নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।

এম টি উল্লাহ

উপন্যাস ‘‘অসমাপ্ত জবানবন্দী’’ ও ‘‘নিরু”, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাস ‘‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’’ ও ‘‘একাত্তরের অবুঝ বালক’’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী। কর্মস্থল- হাইকোর্ট।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah

এম টি উল্লাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন তারেক রহমানের দুর্নীতির নিয়ে আরো কিছু জেনে নেই

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৫


‘তারেক রহমানের উপর আস্থা রাখবো কিভাবে? দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার, হাওয়া ভবন দিয়ে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার কী না করেছেন তিনি’, আলাপচারিতায় কথাগুলো বলতেছিলো বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া এক বিপ্লবী ছোটভাই। বিএনপির কর্মী হিসেবে এমন কথা শুনতে শুনতে আমাদের চামড়া অনেকটা গন্ডারের চামড়া হয়ে গিয়েছে। যুক্তি দিতেও বিরক্ত লাগে।
দলীয় কর্মী হিসেবে নয়, সত্য তুলে ধরার ইমানী প্রয়াসে একজন নাগরিক হিসেবে ছোট ভাইটিকে জিজ্ঞেস করলাম;

ভাই তারেক রহমান সাহেবকে তুমি দেখেছো?

: ভাই, আমার জন্মই তো ২০০৬ সালে।

তাহলে তারেক রহমান সাহেবকে নিয়ে জানাশোনার ভিত্তিটাই তো মিডিয়া, তাই না?

: হ্যাঁ, আমি স্ট্যাডিও করেছি। এসব লুকানোর কোন সুযোগ নেই।

লুকানো নয় বরং আমাদের উদঘাটনই করা উচিত প্রকৃত সত্য। তুমি,আমি আর যা-ই হই তারেক রহমান সাহেবের তো শত্রু নয়। শত্রু যদি কেউ থেকেই থাকে তা তো আওয়ামিলীগই হবে, তাই না? 

: অবশ্যই

আর তারেক রহমান সাহেবের বিরুদ্ধে হাজারো অভিযোগ থাকলেও সবকিছুর সারমর্ম হলো তিনি দুর্নীতি করেছেন আর অর্থ পাচার করেছেন। এইতো?

: হ্যাঁ

তাহলে ওয়ান ইলেভেনের সরকার এবং আওয়ামীলীগ মিলে বিগত আঠারো বছরে তারেক রহমান সাহেবের বিরুদ্ধে কয়টি দুর্নীতির মামলা হয়েছে, কয়টি মামলার সাজা হয়েছে, দুর্নীতির কী প্রমাণ পেয়েছে এসব জানাও তো আমাদের দরকার আছে। জানা আছে এসব?

: তা আইনের বিষয়। আমি অতো বিস্তারিত জানি না। এটা ঠিক সাজা হয়েছে এবং তিনি পলাতকই আছেন।

তাহলো শোন, ওয়ান ইলেভেনের সরকার এবং আওয়ামীলীগের যবনায় উনার বিরুদ্ধে পৌনে একশ মামলা হয়েছে। যায় মধ্যে মানহানির অভিযোগেই ৬৫টি পিটিশন মামলা দায়ের করা হয়েছে। বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা হয়েছে তিনটি মামলা। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি করে মামলা রয়েছে। দুর্নীতি, চাঁদা দাবির অভিযোগসহ অন্য দণ্ডবিধি ধারায় পাঁচ মামলা রয়েছে। আমাদের জানার বিষয় যেহেতু দুর্নীতি নিয়ে তাহলে সেটা নিয়ে জানা যাক।

