|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
টুমটি
আমার সারাটা দিন শুধু আমার বাবুটার জন্য, ওর জন্য প্রচন্ড ব্যস্ত থাকি, তাই আর ব্লগে সময় দিতে পারিনা।
পাঠক নিশ্চই আমার প্রথম পোস্ট পড়েছেন। সেখানে আমি আমার জীবনে ঘটে যাওয়া অত্যন্ত বেদনাদায়ক ঘটনার কথা লিখেছিলাম। সেখানে অনেকেই আমার প্রত সমবেদনা প্রকাশ করেছেন, তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাছি। এবারের পোস্টটিতে আমার জীবনের সবচাইতে আনন্দদায়ক ও স্মরণীয় ঘটনার কথা লিখছি।
২০১০ সালের প্রথমদিকে আমি দ্বিতীয়বারের মত প্রেগন্যান্ট হই। প্রথমেই আম্মুর কাছে চলে আসি, অনেক যত্ন ও পাই। কিন্তু এবারও প্রথমদিকে আমার সমস্যা হয়েছিলো। আমার কান্না ও ভয় দেখে আম্মুর মুখ ও ফ্যাকাশে হয়ে গেছে দেখলাম। ডাক্তার চেকাপ করে আমাকে খাটে বন্দী করে ফেললেন, মানে টয়লেট এ যাওয়া ছাড়া বিছানা থেকে নামা নিষেধ করে দেন। এভাবে দিনের পর দিন পার করাটা সহজ কিছুনা। ভয় ও চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ আচ্ছন্ন করে রাখত। প্রতিবার নামাযের পর আল্লাহর কাছে আকুল হয়ে শুধু একটি প্রার্থনাই করতাম, তুমি দেখ আমার বাবুটা যেন সবসময় ভাল থাকে, তাকে সবসময় সুস্থসবল রাখো, সহিসালামতে ওকে আমার কোলে তুলে দাও।
এরই মধ্যে আমার হাজব্যান্ডের হজ্বে যাওয়ার দিন ঠিক হয়। ডাক্তারের দেওয়া আমার ডেলিভারী ডেটের মাত্র কয়েকদিন আগে। আমাদের প্রথম বাবু হওয়ার সময় ও থাকবেনা, এটা ভেবে তখন খুব কষ্ট হত। তারপরও চাইতাম এই মহান কাজের উসিলায় আল্লাহ যেন আমার ডেলিভারীটা সহজ করে দেন। বেদনাসিক্ত মনে ওকে বিদায় জানালাম।
তার কয়েকদিন পর আমি শারিরীকভাবে কিছুটা অসুস্থতা অনুভব করলাম। ডাক্তারকে জানানোর সাথে সাথে তিনি আমাকে ক্লিনিকে ভর্তি হতে বললেন। জানালেন ওই দিনই রাতে আমার সিজারিয়ান অপারেশন করা হবে। ভয় আর আনন্দ দুইয়ে মিলে অদ্ভুত অবস্হা হল আমার। আল্লাহকে প্রাণপনে ডাকতে থাকলাম।
রাত সাড়ে ৮টায় আমাকে ওটির বেডে তোলা হল। মেশিন, লাইট, ছুঁড়ি-কাঁচি ইত্যাদির শব্দে আমার তখন মনে হল যেন দুনিয়ার বাইরে কোথাও আছি। হঠাৎ কী আশ্চর্য! আমি যেন আমার জীবনের মধুরতম শব্দ শুনতে পেলাম! একটি শিশুর কান্না আমার কানে প্রবেশ করলো! মনের মধ্যে তখন আশ্চর্য এক অনুভূতি!! অপেক্ষা করতে থাকলাম। একটু পরে নার্স এসে আমাকে বললো এইযে আপনার বাবু। বলে যেন একটা বেহেশতের ফুলপরীকে আমার গালে আলতোভাবে ছুঁইয়ে দিল।
পাঠক, সে কী অনুভূতি!! বলে বা লিখে বুঝাতে পারবোনা কোনদিন। তখনো আমার অপারেশন চলছে। কড়া লাইটের কারণে মেয়েটি চোখ পিট পিট করছিল। আমার দিকে কোনভাবে তাকিয়ে সে যেন জানিয়ে দিল, দেখ আমি চলে এসেছি!!
