নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আঁধার রাত

আঁধার রাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

#মি টু আন্দোলন-বিগত যৌবনা বারবনিতার জোবানবন্দি

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

পার্থিব সুবিধার বিনিময়ে যৌনতাকে কারেন্সি হিসাবে ব্যবহারের ইতিহাস বহু প্রাচীন। নারী যৌনতার বিনিময়ে সুবিধা ক্রয় করে আর পুরুষ নানা সুবিধার বিনিময়ে যৌনতা ক্রয় করে। দুজনই ক্রেতা। নারী পার্থিব সুবিধার ক্রেতা আর পুরুষ যৌনতার ক্রেতা।

তথাকথিত #মি টু আন্দোলনটা জেন্টাল এগ্রিমেন্টের সুস্পষ্ট লংঘন বলে আমার মনে হয়। বিনোদন জগতে ধর্ষন বলে কিছু কি আদৌ ঘটে? আমার মনে হয় ঘটে না। যা ঘটে তাহল অলিখিত দেনা পাওনার ট্রান্সজেকশন। নায়িকারা যৌনতার বিনিময়ে উপরে ওঠার সিঁড়ি ক্রয় করে।

প্রশ্ন হল বিনোদন জগতে কাজের সুযোগের বিনিময়ের কারেন্সি হিসাবে যৌনতাকে ব্যবহার করতে নারীকে বাধ্য করা হয় কেন? বাধ্য করা হয় না- তাকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া হয় যে, এ কাজের জন্য যে সকল টুলস প্রয়োজন তা অধিকাংশ নারীরই আছে । মেকাপে সং যে কেউ সাজতে পারে। অতঃপর নাটুকে নটীরা স্বেচ্ছায়, একটিভলী, যোগ্যতার প্রমান দেয় আর যৌনতার ক্রেতা পুরুষ তাকে হাত ধরে সাফল্যের সিঁড়িতে দাঁড় করিয়ে দেয় দৌড়ানোর জন্য।

তারা জেনে শুনে দেখে বুঝেই সব করে। সাফল্যের সৌরভে তারা শর্ট ট্রাম মেমরী লুজ নামক একটা রোগে আক্রান্ত হয়ে ভুলে যায়। দাপিয়ে বেড়ায় রুপালী পর্দায়, ষ্টেজে। তার রুপ মাধুর্য্যে, যৌবন রসে, কোমরের বাঁকে, মাদকতা ভরা চোখের চাহনীতে, সুডৌল বাক্কার দুলুনীর তালে তালে চারিদেকে সুর ওঠে “আশিক বানায়া, আশিক বানায়, আশিক বানায়”।

মিষ্টি কুমড়িরও একটা এক্সপায়ার ডেট থাকে। নায়িকাদেরও। উপযোগীতা শেষ হয়ে যায় একদিন। আবিস্কার পাগল লুচ্চা প্রযোজক, পরিচালকের কাছে তার মাঝে নতুন করে আবিস্কারের আর কিছু থাকে না। তার পেছনে বিনিয়োগকৃত অর্থ মুনাফা সহ উঠে আসার নিশ্চয়তাও আর থাকে না।

দশ বছর আগের শিশুরা তরুন তরুনী হয়ে ওঠে। তাদের জন্য প্রয়োজন নতুন ক্রেজ। বিশ বছরের তরুন ৩৫ বছরের নায়িকার ছবি বালিশের নীচে রেখে রাতে ঘুমায় না। নতুন প্রজন্মের জন্য চাই নতুন ক্রাশ নতুন মাল(MAL- Most attractive lady).

পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বিগত যৌবনা নায়িকার শর্ট ট্রাম মেমরী লুজ নামক রোগের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। তার মনে পড়ে যায় পরিচালক একদিন তাকে ধর্ষন করেছিল। অনেকদিন আগের ঘটনা বলে সে ভুলে যায় যে নিজে পায়ে হেঁটে বিছানায় উঠে নিজ পারফরমেন্সের পুরস্কার স্বরুপ সাফল্যের সিঁড়ি ক্রয় করেছিল। বহু বছর পর তার মনে হয় তাকে ধর্ষন করা হয়েছিল। খোজ নিতে গিয়ে জানা যায় ধর্ষনের সময় নিজের বস্ত্র যে নিজেই হরন করেছিল।

