![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্রষ্টা প্রদ্ত্ত বিবেক ও বিচার-বিবেচনা শাক্তি ব্যবহার করে বুদ্ধিবৃত্তিক ও আলোকিত জীবন গড়াই সত্যিকার মানুষের আসল কর্ম
যদিও কাঠমোল্লারা এই প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারবে না তবুও করলাম।
এমিবা একটি এককোষী প্রাণী। এটি কোন অবস্থায় ই মৃত্যু বরণ করেনা।বরং একটা থেকে দুইটা, দুইটা থেকে চারটা এভাবে সংখ্যাবৃদ্ধি করে।এরা অমর প্রানী বলে বিজ্ঞানিরা একমত।আবার হাইড্রা নামক জলজ জীব অনুকুল পরিবেশে অনন্তকাল বেঁচে থাকে।এরা কখনো বুড়ো হয় না।হ্যাঁ এরা অন্যের খাদ্যে পরিনত হয়ে মারা যায়।বা প্রতিকুল পরিবেশে মারা যায়।কিন্তু এদের স্বাভাবিক মৃত্যু নেই।এরা অনুকুল পরিবেশে অনন্ত যৌবনা।এদের দেহে নির্দিষ্ট সময় পর পর নতুন কোষ তৈরি হয়।তাই তারা বার্ধক্যে পৌছায়না।
কিন্তু কোরান বলে সকল প্রানীই মৃত্যুর সাধ গ্রহণ করবে।এ ব্যাপারে ধার্মিক রা কি বলবেন (ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:২৬
এম এ কাশেম বলেছেন: পুরান পাগলের ভাত জুটে না , এই হালা কোত্থেকে নতুন পাগল জুটছে বুঝলাম না।
হালা দেখি পুরাই বুদাই, উল্ঠা পাল্ঠা প্রশ্ন করে নিজেই নিজেরে হাসির পাত্র বানাচ্ছে।
পাগলের চোদ-বোধ নাই।
শিখার আগে শিখাতে গেলে এই অবস্থা ।
নাস্তিক জানোয়ারের বাচ্ছা জানোয়ার কোথাকার।
৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৪১
রিফাত হোসেন বলেছেন: বিবেক ও সত্য .. আপনার প্রশ্নের উত্তর আমি সাধারন জ্ঞান এ ২ কথায় উত্তর দিতে পারি
সাহেব মাথায় ঠান্ডা পানি ঢালেন, আমি কোন মোল্লা সল্ট টল্ট না কিন্তু .. তবে খুবই বোকার মত প্রশ্ন ।
কোরআন শরীফ পড়ুন, বুঝুন । কেন আমি জানি উত্তর টা তা ভাবুন । যদি না পান, তাহলে বলবেন , আমি বলে দিব । এতে আপনার দৈন্যতা প্রকাশ পাবে । সত্যকে না জানতে চাওয়ার বা পাওয়ার । কথাগুলি শর্টকাট বলছি, কারণ এই প্রশ্নের বিস্তারিত উত্তর এর খায়েশ নাই ।
৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১০
বিজন রয় বলেছেন: যার যেমন বিশ্বাস।
৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭
কানিজ রিনা বলেছেন: আপনার কোরআন নিয়ে চুলকানি দিন দিন
বেড়েই যাচ্ছে। এটা বিখাউজ ছারা আর কিছু
না। অতি সত্তর বিখাউজ সারান, তা না হলে
দিনকে দিন ঘা পচে দুর্গন্ধ ছরাবে।
৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১২
মেহ্জাবিন আক্তার সুবর্ণা বলেছেন: পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে, কোনো অশিক্ষিত ঘরের ছেলে ।
৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬
সেলিম৮৩ বলেছেন: মানুষ মরে যায় কে বললো?এটা তোদের মত পাগল-ছাগল বলে।
কি বুঝিস নাই? নীচে চোখ নামা।
তোর বিশ্বাস অাছে, তুই মরলেই সব শেষ। অার কিছু নেই। এটা পশু-পাখি, জন্তু-জানোয়ােরর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
যেহেতু তুই সেই গোত্রের প্রানী। কিন্তু অ্যামিবা গোত্রের না। তাহলে তো অমরত্ব পাবি।
একজন কাঠমোল্লা(তোর ভাষায়) বিশ্বাস করে মৃর্ত্যুর পর একটা অনন্ত জীবন অাছে। তাই সে মৃর্ত্যুকে শুধু দৈহিক মৃর্ত্যু হিসাবেই মেনে নেয়।
ধর, তুই অমৃত। হঠাৎ তোকে কুত্তায় খেয়ে ফেললো। এটাকে কি বলবি?
তোর অামাশয় হয়েছে, এটা এক প্রকার অ্যামিবার অাক্রমনে হয়। ১ টাকার ফ্লাজিলে শেষ।
তুই যেভাবেই মরিস না না কেন। মৃর্ত্যূ মৃর্ত্যুই। সংখ্যা বাড়া মানেই সে অমর নয়। প্রতিকূল পরিবেশে অ্যামিবা যেভাবে থাকে তাকে অাক্ষরিক অর্থে জীবিত বলা যায়।
তোর চুলকানী কোথায় সেটা অামার অারো ৩ বছর অাগে বোঝা শেষ।
তোর চুলকানী ইসলাম নিয়ে কেন? অন্য ধর্ম নিয়ে একটু লেখালেখি কর। দেখি কেমন গরুর রচনা লিখতে পারিস।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০১
আরমান আরজু বলেছেন: কাঠমোল্লার কথা বাদ দেন, নিজে কোন মোল্লা আগে সেই চিন্তা করেন আর আপনের প্রশ্নের উত্তর অনেক আগেই দিয়া রাখছি: Click This Link