নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য অন্বেষক

আরব বেদুঈন

আমি তো শুধু প্রাচারক মাত্র

আরব বেদুঈন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলিমের ঘরে জন্মালেই কি সে মুসলিম?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬

বহুল প্রচলিত একটা প্রশ্ন যে মুসলিমের ঘরে জন্মালেই কি সে মুসলিম? অথবা দুইটা শিশু একজন জন্ম গ্রহন করল মুসলিমের ঘরে আরেকজন কাফেরের ঘরে।তো কি অপরাধ ছিল ঐ শিশুটির যে কাফেরের ঘরে জন্মিয়েছে?
আমি এই প্রশ্নের উত্তর খুব স্বাভাবিক এবং সাধারণ কথা দ্বারা প্রমান করব যে মুসলিমের ঘরে জন্মলে আসলে কতটা মুসলিম আমরা।(ইনশাল্লাহ)
শুধু অনুরোধ একটু ধৈর্য ধরে পোস্টটা পড়বেন প্লিজ।
প্রথমে আসা যাক কালেমার কথা দিয়ে।
আমরা কালেমা বলতে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কে বুঝি তো এর অর্থও জানি কিছুটা সেটা হল আল্লাহ ছাড়া ইলাহ নাই এবং মুহাম্মদ সাঃ হল আল্লাহর রাসূল।
তো এবার বাংলার মুসলিম দের প্রশ্ন "ইলাহ শব্দের অর্থ কি?
কেউ বলব পালন কর্তা কেউ বলবে সৃষ্টি কর্তা ইত্যাদি এই সব মুসলিমের সংখ্যা আমাদের দেশে ৯০% খুব কম লোকই উত্তর দেবে ইলাহ শব্দের অর্থ ইবাদতের যগ্য বা মালিক
আসলে ইলাহ শব্দের অর্থ ইবাদতের মালিক বা যগ্য।
তাহলে বুঝুন মিয়া আমরা যেটা পড়ে মুসলিম দাবি করি যার উপর ঈমান আনব সেটার প্রকৃত অর্থই জানি না তাহলে আমরা কেমন মুসলিম হয়েছি ভাবুন একবার!যে ইলাহ এর অর্থই জানে না সে কিসের উপর ঈমান আনবে আপনিই বলুন।
এরপর আসি কালেমার দ্বিতীয় অংশ নিয়ে।মুহাম্মাদ সঃ আল্লাহর নবী ও রাসূল বা আরো কিছু।
তো নবি বলতে কি বুঝি?
এই প্রশ্নের উত্তরে কেউ বলবে শিক্ষক কেউ বলবে নবী তো নবীই!
আসলে যে নবী তার আনুগত্য করতে হবে তার আদেশ নিষেধ মেনে চলতে হবে আগের সব খারাপ পাপাচার বাদ দিতে হবে।কিন্তু আমরা এর অর্থ ধরে নিয়েছি উল্টো! যে শুধু কালেমা পাঠ করলেই হয়েছে একেবারে জান্নাত কিনে নিয়েছি!আমাকে নামাজ পড়াও লাগবে না রোঝা করাও লাগবে না সপ্তাহে একবার হাজিরা দিলেই অনেক আর লোক দেখান ২ টা রোজা করলেই আমি মুসলিম!!!বাহ বাহ কিয়া বাথ হে।ইসলাম গ্রহন করার অর্থ এই না কালেমা পাঠ করা কালেমা তো প্রত্যেক যুগের মুনাফিকরাও পাঠ করেছিল তাহলে কেন তারা জাহান্নামের নিম্ন স্তরে?
আমরা অনেকেই জানি না যে আল্লাহর হুকুম মানলে আল্লাহর আনুগত্য করা হই আর শয়তানের কাজ করলে শয়তানে অনুগত্য করা হই,শয়তানের ইবাদত করা হই! তাহলে তো আমরা মিথ্যাবাদি কারণ একদিকে কালেমা তে স্বীকৃতি দিয়েছি শুধু আল্লাহর ইবদত করব আর রাসূলের আনুগত্য করব আর বাইরে আমরা শয়তানের ইবাদত করি শয়তানের আনুগত্য করি!
তাহলে যে কালেমা তে রাসূলের ইবাদত করতে বলা হয়েছে যে কালেমা তা আল্লাহর সাথে ইবাদতের শরিক করতে নিষেধ করা হয়েছে সেই কালেমার অর্থই জানি না আবার আমরা মুসলিম!
এবার আসি নামাজ নিয়ে আমরা জানি মসজিদে গিয়ে আমরা মাথা মাটিতে ঠেকিয়ে সিজদাহ করি।
এবার প্রশ্ন হল আসলে সিজদাহ দ্বারা কি বুঝায় আর সিজদাহ করি কেন?