দুর্নীতি সংক্রান্তে তারেক রহমান সাহেবকে জড়িয়ে মামলা হয়েছে দুটি। মজার বিষয় হলো দুটো মামলাতেই তিনি মূল আসামি নন।
যার মধ্যে প্রথম মামলাটা হলো; টঙ্গীতে প্রস্তাবিত ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুতকেন্দ্র স্থাপনের কাজ একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে পাইয়ে দেয়ার আশ্বাস জনৈক ব্যক্তি ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার টাকা ঘুষ নেন। যার মধ্যে থেকে ৩ (তিন) কোটি টাকা ভাগ পান তারেক রহমান সাহেব। উক্ত মামলার বিচার শেষে রায়ে তারেক রহমান সাহেব ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৩(তিন) কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার বায়বীয় অভিযোগের কোন সত্যতা না পেয়ে আওয়ামিলীগ আমলেই তারেক রহমান সাহেবকে বেকসুর খালাস প্রদান করে আদালত (অবশ্য যার প্রেক্ষিতে ওই বিচারকের উপর অবর্ণনীয় চাপ সৃষ্টি হয় এবং বিচারক মোতাহার হোসনে সাহেব জীবন রক্ষার্থে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন)। পরবর্তী দুদক আপীল করে হাইকোর্টে নিয়ে এটাতে সাত বছরের সাজা নিশ্চিত করে স্বঘোষিত শপথবদ্ধ রাজনীতিবিদ খ্যাত বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ দিয়ে!

দুর্নীতির দ্বিতীয় মামলাটি হলো তারেক রহমান সাহেবের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান, শ্বাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু এবং তারেক রহমানের বিরুদ্ধে। এই মামলার মূল অভিযোগ হলো দুর্নীতি দমন কমিশন কর্তৃক তাঁদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ বিবরণী চেয়ে নোটিশ করা হয়। যার প্রেক্ষিতে তাঁরা যে সম্পত্তি বিবরণী দাখিল করেন তা দুদকের মনোভূত না হওয়ায় দুদক অভিযোগপত্র দাখিল করে বলে তাঁরা ৪ কোটি ৮২ লাখা টাকার সম্পদ অবৈধ উপায়ে অর্জন করেছেন আর ২ কোটি ১৬ লাখ টার তথ্য গোপন করেছেন। অথচ, দুদক চাইলে এমন অভিযোগে দেশের সতের কোটি  মানুষের বিরুদ্ধেই মামলা করতে পারে। কেন এটা বললাম, একটা উদাহরণ দিলে ক্লিয়ার হবে।
ধরো দুদক তোমার প্রতি নোটিশ করলো স্থাবর অস্থাবর সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে। তুমি দাখিলও করলে। তুমি সেখানে তোমার বাসার আসবাবপত্রের দাম দেখালে ৫০ হাজার টাকা। দুদক তা মানলো না, সে অনুসন্ধান করে বললো না এসবের প্রকৃত দাম দুই লক্ষ টাকা। অতএব, তুমি দেড় লক্ষ টাকার তথ্যগোপন করলে এবং দেড় লক্ষ টাকা ছিল অবৈধ উপায়ে অর্জন! দশ বছর আগে তুমি কত দিয়ে ফার্ণিচারগুলো কিনলে না শ্বশুর বাড়ি থেকে দিলো সেটাই তো খেয়াল নেই। খেয়াল থাকলেও রশিদ তো রাখে নি। সুতরাং তুমি আসামি! তারেক রহমান সাহেব, তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান এবং শ্বাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর নামে এমন অভিযোগ আনায়ন করে মামলা দায়ের করা হয় এবং দীর্ঘ ষোল বছর ধরে বিচার করে ২০২৪ সালের নির্বাচনের আগে ফরমায়েশি সাজা নিশ্চিত করা হয় তারেক রহমান সাহেব ও ডা. জোবাইদা রহমান ম্যাডামের বিরুদ্ধে। (সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিষয়ে মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক বিচার কার্যক্রম বাতিল করা হওয়ার সাজা লাগে নি)। যার পিতা ছিল দেশের প্রেসিডেন্ট , মা তিন বারের প্রধানমন্ত্রী তার পৃথিবীব্যাপী দূরের কথা দেশেও কোন স্থাবর সম্পত্তিই নেই। কল্পনা করা যায়?  অথচ, এক পিয়নের ৪০০ কোটি টাকার সম্পত্তির গল্প তো পুরো জাতি জানলো পিয়নের মনিবের কাছ থেকেই!

