নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ- ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ; কবি, লেখক, কলামিস্ট আর ব্লগিং তো করিই সব সময়।

বিদ্যুৎ

আমি মানুষ-ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ

বিদ্যুৎ › বিস্তারিত পোস্টঃ

“বিবর্তনতত্ত্বের” বিবর্তন চক্র।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৪



“মানুষের উৎপত্তি হয়েছে বানর জাতীয় প্রাণী(Ape) থেকে, পর্যায়ক্রমে মিলিয়ন বছরের মাধ্যমে”। চার্লস ডারউইন তার The Origin of Species (১৮৫৯) বইয়ে প্রানী জগতের উৎপত্তি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে এই theory এর অবতারণা করেন। ডারউইনের The Origin of Species এর বিবর্তনবাদ তত্ত্ব অনুযায়ী পৃথিবীর সকল প্রানীই এবং উদ্ভিদ সৃষ্টি হয়েছে বিবর্তনের মাধ্যমে, পর্যায় ক্রমে মিলিয়ন বছরের মাধ্যমে।
অন্যদিকে প্রায় সব প্রকৃত ধর্মতত্ব অনুসারে মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে সেই গঠন ও আকৃতি দিয়ে যে গঠন ও আকৃতি সৃষ্টির আদিকাল থেকে একই রকম দেখা যায় এবং যা এখন পর্যন্ত অবিকৃতই আছে।

সিভিলাইজেশন(Civilization) বা মানব সভ্যতার শুরুতে মানুষের বেঁচে থাকাটাই ছিল মুখ্য বিষয়। মূলতঃ যাযাবর, শিকারী ও ফলমূল সংগ্রহকারী মানুষ যখন চাষাবাদ করতে শেখে এবং দলবদ্ধ হয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে থাকে তখন থেকেই মানবজাতির সভ্যতার যাত্রা।

এই আধুনিক মানব সভ্যতার অগ্রগতি বা ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্ব’র অগ্রগতি কোথায় গিয়ে থামবে তা আমরা জানিনা। শুধু অনুমান করতে পারি যে যার মত করে।
আমার কিঞ্চিৎ অনুমান; এমনও কি হতে পারে না যে, আধুনিক সমাজ ব্যাবস্থা বা সভ্যতার যুগে মানুষ ভাল ভাবে বেঁচে থাকার তাগিদে যেমন বুন্য পরিবেশ, হিংস্রতা, হানাহানি, পাহাড়ের গুহা, অথবা যাকে আমরা অসভ্য সমাজ ব্যাবস্থা বলে থাকি যেখান থেকে মানব সভ্যতার শুরু, সেই শেকড়ে ফিরে যাবে আবার। অনিয়ম, অশান্তি, দুর্নীতি, দুঃশাসন,যুদ্ধ,হানাহানি, অতি অশান্ত পৃথিবী থেকে এক সময় মানুষ, প্রাণী এবং উদ্ভিদ মুখ ফিরিয়ে নিয়ে যাবে যে ক্রমবর্ধমান বিবর্তন তত্ত্ব এর ভিত্তিতে বানর থেকে মানুষ! ও মানব সভ্যতার পরিবর্তন আদি থেকে অত্যাধুনিক হয়েছে, সেই শেকড়ে।
অর্থাৎ মানুষ কি আবার বানর হবে(যদি ডারউইন এর বিবর্তনতত্ত্ব ঠিক ধরে নেওয়া হয়) আর সভ্যতা আবার অসভ্যতায় ফিরে যাবে!!! যেমনটা নিচের চিত্রে প্রতীয়মান হয়।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৫

সুখী পৃথিবীর পথে বলেছেন: ভাল বলেছেন।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২১

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল কিনা জানিনা তবে একটু ভাবনার খোরাক তাই সবার সাথে শেয়ার করলাম।

২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সামান্য সময়ের জন্য সমস্যার সৃস্টি হলেও, মানব সভ্যতা সব সময় উন্নত হচ্ছে।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

বিদ্যুৎ বলেছেন: ইতিবাচক পরিবর্তন মানুষ সব সময় কামনা করে। মানব সভ্যতার উন্নত ধারা অব্যাহত থাকুক। ধন্যবাদ চাঁদগাজী আপনাকে।

৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৮

অনিন্দ্য অন্তর অপু (অঅঅ) বলেছেন: দারুণ লেখা । শুভ কামনা

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন সব সময় এই শুভ কামনা।

৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩১

মোঃ আবু সিয়াম বলেছেন: আমার দুটি প্রশ্ন আছে............সবচেয়ে সম্প্রতি কোন প্রানীর বিবর্তন হয়েছে??

