![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেন এই প্রশ্নটা বলছি তার পিছনে কতকগুলি কারণ আছে | মোদী কালকে ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বাতিল করেছে | কারণ হিসেবে বলছে কালো টাকা আর জাল নোট | কিন্তু আসল রহস্য আরো গভীরে | আমি এক এক করে যুক্তি হাজির করছি | প্রথমে মোদির যুক্তি খারিজ করি |
১] কালো টাকা
এইভাবে কালো টাকা কি বাতিল করা যায় ? প্রথমত কালো টাকা কেউ ক্যাশ-এ রাখে না | জমি-বাড়ি-সোনা ইত্যাদিতে রাখে | কাজেই ৫০০ আর ১০০০ টাকা বাতিল করলে কিভাবে কালো টাকা ধরা যাবে ? লোকেদের প্যান আর আধার কার্ডের ইনফো মোদী আগেও পেতে পারত |
২] জাল নোট
৫০০ আর ১০০০ টাকা জাল হত ঠিকই | কিন্তু মোদী যে আবার নতুন ৫০০ আর ২০০০ টাকার নোট ছাড়ছে | সেগুলো কি জাল হবে না ? নিশ্চয় হবে | তাহলে কিভাবে জাল নোট আটকানো গেল ?
সুতরাং | যদি কালো টাকা আর জাল নোট আটকানো না যায় তাহলে মোদির আসল উদ্দেশ্য কি ?
আমার অনুমান
আচ্ছা মোদির এই ব্যবস্থার ফলে ব্যাঙ্ক ও পোস্ট অফিস-এ গ্রাহকদের বহু ভোগান্তি হবে | লোকে হয়ত দুই জায়গা থেকেই টাকা তুলে নেবে | পোস্ট অফিস-এ কোর ব্যাঙ্কিং সিস্টেম চালু করার সময় এই রকম ভোগান্তি হয়েছিল আর লোকে টাকা তুলে নিচ্ছিল এ আমার নিজের চোখে দেখা | তাই বলছি যে এবার ব্যাঙ্ক থেকেও লোকে টাকা তুলে নেবে | তখন মোদী আরামসে ব্যাঙ্ক গুলিকে নিয়ে ঠিক কি..... করবে ?
ভগবানই জানেন |
আপডেট ১০/১১/২০১৬
অরুন জেটলি কাল ঘোষণা করেছে যে যাদের পুরনো টাকার পরিমান আড়াই লাখের বেশি হবে তাদেরই ট্যাক্স এবং পেনাল্টি দিতে হবে | এখন কথা হলো এই যে কেউ কি আড়াই লাখের মত কালো টাকা লিকুইড ক্যাশ-এ রাখে ? না সম্পত্তিতে বিনিয়োগ করে রাখে ?
গ্রামে গঞ্জে একটা অদ্ভুত কায়দা শুরু হয়েছে | কালো টাকার কারবারীরা তাদের কালো টাকা অসংখ্য গরিব মানুষের একাউন্ট-এ ছড়িয়ে রাখছে ওই মানুষটির আধার কার্ড ব্যবহার করে | পরে ওদের একাউন্ট থেকে সেই টাকার ৯০% তুলে নিতে পারবে আর ১০% ওই গরিব লোকটিকে দেয়া হবে তার একাউন্ট আর আধার কার্ড ব্যবহার করতে দেবার জন্য | পরে যদি গরিব মানুষটি বেঁকে বসে তাহলে পঞ্চায়েতের গুন্ডা দিয়ে পেটাবার ব্যবস্থা আছে | যদি কথা ওঠে গরিবের একাউন্ট-এ এত টাকা কেন ? তাহলেও ব্যবস্থা আছে | গ্রামেতে টাকা ব্যাঙ্ক-এ না রেখে বাড়িতে রাখার রেওয়াজ আছে | অর্থাৎ ফুলপ্রুফ কালো টাকা পার করবার ব্যবস্থা | খবরটা আজকের আনন্দবাজারের |
তাহলে আর কালো টাকা কি করে আটকাবে মোদী
আপডেট ১১/১১/২০১৬
কালো টাকা ধরা আপাতত যাচ্ছে না | কারণ কালো টাকার কারবারীরা ৫০০ আর ১০০০ টাকা দিয়ে বিলাসদ্রব্য, সোনা দানা ইত্যাদি কিনে রাখছে | কেউ কেউ ৫ লক্ষ টাকার রেলের টিকিটও কেটে রাখছে | পরে ক্যানসেল করে টাকা ফেরত নেবে বলে | এই সব বিভিন্ন নিউস চ্যানেল থেকে পাওয়া খবর |
আরো মজা, সাংসদ-বিধায়ক-শিল্পপতি-অভিনেতা এদের কোনো খবর কোনো মিডিয়া দিচ্ছে না | বুঝতে হবে কি যে এদের কোনো কালো টাকা নেই ?
