নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বীরেরা সত্য বলতে কখনোই কুন্ঠিত নন

আমি উচ্চারিত সত্যের মতো স্বপ্নের কথা বলতে চাই

যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ

আমি ছোটবেলা থেকেই ভাল কিছু করে দেখাতে চাইতাম। স্পেশালি আমার দেশের জন্য... আমি ধান-শালিক আর মেঠোপথের এই বাংলাদেশকে খুব ভালবাসি। দেশের জন্য কিছু করার চেষ্টায় আমার নিরন্তর পথচলা। আমি বিশ্বাস করি চিরসবুজ বন্ধুত্বে। তাইতো আমি সবসময় বন্ধুসলভ, নির্মল বন্ধুত্বে না নেই। অতি কম সময়ের এ পৃথিবীতে আশেপাশে যারা আছেন যাদের সাঙ্গ করেই আমাদের পথচলা সেইসব প্রতিটি মানুষের সঙ্গে ভাতৃত্বের সম্পর্ক নষ্ট করতে খুবই অপছন্দ করি। প্রতিটি মানুষের ভেতরে লুকিয়ে থাকা ভালমানুষটিকে আমি সম্মান করি। প্রিয় রঙ সবুজ, নীল এবং এর বিভিন্ন শেড।

যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাড় কাঁপানো শীতে কাঁপছে দেশ

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

মাঝারি থেকে তীব্র মাত্রার আরো একটি শৈত্য প্রবাহের কবলে পড়েছে দেশ। অব্যাহত শৈত্যপ্রবাহের সাথে ঘন কুয়াশায় সারাদেশে জীবনযাত্রা স্থবির হয়ে পরেছে। কুয়াশার কারণে ব্যাহত হচ্ছে কার্গোজাহাজ, কোস্টার, নৌযান এবং সড়কপথে বাস-মিনিবাস, কোচ চলাচল ।

বুধবার ভোরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করে দিনাজপুরে। যার রেকর্ড করা হয় ৩ দশমিক ২ সেলসিয়াস। রাজধানীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।



আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, “তাপমাত্রার আরও পতন আর শীতের প্রকোপ দুইই বাড়তে পারে আগামী দু'একদিনে। বায়ুমণ্ডলের 'জেড'প্রবাহ শক্তিশালী হওয়ায় কমপক্ষে আরও তিনদিন থাকতে পারে শীতের এ দাপট।”



টানা বেশ কিছুদিন পর দেশে আবারও শীতের তীব্রতা বেড়ে গেছে। দ্বিতীয়বারের মতো শীতে কাহিল হয়ে পড়ছে সমগ্র দেশ। গত ৩১ ডিসেম্বর সারাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়া শৈত্যপ্রবাহ অনেকটাই থেমে গিয়েছিল। প্রতিদিনই ছিল ঝলমলে রোদ। ফলে শীত ছিল না বললেই চলে। কিন্তু মঙ্গলবার থেকে হঠাৎ করেই শুরু হয়েছে তীব্র শৈত প্রবাহ।



আবহাওয়া অফিস সূত্র বলছে, বাংলাদেশের ওপর দিয়ে যে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে তা স্বাভাবিক মৌসুমি প্রবাহ। তবে আগামী দু'একদিনে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল ছাড়া অন্যান্য স্থানে শীত আরও বাড়তে পারে। সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রার ব্যবধান যত কমবে, তই বাড়বে শীত।১০ জানুয়ারি বৃহষ্পতিবার থেকে তাপমাত্রা আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। জানুয়ারি মাসে দেশের ওপর দিয়ে তিনটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।



এদিকে তীব্র শীতে উত্তরাঞ্চলে জনজীবন বিপর্যস্ত একইসাথে বইছে ঠাণ্ডা হাওয়া। আর এতে ভোগান্তিতে পড়েছে ছিন্নমূল মানুষ। শীত বাড়ায় বেড়েছে শীতজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব। ফলে হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে রোগীর সংখ্যা। শীতজনিত রোগে ঠাকুরগাঁও, পাবনা, কুড়িগ্রাম, চুয়াডাঙ্গার জীবননগর ও জামালপুরের বকশীগঞ্জে ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়।

মঙ্গলবার দেশের সর্ব নিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, যা ছিল চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এছারা ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজশাহীতেও ৬ দশমিক ০৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল দিনাজপুরে ৭, শ্রীমঙ্গলে ৮.২, যশোরে ৮.৪, সীতাকুণ্ডে ৯ ডিগ্রি সেঃ।

বুধবারের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, প্রবল শৈত প্রবাহের সাথে দেশের বিভিন্ন স্থানে হালকা থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২

আরহাসান বলেছেন: অত্যন্ত শীতল একটি রাত কাটালাম। পেপারে দেখলাম ৪.৯ !!!!! (ঈশ্বরদি থেকে)

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

যুবায়ের বলেছেন: ভাইরে...
কম্বল গায়ে বসে আছি!!
তাপমাত্রা এখনও ১৩ ডিগ্রি চলছে...
রাতে ৬ ছিল।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ বলেছেন: ঢাকায় রোদ উঠছে কিন্তু ঠান্ডা কমে নাই।

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: এদিকে তীব্র শীতে উত্তরাঞ্চলে জনজীবন বিপর্যস্ত একইসাথে বইছে ঠাণ্ডা হাওয়া। :(

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ বলেছেন: আমিও উত্তরের মানুষ ঢাকায় যা ঠান্ডা না জানি এলাকায় কতো ভয়াবহ ঠান্ডা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.