আর পুরুষ মানুষের ক্ষেত্রে কি আর বলব। ”সকল পুরুষ মানুষ লুচ্চা, যারা ভাল আছে তারা সুযোগের অভাবের কারনে ভাল আছে”-মহাজ্ঞানী মুকুল।
#মি টু আন্দোলনটা আমার দৃষ্টিতে বিগত যৌবনা বারবনিতাদের বেশ্যাবৃত্তির জোবানবন্দি বৈ অন্য কিছু না।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই, জোবানবন্দি না জবানবন্দি হবে।

যেটা লিখেছেন সেটা হলো চরম বাস্তবতা। এসব মেয়েদের লজ্জা শরম বলে কিছু নেই। কিভাবে সিড়ির জায়গায় লিফ্ট ব্যবহার করে সেটা কিছুদিন পরেই ভূলে যায়। ক্যারিয়ারের শেষ বয়সে এসে যখন ভাত পায়না তখন এইসব কল্পকাহিনী বানায় সেগুলি বেঁচে খাবার ধান্দা করে। আপনার লেখার বিষয়ে আমি আপনার সাথে একমত।

ঠিক এই বিষয়ে আমি কিছুদিন আগে একটা লেখা দিয়েছিলাম। পড়ে দেখবেন। Click This Link



১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

আঁধার রাত বলেছেন: কমলাকান্তের জোবানবন্দি থেকে নিয়েছি। প্রচলিত হল জবান বন্দি।

২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পৃথিবীর সর্বনিকৃস্ট গোত্র মুসলমান অধ্যুষিত জঙ্গি দেশ বাংলাদেশে সেদিন আসতে দেরী নেই যেদিন শফি কুকুরের সুরে বলা হবে গার্েন্ট তথা সকল কর্মজীবি মেয়ের পতিতা।

মিডিয়ার লাইন হইছে বলেই ধর্ষন জায়েজ, পতিতাদের ধর্ষন জায়েজ, ধর্ষনের জন্য মেয়েদের কাপড় দায়ী: এসব জঙ্গি ও বর্বর ইসলামী চেতনার কারনেই এসব শুয়োরঅনুসারী জঙ্গিগুলো এসব বলার সাহস পায়


ইহাই এর সহী রূপ। এই সহী রূপ হয় আপনাকে এরকম জঙ্গি করবে নাহলে আপনাকে বিদ্বেষী করবে।

আইনের ভয়ে এরা শুধু পারে না জেএমবি বা আইএসআইএসের মতো খেলাফতে জঙ্গিদের যুদ্ধে সামিল হতে

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

আঁধার রাত বলেছেন: কচি মুরগীর স্বাধীনতা চাওয়া শিয়াল ছাড়া আর কিছু আপনাকে ভাবতে পারছি না।
লেখাটার স্পিডটাই আপনি ধরতে পারে না নাই। সুবোধের মত আপনার বোধটা খাঁচায় বন্দি। কর্মজীবি মেয়েদের প্রতি আমার সেলুট। আমার লেখাটা ছিল শুধুমাত্রই তাদের জন্য যারা যৌনতার বিনিময়ে সুবিধা ক্রয় করে। আপনার এন্ট্রিনাটা সিগনাল মিস করে গেছে। আফসোস। কারো স্থির বিশ্বাস টলায়ে দেওয়ার ক্ষমতা সৃষ্টিকর্তা আমাকে দেয় নাই।

৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১২

নতুন বলেছেন: তথাকথিত #মি টু আন্দোলনটা জেন্টাল এগ্রিমেন্টের সুস্পষ্ট লংঘন বলে আমার মনে হয়। বিনোদন জগতে ধর্ষন বলে কিছু কি আদৌ ঘটে? আমার মনে হয় ঘটে না। যা ঘটে তাহল অলিখিত দেনা পাওনার ট্রান্সজেকশন। নায়িকারা যৌনতার বিনিময়ে উপরে ওঠার সিঁড়ি ক্রয় করে।


নারীরা তাদের সাথে ঘটে যাওয়া হয়রানীর ৯০% ই চেপে যায়..... তার পেছনে অনেক কারন থাকে....

তাই আপনার এই মনে হওয়ার আগে সেই চেপে যাবার পেছনের কারন নিয়ে একটু ভাবলে বুঝতে পারবেন....

একটা সাধারন উদাহরন দেই.... সমাজে অনেক শালী আছে যারা তাদের দুলাভাইয়ের দ্বারা হয়রানির স্বীকার হয়েছে...এবং তারা বোনের কথা/পরিবারের কথা/লজ্জায় পুলিশে অভিযোগ করেনাই....