গণশক্তির খবরে বলেছে ৮ই নভেম্বর দুপুরে বিজেপির সেভিংস একাউন্ট-এ বিপুল পরিমানে ৫০০ আর ১০০০ টাকার নোট জমা পড়ে | সেই দিন রাতেই মোদী ঘোষণা করে | তাহলে বিজেপির এই টাকার পরিমান পশ্চিমবঙ্গে ৬০ লক্ষ টাকা | সারা দেশে না জানি আরো কত টাকা জমা পড়েছে | সবই বিনা কোনো ফর্ম ফিল আপ করে | এগুলি কি বিজেপির নিজস্ব কালো টাকা নয় ? এর উপর কি বিজেপিকে কোনো ট্যাক্স বা পেনাল্টি দিতে হবে ?
আরো কত রঙ্গ দেখব বল
আপডেট ১২/১১/২০১৬
বিজেপির নিজের একাউন্ট-এ টাকা জমার আরো ডিটেল খবর | পয়লা তারিখে ৭৫ লক্ষ, দুই তারিখে ১ কোটি ২৫ লক্ষ , আট তারিখে আরো এক কোটি : সব মিলিয়ে ৩ কোটি টাকা পশ্চিমবঙ্গের শাখার একাউন্ট-এ জমা পড়েছে ৫০০-১০০০ টাকার নোটে | তার মানে তলায় তলায় সবকিছুই পার্টি জানত | এত টাকা কোথা থেকে এলো ? কাদের টাকা এগুলো ? বিজেপির জবাব এগুলো অবৈধ নয় | প্যান কার্ড দিয়ে জমা দেয়া | ঠাকুর ঘরে কে ? আমি তো কলা খাইনি | তাই নয় কি ?
সাধারণ মানুষের হয়রানির চূড়ান্ত | কারণ টাকা আসছে না | এটিএম-এ টাকা নেই | পোস্ট অফিস-এ টাকা নেই | ব্যাঙ্ক আছে টাকা নেই | জমা দেয়া যাচ্ছে ৫০০-১০০০ টাকার নোট দেদার | কিন্তু ১০০ টাকার নোট তোলা যাচ্ছে না | তাহলে কিভাবে আম আদমী সংসার চালাবে ?
কেউ কেউ বলছে যে লোকমুখে শুনে না নিউস চ্যানেল দেখে কোনো কিছু ধারণা করা উচিত নয় | তাহলে কিভাবে ধারণা করা উচিত ?
আপডেট ১৩/১১/২০১৬
গত কাল দুপুরে অর্থমন্ত্রী অরুন জেটলি সাংবাদিক সম্মেলন করে জানিয়ে দিলেন টাকা ছাপতে কত সময় লাগে, কিভাবে কোন কোন স্টেপস নিয়ে টাকা ছাপাখানা থেকে ব্যাঙ্ক-এ আসে, কেন আসতে দেরী হচ্ছে ইত্যাদি | উনি আরো বললেন যে এটিএম ঠিক হতে দুই তিন সপ্তাহ আরো লাগবে | নতুন নোট ছেপে আসতে আরো কটা দিন সময় লাগবে | কিন্তু কত দিন ? তা কেউ জানে না | এই ব্যখ্যানের মধ্য দিয়ে উনি প্রমান করে দিলেন যে উনি সবই জানতেন যে ১০০ টাকার নোট ছাপা হয়ে ব্যাঙ্ক-এ আসতে দেরী হবে | কিন্তু এই ঘোষণাটা আজ ১২ তারিখে কেন ? ৮ কি ৯ তারিখে কেন হয় নি ? ৫০০ আর ১০০০ টাকার নোট গুলো যাতে করে বাগানো যায় ? একবার লোকেদের পকেট ফাঁক হয়ে গেলে পর যোহন ১০০ টাকার নোটের জন্য জনজীবন বিপর্যস্ত হবে তখন উনি ওই ৫০০ আর ১০০০ টাকার নোটের সাদা-কালো হিসেব করবেন তাই না ? সাবাস মন্ত্রীমশাই ষড়যন্ত্রিমশাই |
জোর খবর!! জোর খবর !!
