নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুয়া মফিজ

ভুয়া মফিজের সাথে ভুয়ামি না করাই ভালো...

ভুয়া মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘৃণার কুৎসিৎ রূপ!

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৫



সুইডেন। একটা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের দেশ। এই দেশটাই অশান্ত হয়ে উঠেছে একজন বর্ণবাদী ঘৃণিত ব্যক্তির কারনে। সে ঘোষনা দিয়ে মুসলমানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন পোড়াতে চেয়েছে এবং পুড়িয়েছে। ঘটনা সবাই জানেন, তাই বিস্তারিততে গেলাম না। এই লোক, অর্থাৎ রাসমুস পালুদান আগামী সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য সংসদ নির্বাচনে অংশ নিবে। বস্তুতঃ এই কারনেই মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকার জন্য সে এই ঘৃন্য পথ বেছে নিয়েছে। নিজের লাভের জন্য এই ধরনের লোকেরা নিজের দেশের শান্তি বিনষ্ট করতেও পিছপা হয় না।

এই প্রসঙ্গে ২০১৯ এর একটা ঘটনা মনে পড়ে গেল। আমাদের পাশের শহরে একটা বিশ্ববিদ্যালয় আছে। সেখানে উপমহাদেশের অনেক শিক্ষার্থী পড়তে আসে। এরা শান্তিপূর্ণভাবেই সহাবস্থান করে। কোন এক ঘটনায় তর্কাতর্কিতে এক পাকিস্তানী ছাত্র এক বাংলাদেশের ছাত্রকে ''গাদ্দারের বাচ্চা'' বলে গালি দেয়। এই ছাত্র প্রায়শঃই বাংলাদেশ সম্পর্কে আজেবাজে কথা বলতো। এই গাদ্দারের বাচ্চার শানে নুযুল হলো, ১৯৭১ এ তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তান ভারতের সাথে যোগসাজশের মাধ্যমে পশ্চিম-পাকিস্তানের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে, পাকিস্তানের অখন্ডতা বিনষ্ট করে। তো, এই গালি সহ্য করতে না পেরে আমাদের দেশী ছাত্র তার চাইতে সাইজে দেড়গুন বড় পাকি'র নাকে ঘুষি মেরে বসে। এই ঘটনা সেখানেই থামে নাই। উভয় দেশের কমিউনিটি এতে জড়িয়ে পড়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিসিপ্লিনারী কমিটি সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ছড়ানোর দায়ে ওই পাকি ছাত্রের ছাত্রত্ব বাতিল করে দেশে পাঠিয়ে দেয় আর মারামারির জন্য বাংলাদেশী ছাত্রকে জরিমানা করে। একজন বাংলাদেশী হিসাবে আমিও এতে জড়িয়ে পড়েছিলাম। ওই ছাত্রের জরিমানার টাকা আমাদের কমিউনিটিই পরিশোধ করেছিল। তাই ঘটনার বিস্তারিত আমার মনে আছে।

স্থান-কাল-পাত্র হিসাবে এই দুই ঘটনা আলাদা হলেও এক জায়গাতে এর মিল আছে। দু'টাতেই ঘৃণা ছড়ানো হয়েছে। একটাতে ধর্মের নামে, আরেকটাতে দেশ বা সম্প্রদায়ের নামে। দু'টা ঘটনাতেই ভুক্তভোগী/ভোগীরা প্রতিবাদ করেছে। সেটা এক পর্যায়ে সহিংসতায় রূপ নিয়েছে আর এর ফলে দিনশেষে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে মানবতা।

সুইডেনের মুসলমানদের করনীয় কি ছিল? তারা ভাবতে পারতো, ওই হারামজাদা কোরান পোড়াতে চাচ্ছে, পোড়াক! আমার কি? আমার চলাফেরা, চাকুরী-বাকুরি কিংবা খাওয়া-দাওয়াতে তো কোন সমস্যা হচ্ছে না। আমি কেন হুদাই ঝামেলায় জড়াতে যাবো? না, তাদের অনেকেই তা ভাবে নাই। ধর্মের কোন ধরনের অবমাননা তারা সহ্য করে নাই। তারা প্রতিবাদ করেছে। আর যে কোনও প্রতিবাদই একলাফে সহিংসতায় রূপ নেয় না। নেয় ধাপে ধাপে। এই সহিংসতার দায়ভার কার? সূত্রপাত কে বা কারা করলো?

ওই বাংলাদেশী ছাত্রও ভাবতে পারতো, আমি পড়তে এসেছি, পড়ালেখাতেই মনোযোগ দেই। ওই শুয়োর আমার জাত তুলে গালি দিয়েছে, দেক না! ওরই পাপ হবে। আমি কেন মারামারির ঝামেলায় জড়িয়ে আমার আখের বরবাদ করতে যাবো? সেও এমনটা ভাবে নাই। তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। বুঝিয়ে দিয়েছে, দেশ বা জাতি সংক্রান্ত যতো সমস্যাই আমাদের থাকুক না কেন, এই বিষয়ে ভিনদেশী কোন ঘৃণামূলক কর্মকান্ড বা বক্তব্য আমরা একেবারেই সহ্য করি না।

একটা সমাজে চলতে গেলে কিছু সামাজিক রীতি-নীতি মানতে হয়। তার মধ্যে অন্যতম হলো, পরমতসহিষ্ণুতা। তবে এর মানে এই না যে, মতের স্বাধীনতার বহিঃপ্রকাশ হিসাবে কারো বাবা-মা, ধর্ম, সামাজিক স্ট্যাটাস ইত্যাদি তুলে আজেবাজে কথা বললাম। আর আশা করলাম যে, অন্য পক্ষ সহিষ্ণুতা দেখাবে!

আমাদের এই ব্লগটা কি এর বাইরে? এখানে সবাই শান্তিতে ব্লগিং করতে আসে। যে যার পছন্দ অনুযায়ী পোষ্ট দেয়। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই মন্তব্যের সুবিধা উন্মুক্ত থাকে। কেউ চাইলেই যুক্তিসঙ্গত আলোচনা-সমালোচনা করতে পারে। আর কারো যদি কোন কিছু একেবারেই পছন্দ না হয়, এড়িয়ে যাওয়ারও সুযোগ আছে। এখন কেউ যদি ক্রমাগত উস্কানীমূলক পোষ্ট দিতে থাকে, অপমানজনক অশালীন ভাষায় মন্তব্য করতে থাকে; তাহলে ঠিক কতোক্ষণ পর্যন্ত আপনি সেটা সহ্য করবেন? কোন সহ্য-মিটার বা ব্লগীয় নীতিমালায় কোন সীমারেখা কি আছে?

আসলে দেশ-কাল ভেদে কোন মানুষই ঝামেলায় জড়াতে চায় না। একজন ধার্মিক হিসাবে ধর্মীয় অবমাননা, দেশ বা জাতির অংশ হয়েও এই সংক্রান্ত অপমান আমরা, মানুষেরা অনেক সময়েই অবলীলায় হজম করে যাই। কিন্তু সব সময়ে কি পারি? নাকি পারা উচিত? যাদের মনে এই ধরনের ঘৃণার বিষবাস্প জমা হয়, তারা প্রতিনিয়ত সেটার উদগীরণ ঘটাতে থাকে। কতোক্ষণ আপনি সহ্য করবেন? আপনি যতো সহ্য করবেন, তারা ততোটাই উৎসাহিত হবে। কারন, ঘৃণা যারা ছড়ায় তাদের প্রকৃত শিক্ষার অভাব রয়েছে। তাদের যেটা আছে, সেটা হলো সার্টিফিকেট নির্ভর কু-শিক্ষা। অন্যের মত, পথকে সন্মান জানানোর যে মহত্ব আর উদারতা; এটার উপলব্ধিই এদের নাই। এদের কাছে অশালীন কথা, অন্যকে আঘাত করতে পারা এসব এক ধরনের বীরত্ব। নিজেকে জাহির করার একটা মাধ্যম। এর মনস্তাত্বিক বিভিন্ন বিশ্লেষণ কিংবা পর্যালোচনামূলক গবেষণা সমাজবিজ্ঞানীগণ প্রতিনিয়তই করে যাচ্ছেন। তবে, সে অন্য আলোচনা; আরেকদিনের জন্য তোলা থাক। মূল কথা হলো, ঘৃণা ছড়িয়ে, অশালীন কথা বলে, অন্যের বিশ্বাসে আঘাত দিয়ে এরা একধরনের বিকৃত বিমলানন্দ ভোগ করে।

সুতরাং সুশীল ভাব না ধরে এর প্রতিবাদ করা সবার দায়িত্ব। এটা করা দরকার আমাদের এই প্ল্যাটফর্মের সুন্দর একটা স্থিতিশীল পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থেই। সব সময়ে না পারেন, মাঝে-মধ্যে তো করতে পারেন! আর যদি ভাবেন, আমার লাইক-মন্তব্য-ভিউতে তো কোন সমস্যা হচ্ছে না। আমি কেন হুদাই প্রতিবাদ করে ঝামেলায় জড়াতে যাবো, তাহলে অবশ্য আমার বলার কিছুই নাই!!

