১| ২৮ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৪৪

রুদ্র পাঠক বলেছেন: এ দেশের সমস্ত মুসলীম চাকুরীজীবির জন্যই এই সুবিধা থাকা উচিৎ।

২| ২৮ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: জবাব নাই ভাই।

৩| ২৮ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:০২

MAD2017 বলেছেন: সরকারী কর্মচারীদের বেতন বাড়ে ১২৮%, জিনিস পত্রের দাম বাড়ে, বাড়ি ভাড়া, গাড়িভাড়া বাড়ে ২০০%~৫০০%
যারা গার্মেন্টসে চাকুরী করে তারা কত বেতন পায়?
সরকারী লোকদের অফিস রমজানের সময়ে ৩ টা পর্যন্ত কিন্ত গার্মেন্টসে রাত ৮~৯টা
তারপরও বেতন অনিশ্চিত, বোনাস তো অনেক কোম্পানী দেয়ও না, কেই দেয় ফিতরার মত করে
কোন নীতি মালা নেই, শুধু মাত্র সরকারী চাকুরী জিবিরাই মানুষ আর বাকিরা .........

৪| ২৮ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: একতাই বল। যারা বেসরকারি চাকরি করেন তাদের উচিৎ পেশাজীবী সংগঠন বানিয়ে ফেলা। দাবি দাওয়া আদায়ে এর বিকল্প নেই।

৫| ২৮ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

জাহিদ বেস্ট বলেছেন: এই পোষ্ট টি দেখলাম ১০৭ জনে দেখেছে কিন্তু মন্তব্য পেয়েছি মোট ৪ টি। এমনও হতে পারে ঐ ১০৭ জনের সবাই রোজা রেখেও এত কাজে ব্যস্ত যে এগুলে পড়ার সময়ই তারা পায় না। MAD2017 বলেছেন সরকারী চাকুরীজীবিরাই মানুষ, বেসরকারীরা মানুষ না। হ্যা আমিও নিজেকে তাই মনে করছি। আমরা যারা প্রাইভেট চাকরী করি তারা শুধু একজন মালিকের গোলাম। তারা যা বলে তাই করতে হয়। এখানে পদবী দিয়ে রাখবে অফিসার কিন্তু ৩ জনের কাজ ১ জন কে দিয়ে করিয়ে নিবে। সরকারী চাকুরীজীবিরা সপ্তাহে শুক্র, শনি দুইদিন ছুটি পায়। তার মানে বছরে ৫২ দিন আর আমরা শনি থেকে বৃহস্পতি মোট ৬ দিনই সকাল ৯ টা থেকে রাত অবধী কাজ করি। সরকার দেখেও না দেখার ভান করে থাকে। মালিকপক্ষ আমাদের শুষে নিচ্ছে। এদেশে বেকার সমস্যা কে পুজি করে একশ্রেনীর পুজিবাদীরা আমাদের কে শোষন করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। কেও কি নেই এসব দেখার?

৬| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: রমজান মাসে প্রায় সব অফিস'ই চার টার মধ্যে ছুটি হয়ে যায়।

৭| ৩০ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৩৩

রাখালছেলে বলেছেন: এই পোষ্ট টি দেখলাম ১০৭ জনে দেখেছে কিন্তু মন্তব্য পেয়েছি মোট ৪ টি । খোচা জায়গা মত মারছেন। সরকারী কোন সেবাই এই জীবনে পেলাম না । পেলে জীবন ধন্য হত। সরকার তার কর্মচারীদের জন্য অনেক অনেক সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে যাতে তার আম্বালীগের অতীতের কর্মকান্ডের মত করে আবারও নতুন করে না করে ফেলে ।

রাস্তায় দেখি বাসের গায়ে বড় করে লেখা " অমুক স্কুল এর বাস মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার " । এর মানে কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কি নিজ টাকায় বাসটি কিনে উপহার দিয়েছেন। পদ্মা সেতু যদি আম্বালীগ এর জন্য নিজস্ব চ্যালেন্জ হয়ে থাকত তাহলে ভাল হত । কিন্তু এখন তো দেখি খালি ট্যাক্স আর ট্যাক্স । এমন কোন জায়গা নাই যেখানে ট্যাক্স নেয়া হয় না । তাহলে কি দাড়ালো, টাকা আমাদের পকেট থেকেই গেল কিন্তু নাম হল আম্বালীগ এর । কি তামশা ! মানিক কি বাত্তি লাগাইলি । সব ফকফকা । জয়তু মাননীয় হাসিনা আপা - জয়তু তেতুল হুজুর । তেতুলময় বাংলাদেশ চাই ।

সবাই বেশী করে তেতুল গাছ লাগান। কারন সামনের ইলেকশনে তেতুলের বহুবিধ ব্যবহার নিশ্চিত । অর্থকরী ফসল হিসেবে তেতুলের তুলনা নাই ।