নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চোখের ভিতর জল জলের ভিতর ছল-তার সাথে না চল, বুঝবি যখন হবে খলসারি সারি সুপ্রশার বাধ,বাধের দুধারে সবুজ শ্যামল অপরূপ দোল খাওয়নো কলা গাছ যেনো টলটল করা যমুনার পাগলা স্রোতে সাথে মিশে যাওয়া ৫ জুলাই ১৯৮১ সালে জন্মগ্রহণ করেছি,সহজ সরল ভাবে বড় হয়েছি,কখন দুঃখ কখন আনন্দে দিনগুলি কাটাছি,একটু ভাঙ্গা ভাঙ্গা লেখার অভ্যাস আছে, তাই লেখে যায়।
একমুঠো ধূসর মাটিকে, পুজা করো না কেন ?
তোমার বাগানে তো অনেক ফুল ফুটে আর ঝরে-
একটা ফুলো দাও না - করো না কেন অরাধনা ?
দু’চোখের আলোকিত ক্ষনি যখন মাটি হয়ে যাবে;
তখন...
আসমান জমিনের কান্দন দেখে না আন্তর
পোড়া মাটি -পোড়া প্রেমের হইলাম চাষি-
ভালোবাসার চাষ করে হলো-
কালবৈশাখী মেঘের ফসল !
তাই বুঝি আকাশ কান্দে বাতাস হাসে-
এই না জলনদী হইল আন্তর ।।
চোখের জলে ভেসে যায়...
কবিতাটি প্রতিযোগিতার জন্য ই-মেইল করেছিলাম
খেতের খেড় নেই,দেয়াল ভাঙ্গা,পালঙ্কের কাঁথা নেই-
শুধু ভয় -ভয় হাওয়া বয় -ঠান্ডার কনকন !
আর কত আগমন বলো ! পৌষ মাঘের বর্বরতা শাসন-
মেনে নেয়া যায় না এই...
বলি ! চাঁদের মোহ একটাই,
সমগ্র আকাশ জুড়ে পূর্ণিমা ঝরানো-
আর নিদয় অবজ্ঞা মনস্থ হস্তে অমাবস্যা দেয়া !
কিন্তু চাঁদের যে কলঙ্ক আছে- সে ভুলেই গেছে-
শুধু এতোটুকু সুখের মোহে- হায় রে চাঁদ তুই...
সমগ্র পূথিবী দেখতে চাই না
যেত টুকু দেখেছি অপলক নয়ন ভরে-
যত টুকু দেখতে চাই- শুধু আরেক বার-
বলো! শুধু আরেক বার- চাই;
ঐখানে স্মৃতির জল হিমালয় আছে
আর আছে কৃষ্ণচূড়ার উষ্ণ ঝরা পাপড়ির মেঠোপথ
নতুন...
ঘুণে ধরা বিবেকের সাথে যুদ্ধ সংগ্রাম করে-
আজ স্বাধীন দরবার,স্বাধীন চেতনার আনন্দ বাহার !
অথচ সেই বোধের ঘরে আগুন লেগেছে-
ভাষার জন্য রক্ত দিয়েছে ভাই ;
তবু্ও ওরা বলে,ভাষা ভাল না;মনের রুপ যে পশুত্ব,ঘৃণা...
একদিন পলাশীর প্রান্ত জুড়ে র্মীজাফর ছিল
আর একাত্তে ছিল রাজাকারের প্রলাব-
র্মীজাফর,রাজাকারা বিলুপ্তি হয়ে যায়নি-যাবেও না !
যুগের উপর যুগ ধরে বহমান,
একি প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম বিদ্বেষী রুপ আসান ?
তাহলে কি র্মীজাফর -রাজাকার-
লোভ লালশার...
‘‘মেঠোপথের ধূলিকণা’’ কাব্যগ্রস্থটি এখন সম্পূর্ণ নির্মাণ হয়েছে !
যে কোন সময়ে বইয়ের দোকান ঘরে-
মেঠোপথের ধূলিকণা উড়বে –উড়বে -
মহান একুশে বইমেলায়’২০১৬ বেশ কয়টা ষ্টলে থাকবে
যেমন ঃ-
১। রাঁচী...
(ছবিটা নেট থেকে সংগ্রহ)
আজ শুধু বিজয়ের গাঁয়ে শীতের কাপন-
কাপনের পাঁজর জুড়ে বিজয়ের উষ্ণ নাচন;
নাচবো বলে দাও না ওরে রৌদ্রজ্জ্বল আসন-
আসোনা বাসোনা আসনে বিজয় উল্লাসী মন।
মনের চলোন চলেরে...
রুপালী চোখ,সোনালী স্বপ্ন,তারি মাঝে ফুটেছে মাকাল ফলের সুখ-
কি আফসোস ১৫টি বছর হলো কিয়ামত ! তবুও দেখতে চায় মুখ ?
না - না আমি তো এক মাকাল ফল - আমি তো এক...
শীতের থর থর কাপন, শীতলতা আসছে বলে-
ভাগ্যবতীর এলো চুলে,মুখের ঠোঁটে,মিষ্টি আবরণ!
যাচ্ছে ছুঁয়ে ছুঁয়ে-উষ্ণতার ভাজ রাঙিয়ে -রাঙিয়ে-
তবুও সে গ্রীস্মের রোদ্রখরায় ধূলিবালি অনু উড়ন;
মনুষ্যত্ব বিগড়ে গেছে গো সন্দেহের পোড়া অনল-
তীব্র শীতের সংলাপ...
এতোটুকু ছায়াহীন ঈশ্বরকে বিশ্বাস করি না বলে-
নিজেই ঈশ্বর সাজো ঘুঁ ঘুঁ চরের প্রান্ত মনে মনে !
কারণ অগাত ক্ষমতার প্রস্রবণ করতে পারো বলে;
আমি তো প্রজাহীন তুচ্ছ সরবর প্রাণী ঘনে বনে-
স্বীকার করতে...
হেমন্ত শীতের গাঁও বারান্দায় কাঁপছে মানবতা !
উষ্ণ রবি বড় হয়েছে পাষান-
বারান্দায় ধূসর মাটি ভেদ করে আলোর তাপ
শীত কুয়াশায় ভয় করে ভীষণ-
রবি নাকি বহুদূরে,আসবে না আর শিশির শুকে-
খুসকো হছে মানবতার উজান...
এই সুন্দর দিবালোয় ! তোদের কে সুখি করতে
করুণা অরুণা -বরুণা যন্ত্রণা ভিক্ষা করেই চলছি-
এর পরেও যদি এতোটুকু সুখের পরশ হতে না পারিস;
তাহলে সুখের কপালে দুঃখের ষ্টীল লাগাস, দেখবি-
সুখের আবেগি আঁকাবাঁকা...
বর্ণকেশ অঙুলের নখগুলো নেকড়ের মতো হিংস্র হতে চলছে-
আর গন্ডার গায়ের মতো চামড়গুলো উশকো ফুশকো করছে!
বাঘ সিংহের মতো মনটা গর্জন বির্জন থাঁপা মারার কত নাচন-
কোকিল মায়নার সুর ধ্বণির মতো কণ্ঠস্বরগুলো করে...
©somewhere in net ltd.