তাহলে, তারেক রহমান সাহেব দুর্নীতি করলেন এবং  হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করলেন এসব তথ্যের ভিত্তি কী? বিগত আঠারো বছর দুদকসহ পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র, সুশীল-সমাজ, টিআইবি, সরকার দলীয় থিংক ট্যাংক, দেশী-বিদেশী লবিস্ট ফার্ম মিলে তারেক রহমান সাহেবের বিরুদ্ধে একটা টাকা পাচারেরও অভিযোগ আনতে পারলেন না? সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, পলায়নকারী প্রধানমন্ত্রীর একজন বিশেষ সহকারী ছিলেন যার নাম ফেরদৌস আহমেদ খান। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফেরদৌস আহমেদ খান অক্টোখান হিসেবে পরিচিত। তার প্রতিষ্ঠানের নাম-Octokhan Institute of Chartered Accountants. এই ভদ্রলোককে বিশেষ সহকারী পদমর্যাদায় নিয়োগ দেওয়াই হয়েছিল শুধুমাত্র জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার আর দুর্নীতির অনুসন্ধানের জন্য। Octokhan ফার্ম স্বয়ং এবং আন্তর্জাতিক লবিস্ট নিয়োগ করে কোটি কোটি ডলার খরচ করলেও এক টাকা পাচারেরও তথ্য বের করতে পারলেন না! এটাই সম্ভবত সরকারের সবচেয়ে বড় লস প্রজেক্ট ছিল। এমন Octokhan ফার্ম, আন্তর্জাতিক লবিস্টরা আর বাংলাদেশের এটর্নি জেনারেল অফিস এক তারেক রহমান সাহেবের দুর্নীতি অনুসন্ধানে সাত মহাদেশ তন্ন তন্ন করে যে টাকা উড়িয়েছে সেটা দিয়ে সম্ভবত আরেকটা পদ্মা সেতু করা যেত!

: ভাই, এভাবে তো কেউ কখনো বুঝিয়ে বলে নি। দুঃখিত।

বুঝিয়ে বলবে কে? উন্নয়নের জিকির আর হাওয়া ভবনের নামে কুৎসা রটনোটাই তো ছিল ফরজ কাজ! হাওয়া ভবন একটি বাড়ির নাম। যেটি ছিল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়। কুৎসা রটানোর ক্ষেত্রে নামটি মুখরোচক হিসেবে ব্যবহার করেছে স্বৈরাচারী শক্তি!

- মোহাম্মদ তরিক উল্যাহ
অ্যাডভোকেট
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
[email protected]

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২১

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: '' যাহা রটে তাহা কিছু না কিছু বটে '' - বিএনপি শাসনামলে তাহারা যে একেবারে সাধু ছিল কিংবা অন্যায় করেনি এমন নয়।

তবে তারেক জিয়া ও খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগের যত অভিযোগ ছিল তাদের মাঝে সত্যতা থেকে আওয়ামী প্রপাগাণ্ডাই বেশী ছিল বলে মনে লয়।

এর কারন - আওয়ামীলীগ গত ১৬ বছর ধরে আইন-শাসন-বিচার-প্রশাসন এবং মিডিয়ার সর্বশক্তি প্রয়োগ- নিয়োগ করেও খালেদা জিয়া কিংবা তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে বড় মাপের কোন দূর্নীতির অভিযোগ প্রমাণ করতে না পারা।

আর যে সব অপরাধের কথা বলে মা-ছেলেকে সাজা দিয়েছে সেসকল অপরাধ এবং বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে দেশ-বিদেশ কোথাও না গ্রহনযোগ্যতা পেয়েছে না পাবে। এসব অনেকটা - ''মুরগা চুরির অপারধে ফাসি দেয়ার মত ঘটনা''

২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমরা সবাই তারেক জিয়ার সৈনিক।

৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫

আলামিন১০৪ বলেছেন: চুরির পরিমাণ বিবেচনা করলে শেখের বেটির তুলনায়, এ দূধের শিশু

৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তারেক রহমান কে অন্যায় ভাবে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে দূর্নীতিবাজ বলা হয়। অথচ হাসিনা সরকার ৬০ হাজার কোটি টাকা ছাপিয়েছে স্বার্থ সিদ্ধির জন্য ফলে দেশে মুদ্রা স্ফিতি হয়েছে। তাদের টাকা পাচার লক্ষ কোটি টাকা ছাড়িয়ে ‌। জয় রেহানা হাসিনা আর লক্ষ কোটি টাকা দূর্নীতির সামনে বা হাসিনার পিয়নের চারশো কোটি টাকার দূর্নীতির তুলনায় তারেক রহমান বেগম খালেদা জিয়ার উপর উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে চাপিয়ে দেয়া মামলার টাকার পরিমাণ অতি নগন্য। জনাব তারেক রহমান দখল দারিত্বের অভিযোগে পুরো চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি বিলুপ্ত করেছেন। অন্যায়ের দূর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সি অবস্থান তাঁর।
সময়ের দাবি মেটাতে তারেক রহমান যোগ্য নেতা। তাকে মিথ্যা অপবাদ দেয়া ঠিক নয়। অতীতের তুলনায় এখন তিনি অনেক সতর্ক। জনাব নুরুল ইসলাম নয়ন ভাইয়ের মত সৎ মানুষ এখন যুবদলের জেনারেল সেক্রেটারি। তারেক রহমানের উপর যে অন্যায় জুলুম হয়েছে তার বিচার হ ওয়া উচিত। ভালো কে মন্দ বলা অপরাধ। যে দেশে শেখ হাসিনার ঠগ বাছতে গা উজাড় সেখানে একজন নির্দোষ ব্যক্তিকে দূর্নীতি বাজ অপবাদ দেয়া মহা পাপ। তারেক রহমানের নেতৃত্ব সময়ের দাবি।

৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩০

কামাল১৮ বলেছেন: আমরা প্রতিযোগিতা করি কে বেশি দুর্নীতি করতে পারি।তারেককে মাজা না ভাংগলে সে হতো বিশ্বের সেরা দুর্নীতিবাজ।এখনো সে দুর্নীতি করেই চলছে।বিএনপির লোক গুলো একটু আহাম্মক কিছিমের।তারা দলকে গনতান্ত্রিক না করে দেশে গনতন্ত্র চায়।

৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪১

ফেনা বলেছেন: একই মুদ্রার দুই পিষ্ঠা। আসলে দুইটাই ফ্যাসিস্ট। ভাই দুষ্ট লোক যখন নিজের বা নিজদের সাফাই গাইবে তখন যুক্তি তর্ক আর কথার বিন্যাস এত সুন্দর করে সাজিয়ে দিবে যে সেই মুহুর্তে তাকে আপনার কাছে তাকে পীরই মনে হবে। আপনার মাথা কাজ করবে না।

সুতরাং দুষ্টের মিষ্ট কথায় কান না দেওয়াই ভাল।

৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৪

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



আপনি কি বলতে চাচ্ছেন বি এন পি দুর্নীতি করে না? হাওয়া ভবন ভুল?

৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: আবার শুরু হল আরেক দলের মিথ্যাচার। ডক্টর ইউনুস এইসব মিথ্যাবাদীদের হাত থেকে যেন দেশটাকে রক্ষা করতে সমর্থ হন।

৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মাজা ভাঙার বিষয়ের জবাব অনেক কঠিন হতে পারে যেমন খেতাব প্রাপ্ত মুক্তি যোদ্ধা আর্মিরা যদি ১৫ আগষ্ট স্বপরিবারে হত্যা যজ্ঞ না চালাতেন তাহলে তারা আরো কত ভয়ঙ্কর হতো বুঝা যেত। ওভাবে বললাম না আর্মির মাজা ভাঙ্গা দূর্নীতি প্রমাণ করে না। পিলখানা হত্যাকাণ্ড ভয়াবহ অপরাধ যা শেখ হাসিনা সরকারের সময় হয়ে ছিলো।

