![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তৈৗফিক অতি সাধারন একজন মানুষ! জীবনের প্রথম দিকে সবার মতো আমিও নিজেকে নিয়ে অনেক বড় বড় স্বপ্ন দেখতাম! তখন আমার জানা ছিলনা যে স্বপ্ন দেখা কতটা সহজ কাজ! নিজেকে নিয়ে তো স্বপ্ন সবাই দেখে কিন্তু তা বাস্তবায়ন করা সবার পক্ষে সম্ভব হয় না! স্বপ্ন পূরনে ভাগ্য পরিশ্রম দুইটায় লাগে, কিন্তু আমি জানতাম শুধু পরিশ্রমের মাধ্যমেই মানুষ তার ভাগ্য পরিবর্তন করে জীবনের মূল লক্ষে পৌছাতে পারে! যা আমার কাছে বারবারি মিথ্যা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে! জীবনের চলার পথে ভাগ্য কখনও আমাকে সাহায্য করে নাই বরং অনেক কিছু কেরে নিয়েছে! মানুষ তখনই হতাশ হয়, যখন পূর্ন পরিশ্রম করেও আসানুরূপ ফল অর্জনে ব্যর্থ হয়!আমি তেমনই একজন ব্যার্থ সৈনিক! নিজের প্রতি এখন তেমন কোন আস্থা না থাকায় বড় কোন আর স্বপ্নও দখিনা! তাই সব সময় চেষ্টা করি হাসি-খুসির মাধ্যে ঢুবে থাকতে! এজন্য অল্প অল্প পড়া-লেখা,বন্ধুদের সাথে আড্ডা,পিকনিক,বিভিন্ন ঐতিহাসিক বা সুন্দর স্থানে ভ্রমন প্রভৃতির মাধ্যেমে নিজের সব দুঃখ-কষ্ট আনন্দে ভাসিয়ে দেই! মাঝে মাঝে নিজের মনেই প্রশ্ন জাগে আসলে এতো কিছু দিয়ে হবেটা কি? যদি মনে কোন আনন্দ না থাকে! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক সুকরিয়া এমন একটা সুন্দর জীবন দানের জন্য। যেমন আছি অনেক ভাল আছি......আর এমনই থাকতে চাই আজীবন.........
(সম্পূর্ণটা কপি করে সেয়ার করলাম। বিডি নিউজ২৪ .কম থেকে)
শাহবাগ থেকে: কাদের মোল্লাসহ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে চলমান আন্দোলনে প্রথম দিনই সংহতি জানিয়েছে ছাত্রলীগ। তবে আন্দোলনের নেতৃত্বে নেই দেশের এতিহ্যবাহী ও বৃহৎ এ ছাত্র সংগঠন। কৌশলগত কারণে ওপরের মহলের নির্দেশেই বামপন্থি ছাত্রসংগঠনগুলোর পেছনে থেকে আন্দোলনে অংশ নিচ্ছে ছাত্রলীগ।
দলীয় সূত্র জানিয়েছে, চলমান আন্দোলনে ছাত্রলীগকে সংযত থাকারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আন্দোলন পর্যালোচনায় দেখা যায়, মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনালে কাদের মোল্লার বিচারের রায় ঘোষণার পর বিকেল ৫টায় প্রথম শাহবাগে আসে ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক। অবশ্য তার আগেই ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম ট্রাইব্যুনালের এ রায়কে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে যথার্থ নয় বলে বাংলানিউজের কাছে মত প্রকাশ করেন।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা নাগাদ বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র ফেডারেশন, ছাত্রফ্রন্ট, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রদল, ছাত্র মৈত্রীসহ অন্যান্য ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীরা শাহবাগ মোড়ের প্রতিবাদ সমাবেশে অংশ নেয়। তবে ব্লগার ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্কের সদস্যদেরকেই এ সময় নেতৃত্বে দেখা যায়। ততক্ষণে শাহবাগের চারদিকে ঘিরে অবস্থান নিয়ে রাস্তা বন্ধ করে দেয় আন্দোলনকারীরা।