ভালো থাকবেন সবাই। আদিওস!!!


ছবিসূত্রঃ ইন্টারনেট।

মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সহমত

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সহমতের জন্য ধন্যবাদ। চাইলে বিস্তারিত আলোচনা করতে পারেন সনেট কবি ভাইজান। তবে দয়া করে বিশাল বিশাল হাদিস দিয়েন না। যাদের জন্য দিবেন, তারা এসবে মনোযোগ দিবে না একেবারেই। আর আমরা, যারা ধার্মিক.......তারা তো মোটামুটি জানিই। তাই না! :)

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪৯

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , ঘৃণা ছড়ানোর ব্যাপারে পাকিরা সবচে এগিয়ে ।



কোরান পোড়ানোর সিদ্ধান্ত ভুল । টি ভি তে দেখছিলাম দাঙ্গা হাঙ্গামা ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কিছু অসুস্থ মানুষ সব দেশে, সব জাতিতেই আছে আজিজ ভাই। এদের চিকিৎসা করানো খুবই জরুরী। আপনি চাইলে ফান্ড সংগ্রহের পদক্ষেপ নিতে পারেন চাইলে। আমি আপনার সাথে আছি। :)

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৫৮

জুল ভার্ন বলেছেন: এমন বিকৃত মস্তিস্কের মানুষ সৃষ্টি আদি থেকে বর্তমানেও যেমন আছে তেমনি ভবিষ্যতেও থাকবে। আপসোস, এই ধরনের মানুষের কুকর্মে পৃষ্ঠপোষকদেরও দেশে দেশে অভাব নাই।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:০৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: তা তো বটেই। মেজাজ খারাপ হয় পৃষ্ঠপোষকতা দেখলে। সবাই সচেতন হলে এদের কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়। সেই দায়িত্বটা পালনেও অনেকেরই অনীহা!!!

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অবশ্যই প্রতিবাদ করতে হবে। আমি প্রতিবাদ করতে প্রস্তুত । এজন্য অনেকেরই চোখের শূল । এদেরকে অপমান করলেও ঠিক হয় না অনবরত বিদ্বেষ ছড়াতেই থাকে।

ঘুষি মারছে বেশ হয়েছে ... আমার শক্তি থাকলে মুখে লাত্থি দিতাম কিন্তু বাইটা মানুষ তো

সুন্দর সময়সাময়িক পোস্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রতিবাদ করলে চক্ষুশূল হওয়া লাগে, সেই ভয়েই অনেকে প্রতিবাদ করে না। সবাই এই দুনিয়াতে সাধু সাজতে চায়। :(

আমার শক্তি থাকলে মুখে লাত্থি দিতাম কিন্তু বাইটা মানুষ তো তাতে অসুবিধা কি? ফ্লাইং কিক মারবেন। পারেন না? ;)

আপনারেও ধন্যবাদ।

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪৪

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ভালো বিষয়।
ঘটনা দুটোই ভয়াবহ , চিন্তা ভাবনার বা প্রতিবাদেরও প্রশ্ন উঠেনা সময় থাকেনা।হাসপাতাল বা থানায় গিয়ে মনে হয় আমি কোথায়....।
.......
আর ছোট বিষয় হলে প্রতিবাদ করার অর্থ হয় বিষয়টাকে উস্কে দেয়া,কিছু না বলল এমনিতেই থেমে যাবে(ব্যাক্তি মত)

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি তো দেখি বেশ চিন্তা-ভাবনা করেন! ভালো। :)

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২০

যাযাবর চখা বলেছেন: বক্তব্যের সাথে একমত।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: একমত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ। :)

৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৩

ইসিয়াক বলেছেন: নিজের সামান্য স্বার্থের জন্য মানুষ কত জঘন্য কাজ করে। এর ফলে যে নিজেকে নিজেই ছোট করে সেটুকু বোধ তার থাকে না।
শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সব সময়ে যে স্বার্থের জন্য এমন করে তা না। বিকৃত আনন্দের জন্যও কেউ কেউ করে। আবার কেউ কেউ ''কি হনুরে'' ভাব দেখানোর জন্যও করে। একেক জনের একেক রকমের গোল থাকে!

শুভ বুদ্ধির উদয় হোক। সেটাই তো চাই আমরা।

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ছাত্র মানে ছাত্র, পড়ালেখা করছে, গুলতানী করছে; ওদের লেভেলের সমস্যায়, আপনার মতো প্রফেশানেল মানুষ কিভাবে জড়ালেন?

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:১৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের এই প্রশ্নের উত্তর পোষ্টেই আছে। পোষ্ট ভালো করে পড়েন। আর আমেরিকায় থাকেন, দেশী ছাত্ররা বিদেশে দেশী কমিউনিটির সাথে কিভাবে সম্পৃক্ত হয়, তা জানেন না?

৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:২০

সোনাগাজী বলেছেন:


আমাদর কম্যুনিটি বাংগালী ছাত্রদের বিভিন্ণ অনুষ্ঠানে দাওয়াত মাওয়াত করে; কিন্তু ওদের তরুণ ছাত্র জীনের ছোটখাট তরুনত্বে ও গুলতানীতে টাকা পয়সা দিতে শুনিনি।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৩৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সারাদিন ঘরের চিপায় বইসা টিভি দেখলে আর ব্লগিং করলে অন্য কিছু শুনবেন কিভাবে? কোনটা ছোটখাট তরুণত্ব ও গুলতানী আর কোনটা দেশের বিরুদ্ধে বিষোদগার সেই জ্ঞান না থাকলে এই রকমের ফালতু মন্তব্যই করতে থাকবেন। দেশের কোন ছাত্র বিপদে পড়লে তাকে সাহায্য করা কমিউনিটির নৈতিক দায়িত্ব। আপনে সেই ধরনের কোন দায়িত্ব পালন করেন বইলাও তো মনে হয় না।

আর মন্তব্যে বানান ঠিক কইরেন। আপনের এই অদ্ভুদ বাংলা পড়তে অসুবিধা হয় আমার।

১০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংগালী ছাত্রকে কত টাকা জরিমানা করা হয়েছিলো? তাকে টাকা দিয়ে সাহায্য করায়, ভবিষ্যতে সে আরো ২/৪ জনের নাক-টাক উড়ানোর জন্য সাহস পেলো কিনা?

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৩৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইসব কোন প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন না। আপনের সাথে খাজুইরা আলাপ করার টাইম নাই। আপনের টাইম পাস করার দরকার হইলে অন্য পোষ্টে যান।

১১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার পোষ্টে আছে যে, কোন ছাত্রের গুলতানীর জরিমানার টাকা আপনারা দিয়েছেন, উহা নিয়ে আলাপ কেন খাজুইরা আলাপ হয়ে যাচ্ছে?

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: একজন পাকি ছাত্র যখন আমাদের দেশের একজন ছাত্রকে গাদ্দারের বাচ্চা বলে একাত্তরের কারনে, সেটা আপনার কাছে গুলতানী হয়ে যায়। এখনকার একজন ছাত্রের দেশ নিয়ে যে আবেগ আছে, আপনার তো তাও নাই। আপনি নাকি আবার মুক্তিযোদ্ধাও ছিলেন........ছোঃ!!!!

তাকে টাকা দিয়ে সাহায্য করায়, ভবিষ্যতে সে আরো ২/৪ জনের নাক-টাক উড়ানোর জন্য সাহস পেলো কিনা? নাক উড়ানো কি ওই ছাত্রের পেশা যে বিনা কারনে যার তার নাক উড়াবে? ''খাজুইরা আলাপ'' মানে বোঝেন না? এইসব হলো খাজুইরা আলাপ। গ্রো আপ! ইম্ম্যাচুরিটি আর কতো?

