয়ে নাকি কাপড় খুজে ছেড়া কাপড় বদলেছে............।

মানুষকে বলদ ভাবার একটা সীমারেখা থাকা দরকার।