![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিয়েতে কোন ভোজের ব্যবস্থা ছিলনা। প্রত্যেক অতিথিকে একটি কমলা,একটি কলা,একটি আপেল আর ছোট্ট এক টুকরো কেক দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়েছিল। যদিও অতিথির সংখ্যা ছিল নগন্য। তবুও ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমেদিনেজাদ তাঁর ছেলে মাহাদির বিয়েতে মাত্র ৪৫ জন অতিথিকে (২৫ জন নারী এবং ২০ জন পুরুষ) নিমন্ত্রন করেন।
একজন রাষ্ট্রপ্রধানের ছেলের বিয়ে Simple Wedding Of Ahmadinejad's Son শিরোনামে মিডিয়া কভারেজ হয়েছিল।তাকে যখন NBC নিউজ চ্যানেলের সাংবাদিক এর কারন জিজ্ঞাসা করেন তখন তিনি অত্যন্ত হাসিমুখে বিনয়ের সাথে বলেন, এর চাইতে বেশি মানুষকে দাওয়াত দেওয়ার সামর্থ্য আমার নেই।
অপর দিকে আরেক মুসলিম দেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল আর চোখ ধাঁধানো বিয়ে।
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১৩
সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন: এটাও দেখলাম ওটাও দেখলাম!
একটা রাজ পরিবারের রাজকন্যার বিয়ে আরেকটা সাধারন জনগনের সেবক এর ছেলের বিয়ে
পার্থক্য থাকবেই! তবে আহেমেদিনেজাদ আসলেই অন্যরকম
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৩
রকিবুল আলম বলেছেন:
৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৫
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:২৬
এ্যাপেলটন বলেছেন: ....সত্যি কি উনার সামর্থ নেই ??? ...অবিশাস্য !!!!!
৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৩৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন:
উনাকে আমার খুবই ভালো লাগে, কিন্তু কিছু কিছু জিনিস "লোক দেখানো" পর্যায়ে চলে যায়।
বাংলাদেশ ক্রিকেটে ইনভেস্ট করে কেন?
বা ফুটবলে? বা অলিম্পিকে? যত সামান্যই হোক, কিন্তু কেন করে?
আমার ক্রিকেট টিম যত ভালই খেলুক না কেন, কার তাতে কী?
ব্যাপারটা কি শুধুই বিনোদোন?
না, ব্যাপারটা হলো - ব্র্যান্ডিং এবং "আমরাও পারি" সেটার শো।
একটা প্রধানমন্ত্রী বা প্রেসিডেন্টের প্রতিটা আচরণ একই ভাবে এই ব্রান্ডিং শব্দের অন্তর্ভুক্ত। আমেরিকার ক্লিনটনের পরকীয়া, ফ্রান্সের সারকোজির আচরণ, গাদ্দাফির কুমারী বডিগার্ড সবই নেগেটিভ ব্রান্ডিং।
একই ভাবে আমাদের লোকাল পলিটিক্সেও,সরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারাকে নিয়ে অনেক কথা চলে আসে। যেটাও নেগেটিভ ব্রান্ডিং।
ঠিক সেই ভাবে, এইরকম দৈন্যদশা জোর করে দেখানোটাও সেখানকার মানুষের আত্মবিশ্বাসে প্রভাব ফেলে।
৪৫ জন দাওয়াত দেয়া ঠিক আছে। কিন্তু শুধু আপেল আর কেক দিয়ে চালিয়ে দিতে হবে, এটা হাস্যকর।
ভোটের সময় দলের পোস্টার, ব্যানার, গেটের তোরণের টাকা কোত্থেকে আসে?এগুলা কার টাকা? নিশ্চয়ই ইনভেস্টর আছে, বড় কোন ব্যবসায়ীদের দল। তারা এগুলায় টাকা দেয়, কারণ ভবিষ্যতে তারা কোন সুযোগ পাবে। একটা গণতান্ত্রিক দল নইলে চলতে পারবে না। সুতরাং কারও খুব বেশি সাধু সাজার সুযোগ নাই। সেটা যেই দেশই হোক।
যাই হোক, ব্যাবসায়ীরা পোস্টার ব্যানারের পিছনে টাকা দেয় ব্রান্ডিং এর জন্য। একই ভাবে, দলের ব্যবসায়ীরা প্রেসিডেন্টের ছেলের বিয়েতেও ব্রান্ডিং এর জন্য টাকা দিতো। চাইলেই।
অথবা মিডিয়া ত দিতই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:০৩
সাত সাগেরর মাঝি বলেছেন: Salute to ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ
আহমেদিনেজাদ