১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০১

আরইউ বলেছেন:


আমি দেশী ছেলেটার আবেগ বুঝতে পারছি কিন্তু, কারো গায়ে হাত তোলা খুবই রিস্কি মুভ। বিশেষ করে দেশের বাইরে এসব নিয়ে আইন আদালত হয়ে যেতে পারে। ভার্বাল অ্যাবিউজ বা বুলিং বা ঘৃণা ছড়ানো যাইহোক না কেন ফিসিকাল অ্যাসল্ট কোন উত্তর নয়। আপনাদের কম্যুনিটি নিশ্চয়ই অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সাথে নিয়ে বিষয়টা মিমাংসা করেছে; তাই এ নিয়ে আর কথা না বলি।

ব্লগ হচ্ছে বনসাঁই বাংলাদেশ - আমাদের সামাজ-দেশকে নিয়ে গড়ে ওঠা একটা অনলাইন মাইক্রোকসমোস। এখানে চোর আছে, গুন্ডা আছে, পুলিশ আছে, সরকার বাহাদুর আছেন, এবং শুশীল সমাজ আছে, আছে সাধারণ মানুষ। এখানে দুর্নীতিবাঁজরা বড় গলায় কথা বলে, নিজেরদের বড়ত্ব বলে বেড়ায় ইত্যাদি, ইত্যাদি। এখানে সাধারণ জনগন চুপ করে দুর্নীতি দেখে, চুরি দেখে, গুন্ডাদের গুন্ডামী দেখে... যতদিন নিজের গায়ে না লাগছে ততদিন তারা চুপ করে থাকে; সুশীল সমাজ নিজেদের হাত নোংরা হোক চায়না; তারা চায় শান্তিতে থাকতে; সুশীল সমাজ ভায়োলেন্স দেখলে আমি ১ম প্যারায় যেমন লিখেছি তেমন বক্তব্য দিয়েই খালাস।

যাহোক, ভালো থাকুন, ভুয়া!

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কারো গায়ে হাত তোলা খুবই রিস্কি মুভ অবশ্যই। তবে সেই পাকি তো আর শুধু শুধু মার খায় নাই। সেও হাত চালিয়েছিল। ফলে পুলিশ কমপ্লেইন পর্যন্ত কেউই যায় নাই। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসের ঘটনা নিজেরাই হ্যান্ডল করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।

গাধা-মানবদেরকে একেবারে এ টু জেড না বললে কিছু বোঝে না। মনে হয়, তাদের জন্য পোষ্ট না, একেবারে বিস্তারিত করে মহাকাব্য রচনা হবে। কি একটা অবস্থা!!

ব্লগ হচ্ছে বনসাঁই বাংলাদেশ তাইতো দেখছি। ভেবেছিলাম, ব্লগাররা যেহেতু সচেতন, যে কোনও অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার, তারা একটু ডিফারেন্টলী বিহেইভ করবে। তা না........যেই লাউ, সেই কদু!!!

আপনিও ভালো থাকবেন।

১৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৫

আরইউ বলেছেন:


বাংলাদেশীরা এক একটা চিজ। ছাত্র মানে তাদের লেভেল প্রফেশনালদের চেয়ে ভিন্ন!? নকল করে অটো পাস পাওয়া এসব অকাট মূর্খরাও কিন্তু বাংলাদেশের সমাজের একটা অংশকে রিপ্রেজেন্ট করে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বুঝুক, আর না বুঝুক.......কিছু একটা তো বলতেই হবে!!!

১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:




@আরইউ ,

ছাত্রদের জন্য সমাজ আছে, উহাকে বলে ছাত্র-সমাজ; ওদের জীবন ও প্রফেশানেলদের জীবনের মাঝে একটা অলিখিত লাইন আছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: উহা কি ডুরান্ড লাইন, যে ক্রশ করা যাবে না! করলেই গুলি!!! =p~

বেকুব কি আর গায়ে লেখা থাকে? কথা-বার্তা আর আচার আচরণে বোঝা যায়।

১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৭

আরইউ বলেছেন:



@সোনাগাজী, ছাত্ররা কম্যুনিটির দায়িত্বশীল একটা অংশ এবং আপনি যেভাবে তাদের তাচ্ছিল্য করে মন্তব্য লিখেছেন তাতে বোঝাই যায় ছাত্রজীবনে আপনাকে কেউ রেসপেক্ট করেনি এবং অলিখিত লাইন বিষয়ে আপনার ধারণা শূণ্যের কাছাকাছি। এসব জিনিস অবশ্য মূর্খদের মাথায় ঢুকবেনা।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: =p~ =p~ =p~

১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৪

আরইউ বলেছেন:


ঐ জায়গাটাতেই আমি নিশ্চিৎ ছিলামনা কে আগে হাত তুলেছে। ডিফেন্ড করার অধিকার সবার আছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আগে হাত তুলেছে আমাদের দেশী-ই। তবে সাম্প্রদায়িক মন্তব্য এবং আগের আরো বেশ কিছু অভিযোগের কারনে ওই পাকিটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়। এই ব্যাপারে রেক্টরের বক্তব্য ছিল খুব গুরুত্বপূর্ণ, ''এই বয়সেই একজন মানুষ যদি এই পরিমান বিদ্বেষ বুকে পুষে রাখে আর ক্রমাগত তার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে থাকে, তাহলে নিঃসন্দেহে সে সমাজের জন্য একদিন ভয়ংকর ক্ষতির কারন হয়ে দাড়াবে। বর্ণবাদিতা আর বিদ্বেষপূর্ণ আচরণের বিরুদ্ধে আমাদের জিরো-টলারেন্স নীতি অব্যাহত থাকবে।''

১৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৪

জ্যাকেল বলেছেন: যাক আপনি একেবারে ফটাফট মানে ক্লিয়ারকাট উত্তর দিতে অভ্যস্ত। আপনার এই গুণের এপ্রেসিয়েট করি। কি বলব সেটাও আউড়ে গেছে!

একটা জিনিস বলা উচিত বাংলা ব্লগিং নিয়ে যারা সময় দেন তিনাদের মধ্যে এমন কেহ কেহ আছেন যাদের আসলে খেয়েদেয়ে আর কাম নাই। তাই ইনারা যাচ্ছেতাই ধরণের লেখা দিয়ে মনে করেন দেশ উদ্ধার করে ফেলছেন কিংবা অনলাইনের পত্রিকা/ফেসবুক থেকে ২/১ লাইন মেরে দিয়ে একেবারে জাতে উঠে যেতে চান নিজেদের বিজ্ঞ হিসাবে জাহির করতে চান।
অথচ এটা যে কতো মীন পার্সোনালিটি সেটা একটু বুঝারো চেস্টা করেন না।

@বেকার ব্লগারগণের সমীপেঃ

আমার কাছে অনলাইনের সময় লাগিয়ে ২/৪ পয়সা কামাই করার উপায় আছে। চাহিলে যোগাযোগ করেন।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:০৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: উত্তরে কোন রকমের অস্পষ্টতা কি থাকা উচিত? আমার তো মনে হয়, একেবারেই না।

এইসব অকর্মা বেকার ব্লগারদের আন্তর্জাতিক, আঞ্চলিক আর দেশীয় রাজনীতির জ্ঞানের বহর দেখে আজকাল এই ধরনের কোন পোষ্ট দিতেও ভয় পাই। কি বলতে আবার কি বলে বসি! আর সেইসব পোষ্টের মন্তব্য দেখলে নিজের জ্ঞান নিয়েও সন্দিহান হয়ে যাই। :P

আমাদের এই ব্লগেই বহু ব্লগার আছেন; তেনারা কপি-পেষ্টকে কোন অন্যায়ই মনে করেন না। দলবাজীর উজ্জল দৃষ্টান্ত দেখা যায় ব্লগে মাঝেমধ্যেই।

১৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:১৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ‘সহমত’ চার অক্ষরের একটা মন্তব্য করার পর আপনি আমাকে এক কথা শুনালেন? হাদিস দিয়ে কোন কোন লোককে তো রাগিয়ে তোলা যায়! তো দুষ্ট লোকদেরকে রাগালে ক্ষতি কি? মনে করুন কেউ ইসলাম বিরোধী পোষ্ট দিলে তাতে আমার হাদিসের মন্তব্য আসতেই পারে। অবশ্য সেটারও ঔষধ আছে কমেন্ট ব্লক। যাক বুঝা গেল আপনেও আমার মন্তব্যকে ডরান। আমার মনে হয় এখানে ‘সহমত’ না লিখে ‘হ’ লিখলে সবচেয়ে ছোট মন্তব্য হতো।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:২৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরে ভাইজান, আপনের মন্তব্যের সাইজ দেখলে না ডরায়া উপায় আছে? দুষ্ট লোকদেরকে রাগানোর তো কতো অস্ত্রই আছে; কিন্তু হাদিসকে যদি আপনে রাগানোর অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করেন, তাইলে বিষয়টা কতোটুকু ঠিক, একটু চিন্তা করা দরকার।

আমার কথা হলো, যে ইসলামোফোব........তাকে বিশাল বিশাল হাদিস শুনায়ে লাভ টা কি? অবশ্য রাগানোর বিষয়টা আগে জানতাম না!!

