![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ছোটবেলা থেকেই ভাল কিছু করে দেখাতে চাইতাম। স্পেশালি আমার দেশের জন্য... আমি ধান-শালিক আর মেঠোপথের এই বাংলাদেশকে খুব ভালবাসি। দেশের জন্য কিছু করার চেষ্টায় আমার নিরন্তর পথচলা। আমি বিশ্বাস করি চিরসবুজ বন্ধুত্বে। তাইতো আমি সবসময় বন্ধুসলভ, নির্মল বন্ধুত্বে না নেই। অতি কম সময়ের এ পৃথিবীতে আশেপাশে যারা আছেন যাদের সাঙ্গ করেই আমাদের পথচলা সেইসব প্রতিটি মানুষের সঙ্গে ভাতৃত্বের সম্পর্ক নষ্ট করতে খুবই অপছন্দ করি। প্রতিটি মানুষের ভেতরে লুকিয়ে থাকা ভালমানুষটিকে আমি সম্মান করি। প্রিয় রঙ সবুজ, নীল এবং এর বিভিন্ন শেড।
হরতালের আগের দিন রাতে প্রতিদিনের ন্যায় কাওরান বাজার (অফিস ) থেকে বেড়িয়েছি । ঘড়িতে সময় পৌঁনে দশটা গন্তব্য উত্তরা। জামায়াতের ডাকা হরতালে ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি গাড়ি পুরেছে নগর জুড়ে। যা ভেবে ছিলাম তাই রাস্তায় একদম যানবাহন নেই। অনেকক্ষণ পর মিরপুরের দুই একটা গাড়ি আসছে কিন্তু সেগুলো যাত্রী বোঝাই । তারপরও কিছু মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাসে উঠছে। দশ মিনিট যায় বিশ মিনিট যায়, আমার রাতে বাসা ফেরার সঙ্গি তিন নাম্বার গাড়ি আর আসে না।
মধ্যরাতেও ঘরমুখো মানুষের বেশ জটলা কাওরান বাজার মোড়ে। অগ্যতা আমি বেশ চিন্তিত হয়ে পরলাম।একটু পর লক্ষ করলাম আমারমতো বয়সের এক যুবক এসে বললো ভাই কি উত্তরা যাবেন ? মাথা ঝাঁকিয়ে বললাম জ্বি ভাই। ভদ্র যুবকটি বললো গাড়িতো মনে হয় আর আসবে না।চলেন সিএনজিতে যাই।
এরপর লেগে পরলাম সিএনজি খুঁজতে। ফাঁকা সিএনজি পাওয়া মুশকিল যে কয়েকটা পেলাম ভাড়া চায় ৫০০টাকা। একেবারে ডাবল।তারপর ভদ্রলোককে বললাম দুইজন গিয়ে পোষাতে পারবো না। আরেকজন খোজেঁন। বলতে না বলতেই দুইজন উত্তরা গামি ভাই-ব্রাদার পেয়ে গেলাম। কিন্তু ভাড়া আর মেলে না। অবশেষে সিদ্ধান্ত নিলাম আগে সিএনজিতে উঠি তারপর দেখা যাক। ৫০০টাকা ভাড়া ঠিক করে উঠলাম সিএনজিতে।
আমরা সিএনজিতে উঠলাম চারজন। পেছনে তিন জন আর সামনে একজন ড্রাইভারের সাথে। সিএনজিতে ওঠার আগে ঠিক হলো আমরা সিএনজিটা থামাবো ঠিক হাউস বিল্ডিং পুলিশ বক্সের সামনে। আর মিটারে যা আসবে তারচেয়ে ইনসাফ মতো কিছু বেশি দিব। সিএনজি ফাঁকা রাস্তায় দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে। গাড়ি থামালাম একদম পুলিশ বক্সের সামনে। চারজন যুবককে দেখে এগিয়ে আসলেন দুইটা পুলিশ। আমি সিএনজির মিটারে দেখলাম বিল উঠেছে ১৫৫ টাকা। পুলিশগুলো তখনো পাশে দাঁড়ানো। এরপর পকেট থেকে তিনশত টাকা বের করে দিয়ে পুলিশদের সাথে কথা বলতে শুরু করলাম।
সিএনজি চালক বজ্জাত বেটা আর কি করবে কিছু না বলেই চলে গেল। এরপর আমরা কয়েকজন বেশ হাসলাম। যেমন চালক তেমন তার শাস্তি। কোন উপলক্ষ্য পেলেই সিএনজি চালকদের দৃর্বৃত্ততা বেড়ে যায়। যেন আমরা তাদের কাছে অসহায়। এদের এখনই প্রতিহত করতে হবে।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৪
যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ বলেছেন: ভাড়া বেশি চাবি সমস্যা নাই।
পুলিশ মামা আছে না।
২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩২
poops বলেছেন: :-< :-<
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৪
যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ বলেছেন: কি হইলো ভাই এমুন করতাছেন কেন।
৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৩
প্রানান্ত চৌধুরী অাকাশ বলেছেন: আমি ও কাল খিলক্ষেত থেকে মোহাম্মদপুর আসলাম ২২০টাকা অনেক কষ্টে তাও আবার চুক্তিভিত্তিক ভাড়ায় ঠিক করে ও ড্রাইভারের আর একটি শর্ত আমাকে মেনে নিতে হয়েছে নিজের অনিচ্ছায়, তা সেটা ছিলো- ট্রাফিক বা সাজের্ন্ট বা ট্রাফিক ধরলে যেন আমি বলি- আমি মিটারে যাচ্ছি। (ডাহা মিথ্যে)
আমার একটা উপলব্ধি ও আমি লিখেছি, ভালো লাগবে
Click This Link
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫০
যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ বলেছেন: আহারে..
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৯
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: বাহ দারুণ ট্রিক এপ্ল্যাইছেন তো।এবার মামু যাবা কনে
++++++++++