![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তৈৗফিক অতি সাধারন একজন মানুষ! জীবনের প্রথম দিকে সবার মতো আমিও নিজেকে নিয়ে অনেক বড় বড় স্বপ্ন দেখতাম! তখন আমার জানা ছিলনা যে স্বপ্ন দেখা কতটা সহজ কাজ! নিজেকে নিয়ে তো স্বপ্ন সবাই দেখে কিন্তু তা বাস্তবায়ন করা সবার পক্ষে সম্ভব হয় না! স্বপ্ন পূরনে ভাগ্য পরিশ্রম দুইটায় লাগে, কিন্তু আমি জানতাম শুধু পরিশ্রমের মাধ্যমেই মানুষ তার ভাগ্য পরিবর্তন করে জীবনের মূল লক্ষে পৌছাতে পারে! যা আমার কাছে বারবারি মিথ্যা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে! জীবনের চলার পথে ভাগ্য কখনও আমাকে সাহায্য করে নাই বরং অনেক কিছু কেরে নিয়েছে! মানুষ তখনই হতাশ হয়, যখন পূর্ন পরিশ্রম করেও আসানুরূপ ফল অর্জনে ব্যর্থ হয়!আমি তেমনই একজন ব্যার্থ সৈনিক! নিজের প্রতি এখন তেমন কোন আস্থা না থাকায় বড় কোন আর স্বপ্নও দখিনা! তাই সব সময় চেষ্টা করি হাসি-খুসির মাধ্যে ঢুবে থাকতে! এজন্য অল্প অল্প পড়া-লেখা,বন্ধুদের সাথে আড্ডা,পিকনিক,বিভিন্ন ঐতিহাসিক বা সুন্দর স্থানে ভ্রমন প্রভৃতির মাধ্যেমে নিজের সব দুঃখ-কষ্ট আনন্দে ভাসিয়ে দেই! মাঝে মাঝে নিজের মনেই প্রশ্ন জাগে আসলে এতো কিছু দিয়ে হবেটা কি? যদি মনে কোন আনন্দ না থাকে! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক সুকরিয়া এমন একটা সুন্দর জীবন দানের জন্য। যেমন আছি অনেক ভাল আছি......আর এমনই থাকতে চাই আজীবন.........
কাতারভিত্তিক নিউজ চ্যানেল আল-জাজিরা বলেছে, বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার মতিঝিল শাপলা চত্বরে ৫ মে মধ্যরাতে হেফাজতবিরোধী অভিযানে মৃত্যুর বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার ভুল তথ্য দিয়েছে। নিহতের প্রকৃত সংখ্যা প্রকাশ করেনি বাংলাদেশ সরকার। আল-জাজিরার তদন্তে এবং প্রাপ্ত ভিডিও ফুটেজের ভিত্তিতে এ কথা জানিয়েছে নিউজ চ্যানেলটি। ভিডিও ফুটেজে দেখা য়ায়, হত্যার পর গাড়িতে টেনে টেনে লাশ তোলা হচ্ছে।
ভিডিও লিংক Click This Link
আল-জাজিরা এ খবর এমন সময় প্রকাশ করলো যখন ঢাকার মতিঝিলে গত ৫ মে মধ্যরাতে ঘুমন্ত হেফাজতে ইসলাম কর্মীদের ওপর নিরাপত্তা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানে ঠিক কত মানুষ হতাহত হয়েছেন তা নিয়ে নানা জল্পনা চলছে।
নিবাংলাদেশ সরকারের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হেফাজতে ইসলাম কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে । নিউইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে কতজন মারা গেছে তার সঠিক সংখ্যা পরিষ্কার নয়। স্বতন্ত্র সংবাদ সূত্রগুলো বলছে, এ ঘটনায় অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছে। আহত অনেকেই পরে মারা গেছে বলে গত শনিবার দেয়া বিবৃতিতে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ জানিয়েছে। আল-জাজিরাকে দেয়া সাক্ষাত্কারে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু ম সরকারের দেয়া নিহতের সংখ্যা সঠিক নয় বলে প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলোকে গুরুত্ব দেননি। দীপু মনি বলেছেন, যে কোন সময় তদন্ত বা অনুসন্ধান হতেই পারে। তবে বাংলাদেশের সরকার ও বেশিরভাগ মানুষ মনে করে, এ বিষয়ে কোন বিতর্ক নেই।
ঢাকার জুরাইনের আব্দুল জলিল নামে মূক ও বধির এক কবর খননকারী ইশারা-ইঙ্গিতের ভাষায় আল-জাজিরাকে জানিয়েছেন, হেফাজতের বিরুদ্ধে অভিযানের পর তিনি এক রাতে ১৪টি লাশ দাফন করেছেন। এ সব লাশের দাড়ি ছিল এবং এদের দেহে বন্দুকের গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে। এদিকে, ৫ মে রাতে ঠিক কী ঘটেছিলো তা জানার জন্য মানবাধিকার সংগঠনগুলো নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি করেছে।