এখানে ‘সহমত’ না লিখে ‘হ’ লিখলে সবচেয়ে ছোট মন্তব্য হতো। না না..........সহমত-ই ঠিক আছে। :)

১৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:২৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পোস্ট করেছেন শালীনতা বজায় রেখে কমেন্ট করার কথা বলেছেন। অপছন্দের হলে এড়িয়ে চলা উত্তম। কমিউনিটি ব্লগ হলেও নিজেকে নিজের মতো করে পাঁচ দশ মিনিট কান্না করার অধিকার থাকাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমি আপনি চাইলেই কি সেসব হবে? আজ্ঞে না। শুরু হয়ে গেছে আরেকটি সিরিজ। আমরা পপকর্ন নিয়ে গ্যালরীতে বসলাম। তবে কানে কানে একটা কথা বলি, তসলিমা নাসরিন আজকেই বলেছেন মুসলমানদের রাস্তা বন্ধ রেখে নামাজ আদায় করা ঠিক নয়।এটা বন্ধ করা দরকার। যাইহোক রাজ ঠাকরে সামনের সপ্তাহে থেকে বোম্বেতে মসজিদগুলোতে মাইক খুলে ফেলার হুমকি দিয়েছেন। হুমকি অমান্য হলে ওনার নবনির্মাণ সেনা মসজিদের সামনে মাইকে করে হনুমান চল্লিশা বাজাবেন। এখন দেখা যাক পরিস্থিতি কোন দিকে যায়। তবে বাংলাদেশের কমিউনিটির পক্ষ থেকে বাঙালি ছাত্রের জরিমানার টাকা দেয়াটা যথার্থই হয়েছে। আমরা সংসারি মানুষরা অনেক হিসেবি স্বার্থপরও বটে। ইচ্ছা হলেও বহু ক্ষেত্রে আমরা নিজেদের মেরুদন্ড সোজা রাখতে পারিনা। সেদিক থেকে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা আবেগপ্রবণ ঠিকই কিন্তু ওরা অন্যায়কে অন্যায়ই বলতে পারে।
সবশেষে নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:১৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: শালীনতার কথা এই জন্যই বলি, কারন এটা একটা কমিউনিটি ফোরাম; ইয়ার-দোস্তদের আড্ডাখানা না যে যা মুখে আসে তাই বললাম। আপনি-আমি অনেক কিছুই হবে না, আবার হবেও। অন্ততঃ অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমাদের স্ট্যান্সটাতো পরিস্কার হয়, তাই না? নাকি ভুল বললাম?

এই রমযান মাসে পপকর্ণ নিয়ে গ্যালারীতে বসার মানে কি? B:-)

তসলিমা নাসরীন আর রাজ ঠাকরে..........এরা হলো ধান্ধাবাজ। ধান্ধার জন্য এরা নিজের সন্তানও বেচে দিতে পারে। এদের কথা নিয়ে সময় নষ্ট করার কোন মানেই নাই।

বাঙালি ছাত্রের জরিমানার টাকা দেয়াটা যথার্থই হয়েছে। বিদেশে দেশের মানুষরা যদি কারো বিপদে এগিয়ে না আসে, তাহলে আমরা কিসের মানুষ? এই ব্যাপার নিয়েই অনেক অমানুষ আবার হাসি-ঠাট্টাও করে। আপনি ঠিকই বলেছেন, সাদাকে সাদা ছাত্র তথা তরুন সমাজই বলার ক্ষমতা রাখে। আমরা তো মোটামুটি বাতিলের খাতায়!!

আপনার জন্যও নববর্ষের অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

২০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:১৫

জাদিদ বলেছেন: ঐ পাকি ছাত্রকে পেটানো জায়েজ। আপনাকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ। আর উন্নত দেশের কথা কি বলব!

পৃথিবীর উন্নত মানবতার জনৈক দেশে একটি ধর্মের পবিত্র বইকে পুড়িয়ে ফেলার জন্য দেশটির একজন রাজনীতিবিদ কর্মসূচীকে ঘোষনা করলে তা অনুমোদন করা হয় এবং যখন তার প্রতিবাদে উক্ত ধর্মের লোকজন রাস্তায় নেমে ভাংচুর করে তখন বলা হয় সহিংস বিক্ষোভ।
আধুনিক বিশ্ব ও তাদের সংবাদপত্রের নীতি নৈতিকতা খুবই ভালো। এই ধরনের নীতিমালা অন্য ধর্মের কেউ অনুসরণ করলে তারা হয়ে যায় সন্ত্রাসী।

ফেসবুকে এই ঘটনা আমি শেয়ার করলে আমাদের একজন ব্লগার বন্ধু বলেছিলেন -
মুসলিমরাও এখানে অপরাধী। জ্বালাও পোড়াও করলেও অপরাধী। আল্লাহর বই, আল্লাহ রক্ষ করবে।

এই প্রসঙ্গে জবাব দিয়েছিলাম -

যে কর্মসুচীটাই অন্যায় এবং যার মাধ্যমে বাকস্বাধীনতার নামে অন্যের অধিকার নষ্ট ও অসম্মান প্রদর্শন করা হয় তার অনুমোদন ধার্মিক না হোক অন্তত তা মানবতার পক্ষে একটি উজ্জল দৃষ্টান্ত। উচিত ছিলো একে অন্যকে চুমো খেয়ে এই ধরনের ঘটনার টক মিষ্টি প্রতিবাদ করা। চুমো খাওয়ার মাধ্যমে প্রতিবাদ একটি সেরা প্রগতিশীল আন্দোলনের উদহারন।
সবাই উন্নত জাতি হতে চায়। যেমন ধরেন আমেরিকানরা। উহারা বলেন এবং টাকার উপর পর্যন্ত ছাপিয়েছেন - "In God We Trust" তারপরেও মধ্যপ্রাচ্যকে রক্ষার জন্য, মুসলিমদেরকে বাঁচানোর জন্য, হেদায়েত দেয়ার জন্য মধ্যপ্রাচ্যের তেলগ্যাস সম্পন দেশগুলোকে আক্রমন করে। পৃথিবীর সেরা জাতি খোদায় বিশ্বাস করে বলেও যখন নিজেরা অনেক কিছু করে, তখন পৃথিবীর সবচেয়ে বাজে নিকৃষ্ট জাতি হিসাবে মুসলিমরা কই যাবে?
সব দায় সৃষ্টিকর্তার উপর চাপাইয়া দিলে কি চলবে? সৃষ্টিকর্তা কাউকে কোন কিছু রক্ষা করতে দায়িত্ব দেন নাই, স্রষ্টা যেটা দিয়েছেন সেটা হচ্ছে বিবেক এবং ন্যায় অন্যায়ের বুদ্ধি। ফলে এই কারনেই মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত। ফলে সেটা ব্যাবহার করেই অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হয়।
আপনাকে একটা ভিন্নগল্প বলি - ব্লগার আসিফ মহিউদ্দিনকে যখন সন্ত্রাসীরা আক্রমন করে, তখন এমন একজন ব্লগার সবার আগে পৌছান - যিনি ধর্মকর্ম বিশ্বাস করেন এবং তা পালন করেন।
আসিফ তার প্রিয় ব্লগার ছিলেন না। কিন্তু আসিফ একজন মানুষ। একজন ব্লগার ছিলেন। তিনি অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছেন। সবার আগে সেখানে পৌঁছেছেন, হাসপাতালে গিয়েছেন, রক্ত দিয়েছেন।
সব সৃষ্টিকর্তার উপর দিয়ে বসে থাকলে আজকে আসিফ আল্লাহর সাথে বসে গল্প গুজব করতেন। অবশ্য আসিফ যদি এখন বলে - সেই কারনে তার সাথে সৃষ্টিকর্তার দেখা হওয়াকে কেউ বিলম্বিত করেছেন, তাহলে সেটা অবশ্যই অন্যায়।
তবে এই সব বাদ। আপনি যখন বলছেন এরা সবাই সন্ত্রাসী - ধরে নিতে হবে এটাই স্ট্যান্ডার্ড। ইহাই কর্তব্য।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৫৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: পেটানো জায়েজ তো বটেই। সুযোগ থাকলে আমিও মনের সুখে দু'চারটা লাথি ঝাড়তে পারতাম। কি আর করা, সবার কপালে তো সব সুখ ধরা দেয় না!! :(