মোদী সরকারের গালে পঁচাশি সিক্কার থাপ্পড় | বাজারে চালু হতে না হতেই নতুন ২০০০ টাকার নোট জাল হয়ে গেল | আজ কর্নাটকে দুটো ২০০০ টাকা নোটের জাল করার খবর সামনে এসেছে | নোট গুলো নোটের কাগজে জেরক্স করে জাল করা হয়েছে | তাই দিয়ে সবজি বাজার থেকে কেনাও হয়েছে | সবেমাত্র বাজারে আসতেই জাল হয়ে গেল | এবার জাল নোট কিকরে ঠেকাবেন মোদী ? এবিপি আনন্দর খবর |
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
শূণ্য পুরাণ বলেছেন: বিষয়টা জটিল মনে হচ্ছে। যদি কিছু মনে না করেন, অাপনি কি ভারতীয়?
১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৩
আমি দুরের পাখি বলেছেন: হ্যা আমি ভারতীয় |
৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৭
প্রণব দেবনাথ বলেছেন: ঠিক পদেক্ষেপ, এর ফলে এখন নকল টাকা শুধু কাগজের বান্ডিল । তাছাড়া অনেক কালো টাকার মালিকের হার্ট এটাক হতে পারে । হ্যাঁ কিছু সাধারণ লোকের অসুবিধে হবে, তবে সেটা সাময়িক আর খুবই নগন্য ।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৩
আমি দুরের পাখি বলেছেন: "অনেক কালো টাকার মালিকের হার্ট এটাক হতে পারে ।"
তাই নাকি প্রণব বাবু ? তাহলে মোদী-জেটলি-টাটা-বিড়লা-বাটা-সাংসদ-বিধায়ক সববারই হার্ট এটাক হবে তাই না ? কিন্তু তাই কি হয়েছে ? তাহলে তো সেটা এতক্ষণ খবর হত | কিন্তু ...... কেন হলো না বলুন তো ?
৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: একজন বলেছেন যারা ট্যাক্স ফাঁকি দিচ্ছে তাদের ধরতে এই ব্যবস্থা! এটা কি আদৌ সম্ভব? আড়াই লক্ষ টাকার বেশি এক্সচেঞ্জ করতে গেলেই আয়ের উৎস জানতে চাওয়া হবে! কেই যদি তার বিশ লক্ষ টাকা এক্সচেঞ্জ করতে চায় সে তার কাছের দশজন কে ব্যাংকে পাঠিয়ে তা অনায়াসে এক্সচেঞ্জ করে নিতে পারবে।
৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৭
প্রণব দেবনাথ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রতি উত্তরের জন্য। আপনার মতে কি করা উচিত ছিলো ? অনেক আগে থেকে ঘোষণা করতে হত যে অমুক মাসের ওই দিন থেকে সব ৫০০ আর ১০০০ এর নোট বাতিল হবে ! তাতে কি যাদের হাতে নগদ হিসেব বহির্ভূত টাকা আছে তাদের টাকা কে সোজা পথে দেখানোর সুযোগ দেওয়া হতোনা ? জেটলি-টাটা-বিড়লা-বাটা-সাংসদ-বিধায়ক এদের বিরুদ্ধে কিছু হচ্ছে না সত্যি কিন্তু তাই বলে যাদের পারা যায় তাদের কাউকে ধরা যাবে না! আজব যুক্তি! আমি মোদী ভক্ত নই তবে এই সিদ্ধান্তে ক্ষতির থেকে লাভ এর পরিমানই বেশী । যুক্তিহীন ভাবে বিরোধিতা করবে তারাই যাদের মন পুলিশ পুলিশ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১
আমি দুরের পাখি বলেছেন: শুনুন কাউকেই ধরা যাচ্ছে না | আজকের আপডেট পড়ুন |
৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭
প্রণব দেবনাথ বলেছেন: খবরে জেনে এসব আপনারা যারা হুজুগে মাতেন তাদের কাজ । আপনি হাওয়াতে ভাসিয়ে কথা বলছেন । বিশ্বাস যদি না হয় তো আপনি ভালো করে ভেবে দেখুন আপনার এই লেখার উপলব্ধি কোথা থেকে এলো । দেখবেন লোক মুখে শুনে বা খবর দেখে হচ্ছে আপনার উপলব্ধির জন্ম । আর নিজের বুদ্ধি খরচ না করলে অর্ধেক বুঝে কথা বলা বিপদ্জনক । আমরা খবর করি তাই এর ওর মুখে শুনে হুজুগে মাতি না । এটার ফল পেতে হলে আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে । ধন্যবাদ । ।
৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫০
রেজা এম বলেছেন: আচ্ছা ? পরবর্তী নোটগুলি যে নকল হবে না, তার কি কোনো নিশ্চয়তা আছে ???
৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
বুবলা বলেছেন: লেখকের কাছে মনে হয় সারদার চিটফান্ডের কালো টাকার কিছু অংশ আছে সেজন্য উনার এটো ফাটছে, তাই উনি এই সব ফালতু কথা বলে মোদিজির এতো ভাল কাজটাকে ছোট করতে চেষ্টা করছেন, আরে এতো দিন ১৯৪৭ সালের পর থেকে প্রথমবার কেউ দেশের কথা ভেবে কিছু করছে, তাকে সমর্থন না করে সেটার পিছনে কাঠি দিচ্ছেন, আপনার মত কিছু ফালতু দালাল আছে বলে আমাদের দেশের অবস্থা খারাপ হয়। আপনারা ভালো কিছু করবেন না কেউ কিছু করলে সেটার পিছনে কাঠি দেবেন।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১১
আমি দুরের পাখি বলেছেন: দাদা বোধহয় বিজেপি অথবা তৃণমূলের সমর্থক | তাই না ?
৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
বুবলা বলেছেন: আপনি মনে হয় বামপন্থী দেশদ্রোহী আপনারা বামপন্থীরা হলেন দেশের সবথেকে বড় শত্রু। আপনারা হলেন কুকুরের লেজ কখনও সোজা হবেন না।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২২
আমি দুরের পাখি বলেছেন: জোর খবর!! জোর খবর !!
মোদী সরকারের গালে পঁচাশি সিক্কার থাপ্পড় | বাজারে চালু হতে না হতেই নতুন ২০০০ টাকার নোট জাল হয়ে গেল | আজ কর্নাটকে দুটো ২০০০ টাকা নোটের জাল করার খবর সামনে এসেছে | নোট গুলো নোটের কাগজে জেরক্স করে জাল করা হয়েছে | তাই দিয়ে সবজি বাজার থেকে কেনাও হয়েছে | সবেমাত্র বাজারে আসতেই জাল হয়ে গেল | এবার জাল নোট কিকরে ঠেকাবেন মোদী ? এবিপি আনন্দর খবর |
১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪১
কালীদাস বলেছেন: টাকা চেন্জ করা হল সবচেয়ে অসহায় উপায় কালো টাকা ঠেকানোর। লজিকটা খুব সিম্পল। ঘুয কখনও কেউ ব্যাংকে একাউন্টে ওয়ার ট্রান্সফার করেনা, সিমিলারলি আরও অনেক ইনকামের সোর্স আছে যেগুলো ক্যাশ আকারে থাকে- প্রোপার্টি আকারে না। ক্যাশ ফ্লো ঠেকানোর জন্যই এই চেষ্টা- আমি তাই মনে করি।
ঠিক এই কারণেই ডেভেলপড দেশগুলোতে পেপার কারেন্সি জিনিষটাই বন্ধ করে দেয়ার পক্ষে অনেকে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩
আমি দুরের পাখি বলেছেন: মহাশয় ঘুষ কি শুধু ক্যাশ-এই দেয়া হয় ? ঘুষ কি ইন কাইন্ড হয় না ? আমি তো শুনেছি যে মদ মেয়েছেলেও ঘুষ হিসেবে ব্যবহৃত হয় | বিভিন্ন দামী দামী গিফট-ও ঘুষ হিসেবে ব্যহৃত হয় | উদাহরণস্বরূপ : ওষুধ কোম্পানিগুলি ডাক্তারদের যে সব সুবিধা দেয় সেগুলি কি তাদের ওষুধ বিক্রি করার ঘুষ নয় ? সুতরাং ক্যাশ বন্ধ হয়ে গেলেই ঘুষ বন্ধ হয়ে যাবে এমনটা ভাবা ছেলেমানুষী মাত্র |
আর কালো টাকা ? দেখুন দাদা কালো টাকার কারবারীদের মগজ অত্যন্ত শার্প | ক্যাশ টাকা বন্ধ হলে তারা অনলাইন-এ টাকা কিভাবে কালো করা যায় সেই কৌশল ঠিক আবিষ্কার করে ফেলবে | দেখছেন নেট ব্যাঙ্কিং করে যদি জালিয়াতেরা ব্যাঙ্ক একাউন্ট সাফ করতে পারে , কার্ডের ক্লোন বানাতে পারে তাহলে টাকা ব্ল্যাক করতে পারবে না এ আমি বিশ্বাস করি কি করে ?
১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৪
কালীদাস বলেছেন: আপনি কি বিরক্ত হয়েছেন আমার কমেন্টে?
আর আমি বাংলাদেশি।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মোদী এত কাঁচা লোক হলে ক্ষমতায় আসতে পারতেন না। আমি অন্য এক ইন্ডিয়ানকে জিজ্ঞেস করেছিলাম এ ব্যপারে। সে বলেছে অনেকে ট্যাক্স না দিয়ে ব্যাংকে না রেখে নিজের কাছে টাকা রাখে। তারা সব ধরা খাবে। কারণ, বেশী টাকা বদলাতে গেলে টাকার উৎস সম্পর্কে বলতে হবে।