ইসলাম অবমাননাকারী নাস্তিক ব্লগারদের ফাঁসিসহ ১৩ দফা দাবি আদায়ের জন্য হেফাজতে ইসলাম গত ৫ মে ঢাকা অবরোধ করে। সরকারের দেয়া অনুমতির ভিত্তিতে শাপলা চত্বরে সমাবেশ করে হেফাজতের লাখ লাখ কর্মী এবং তারা রাতে ওই এলাকায় থেকে যায়। হেফাজত নেতৃবৃন্দ বলেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা শাপলা চত্বর ত্যাগ করবেন না। এ ঘটনার তিন মাস আগে ঢাকার আরেকটি ব্যস্ত চত্বর শাহবাগে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে একদল তরুণ অবস্থান ধর্মঘট শুরু করেছিল। তারাও দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগ ত্যাগ করবে না বলে ঘোষণা দেয়। বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে, তখন সেখানে সরকারের নিরাপত্তা বাহিনী সর্বোচ্চ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে ব্যস্ত চৌরাস্তাটি বন্ধ করে দেয়। অবস্থান ধর্মঘটকারী তরুণদের জন্য তিন বেলা উন্নতমানের খাবার ও ভ্রাম্যমাণ টয়লেটের ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু শাপলা চত্বরের বেলায় তা হয়নি। সরকার হেফাজত কর্মীদের ২৪ ঘন্টাও সহ্য করেনি এবং 'ফ্লাশ আউট' সাঙ্কেতিক নামে অপারেশন চালিয়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমীর আল্লামা শাহ আহমদ শফী দাবি করেছেন, গত ৫ মে গভীর রাতে বাতি নিভিয়ে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও সাদা পোশাকের অস্ত্রধারীরা স্মরণকালের নির্মম হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে। হেফাজতে ইসলামের নেতারা বলেছেন, ঘুমন্ত ও প্রার্থনারত মুসল্লিদের ওপর গুলি চালিয়ে কমপক্ষে তিন হাজার লোককে হত্যা করা হয়েছে। এশিয়ান হিউম্যান রাইটস নিহতের সংখ্যা ২৫০০-এর বেশি হতে পারে বলে জানিয়েছে।
এদিকে, মধ্যরাতে শাপলা চত্বরে অভিযান শুরুর পর পরই ঢাকা থেকে প্রচারিত দু'টি টেলিভিশন চ্যানেল 'দিগন্ত' ও 'ইসলামিক টিভি' বন্ধ করে দেয় সরকার।
সূত্র: Click This Link
২| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৩৬
নুরুল অমিন বলেছেন: গণহত্যা তো বটেই-----------
৩| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৩৮
সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: আল্লাহ জানেন সত্যি কি হয়েছিল সেদিন।
৪| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৬
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: সকলের দৃষ্টি আকর্ষন!!!
বাকশালী সরকারের গনহত্যার সচিত্র তথ্যপ্রমাণ পাবেন এই লিংকে। অনেক অজানা তথ্য সহকারে দারুন একটি পুস্ট, সরকারি হস্তক্ষেপে ডিলিট হওয়ার আগেই তথ্য এবং ছবি সংগ্রহে নিয়ে নেন এবং ছড়িয়ে দিন।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
Click This Link
৫| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭
বাংলার আকাশ বলেছেন: কাজী মামুনহোসেন ...আপনার চেহারা, ছবি , কথা্য় একটা মিল আছে !!
৬| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪
রোজিনা৪০ বলেছেন: শাহবাগে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে একদল তরুণ অবস্থান ধর্মঘট শুরু করেছিল। তারাও দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগ ত্যাগ করবে না বলে ঘোষণা দেয়।তখন সেখানে সরকারের নিরাপত্তা বাহিনী সর্বোচ্চ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে। অবস্থান ধর্মঘটকারী তরুণদের জন্য তিন বেলা উন্নতমানের খাবার ও ভ্রাম্যমাণ টয়লেটের ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু শাপলা চত্বরের বেলায় তা হয়নি। সরকার হেফাজত কর্মীদের ২৪ ঘন্টাও সহ্য করেনি এবং 'ফ্লাশ আউট' সাঙ্কেতিক নামে অপারেশন চালিয়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
৭| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২০
পীরবাবা বলেছেন: ট্রানজিট, পিলখানা, পদ্মাসেতু, শেয়ারবাজার, হলমার্ক ইত্যাদি কেলেঙ্কারির পরও বিরোধীদলের নিসচুপ অবস্থান সত্যি সত্যি আমাকে ভাবিয়ে তুলেছে সংবিধানের কার্যকারিতা নিয়ে। সংবিধানের এমন কিছু কার্যকর পরিবর্তন দাবি করছি যাতে সরকারীদলের সেচ্ছাচারিতার জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পায় এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় বিরোধীদলের কার্যক্রম আবশ্যিক হয়।
৮| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
জোছনা কন্যা বলেছেন:
৯| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হুম আজ পর্যন্ত নিহতদের লিস্ট দিতে পারলো না কেউ! আপচুচ!
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৩৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আইনশৃঙ্খলা বাহিনীই প্রকৃত তৌহিদী জনতা!!
Click This Link