তাদের সম্পকেও কি আপনার এমনই মনে হয়?? যে তারা যেহেতু অভিযোগ করেনাই তাই তারাও দুলাভাইয়ের সাথে মজা নিয়েছে... তাই ঐটা কে অভিযোগ করা যাবে না???

যারা নিজেরা সুবিধা পাবার জন্য শরীর দিয়েছে তারা অভিযোগ করেনা.... যাদের উপরে অন্যায় করা হয়েছিলো তারাই অভিযোগ করছে...কারন তখন তারা পরিস্হিতির কারনে বিষয়টা চেপে গিয়েছিলো।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

আঁধার রাত বলেছেন: শালী দুলাভাইয়ের চিমটাচিমটি নিয়ে লেখার ক্ষ্যেমতা আমার নাই। আমার সাবজেক্ট যৌনতার বিনিময়ে বিনোদন জগতে জায়গা করে নেওয়া।

৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: দুজনই ক্রেতা। নারী পার্থিব সুবিধার ক্রেতা আর পুরুষ যৌনতার ক্রেতা।
...................................................................................................... সারা বিশ্ব লেনদেন এ ব্যস্ত, আগে ভাবতাম
দরিদ্র বিশ্ব এসবে ব্যস্ত, কিন্ত হায় কি দেখলাম উন্নত বিশ্বে ?
যৌবনা বারবনিতাদের হাট বাজার, বরং বলা চলে আমরা এখনও অনেক ভালো আছি ।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭

আঁধার রাত বলেছেন: আমরা কি আসলেই ভাল আছি ভাই? পশ্চিমা বিশ্বে উপরের চেয়ার গুলোতে বসতে গেলে অনৈতিক যৌন সম্পর্কের কিচ্ছা কাহিনী থাকলে সমস্যা হয় আর আমাদের দেশে এমন কিচ্ছা কাহিনী না থাকলে সমস্যা হয়।

৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯

রক বেনন বলেছেন: একজন লোক একজন পতিতার সাথে মিলিত হলো এবং যাওয়ার সময় তার প্রাপ্য অর্থ তাকে দিয়ে গেল। আবার একজন লোক একজন পতিতাকে একা পেয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করলো এবং ধর্ষণ শেষে চলে যাওয়ার সময় পতিতার মুখে কিছু টাকা ছুঁড়ে দিয়ে গেল। আপনার মতে এই দুই ঘটনার মধ্যে কোন পার্থক্য আছে কি?

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০

আঁধার রাত বলেছেন: পতিতাকে একা কোথাই পেয়েছে? ক্রেতার বিছানায়? নাকি আমাজানের জঙ্গলে সেটা না জেনে মতামত দিতে যাওয়া আর আপনার বক্সিং রিংয়ে গ্লাভস ছাড়া ডুকে পড়া একই কথা।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

আঁধার রাত বলেছেন: আর আরেকটা বিষয়। শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগেই তার পারিশ্রমিক দিয়ে দেওয়া উচিত। আর এক্ষেত্রে মোবাইল অপারেটরদের মত প্রি পেইড সিষ্টেম হওয়া উচিত। এমনও তো হতে পারে অধিক উত্তেজনায় হার্ট ফেল করে মরে গেল। তখন পেমেন্ট কে দেবে। তাই টাকাটা আগেই দেওয়া উচিত।

৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আসলে সবাই স্বার্থ হাসিল করতে চায়।

বিনোদন জগতে কে আবার সাধু ?

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

আঁধার রাত বলেছেন: ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় হওয়ার জোগাড়। ভাগ্যিস এরা ছিল। সৃষ্টিশীল কাজ করতে গেলে নারী সঙ্গ, সান্নিধ্য ছাড়া হওয়া মুশকিল।

৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬

অপলক বলেছেন: আপনি তো দেখি দারুন উপস্থাপক। একদম ভেতরের কথা সাগরের ঢেউয়ের মত করে গভীর থেকে টেনে এনে তীরে ফেলেছেন। আমি ভাবছি, আপনার এত জীবন্ত-জ্বলন্ত-তীব্র অভিঙ্গতা হল কিভাবে...