তার বাবা তখন মদীনায়। রওজা শরীফে। খবর দেয়া হল। কিছুক্ষণ পর যখন আমার সাথে কথা হল, তখন সে স্বাভাবিক থাকলেও আমি আর পারিনি। চোখে আপনা আপনিই পানি চলে আসে। প্রচন্ড পেইনের কথা বলে তার সাথে আলাপ শেষ করি।
বাসায় চলে আসার পর খুব খালি খালি লাগে। আমি অপেক্ষা করি, কবে তার বাবা আসবে, আমরা তিনজন একসাথে হব। এরমধ্যে শুনি তার ফ্লাইট পিছিয়েছে। মন খারাপ হয়। বাবুকে নিয়ে সময় কাটানোর চেষ্টা করি।
এভাবে অনেকদিন পার হল। জানেন কত দিন? প্রায় চল্লিশ দিন।
এরপর আসলো সেই শুভদিন। সে আসছে!! আমি রোমাঞ্চিত। বাবা তার মেয়েকে প্রথম দেখবে, এতদিন পর তিনজন একসাথে হবো!!
সেদিন রাত প্রায় এগারোটা বেজে গিয়েছিলো। আমি বাবুকে সাজিয়ে অপেক্ষা করছিলাম আমাদের ঘরে। আমার ভাই এসে খবর দিল দুলাভাই আসছে, তুমি রেডি তো? বলে ও চলে গেল। আমি কন্যাকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম।
তখুনি সে ঘরে প্রবেশ করল! জানতাম সে এখুনি আসবে, তারপরও চমকে গেলাম। সালাম বিনিময় করলাম। আমাকে আর বাবুকে একসাথে ধরে সে আমাদের দুজনকেই দেখতে লাগল। আল্লাহর কাছে অশেষ শুকরিয়া জানিয়ে পরে বাবুকে কোলে নিল। ঠিক তখুনি বাবা আর মেয়ের মধ্যে দৃষ্টি বিনিময় হল। বাবা তখন আনন্দের আতিশয্যে জোড়ে করে হেসে দিল। আমার চোখেও আনন্দের অশ্রু। আমার জীবনের অন্যতম সুখের মুহুর্ত এটি।
কতদিনপর কত্তদিনপর তাকে দেখলাম। শুকিয়ে এতটুকু হয়ে গেছে। হবেই তো। এবার যে ও প্রায় একলা একলাই এতদিন পার করে দিল।
আল্লাহর কাছে শোকর হাজার শোকর তাকে সফলভাবে হজ্জ্ব পালন করার তৌফিক দেয়ার জন্য। আমাদের কন্যাকে সহিসালামতে কোলে তুলে দেয়ার জন্য এবং তিনজনকে সুন্দরভাবে একসাথে করে দেয়ার জন্য।
আর পাঠক-পাঠিকাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার এই পোষ্টটি সময় করে পড়ার জন্য। দোয়া করবেন যেন আল্লাহ আমাকেও অতিশিঘ্রই হজ্জ্ব পালন করার তৌফিক দান করেন।
৫৮ টি 
+১৯/-০ ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৩৩
টুমটি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু আপনার এই সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আপনিও কিন্তু খুব সুন্দর লিখেন।
২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৬
অনিরূদ্ধ বলেছেন: মাশাল্লাহ্! খুবই ভালো লাগলো এত সুন্দর সুখময় স্মৃতি শুনে। আপনাদের সবার ভবিষ্যতের জন্য রইলো অনেক অনেক শুভকামনা আর দোয়া। ভাল থাকবেন।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৪০
টুমটি বলেছেন: শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ। দোয়া করবেন যেন কোন কষ্ট ওকে ছুতে না পারে।
৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৯
ফাইরুজ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ,আপনার মেয়েটার জন্য অনেক আদর রইল আপু।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৪৭
টুমটি বলেছেন: অনেক দোয়া করবেন ওর জন্য।
আপনার হাসি দেখেই তো মন ভাল হয়ে যায়।
ভাল থাকবেন।
৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৯
নতুনছেলে বলেছেন: অসাধারণ লেখা, আপনারা তিন জন সদা সুস্থ এবং সুখে থাকুন।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫৪
টুমটি বলেছেন: :#> :#>
আপনিও ভাল থাকুন ভাইয়া।
৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩৩
বল্টু মিয়া বলেছেন: দোয়া এবং শুভকামনা রইল আপনাদের প্রতি 
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫৬
টুমটি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মিয়া ভাই
৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৪৫
শারমিন আসমা বলেছেন: টুনিপাখি টার জন্য অনেক অনেক আদর আর দোয়া রইল
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫৮
টুমটি বলেছেন: দোয়া করবেন ও যেন সবসময় ভাল থাকে, সুখে থাকে।
৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৪৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: মা হবার স্বর্গীয় অনুভুতিটা শুধু মায়েরাই বুঝতে পারে, অভিনন্দন আপনাকে
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০২
টুমটি বলেছেন: ধন্যবাদ।
জ্বী, এখনও মাঝে মাঝে অদ্ভুত লাগে যখন ভাবি আমি একজন মা.....বাবুকে দেখি আর অবাক হই আমি ওর মা।
৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৫১
পুরাতন বলেছেন: শুভকামনা
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০৩
টুমটি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৫৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: রেজোওয়ানা বলেছেন: মা হবার স্বর্গীয় অনুভুতিটা শুধু মায়েরাই বুঝতে পারে, একটা মা কি পরিমান কষ্ট করেন একটা সন্তান জন্ম দিতে...আর সেটাই নাকি জীবনের শ্রেষ্ঠ পাওয়া! আমার সে অভিজ্ঞতা না থাকলেও পড়াশুনার খাতিরে যা জেনেছি তাতেই.....