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় হাজার ছাত্রের একটি মিছিল নিয়ে শাহবাগের আন্দোলনে যোগ দেয় ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। সভাপতি মেহেদী হাসান মোল্লা ও সাধারণ সম্পাদক শরীফুল ইসলামের নেতৃত্বে এ বড় শোডাউনটি এসে কিছুক্ষণ স্লোগান দিলেও ঢাক-ঢোল আর জাগরণের গানে উজ্জীবিত এ আন্দোলনে বেশিক্ষণ স্বস্তি বোধ করেনি ছাত্রলীগ। তবে আন্দোলনস্থল ত্যাগ করেনি তারা।
ছাত্রলীগের একাধিক সূত্র বাংলানিউজকে জানায়, আওয়ামী লীগের উচ্চ পর্যায় থেকেই ছাত্রলীগকে এ আন্দোলনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে আন্দোলনে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা তৈরি না করে শারীরিক ও মানসিকভাবে আন্দোলনকারীদের সাহায্য করতে বলা হয়েছে। আন্দোলনে দলীয় স্লোগান না দেওয়ার জন্যও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শাহবাগে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যসহ বেশ কয়েকজন নেতা সংহতি জানাতে এসে আন্দোলনকারীদের প্রতিবাদের মুখে বিব্রত অবস্থায় পড়লেও কোনো ঘটনারই প্রতিবাদ জানায়নি ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
বুধবার থেকে শুরু করে শনিবার পর্যন্ত এ আন্দোলনে বক্তব্য দিতে এসে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েছেন সংসদ উপনেতা সাজেদা চৌধুরী, আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, বন ও পরিবশমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভীসহ অনেকেই।
আওয়ামী লীগের এসব নেতাকে দেকে উপস্থিত জনতা স্লোগান দেয়, ‘আঁতাতকারীদের সঙ্গে কোনো আপোস নেই।’ এছাড়াও বেশ কয়েকবার রাজনৈতিক স্লোগান দিয়েও বিব্রত অবস্থায় পড়ে ছাত্রলীগ।
আন্দোলনে ছাত্রলীগ ছাড়া উপস্থিত সব সংগঠনের নেতা-কর্মীরা স্লোগানের নেতৃত্ব দিলেও এখন পর্যন্ত ছাত্রলীগের কাউকে স্লোগানের নেতৃত্বে দেখা যায়নি। আন্দোলনের দ্বিতীয় দিন দুপুরে ‘বিশৃঙ্খলা তৈরি করলে আন্দোলন বন্ধ করে দেওয়া হবে’ বলে ঘোষণা দিলে সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদকারীদের ধিক্কার ও সমালোচনার মুখে পড়েন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল।
আওয়ামী লীগের একটি সূত্র জানিয়েছে, শীর্ষ পর্যায় থেকে ছাত্রলীগ ও যুবলীগকে এ আন্দোলনে শারীরিকভাবে উপস্থিত থেকে সমর্থন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আন্দোলনে ছাত্রলীগের অবস্থানের ব্যাপারে জানতে চাইলে সভাপতি সোহাগ শনিবার বাংলানিউজকে বলেন, “আমরা স্বত:স্ফূর্তভাবে প্রথমদিন থেকেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে চলমান এ আন্দোলনে অংশ নিয়েছি। এখানে হাই কমান্ডের কোনো ধরনের চাপ বা নির্দেশনা নেই।”