যাই হোক... ঐ MAL দের কিন্তু মনের ভেতরে স্বপ্ন বলে একটা ওয়ার্ড থাকে। কোন এক মুভিতে দেখেছিলাম, এখন ভুলে গেছি। আপনার ব্লগটা পরে মনে হল, এই স্বপ্ন ব্যপারটা অনুপস্থিত।

:)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১২

আঁধার রাত বলেছেন: সব মুরগীরই গ্রীল হওয়ার স্বপ্ন থাকে। গ্রীল হতে পারলে মুরগী জীবন সার্থক বলে মনে করে কিন্তুক গ্রীল হতে গেলে তাপে পোড়া টা অস্বীকার করা যায় না। নায়িকা হতে চাওয়া সব মেয়ের বাপ শাহরুখ খান না যে ভোগ না হয়েই ভোগের পেজে যাবে।

৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২০

রক বেনন বলেছেন: এখানে তো স্থান গুরুত্বপূর্ণ নয়! ঘটনাটি গুরুত্বপূর্ণ! আপনি সুকৌশলে কি আমার প্রশ্ন এড়িয়ে যাচ্ছেন? আমি জানতে চেয়েছি দুটি ঘটনার মধ্যে পার্থক্য কোথায়? বলতে পারবেন?? পারলে উত্তর দিন। তারপর না হয় আরেকটি প্রশ্ন করব!!

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

আঁধার রাত বলেছেন: স্থান অবশ্যই গুরত্বপূর্ণ। ভদ্র মহিলাকে যদি দাওয়াত দিয়ে নিজের বেডরুমে আনা হয় তাহলে কৃতকর্মের জন্য ভদ্রলোকটির কোন দোষ আমার চোখে নাই। কিন্তু যদি নির্জন পার্কে এ ঘটনা ঘটানো হয় তবে ভদ্র লোকটি নামের ভদ্র বাযোজাপ্তে হয়ে যায়। সে তখন একজন ধর্ষক। ধর্ষনের শাস্তি তার প্রাপ্য।
আর ঐ যে সিনেমায় অমিতাভ যে ডায়লগ দিয়ে ছিল ”No means no". তাহলে মানুষ শুন্য পৃথিবী বিরান ভুমিতে পরিনত হত। বৌরাও না না করে। আবার মজা না পাইলে গাল ফুলায়ে থাকে।

৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: স্থান অবশ্যই গুরত্বপূর্ণ। ভদ্র মহিলাকে যদি দাওয়াত দিয়ে নিজের বেডরুমে আনা হয় তাহলে কৃতকর্মের জন্য ভদ্রলোকটির কোন দোষ আমার চোখে নাই। কিন্তু যদি নির্জন পার্কে এ ঘটনা ঘটানো হয় তবে ভদ্র লোকটি নামের ভদ্র বাযোজাপ্তে হয়ে যায়। সে তখন একজন ধর্ষক। ধর্ষনের শাস্তি তার প্রাপ্য।
আর ঐ যে সিনেমায় অমিতাভ যে ডায়লগ দিয়ে ছিল ”No means no". তাহলে মানুষ শুন্য পৃথিবী বিরান ভুমিতে পরিনত হত। বৌরাও না না করে। আবার মজা না পাইলে গাল ফুলায়ে থাকে।


বিষয়টা ”No means no".... সেটা যদি আপনার স্ত্রীও বলে তবুও No ।

নতুবা সেটা ধষ`ন।

এখন আপনি যদি না বুঝতে চান তবে সেটা আপনার সমস্যা.... আপনার আরো বুঝতে হবে।

আর আমি শালী-দুলাভাইয়ের চিমটাচিমটির কথা বলেনাই... অনেক শালী দুলাভাইয়ের দারা ধষ`নের স্বীকার হয়... আপনার যুক্তিতে তো সেই শালীরাই দোষী।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৫

আঁধার রাত বলেছেন: ছোট বেলায় মাষ্টার শিখিয়েছিল No মানে না। কিন্তু No টা যখন নারী পুরুষের রিলেশনের বিশেষ পরিস্থিতির তখন, কোন No মানে “খবরদার না”, আর কোন No মানে ”আর দেরী করিও না” তা No বলার ধরন, পারিপার্শক পরিস্থিতি আর চোখের ভাষায় বুঝে নিতে হবে। মানবিক জ্ঞান সমৃদ্ধ যে কোন মানুষই তা বুঝতে পারবে।
No মানে গড়ে যদি না হত তাহলে ৮ বছর সংসার করার পরও আমি ভাজিন পুরুষই থাকতাম। দুই বাচ্চার বাপ হওয়া আর হত না।
রিলেশনে যদি মধু থাকে তাহলে হ্যাঁ না বলার ফুসরত থাকে না।ঘটে যায়।সেক্ষেত্রে দেহ না, দুটি মনের মিলন হয়।
আর শালী দুলাভাইয়ের ব্যাপার নিয়ে যদি কখনও লিখি তখন উত্তর দিবো। এ লেখায় বিষয় বিনোদন জগতের দেনাপাওনা। আমার ঘাড়ের উপরের প্রসেসরটা আবার সিরিয়াল প্রসেসর। প্যারালাল ইন্সেট্রাকশন এক্সিকিউট করতে পারে না।