আসলে পৃথিবীটাই এখন হিপোক্র্যাট দিয়ে ভরে গিয়েছে। উন্নত দেশ অনেক কিছুতেই আমাদের থেকে উন্নত, আবার অনেক কিছুতেই আমাদের থেকে অনুন্নত। একটা তথাকথিত উন্নত দেশে থাকার সুবাদে এই তুলনাটা আমি খুব ভালো বুঝতে পারি। এদের সবচেয়ে বড় দিকটা হলো, নিজের দেশ বা কমিউনিটির স্বার্থে এরা যে কোন সময়েই চোখ উল্টে ফেলতে পারে। আর এটাই আমাদের প্রধানতম দূর্বলতা। আমরা শুধুমাত্র আমাদের নিজেদের স্বার্থেই কাজ করি।

আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট একটা বিলবোর্ড মালিকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছিলেন যিনি তাকে কোভিড -১ বিধিনিষেধের প্রতিবাদে অ্যাডলফ হিটলার হিসাবে চিত্রিত করেছিলেন। এই ব্যাপারে সেই বিলবোর্ড মালিকের প্রতিক্রিয়া ছিল, ''In Macronia you can make fun of the prophet's ass, that's satire, but to make the president look like a dictator is blasphemy.'' এই হলো এদের ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের স্যাম্পল।

আজকের পৃথিবীতে দেশে দেশে যতো সমস্যা, তার প্রায় সিংহভাগের জন্যই আমেরিকা দায়ী। এদের মুখে মানবতার বাণী একেবারেই শোভা পায় না। এরাই দুই দিন পর পর উদ্ভট সব প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করে। আগে ছিল ট্রাম্প, এখন বাইডেন, যে কিনা তার ভাইস প্রেসিডেন্টকে ফার্স্ট লেডি বলে সম্মোধন করে বর্তমান কালের শ্রেষ্ঠ কৌতুকের জন্ম দেয়।

আর মুসলিম নেতৃবৃন্দের সু-কীর্তির কথা বলে শেষ করা যাবে না। তাই সেই চেষ্টা করাও ঠিক না।

স্রষ্টা যেটা দিয়েছেন সেটা হচ্ছে বিবেক এবং ন্যায় অন্যায়ের বুদ্ধি। ফলে এই কারনেই মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত। ফলে সেটা ব্যাবহার করেই অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হয়। সেই মানবিক ব্লগারকে স্যালিউট! বর্তমান কালে এই বিবেক আর ন্যায় অন্যায়ের বুদ্ধির যথাযথ প্রয়োগই তেমন একটা দেখা যায় না। এটাই চরম আফসোসের বিষয়!!!

২১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৪৪

মিরোরডডল বলেছেন:




কিছুক্ষণ আগেই আরইউকে যা বললাম, এখানেও সেরকমই বলবো ।
স্বদিচ্ছা আর চেষ্টা থাকলে মানুষ তার অনেক বদভ্যাস পরিবর্তন করতে পারে ।
পরিবেশ পরিস্থিতি অন্যের সাহচর্য এগুলো মানুষকে পজিটিভলি ইনফ্লুয়েন্স করে ।
কিন্তু সবার ক্ষেত্রে বা সব আচরনে এই রুলস অনেক সময় কাজ করেনা যদিও করা উচিৎ ।
কিছু মানুষের কিছু বদভ্যাস কখনোই চেঞ্জ হয়না বা হবার নয় কারন এগুলো তাদের বিল্ট-ইন প্রবলেম যেটা কখনোই ঠিক হবে না । এদেরকে একবার দুবার তিনবার নটিফাই করা যায় কিন্তু তার বেশী না । সময় নষ্ট এনার্জি নষ্ট ।
জানি অনিয়ম দেখলে খারাপ লাগে, কিন্তু তারচেয়েও বিরক্ত লাগে যখন বললেও কোন কাজ হয়না ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: স্বদিচ্ছা আর চেষ্টা থাকলে মানুষ তার অনেক বদভ্যাস পরিবর্তন করতে পারে অবশ্যই পারে। সেজন্যেই বলা হয়, মানুষের অসাধ্য কিছুই নাই। কিন্তু সদিচ্ছা থাকতে তো হবে, তাই না!!

পরিবেশ পরিস্থিতি অন্যের সাহচর্য এগুলো মানুষকে পজিটিভলি ইনফ্লুয়েন্স করে এ'ক্ষেত্রেও বলা হয়, সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ!!

এ'জন্যেই বিল্ট-ইন প্রবলেমের জন্য আমি বিল্ট-ইন লাঠি তৈরী করে রাখার পক্ষে। বারে বারে বলতে কারই বা ভালো লাগে? তবুও আমি বলার পক্ষে। তাতে করে অন্ততঃ এই মেসেজটা কনভে করা যায় যে, তোমার দুই নাম্বারীতে কেউ একজন ঠিকই নজর রাখছে। ফলে এদের গতি কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণে থাকে। নয়তো সুপারসনিক স্পীডে অকাম-কুকাম শুরু করে দিত। তাছাড়া ব্লগে মুখোশ উন্মোচনেও এই ধরনের বলাটা কাজে দেয়।

এনার্জির জন্য আমি নিয়মিত রেডবুল খাই। তাই এনার্জি নিয়ে খুব একটা সমস্যায় পড়ি না। :-B

২২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৪৬

মিরোরডডল বলেছেন:




এখানে ‘সহমত’ না লিখে ‘হ’ লিখলে সবচেয়ে ছোট মন্তব্য হতো। না না..........সহমত-ই ঠিক আছে। :)

ভুম পারেও :)


১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চেষ্টার কোন খামতি রাখা ঠিক না। B-)

২৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১০

অপু তানভীর বলেছেন: নিজের দেশের ব্যাপারে নিজের দেশের মানুষের মুখ থেকে কথা শুনলে আসলে তেমন কিছু হয়তো মনে হবে না কিন্তু অন্য কোন দেশের মানুষের মুখে সামান্যতম অপমানজনক কথা খুব বেশি লাগবে ! আর সেটা যদি হয়তো পাকিস্তানীদের মত কারো কাছ থেকে তাহলে সেটা সহ্য করা সত্যিই মুকস্কিল ! গায়ে হাত তোলাকে আমি সমর্থন করি না কোন কালেই কিন্তু এই ঘটনার বেলাতে মন থেকে এটার সমর্থন চলে আসবে আপনা আপনি । কেবল সুশিল বাবু আর পাকি লাভারদের মনে হবে, না না ঠিক করে নাই, এতে সমর্থন দিয়ে আরও অনেকে ভায়োলেন্সের দিকে উৎসাহিত করা হল !
অবশ্যই কোন পাকি যদি আবারও আমাদের দেশ নিয়ে অপমানজনক কথা বলে কেবল, নাক না, মুখ ছুপা সব ফাটিয়ে দেওয়ার পক্ষে আমি !

