নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
এই জাতির অভিশপ্ত হওয়ার কারণ তারা নবী-রাসূলদের সাথে বেয়াদবি করতো, এমনকি অনেক নবীকে শহীদ পর্যন্ত করতো। (নাউযুবিল্লাহ) ইহুদীরা নিজেদের হযরত মুসা আলাইহিস সালাম এবং হযরত উজাইর আলাইহিস সালামের উম্মত বলে দাবি করে। তবে ইহুদীদের একটা বড় খাসলত বা স্বভাব হচ্ছে এরা সমস্যায় পড়লে আল্লাহকে গালি দেয়া শুরু করে। কিছুদিন আগে ইসরাইলে দাবানল লাগলে ইহুদীরা সৃষ্টিকর্তাকে গালাগালি শুরু করে দেয়। ইহুদীরা খুব বেহায়া জাতি হয়। বেহায়াপনায় ইহুদীরা অন্য বাতিল ধর্মগুলো থেকেও অনেক জঘণ্য। পুরো নগ্ন হয়ে গোসল করা ইহুদীদের খুব প্রিয় কাজ। পর্নোগ্রাফির আবিষ্কারকও হচ্ছে এ ইহুদীরা।ইহুদীদের চেহারা উজ্জলতা বা আকর্ষণহীন ও গুপ্ত শয়তানের মত হয়ে থাকে। নারী-পুরুষ উভয়েরও চেহারার মধ্যে প্রাণহীনতা উল্লেখযোগ্য। বিশেষ করে প্রত্যেক ধর্মের শিশুদের মধ্যে নিষ্পাপ ভাব থাকে। কিন্তু ইহুদীদের ছোট শিশুরা এর ব্যতিক্রম। তাদের চেহারার মধ্যে ছোট অবস্থায় কেমন যেন অন্যরকম একটা ভাব থাকে, চেহারা হয় প্রাণহীন ও গুপ্ত শয়তানের মত। ইহুদীরা খুব ভীতু প্রকৃতির হয়। এরা এতটাই ভীতু যে সেনবাহিনীর সৈনিক পদে এরা খ্রিস্টানদের নিয়োগ দেয়।লানতের কাণে ইহুদীরা পরগাছা টাইপের এক জাতি। এরা অপরের নির্ভরশীলতা ছাড়া বাচতে পারে না। ইহুদীরা কখন সামনা-সামনি আসে না। বর্তমানে এরা খ্রিস্টানদের উপর নির্ভরশীল। খ্রিস্টানরা হচ্ছে ঘোড়ার মত এবং ইহুদীরা হচ্ছে তার চালক। অনেক ইহুদী নিজেকে খ্রিস্টান পরিচয় দিয়ে থাকে। যেমন ই্উরোপ-আমেরিকায় অনেক ইহুদীর দুটি পাসপোর্ট থাকে, একটা খ্রিস্টান পরিচয়ে অন্যটা ইহুদী পরিচয়ে।ইহুদী জাতি লানতগ্রস্ত হওয়ায় তাদের জন্মাহার সব সময় ঋণাত্মক। তাদের জনসংখ্যা দ্রুত কমে যাচ্ছে। তারা একেক যায়গায় একেক রকম বলে থাকে। কিন্তু প্রকৃত হিসেব সারা বিশ্বে এদের সংখ্যা এক থেকে দেড় কোটির মত হবে কিনা সন্দেহ। অধিকাংশ ইহুদী পুরুষ নপুংসক ও ধ্বজভঙ্গ হয়ে থাকে। ইহুদীরা খুব হিংসুটে জাতি। নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত ইসমাইল আলাইহিস সালামের বংশ থেকে আসেন। কিন্তু ইহুদীর বলত, তিনি কেন হযরত ইসহাক আলাইহিস সালাম গোত্র থেকে আসেনি এজন্য তারা নবীজির বিরোধীতা করবে। (নাউযুবিল্লাহ)অনেকে বলে থাকে ইহুদীদের মধ্য থেকে অনেক বিজ্ঞানী এসেছে। এটা পুরো ভুল। মুসলমানদের সমস্ত জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চার কিতাবগুলো সংরক্ষিত ছিলো স্পেনে। খ্রিস্টানরা যখন স্পেন দখল করলো তখন তারা ঐ লাইব্রেরীগুলোও হস্তগত করে। কিন্তু সমস্যা ছিলো খ্রিস্টানরা আরবী ভাষা জানত না, কিন্তু ইহুদীরা জানতো। তাই খ্রিস্টানরা ইহুদীদের কাছে ঐ বইগুলো নিয়ে যায়। কিন্তু ইহুদীরা কূটবুদ্ধির সাহায্যে বইগুলো লুকিযে ফেলে। পরবর্তীকালে মুসলমাদের জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চার ঐ বইগুলো অনুবাদ করে ইহুদীরা ছড়ায়, আর এতেই সবাই বলে ইহুদীরা খুব জ্ঞানী জাতি। হাদীস শরীফ অনুসারে ইহুদীরা ৭১ দলে বিভক্ত। সাধারন ইহুদী ধার্মীক বলতে কোর্ট-হ্যাট পরিহিত দাড়িওয়ালা হাদেরী ইহুদীদেরকেই দেখানো হয়। হাদেরী ইহুদীরা ধর্মকর্ম ছাড়া কিছু বোঝে না। হাদেরীরা অন্য ইহুদীদের দ্বারা নিপীড়ত হয়ে থাকে। ইহুদীদের উপসনালয়ের নাম সিনাগগ এবং তাদের ধর্মীয় নেতাকে বলা হয় রেবাই। বায়তুল মুকাদ্দাস বা জেরুজালেমে ইহুদীদের একটা দেয়াল আছে। তার নাম ওয়েস্টার্ন ওয়াল বা ওয়েইলিং। ঐ দেয়ালে ইহুদীরা মাথা ঠুকে বিভিন্ন প্রার্থনা করে। যেমন কয়েক বছর আগে ইসরাইলে ভয়াবহ দাবানল লাগলে ঐ দেয়ালে মাথা ঠুকে তারা সৃষ্টিকর্তার’র কাছে আগুন নেভানোর জন্য কান্নাকাটি করেছিলো। শেষ যামানায় যখন হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম আসবেন, তখন তিনি ইহুদীদের হত্যা করবেন। ইহুদীরা মিথ্যা দাবি করে থাকে এ সময় নাকি ‘জারকাদ’ নামক এক বৃক্ষ তাদের লুকিয়ে রাখবে(এটা পুরো মিথ্যা কথা)। এজন্য কোটি কোটি জারকাদ বৃক্ষ লাগিয়ে বিশাল বনভূমি তৈরী করে রেখেছে ইসরাইল ।ইহুদীরা চলে সহানুভূতি বেচে। এক হলোকাস্ট বেচে এখনো তারা খেয়ে যাচ্ছে। তবে খ্রিস্টানরা ইহুদীদের খুব ভয় পায়। কারণ ইহুদী জাতি যেখানে-সেখানে প্যাচ লাগায়।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:২৭
মুদ্দাকির বলেছেন: লেখার কিছু কিছু অংশ খুবই ইমোশানাল !!