নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন মানুষ হিসাবে আমিও সত্যক ভালবাসি। তাই আমারো চেষ্টা থাকে সত্য প্রকাশ করার আপ্রাণ চেষ্টা। অন্যের মত সহনশীলতার সাথে শুনা এটাই মনুষ্যত্য
অন্যতম হটনিউজ এখন আমাদের বাংলাদেশের উদিয়মন তারকা বোলার তাসকিন আহমেদ ও আরাফাত সানীকে ভারতীয় ও অস্ট্রেলিয়ান আম্পায়ারদের সন্ধেহ এর ভিত্তিতে আইসিসি আমাদের গর্বকে তাসকিনকে নিষিদ্ধ করার পায়তারা শুরু করেছে অথচ ভারতীয় ভোমরার বোলিং দেখেছেন? কিন্তু বিশ্বাস রাখুন তার কিছু হবে না, কারন সে ভারতীয়। তবে এর জন্য আমি বাংলাদেশের গোলাম মার্কা ক্রিকেট বোর্ডকে দায়ী করবো। কেন জানেন? আর বেশি করে ভারতকে জি হুজুর জি হুজুর করুন-
তবে আসুন একটু সূত্র মিলায়-
তবে সূত্র মিলানোর আগে খেয়াল করুন এবং হিজড়া নামক প্রানীদের দেশ ভারত কুটকৌশলটিকে নজর দিন-
তাসকিনকে বোলিং একশন এর উপর আঙ্গুল কখন তুলেছে এরা, যখন বিশ্বকাপ শুরু হতে যাচ্ছে একটু ফ্লাশব্যাকে যান পাকিস্তানের সাইদ আজমলের প্রতি আঙ্গুল কখন তুলেছিল এরা, যখন বিশ্বকাপ শুরু হতে যাচ্ছিল। তখন ফলাফল কি হয়েছিল সেটা নতুন করে বলা প্রয়োজন মনে করছি না।
অর্থাৎ সাইদ আজমল বছর বছর বোলিং করে আসছিল তখনতো এরা সন্ধেহ করিনি করেছিল কখন যখন বিশ্বকাপ শুরু হতে যাচ্ছিল- অর্থাৎ পাকিস্তানের বিশ্বকাপ হলো একগাদা গোল্লা। ঠিক আমাদের গর্ব তাসকিন যাকে নিয়ে আমরা ১৬ কোটি বাংলাদেশী স্বপ্ন দেখতেছি আমাদের ভবিষ্যত ক্রিকেট নিয়ে বছর বোলিং করেছে কিন্তু এরা যদি চাইতো তখনতো সন্ধেহ করতে পারতো, কিন্তু তা কি করেছে? না! কখন করেছে? ঠিক যখন বিশ্বকাপ শুরু হতে যাচ্ছে। ফলাফল কি হবে একটু ভাবুন। আমি প্রায় বলি যারা ভারতীয়দের চিনতে পারলো না তারা কিছু চিনতে পারলো না। এরা ফাঁকা মাঠে গোল দেওয়া অদ্ভুত প্রানী। এবার বলুন ভারতীয় ভোমরার বোলিং কে কেন সন্ধেহ করা হচ্ছে না? নতুন করে বলার প্রয়োজন নেই যে তাসকিনের যেরুপ বোলিং তারচেয়ে শতগুন বাকা করে বোলিং করছে এই ভারতীয় ভোমরা কিন্তু তার কি কিছু শাস্তি হয়েছে? আরে থামেন শাস্তিতো দুরের কথা তাকে কি বিন্দুমাত্রও সন্ধেহ করেছে আইসিসি? না, কারন তারা ভারতীয়, বিগথ্রীর আদলে আইসিসির যাবতীয় ক্ষমতা এখন এদেরই হাতে, তাই নিশ্চিত থাকুন ভারত আর বিগথ্রী দেশ বাদে যারাই বোলিংতে সুনাম কুড়াবে তাদেরকেই অবৈধ বোলিং বলে ঠিক বিশ্বকাপের আগে কতল করে দেওয়া হবে। সূত্র কিন্তু তাই বলছে।
আগেই বলেছিলাম এর জন্য কিন্তু বাংলাদেশই দায়ী!কিভাবে? মনে আছে আপনাদের আইসিসিতে যখন বিগথ্রী ফরমুলার সুত্রাপাত অর্থাৎ ক্রিকেটের মূল কান্ডারী সাজতে, ক্রিকেটর যাবতীয় ক্ষমতা নিজেদের আয়ত্তে রাখতে যখন ভারত,অস্ট্রেলিয়া আর ইংল্যান্ড প্রস্তুত তখন মনে আছে একমাত্র ভোটের দরকার ছিল আর সেটা ছিল বাংলাদেশের ভোট, অর্থাৎ বাংলাদেশ যদি ভোট পক্ষে দেয় তাহলে বিগথ্রী কার্যকর আর যদি না দেয় তাহলে এটা সম্ভব নয় কিন্তু ভারত বলে কথা হয়তো বাংলাদেশ জি প্রভু বলে ভোট দিয়ে দেয় যার ফলশ্রুতিতে কার্যকর হয় বিগথ্রী, ক্রিকেটের যাবতীয় ক্ষমতা চলে যায় কাপুরুষদের হাতে এবং যার শিকার পর্যায়ক্রমে এবার আমাদের উপর অর্থাৎ তাসকিনের উপর পড়লো।
তাই বলবো সময় থাকতে বিগথ্রীর বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন। আওয়াজ তুলুন যদি তাসকিন সন্ধেহ’র তালিকায় থাকে তাহলে তারচেয়ে বাকাড়ু মার্কা বোলিং করে ভারতীয় আশ্বীন ও বোমরাকে কেন সন্ধেহ করা হচ্ছে না? বিগথ্রী নিপাত যাক, ফাকা মাঠে গোল দেওয়া প্রাণীরা নিপাত যাক।
©somewhere in net ltd.