১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একই বিষয়ে একই ধরনের বক্তব্য আমিও লিখেছি। মিডিয়াতে কাজ করার প্রধান শর্তই তো হল ধর্ম, লজ্জা এসব বিসর্জন দেয়া। আর জোর করলে বা অনৈতিক প্রস্তাব দিলে কাজ ছেড়ে দিলেই তো হয়। চুপ থাকলে তো বোঝা যায় তখন কোন স্বার্থ ছিল হয়তো বা...
http://www.somewhereinblog.net/blog/bicharmani/30257210

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৮

আঁধার রাত বলেছেন: পড়লাম। সুন্দর লিখেছেন।

১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৪:২৪

সোহানী বলেছেন: আপনি মিডিয়ার নারীদের নিয়ে নিজস্ব বিশ্বাসের সাথে #মি টু আন্দোলনকে গুলিয়ে ফেলেছেন। এ আন্দোলন কেন শুরু হয়েছিল, এটার এ্যাফেক্ট কি হচ্ছে এবং বিশ্বের আপাময় নারীদের বাস্তবিক সমস্যা নিয়ে জেনে তারপর নিজস্ব মতামতের জন্য অনুরোধ থাকলো। কারন একটি বিষয় নিয়ে অল্প অংশ জেনে তা নিয়ে মন্তব্য করা মানে নিজের অজ্ঞতারই পরিচয়।

এ আন্দোলন নিয়ে আপনার নিজস্ব ব্যাখ্যা থাকতে পারে তবে মিডিয়ার নারীদের নিয়ে যে বিশ্বাসের কথা বললেন তা শুধু তাদেরকেই অপমান করা হচ্ছে না, মিডিয়াকে পেশা হিসেবে নেয়া সকলকেই অসন্মান করা হচ্ছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬

আঁধার রাত বলেছেন: লেখাটার প্রথম সোয়া লাইনেই লেখার spirit উল্লেখিত। আপামর নারীদের কেউ আমার মমতাময়ী মা, কেউ স্নেহের কন্যা, ভালবাসাময় ভগ্নি, একজন প্রিয়তমা স্ত্রী। তাদের প্রতি অন্তর থেকে শ্রদ্ধা ও সম্মান। আমার বিষয় শুধুমাত্র যৌনতার বিনিময়ে সুবিধা ক্রয় করা নারী এবং সুবিধার বিনিময়ে যৌনতা ক্রয় করা পুরুষদের নিয়ে। তারা সব সেক্টরেই আছে। কম আর বেশী। তাদের প্রতি আমার লানত। মিডিয়া জগতে এই দু’কিছিমের মানুষের সংখ্যা তুলনামুলক বেশী। তাদের কাজের ধারা আমি শুধু তুলে আনতে চেয়েছি।
তাদের সংখ্যা যদিও খুব বেশী না তবে এলাকার পরিবেশ নষ্ট করার জন্য একটা পচাঁ ইদুরের গন্ধই যথেষ্ট।

১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২৫

নীল আকাশ বলেছেন: ছোট বেলায় মাষ্টার শিখিয়েছিল No মানে না। কিন্তু No টা যখন নারী পুরুষের রিলেশনের বিশেষ পরিস্থিতির তখন, কোন No মানে “খবরদার না”, আর কোন No মানে ”আর দেরী করিও না” তা No বলার ধরন, পারিপার্শক পরিস্থিতি আর চোখের ভাষায় বুঝে নিতে হবে। মানবিক জ্ঞান সমৃদ্ধ যে কোন মানুষই তা বুঝতে পারবে।
No মানে গড়ে যদি না হত তাহলে ৮ বছর সংসার করার পরও আমি ভাজিন পুরুষই থাকতাম। দুই বাচ্চার বাপ হওয়া আর হত না।
রিলেশনে যদি মধু থাকে তাহলে হ্যাঁ না বলার ফুসরত থাকে না।ঘটে যায়।সেক্ষেত্রে দেহ না, দুটি মনের মিলন হয়।
আর শালী দুলাভাইয়ের ব্যাপার নিয়ে যদি কখনও লিখি তখন উত্তর দিবো। এ লেখায় বিষয় বিনোদন জগতের দেনাপাওনা। আমার ঘাড়ের উপরের প্রসেসরটা আবার সিরিয়াল প্রসেসর। প্যারালাল ইন্সেট্রাকশন এক্সিকিউট করতে পারে না।


