নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অতি সাধারণ একজন মানুষ হবার প্রচেষ্টায়......................।

আজ তুমি অন্যের...........প্রীতি!

তুহিন সরকার

অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।

তুহিন সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রেকিং নিউজ-জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ- হাইকোর্ট

০১ লা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

মাত্র এক লাইনের রায় দিয়েছেন মহামান্য আদালত, জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ

মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী, সন্ত্রাসী দল জামায়াতে ইসলামের বিরুদ্ধে এ রায় প্রদান করেন হাইকোর্ট।

এ রায়ের ফলে নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী অংশগ্রহণ করতে পারবেনা।

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া,

* রায়ের মাধ্যমে জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবির প্রাথমিক লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে- গণজাগরণমঞ্চ।

* রায়ের কপি হাতে পাওয়ার পর সিদ্ধান্ত- সিইসি।

* দরীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারবেনা- সিইসি।

* আজকে রায়ের মধ্য দিয়ে জামায়াতে রাজনীতি নিষিদ্ধের ভিত্তি রচিত হল- আইন প্রতিমন্ত্রী।


রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধনের বৈধতার প্রশ্নে করা রিট আবেদনের ওপর আজ বৃহস্পতিবার রায় দেন হাইকোর্ট।

রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীকে দেওয়া নিবন্ধনের বৈধতার প্রশ্নে রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি গত ১২ জুন শেষ হয়। তিন বিচারপতির ওই বেঞ্চ বিষয়টি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখেন।



রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতকে নির্বাচন কমিশনের দেওয়া নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৯ সালে রিট আবেদন করেন তরিকত ফেডারেশনের তত্কালীন মহাসচিব সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীসহ ২৫ জন ব্যক্তি। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ওই বছরের ২৫ জানুয়ারি হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ রুল জারি করেন।



রুলে রাজনৈতিক দল হিসেবে ২০০৮ সালের ৪ নভেম্বর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০বি (১)(বি)(২) এবং ৯০সি অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও সংবিধান-পরিপন্থী ঘোষণা করা হবে না কেন, তা জানতে চাওয়া হয়। জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, দলের আমির মতিউর রহমান নিজামী, নির্বাচন কমিশনসহ চার বিবাদীকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়। সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদগুলোতে কোনো রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন ও নিবন্ধীকরণের যোগ্য না হওয়ার বিষয়ে বলা আছে। এই রুলের ওপর ১২ জুন পর্যন্ত নয় দিন শুনানি হয়।





সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে আদালত রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের বিধান দিয়েছেন।



আজ বৃহস্পতিবার বিকেল পৌনে তিনটার দিকে বিচারপতি এম মোয়াজ্জাম হোসেন, বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি কাজী রেজা-উল হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সুপ্রিম কোর্টের অ্যানেক্স ২৪ নম্বর বিচারকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে এই রায় দেন।



রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধনের বৈধতার প্রশ্নে করা রিট আবেদনের ওপর এ রায় দেওয়া হয়। এদিকে রায়কে কেন্দ্র করে আদালত চত্বরে নেওয়া হয় বাড়তি নিরাপত্তা।এমনকি সুপ্রিম কোর্টের অ্যানেক্স ২৪ নম্বর বিচারকক্ষের সামনে আর্চওয়ে বসানো হয়।



রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীকে দেওয়া নিবন্ধনের বৈধতার প্রশ্নে রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি গত ১২ জুন শেষ হয়। তিন বিচারপতির ওই বেঞ্চ বিষয়টি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখেন।



রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতকে নির্বাচন কমিশনের দেওয়া নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৯ সালে রিট আবেদন করেন তরিকত ফেডারেশনের তত্কালীন মহাসচিব সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীসহ ২৫ জন ব্যক্তি। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ওই বছরের ২৫ জানুয়ারি হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ রুল জারি করেন।



