![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
আমেরিকার দারিদ্রতার উপর আমার নজর গত কয়েক বছরে ধরে। আমি আমেরিকার হোমলেস মানুষের উপর শত শত ভিডিও দেখেছি এবং সুযোগ পেলেই দেখি। আমার কিউরিসিটি ছিল বা আছে যে, একটা উন্নত দেশে কি দারিদ্রতা নেই বা থাকতে পারে না! যাই হোক, আপনারা জানেন কি না জানি না যে, বর্তমানে আমারিকার হোমলেস মানুুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়, দিন দিন বাড়ছে এবং তা ভয়াবহ আকারেই দেখা যাচ্ছে! আগে বড় বড় শহরের রাস্তায় বড় বিল্ডিঙ্গের সামনে কয়েকজন দেখা গেলেও এখন ডাউন টাউন গুলোর ফুটপাতে আর হাটাই যাচ্ছে না, এই হোমলেস মানুষ গুলো ফুটপাতেই তাদের ঘর সাজিয়েছে এবং এই দৃশ্য (না দেখলে বুঝবেন না) আমাদের দেশের রেল লাইনের পাশের বস্তিকেও অনেক সময় হার মানায়! আমি মনোযোগ দিয়ে নানান ব্লগারদের বানানো ভিডিও চিত্রগুলো দেখেছি, ভয়াবহ।
ধনী দরিদ্রের এত ব্যবধান সত্যই মেনে নেয়া কষ্টকর, কারো এক জনমে শেষ হবার নয়, আর কেহ পরের বেলাতে কি খাবে সেই চিন্তাতেই সময় পার হচ্ছে। আমেরিকার মূলধারার মানুষ গুলো উগ্র নয়, এরা চাপা স্বভাবের এবং না খেয়েও তাদের তেমন অভিযোগ থাকে না! ভাল ভাল কাজ হারিয়ে নিজে রাস্তার ধারে পড়ে আছে, তবুও যেন অভিযোগ নেই!
একজন ব্লগার হিসাবে জানি এবং আপনাদের বেশী পাঠে অভ্যাস নেই বলে অনেক আলোচনা থেকে বিরত থাকছি! আমি কিছু ভিডিও লিঙ্কে দিচ্ছি, আপনারা সেগুলো দেখে নিতে পারেন। তবে মানুষের এই দারিদ্রতা কেন বা কি করে একজন মানুষ এমনভাবে রাস্তায় এসে যায়, তার বিশ্লেষণ করলে আমি কয়েকটা পয়েন্ট দেখতে পাইঃ
১) নেশা
২) কর্ম বিমুখতা
৩) বাউল বা বেহমিয়ান জীবন পছন্দ করা
৪) পারিবারিক কলহ, অসন্তোস বা মনোকষ্ট
৫) সরকারের নির্বুদ্ধিতা - সাধারণ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম নিয়ন্ত্রনে না রাখা এবং সুযোগ না তৈরী করা, সরকার ধনীদের পক্ষে থাকা, বিচারহীনতা ইত্যাদি ইত্যাদি।
উপরে উল্লেখিত প্রতিটা পয়েন্ট নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করা যায় এবং এই সকল পয়েন্টের উপর বড় বড় থিসিস লেখা যায়। সেই দিকে যাচ্ছি না। আমরা দারিদ্রতা দেখে অভ্যস্থ এবং পাশ কেটে যাওয়াও আমরা শিখেছি! তবে আমেরিকার মানুষ এই দারিদ্রতা দেখে যে অনেক মনোকষ্ট আছে, তা বুঝা যায়। কার্লিফোনিয়ার (নাম তো শুনেছেন নিশ্চয়) লস এঞ্জেসের এই গৃহহীন রাস্তার পাশে পড়ে থাকা মানুষের ভিডিও গুলোর ভিঊ দেখে বুঝা যায়, মানুষ কি হারে এই সব ভিডিও দেখছে, প্রতিটা ভিডিওর ভিউ মিলিয়ন্স!
আমেরিকাতে নুতন সরকার এসেছে, মিঃ প্রসিডেন্ট জো বাইডেন, তিনি নিশ্চয় এই ব্যাপারে ওয়াকিবাহাল আছেন এবং এই মানুষ গুলোর সংখ্যা তিনি নিশ্চয় কমাবেন। আমেরিকাতে অনেক বড় বড় শহর আছে সে শহরে থাকার মানুষ নেই, বড় বড় দালান কোঠা খালি পড়ে আছে, নিশ্চয় এদের থাকা খাবারের একটা চমৎকার জায়গা হবে। সরকারের শুধু উদ্যোগ নিলেই মানুষ বেঁচে যেত!