ইচ্ছা আছে এনিয়ে একটা পোষ্ট দেওয়ার।
অনেক অনেক আদর আপনার বাবুটার জন্যে এবং দোয়া আপনাদের সবার জন্যে
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১৬
টুমটি বলেছেন: আম্মু বলেন যে, মা হবার মত কষ্ট দুনিয়াতে আর নাই......
সত্যি যারা মা হয়েছেন তারাই শুধু বুঝতে পারেন সন্তান জন্ম দেয়ার জন্য পদে পদে কত কষ্ট করতে হয়।
আর আল্লাহই মায়ের মধ্যে সন্তানের জন্য এমন মহব্বত পয়দা করে দেন, যে মা সন্তানকে দেখামাত্রই নিজের সব কষ্ট ভুলে যান।
শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ।
১০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০১
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: বাংলাদেশে সিজার করে বাচ্চা জন্মের হার এত বেশি কেন ? ডাক্তাররা এই সিদ্ধান্ত কি টাকার জন্য নেন ?
১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১:৪৬
টুমটি বলেছেন: কি জানি ভাই, বুঝিনা।
আমার ডাক্তার পরিচিত ছিলেন, অনেক সময় আমার কাছ থেকে ভিজিট নেননি, তাই আমার মনে হয়না উনি টাকার জন্য একাজ করেছেন। চেষ্টা করেছিলেন নরমাল ডেলিভারীর জন্য, তাতে সমস্যা হয়েছিল।
১১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৫
অনিরূদ্ধ বলেছেন: বিপ্লব কান্তি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা প্রশ্ন সামনে এনেছেন। আমার দুইটা ভাবীর দুইটা করে চার টা বাবু- সবগুলা সিজার করে। এছাড়াও কাছে দুরে যারই সন্তান হয় আজকাল শুনছি সবারই সিজারিয়ান বেবী। হাসপাতাল ক্লিনিক গুলা নি:সন্দেহে টাকা খাওয়ার ধান্দায় এসব করে- হয়তো হালকা কোনও প্রেগনেন্সি প্রবলেম নিয়ে মা ডাক্তারের কাছে গেল- তাকে এই সেই বলে এমন ভয় দেখাবে যেন অপারেশন না করলে ভয়াবহ বিপদ! আর বাবা-মা সন্তানের জন্য কতটা সেনসেটিভ হয় তা তো বলার অপেক্ষা রাখেনা, সুতরাং- অবধারিত সিজার! আমার দাদী প্রতিবার খুব রাগ করে বলেছেন- "ক্যান আমাদের সময় কি আমরা বাচ্চা জন্ম দেই নাই? আমাদের কি কষ্ট হয় নাই? আল্লাহর উপরে বিশ্বাস রাখ। আল্লাহর উপরে বিশ্বাস রাখ। " কিন্তু আমাদের মনে তো ডাক্তার রা ভয় ঢুকিয়ে রেখেছেন!
আরেকটা জিনিস আজকাল খেয়াল করি- বাচ্চা গুলার একটুখানি ঠান্ডা কাশি হলেই ডাক্তার নেবুলাইজার গ্যাস, ইনজেকশন, পাঁচ ছয় পদের ওষুধ এসব দিয়ে দেয়! ব্যাপার টা উদ্বেগজনক। এসব ওষুধ খেয়ে ক্ষতির চেয়ে বেশি লাভ হয়না বলেই আমার মনে হয়। এমনিতেই নকল এবং নিম্নমানের ওষুধে বাজার সয়লাব। সবরকম শিশু খাদ্যেই নাকি ভেজাল! এই বাচ্চাগুলার ভবিষ্যত নিয়ে খুব ভয় হয়। কেমন দেশে বাস করি যেখানে আমাদের অবহেলা আর অজ্ঞতায় একটা প্রজন্মের সুস্থ স্বাভাবিক জীবন ই হুমকির মুখে পড়ে যায়???