আমার পড়া গত সাত দিনের সেরা মন্তব্য। শুধু এটা বলার জন্যই এসেছি.........।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

আঁধার রাত বলেছেন: শুকরিয়া। কম্প্লিমেন্ট ভাল লেগেছে।

১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৪

রক বেনন বলেছেন: স্থান অবশ্যই গুরত্বপূর্ণ। ভদ্র মহিলাকে যদি দাওয়াত দিয়ে নিজের বেডরুমে আনা হয় তাহলে কৃতকর্মের জন্য ভদ্রলোকটির কোন দোষ আমার চোখে নাই। কিন্তু যদি নির্জন পার্কে এ ঘটনা ঘটানো হয় তবে ভদ্র লোকটি নামের ভদ্র বাযোজাপ্তে হয়ে যায়। সে তখন একজন ধর্ষক। ধর্ষনের শাস্তি তার প্রাপ্য।
আর ঐ যে সিনেমায় অমিতাভ যে ডায়লগ দিয়ে ছিল ”No means no". তাহলে মানুষ শুন্য পৃথিবী বিরান ভুমিতে পরিনত হত। বৌরাও না না করে। আবার মজা না পাইলে গাল ফুলায়ে থাকে।


এইবার তাহলে আসল প্রশ্নটা করি। একজন পতিতা তার দেহ বিক্রি করে বলে আপনি কি মনে করেন যে কোন সময়, যে কোন স্থানে, যে কোন ভাবে সে ভোগের যোগ্য? আপনি কি মনে করেন- সে তো দেহ দেয় আর সেই জন্য কখনও যদি সে তার দেহ দিতে অস্বীকার করে তাহলে তার সাথে জোর জবরদস্তি করা যায়? সর্বোপরি- বৌ রাও না না করে- বৌরা অবশ্যই করে তবে সে তার স্বামীর সাথে করে, আর সবাই তো বৌ না!! তাহলে কি আপনি মনে করেন যে বৌরা না না করে মজা পাওয়ার জন্যে আর মজা না পেলে গাল ফুলিয়ে রাখে- ঠিক সেই ভাবে অন্য সব মেয়েরাও না না করে মজা পাওয়ার জন্যে আর মজা না পেলে গাল ফুলিয়ে রাখে আর #মি টু তে পোস্ট দেয়??

জনাব, স্বেচ্ছায় সমর্পণ আর বাধ্য হয়ে সমর্পণে অনেক অনেক পার্থক্য!! ঘরের বউয়ের না আর অন্য একজন মেয়ের না - এর মাঝে অনেক অনেক পার্থক্য! একজন পতিতা, যে কিনা তার দেহ বিক্রি করে, তারও অধিকার আছে হ্যাঁ অথবা না বলার। আপনার উল্লেখিত বিগত যৌবনাদের ধরে নিলাম বারবনিতা কিন্তু তারা যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে তাদের মধ্যে কেউ ই তাদের স্বামী নয় যে তাদের না মানে হ্যাঁ ধরে নিয়ে ঘটনা ঘটিয়ে দিয়েছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪

আঁধার রাত বলেছেন: আপনি যে প্রশ্ন করেছেন তার উত্তর ইতোমধ্যে আমি দিয়ে ফেলেছি। কাকতালিয় ব্যাপার হল আপনার ভাবনা আর আমার ভাবনা উভয়ই এক বিন্দুতে মিলেও গেছে। ফাঁক ফোকর যদি আরো কিছু থেকে থাকে তাহলে ৯ নং মন্তব্যে আমার রেসপন্সটার মধ্যে আপনি পেয়ে যাবেন।

আমার বিষয় শুধুমাত্র যৌনতার বিনিময়ে সুবিধা ক্রয় করা নারী এবং সুবিধার বিনিময়ে যৌনতা ক্রয় করা পুরুষদের নিয়ে।