১০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনি আইনের লোক আপনার কথা বিশ্বাসযোগ্য। ইংলিশে লিখলে আরও বিশ্বাসযোগ্য হতো।

১১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৩

অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: আমার কিছু বলার নাই। এটা সত্য বিএনপির সময় আমার অনেক ক্ষতি হয়েছে তারপরেও বলবো আওয়া লীগের তুলোনায় ওগুলো ছিল দুধ ভাত । যাই একটা এসে গেছে দালাল আরো কয়েকটা দালাল আসবে দেখি কে কি কমেন্ট করে পরে আবার আসিতেছি।
এই ব্লগে থাকা সকল দালাদের বিদায় ঘন্টা বাজিয়ে দালাল মুক্ত ব্লগ করতে চাই। ব্লগে তর্ক যুক্তি থাকবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু এখানে অনেক উল্টাপাল্টা হচ্ছে । ব্লগে মডুরাও দেখছি তেমন কোন খোঁজখবর রাখছে না।

১২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০১

গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: তারেক রহমানের চরিত্র ফুলের মত পবিত্র।

আমি ভাবতেছি ওনার মুরিদ হব।
উনি কি ডিম খান? কলা? নজরানা হিসেবে ওনাকে সিদ্ধ ডিম আর কলা দিতে চাই।

১৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩

গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: আপনিতো আইনজীবী, পতিতা হাসিনার নামে আরেকটা মামলা করেন- শাড়ির আঁচলে করে গ্রেনেড বেধে নিজের দলের লোকদের উপর গ্রেনেড ছুঁড়েছিল। এই মামলাটা আপনি করে ফেলেন, আপনার দল ক্ষমতায় আসলে নিঃসন্দেহে বড় একটা পদবী পেয়ে যাবেন।

১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১৮

এক্সম্যান বলেছেন: তারেক জিয়াকে আমি আগে তারেক চোরা বলে ডাকতাম, কিন্তু যেদিন সাবেক প্রধানমন্ত্রী গর্বভরে বললেন তার পিয়নও ৪০০ কোটি টাকার মালিক তার পর থেকে আর তারেক চোরা বলিনা।

১৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৮

কিরকুট বলেছেন: তারেক ছাগল টা যে চোর এটা সারা বিশ্বের মানুষ জানে । নতুন করে মাইকিং করার কি আছে ?

১৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬

শাহিন-৯৯ বলেছেন:
তারেক রহমানের দূর্নীতি বাদ আমাদের খুলনার আলী আজগর লবী, তিনি সেই সময় পুলিশের নিয়োগের জন্য গুনে গুনে ত্রিশ হাজার টাকা নিতেন। টাকা দিলেই চাকরী কনফার্ম যদি খুব বেশি আনফিট না হয়। মজার একটি গল্প প্রচলন ছিল তখন এক সময় লিখবো। আর হাওয়া ভবনের মালিক মনে হয় ছিল খুলনার এক কালোমানিক যার সাথে আখিঁ আলমগীরের আবার এক ধরনের সর্ম্পক ছিল।

১৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫

ক্লোন রাফা বলেছেন: তারেক শুধু দুর্নীতিবাজ না খাম্বা তারেক একজন প্রকৃত খুনী। হাওয়া ভবন ছিলো সরকারের ভেতরে আরেক সরকার‼️তারেকের ডান্ডি ডাইং , কোকো ১,২,৩,৪ কি আলাদিনের চেরাগ থেকে বেরিছে⁉️ দাদারে আদা পড়া শিখাতে আসছেন ? আমেরিকায় তারেকের দুর্নীতি নিয়ে পড়ালো হয়। এফ বি আই’র রাখত কি মিথ্যা⁉️ জজ মিয়া নাটকের সৃষ্ট কেনো⁉️ তারেক একজন খুনি ! তার ঘুষের টাকার কোন লিমিট নাই..।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.