সারা দেশে জামায়াত-পুলিশ সংঘর্ষ, নিহত ২৫

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

সারা দেশে জামায়াত-পুলিশ সংঘর্ষ, নিহত ২৫

নতুন বার্তা ডেস্ক



ঢাকা: একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার আগে ও পরে সারা দেশে জামায়াত-পুলিশ সংঘর্ষে নিহত হয়েছে ২২ জন। রায় ঘোষণার পর রংপুরে ছয়জন, চট্টগ্রামের লোহাগড়ায় তিনজন, ঠাকুরগাঁওয়ে পাঁচজন, গাইবান্ধায় চারজন ও নাটোরে একজন নিহত হয়। এছাড়া রায় ঘোষণার আগে সিরাজগঞ্জে দুইজন ও দিনাজপুরে একজন নিহত হয়।



বৃহস্পতিবার দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১’এর চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীর রায় ঘোষণা করেন।



রায় ঘোষণার আধাঘণ্টার মধ্যে রংপুরের মিঠাপুকুর ও পীরগাছায় জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মিঠাপুকুরে চারজন নিহত, ৫০ জন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত পাঁচ শতাধিক ব্যক্তি ও পুলিশ সদস্য আহত হন। নিহতরা হলেন- নুরুল হুদা, সাদেক আলী (৩৫), মসিউর রহমান (২৫) ওসাহেব আলী (৪২)। তারা শিবিরের সাথী ছিলেন বলেন জানা গেছে।



রায় ঘোষণার পর লোহাগাড়া উপজেলার চট্টগ্রাম কক্সবাজার সড়কের রাজঘাটা এলাকায় পুলিশের সঙ্গে জামায়াত-শিবির কর্মীদের সংঘর্ষে মেজবাহ উদ্দিন, বাহার উদ্দিন ও অন্য একজন অজ্ঞাত ব্যক্তিসহ তিনজন নিহত হয়। এছাড়া সাতকানিয়া উপজেলার কেরানীহাট এলাকায় সংঘর্ষে কমপক্ষে ২০ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।



ঠাকুরগাঁ

ঠাকুরগাঁও: জেলার সদর উপজেলা গড়েয়াতে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায়ের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার দুপুরে মিছিল বের করেন জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা।



একপর্যায়ে তারা দোকানপাটে ভাঙচুর চালান।



এ সময় পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ছোড়ে।



প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা একপর্যায়ে পুলিশকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেন। তখন পুলিশ গাড়ি নিয়েও বের হতে পারছিল না। এ সময় পুলিশর গুলিও শেষ হয়ে যাচ্ছিল। এরপর মরিয়া হয়ে পুলিশ এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।



প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনাস্থলেই একজন মারা যান। স্থানীয় ক্লিনিকে মারা যান দুইজন। আর বাকি দুইজন মারা যায় জেলা সদর হাসপাতালে।



নিহতরা হলেন: ফিরোজ (২৮) পিতা- রবিউল হক, রুবেল (১৮) পিতা- রুহুল আমীন, নিরঞ্জন ওরফে মিথু (১৬) পিতা-শুক্র পাল, মনির (১৭) পিতা- মমিনুল ও সুমন (২২) পিতা- রফিকুল।

ঠাকুরগাঁও: জেলার সদর উপজেলা গড়েয়াতে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায়ের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার দুপুরে মিছিল বের করেন জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা।



একপর্যায়ে তারা দোকানপাটে ভাঙচুর চালান।



এ সময় পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ছোড়ে।



প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা একপর্যায়ে পুলিশকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেন। তখন পুলিশ গাড়ি নিয়েও বের হতে পারছিল না। এ সময় পুলিশর গুলিও শেষ হয়ে যাচ্ছিল। এরপর মরিয়া হয়ে পুলিশ এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।



প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনাস্থলেই একজন মারা যান। স্থানীয় ক্লিনিকে মারা যান দুইজন। আর বাকি দুইজন মারা যায় জেলা সদর হাসপাতালে।



নিহতরা হলেন: ফিরোজ (২৮) পিতা- রবিউল হক, রুবেল (১৮) পিতা- রুহুল আমীন, নিরঞ্জন ওরফে মিথু (১৬) পিতা-শুক্র পাল, মনির (১৭) পিতা- মমিনুল ও সুমন (২২) পিতা- রফিকুল।



ও: জেলার সদর উপজেলা গড়েয়াতে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায়ের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার দুপুরে মিছিল বের করেন জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা।



একপর্যায়ে তারা দোকানপাটে ভাঙচুর চালান।



এ সময় পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ছোড়ে।



প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা একপর্যায়ে পুলিশকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেন। তখন পুলিশ গাড়ি নিয়েও বের হতে পারছিল না। এ সময় পুলিশর গুলিও শেষ হয়ে যাচ্ছিল। এরপর মরিয়া হয়ে পুলিশ এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।



প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনাস্থলেই একজন মারা যান। স্থানীয় ক্লিনিকে মারা যান দুইজন। আর বাকি দুইজন মারা যায় জেলা সদর হাসপাতালে।



নিহতরা হলেন: ফিরোজ (২৮) পিতা- রবিউল হক, রুবেল (১৮) পিতা- রুহুল আমীন, নিরঞ্জন ওরফে মিথু (১৬) পিতা-শুক্র পাল, মনির (১৭) পিতা- মমিনুল ও সুমন (২২) পিতা- রফিকুল।



এছাড়া সিরাজগঞ্জে দুইজন ও দিনাজপুরে একজন নিহত হয়েছে।



নতুন বার্তা/এইচএস

- See more at: Click This Link

০ টি +০/-০