নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

...

অর্ক

...

অর্ক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদায় অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস

১৫ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৫



অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস গতকাল সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। খেলোয়াড়ি জীবনে ছিলেন অলরাউন্ডার। মারকুটে ব্যাটসম্যান হিসেবেই মূলত পরিচিত। পাশাপাশি অফ স্পিনার। বল হাতেও বিভিন্ন সময় জ্বলে উঠে হেরে যেতে যেতে জয়ের বন্দরে ভিড়িয়েছেন তরি। বহু ম্যাচে সঙ্কটসঙ্কুল পরিস্থিতিতে দলের জন্য ত্রাণকর্তার ভূমিকায় আবির্ভূত হন। বিশেষভাবে ২০০৩ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম রাউন্ডের ম্যাচটির কথা মনে পড়ছে। বিরাট রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই দুচারটি উইকেট হারিয়ে যা তা অবস্থা অসিদের। এরকম সময় ব্যাট হাতে অগ্নিশর্মা সাইমন্ডস। তৎকালীন দারুণ শক্তিশালী পাকিস্তানি বোলিং আক্রমণকে একেবারে নাস্তানাবুদ করে ছাড়েন। ধূমধাড়াক্কা পিটিয়ে অল্প সময়ে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে অবিশ্বাস্য জয় উপহার দেন দেশকে। সে আসরে পরবর্তীতে শিরোপা জয় করে অস্ট্রেলিয়া। সেই ম্যাচটা হারলে বড়ো রকমের বিপদ হতে পারতো অসিদের। সেমিফাইনাল মিস করার সম্ভাবনাও দেখা দিয়েছিলো। এরকম সময় অবিশ্বাস্য ব্যাটিং এ্যন্ড্রু সাইমন্ডসের। ইন্টারনেটে হয়তো বিশেষ সে ম্যাচের বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে! যতোদূর মনে পড়ছে ১৪০ রান করেছিলেন তিনি। প্রতিপক্ষের অধিনায়ক কিংবদন্তি পেস বোলার ওয়াকার ইউনিসও ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন তার এ পারফরম্যান্সের। পাকিস্তানের নিশ্চিত জয়ের মুখে একাই বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন সাইমন্ডস। অবিশ্বাস্য জয় উপহার দেন দেশকে। এরকম আরও ম্যাচ আছে। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি বল হাতেও একইভাবে বিভিন্ন সময় প্রতিকূল পরিস্থিতিতে জ্বলে উঠতে দেখেছি। নিঃসন্দেহে তার সময়ের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার ছিলেন অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস। ব্যক্তিগত দুর্ভাগ্য যে, বিশ্ব সেরা দলের প্রতিনিধিত্ব করতে হয়েছিলো। বরাবর স্ট্রাগলের মাঝে থাকতে হয়েছে মূল একাদশে জায়গা পেতে। অনেকসময় আরেকজনের ইনজুরি শাপে বর হয়ে দেখা দিতো। যেমন শুরুতে বিশ্বকাপের যে আসরের কথা বলেছি। সেখানেও দল ঘোষণার প্রাক্কালে জল্পনাকল্পনা চলছিলো তাকে দলে রাখা হবে কিনা তা নিয়ে। দোদুল্যমান ছিলো জায়গা পাওয়া। সুযোগ পেয়ে ঠিকই প্রতিদান দিয়েছেন দেশকে। তখন আসলে আরেক গ্রহের ক্রিকেট খেলতো অস্ট্রেলিয়া। অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস ছাড়াও আরও বিভিন্ন খেলোয়াড়কে নিজেদের সেরা সময়েও রীতিমতো সংঘর্ষের ওপর থাকতে হয়েছে জাতীয় দলে জায়গা পেতে। অনেক খেলোয়াড়ের জাতীয় দলের জার্সি গায়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষিক্ত হবার বয়স দেখলে চমকে উঠতে হয়।

