![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর গোলাম আযম-এর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ রায় ঘোষণা করবে আগামীকাল সোমবার। রোববার বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীর নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনাল-১ রায়ের জন্য এই দিন রাখে। এর আগে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখা হয়েছিল। এটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর দ্বিতীয় রায়।
গোলাম আযম।
(একাত্তরে এক বৈঠকে গোলাম আযম, রাও ফরমান আলী ও এম এ মালেক )
গোলাম আযমের বিরুদ্ধে,পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধের পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্র, সহযোগিতা করা, উস্কানি দেয়া, সম্পৃক্ততা ও বাঁধা না দেওয়া এবং ব্যক্তিগতভাবে নির্যাতনে জড়িত থাকার পাঁচ ধরনের অভিযোগ আনা হয়।
অভিযোগের বিষয়বস্তুঃ-
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর গোলাম আযমের বিরুদ্ধে অভিযোগের মধ্যে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্র সংক্রান্ত ছয়টি, তাদের সহযোগিতা করার তিনটি, উস্কানি দেয়ার ২৮টি, তাদের সঙ্গে সম্পৃক্ততা ও হত্যা-নির্যাতনে বাধা না দেয়ার ২৩টি এবং হত্যা ও নির্যাতনের একটি অভিযোগ রয়েছে।
বিচারকার্য্যঃ-
মানবতাবিরোধী অপরাধ তদন্ত সংস্থা ২০১০ সালের ১ আগস্ট গোলাম আযমের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে। তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ২০১১ সালের ১২ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করেন। তবে তা ‘অবিন্যস্ত ও অগোছালো’ উল্লেখ করে ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ পুনর্দাখিলের নির্দেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ পূর্ণদাখিল করলে ট্রাইব্যুনাল তা আমলে নিয়ে গত বছরের ১১ জানুয়ারি গোলাম আযমকে হাজির হতে বলেন। সে অনুযায়ী তিনি ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন জানালে তা খারিজ করে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। তবে পরে বার্ধক্যজনিত কারণে তাঁকে বিএসএমএমইউর কারাকক্ষে রাখা হয়। ১৩ মে তাঁর বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ গঠন করেন ট্রাইব্যুনাল। ১ জুলাই থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। রাষ্ট্রপক্ষে সাক্ষ্য দেন ১৬ জন, আসামিপক্ষে একজন। চলতি বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে যুক্তি উপস্থাপন শুরু হয়। গোলাম আযম একাত্তরে পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের আমির ছিলেন। আনুষ্ঠানিক অভিযোগ অনুসারে, একাত্তরের ২২ নভেম্বর তিনি পাকিস্তানে পালিয়ে যান। ১৯৭৩ সালের ১৮ এপ্রিল তাঁর বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী গোলাম আযম ১৯৭১ সালে শান্তি কমিটি, রাজাকার ও আলবদর বাহিনী গঠনে নেতৃত্ব দেন, যাদের সহযোগিতা নিয়ে পাকিস্তানি সেনারা বাংলাদেশে ব্যাপক হত্যা ও নির্যাতন চালায়।
১৯৭১ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর আমীর গোলাম আযম বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থান নেওয়ার জন্য মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতেও প্রকাশ্যে তদবির চালিয়েছিলেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
১৯৭১ থেকে ৭ বছর লন্ডনে অবস্থান করার পর সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আমলে ১৯৭৮ সালের ১১ আগস্ট গোলাম আযম পাকিস্তানি পাসপোর্টে আবার বাংলাদেশে আসেন এই জামায়াত নেতা ১৯৯৯ সালে তিনি জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের আমিরের পদ থেকে অবসরে গেলেও দলটির ‘তাত্ত্বিক গুরু’ হিসেবে তিনি সম্পৃক্ততা বজায় রাখেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-এর আগে মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধের চারটি মামলার রায় প্রদান করেন, এটি হবে পঞ্চম রায়।
মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধের বিচারে গঠিত দুটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ পর্যন্ত চারটি মামলার রায় দিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ প্রথম রায় দেন,
* ২১ জানুয়ারি/১৩ প্রথম রায়ে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক রুকন আবুল কালাম আযাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকারের ফাঁসির আদেশ আসে।
* ৫ ফেব্রুয়ারী/১৩ দ্বিতীয় রায়ে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়।
* ২৮ ফেব্রুয়ারী/১৩ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর তৃতীয় রায়ে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুদণ্ড দেন।
* ৯ মে/১৩ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এর চতুর্থ রায়ে সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মোহাম্মদ কামারুজ্জামানকে মৃত্যুদণ্ড দেন।
মানবতাবিরোধী অপরাধের পরিকল্পনা, ষড়যন্ত্র, উস্কানি, পাকিস্তানি সেনাদের সাহায্য করা এবং হত্যা-নির্যাতনে বাধা না দেওয়ার ৫ ধরনের অভিযোগ রয়েছে জামায়াতে ইসলামীর মুক্তিযুদ্ধকালীন আমির গোলাম আযমের বিরুদ্ধে। যুদ্ধাপরাধের দায়ে তার বিচারের দাবি দীর্ঘ দিনের।
গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগঃ-
১ নং অভিযোগ
১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল গোলাম আযম, নুরুল আমীন, মৌলভী ফরিদ আহমেদ, খাজা খয়েরউদ্দিন, এ কে এম শফিকুল ইসলাম, মাওলান নুরুজ্জামান, হামিদুল হক চৌধুরী, মোহসিনউদ্দিন আহমেদ, এ টি সাদীসহ ১২ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ‘খ’ অঞ্চলের সামরিক আইন প্রশাসক টিক্কা খানের সঙ্গে দেখা করে নাগরিক শান্তি কমিটি গঠনের ষড়যন্ত্র করেন।
তারই সূত্র ধরে ৬ এপ্রিল গোলাম আযম আবারও টিক্কা খানের সঙ্গে দেখা করেন এবং ওই ষড়যন্ত্রে অংশ নেন। এই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় ১৯ জুন রাওয়ালপিণ্ডিতে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের একটি বৈঠক করেন গোলাম আযম। ১ ডিসেম্বর সেখানে আবারো ইয়াহিয়ার সঙ্গে দেখা করে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষকে দমনের জন্য রাজাকার বাহিনীর শক্তি বাড়ানোর পরামর্শ দেন তিনি।
২ নং অভিযোগঃ-
১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল টিক্কা খানের সঙ্গে বৈঠকে সারা দেশে শান্তি কমিটি গঠনের পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ৯ এপ্রিল গোলাম আযম ও অন্যরা ঢাকায় ১৪০ সদস্যের নাগরিক শান্তি কমিটি গঠন করেন। এরপর ৪ মে রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে এ কিউ এম শফিকুল ইসলামের বাসভবনে গোলাম আযম উপস্থিতিতে শান্তি কমিটির সভা হয়। খাজা খয়েরউদ্দিনের সভাপতিত্বে ওই সভায় ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন ইউনিয়নে শান্তি কমিটি গঠনের পরিকল্পনা করা হয়।
৩ নং অভিযোগঃ-
মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধে উস্কানি দেয়ার ২৮টি ঘটনার কথা বলা হয়েছে প্রসিকিউশনের অভিযোগে।
এতে বলা হয়েছে,
* ১৯৭১ সালের ৭ এপ্রিল গোলাম আযম এক যুক্ত বিবৃতিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামী মানুষকে ‘ভারতীয় অনুপ্রবেশকারী’ আখ্যায়িত করে তাদের ধ্বংস করার আহ্বান জানান।
* ২২ এপ্রিল শান্তি কমিটির সভা শেষে এক বিবৃতিতে গোলাম আযমের নিয়ন্ত্রণে থাকা সংগঠনগুলোর সদস্যদের ‘দেশপ্রেমিক নাগরিক’ উল্লেখ করে দেশের সাধারণ নাগরিকদের ধ্বংস করার আহ্বান জানানো হয়।
* ১৭ মে গোলাম আযম ঢাকায় এক সভায় স্বাধীনতা আন্দোলনকে ‘রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপ’ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের ‘বিশ্বাসঘাতক’ আখ্যায়িত করেন। সেই সঙ্গে ২৫ মার্চ রাতে এ দেশের মানুষের স্বাধীনতার স্পৃহা স্তব্ধ করে দিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নমে যে বর্বর হত্যাযজ্ঞ চালায়, তারও প্রশংসা করেন জামায়াতের তথনকার আমির।