একদল হইত মিনমিনিয়ে বলবে যে আল্লাহ কে খুশি করি।আরেক দল (এদের সংখ্যা খুব কম) জর দিয়ে বলবে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করি, কপাল নাক মাটিতে ঠেকিয়ে আল্লাহ সেই শ্রেষ্ঠত্ব কে স্বিকৃতি দেই!
এই ২য় দলই ঠিক।আমরা মাথা মাটিতে ঠেকেয়ে এটাই প্রমাণ করি যে আরশে আজিমের উপর যিনি বসে আছেন যিনি কাবার প্রভু যিনি আমাদের সবার প্রভু তিনি শ্রেষ্ঠা আর আমরা তার দাস তাই আমরা মাটিতে মাথা ঠেকাচ্ছি আর তিনি আরশে সমাসীন!
এই ব্যাপারটাও জানেনা আমাদের দেশের নামধারী মুসলিমরা তারা জানেই না সিজদার তাৎপর্য তারা জানে না সিজদাহর অর্থ তাহলে তারা মুসলিম কিসের?
এরা কি মুসলিম?এরা মুখে কালেমা পড়েছে বলে এরা মুসলিম?
আল্লাহ কুরানে বলছেন "মুসলিম এবং কাফেরের পার্থক্য কারি হল নামাজ"মানে কোন মুসলিম যদি নামাজ না পড়ে এবং সেই বস্থায় যদি সে মারা যাই তাহলে সে মুসলিম হিসেবে মরবে কাফের হিসেবে মরবে এই প্রশ্নের উত্তর আপনাদের উপর ছেড়ে দিলাম।
এবার আসি রাসূল সাঃ কে নিয়ে। রাসূল সাঃ মাটির না নূরের তৈরি?
এই নিয়ে বেশ কিছু দল আছে প্রধান দুই দলের একদল বলে রাসূল নূরের তৈরি! আরেক দল বকে ন্স রাসূল মাটির তৈরি।
এই প্রশ্ন টা হল আকিদাগত।মানে এই প্রশ্নের উত্তর যদি আপনি ভুল্টা গ্রহন করেন তাহলে আপনি কাফের হয়ে যাবেন।
যেমন আমি নিজে বিশ্বাস করি রাসূল মাটির তৈরি।
আমার রুমমেট বিশ্বাস করে রাসূল সা: নূরের তৈরি।আমাদের মধ্যে যে কোন একজন কাফের।হই আমি নই সে।যারা বলেন যে রাসূল নূরের তৈরি তাদের সংখ্যা কিন্তু অনেক আমাদের দেশের মুসলিমদের প্রায় ৪৫%! আমরা অধিকাংশ কিন্তু মুসলিমের ঘরে জন্মিয়েছি তবুও দেখুন দুই দলের একদল কাফের হবে।কারণ ঈসা আঃ যেমন ওরা বলে ঈসা আল্লাহর পুত্র(নাউজুবিল্লা) ইহুদিরা অন্যএকজন নবীকে আল্লাহর পুত্র বলে।(নাউজুবিল্লা) আর আমরা বলি রাসূল নূরের তৈরি!!!!!পার্থক্য কি?
তাহলে কি আপনারা বুঝতে পারছেন মুসলিমের ঘরে জন্মালেই আমরা মুসলিম না।এটা কোন জন্মগত অধিকার না।নূহুর পুত্র কাফের ছিল।লূতের স্ত্রী কাফের ছিল,মুসার পুত্র ছিল অনুরুপ।এরাও মুসলিমেরই সন্তান কেন এরা কাফের?
বাংলাদেশে এমন অনেক ধনীর দুলাল আছে যারা নামাজ কি তাই জানে না। জানে শুধু মসজিদে গিয়ে ঢিপ দিতে!এমন অনেক গ্রাম আছে যেখানে মুসলিমের বসবাস অথচ ধর্মের কথা বললে পালিয়ে যাই।মসজিদ আছে মানুষ নাই।যারা তাবলীগ করে তাদের জিজ্ঞেস করুন।এই সমস্ত লোক,গ্রামের মানুষের জন্মও তো মুসলিমের ঘরে কেন তারা কাফের?
এবার আসি জিহাদ নিয়ে...
রাসূল সাঃ বলেছেন যার কাধে দ্বীনের দায়িত্ব নেই সে কুফুরি মৃত্যু বরণ করল,যে কোন ইসলামের দলে নেই সে কুফুরি মৃত্যু বরণ করল!
এমন কেউ আছে আপনাদের মাঝে যে ইসলামি দল করে আর দ্বীনের দায়িত্ব কাধে আছে? এই মতের লোক ৫% আছে হইত।
আর ঐ সমস্ত বেপর্দা নারি দের কথা তো বললামই না যারা নিজের রুপ দিয়ে জাহান্নাম কিনে নিয়েছে। তাদের পর্দা করতে সমস্যা!স্বামির বাধ্য হতে সমস্যা!আবার তারাও পিছিয়ে নেই তারাও দাবি করে আমরা মুসলিম,কালেমা,পড়েছি তাই জান্নাতে যাব!(জান্নাত যেন ওদের বাপত্তি সম্পত্তি :p)
আমাদের নাস্তিক সমাজ বলে মুসলিমের ঘরে জন্মালে তারা ধর্ম পালনে সুবিধা পাই। আর কাফেরের ঘরে জন্মালে প্রতিকূল পরিবেশ।এর উত্তরঃ