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৪৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটা সব মানুষেরই একটা কমন সাইকোলজি। ঠিক যেমনটা........নিজের পরিবার যতোই খারাপ হোক না কেন বাইরের কেউ যদি কিছু বলে তাহলে কেউ স্বাভাবিকভাবে নেয় না। অপছন্দের কেউ বললে সেটার মাত্রা অনেক বেড়ে যায়।

মানুষ সব সময়েই যে গ্রামার মেইনটেইন করে আচরণ করবে, তা সম্ভব না। বিভিন্ন কারনে মানুষের মন বিক্ষিপ্ত থাকতে পারে আর সেটার প্রভাব পড়ে অন্যদের উপর। আমাদের স্কুলে এক ম্যাডামের একটা ছেলে ছিল প্রতিবন্ধি। তাই ম্যাডামের মন-মেজাজ প্রায়ই খারাপ থাকতো। যেদিন কঠিন কঠিন পড়া ধরতো, সেদিন আমরা বুঝতাম, আজ ম্যাডামের মেজাজ অত্যাধিক খারাপ। এমন হাজারটা কারন থাকে।

ঠিক ওই সময়ে ওই ছাত্রের মন-মেজাজের উপরও অনেক কিছুই নির্ভর করে। এমনটা হতে পারে না, ওর জিএফের সাথে কোন মনোমালিন্য চলছিল আর ঠিক ওই সময়ে পাকিটার বেফাস মন্তব্য ট্রিগার হিসাবে কাজ করেছে। ফলে বিস্ফোরণ ঘটে।

মারামারি আমিও সাপোর্ট করি না। কিন্তু সেই সাথে অপরপক্ষেরও অন্যের আবেগের মুল্য দিতে হবে। কেউ যদি সেটা না দেয় তাহলে নাকে একটা ঘুষি সে ডিজার্ভ করতেই পারে!!!

অবশ্যই কোন পাকি যদি আবারও আমাদের দেশ নিয়ে অপমানজনক কথা বলে কেবল, নাক না, মুখ ছুপা সব ফাটিয়ে দেওয়ার পক্ষে আমি ! তা তো বটেই। এটা হলো আমাদের একটা বিশাল আবেগের জায়গা।

২৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৫৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যাকে হাদিস দিয়ে কমেন্ট দিচ্ছি সে যেহেতু আমাকে ব্লক করছে না, তাহলে মনে হয় সে এর কিছুটা হলেও পড়ে। আর তাতে যদি সে হেদায়াত হয়। আবু সুফিয়ান তো অবশেষে হেদায়াত হযেছে। আর সে যদি হাদিস দিয়ে কমেন্ট না পছন্দ করে তবে ঠাস করে ব্লক মেরে দিলেই চিকিৎসা হয়ে গেল। আপনার পোষ্টে হাদিস দিয়ে ছিলাম কি? মনে পড়ছে না। তবে মনে থাকলে হয়ত আপনার পোষ্টে হাদিস দিয়ে মন্তব্য করব না। তথাপি যদি এমন করি তবে আপনি ব্লক মেরে আপনার পোষ্টে আমার কমেন্ট করা বন্ধ করে দিয়েন।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৪৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে দেখি ভাইজান সিরিয়াস হয়ে গিয়েছেন। আসলে এইসব হাল্কা চালের কথা-বার্তা, নাথিং সিরিয়াস!! মানুষ ব্লক করে কাকে........যার আচরণ অসহ্য হয়ে দাড়ায়। আপনে তো তা না। আপনারে ব্লক করার প্রশ্নই উঠে না। হেদায়েতের ব্যাপারটাতে আমি আপনের সাথে একমত। আল্লাহ কখন কাকে হেদায়েত দিবে, সেটা আমরা কেউই জানি না। কাজেই আপনেই ঠিক।

শুরুতেই আমার পয়েন্টটা খুব সিম্পল ছিল। বিশাল বিশাল মন্তব্য........ফুল অফ হাদিস........আর কিছু না। আমার পোষ্টে দিছেন কিনা মনে নাই। তবে দিতেই পারেন। শুধু অনুরোধ.......ছোট আকারে দিয়েন। এই অনুরোধ করলে নিশ্চয়ই কিছু মনে করবেন না!!! :)

২৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:০৫

জটিল ভাই বলেছেন:
স্বদেশ প্রেম আর স্বজাতির প্রতি অকৃত্রিম ভালবাসার নিদর্শন সত্যিই বিমোহিত করে। কিন্তু পরবর্তীতে যে অংশের অবতারণা ঘটালেন সেইক্ষেত্রে স্বব্লগ প্রেম বলতে কোনো শব্দ নেই দেখেই হয়তো সবাই চাই ব্লগটাকে ইউজ করতে। আপন করে নিতে কেউ চাইনা। আপনি নিশ্চই দ্বিমত করবেন না যে, দায়িত্বপ্রাপ্ত ছাড়া কেউ ব্লগের উন্নয়নের জন্যে সময় দেয় না। সময় যেটা দেয় তা নিজের মনের খোড়াক যোগাতে। আর সেই খোড়াক কেউ যোগায় কুশিক্ষা দিয়ে, কেউ সুশিক্ষা দিয়ে, আর কেউবা নীরবে এই কু আর সু-এর চলমান যুদ্ধ দেখে। আর সেজন্যেই ব্লগটা জাতির বিবেক হবার পরীবর্তে বনসাই বাংলাদেশ না, একটি নিষিদ্ধ অঞ্চলের বনসাই হয়ে গেছে। আর সঙ্গদোষে অনেকেই প্রতিবাদের ভাষা বা প্রতিবাদ নামক শব্দটাই ভুলে গেছে। সবার ভাবনা সেটাই যে, তার সমস্যা হচ্ছে তো আমার কি? কিন্তু সুক্ষিত হয়েও বুঝেনা আগুনের কোন ধর্ম নেই। এক ঘর এক ঘর করে পুড়িয়ে এগিয়ে আসবেই। তখন আর পানি নিয়ে দৌড়ে কাজ হবেনা।
এই পোস্টের জন্যে অসংখ্য জটিলবাদ প্রিয় ভাই। এভাবে সবাই সচেতন হোক তাই চাচ্ছিলাম। আর সেই সচেতনতা হতে সবাই যদি একটি করে পোস্ট দেয় আর প্রতি পোস্টে অন্তত একজন সচেতন হয়ে আবার পোস্ট দেয়, আর এভাবে কিছুদিন চলে তবে আলো আসবেই ইনশাল্লাহ্।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৫২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সব কথা মুখ ফুটে বলার দরকার কি? যে কোনও প্রিয় জিনিসেরই প্রেমে পড়ে মানুষ। সামু আমাদের সেরকমই একটা জায়গা। সেজন্যেই এটাকে আবর্জনামুক্ত দেখতে চাই সকল সময়ে। ব্লগকে যখন ব্লক করা হয়েছিল, তখন হঠাৎ করে বুকটা ফাকা হয়ে গিয়েছিল, মনে হয়েছিল.......শরীরের একটা অংশ যেন কেটে ফেলা হয়েছে। এই অনুভূতিই প্রেম।

দায়িত্বপ্রাপ্ত ছাড়া কেউ ব্লগের উন্নয়নের জন্যে সময় দেয় না। সেটাই তো স্বাভাবিক। যার যেটা কাজ!! উন্নয়নের জন্য রিসোর্স লাগে; সবচেয়ে বড় কথা, অথোরিটি লাগে। আপনার-আমার যেহেতু সেটা নাই, আমরা পারি না। তবে সদিচ্ছার কোন অভাব অন্ততঃ আমার নাই। ব্লগের উন্নয়নের যখন যেমন সুযোগ আমার সামনে এসেছে, আমি সাড়া দিয়েছি। বিতং করে কিছু বলার নাই। সেজন্যেই ব্লগে যখনই কোন অনাচার দেখি, আমার রাগ হয়। প্রতিবাদ করি। যাদের এই ফিলিংসটা নাই; শুধুই ব্লগকে ব্যবহার করতে চায়, তাদের খাসলতই এমন যে...........দরকার পড়লে এরা নিজের পরিবারকেও ব্যবহার করে। আমি এই যে বলি, সামু আমার পরিবারের বাইরে আরেকটা পরিবার! এটা আমি শুধু বলার জন্য বলি নাই। আই মেন্ট ইট!!!

