![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক্ষন ধরে বাংলাদেশে ধর্ষণসংক্রান্ত মামলার সাজা কি তা খুঁজতেছিলাম। কয়েকদিন আগেও ব্যাপারটা নিয়ে ভারতকে দোষারোপ করতাম যা এখন আমাদের ঘরে ঢুকে পরেছে। যার থেকে তিন বছরের শিশুও পার পাচ্ছে না। প্রতিদিন পত্রিকা বা টিভিতে অন্তত একটি ধর্ষনবিষয়ক খবর থাকবেই। এই পোস্টটা লিখেই প্রথম-আলো.কমএ দেখতেছি "চলন্ত ট্রাকে কিশোরী কে গনধর্ষন।" এই হচ্ছে আমাদের অবস্থা।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ অনুযায়ী ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাবাস ও একলক্ষ টাকা জরিমানা। যেখানে মৃত্যুদন্ড হওয়া বাঞ্ছনীয় বলে মনে করি। যদিও কোন মামলার নিস্পত্তি শেষে ধর্ষকের তুলনাকেন্দ্রিক সাজা হইছে বলে মনে পরে না।
আমাদের মহান সংসদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সংসদসদস্য নারী এবং তারা জাতীয় সংসদের মোটামুটি সকল উঁচু পদাধিকারী। কিন্তু কেন জানি আমার মনে হয় তারা ধর্ষনসংক্রান্ত আইনটি পরিমার্জন করতে বা এ নিয়ে কোন কথা বলতেই আগ্রহী নন। কিন্তু ঘটনা ভিন্ন হবার কথা ছিল। যে দেশে এত নারী নেত্রী সেখানে নারীদের সুরক্ষা এহেন পর্যায়ে থাকবার কথা ছিল না। অবশ্য এখন নারীনেত্রীর কাছেই নারী সুরক্ষিত না, বগুড়া য় একজন নারী কাউন্সিলর কিভাবে ধর্ষকের পক্ষে অবস্থান নেয় তাই তো বুঝি না। এখানে বউ-শাশুড়ী পর্যন্ত ধর্ষকের পক্ষে তাইলে সমাজ আজ কোথায়? অথচ বউয়ের সবার আগে প্রতিবাদ করার কথা ছিল।
আরেকটা কথা ইদানীং দেখা যায় প্রথম ময়নাতদন্তে কিছু ধরা পরে না। আবার লাশ কবরখুরে তুলে ময়নাতদন্ত করলে অনেক তথ্য বেড়িয়ে আসে। যাযা অতিশয় অমানবিক। কেন? প্রথম ডাক্তারবাবু কি গঞ্জিকা সেবন করেন নাকি?
বুঝিনা।
২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৩৩
প্রোলার্ড বলেছেন: জসিমউদ্দিন মানিককে আদর্শ মেনে প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ভারতকে এই ক্যাটাগরিতে পেছনে ফেলার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে সোনার ছেলেরা। এধরনের কাজে বাংলাদেশের লোকজন ফিল্ডে আঁটঘাট বেঁধে নামলে কাপ তো নিবেই , তা ধরে রাখবে বছরের পর বছর।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষের ঘনত্ব, মানসিক রোগীর সংখ্যা, রাজনৈতিক বিশৃংখলা, দারিদ্রতা, হতাশা ইত্যাদি চরমে চলে গেছে; এগুলোর সমাধান দরকার।