মুসলিমের ভূখন্ড যদি একহাত পরিমান কাফেরদের হাতে চলে যাই তখন জিহাদ করা প্রত্যেক সক্ষম পুরুষের জন্য ওয়াজিব হয়ে যাই(আল্লাহুকবার)।
আমরা জানি সম্প্রতি সিরিয়া বিদ্ধস্ত আর আনেক আগে থেকে ফিলিস্তিন ইহুদী দ্বারা বিদ্ধস্ত!ফিলিস্তিন আর ইন্ডিয়ার মুসলিম ভাইদের দেখে এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে আমাদের জিহাদ ওয়াজিব হয়ে গেছে বরংফরজ হয়ে গেছে।তো কইজনের বাপ পিঠে চাপড় দিয়ে মা মাথায় হাত বুলিয়ে বলবে যা বাবা ঐ কাফের গুলোর রক্ত দিয়ে হলি খেলে আয় আর না হই বুকের রন্ত দিয়ে ঐ অসহয়াদের মুক্তির দূত হ!একজন আছে?একজনের বাবা মাও নেই এই কথা বলার আর তাদের কাপুরুষ সন্তানদের কথা বললামই না।তারা তাদের ছেলেকে বুকে জড়িয়ে রাখতে চাই আর ছেলেও তার প্রাণ নিয়ে বাচতে চাই।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে আর কতদিন বাচবি রে পাগলা?
ওহ হ্যা আমি যে জিহাদ নিয়ে কথা বলছি আমাদের দেশের ৬৭% লোক জিহাদ কি?কেন জিহাদ করা ফরজ?কখন ফরজ?তাই জানে না।এরা জানে জিহাদ মানে জংগিবাদ!তাহলে তো আবুবকর রাঃ ওমর ওসমান রাঃ জংগি।কারণ এরা ইরান আক্রমন করেছিল!
অথচ এরা দাবি করে এরা মুসলিম!!!অথচ ইসলামের ভিত্তিই রচনা হয়ে মক্কা মদীনার মুজাহিদের রক্ত দ্বারা!এই বাংলাই ইসলাম এসেছেও রক্ত দ্বারা! সেইম! সেইম! আমরা জানি না এসব কথা?কারণ আমরা মুসলিম না মুসলিমের খোলস পরে মুসলিমের নাম খারাপ করছি।
"যারা নিজেদের ওপর জুলুম করছিল ফেরেশতারা তাদের জান কবজ করার সময় জিজ্ঞেস করলোঃ তোমরা কি অবস্থায় ছিলে? তারা জবাব দিল, আমরা পৃথিবীতে ছিলাম দুর্বল ও অক্ষম। ফেরেশতারা বললোঃ আল্লাহর যমীন কি প্রশস্ত ছিল না? তোমরা কি সেখানে হিজরত করে অন্যস্থানে যেতে পারতে না?জাহান্নাম এসব লোকের আবাস স্থিরীকৃত হয়েছে এবং আবাস হিসেবে তা বড়ই খারাপ জায়গা।তবে যেসব পুরুষ, নারী ও শিশু যথার্থই অসহায় এবং তারা বের হবার কোন পথ-উপায় খুঁজে পায় না,
আল্লাহ তাদেরকে মাফ করে দেবেন এবং আল্লাহ‌ বড়ই ক্ষমাশীল ও করুণাময়"।(সূরা নিসাঃ৯৭-৯৯)
এখানে আল্লাহ একটা ব্যাপার বুঝাতে চাচ্ছেন যে যদি তোমরা প্রতীকূল পরিবেশে বাস কর যেখানে ইসলামের আইন অনুযায়ি বিচার হই না,ধর্ম পরিপূর্ণ ভাবে পালন করা যাই না সেখানে তোমাদের দায়িত্ব দুইটিঃএক হই হিজরত কর দুই আর যদি হিজরত করতে না পার তাহলে দ্বীনের দাওয়াত দাও আর যদি দুইটির কোনটিই না করি তাহলে ফেরেশতা রা তোমার জান কাফের হিসেবে কবুজ করবে অর্থাৎ তুমি মুসলিম হয়েও কুফুরি মৃতু বরণ করবে।(আপনারা সূরা নিসার উক্ত আয়াতের তাফসির পড়লে বুঝতে পারবেন তাফসির পড়তে এখানে ক্লিক করুন)।
তাহলে আপনারাই বলুন দেশে কইজন মুসলিম আছে?
আমাদের নাস্তিক সমাজ আমাদের দিকে আঙুল তুলে প্রশ্ন করে "যারা হিন্দুর ঘরে জন্মাই তাদের কি দোষ ছিল? কেন তারা প্রতিকূল পরিবেশ পেল? তারা ধরেই নিয়েছে মুসলিম হওয়া পৈত্রিক সম্পত্তি!
আমরা কেউ এর দাত ভাঙা জবাব দিতে পারি না কারণ আমরা এর সঠিক উত্তর জানি না।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