দারিদ্রতা সত্যই চরম দুঃখের বিষয়!
শত শত ভিডিও আছে, আমি একটা লিঙ্ক দিলাম, দেখে নিতে পারেন।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:১৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ। হ্যাঁ, এমন মানুষ আমাদের দেশেও আছে, অনেক বড় বড় সার্টিফিকেট ধারীরাও কাজের উপযুক্ত নয়!
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৮
শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল লেখা । কর্ম বিমুখতা আর নেশা এর মুল কারন । মহাম্মদপুরে আমদের আগের বাড়িওয়ালা যাদের দোতালা দালান , উত্তরায় ফ্লাট আছে সে বউ বাচ্চা নিয়ে মা , ভাই ছেড়ে ক্যালিফের কাছে ঝড়ের পর হোম লেস ফুড লেস হয়ে এই রকম বস্তিতে থাকছে । এই লোকটি মানসিক রোগী । এরকম ধান্দাবাজ অনেক বাঙ্গালিই কর্মহীন গৃহহীন ভাতা নিয়ে পার্কে আড্ডা দেয় আর দেশে এলে বিল গেটস হইয়া যায় । ইদানিং সময়ে করোনার কারনে গৃহহীন সংখ্যা বেড়েছে ।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:১৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: নেশা সারা দুনিয়ার মানুষকে শেষ করে দিচ্ছে। গতকাল দেখেছেন আমাদের ব্রামনবাড়িয়াতে একজন মেয়ে তার মায়ের পেটে ছুড়ি ডুকিয়ে দিয়েছে, ইয়াবা টাকার জন্য।
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকান সরকারের কিছু লোকজন হোমলেসদের অধিকারের উপর কিছু নিয়ম কানুন চালু করেছে, যা হোমলেস সমস্যার সমাধান করছে না; কিন্তু সরকারগুলো এদেরকে সমাজে আবার প্রতিষ্টা করার জন্য দরকারী পদক্ষেপ নিচ্ছে না।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:২২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই দারিদ্রতা যে করেই হউক দুর করা উচিত। মানুষ শিয়াল কুকুরের জীবনে থাকতে পারে না!
৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৩
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আমেরিকার বাইরে যতটা চাক চিক্ক ভিতরে কিছুটা শুন্যতা আছে।পৃথীবির সবচেয়ে বেশি ঋণগ্রস্ত্থ দেশ আমেরিকা,তার বেশির ভাগ আবার চীনের কাছে।বিশ্ব বানিজ্যে ডলার যদি বিনিময়ের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহারের গুরত্ব হারিয়ে ফেলে ধপাশ করে খাদে পড়ে যাবে দেশটি।সেটার ব্যবস্থা আমেরিকা নিজেই করছে কারনে অকারনে নিষধাজ্ঞা দিয়ে দিয়ে।ধনী দরিদ্রের বৈষম্য দিন দিন বাড়ছে।কমিয়ে আনার প্রচেষ্টা খুব একটা দেখা যায় না।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:২৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধনীরা আরো ধনী হচ্ছে, সরকার এদেরকেই বেশী হেল্প করে এবং ধনীদের মাথায় বেশ বুদ্ধি, সে বুদ্ধি প্রতিনিয়ত কাজে লাগাচ্ছে। তবে যে কোন সরকারের উচিত দারিদ্রতার বিপক্ষে থাকা।
৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৮
কল্পদ্রুম বলেছেন: এদের থাকার জন্য কমিউনিটিতে চমৎকার কিছু ঘর তৈরি করে দেওয়া হয়েছে।আপনিও দেখেছেন হয়তো।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৩২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ, যতদুর দেখেছি, আমেরিকার অনেক শহরে লোকের অভাবে আছে, বাড়িঘর পরিত্যক্ত, সেই শহর গুলোতেও এদের নিয়ে যাওয়া যেতে পারে। এভাবে ফুটপাতে বেঁচে থাকা ভাল দেখায় না! সরকার নিশ্চয় ভাল কাজ করবেই!
৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
@নুরুলইসলা০৬০৪,
আপনি বলেছেন, " আমেরিকার বাইরে যতটা চাক চিক্ক ভিতরে কিছুটা শুন্যতা আছে।পৃথীবির সবচেয়ে বেশি ঋণগ্রস্ত্থ দেশ আমেরিকা,তার বেশির ভাগ আবার চীনের কাছে। "
-একজন চাষী হালের গরু কেনার জন্য আজকে ঋণ নিটে পারেন ১ লাখ টাকা; সালমান রহমান নেন ৪০০০ কোটী টাকা; আমেরিকান সরকারের ঋণ সম্পর্কে আপনার ধারণা সঠিক নয়।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: দরিদ্রদের কেহ বিশ্বাস করে না!
৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সিরিয়া, ইরাক ও ফিলিস্তিন অনেক নাগরিক মধ্যপাচ্যের ধনী রাষ্ট্র সৌদি আরবসহ অন্য রাষ্ট্রে আশ্রিত আছে মরুভূমিতে আমাদের দেশের বস্তির মত। অর্থাৎ সবদেশে হোমলেস নাগরিক আছে
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৩৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হ্যাঁ, এই সমস্যা অনেক দেশের, কিছুতেই রোধ করার মত নয়! তবে সব সময়েই কমিয়ে রাখতে হবে।
৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: @ গাজী সাহেব,হবে হয়তো।বড় দেশ বড় ঋণ।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৩৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হ্যাঁ, এমন হবেই। তবে ধনীরা এত বড় বড় ঋণ নিয়ে আর ফেরত দেয় না এবং সেটা হয়ত আমেরিকাতেও চলছে! এই দুনিয়া ধনীদের জন্য!
৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: @ গাজী সাহেব,হবে হয়তো।বড় দেশ বড় ঋণ।
-এই ঋণ নিয়ে বড় দেশ কি করে? সরকারকে কখন ঋণ নিতে হয়? ঋণ না নিয়ে, বাজেট করা কি সম্ভব নয়?
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৩৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: নিশ্চয় দেশের জন্যোই কাজে লাগায়, এই লাগাতে গিয়ে কিছু মানুষ কমিশন নিয়ে নিজকে ধনী করে তুলে। তবে যুদ্ধ বিগ্রহ টাকা নষ্ট করেই! এই টাকা হাওয়াতে উড়ে যায়!
১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৬
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: কট্টর ক্যাপিটালিজমের বাইপ্রোডাক্ট হিসাবে একটি রাষ্ট্রের জনগণের একাংশে চরম দারিদ্র থাকতেই পারে। তবে অধিকাংশ পুঁজিবাদী দেশই কোল্ড ওয়ারের সময় সমাজতান্ত্রিক বলয়ের সাথে প্রতিদ্বন্ধিতার কারণে কমবেশি অনেক কল্যানমুলক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের দরিদ্র শ্রেণীর জন্য গৃহীত কর্মসূচি হয়তো কানাডা বা স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর মতো ব্যাপক নয় কিন্তু তারপরও তাদের অনেক ব্যবস্থা আছে যা দরিদ্রদের রক্ষাকবচ হিসাবে কিছুটা কাজ করে। বারাক ওবামার স্বাস্থ্যনীতি অনেক যুগান্তকরী ছিল কিন্তু পাগলাদাশু ট্রাম্প এসে সেটাকে স্থগিত করে। সময়ের সাথে সাথে যুক্তরাষ্ট্রে এরকম স্বাস্থ্যনীতির পাশাপাশি দরিদ্রদের জন্য আরো অনেক রকম কর্মসূচি গৃহীত হবে তাতে সন্দেহ নেই - এটাই সময়ের দাবি।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৪৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমলে এই সমস্যা বেশী বেড়েছে কারন দারিদ্রদের প্রতি তার নজর তেমন ছিল বলে মনে হয়নি! লস এঞ্জেলেসের ফুটপাতে থাকা লোকের সংখ্যা এই আমলেই বেশি হয়েছে।
১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৩
জগতারন বলেছেন:
১) নেশা
২) কর্ম বিমুখতা
৩) বাউল বা বেহমিয়ান জীবন পছন্দ করা
৪) পারিবারিক কলহ, অসন্তোস বা মনোকষ্ট
৫) সরকারের নির্বুদ্ধিতা - সাধারণ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম নিয়ন্ত্রনে না রাখা এবং
সুযোগ না তৈরী করা, সরকার ধনীদের পক্ষে থাকা, বিচারহীনতা ইত্যাদি ইত্যাদি।