১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

ইনাম আহমদ বলেছেন: এইরকম ভাষায় এমনভাবে নিজের নোংরা মানসিকতার পরিচয় দিয়ে, এবং সাথে সাথে জ্ঞানের বহরও দেখিয়ে দিয়ে (প্রতিটি লাইনে একাধিক বানাণ ভুল, টাইপিং দেখে মনে হচ্ছে পাড়ার মোড়ে কম্পিউটারের দোকান চালান) নিজের পরিবার ও আদবকায়দার দীনতা প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ।
আপনাদের মতো লোকদের সাথে কোনও তর্ক করার মানে হয়না, নিজেদের বিকৃত পারিবারিক ও আধা-ধর্মীয় শিক্ষা ও নীচু মানসিকতা নিয়ে চলা আপনাদের মতো হতভাগাদের জন্য আমার করুণা হয়।
শুধু এটুকু বলি, আপনাদের মতো হতভাগা ছাগলদের জন্মদাত্রী মায়েদের থেকে বাজারের সস্তা পতিতার মর্যাদা শিক্ষিত সমাজের কাছে বেশী।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০০

আঁধার রাত বলেছেন: মাষ্টার আইছে রে মাষ্টার। গুপ্ত কেশে উঁকুন বাছা মাষ্টার। মাষ্টার নাকি শিয়াল তা বুঝতে পারলাম না। নিজের জাত চিনানোর জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল। সম্ভবত এটি আপনারই কুকর্মের লিখিত দলিল।

১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২৫

একে৪৭ বলেছেন: তাইলে ধর্ষনের জন্য মেয়েরাই দায়ি?
তাইলে পুরুষদের কোন দোষ নাই???

কিছু মানুষের মাথায় এই বিষয়টা শর্ট সার্কিটের মতো কাজ করে।
"ধর্ষন" টার্মটা এলেই তাদের মাথা ঘুরে ফিরে ওই দুই লাইনে আটকে যায়।
আপনি এ বিষয়ে যতই যুক্তি দিয়ে ধর্ষন বা ধর্ষন প্রবনতা বৃদ্ধির কারন বর্ণনা করতে যান, এই শর্ট সার্কিট মাথাওয়ালা লোকগুলো ঘুরে ফিরে ওই দুই লাইনের মধ্যেই বসবাস করবে।
আর যদি কোনভাবে তর্কে সুবিধা করতে না পারে, তখন মা-বোনকে এর মতো স্পর্শকাতর বিষয় টেনে এনে সুবিধা নিতে চায়, কিছুটা আপনার যৌনতা দিয়ে সুবিধা আদায়ের মতো।

(যদিও আপনার এই পোস্টের কন্টেন্ট ভিন্ন, তবে কিছু মন্তব্য পড়ে এটা বললাম।)
পোস্টের সাথে সহমত পোষন করছি।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

আঁধার রাত বলেছেন: কারন যায় হোক না কেন ধর্ষন পুরুষই করে।
আর কি বলব। স্পর্শকাতর বিষয় টেনে আনা মানুষদের ক্ষেত্রে আমি বড়জোর তাদের বোধ শক্তির জন্য দোয়া করতে পারি। তাদের পর্যায়ে নামতে পারি না।

১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪

রক বেনন বলেছেন: তাহলে কি আপনি মনে করেন যে বৌরা না না করে মজা পাওয়ার জন্যে আর মজা না পেলে গাল ফুলিয়ে রাখে- ঠিক সেই ভাবে অন্য সব মেয়েরাও না না করে মজা পাওয়ার জন্যে আর মজা না পেলে গাল ফুলিয়ে রাখে আর #মি টু তে পোস্ট দেয়?? - এটার উত্তর তো দেন নি??


কাকতালিয় ব্যাপার হল আপনার ভাবনা আর আমার ভাবনা উভয়ই এক বিন্দুতে মিলেও গেছে। - মনে হয় না। নগ্ন দৃশ্যে অভিনয় করলেই একজন নারী যে কারো ভোগের সম্পত্তি হয়ে যায় না। চাইলেই যে কেউ তাকে জোর করে ভোগ করতে পারে না। এখানেই আপনার ভাবনার সাথে আমার ভাবনার পার্থক্য। একজন প্রসটিটিউটের পেশা প্রসটিটিউসন হলেও তার শরীরের অধিকার সম্পূর্ণ তার নিজের বলেই আমি মনে করি। তার অসম্মতি মানেই অসম্মতি আর তার অসম্মতিতে তার সাথে জোর করে কিছু করা হলে সেটা হবে হয়রানি।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