আন্দোলনের নেতৃত্বের ব্যাপারে তিনি বলেন, “এখানে কোনো নেতৃত্ব নেই। যারা শুরু করেছিল তারাই রয়েছেন। ছাত্রলীগ আন্দোলনকারীদের সঙ্গেই রয়েছে। কেবল ছাত্রলীগ নয়, ছাত্রদল ও শিবির ছাড়া অন্য সব ছাত্র সংগঠনই এখানে এভাবেই আন্দোলনে রয়েছে।”
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৯, ২০১৩
এমএন/সম্পাদনা: আবু হাসান শাহীন, নিউজরুম এডিটর/জেডএম
২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩
rakibmbstu বলেছেন: আমাদের আন্দোলন সকল রাজনৈতিক দলের আওতার বাইরে থাক
৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৮
কান্না হাসি বলেছেন: কি আড়াল করার জন্য এই আন্দোলন? যেখানে অবাধে যৌন হয়রানি হচ্ছে--
• উচ্চ দ্রব্য মূল্য
• তেল-গ্যাস-বিদ্যুতের উপর্যুপরি মূল্যবৃদ্ধি
• কুইক-রেন্টাল ধাপ্পাবাজি
• পিলখানা হত্যাকাণ্ড
• সাগর-রুনি হত্যা, মেঘের দেখভালের লা-পাত্তা
• চৌধুরী আলম-ইলিয়াস গুম
• দেশব্যাপী খুন-গুম-ধর্ষণের সয়লাব
• শেয়ার-ডেস্টিনি-ইনিপে-হলমার্ক-সোনালী ব্যাংক গলাধঃকরণ
• নজিরবিহীন বিরোধী দলন-নির্যাতন
• সর্বস্তরে ঐতিহাসিক দলীয়করণ
• রেকর্ড সংখ্যক খুনি ফাঁসির আসামীর মুক্তি
• বিশ্বজিতের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ড
• র্যাবের বিচার-বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড
• রক্ষীবাহিনী স্টাইলে সরকারী লোকদের সাদা-পোশাকে মানুষ তুলে নিয়ে যাওয়া এবং খুন
• পর্দানশীন নারীদের বিনাদোষে গ্রেফতার-রিমান্ড-কারাবাস ও নির্যাতন
• শিক্ষার ১২টা বাজানো, শিক্ষকদের ওপর হামলা, ন্যায্যদাবীর তোয়াক্কা না করা
• ছাত্রলীগের তাণ্ডব ও পুলিশের সহযোগী হয়ে অসহ্য জঙ্গি অপতৎপরতা
• পুলিশী হেফাজতে খুন ও লাশের চোখ উপড়ে ফেলা
• মন্ত্রী-নেতাদের বল্গাহীন বাণীসমগ্র
• পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো করার জন্য শিক্ষকদের বেশি মার্ক দেয়ার নির্দেশ
• কালো-বিড়াল দফতরবিহীন সুরঞ্জিত কেলেঙ্কারি
• গার্মেন্টস সেক্টরে অস্থিরতা, ব্যাপক প্রাণহানি ও নিরাপত্তাহীনতা
• সীমান্ত-হত্যার দালালী, দেশের চেয়ে প্রতিবেশীর তুষ্টি প্রদর্শন
• নোবেল-বিজয়ী ইউনুসকে নাস্তানাবুদ করা
• নিয়োগ-ভর্তি-টেন্ডার-ঘুষ বাণিজ্য
• পা-চাটা-তল্পিবাহক চ্যানেল-মিডিয়া অনুমোদন-লালন
• নিজের লোকদেরকে কালোটাকায় ব্যাংক অনুমোদন
• দেশপ্রেমিক(!) আবুল-মশিউর-বিশ্বব্যাংক-দুদক নাটক
• অবশেষে পদ্মাসেতু ডুবি এবং আন্তর্জাতিকভাবে দেশকে বন্ধুহীন রাষ্ট্রে পরিণত করা
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫১
আলাপচারী বলেছেন: প্রতিবেদকের অবজারভেশন সঠিক। ছাত্রলীগ প্রথম দিকে শাসানোর তালে ছিল, আন্দোলন ছিনতাইয়ের তালে ছিল। পরে থই পায়নি।