| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এম টি উল্লাহ
উপন্যাস অসমাপ্ত জবানবন্দী, নিরু, গায়েবি শৃঙ্খল, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাস ‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’ ও ‘একাত্তরের অবুঝ বালক’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী। কর্মস্থল- হাইকোর্ট।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah

আজ শনিবার বিকেল ৪ টায় জাতীয় সংসদ ভবনস্থ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে নোয়াখালী বিভাগ বাস্তবায়ন আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সাথে ঐকমত্য কমিশন এক বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে নোয়াখালী বিভাগ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন যৌক্তিক বিষয় তুলে ধরা হয়। বৃহত্তর নোয়াখালী তার ভাষা, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, ভৌগোলিক এবং আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে নোয়াখালী বিভাগ বাস্তবায়নের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। কমিশনের সদস্যবৃন্দ অত্যন্ত ধৈর্যের সাথে নোয়াখালী জেলা সমিতি ও নোয়াখালী বিভাগ বাস্তবায়ন আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের বক্তব্য শুনেন।
কমিশনের সদস্যবৃন্দ ঐকমত্য পোষণ করে নোয়াখালী বিভাগ আন্দোলনের নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেন। জুলাই সনদে উল্লিখিত ৬৮ ক্রমিক সংবলিত বিভাগ বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেওয়ার পূর্বে সরকার যেনো প্রস্তাবনাটি পুনঃবিবেচনার করে সংশ্লিষ্ট জেলাগুলোতে গণশুনানির পথে অগ্রসর হয় সে বিষয়ে কমিশন চিঠির মাধ্যমে সরকাকে সুপারিশ করবে।
উক্ত সভায় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি প্রফেসর আলী রিয়াজ, ঐকমত্য কমিশনের সদস্য, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. ইফতেখারুজ্জামান, সাবেক সচিব ও কমিশনের সদস্য মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ও ঐকমত্য কমিশনের সমন্বয়কারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও নোয়াখালী বিভাগ আন্দোলনের পক্ষ থেকে নোয়াখালী জেলা সমিতির সভাপতি এম এ খান বেলালের নেতৃত্বে উক্ত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী বিভাগ বাস্তবায়ন আন্দোলনের আহ্বায়ক, সাবেক সচিব কে এম মোজাম্মেল হক, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ তরিক উল্লাহ, নোয়াখালী বিভাগ বাস্তবায়ন কমিটির সমন্বয়কারী খুরশীদ আলম এবং নোয়াখালী বিভাগ বাস্তবায়ন মঞ্চের সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক মো: মোজাম্মেল হোসেন।
২|
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:২৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
ইহাকে "জাপান" নাম দিয়ে প্রদেশে পরণত করার দরকার।
৩|
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: তুচ্ছ বিষয় নিয়ে এত মাতামাতি কেন?
৪|
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৭
নতুন বলেছেন: বৃহত্তর নোয়াখালী তার ভাষা, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, ভৌগোলিক এবং আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে নোয়াখালী বিভাগ বাস্তবায়নের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। কমিশনের সদস্যবৃন্দ অত্যন্ত ধৈর্যের সাথে নোয়াখালী জেলা সমিতি ও নোয়াখালী বিভাগ বাস্তবায়ন আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের বক্তব্য শুনেন।
কমিশনের সদস্যবৃন্দ ঐকমত্য পোষণ করে নোয়াখালী বিভাগ আন্দোলনের নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেন।
প্রতিটি জেলারই তার ভাষা, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, ভৌগোলিক এবং আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে বিভাগ করে দেওয়া উচিত। ![]()
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১১:৪৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমলাদের কারসাজি: সরকার রাজি নয় । ইনটেরিমের কাজ নতুন বিভাগ করা না ।