মানুষ সাধারনত পিতৃধর্ম চেঞ্জ করেনা, মরে গেলেও করে না। এমন কি স্বধর্মে ভুল আছে জানার পরও।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২

আরব বেদুঈন বলেছেন: একমত :)

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪২

বাল্মিকী জেনার বলেছেন: ধর্ম জিনিসটাই আফগানি । সব ভন্ডামি

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১

আরব বেদুঈন বলেছেন: যার যা অভিমত

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: কারণ আমরা এর সঠিক উত্তর জানি না।

ভাল লিখেছেন। ++

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৭

আরব বেদুঈন বলেছেন: "যদি কোন প্রশ্নের সমাধান না পান তখন আল্লাহ রাসূলের দিকে প্রত্যাবর্তন কর"
আল্লাহ রাসূলের দিকে প্রত্যাবর্তন করুন উত্তর পেয়ে যাবে।ধন্যবাদ

৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: কেউ নামাজ নিয়মিত না পড়লেই অমুসলিম হয়ে যাবে?
কেউ রাসূল সাঃ মাটির /নূরের তৈরি মনে করলেই কাফের হয়ে যাবে? এই ব্যাপার গুলো এত সহজ??

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৯

আরব বেদুঈন বলেছেন: আমি তো বলি নি সে কাফের আমি কুরানের আয়াত তুলে ধরেছি মাত্র।আল্লাহ যেখানে নিজেই বলেছে অমুসলিম মুসলিমের পার্থক্য নামাজ সেখানে একজন মুসলিম নামাজ না পড়লে আর কি থাকে।আর আমি নিয়মিত নামাজের কথা বলেছি আর সেই সাথে প্রশ্ন করেছি সে কতটকু মুসলিম?আমি কোথায় বলেছি সে অমুসলিম হয়ে যাবে?
আর রাসূল কে নুরের তৈরি বললে সে কাফের নইত কি এটা আকিদাগত ভুল।
বিষয়টা যত্ত সহজ ভাবছেন তত সহজ না। ইসলাম ছেলে খেলা না লক্ষ কোটি বীর মুজাহিদের রক্ত দিয়ে লেখা এই ইসলামের প্রতিটি পাতা।কঠিন নইত কি? হাজারে
৯৯৯ জন যাবে জাহান্নামে ১ জন যাবে জান্নাতে যদি সহজই হত তাহলে এই যামানা সকল মুসলিম ই জান্নাতে যেত।তিন সপ্তাহ নামাজ না পড়লে পড়লে যদি ফেরেশতা রা মুনাফিকের সিল মহর মেরে দেই তাহলে সে কি?
যেখানে মহর মেরে দেওয়া হই তার অর্থ আশা করি বুঝতে সমস্যা নেই সেখানে ইসলাম সহজ হই কিভাবে?

৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ খান বলেছেন: সত্যি ,হাজারে ৯৯৯ জন যাবে জাহান্নামে ১ জন যাবে জান্নাতে|ইসলাম একটা কঠিন ও বস্তুনিষ্ঠ আকীদার উপর দাঁড়িয়ে আছে|সুন্দর লিখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ| জাজাক আল্লাহ খাইরান|

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.