অনেকেই বলে, এসব পোষ্ট দিয়ে কি লাভ? শুধু শুধু শত্রু বাড়বে! আমি ভাবি........কি আর হবে? না হয় লাইক-কমেন্ট-ভিউ কম হবে! তার বেশী তো কিছু না! আমি তার থোড়াই কেয়ার করি!! যারা করে, তারাই ''ধরি মাছ, না ছুই পানি'' মোডে থাকে।

মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক অনেক জটিলবাদ!!! :)

২৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:৫০

গরল বলেছেন: এই লোক একটা বর্ণবাদি, এর জন্য জেল ও খেটেছিল ডেনমার্কে। ২০২০ সালে তাকে সুইডেন থেকে বহিষ্কারও করা হয়েছিল দুই বছরের জন্য। তবে সুইডেণে যেহেতু ব্লাসফেমি আইন নাই তাই ধর্মিয় বই পোড়ানোর জন্য অভিযুক্ত হওয়ার সম্ভবনা নাই। তবে মুসলমানেরা ধর্মানুভূতির জন্য যেহেতু অভিযোগ দায়ের করতে পারবে না, সেহেতু ব্যাক্তিগত অনুভূতির ও মানসিক আঘাতের কথা বলে ক্রিমিনাল আইনে পিটিশন দায়ের করতে পারত। আর এরকম ১০,০০০ পিটিশন পড়লে সেটা নিয়ে সংসদে আলোচনা হওয়া বধ্যতামূলক ছিল। সেক্ষেত্রে আবারো তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আসত। ভ্যান্ডালিজম সর্বপোরি সুইডেন এর মানুষের ক্ষোভ বাড়ানো ছাড়া কমাবে না, বড়ংচ সহানুভূতি এখন উল্টো দিকে যাবে।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৫৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে একমত। এভাবে বিষয়টাকে হ্যান্ডল করতে পারলে অবশ্যই ভালো হতো।

তবে হিউম্যান সাইকোলজি খুবই কমপ্লেক্স একটা বিষয়। সব সময়ে এটা লজিক কিংবা গ্রামার মেনে চলে না, চলতেও পারে না। একটা উদাহরন দেই.........আপনার পরিবার নিয়ে কেউ যদি চরম কোন আপত্তিকর কিছু করে; আপনার তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া কি হবে? সুযোগ থাকলে সেই বদমায়েশের টুটি চেপে ধরবেন নাকি থানা-পুলিশের ফর্মালিটির মধ্যে দিয়ে যাবেন?

সদিচ্ছা থাকলে আর সরকার চাইলে অনেক কিছুই করতে পারে। জলজ্যান্ত উদাহরন তো নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী!!!

২৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:০৮

জিকোব্লগ বলেছেন:



ব্লগে যারা নিজেদের কে মুসলিম বলে দাবি করেন, তাঁদের সবার
দলবদ্ধ হয়ে থেকে ইসলাম বিদ্বেষী দের উপযুক্ত জবাব দেয়া উচিত।

ব্লগে ইসলাম বিদ্বেষীরা মাথা চেড়ে উঠলে এরাও প্রকাশ্য ভাবে কোরআন
পোড়ানো কে স্বাগত জানিয়ে পোস্ট দিবে।

কেউ মুসলিম হিসেবে ইসলাম কে সাপোর্ট দিলেই এই ইসলাম বিদ্বেষীরা
তাঁকে ছাগু জামাত শিবির ট্যাগ দিয়ে নিজের জানোয়ার গিরি প্রতিষ্ঠিত
করতে চায়।

দুঃখের বিষয়, কিছু মুসলিমকে এই ইসলাম বিদ্বেষীদের সাপোর্ট দিতে দেখা
যায়। জানি না এরা কী ধরনের মুসলিম!

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:০৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: উচিত তো আমাদের অনেক কিছুই, কিন্তু করে কে? সবাই নিজ নিজ হিটের ধান্ধায় থাকে। আমি এখন ''যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে'' মুডে আছি। আপনিও চেষ্টা করেন। আর কেউ ট্যাগিংয়ের লবন লাগানোর চেষ্টা করলে আপনিও তার পশ্চাদ্দেশে লবন লাগিয়ে দিবেন। ধরো তক্তা, মারো পেরেক! কাউরে গোনার টাইম নাই।

দুঃখের বিষয়, কিছু মুসলিমকে এই ইসলাম বিদ্বেষীদের সাপোর্ট দিতে দেখা যায়। জানি না এরা কী ধরনের মুসলিম! এরা হলো মিচকা শয়তান, যাদেরকে ইসলামী পরিভাষায় ''মুনাফিক'' বলা হয়ে থাকে।

২৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৩৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পশ্চিমা দেশগুলোতে আপনি ইসলাম নিয়ে যা ইচ্ছা তাই করতে পারবেন মাগার হিটলারের ইহুদী নিধনের সংখ্যা নিয়ে কোন প্রশ্ন তোলা ভিষন অন্যায়।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:০৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কিংবা মনে করেন..........আপনি এটাও বলতে পারবেন না যে, হিটলার আপনার প্রিয় ব্যক্তিত্ব। বললে বিপদে পড়ার চান্স আছে। মুক্ত বিশ্ব বলে কথা!

২৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৪৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমিও আপনার সাথে একমত । যে কোন ঘৃন্য ঘটনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হতেই হবে। তবে মুল প্রতিবাদ হতে হবে আপনি যে সব ঘটনার উদাহরন দিলেন সেই সব ঘৃন্য ঘটনা সমুহের বিরুদ্ধে। এই ব্লগে আপনি সহ খুব অল্প সংখ্যক ব্লগারই দেশে চলমান অন্যায় , অনিয়মের বিরুদ্ধে কলম ধরেন।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রতিবাদ না হলে অন্যায়গুলো বাড়তেই থাকে। সব সময় প্রতিবাদে যে কাজ হয় তা না, তবে নিজের বিবেকের কাছে পরিস্কার থাকা যায়।

এই ব্লগে আপনি সহ খুব অল্প সংখ্যক ব্লগারই দেশে চলমান অন্যায় , অনিয়মের বিরুদ্ধে কলম ধরেন। এইটা কি কইলেন! এতো ব্লগার হাসান কালবৈশাখির স্টাইল হয়া গেল। অন্যদের কথা জানি না। কিন্তু আমার ১৫১টা পোষ্টের মধ্যে দেশের অন্যায়-অনিয়মরে ফোকাস কইরা কতোগুলা পোষ্ট বলেন তো দেখি? শতকরা হিসাবে কতো? সবগুলো পড়ছেন? অভিযোগ করা খুবই সোজা কিন্তু সেইটারে জাস্টিফাই ও তো করাইতে হবে........নাকি মিছা কইলাম? ;)

৩০| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৫২

বিটপি বলেছেন: পাকি ছাত্রকে না ঘুষালে বাংলাদেশের ইমেজ আরেকটু বাড়ত। তবে ঘুষানোটাও খারাপ হয়নি। পাকিদের একটা ভুল ধারণা আছে যে মুক্তিযুদ্ধ আমরাই বাধিয়েছি। দেশ ভাগের ষড়যন্ত্র যদি আমরা করতাম, তাহলে পরিস্থতির জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত থাকতাম। ২৫শে মার্চের গণহত্যার শিকার হতাম না। হানাদারেরা আমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ার আগেই আমরা হোম বেনিফিট নিয়ে ওদের ম্যাসাকার করে ফেলতাম।

৭১ এর ঘটনা প্রবাহ দেখলে স্পষ্ট বুঝা যায় এটা জাতীয় গাদ্দার ভুট্টোর ক্ষমতায় যাবার ষড়যন্ত্র। ৭০ নির্বাচনে গো হারার পর সে বুঝে গিয়েছিল যে পাকিস্তান অখন্ড থাকলে তার ক্ষমতায় যাবার শখ কোনদিন পূরণ হবেনা। তাই তারা সেনাবাহিনীর সাথে গাটছাড়া বেঁধে এই ষড়যন্ত্র করে এবং ঠিকই পরবর্তীতে পাকিস্তানের ক্ষমতায় আসে।

পাকিস্তানের মোটামাথা সেনাবাহিনী একজন ক্ষমতালিপ্সু ছাগলের অভিপ্রায় পূরণ করার জন্য দেশের সার্বভৌমত্ব জলাঞ্জলি দেয়, সেই সাথে মুসলিম রক্তে নিজেদের হাত নাপাক করে।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: পাকিটারে ঘুষানো ঠিকই আছে। সেই সময়ে ধারে-কাছে থাকলে আমিও দুই-চারটা দিতাম। ইমেজের চিন্তা পরে। আর দেশের ইমেজ খারাপ হওয়ার কিছু নাই। পার্সোনাল গালি তাও সহ্য করা যায়; তবে সেটার সাথে দেশকে জড়িয়ে ফেললে মাথা ঠিক রাখা কঠিন। যারা এই ঘটনার বিচার করেছে, তারাও বিষয়টা বুঝেছে। আপনি টেনশান নিয়েন না। :)