আঁধার রাত বলেছেন: No টা যখন নারী পুরুষের রিলেশনের বিশেষ পরিস্থিতির তখন, কোন No মানে “খবরদার না”, আর কোন No মানে ”আর দেরী করিও না” তা No বলার ধরন, পারিপার্শক পরিস্থিতি আর চোখের ভাষায় বুঝে নিতে হবে। মানবিক জ্ঞান সমৃদ্ধ যে কোন মানুষই তা বুঝতে পারবে।

ধর্ষন আমার আলোচনার বিষয়ই না। আপনি কেন বার বার আমাকে এ বিষয়ে টেনে আনতে চাচ্ছেন আমি বুঝতে পারছি না। দুই ক্রেতা আমার আলোচনার বিষয়।

১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২০

রক বেনন বলেছেন: জি, আমিও এটাই বলতে চাইছি যে, যারা অভিযোগ করেছে তাদের কাছে না মানেই ছিল না। আর এই 'না' মানা হয়নি বলেই # মি টু এর অবতারনা। যারা অভিযোগ করেছেন তাদের কথা আপনি বিশ্বাস করেন নি বলেই আপনি তাদের কে বারবনিতা বলেছেন। আর এখানেই আমার আপত্তি। যে সকল মেয়েরা অভিযোগ করেছে শুধুমাত্র তারাই জানে যে কোনটা যাচিত ছিল আর কোনটা অযাচিত ছিল। অযাচিত ছিল বলেই তারা অভিযোগ করতে পেরেছে। আর সেই কারণে তারা বারবনিতা আখ্যায়িত হয়েছে। বিগত যৌবনা বারবনিতাদের অভিযোগের কারণে হার্ভে ওয়াইনস্টিনের মতো বাঘা পরিচালককেও নাজেহাল হতে হয়েছে। অনেক কিছু হারাতে হয়েছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

আঁধার রাত বলেছেন: নারীর অভিযোগ বড্ড ভয়ংকর। সমাজ অভিযোগ পাওয়া মাত্র রেসপন্স করে। নারী নির্যাতনের মামলা তার উৎকৃষ্ট উদহারন। কিন্তু বিচারে দেখা যায় নব্বই শতাংশ ক্ষেত্রে অভিযোগের কোন ভিত্তি নাই।
মনে করি আমার সাথে আমার নারী কলিগের কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট আছে। তিনি আমাকে সাইজ করতে চান। তার সাথে আমার গুলিস্থানের মোড়ে দেখা হয়ে গেল। তিনি একটু কাঁদো কাঁদো কন্ঠে শুধু বলবে ”লোকটা আমাকে/আমার” কথা শেষ করার দরকার হবে না। মব বিচার করে ফেলবে। তিনদিন পর হাসপাতালে আমার জ্ঞান ফিরলে দেখা যাবে বত্রিশ পাটির দাঁত একটাও জায়গা মত নাই।
ফাস্ট ব্রেক পেতে হবু নায়িকাদের অনেক কিছুই করতে হয়। সেটা তারা স্বেচ্ছায় করে কারন অগুনতি হবু নায়িকাদের টেক্কা দিয়ে
সামনে আসতে স্বেচ্ছায় তারা করে। অনেকে স্বেচ্ছায় অনেক কিছু করেও হবু শব্দটা মুছতে পারে না। সমবেদনা তাদের জন্য্।
যারা এ সুযোগ নেয় তাদের যুক্তি এমন “একটা শার্ট কিনতে পাঁচ দোকান দেখে কেনেন, আর আমরা কোটি কোটি টাকা খরচ করব তার পেছনে। তার ব্রার দড়ি হাশমী টান দিয়ে খুলবে, তখন দর্শকের দৃশ্যটা ভাল লাগবে কিনা তা দেখতে হবে না!!!
আমার বক্তব্য হল ৯৯% ক্ষেত্রে সম্মতিতেই ঘটে। তারা এও জানে এ সেক্টরে শুরুটা এভাবেই হয়। যৌনকর্মী যৌনতার বিনিময়ে টাকা নেয় হবু নায়িকারা যৌনতার বিনিময়ে টাকা, নাম, যশ, খ্যাতির প্লাটফর্ম নেয়। আর যখন বয়স হয়ে যায় তখন প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য অভিযোগ গুলো করে। অথচ কেউ তাদের বাধ্য করে নাই। বিখ্যাত হওয়ার মোহে তারা নিজেরাই এগুলো করে।
আর ভাই আমি প্রথমেই বলে নিয়েছি পুরুষ মানুষ লুচ্চা।

১৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সহমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.