আমিও এই অ্যামেরিকা দেশে আছি অনেক বছর। এ দেশের বড় বড় প্রায় সকল শহরেই ভ্রমন করেছি। প্রত্যেকটি শহরেই আমি দেখেছি এই গৃহ হীন, আশ্রয় হীন মানুষদের। যা দেখলে সত্যিই জানতে ইচ্ছাই করে এ লোকগুলোর এ অবস্থা কেন ? প্রত্যেক শহরেই আমি একাধিক গৃহ হীন মানুষদের সাথে কথা বলার চেষ্টা, ও সাহায্য করার চেষ্টা করেছি। এই ব্লগ লেখক উপরে যে পর্যবেক্ষন গুলো দিয়েছেনঃ
তবে মানুষের এই দারিদ্রতা কেন বা কি করে একজন মানুষ এমনভাবে রাস্তায় এসে যায়, তার বিশ্লেষণ করলে আমি কয়েকটা পয়েন্ট দেখতে পাইঃ
তা-ই ঠিক।
এই গৃহ হীন লোকদের মধ্যে বেশীরভাগই কালো অ্যামেরিকান। তবে আশ্চর্যজনকভাবে সত্যি ভারত বংশউদ্ভুত কোনই লোক আমি দেখি নি। বাংলাদেশ-এরও না।
একবার বিল কসবি, অ্যামেরিকার বিখ্যাত (কালো) অভিনেতা, এক টেলিভিশন টক শো'তে আলোচনা প্রসংগে একটি প্রশ্ন এনেছিলেনঃ
"অ্যামেরিকা ইমিগ্রান্টদের অর্থাৎ অভিবাসী'দের দেশ। এ কথাটি আরও একটু সোজা করে বললে; এ দেশ হইল অন্য দেশ থেকে ছুটে আসা সুযোগ সন্ধানীদের দেশ। এ দেশে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেক লোক এসেছে, তার বেশীর ভাগই ইউরোপ থেকে। সব্বাই খুউব ভালো আছে। তবে সবচেয়ে ভালো আছে সাদা'রা। আবার এ দেশ গঠনে তাদের ভূমিকাই বেশী
এই সমস্ত অভিবাসীদের মধ্যে কালো অ্যামেরিকান'রা অর্থনৈতিকভাবে ভালো নেই কেন ?
এ প্রশ্নের উত্তরে যা পাওয়া যায় তা;
এক্সপ্লানেশন অর্থাৎ ব্যাখ্যা আর ব্যখ্যা। যা
অন্য ভাষায় বলা যায়; অজুহাত আর অজুহাত।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৪৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আপনার সাথে একমত, তবে সরকারের কিছু উদ্যোগ এদের পক্ষেই থাকতে হবে, যাতে তাঁরা এই সমস্যা থেকে বের হ্যে এগিয়ে যেতে পারে।
যে মানুষ কাজ করতে চায়, সে এগিয়ে যাবেই।
১২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকার মতোন দেশে মানুষ গৃহহীন ভাব্লেই কষ্ট লাগে।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৪৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই সংখ্যা দিনের পর দিন বাড়ছেই, বিশেষ করে করোনার কারনে আরো অনেক বেশী বেড়ে গেছে!
১৩| ০১ লা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:১৬
মেহেদি_হাসান. বলেছেন: সত্যি দারিদ্রতা চরম দুঃখের বিষয়।
১৪| ০১ লা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:২৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: এ্যামেরিকা একটা পাপিষ্ঠ সন্ত্রাসী রাষ্ট্র, যারা দেশে দেশে মানুষ হত্যায় সব বুদ্ধি ও ক্ষমতা ব্যাবহার করে। কিন্ত নিজেদের দেশের অভাব দারিদ্র পতিতাবৃত্তি নির্মূলে এদের কোনো উদ্যোগ নাই। করোনায় ৫ লাখ মানুষ মরার পরও বিরাট শান্তিবাদী বাইডেন ক্ষমতায় বসেই সিরিয়ার বিমান হামলা চালিয়ে ১৭ জন মানুষ মেরেছে।
এরা ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত সন্ত্রাস চালিয়েই যাবে।বাইডেনের নির্দেশে সিরিয়ায় বিমান হামলা, নিহত ১৭
১৫| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই সংখ্যা দিনের পর দিন বাড়ছেই, বিশেষ করে করোনার কারনে আরো অনেক বেশী বেড়ে গেছে!
একটা মুভি দেখেছিলাম গৃহহীনদের নিয়ে কাহিনী। সিনেমার নাম টা মনে আসছে না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
২ নং পয়েন্ট সঠিক নয়; কর্মবিমুখতা আমেরিকায় হোমলেস হওয়ার কারণ নয়, আমেরিকানরা কর্মবিমুখ নয়। কিছু মানুষ আছে, যারা মানসিকভাবে কাজের জ্য উপযুক্ত নয়।