৩১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৫৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ব্যক্তিগতভাবে আমরা কেউ ধর্ম মানি কিংবা না মানি এটা কেউ দেখেনা এ নিয়েও কেউ মাথা ঘামায় না । তবে ধর্মকে ব্যবহার করে মানুষে মানুষে বিভেদ কিংবা সংঘাত সংর্ঘষের ব্যাপারে ধর্মের একটি পালনীয় বিষয় পালন না করা ব্যক্তিও এগিয়ে আসে সবার আগে। সমস্যা এখানেই।

আমরা সবাই নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবী করি বা প্রমাণ করতে উঠেপড়ে লেগে যাই অথচ ধর্মের মূল বিষয় বা শিক্ষা যে ত্যাগ-সমঝোতা-সহযোগীতা ও পরমতসহিষ্ণুতা এটাই ভূলে যাই।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৩২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: হীন স্বার্থে যে কোনও কিছু ব্যবহার করাই তো খারাপ। সেটা ধর্ম হোক, ক্ষমতা হোক কিংবা অর্থ। প্রতিটা জিনিসেরই ফ্লিপ সাইড আছে। আনবিক শক্তিকে মানুষ মারার কাজে ব্যবহার করা যায়, আবার বিদ্যুৎ উৎপাদনেও ব্যবহার করা যায়।

খুবই হতাশার বিষয়, তারপরেও বলি। শতভাগ খাটি মুসলমান এখন ম্যাগনিফাইং গ্লাস দিয়েও খুজে পাওয়া কঠিন।

৩২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৫৫

রেজাউল৯৭ বলেছেন: " " " "

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৩২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ????

৩৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:০৩

রেজাউল৯৭ বলেছেন: পাকির নাকে ঘুষির বিষয়ে সনসিটিভ ব্লগারদের কারো কারো আপত্তি আছে। বলছেন ভায়োলেন্স হয়ে গেছে।

এটা মনে হয় এমন না।
কাউকে আপনি খুচায়ে খুচায়ে উত্তেজিত করার চেষ্টা করবেন, এর পরেও সে শান্ত থাকবে এইটা মহামানবের
চরিত্র।

পুলিশ কেইস হৈলে, আদালতে গেলে জুরীরা মনে হয় না ঘুষি মারা ছাত্রকে শাস্তি দিতে দিতো।

আর যে যে কমিউনিটিতে বিলং করে সে সেই কমিউনিটির প্রতি সহমর্মিতা দেখাবে এটাই নিয়ম।

যারা মুসলিম কমিউনিটিতে বিলং করে তারা রোজার মাসে আল আকসা মসজিদে ইসরায়েলের পুলিশের
অ্যাকশনের নিন্দা করবে।
যারা অন্য কমিউনিটিতে বিলং করে তারা বলবে -ব্যাটা মুসলমানদের গায়ে খালি হাড্ডি , মেরে পুলিশগুলার হাতে
ব্যাথা হয়ে গেল।

যারা ব্লগার কমিউনিটিতে বিলং করে তারা েকজন ব্লগারের সাহায্যে এগিয়ে আসবে, অন্য পরিচয় দেখবে না । যারা আস্তিক-
নাস্তিক কমিউনিটিতে বিলং করে তারা আগে দেখবে অপর পক্ষ আস্তিক না নাস্তিক।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার কথায় প্রচন্ড যুক্তি আছে। আপনে মাল্টি, তাতে কোন সন্দেহ নাই। কিন্তু আপনার যু্ক্তি দেখে একজনের কথা খু্ব মনে পড়ছে।

যাই হোক, আপনার পুরা মন্তব্যের সাথেই আমি একমত। দ্বি-মত পোষণ করার কোন জায়গাই রাখেন নাই আর!! :)

৩৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:২৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখাটি পড়েছি।কিন্তু মন খুলে মন্তব্য করার সময় পায়নি।
এখন আবার ইফতারের সময় হয়ে গেছে।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৫৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ইফতার, সেহরী সব খেয়ে ভরা পেটে সময় নিয়ে আরাম করে মন্তব্য করবেন। তাড়াহুড়ার কিছু নাই। ;)

৩৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৪

আশিকি ৪ বলেছেন: ব্লগে ফাকিস্তানি রাজাকার না থাকলে ব্লপ খুব শান্ত থাখথ। এদের পোস্ট আর মন্তব্য থেকে ব্লগে প্রচন্ড দুর্গন্ধ।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৫৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্লগের ফাকিস্তানি রাজাকারদের একটা তালিকা তৈরী করে পোষ্ট দেন। দেখি, আপনার বিচার-বুদ্ধি কেমন। আপনি যেহেতু মাল্টি, আপনার পিছনে কেউ লাগতে পারবে না। :)

৩৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: অফ টপিকঃ আপনার কাছে অনুরোধ রইলো যে আপনি বিস্তারিত ভাবে যে পোস্ট লেখার কথা বলেছেন সেই ব্যাপারে পোস্ট লিখবেন। নয়তো ব্যাপারটা মানুষের মাঝে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আসলে যারা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে তাদের হৃদয়ে সীলমোহর মারা, এরা কখনও ঠিক হবে না। আর যাদের মাঝে ছড়াচ্ছে তাদের বুদ্ধি-শুদ্ধি কিঞ্চিৎ কম। এনারা তথ্য-প্রমাণের দিকে নজর না দিয়ে হুদাই নাচানাচি করে। একটা পোষ্ট কি আর এদেরকে আলোর পথে আনতে পারবে? ;)

ওটা লিখলে নাম উল্লেখ করে লিখতে হবে। অনেক অপ্রীতিকর বিষয় সামনে আসবে। খোলাসা করে আদ্যোপান্ত বর্ণনা না করলে আমার পোষ্ট বিভ্রান্তি ছড়াতে পারে। ফলে সীলমোহরওয়ালারা এটাতে ব্যক্তি-আক্রমনের ট্যাগ লাগাবে নিশ্চিতভাবে। তাই মডারেটর মহোদয় গ্রীন সিগন্যাল দিলেই লিখবো, নয়তো না। আশাকরি, আপনি আমার বক্তব্যে একমত হবেন। :)

৩৭| ০৪ ঠা মে, ২০২২ রাত ৯:০৫

আরোগ্য বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম । তাকাব্বালাল্ল্াহু মিন্না ওয়া মিনকুম । ঈদ মোবারক ।

০৬ ই মে, ২০২২ রাত ১১:০৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওয়ালেইকুম সালাম আর বাসী ঈদ মোবারক!! :)

৩৮| ০৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:০৪

ঢুকিচেপা বলেছেন: দেশ নিয়ে গালি দিলে কোন ছাড় নাই।
ঐ ছাত্র এবং কমিউনিটির সকলকে স্যালুট।

০৭ ই মে, ২০২২ দুপুর ১২:৫৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেশ নিয়ে গালি দিলে কোন ছাড় নাই। হক কথা কইছেন। আপনের স্যালিউট এক্সেপ্টেড!!! :)

৩৯| ০৭ ই মে, ২০২২ রাত ৮:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ম্যায়া ভাই, ল্যাঞ্জা ধরে হাজিরা দিয়ে গেলাম :P
হা হা হা

সবাই সব কইয়ে ফেলছে, মুই আর কি কমু
পাটিগনিতের ডট ডট (লাইক) দিয়া সহমত। অবশ্য আপনি সবচে বেশি লাইক পাইছেন ;)
বিশ্বাস না হইলে গুইনা দেখেন :-B
হা হা হা

বিশ্ব বেহায়াদের বিরুদ্ধে যখন প্রতিবাদের যথেষ্ট সময় থাকে না,
তখন ইগনোরই ভাল পলিসি!
কারণ, সময়, মেধা, শ্রেমর মূল্য তার/তাদের কাছে না থাকতে পারে! অথবা পেইড ডিউটিতেও থাকতে পারে!!
আমরা দিন আনা দিন খাওয়া মানুষেদর অত সময় কই??? তাই অনেক সময় এড়িয়েই যাই।

০৯ ই মে, ২০২২ দুপুর ১:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: অনেকদিন পরে আপনেরে দেইখা বুকে বল পাইলাম। B-)

সবাই সব কইয়ে ফেলছে, মুই আর কি কমু এতো দেরীতে আইলে তবারক কি কিছু থাকে? সব মাইনসে খায়া ফালায়!! ;)

অনেক সময়ে তো আমিও এড়ায়ে যাই। তবে সব সময়েই কাউরে না কাউরে পরতিবাদ জারী রাখা জরুরী.....কি কন!!!

পেইড ডিউটি হে হে হে..........ভালো কইছেন!! :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.