সাউথ আফ্রিকান লিজেন্ড জ্যাক ক্যালিসের মতো দুর্ধর্ষ অলরাউন্ডার ছিলেন না অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস। না। পরিসংখ্যানেও অনেকটাই পিছনে পড়ে থাকবেন। তার মতো সুযোগও পাননি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার। কিন্তু বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে নিজেকে মেলে ধরবার এক ঐশ্বরিক ক্ষমতা ছিলো তার। এই বিশেষ জায়গায় হয়তো জ্যাক ক্যালিসও ব্যর্থ হয়েছেন বহুবার।

অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ আমার ও আমার মতো আরও অগুনিত শূন্য দশকের কিশোর তরুণদের ক্রীড়ার মাধ্যমে আনন্দ দেবার জন্য। বিদায়! ওপারে অনেক ভালো থাকবেন।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: মানতে কষ্ট হচ্ছে। ক্রিকেট কে রঙিন করেছিল।

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১০:৪৩

অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ১৫ ই মে, ২০২২ রাত ৮:৩১

মিরোরডডল বলেছেন:




খুবই দুঃখজনক, মাত্র ৪৬ বছর ।
জানি সন্দেহ খারাপ কিন্তু আমার কেন যেন মনে হচ্ছে এটা কি শুধুই এক্সিডেন্ট !
অন্য কোন গাড়ীর সাথে না, নিজেই কন্ট্রোল হারিয়ে রাস্তার পাশে গড়িয়ে পড়লো ।
ড্রাঙ্ক ছিলো না, কান্ত্রিসাইডের রোড মোটামুটি খালি ছিলো । সাথের কুকুর দুটো বেঁচে আছে ।

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:০৯

অর্ক বলেছেন: সন্দেহবাতিক!!! হে হে হে।

এরকম দুর্ঘটনার আদৌ কি আগাগোড়া কিছু থাকে! যে কোনও সময় যে কারও হতে পারে। সামান্য অন্যমনস্কতায় জীবন দিতে হয়। যেমন এখানে ট্রেনে কাটা পড়ে মানুষ। অন্যমনস্ক ছিলো। রৌদ্রময় দিন। “ভাই ট্রেন ভাই ট্রেন” বলে চারিদিকে চিৎকার। অদূরে কোনওকিছু নিয়ে আত্মনিমগ্ন লোকটা নির্বিকার রেল লাইনের ওপর দিয়ে হেটে যাচ্ছে। দুর্ঘটনা! কারণ আর কিছুই নয়, অন্যমনষ্ক ছিলো। পূর্বে এরকম পরিস্থিতিতে নির্ঘাত বহুবার রেললাইন থেকে সড়ে দাঁড়য়েছিলো। কিন্তু সেই বিশেষ দিনে হয়নি। মৃত্যু!

ধন্যবাদ। শুভকামনা থাকলো।

৩| ১৫ ই মে, ২০২২ রাত ৯:০৯

বিজন রয় বলেছেন: খুবই মর্মাহত!

ক'দিন আগে শেন ওয়ার্ন গেলেন, এবার সাইমন্ড।
এত অল্প বয়সে চলে যাচ্ছেন সবাই।

অষ্ট্রেলিয়ান তথা বিশ্ব ক্রিকেটের অপুরণীয় ক্ষতি।

পোস্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:০৬

অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় বন্ধু বিজন রয়। শুভকামনা থাকলো।

৪| ১৫ ই মে, ২০২২ রাত ১০:২৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

ডোন্ট কেয়ার "টাইপ ক্রিকেটার হিসেবে প্রথম দেখি অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসকে।

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:০৬

অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৫| ১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ৭:৩৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অস্ট্রেলিয়ার সোনালী যুগের দারুণ খেলোয়াড় ছিলেন। ওনার খেলা ভালো লাগত।

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:০৭

অর্ক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৬| ১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ৮:৪৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ভালো ক্রিকেটার ছিল, তবে স্লেজিংয়ে পটু ছিলো বেশ। RIP

