নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চোখের ভিতর জল জলের ভিতর ছল-তার সাথে না চল, বুঝবি যখন হবে খলসারি সারি সুপ্রশার বাধ,বাধের দুধারে সবুজ শ্যামল অপরূপ দোল খাওয়নো কলা গাছ যেনো টলটল করা যমুনার পাগলা স্রোতে সাথে মিশে যাওয়া ৫ জুলাই ১৯৮১ সালে জন্মগ্রহণ করেছি,সহজ সরল ভাবে বড় হয়েছি,কখন দুঃখ কখন আনন্দে দিনগুলি কাটাছি,একটু ভাঙ্গা ভাঙ্গা লেখার অভ্যাস আছে, তাই লেখে যায়।
এতোটুকু ভাবনার গোয়াল ঘরে
প্রতিদিনের মত মৃত্যু হয়- মৃত্যু হই -
আবার বাশঁবাগানের মাথা উপরে
আলোরঞ্জন দৃষ্টিপাতে আলোকিত হই।
ফুলফলের গন্ধ পায়,ধূসর মাটির গন্ধ নয়-
কি বলবো নগ্ল অনুভূতির খিয়ালটুকু নাই
মৃত্যুর চারপাশে রঙ্গমঞ্চের আহ্বান-
শুধু পাক্ষপাখিলীদের...
অন্তক্ষরণ যন্ত্রনার বুকে বিলয় অনল !
জ্বালিয়ে বলো কি সুখ পালে অঢেল-
সব ছেড়ে যাবে বলে-দূরে কোথাও যাও না-
সুখ জোড়া চাই না ছলনার ডাকা অচল।।
অন্তর মাঝে পিচঢালা পিচে গেছে-জাগ না
জ্বলন্ত জ্বলে দাবনলের...
জীবন ক্ষণ-
ভালবাসা বেসেই গেলাম ভালবাসা শিখেই গেলাম;
কিন্তু আজ-
রাজনৈতিক বুঝলামী না -রাজনৈতিক শিখলামী না,
তাহলে বুঝি-
ভালাবাসার কি হবে? রাজনৈতিকের গায়ে নাকি-
সোনার যে-
চামুস আছে;যাহা বারুদের ন্যায় ফুরোদফারদে জ্বলে-
তাই বলে...
যেখানে সেখানে রক্তজল,মাটির টিলা,ছাইপালা গড়েই যাবো-
আমরা কি কোনদিন ভ্রাতৃত্বের প্রণয় বঁন্ধনে আবদ্ধ হবো না ?
তাহলে জাতীগত,পরিবারগত বসবাস করি কেনো ?
কেনো বা স্বার্থের নীল নদীজলে জাগাই বালুচরের খরা-
অথচ মুখে ফুটাই...
দড়ির চাষ করেছি বলে ! রাগের মাথায় ঝুলছে লম্বা দড়ি
অনুভূতির গড় গড় ! ঠোঁটের মধ্যে জ্বিবার আর্তনাদের ধ্বণি-
রসালো ব্যাঙাত্ব স্বাদ নাও স্বাদ পাও পাপীষ্ঠ চাষী,
রাগ করবে ভান করবে গলায় দিবে...
কেউ যদি মনে করে,আগুন কি জিনিস বুঝিই না;
কেউ যদি মনে করে,বিদ্যুৎ কি জিনিস জানিই না;
আগুনের রঙ দেখাতে কিন্তু টকটকে লাল-
পোড়ে হয়ে যায় উড়ন্ত ছাইয়ের পাল,
অথচ বিদ্যুতের রঙ দেখাই যায় না...
পানের সাথে চুন লাগে ও মন
চুনের ধরণ সাদা বরণ-
সাদা মিলন না হইলে চক্ষুমরণ
পানের সাথে চুন লাগে ও মন।
পাইবে পানের স্বাদ ঠোঁটের বাজ
লাল থুথু রয় গালের মাঝ-
পান খাও গুণ গাঁয়ে যাও
পান...
অভিশপ্ত //
// আলমগীর সরকার লিটন
আর কত অমাবস্যা রাত-
একদিন চাঁদকে ছুঁয়েছিল বলে !
চাঁদ অনিষ্ট কামনা করেছিল-
সেই মুহূর্ত থেকে
অমাবস্যা গায়ে পূর্ণিমার ঝলকানি বহে না-
নেমে আসে ঘোর আঁধার,
রোজ তিলোত্তমা চাঁদ তো...
বন্ধুত্বের ঘ্রাণ //
// আলমগীর সরকার লিটন
বর্ষার পালাগানের জোয়ার চলছে
প্রেমযমুনার ঘাটে-
আজ শুধু ধুধু বালিচর জাগছে
বন্ধুত্বের পটে।
তাস খেলার প্রতিযোগিতা চলতো
আর বাধ ভাঙ্গা রাগ
বন্ধু তুই আছিস যেথায়
ভাল থাক- ভাল থাক;
শিমুল পলাশ রঙ রাঙিয়ে...
ও মানুষ এখনও কি ?
ভয় করিস-
সাড়া আকাশে মেঘ গুড় গুড়
তাহলে বুঝে নিবো কি
ভয়ের মাঝে অনুরাগি-
প্রণয়ে ভাসিস ।।
বুঝ না, মানবতা এখন বিশালতা
বোধচিন্তায় কতটুকু রাখ মমতা
না বলা সংলাপের উড়ু মেঘগুলো
নাকি,প্রণয়মাখা ঠোঁট দুটো
দুরু...
তখনো চিহ্নিনি ঝিলিক মারা জয়ফল
আর রঙে রঙিন করা অ্যাপেল-
সকাল সন্ধ্যা বুকের মধ্যে খুব লোভছিল –
শুধু এক বার দেখার ছল-
বিভোর ভরে সাগর জলে দেখতে পেলাম
যখন তখন ইচ্ছা করে কামর দিলাম
সব জেনে...
==================
এ কেমন তোর পিরিতি অনল
সহে না দিলে- ঈরিতি বাদল ।।
সকাল দুপুর উলঙ্গ থালায় কথন
আষাঢ় পৌষ মাসের যত ভজন-
খায় না কেউ ? করো পূণ্য রতন-
রতনে মিলে ধন- গঙ্গায় মিলে তৃষ্ণাণ
এমনি করে...
আকাশের বুকে বিবেকের সাদা নীল মেঘ উড়েছে;
আর ধূসর কালো মেঘের ছুঁয়ায় বৃষ্টি হবে না-
মাটির গন্ধ কায়া পাথর সেজেছে;
কাঁদামাখা জল আর থব থব করে না ।
দক্ষিণা বাতাস আজ শীতল বয়েছে
উষ্ণবায়ুর অনুভূতি...
জলপাতার গাঁয় গো
জলপাতার গাঁয়-
জল যে নরে চরে জলের উপরে
ধুসরকালো মেঘ বসেছে-
তুমি কি তা জানো –
অনুরাগে অভিমানে
নয়ন কোণে বিষাদ চূড়ায়
ঝর্ণা ধারা নেমেছে
তুমি কি তা দেখো ।।
ও ও আসছে পূর্ণিমায়
এসো গো জলপাতার...
-০-০--০-০--০-০--০-০--০-০--০-০--০-০-
ও গাঁয়ের আঙ্গীনায় ওই যে-ঐখানে দেখা যায়...
©somewhere in net ltd.