এরপর ১৬ জুলাই রাজশাহী, ১৮ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ৪ অগাস্ট খুলনা, ৭ অগাস্ট কুষ্টিয়ার বিভিন্ন এলাকায় আয়োজিত সভায় মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক ও উত্তেজনাকর বক্তব্য দেন গোলাম আযম। ১৪ অগাস্ট পাকিস্তানের ২৫তম আজাদী দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে, ১৭ ও ২৩ অগাস্ট দলীয় সভায় এবং ২৬ অগাস্ট পেশোয়ারে জামায়াতে ইসলামীর অনুষ্ঠানেও তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন উস্কানিমূলক বক্তব্য দেন।
* ১৭ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদপুরের ফিজিক্যাল এডুকেশন সেন্টারে রাজাকারদের প্রশিক্ষণ শিবির পরিদর্শন করে তাদের সশস্ত্র হওয়ার আহ্বান জানান গোলাম আযম।
* ৩ অক্টোবর ঢাকায় জামায়াতের মজলিসে শুরার সভায় একই ধরনের উস্কানিমূলক বক্তব্য দেন তিনি।
গোলাম আযমের বিরুদ্ধে চতুর্থ অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধে সহযোগিতা বা সম্পৃক্ততার ২৩টি ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে।
৪ নং অভিযোগঃ-
প্রসিকিউশন বলছে, গোলাম আযমসহ অন্যরা একাত্তরের ৪ ও ৬ এপ্রিল টিক্কা খানের সঙ্গে দেখা করে সহযোগিতার আশ্বাস দেন। গোলাম আযমের সহযোগিতায় ৯ এপ্রিল নাগরিক শান্তি কমিটি গঠিত হয়। এরপর ১৫ এপ্রিল এর নাম বদলে কেন্দ্রীয় শান্তি কমিটি করা হয়। শান্তি কমিটির ২১ সদস্যের কার্যকরী কমিটিরও সদস্য ছিলেন তিনি।
১৮ জুন পাকিস্তানের লাহোর বিমানবন্দরে গোলাম আযম বলেন, জনগণ সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করতে চায়। ১৯ জুন রাওয়ালপিন্ডিতে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে দেখা করে তিনি সেনাবাহিনীকে সহযোগিতা ও মুক্তিযোদ্ধাদের মোকাবিলার জন্য রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনীকে অস্ত্র সরবরাহের আহ্বান জানান। পরদিন লাহোরে জামায়াতের পশ্চিম পাকিস্তান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে গোলাম আযম বলেন, পূর্ব পাকিস্তানে ‘দুষ্কৃতকারীরা’ সক্রিয় রয়েছে এবং তাদের প্রতিরোধে ও শান্তিপ্রিয় নাগরিকদের নিরাপত্তার জন্য অস্ত্রসজ্জিত হওয়া উচিত।
৫ নং অভিযোগঃ-
গোলাম আযমের বিরুদ্ধে পঞ্চম অভিযোগে হত্যা ও নির্যাতনের একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করেছে প্রসিকিউশন।
এতে বলা হয়, কুমিল্লার হোমনা থানার রামকৃষ্ণপুর গ্রামের সিরু মিয়া একাত্তরে ঢাকার মোহাম্মদপুর থানায় দারোগা (সাব-ইন্সপেক্টর) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে ২৮ মার্চ তিনি স্ত্রী আনোয়ারা বেগম ও ১৪ বছরের ছেলে আনোয়ার কামালকে নিয়ে কুমিল্লায় নিজের বাড়িতে যান। সেখানে শরণার্থীদের ভারতে যাতায়াতে সাহায্য করতেন সিরু মিয়া।
সিরু মিয়া ও তার ছেলেসহ ছয়জন ভারতে যাওয়ার সময় ২৭ অক্টোবর সকাল ১০টার দিকে কসবা থানার তন্তর চেকপোস্টের কাছে রাজাকারদের হাতে ধরা পড়েন। তাদের রাজাকার ক্যাম্পে নিয়ে কয়েক দিন নির্যাতনের পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে পাঠানো হয়।
এদিকে, স্বামী-সন্তানের ধরা পড়ার খবর পেয়ে সিরু মিয়ার স্ত্রী গোলাম আযমের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সিরু মিয়ার ভগ্নিপতি ছিলেন গোলাম আযমের দুই ছেলে আজমী ও আমীনের শিক্ষক। তিনি গোলাম আযমের কাছে সিরু মিয়া ও তার ছেলেকে মুক্তি দিতে অনুরোধ জানান।
বিষয়টি নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শান্তি কমিটির নেতা পেয়ারা মিয়াকে একটি চিঠি পাঠান গোলাম আযম, যাতে সিরু মিয়া ও তার ছেলেকে হত্যার নির্দেশ দেয়া হয়। চিঠি পাওয়ার পর ঈদের দিন রাতে রাজাকার ও আলবদরদের সহযোগিতায় পাকিস্তানি সেনারা সিরু মিয়াসহ ৩৯ জনকে কারাগার থেকে পৈরতলা রেল সেতুর কাছে নিয়ে যায়। সেখানে হানাদারদের গুলিতে ৩৮ জন মারা গেলেও একজন প্রাণে বেঁচে যান।
গোলাম আযমের মামলার রায় কাল
ষড়যন্ত্র, উস্কানি, ও হত্যা-নির্যাতনের ৫ অভিযোগ
গোলাম আযমের রায় সোমবার
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫
তুহিন সরকার বলেছেন: একটাই দাবী ফাঁসি।
ধন্যবাদ ভ্রাতা,
শুভকামনা রইল।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:২৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: রায়ের অপেক্ষায় আছি ।