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১০:৪২

অর্ক বলেছেন: খেলার মাঠে ওরকম একজন হাম্বল ভদ্রলোক অস্ট্রেলিয়া দলে বিরল। খুব সম্ভবত গ্লেন ম্যাকগ্রার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেছেন। স্লেজিং তার নামের সঙ্গে যায় না। হরভজন সিংয়ের সাথে এরকম একটা দুর্ঘটনা ঘটেছিলো। সেখানে সমস্ত দোষ ছিলো হরভজনেরই। আগাগোড়া বেয়াদব, অসভ্য একজন লোক হরভজন সিং। রিকি পন্টিংয়ের মতো নির্বিবাদী শান্তিপ্রিয় মানুষকেও দেখেছি, মেজাজ হারিয়ে মাঠেই হরভজনকে ধাক্কা দিতে। উইকেট পেয়ে গায়ের কাছে এসে কুৎসিতভাবে নাচানাচি করছিলো। অস্ট্রেলিয়া দলে আরও খেলোয়াড় ছিলো, যারা স্লেজিং করতো। কিন্তু অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস সেরকম মানুষই ছিলেন না। যা জানেন না, তা নিয়ে মন্তব্য না করাই ভালো। কাওকে মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছেন।

ধন্যবাদ। শুভকামনা থাকলো।

৭| ১৬ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:৪৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ক্রিকেটের স্লেজিংয়ের ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে উদারন সেই তৈরি করেছিল। এটা এখনো সবাই স্বীকার করে ক্রিকেটে এইটা সবচেয়ে বাজে স্লেজিং। যার নাম মাঙ্কিগেট। অস্ট্রেলিয়া টিমে ওয়ার্নের পরে সেই সবচেয়ে বেশিবার বিতর্কিত কর্মকাণ্ড ও মধ্যাপের জন্য দল থেকে বাদ পড়েছে। যাইহোক এত কিছু বলতাম না আপনি বলছেন যা জানিনা তা নিয়ে মন্তব্যে না করতাম। আপনি অনেক জানেন, আমি যা বলছি একটু চেক করে দেখুন।

১৬ ই মে, ২০২২ বিকাল ৫:১৫

অর্ক বলেছেন: ভালো বিড়ম্বনা দেখছি! এখন কি মন্তব্য করতেই থাকবেন! আমার মন্তব্যে আমি মাঙ্কিগেট নিয়েই তো বললাম! হরভজন সিংয়ের জন্যই ঘটনা এতোদূর গড়িয়েছিলো। সেই সূচনাকারী। এতে সাইমন্ডসের দোষ নেই। যা হয়েছিলো, তা সঠিকই হয়েছিলো। স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া। কে কি স্বীকার করে! কী বলছেন এসব! গায়ে পড়ে কেউ লাগতে এলে আমি নিজেও ছেড়ে কথা বলবো না। আবারও, যা জানেন না, তা নিয়ে হাইকোর্ট দেখাতে আসবেন না। মেইন কালপ্রিট হরভজন সিং। আগাগোড়া ফোর্থ ক্লাস অভদ্র লোক। ক্লিয়ার?

হাজারো খেলোয়াড় ছিলো, ব্যক্তিগত জীবনে আপনার কথা মতো তাদের এধরণের নানাবিধ সমস্যা ছিলো। কেউ মদ্যপ, কেউ জুয়ারি, কেউ নারীলিপ্সুক, কেউ বদমেজাজি ইত্যাদি। এগুলো স্বাভাবিক ব্যাপার। আমাদের সবার মাঝেই কমবেশি এসব আছে। এসব নিয়ে ঘাটাঘাটি করার রুচি আপনার থাকতে পারে, আমার নেই। খেলার মাঠে কেউ মাতাল হয়ে আসে না। আরও বহু খেলোয়াড়ের এরকম অস্বাভাবিক উশৃংখল ব্যক্তিগত জীবনের উদাহরণ দেয়া যাবে। এটা নেহাতই যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। মাঠে সবাই খেলোয়াড়সুলভ মানসিকতারই প্রদর্শন করে থাকে। মদ খেয়ে মাতলামি করতে মাঠে নামে না কেউ। ওরা দুজন ছাড়াও আরও ভুরি ভুরি উদাহরণ দেয়া যাবে। কিন্তু খেলোয়াড়ি জীবনে কারোই এসবের কোনওরকমের কোনও প্রভাব পড়েনি।