১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১:৫১
টুমটি বলেছেন: যে জমানা এসেছে, এখন সিজারটাই নরমাল হয়ে গেছে, আর কারো নরমাল ডেলিভারী হলে অবাক হই।
আর আমার মনে হয় ডাক্তারদের অহেতুক সিজারের পিছনেও কোন হেতু আছে।
ধন্যবাদ ভাই আপনার মতামতের জন্য।
আসলেই, যে হারে সিজারিয়ান অপারেশন করা হচ্ছে, তাতে সবাই কম-বেশি চিন্তিত, যে, আগে কি সিজার ছাড়া বাচ্চা হয়নি??
আর এখন ওষুধপত্রের যুগ। কোন অসুখ ছাড়াই ডাক্তাররা একগাদা অষুধপত্রের নাম লিখে দেন, যেন এগুলা না খেলেই নয়।
আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।
১২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩৭
গুরুজী বলেছেন: অসাধারন টাচি একটা লেখা!
বাবুর জন্য অনেক অনেক আদর, ভাইয়া আর আপনার জন্য শুভকামনা!
ভাল থাকুন নিরন্তর!
১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১:৪৪
টুমটি বলেছেন: হাই গুরুজী......অনেক খুশি হলাম আপনার মন্তব্য দেখে।
আপনিও ভালো থাকুন নিরন্তর।
১৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৯
ইভা লুসি সেন বলেছেন: ২০১০ সালের প্রথমদিকে আমি দ্বিতীয়বারের মত প্রেগন্যান্ট হই
আমাদের প্রথম বাবু হওয়ার সময় ও থাকবেনা, এটা ভেবে তখন খুব কষ্ট হত।
লাইন দুেটা বুঝলাম না !
১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ২:০৮
টুমটি বলেছেন: নিচের কমেন্টটা দেখুন।
১৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:১৪
গুরুজী বলেছেন: @ ইভা লুসি সেন: আপনি কস্ট করে আপুর ১ম পোস্ট টা পড়ুন।
১৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:২৪
সজীব আকিব বলেছেন:
অনেক শুভেচ্ছা আপনার ও আপনার বাবুর জন্য।
(নাস্তিক হওয়ায় আপনার জন্য দোয়া চাইতে পারলাম না)
১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১:৩৮
টুমটি বলেছেন: কি লিখব বুঝতে পারছিনা, তবে আপনাকে শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ।
১৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:২৭
অনিরূদ্ধ বলেছেন: @সজীব আকিব: ক্যাচালীয় কথাটা না বললে কি হতোনা ভাই? শুভেচ্ছা শুভকামনা তো করতেই পারেন তাই না? কেউ কি আপনার কানে চিমটি দিয়ে জিঞ্জেস করতো- "তুই না নাস্তিক? শুভকামনা করস ক্যান??"
১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ২:১১
টুমটি বলেছেন: কিছুই বলার নেই।
১৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:২৫
সজীব আকিব বলেছেন: @ অনিরূদ্ধ
নাস্তিকতা মানেই কি ক্যাচাল? 
আর কথাটি কিছুটা মজা করে বলেছি, আপনি ধরতে পারেন নি।
১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ২:০৯
টুমটি বলেছেন: ভাই, আমি চাইনা আমার ব্লগে নাস্তিকতা নিয়ে কোনরকম আলোচনা হোক। কিছু মনে করবেননা প্লিজ।
১৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১৯
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: শুভকামনা আপনাদের জন্য............
১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১:৩৬
টুমটি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আমাদের সবসময় হাসি-খুশি রাখেন।
১৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৪৪
~স্বপ্নজয়~ বলেছেন:
১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১:২৯
টুমটি বলেছেন:
২০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৮:৪৭
নাআমি বলেছেন: সহজ সরল ভাষায় এক চমৎকার উপস্থাপন!
খুব ভাল লাগলো লেখাটি পড়ে...।
অনেক আদর এই ছোট্ট পরীটার জন্য..।
সবাই ভাল থাকেন.......