২/ক্রোমোজোম প্রত্যেক প্রানীর সত্যন্ত্র রয়েছে।আর বিবর্তনবাদ একটি অতি ধীর প্রক্রিয়া। আপনি কী আমাকে ক্রোমোজোম বেড়ে যাবার ব্যপার টি ব্যখ্যা করবেন??

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২১

বিদ্যুৎ বলেছেন: ভাই মোঃ আবু সিয়াম আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনি যে প্রশ্নগুলো করেছেন তা সম্পূর্ণ বিজ্ঞান বিষয়ক তথ্যমূলক। এই মুহূর্তে আপনাকে কোন সঠিক তথ্য দিতে পারছিনা। তবে যদি কখনও সঠিক তথ্য পায় চেষ্টা করব আপনাকে জানাতে।

৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: bisoy ta ami mante parlam na.oi bigganir dharona sompurno vul.

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৫

বিদ্যুৎ বলেছেন: আমিও বিশ্বাস করিনা তা আমার লেখায় প্রতীয়মান। আমি যদি, কিন্তু,(!!!)বিস্ময় সূচক দিয়ে লিখেছি। এবং এরও লিখেছি যে ****অন্যদিকে প্রায় সব প্রকৃত ধর্মতত্ব অনুসারে মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে সেই গঠন ও আকৃতি দিয়ে যে গঠন ও আকৃতি সৃষ্টির আদিকাল থেকে একই রকম দেখা যায় এবং যা এখন পর্যন্ত অবিকৃতই আছে।****
লেখাটার ভাবার্থ উপলব্ধির বিষয় মাত্র। ধন্যবাদ।

৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

মোঃ আবু সিয়াম বলেছেন: সহমত।//মো নিজাম গাজী

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৫

বিদ্যুৎ বলেছেন: আমিও বিশ্বাস করিনা তা আমার লেখায় প্রতীয়মান। আমি যদি, কিন্তু,(!!!)বিস্ময় সূচক দিয়ে লিখেছি। এবং এরও লিখেছি যে ****অন্যদিকে প্রায় সব প্রকৃত ধর্মতত্ব অনুসারে মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে সেই গঠন ও আকৃতি দিয়ে যে গঠন ও আকৃতি সৃষ্টির আদিকাল থেকে একই রকম দেখা যায় এবং যা এখন পর্যন্ত অবিকৃতই আছে।****
লেখাটার ভাবার্থ উপলব্ধির বিষয় মাত্র। ধন্যবাদ।

৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার এই লেখাটিও পড়ুন।

বিবর্তন বিশ্বাস না বাস্তব? বিবর্তন নিয়ে কিছু কথা

৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪২

অন্তু নীল বলেছেন: খুব ভালো লাগল।
নিচের ছবিটিই অনেক কিছু ব্যাখ্যা করে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:২৪

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমার মনে হয় আপনি খুব ভাল ভাবে লেখাটির মর্মকথা উপলব্ধি করতে পেরেছেন।

৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:২৫

কিরমানী লিটন বলেছেন: বিবর্তনের ইতিহাস বড় বিচিত্র। এই বিচিত্র বিষয়কে উপজীব্য করে তত্ত্ব ও তথ্য সমৃদ্ধ চমৎকার পোষ্টের জন্য অনেক সাধুবাদ আর অভিবাদন প্রিয় বিদ্যুৎ ,অনেক শুভকামনা রইলো ...

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:২৭

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন সাহেব আপনাকে। আপনার মন্তব্য বেশ উৎসাহ প্রদায়ক। শুভকামনা আপনার জন্যও ভাল থাকবেন সব সময়।

১০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:১২

রাফা বলেছেন: কিছু কি পেছনে ফিরে যায়? মনে হয়না, হয় ধ্বংস না হয় আরো অগ্রসরমান।
শুধুই অনুমান।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:১৭

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ রাফা আপনাকে সকাল সকাল সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। হ্যাঁ অনেক কিছু জীবন চক্রে ফিরে পূর্বের অবস্থায় যায়!
লেখাটিতে বুঝাতে চেয়েছি্লাম যে, সভ্যতার এত এত পরিবর্তন কিন্তু জন জীবন চরম অশান্ত। যুদ্ধ, বিগ্রহ, হানাহানি মানুষের মন কে এক্কেবারে বিষিয়ে তুলেছে তাই আক্ষেপ সেই অবস্থায় ফিরে যাওয়ায় ভাল! জানিনা কতটুকু বুঝাতে পেরেছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.