![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ওরা বাঁচতে চায় বলে রাজপথ ফুটপাত পার্টি মঞ্জিলে মরে,
আমি জানি না তো দেখিনাই কোন দিন
রক্তের বৃত্ত শূন্যে উড়তে।
দেখেছি রক্ত মাখা কাশ ফুল
শালিকের ঝাঁক বিদির্ণ ব্যথায় কাঁদতে সন্ধার ক্ষনে
জেনেছি পায়ের ছাপে...
আদর সোহাগে তৃপ্ত যখন সংসার
হঠাৎ বিষাদ জাগায় কানের দুল
বিলুপ্ত মানবতা পুরুষত্ব তোলে হুংকার
বাস্তবতা যেন রক্তাক্ত পলাশ ফুল।
২৪/৭/১৫= রাত ৩.২০ মিনিট।
রিংটোন
- জহরলাল মজুমদার
হাতে সিগারেট জ্বলে জ্বলে থাকে ইঞ্চি মাত্র বাকি
সমস্ত ঘুম অর্থহীন চিঠির মত দুমড়েমুচড়ে যায়
রাতে নির্জনতার মাঝে পরে থাকে জীবন।
বৈদ্যুতিক পাখার বাতাসে ওড়াই সবটুকু সুখের ছাই,
নিজেকে এখন
ঝুলানো টবের শুকনো...
একটি কবিতার জন্য আমাকে তোমার কাছে নিয়ে আসব
রাত জাগবো আবার,
হাতে হাত রেখে চাঁদ কলংক কেমন ? গল্প জুড়ে দেব
কথা হবে নদীর মিলন ভাঙ্গা গড়ার, চাঞ্চল্যকর।
একটি কবিতার জন্যই
কাগজ কলমে এক শত...
একুশে ফেব্রয়ারি শোনো এই বাংলার হৃদয়ে বাজে
একুশ হল স্বচ্ছ পানি সেই কঠিন পাথর মাঝে
একুশ আমার কাননে ফুল খালি পায়ে পথ চলা
একুশ হল খাঁচায় বন্দি পাখির চমকিত কথা বলা।
একুশ হল ছন্দেও...
আমি যার কাছে ক্ষমা প্রার্থী
সে আমার প্রিয় এক জন।
জল আলো বায়ু ইট কাঠ নুড়ি
সকল কঠিন মাঝে সাধারণ।
সবুজ ধূসর লাল নীল সাদা
সরলার আবরণ।
কাঁদা মাখা পথ উলঙ্গ শিশুর
দোমেটে রুপের আয়োজন।
স্বাদটা তো বেশ...
ক ফোঁটা রক্তের দাগ বিষাদ এক সচিত্র খুঁজে পেল
এমন কারো সাধ্য আছে ফেরাবে শিরায় শিরায়।
পানের রং আজকের মত ভৌত লাগেনি কখন
সিগারেট এতটা গন্ধ সারা বাড়ী জোরেনি এর আগে।
মাঝ রাতে বাজপাখির...
এ ঘর যে আলো শূণ্যতায় জর্জরিত
সম্মুখে কোথাও থাকে না আমার প্রিয় মুখ
জেনেছি দেখে অাঁধার পেয়েছি স্তদ্ধতা
দিনের ব্যস্ততা পেরিয়ে রাতের গভীরেই সুখ ।
ঘুম কে চশমা বানিয়েছে কত কবি,
এঁকেছে শিশির মাখা...
রং তুলি হাতে বেমানান সাজ
লাল পেড়ে শাড়ী পরা রমণীরা আজ,
কাগজেরই হাতি ঘোড়া
নতুন পোষাক মুখোশ পরা
পাল তোলা নাও হাতে জোয়ানের ঢল
সম্মুখেতে নাচে গায় জল ফড়িং এর দল।
মাঠে ঘাটে আলপনা.......
এ কোনো শিল্প...
দীপ্ত নিশির রুপ
আমি নীড় হারা পাখি পেয়েছি প্রকৃতির বন্ধন
জানিতে চাও কি দখিনা হাওয়ার গুঞ্জন?
মুকুলের সুবাসিক্ত পরশে নিদ্রার আলিঙ্গন।
কুহু কুহু...
সকলের অনাহত শরীর - বাড়ছে
মাথা সমান ঋণ - বাড়ছে
মাংসপেশী চুল ও নখ..... বাড়ছে,
এ যেন মৌসুমে আউশের খেত
কেবল বাড়ছে শুধুই বাড়ছে।
জন্ম মৃত্যু মতভেদ বেড়েই চলছে,
লাপাত্তা চালক শুন্য নৌকাটির মত-
মানুষ ফলায়...
পদচিহ্ন রেখে তুমি আজ আছো অজানায়,
আকাশ বাতাস মাটি ফুল ফল স্মরণে তোমায়-
আমি, আমরা এখনো চলি এই পথ ধরে।
সেই ধূলি কণা মাঠ ঘাট ঝরা পাতা চোখে পরে,
যা কিছু যেমন ছিল তেমন...
আকাশ স্পর্শীত কার্নিসটা বড্ড অগোছাল আজ
নিপুণ হাতে সাজানো চিত্র, সাদা মৃত মানুষেরা
দৃষ্টির মুগ্ধতা ক্ষনিকের ভেঙ্গে দিয়ে
শুধুই পালাই পালাই বুলি আওড়ায়।
বেসিনের সাবানটা বুলেটের মতন ফসকে যেতে চায়,
যেন তোর, তোমাদের লালিত...
এভাবেই ভেঙ্গে যায় খেলা ঘর।
যেইখানে দেখি মেঘের আরতি
ছুটে যাই ধরিতে আলোক মূর্তি
সে স্থানে দখি না কিছুক্ষন পর,
এভাবেই ভেঙ্গে যায় খেলা ঘর।
কত কল্প .. পথিক লিখেছে গল্প
গুঞ্জরিত ঘুঙ্গুর শুনে হেঁটেছে
সুখ...
অলংকারে মাটির মূর্তিরে লাগে বেমানান
ভীনদেশি সাদা মানুষেরা শোন পেতে কান
আমার ঘরে আঁধার যেন শুকরের পাল
আমিই রাখাল।
চুল ভর্তি লুকানো পূর্ব পুরুষ নির্বাক তোলে হুংকার
যার জন্য বদেনা বিভোর এই আখি
সে বুঝি পরিচালক...
©somewhere in net ltd.