যেমন বলেছি, মাঠে তার মতো হাম্বল ভদ্রলোক অস্ট্রেলিয়া দলেই শুধু নয়, সমস্ত ক্রীড়া জগতে বিরল। অমায়িক নিরহংকার চমৎকার একজন মানুষ। সব চেক করে দেখে এসেই বলছি। বেশি চেক করতে যেয়ে বারবার আপনার বড়ো চোখ চলে আসছে! প্লিজ, কথা আর না বাড়াই। আমি নিজে সেসব ঘটনার সাক্ষী। লাইভ দেখেছি টিভিতে। সুতরাং আর কোথায় কী চেক করবো! ধন্যবাদ।

৮| ১৬ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:২৮

জুন বলেছেন: খুব অল্প সময়ের ভেতর রডনি মার্শ, শেন ওয়ার্ন,এন্ড্রু সাইমন্ডস। একে একে অস্ট্রেলিয়ান নক্ষত্রদের পতন।

১৬ ই মে, ২০২২ বিকাল ৫:২৫

অর্ক বলেছেন: নশ্বর জীবন। মানুষ মরে যায় নানাভাবে। নক্ষত্রের পতন হয়। নক্ষত্রের জন্ম হয়। রডনি মার্শের খেলা দেখিনি।

ধন্যবাদ। শুভকামনা থাকলো আপু।

৯| ১৬ ই মে, ২০২২ বিকাল ৫:৪৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: যাক আপনিই সঠিক এবং সব জ্ঞাত সাইমন্ডস সম্পর্কে। ১৯৯৮ সাল থেকেই ক্রিকেট খুব ভালো করেই ফলো করি। বাংলাদেশের পর প্রিয় দল অস্ট্রেলিয়াই ছিল। স্লেজিং খারাপ অর্থে আমি বলিনি। আপনি তাকে এমনভাবে উপস্থাপন করেছেন তাই ভাবলাম এতদিন ভুল দেখেছিলাম, পড়েছিলাম।
অস্ট্রেলিয়ানদের কিছু স্লেজিং আমি অনেক উপভোগ করতাম।

১৬ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৮

অর্ক বলেছেন: আমি বলছি, ১৮৯৮ থেকে আপনি ক্রিকেট খুব ভালো করে ফলো করেন! তাতে কি!

স্লেজিং নোংরা ব্যাপার। বিশেষ করে ফাস্ট বোলারদের মাঝে এ প্রবণতা দেখা যায়। গ্লেন ম্যাকগ্রা, শোয়েব আখতার, ব্রেট লি কুখ্যাত। আরও আছে। অস্ট্রেলিয়ানদের পুরনো বদনাম। ইংরেজিভাষীদের মধ্য অস্ট্রেলিয়ানদেরকেই তুলনামূলক খানিকটা অসভ্য ধরা হয়। ওখানে দেখবেন, বর্ণবাদ তীব্র মাত্রায় বিদ্যমান। আমি স্লেজিংকে অবশ্যই খুব খারাপ প্রবণতা বলছি, বলবো। স্পোর্টিং স্পিরিটের সাথে যায় না। অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস সেরকম মানুষ ছিলেন না। মাঙ্কিগেট নিয়ে তিনি তার আত্মপক্ষ সমর্থন করে ব্যাখ্যা দিয়েছেন। যা শতভাগ সঠিক। আপনি নিজে সময় করে বিস্তারিত দেখে নিবেন সম্ভব হলে। শুভকামনা থাকলো।

১০| ১৬ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪২

মিরোরডডল বলেছেন:




ইউ আর সো রাইট অর্ক ।
তাইতো, আমি নিজেওতো অনেকসময় আনমাইন্ডফুল হয়ে অলমোস্ট এক্সিডেন্ট করতে করতে বেঁচে গেছি ।
কাজেই এটা হতেই পারে দুর্ঘটনা ।

অনেকসময় মুভিতে দেখিতো সেলিব্রেটিদের শত্রু থাকে অথবা গাড়ীর পার্টস খুলে রাখে দুর্ঘটনা ঘটায়,
তাই সেরকম চিন্তা এসেছিলো :)



১৬ ই মে, ২০২২ রাত ৯:৫৩

অর্ক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.