১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১:২৩
টুমটি বলেছেন: শুভ কামনার জন্য ধন্যবাদ। ওর জন্য বেশি বেশি দোয়া করবেন।
আপনিও কিন্তু খুব সুন্দর লিখেন। অবশ্য আমি পড়ার সময় খুব কমই পাই।
২১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:৫৪
কি নাম দিব বলেছেন: সুখময় লেখা। অনেক ভালো থেকো ফা-মণির মামণি।
শীত কমে গেছে, চলে এসো তাড়াতাড়ি।
১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১:২০
টুমটি বলেছেন: থ্যাঙ্কু কিনাদি। ভালো আছতো?
২২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৯
অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: এত চমৎকার লাগল। মনে হল অনুভব করতে পারলাম যেন!!
এরকম স্মৃতিগুলো কেন জানি চোখে পানি এনে দেয় আর মুখে হাসি এনে দেয়।
আদর বাবুটার জন্য।আর আপনার জন্য শুভকামনা!
১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১:১৭
টুমটি বলেছেন: আপনার মন্তব্যে খুশি হলাম।
আমার ব্লগবাড়িতে স্বাগতম।
২৩| ১১ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:১৭
শফিক আসাদ বলেছেন: আমার বোনের সাথে খুব মিল আপনার। সে গল্প অন্য একসময় বলবো...
২৩ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:৫৪
টুমটি বলেছেন: তাই নাকি??
আচ্ছা কেমন আছে আপনার বোনটি?
২৪| ১১ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:২৫
নীল ত্রিস্তান বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ,আপু,কোন সমস্যা না থাকলে বাবুর ছবি দিয়ে একটা পোস্ট দেন,আপনার মেয়ের জন্য অনেক শুভকামনা।
২৩ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:০৫
টুমটি বলেছেন: শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ।
ভাই ওর ছবি আমি কোথাও দেইনি.... কিছু মনে করবেন না প্লিজ।
আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ।
২৫| ১১ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:২৮
নিভৃত নয়ন বলেছেন: অসাধারণ অনুভূতি সম্পূর্ণ একটি লেখা।ছোট বাবুটাকে আমার পক্ষ থেকে আদর পৌঁছে দিবেন।
ভাল থাকবেন।
২৬| ১১ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:৩০
রাইসুল জুহালা বলেছেন: সহজ-সরল ভাষায় একজন মায়ের আবেগ দিয়ে লেখা একটা পোস্ট। ভালো লাগলো। কিন্তু আপনাকে এইরকম জটিল অবস্থায় ফেলে আপনার স্বামী হজ্বে চলে গেলেন কেন? এটা কি এতই জরুরী ছিল? নাকি প্রথম বাচ্চা নিয়ে সমস্যা হবার কারনে (আপনার আগেরবারের প্রেগন্যান্সীকে নিয়ে লেখাটাও পড়লাম) আপনারা চাইছিলেন বাচ্চা হবার সময় বাচ্চার বাবাকে হজ্বে রাখতে?
২৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১১ রাত ২:৫৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: একজন মায়ের আবেগময় লেখাটা পড়ে ভালো লাগলো।
২৩ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৩৪
টুমটি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। দোয়া করবেন।
২৮| ২১ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:১৩
কাব্য বলেছেন:
২৩ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:০৭
টুমটি বলেছেন:
২৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫৫
জেরী বলেছেন: মেয়েটা এখন কেমন আছে আপু?
১৪ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৩
টুমটি বলেছেন: ভাল আলহামদুলিল্লাহ।
আপনি ভালতো??
৩০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:১৮
মিথিলা সায়মা বলেছেন: অসাধারন অনুভূতির আবেগী প্রকাশ
ভালো লাগলো
১৪ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৬
টুমটি বলেছেন: আমার ও অনেক ভাল লাগল আপু আপনার মন্তব্য পড়ে।
দোয়া চাই।
৩১| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: অসাধারণ............................. !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৩
শুকনা মরিচ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ !!! খুব ভালো লাগলো আপনার লেখা পড়ে। খুব সাধারন লেখা কিন্তু অনুভূতিগুলো কি অসাধারন !!!!!!
আপনার এই লেখাটা পড়েই আমার ঘুমন্ত ছেলের কপালে চুমু খেলাম, আর ওর বাবাকে অফিসে ফোন করে কথা বললাম। শুকরিয়া আল্লাহ আমাদের অনেক ভালো রেখেছেন।
ফুলপরী টার নাম কি রেখেছেন? অনেক আদর পুতুলটার জন্য।