রুলে রাজনৈতিক দল হিসেবে ২০০৮ সালের ৪ নভেম্বর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০বি (১)(বি)(২) এবং ৯০সি অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও সংবিধান-পরিপন্থী ঘোষণা করা হবে না কেন, তা জানতে চাওয়া হয়। জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, দলের আমির মতিউর রহমান নিজামী, নির্বাচন কমিশনসহ চার বিবাদীকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়। সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদগুলোতে কোনো রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন ও নিবন্ধীকরণের যোগ্য না হওয়ার বিষয়ে বলা আছে। এই রুলের ওপর ১২ জুন পর্যন্ত নয় দিন শুনানি হয়।



আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী তানিয়া আমীর। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মহসীন রশিদ, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী তৌহিদুল ইসলাম। জামায়াতের পক্ষে শুনানি করেন আবদুর রাজ্জাক। তাঁকে সহায়তা করেন আইনজীবী বেলায়েত হোসেন।



শুনানিতে তানিয়া আমীর বলেন, যে গঠনতন্ত্রের ওপর ভিত্তি করে জামায়াতে ইসলামীকে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছিল, তা ছিল নিবন্ধনের অযোগ্য। তাই নিবন্ধনের পর ওই গঠনতন্ত্র সংশোধনের সুযোগ নেই। জামায়াতের নিবন্ধন সংবিধানের ৭ ও ২৬ নম্বর অনুচ্ছেদের পরিপন্থী। সংবিধানে রাজনৈতিক দল করার মৌলিক অধিকার দেওয়া হয়েছে; তবে কোনো দলের গঠনতন্ত্র সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হলে, দলের নীতিতে ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গবৈষম্য থাকলে সংগঠন বা রাজনৈতিক দল করা যাবে না।



আবদুর রাজ্জাক বলেন, এখনো নিবন্ধনের বিষয়ে ইসি পরিপূর্ণ কোনো সিদ্ধান্তে আসেনি। তারা কোনো সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত রিট আবেদনটি অপরিপক্ব। তিনি বলেন, ২০১২ সালে ইসি একটি স্মারক তৈরি করে। সেখানে মাত্র দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া বাকি সব দলের গঠনতন্ত্র ছিল ত্রুটিপূর্ণ। তাই জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করতে হলে বাকি ১০টি রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল করার প্রয়োজন হবে।



মহসীন রশিদ বলেন, ২০০৮ সালের ৪ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামীকে সাময়িক নিবন্ধন দেওয়া হয়। ওই সময় সংবিধানে আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস, বিসমিল্লাহ হির রহমানির রাহিম ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের কথা ছিল। তখনকার পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে সাময়িক নিবন্ধন দেওয়া হয়। গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে সব দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে তখন ইসি সিদ্ধান্ত নেয়। তখন ইসির সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী হয়েছে জামায়াতকে সাময়িক নিবন্ধন দেওয়ার অনেক পরে।



এর আগে চলতি বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি রিট আবেদনকারীর পক্ষ উপযুক্ত বেঞ্চ গঠনের জন্য প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ৫ মার্চ আবেদনটি বিচারপতি এম মোয়াজ্জাম হোসেনের নেতৃত্বাধীন দ্বৈত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠানো হয়। ১০ মার্চ সাংবিধানিক ও আইনের প্রশ্ন জড়িত থাকায় বৃহত্তর বেঞ্চে শুনানির প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে আবেদনটি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানোর আদেশ দেন দ্বৈত বেঞ্চ। ওই দিন প্রধান বিচারপতি তিন বিচারপতির সমন্বয়ে বৃহত্তর বেঞ্চ গঠন করে দেন।



বিস্তারিত-

জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

ফুরব বলেছেন: নিবন্ধন প্রশ্নে জামাত নির্বাচন না করতে পারলে এটা বি এন পির জন্য বিশাল সুযোগ। জামাত আর বিএন পির ভোটার সংখ্যা ৭০% এর বেশী। জামাতের ভোট গুলো ধানের শীষ মার্কায় পড়লে আওয়ামিলিগের বেডিং বস্তা গুছাইয়া ভারতে আশ্রয় নেয়া লাগতে পারে।।

২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

তুহিন সরকার বলেছেন: দেখা যাক কে কোথায় যায়...................

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.