![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শকুঁনের দৃষ্টিটা দিনদিন দুর্বল হয়ে পড়েছে
সে আর দূর থেকে মৃত পশুর নিথর দেহ দেখতে পায় না।
ঈগলের ধারালো নখ ভোতা হয়েছে প্রায়
খামছে ধরা শিকারটা পিছলে যায় অনায়াসে।
বাজ পাখির ছোবল থেকে বেঁচে যায় মুরগীর বাঁচ্চাগুলো
বেজি গুলো সাড়ি বেধে জনতার কাতারে,
খেতে চায় দুধ, ডিম, পাওরুটি আর ড্রাই কেক,
স্বাভাবিক জীবন থেকে বেড়িয়ে আসা কি একটা অভ্যাস?
কবির খামখেয়ালিপনায় অলস হয়ে পড়েছে খাতা-কলম,
তাদের জড়িয়েছে ধূলারা,
প্রাসাদ গড়ে ঘুমাচ্ছে খুব আরমে,
তাড়িয়ে দেয়া কবির অলস দৃষ্টি তাদের এড়িয়ে চলে।
হাঁটতে হাঁটতে প্রেম করা কবির স্বভাব,
হাঁটতে হাঁটতেই কবিতা রচনা করে প্রিয়ার চোখে,
অলস মেয়েরা এখন আর জুব্বা পড়ে না,
শর্টস, স্কার্টসই তাদের প্রধান উপজীব্য পোশাক,
অলস ছেলেরা তিন মাস পর পর কাপড় ধোয়,
অলসতার দোহাই দিয়ে কাজে মন দেয় না,
শুধু বসে বসে সুন্দরীদের অবলোকন করে,
অলসতা এখানে হার মেনেছে।
কবি আজ অলস,
সে হারিয়েছে তার চিন্তার প্রখরতা,
মনে তার আড়ষ্ট ভাব,
তিন আঙ্গুলে ধরা অস্রটি খসে পরে অলসতায়,
বাম পাশে বসা সুন্দরী কবির দৃষ্টি খায়,
আর ডুবিয়ে দেয় অলসতার বিশাল সাগরে।
২৩ অক্টোবর ২০১৪
ঢাকা
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
ইয়াকুবএ বলেছেন: ঠিক বলেছেন, তাই হবে। অলস হওয়া চলবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২৭
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অলস হলে চলবে না । তাহলে কবিতার হাল ধরবে কে !!